শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০ আপডেট:

বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

প্রিয় বুনো,

কেমন আছো তুমি? কতকাল দেখি না তোমায়! করোনা কি তোমার রুটিন জীবন পাল্টে দিয়েছে? দিয়েছে অখণ্ড অবসর, বিশ্রাম? নাকি বিষাদ ভর করে মাঝেমধ্যে তোমাকেও? যেমন নেমেছে পৃথিবীর ঘরে ঘরে! করোনা কি তোমার মন করেছে কোমল মাটির মতোন! নাকি নির্দয় শক্ত পাথর! আমার তো বিষাদ জীবনে স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে কবে! আমি ক্লান্ত হয়ে সেই কবে আমার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি! তবু চাই নতুন প্রজন্ম স্বপ্ন দেখবে, তরুণরাই বদলে দেবে সমাজ দেশ পৃথিবী। যুগে যুগে তাই হয়েছেতো। আর করোনার ভয়ংকর শিক্ষায় ঘুরে দাঁড়ালে,বেঁচে গেলে মানুষ ফের সেই নির্লোভ আদর্শিক পথেই সমাজকে বদলাবে।বদলাবেনা? নাকি আরো বেশী দাম্ভিক আত্মঅহংকারী হবে? আরো বেশী অর্থ বিত্ত ক্ষমতার লোভে নীতিহীন পথে অন্ধ হবে? তোমার কি মনে হয় বুনো? করোনার প্রলয় কবে থামবে জানিনা! জানি না আর কখনো দেখা হবে কিনা! জানি না পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কত স্বজনের সাথে আর কখনো মাখামাখি আড্ডা এই জীবনে হবে কিনা! কত প্রিয়জন তো হারিয়ে গেছে। সঙ্গ নিরোধের নিষেধাজ্ঞা পালন করেও কত মানুষ দুনিয়া থেকে নিঃসঙ্গ বিদায় নিয়েছে।করোনা যতোটা মানুষকে একা করেছে,মর্মান্তিক মৃত্যু যতো একা বিদায় দিয়েছে,আক্রান্তরা যেমন দেখেছে কত প্রিয়জন থেকেও আসলে নেই! মানুষ কি আসলে এতোটা একা? তবুও মানুষই নিরন্তর লড়ছে মানবজাতির মহাদুঃসময়ে।

প্রিয় বুনো,

সারারাত পর্যন্ত আমার জলজোছনার শহর সুনামগঞ্জে সেই চেনা বৃষ্টির দাপট উপভোগ করেছি। মুষলধারে নেমে আসা বৃষ্টির শব্দের সাথে একাত্ম হয়েছিলাম। ভোর হলেও বৃষ্টি থামেনি। আমাকে বর্ষা আজন্ম জাগায়, সতেজ করে। যৌবন দেয়। করোনা না হলে এই বৃষ্টিতে আমি ভিজতাম। আসমানের নেমে আসা জলের ধারা আমাকে ধুয়ে দিতো। আজীবন যেভাবে ধুয়েছে গভীর ভালোবাসায়! বৃষ্টির কাছে আমার ঋণের বোঝা অনেক বেশি।যেমন জোছনার কাছে। প্রকৃতির অপরুপ হাওরের রাজধানী সুনামগঞ্জ।যার ধুলোমাখা শহরে, জলকাদায় বেড়ে ওঠেছি। যে শহর আমাকে মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার পর কোলে তুলে নিয়েছে। যে শহর শুয়ে আছে মেঘালয়ের কোলে। শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা। চারদিকে বর্ষায় অথৈ জলরাশি।চারদিক যেনো মিনি সমুদ্র। আহা কি তার রূপ।তখন জোছনা রাতে জলের সাথে রাতের খেলার কি মুগ্ধতা! যেনো প্রকৃতির রহস্যময় প্রণয়ের রোমান্টিক রজনী। আষাঢ়ে পূর্নিমার রাতে জলে যেনো আছড়ে পড়ে নবযৌবণা সুন্দরীর চোঁখ ধাঁধানো রূপ।গাছের পাতার ফাঁক গলে লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোও ভয়ংকর সুন্দর। বাঁশবাগানের নীচে! আহারে! প্রকৃতিই এখানে জন্ম দিয়েছে প্রতিটি মানুষের সরল ভাবুক কবি মন। জগৎবিখ্যাত সব মরমী সাধক থেকে বাউল সম্রাট। এ শহরকে বর্ষায় দ্বীপ শহর বলা যায়।আমি বলি প্রেমের শহর, কবিতার শহর, গানের শহর, আড্ডার শহর। ভালোবাসার শহর। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর। এমন মমতা মাখানো শহরের সাথে নাড়ির নিবিড় সম্পর্ক। শহরের সন্তানরা পৃথিবীর যেখানেই থাক, শহর তাকে টানে। যেমন আমাকে টানে। জলজোছনার শহরের টান উপেক্ষা করা যায় না। আগ্রাসী প্রেমের ডাক নির্দয় বোধহীন একরোখা অন্ধ জেদী ছাড়া কেউ কখনো উপেক্ষা করতে পারে?

প্রিয় বুনো

আমার আতুর ঘরের বারান্দায় ক’রাত বৃষ্টির মুগ্ধতা আমাকে ডুবিয়েছিলো কত স্মৃতির সুখে। নস্টালজিক হয়েছিলাম। জীবনের অন্তর্নিহিত অর্থ খোঁজার তাড়া দেয় এমন প্রকৃতির রূপ।মনোজগত এমনিতেই রহস্যময়, সেই রহস্য আরও বেশি গভীরে নিয়ে যায়। জীবনবোধের গভীরে সরলতায় নির্মোহ চিত্তে। এখানে অকাল বন্যা এলে হাওরের বাধ যখন ভাঙ্গে, ফসল তলিয়ে যায় তখন কৃষক তার বুক চিতিয়ে দেয় বাঁধে। ফসল রক্ষা না হলে জোছনার আলোয় চোখের কোনে অশ্রুবিন্দু চিকচিক করে ওঠে। তখন তার দীর্ঘশ্বাসে জোছনাও বিষাদ লাগে।এবার কৃষকের ঘরে ধান উঠে গেছে। পাহাড়ি ঢল নামছে। বন্যা না হলেই হয়। এই বৃষ্টি পানির প্রবাহ হাওরের মাছের ভান্ডার সমৃদ্ধ করবে।এতো মানুষের সম্পদ। সৃষ্টির মহিমা।

প্রিয় বুনো

এই করোনাকালীন ধ্বংসলীলায় পৃথিবী আজ বিষন্ন বিপন্ন। মানুষের বুকজুড়ে কান্না বেদনা। অবসাদগ্রস্ত তাবৎ পৃথিবীর মানুষ। জীবন থেমে আছে পরাস্ত হয়ে করোনার কাছে। পৃথিবীজুড়ে মানুষে মানুষে এমন দূরত্ব, এতোটা দমবন্ধ অসহনীয় জীবন কখনো হয়নি! রুদ্ররুষ্ট প্রকৃতির মহাপ্রলয়ে অর্থনীতি লন্ডভন্ড। স্থবির মানুষের জীবিকা।কর্মহীন মানুষের আর্তনাদ। বিজ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার কোন কূল নাই কিনারা নাই! পৃথিবীময় কার্যত বিফলে আজকের বিজ্ঞান। সামান্য এক ক্ষুদ্র জীবানু কি ভয়ংকর। একের পর এক জীবন কেড়ে নিচ্ছে। আক্রান্ত আর আক্রান্ত।গৃহবন্দী জীবনেও রক্ষা নাই। অসামাজিক এক ঘরে স্বঘোষিত কারাজীবন এনেছে মানুষের মনোজগৎ জুড়ে নিঃসঙ্গতা, অবসাদ। কবে মুক্তি কেউ জানে না। না প্রতাপশালী রাষ্ট্রনায়করা, না বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা। কেবল একটাই বাণী, সচেতনতা, সতর্কতা, সামাজিক দূরত্ব ও সঙ্গরোধ। সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য বড় বেশি সাজা। সাজার এ মেয়াদ কত, তাও কেউ জানে না।পরিবেশ এমন, যে আক্রান্ত হবে না সেই ভাগ্যবান। যে করোনাজয়ী হবে সে সৌভাগ্যবান। যে আর ফিরবে না, তার মর্মান্তিক মৃত্যু সবার বেদনার। এখন ভাগ্য কার সুপ্রসন্ন তা নিয়তির হাতে। আক্রান্তের পাশে যাবেনা সন্তান, মৃত্যুতে শেষ বিদায়ে নেই স্বজন! কত বেদনাদায়ক শাস্তি আমাদের জন্য।এমন মৃত্যু শত্রুর জীবনেও যেনো না ঘটে।কি বলো তুমি?

প্রিয় বুনো,

একবার শীতের লন্ডনে ঈদে ছেলেসহ হোটেলে ছিলাম। বাপবেটা ঘুমিয়েছি। নামাজে আর যাওয়া হয়নি। এবার ঈদের দিন ঘরবন্দী অন্তর হাঁপিয়ে ওঠে চলে গিয়েছিলো লন্ডনে। আমি দুদিন আগে আসি আমার জন্মের শহরে। সবুজ বৃক্ষশোভিত বাড়িতে। আহারে একদিন কতইনা সুখ ছিলো বাড়িতে। শহরে। ছবির মতোন সাজানো ভিলেজ টাউন। শৈশব আনন্দের। কেজি স্কুল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর জুবিলী স্কুলে। কৈশোর কি দূরন্ত! কলেজে তারুণ্যের প্রথমবেলা কি উচ্ছল প্রতিবাদমুখর, তুমুল আড্ডায় বাংলোঘর থেকে সব পথ জুড়ে। কত পয়েন্টে! কত বন্ধু, কত অগ্রজ অনুজ! ছেলেবেলা থেকেই প্রাণবন্ত হৈ চৈ দস্যিপনার জীবন আমার। মা বাবা ৮ ভাইবোনের সুখের সংসার। টানাপোড়েন ছিলো, আভিজাত্য আত্নমর্যাদার জীবনে উপচেপড়া সুখ ছিলো। বাবা মার জীবন তাহাজ্জুদে শুরু হতো।

ভোরের আলোতে তাদের সাথে বোনদের সুরেলা কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত। এখনো কানে বাজে' ফাবি আইয়ি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান'। কি সুন্দর দিন। নিরাভরন সাদামাটা সৎ সরল জীবন! আবার শহর জুড়ে সব মানুষে মানুষে নিবির মমতা, পারিবারিক বন্ধন।সবার জীবন ধর্মের উর্ধ্বে রাজনীতির উর্ধ্বে নীতির উপর আদর্শের উপর মানবিক মূল্যবোধে মহব্বতে বাঁধা। পারষ্পরিক শ্রদ্ধা স্নেহ মমতা দায়িত্ববোধের নিরাভরন সাদামাটা সরল মর্যাদার জীবনে লোভ লালসা প্রতিহিংসা অসততা ভর করেনি। অসৎকে নষ্টকে সমাজ দূরে রেখেছে। সৎ মানুষকে সম্মান করেছে। আমার বাবা মা পরিবার আল্লাহর কাছে অবিরাম নত থেকে সৎ মায়ামমতার পবিত্র সরল জীবনযাপন করেছেন। যেখানে হিংসা লোভের ছায়া নয়, সবার মঙ্গল কামনার মোনাজাত ছিলো। ঈদে বাবার সাথে আমরা ৫ ভাই ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতাম। তারপর যোগ হলো অন্তর। সব পরিবারই এমন। আহা নামাজ শেষে পরিবারের সবাই মায়ের হাতের রান্না কোরমা পোলাও! কি তৃপ্তি! তারপর বন্ধুবান্ধব দিনরাত আড্ডা কি আনন্দ।একে একে মা বাবা চার ভাইবোন চিরনিদ্রায়। জীবনের সুখ ও প্রেম মায়া মমতার বন্ধন এভাবেই ছিন্ন হয়। তারপর বাড়ি এলে ভাইরা মিলে ঈদের জামাত।এবার বাড়ি এসে করোনায় এক ভাই মসজিদে, বাকিরা বাসায় জামাতে, আমি ঘুমিয়ে কাটিয়েছি! করোনা ঈদের আনন্দও কেড়ে নিয়েছে।এমন ঈদ আসেনি মুসলমানের জীবনে।এমন ভয়ংকর সময় আসেনি মানবজাতির জীবনে।

প্রিয় বুনো,

আমার সাদাকালো জীবন আমাদেরই নয়, তোমার, তোমাদের সবার ছিলো! বিত্তের চেয়ে চিত্তের আনন্দ সর্বময় বিরাজ করেছে। একুশ শতকের পৃথিবী তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের হাতের মুঠোয়। অর্থনৈতিক ক্ষমতার লড়াইয়ের পাশে পৃথিবীজুড়ে পারমানবিক শক্তির যুদ্ধবাজির মহড়ায় অন্ধ জগৎজুড়ে আদর্শহীন সমাজ ভোগ বিলাসে ডুবেছিলো। প্রতাপশালীরা পৃথিবী ধ্বংসের ক্ষমতার দম্ভে যখন তখন ব্যাপকহারে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রদখলে মত্ত হয়েছিলো। আমরাও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাতাসে অস্থির অশান্ত সমাজ লোভ লালসার আদর্শহীন হিংসা প্রতিহিংসার সমাজে উত্তরণ ঘটিয়েছিলাম। একবারও কি চিন্তা করেছি ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমাদের আদর্শিক পূর্বসুরীদের সঙ্গে আমরা নীতিহীন পথে মূল্যবোধের সর্বগ্রাসী ভয়াবহতা এনে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি? আমরা আমাদের সব কিছু কি নষ্টদের হাতে তুলে দেইনি এ অসুস্থ্ প্রতিযোগিতায়? আজ করোনাকালে দেখছি বিত্তবৈভব জীবন রক্ষা করতে পারে না! অর্থ যেনো কোনো কাজেই আসছে না! আমরা ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধাণ্য দিয়ে অন্ধ হয়েছিলাম। যেনতেন পথে অঢেল অর্থ বিত্ত হলেই দুনিয়ার সেরা চিকিৎসা নেবো ভেবেছি! কই পৃথিবী জুড়েই মহামারি মৃত্যুর ধ্বংসলীলায় আকাশে উড়ার ও সুযোগ নেই। কোথাও চিকিৎসা নেই। নিজের কসমেটিকস চেহারার আড়ালে কি কদর্য স্বাস্হ্যখাতের চিত্র উদ্ভাসিত হয়েছে। আইসিইউ ভেন্টিলেশনের জন্য হাহাকার! আমাদের সকল দম্ভ অহংকারকে চুর্নবিচুর্ন করে আজ ক্ষমতাধর বিত্তশালী থেকে কত দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা মানুষ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোগ করছেন। স্বজনরা কত অসহায়!

প্রিয় বুনো,

আমাদেরকে কি করোনার মহাদূর্যোগ সকল লোভলালসা দম্ভ অহংকার আর আদর্শহীন অমানবিকতার অন্ধকারের রাহুমুক্ত করবে? আমাদের সেই সহজ সরল মানবিক আদর্শিক নির্লোভ জীবনের আগ্রাসী প্রেমের কাছে নত করবে? আমার বহু আগেই জীবনে এই অসুস্থ দুর্নীতিগ্রস্থ লোভ লালসার নীতিহীন দাম্ভিক মমাজ বিষাদগ্রস্থ করেছে। আমিতো নিজেকে গুটিয়ে আনতে আনতে এ লড়াইয়ে ক্লান্ত একা হয়ে গেছি! সেই কবে থেকে আমি একা। দমবন্ধজীবনের বাসিন্দা। আলোর সন্ধানে আগ্রাসী প্রেমিক হয়ে একটি সরল মমতার আদর্শিক নির্লোভ জীবন সমাজ খুঁজেছি।আপোসকামী সুবিধাবাদী মুখোশধারীদের সর্বত্র বিচরণ দেখেছি। আকড়ে ধরে জীবনের প্রকৃত অর্থবহ সুখ খুঁজে ধরে কি তার সন্ধান পেয়েছি? যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্লোভ সরল, সততার জীবনের সংগ্রামে সেখানে কিভাবে কর্তৃত্ব আজ সবখানে লোভী অসৎ নষ্টদের হাতে? আমাদেরও তা মানতে হবে! করোনার মহাপ্রলয়ও মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে! আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশন সামাজিক দূরত্বের নামে নিঃসঙ্গ প্রেমহীন জীবনের শাস্তি দিচ্ছে। অর্থনীতিতে মহাবিপর্যয় এনেছে। করোনার মুখে জীবন জীবিকার লড়াইয়ে নামিয়েছে। জানিয়েছে সব কিছুই তুচ্ছ। জীবনের এক মুহূর্তের কোন গ্যারান্টি নেই। করোনাকালে পৃথিবীর বুকে বিশাল মানবিক চরিত্রের পাশে অমানবিক নির্দয় বিকৃত কুৎসিত মুখ ও এসেছে। মানবতার ইতিহাসে তো মানবিক প্রেমিক চরিত্রই অমরত্ব পাবে। কিন্তু করোনা কি আমাদের প্রকৃত শিক্ষা দেবে? আমার তোমার আমাদের ভুল শোধরাবে? আমরা কি মানবিক পৃথিবীর লোভ মুক্ত আদর্শিক মানুষ হবো?

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি