শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০ আপডেট:

বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

প্রিয় বুনো,

কেমন আছো তুমি? কতকাল দেখি না তোমায়! করোনা কি তোমার রুটিন জীবন পাল্টে দিয়েছে? দিয়েছে অখণ্ড অবসর, বিশ্রাম? নাকি বিষাদ ভর করে মাঝেমধ্যে তোমাকেও? যেমন নেমেছে পৃথিবীর ঘরে ঘরে! করোনা কি তোমার মন করেছে কোমল মাটির মতোন! নাকি নির্দয় শক্ত পাথর! আমার তো বিষাদ জীবনে স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে কবে! আমি ক্লান্ত হয়ে সেই কবে আমার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি! তবু চাই নতুন প্রজন্ম স্বপ্ন দেখবে, তরুণরাই বদলে দেবে সমাজ দেশ পৃথিবী। যুগে যুগে তাই হয়েছেতো। আর করোনার ভয়ংকর শিক্ষায় ঘুরে দাঁড়ালে,বেঁচে গেলে মানুষ ফের সেই নির্লোভ আদর্শিক পথেই সমাজকে বদলাবে।বদলাবেনা? নাকি আরো বেশী দাম্ভিক আত্মঅহংকারী হবে? আরো বেশী অর্থ বিত্ত ক্ষমতার লোভে নীতিহীন পথে অন্ধ হবে? তোমার কি মনে হয় বুনো? করোনার প্রলয় কবে থামবে জানিনা! জানি না আর কখনো দেখা হবে কিনা! জানি না পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কত স্বজনের সাথে আর কখনো মাখামাখি আড্ডা এই জীবনে হবে কিনা! কত প্রিয়জন তো হারিয়ে গেছে। সঙ্গ নিরোধের নিষেধাজ্ঞা পালন করেও কত মানুষ দুনিয়া থেকে নিঃসঙ্গ বিদায় নিয়েছে।করোনা যতোটা মানুষকে একা করেছে,মর্মান্তিক মৃত্যু যতো একা বিদায় দিয়েছে,আক্রান্তরা যেমন দেখেছে কত প্রিয়জন থেকেও আসলে নেই! মানুষ কি আসলে এতোটা একা? তবুও মানুষই নিরন্তর লড়ছে মানবজাতির মহাদুঃসময়ে।

প্রিয় বুনো,

সারারাত পর্যন্ত আমার জলজোছনার শহর সুনামগঞ্জে সেই চেনা বৃষ্টির দাপট উপভোগ করেছি। মুষলধারে নেমে আসা বৃষ্টির শব্দের সাথে একাত্ম হয়েছিলাম। ভোর হলেও বৃষ্টি থামেনি। আমাকে বর্ষা আজন্ম জাগায়, সতেজ করে। যৌবন দেয়। করোনা না হলে এই বৃষ্টিতে আমি ভিজতাম। আসমানের নেমে আসা জলের ধারা আমাকে ধুয়ে দিতো। আজীবন যেভাবে ধুয়েছে গভীর ভালোবাসায়! বৃষ্টির কাছে আমার ঋণের বোঝা অনেক বেশি।যেমন জোছনার কাছে। প্রকৃতির অপরুপ হাওরের রাজধানী সুনামগঞ্জ।যার ধুলোমাখা শহরে, জলকাদায় বেড়ে ওঠেছি। যে শহর আমাকে মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার পর কোলে তুলে নিয়েছে। যে শহর শুয়ে আছে মেঘালয়ের কোলে। শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা। চারদিকে বর্ষায় অথৈ জলরাশি।চারদিক যেনো মিনি সমুদ্র। আহা কি তার রূপ।তখন জোছনা রাতে জলের সাথে রাতের খেলার কি মুগ্ধতা! যেনো প্রকৃতির রহস্যময় প্রণয়ের রোমান্টিক রজনী। আষাঢ়ে পূর্নিমার রাতে জলে যেনো আছড়ে পড়ে নবযৌবণা সুন্দরীর চোঁখ ধাঁধানো রূপ।গাছের পাতার ফাঁক গলে লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোও ভয়ংকর সুন্দর। বাঁশবাগানের নীচে! আহারে! প্রকৃতিই এখানে জন্ম দিয়েছে প্রতিটি মানুষের সরল ভাবুক কবি মন। জগৎবিখ্যাত সব মরমী সাধক থেকে বাউল সম্রাট। এ শহরকে বর্ষায় দ্বীপ শহর বলা যায়।আমি বলি প্রেমের শহর, কবিতার শহর, গানের শহর, আড্ডার শহর। ভালোবাসার শহর। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর। এমন মমতা মাখানো শহরের সাথে নাড়ির নিবিড় সম্পর্ক। শহরের সন্তানরা পৃথিবীর যেখানেই থাক, শহর তাকে টানে। যেমন আমাকে টানে। জলজোছনার শহরের টান উপেক্ষা করা যায় না। আগ্রাসী প্রেমের ডাক নির্দয় বোধহীন একরোখা অন্ধ জেদী ছাড়া কেউ কখনো উপেক্ষা করতে পারে?

প্রিয় বুনো

আমার আতুর ঘরের বারান্দায় ক’রাত বৃষ্টির মুগ্ধতা আমাকে ডুবিয়েছিলো কত স্মৃতির সুখে। নস্টালজিক হয়েছিলাম। জীবনের অন্তর্নিহিত অর্থ খোঁজার তাড়া দেয় এমন প্রকৃতির রূপ।মনোজগত এমনিতেই রহস্যময়, সেই রহস্য আরও বেশি গভীরে নিয়ে যায়। জীবনবোধের গভীরে সরলতায় নির্মোহ চিত্তে। এখানে অকাল বন্যা এলে হাওরের বাধ যখন ভাঙ্গে, ফসল তলিয়ে যায় তখন কৃষক তার বুক চিতিয়ে দেয় বাঁধে। ফসল রক্ষা না হলে জোছনার আলোয় চোখের কোনে অশ্রুবিন্দু চিকচিক করে ওঠে। তখন তার দীর্ঘশ্বাসে জোছনাও বিষাদ লাগে।এবার কৃষকের ঘরে ধান উঠে গেছে। পাহাড়ি ঢল নামছে। বন্যা না হলেই হয়। এই বৃষ্টি পানির প্রবাহ হাওরের মাছের ভান্ডার সমৃদ্ধ করবে।এতো মানুষের সম্পদ। সৃষ্টির মহিমা।

প্রিয় বুনো

এই করোনাকালীন ধ্বংসলীলায় পৃথিবী আজ বিষন্ন বিপন্ন। মানুষের বুকজুড়ে কান্না বেদনা। অবসাদগ্রস্ত তাবৎ পৃথিবীর মানুষ। জীবন থেমে আছে পরাস্ত হয়ে করোনার কাছে। পৃথিবীজুড়ে মানুষে মানুষে এমন দূরত্ব, এতোটা দমবন্ধ অসহনীয় জীবন কখনো হয়নি! রুদ্ররুষ্ট প্রকৃতির মহাপ্রলয়ে অর্থনীতি লন্ডভন্ড। স্থবির মানুষের জীবিকা।কর্মহীন মানুষের আর্তনাদ। বিজ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার কোন কূল নাই কিনারা নাই! পৃথিবীময় কার্যত বিফলে আজকের বিজ্ঞান। সামান্য এক ক্ষুদ্র জীবানু কি ভয়ংকর। একের পর এক জীবন কেড়ে নিচ্ছে। আক্রান্ত আর আক্রান্ত।গৃহবন্দী জীবনেও রক্ষা নাই। অসামাজিক এক ঘরে স্বঘোষিত কারাজীবন এনেছে মানুষের মনোজগৎ জুড়ে নিঃসঙ্গতা, অবসাদ। কবে মুক্তি কেউ জানে না। না প্রতাপশালী রাষ্ট্রনায়করা, না বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা। কেবল একটাই বাণী, সচেতনতা, সতর্কতা, সামাজিক দূরত্ব ও সঙ্গরোধ। সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য বড় বেশি সাজা। সাজার এ মেয়াদ কত, তাও কেউ জানে না।পরিবেশ এমন, যে আক্রান্ত হবে না সেই ভাগ্যবান। যে করোনাজয়ী হবে সে সৌভাগ্যবান। যে আর ফিরবে না, তার মর্মান্তিক মৃত্যু সবার বেদনার। এখন ভাগ্য কার সুপ্রসন্ন তা নিয়তির হাতে। আক্রান্তের পাশে যাবেনা সন্তান, মৃত্যুতে শেষ বিদায়ে নেই স্বজন! কত বেদনাদায়ক শাস্তি আমাদের জন্য।এমন মৃত্যু শত্রুর জীবনেও যেনো না ঘটে।কি বলো তুমি?

প্রিয় বুনো,

একবার শীতের লন্ডনে ঈদে ছেলেসহ হোটেলে ছিলাম। বাপবেটা ঘুমিয়েছি। নামাজে আর যাওয়া হয়নি। এবার ঈদের দিন ঘরবন্দী অন্তর হাঁপিয়ে ওঠে চলে গিয়েছিলো লন্ডনে। আমি দুদিন আগে আসি আমার জন্মের শহরে। সবুজ বৃক্ষশোভিত বাড়িতে। আহারে একদিন কতইনা সুখ ছিলো বাড়িতে। শহরে। ছবির মতোন সাজানো ভিলেজ টাউন। শৈশব আনন্দের। কেজি স্কুল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর জুবিলী স্কুলে। কৈশোর কি দূরন্ত! কলেজে তারুণ্যের প্রথমবেলা কি উচ্ছল প্রতিবাদমুখর, তুমুল আড্ডায় বাংলোঘর থেকে সব পথ জুড়ে। কত পয়েন্টে! কত বন্ধু, কত অগ্রজ অনুজ! ছেলেবেলা থেকেই প্রাণবন্ত হৈ চৈ দস্যিপনার জীবন আমার। মা বাবা ৮ ভাইবোনের সুখের সংসার। টানাপোড়েন ছিলো, আভিজাত্য আত্নমর্যাদার জীবনে উপচেপড়া সুখ ছিলো। বাবা মার জীবন তাহাজ্জুদে শুরু হতো।

ভোরের আলোতে তাদের সাথে বোনদের সুরেলা কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত। এখনো কানে বাজে' ফাবি আইয়ি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান'। কি সুন্দর দিন। নিরাভরন সাদামাটা সৎ সরল জীবন! আবার শহর জুড়ে সব মানুষে মানুষে নিবির মমতা, পারিবারিক বন্ধন।সবার জীবন ধর্মের উর্ধ্বে রাজনীতির উর্ধ্বে নীতির উপর আদর্শের উপর মানবিক মূল্যবোধে মহব্বতে বাঁধা। পারষ্পরিক শ্রদ্ধা স্নেহ মমতা দায়িত্ববোধের নিরাভরন সাদামাটা সরল মর্যাদার জীবনে লোভ লালসা প্রতিহিংসা অসততা ভর করেনি। অসৎকে নষ্টকে সমাজ দূরে রেখেছে। সৎ মানুষকে সম্মান করেছে। আমার বাবা মা পরিবার আল্লাহর কাছে অবিরাম নত থেকে সৎ মায়ামমতার পবিত্র সরল জীবনযাপন করেছেন। যেখানে হিংসা লোভের ছায়া নয়, সবার মঙ্গল কামনার মোনাজাত ছিলো। ঈদে বাবার সাথে আমরা ৫ ভাই ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতাম। তারপর যোগ হলো অন্তর। সব পরিবারই এমন। আহা নামাজ শেষে পরিবারের সবাই মায়ের হাতের রান্না কোরমা পোলাও! কি তৃপ্তি! তারপর বন্ধুবান্ধব দিনরাত আড্ডা কি আনন্দ।একে একে মা বাবা চার ভাইবোন চিরনিদ্রায়। জীবনের সুখ ও প্রেম মায়া মমতার বন্ধন এভাবেই ছিন্ন হয়। তারপর বাড়ি এলে ভাইরা মিলে ঈদের জামাত।এবার বাড়ি এসে করোনায় এক ভাই মসজিদে, বাকিরা বাসায় জামাতে, আমি ঘুমিয়ে কাটিয়েছি! করোনা ঈদের আনন্দও কেড়ে নিয়েছে।এমন ঈদ আসেনি মুসলমানের জীবনে।এমন ভয়ংকর সময় আসেনি মানবজাতির জীবনে।

প্রিয় বুনো,

আমার সাদাকালো জীবন আমাদেরই নয়, তোমার, তোমাদের সবার ছিলো! বিত্তের চেয়ে চিত্তের আনন্দ সর্বময় বিরাজ করেছে। একুশ শতকের পৃথিবী তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের হাতের মুঠোয়। অর্থনৈতিক ক্ষমতার লড়াইয়ের পাশে পৃথিবীজুড়ে পারমানবিক শক্তির যুদ্ধবাজির মহড়ায় অন্ধ জগৎজুড়ে আদর্শহীন সমাজ ভোগ বিলাসে ডুবেছিলো। প্রতাপশালীরা পৃথিবী ধ্বংসের ক্ষমতার দম্ভে যখন তখন ব্যাপকহারে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রদখলে মত্ত হয়েছিলো। আমরাও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাতাসে অস্থির অশান্ত সমাজ লোভ লালসার আদর্শহীন হিংসা প্রতিহিংসার সমাজে উত্তরণ ঘটিয়েছিলাম। একবারও কি চিন্তা করেছি ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমাদের আদর্শিক পূর্বসুরীদের সঙ্গে আমরা নীতিহীন পথে মূল্যবোধের সর্বগ্রাসী ভয়াবহতা এনে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি? আমরা আমাদের সব কিছু কি নষ্টদের হাতে তুলে দেইনি এ অসুস্থ্ প্রতিযোগিতায়? আজ করোনাকালে দেখছি বিত্তবৈভব জীবন রক্ষা করতে পারে না! অর্থ যেনো কোনো কাজেই আসছে না! আমরা ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধাণ্য দিয়ে অন্ধ হয়েছিলাম। যেনতেন পথে অঢেল অর্থ বিত্ত হলেই দুনিয়ার সেরা চিকিৎসা নেবো ভেবেছি! কই পৃথিবী জুড়েই মহামারি মৃত্যুর ধ্বংসলীলায় আকাশে উড়ার ও সুযোগ নেই। কোথাও চিকিৎসা নেই। নিজের কসমেটিকস চেহারার আড়ালে কি কদর্য স্বাস্হ্যখাতের চিত্র উদ্ভাসিত হয়েছে। আইসিইউ ভেন্টিলেশনের জন্য হাহাকার! আমাদের সকল দম্ভ অহংকারকে চুর্নবিচুর্ন করে আজ ক্ষমতাধর বিত্তশালী থেকে কত দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা মানুষ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোগ করছেন। স্বজনরা কত অসহায়!

প্রিয় বুনো,

আমাদেরকে কি করোনার মহাদূর্যোগ সকল লোভলালসা দম্ভ অহংকার আর আদর্শহীন অমানবিকতার অন্ধকারের রাহুমুক্ত করবে? আমাদের সেই সহজ সরল মানবিক আদর্শিক নির্লোভ জীবনের আগ্রাসী প্রেমের কাছে নত করবে? আমার বহু আগেই জীবনে এই অসুস্থ দুর্নীতিগ্রস্থ লোভ লালসার নীতিহীন দাম্ভিক মমাজ বিষাদগ্রস্থ করেছে। আমিতো নিজেকে গুটিয়ে আনতে আনতে এ লড়াইয়ে ক্লান্ত একা হয়ে গেছি! সেই কবে থেকে আমি একা। দমবন্ধজীবনের বাসিন্দা। আলোর সন্ধানে আগ্রাসী প্রেমিক হয়ে একটি সরল মমতার আদর্শিক নির্লোভ জীবন সমাজ খুঁজেছি।আপোসকামী সুবিধাবাদী মুখোশধারীদের সর্বত্র বিচরণ দেখেছি। আকড়ে ধরে জীবনের প্রকৃত অর্থবহ সুখ খুঁজে ধরে কি তার সন্ধান পেয়েছি? যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্লোভ সরল, সততার জীবনের সংগ্রামে সেখানে কিভাবে কর্তৃত্ব আজ সবখানে লোভী অসৎ নষ্টদের হাতে? আমাদেরও তা মানতে হবে! করোনার মহাপ্রলয়ও মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে! আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশন সামাজিক দূরত্বের নামে নিঃসঙ্গ প্রেমহীন জীবনের শাস্তি দিচ্ছে। অর্থনীতিতে মহাবিপর্যয় এনেছে। করোনার মুখে জীবন জীবিকার লড়াইয়ে নামিয়েছে। জানিয়েছে সব কিছুই তুচ্ছ। জীবনের এক মুহূর্তের কোন গ্যারান্টি নেই। করোনাকালে পৃথিবীর বুকে বিশাল মানবিক চরিত্রের পাশে অমানবিক নির্দয় বিকৃত কুৎসিত মুখ ও এসেছে। মানবতার ইতিহাসে তো মানবিক প্রেমিক চরিত্রই অমরত্ব পাবে। কিন্তু করোনা কি আমাদের প্রকৃত শিক্ষা দেবে? আমার তোমার আমাদের ভুল শোধরাবে? আমরা কি মানবিক পৃথিবীর লোভ মুক্ত আদর্শিক মানুষ হবো?

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১১ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা