শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কলকাতার চিঠি

পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে প্রশ্ন, মমতা আর কত দিন

সুখরঞ্জন দাশ গুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে প্রশ্ন, মমতা আর কত দিন

ভারতের রাজনীতিতে এখন সবচেয়ে আলোচিত প্রশ্ন হলো- পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর কত দিন? শুধু পশ্চিমবঙ্গেই নয়, গোটা দেশের চায়ের টেবিল থেকে হেঁশেলের আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘দিদি গেট’, ‘চিট গেট’, ‘সারদা গেট’- কেলেঙ্কারির মতো বিষয়গুলো। শুধু সাড়ে তিন বছরের ক্ষমতায়ই নয়, যিনি সর্বদা নিজেকে সততার প্রতীক বলে জাহির করে আসছেন তার দলের সাংসদ (রাজ্যসভা) কুনাল ঘোষ সিবিআই কোর্টে দাঁড়িয়ে দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলে দিয়েছেন, দেশের প্রায় ৪০ লাখ আমানতকারীর টাকা লুট করেছে সারদা অ্যান্ড কোম্পানি। আর এই সারদা কোম্পানির মালিক সুদীপ্ত সেনের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠতা ২০০৮ সাল থেকে। মমতা সর্বদা নিজেকে সততার প্রতীক বলে জাহির করলেও দেখা যাচ্ছে, তার মতো দুর্নীতিপরায়ণ রাজনীতিবিদ স্বাধীনতা-উত্তর পশ্চিমবঙ্গে বা ভারতবর্ষে আসেনি। মাত্র দুই দিন আগে তার দলের সাংসদ কুনাল ঘোষ এই বোমাটি ফাটানোর পর তিনি ভুল বকতে শুরু করেছেন। শুধু ভুলই বকছেন না, রীতিমতো আক্রমণ করছেন মিডিয়াকে। অথচ, পশ্চিমবঙ্গের এই মিডিয়ার জন্যই তার উত্থান। কারণ তার শিক্ষাগত যোগ্যতা ধরার মধ্যে পড়ে না। তিনি প্রচার করেছিলেন আমেরিকার একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট করেছেন। এখানেও তিনি শঠতার আশ্রয় নিয়েছেন। দেখা গেছে, ওই নামে আমেরিকায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই নেই। তার জন্য পশ্চিমবঙ্গে সারদার আমানতকারী প্রায় দেড়শ লোক আত্মহত্যা করেছেন। আর এই মৃত্যু উপত্যকায় দাঁড়িয়ে সারদা লাভবান হয়েছে প্রায় চার হাজার কোটি রুপি। বিগত লোকসভা নির্বাচনের আগে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনী সভায় এসে বলেছিলেন, ক্ষমতায় এসে তার প্রথম কাজ হবে মমতার আত্মদাম্ভিকতা ভেঙে দেওয়া। যদিও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইকে দিয়ে এই আর্থিক কেলেঙ্কারি তদন্ত করানোর জন্য শুধু পশ্চিমবঙ্গেই নয়, সারা ভারতবর্ষে দাবি উঠেছিল। তখন মমতা ক্ষমতার জোরে সেই দাবি বার বার নস্যাৎ করেছিলেন। কিন্তু ভারতের শীর্ষ আদালত সিবিআই তদন্তের আদেশ দিতে গিয়ে বলেছেন, এতবড় আর্থিক কেলেঙ্কারির হোতা সে যত বড় নেতাই হোক, তাকে খুঁজে বের করতেই হবে। এই সিবিআই তদন্ত আটকানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারি কোষাগার থেকে আইনজীবী নিয়োগ করে প্রায় ১৮ কোটি টাকা খরচ করেছেন। সিবিআই শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, ত্রিপুরা, আসাম, উড়িষ্যার মতো যেসব রাজ্যে সারদার চিট ফান্ডের ব্যবসা ছিল সেইসব এলাকায়ও তদন্ত চালিয়েছে। আর তদন্ত করতে গিয়ে তাদের হাতে এমন সব নথি এসেছে যা প্রকাশিত হলে গোটা পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে টালমাটাল অবস্থার সৃষ্টি হবে।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে মোদি যখন পশ্চিমবঙ্গে প্রচারে এসেছিলেন তখন তিনি মমতাকে আক্রমণ করলে মমতা জবাবে তাকে ‘খুনি’ বলে পাল্টা আক্রমণ করেন। গলা চড়িয়ে বলেন, আমি ওকে দেখে নেব। মোদি জবাবে বলেছিলেন, দিদি আপনি তো আমাকে দেখতে হলে দড়ি দিয়ে বাঁধবেন। সেজন্য দড়ি কিনতে টেন্ডার ডাকবেন। সেই টেন্ডার দেবে সারদার সুদীপ্ত সেন। অফিসাররা সেই টেন্ডারে প্রশ্ন তুলবে। তখন আবার রিটেন্ডার ডাকবেন। এতসবের কী দরকার? আমি পশ্চিমবঙ্গে এসেছি। এখনই আমাকে ধরে জেলে পুরে দিন। ইতিমধ্যে তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ কুনাল ঘোষ গ্রেফতার হয়েছেন। তৃণমূল সাংসদ ইমরান খান, মিঠুন চক্রবর্তী, অর্পিতা ঘোষ, সিনজয় বসুকে (টুম্পাই) সিবিআই ডেকে জেরা করেছে। তাদের থেকেও বেরিয়ে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ অনেক গোপন তথ্য। তবে এক্ষেত্রে তদন্তে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের অসহযোগিতার অভিযোগ তুলেছে সিবিআই। ইতিমধ্যে সংস্থাটি সর্বোচ্চ আদালতকে জানিয়েছে, এই তদন্তের ব্যাপারে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ সহযোগিতা করছে না। এদিকে কুনাল যে বোমা ফাটিয়েছেন তাতে তিনি বলেছেন, সুদীপ্ত সেনের সব ব্যবসার ব্যাপারে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল। শুধু ওয়াকিবহালই নন, ২০০৯ এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর সুদীপ্ত মমতাকে কালিম্পং রেস্টহাউসে বসে বলেছিলেন, দিদি আপনাকে প্রধানমন্ত্রী বানাবোই। টাকার জন্য ভাববেন না। ওটা আমাদের ওপর ছেড়ে দিন। কত কোটি রুপি লাগবে? ১০ হাজার কোটি? তা-ই তুলে দেব। কুনালের বিস্ফোরণ আর সিবিআই তদন্তের পরে মনে হচ্ছে দিদির বোধ হয় আর প্রধানমন্ত্রী হওয়া হলো না। অনেকেই বলেন, রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই। কিন্তু জনগণও দুর্নীতি মেনে নেয় না। ইউপিএ’র ১০ বছরের শাসনামলে তিনটি- কোলগেট, কমনওয়েলথ গেমস, টুজি স্পেকট্রাম কেলেঙ্কারির কথা উঠেছিল। এই তিনটি এখনো প্রমাণিত হয়নি কিন্তু জনগণ ইউপিএ সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। নির্বাচনে জনমত পক্ষে টানতে বিরোধীরা এই তিনটি বিষয় বেশি প্রচার করেছিল। সেটা কাজেও লেগেছিল। এখন সেই দুর্নীতির ঢেউ গিয়ে লেগেছে তৃণমূল শিবিরে। পশ্চিমবঙ্গে খুব মজার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে কংগ্রেস বা বামপন্থিরা বিজেপিকে আটকাবে নাকি মমতার দুর্নীতি নিয়ে প্রকাশ্যে রাস্তায় নামবে। এখন শুধু বন্ধুবান্ধবই নয়, বাসে, ট্রামে উঠলে সবার একটাই প্রশ্ন- দিদি কবে ক্ষমতাচ্যুত হবেন। দিদিকে কবে গ্রেফতার করা হবে? ট্যাক্সি ড্রাইভাররা বলেন, ‘দিদি এতনা বড় চোর হ্যায়, উনকো কাব জেলমে ভেজেগা?’ গত সাড়ে তিন বছরে নিজের প্রচার ছাড়া রাজ্যের উন্নয়নের জন্য কোনো কাজই করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি সুদীপ্তর টাকায় পাঁচটি টিভি চ্যানেল আর ছয়টি কাগজ বের করেছেন। ছয়টির মধ্যে একটি হিন্দি, একটি উর্দু আর চারটি বাংলা। অসংখ্য ম্যাগাজিনও তিনি বের করেছেন।
যাক, সিবিআই এখন হিসাব গুটিয়ে নিচ্ছে। সিবিআই দিল্লি থেকে ৪০ জনের এক জবরদস্ত বাহিনী পশ্চিমবঙ্গে পাঠিয়েছে। তারা জবাবদিহি করবে সুপ্রিমকোর্টের কাছে। তাদের নিয়োগও করেছেন সুপ্রিমকোর্ট। কুনালের বিস্ফোরণের পর দিদির সংক্ষিপ্ত বক্তব্য- ‘এটা ছোটখাটো ব্যাপার’। যখন চিট ফান্ড নিয়ে মিডিয়া প্রচার শুরু করে তখন দিদি একদিন প্রকাশ্য জনসভায় প্রশ্ন তুলেছিলেন, কুনাল চোর? টুম্পাই চোর? মুকুল চোর? আমি চোর? এখন তো দেখা যাচ্ছে দিদির সেই ভবিষ্যদ্বাণী ফলে যাচ্ছে। তিনি তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ কুনালকে আটক করিয়েছিলেন তার মুখ আটকানোর জন্য। গত তিন-চার দিনে যেভাবে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য রাজনীতিতে একটার পর একটা মমতা সরকারের দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসছে তা দেখে হতাশাগ্রস্ত বাঙালিরা প্রশ্ন তুলছেন, তাহলে কি দুর্গাপূজার আগে দিদি যাবেন? সম্প্রতি কলকাতা এসেছিলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত সাহ। তিনি কলকাতায় এক বিশাল জনসভায় ঘোষণা করে গেছেন, ‘দিদি আপনাকে আর ছাড়া হবে না। এবার আপনাকে হাতের মুঠোয় পেয়েছি।’ অমিত সাহ সাধারণ রাজনীতিবিদ নন। তিনি মোদির খুব ঘনিষ্ঠ। তিনিও গুজরাটের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। তিনি যা বলবেন মোদি তা ফেলতে পারবেন না। মমতা এখনো বুঝতে পারছেন না তিনি কত বড় পাপ করে চলেছেন। তার পরিণামই বা কি? বাংলায় একটা কথা আছে- পাপ বাপকেও ছাড়ে না। যার জন্য শতাধিক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন তাদের জন্য মমতার কি একটুও মমতা নেই? শেষটা দেখতে আমাদের এ মাসের বাকি কটা দিন অন্তত অপেক্ষা করতে হবে। সিবিআই এ মাসের মধ্যে সুপ্রিমকোর্টে প্রাথমিক রিপোর্ট দেবে। তারপর গঙ্গা দিয়ে কত জল গড়াবে তা হয়তো মমতার পশ্চিমী দোসররা ঠাহর করতে পারছেন না। তবে সেটা যে নেহাত কম হবে না তা হলফ করে বলা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর