শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০ আপডেট:

বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

প্রিয় বুনো,

কেমন আছো তুমি? কতকাল দেখি না তোমায়! করোনা কি তোমার রুটিন জীবন পাল্টে দিয়েছে? দিয়েছে অখণ্ড অবসর, বিশ্রাম? নাকি বিষাদ ভর করে মাঝেমধ্যে তোমাকেও? যেমন নেমেছে পৃথিবীর ঘরে ঘরে! করোনা কি তোমার মন করেছে কোমল মাটির মতোন! নাকি নির্দয় শক্ত পাথর! আমার তো বিষাদ জীবনে স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে কবে! আমি ক্লান্ত হয়ে সেই কবে আমার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি! তবু চাই নতুন প্রজন্ম স্বপ্ন দেখবে, তরুণরাই বদলে দেবে সমাজ দেশ পৃথিবী। যুগে যুগে তাই হয়েছেতো। আর করোনার ভয়ংকর শিক্ষায় ঘুরে দাঁড়ালে,বেঁচে গেলে মানুষ ফের সেই নির্লোভ আদর্শিক পথেই সমাজকে বদলাবে।বদলাবেনা? নাকি আরো বেশী দাম্ভিক আত্মঅহংকারী হবে? আরো বেশী অর্থ বিত্ত ক্ষমতার লোভে নীতিহীন পথে অন্ধ হবে? তোমার কি মনে হয় বুনো? করোনার প্রলয় কবে থামবে জানিনা! জানি না আর কখনো দেখা হবে কিনা! জানি না পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কত স্বজনের সাথে আর কখনো মাখামাখি আড্ডা এই জীবনে হবে কিনা! কত প্রিয়জন তো হারিয়ে গেছে। সঙ্গ নিরোধের নিষেধাজ্ঞা পালন করেও কত মানুষ দুনিয়া থেকে নিঃসঙ্গ বিদায় নিয়েছে।করোনা যতোটা মানুষকে একা করেছে,মর্মান্তিক মৃত্যু যতো একা বিদায় দিয়েছে,আক্রান্তরা যেমন দেখেছে কত প্রিয়জন থেকেও আসলে নেই! মানুষ কি আসলে এতোটা একা? তবুও মানুষই নিরন্তর লড়ছে মানবজাতির মহাদুঃসময়ে।

প্রিয় বুনো,

সারারাত পর্যন্ত আমার জলজোছনার শহর সুনামগঞ্জে সেই চেনা বৃষ্টির দাপট উপভোগ করেছি। মুষলধারে নেমে আসা বৃষ্টির শব্দের সাথে একাত্ম হয়েছিলাম। ভোর হলেও বৃষ্টি থামেনি। আমাকে বর্ষা আজন্ম জাগায়, সতেজ করে। যৌবন দেয়। করোনা না হলে এই বৃষ্টিতে আমি ভিজতাম। আসমানের নেমে আসা জলের ধারা আমাকে ধুয়ে দিতো। আজীবন যেভাবে ধুয়েছে গভীর ভালোবাসায়! বৃষ্টির কাছে আমার ঋণের বোঝা অনেক বেশি।যেমন জোছনার কাছে। প্রকৃতির অপরুপ হাওরের রাজধানী সুনামগঞ্জ।যার ধুলোমাখা শহরে, জলকাদায় বেড়ে ওঠেছি। যে শহর আমাকে মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার পর কোলে তুলে নিয়েছে। যে শহর শুয়ে আছে মেঘালয়ের কোলে। শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা। চারদিকে বর্ষায় অথৈ জলরাশি।চারদিক যেনো মিনি সমুদ্র। আহা কি তার রূপ।তখন জোছনা রাতে জলের সাথে রাতের খেলার কি মুগ্ধতা! যেনো প্রকৃতির রহস্যময় প্রণয়ের রোমান্টিক রজনী। আষাঢ়ে পূর্নিমার রাতে জলে যেনো আছড়ে পড়ে নবযৌবণা সুন্দরীর চোঁখ ধাঁধানো রূপ।গাছের পাতার ফাঁক গলে লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোও ভয়ংকর সুন্দর। বাঁশবাগানের নীচে! আহারে! প্রকৃতিই এখানে জন্ম দিয়েছে প্রতিটি মানুষের সরল ভাবুক কবি মন। জগৎবিখ্যাত সব মরমী সাধক থেকে বাউল সম্রাট। এ শহরকে বর্ষায় দ্বীপ শহর বলা যায়।আমি বলি প্রেমের শহর, কবিতার শহর, গানের শহর, আড্ডার শহর। ভালোবাসার শহর। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর। এমন মমতা মাখানো শহরের সাথে নাড়ির নিবিড় সম্পর্ক। শহরের সন্তানরা পৃথিবীর যেখানেই থাক, শহর তাকে টানে। যেমন আমাকে টানে। জলজোছনার শহরের টান উপেক্ষা করা যায় না। আগ্রাসী প্রেমের ডাক নির্দয় বোধহীন একরোখা অন্ধ জেদী ছাড়া কেউ কখনো উপেক্ষা করতে পারে?

প্রিয় বুনো

আমার আতুর ঘরের বারান্দায় ক’রাত বৃষ্টির মুগ্ধতা আমাকে ডুবিয়েছিলো কত স্মৃতির সুখে। নস্টালজিক হয়েছিলাম। জীবনের অন্তর্নিহিত অর্থ খোঁজার তাড়া দেয় এমন প্রকৃতির রূপ।মনোজগত এমনিতেই রহস্যময়, সেই রহস্য আরও বেশি গভীরে নিয়ে যায়। জীবনবোধের গভীরে সরলতায় নির্মোহ চিত্তে। এখানে অকাল বন্যা এলে হাওরের বাধ যখন ভাঙ্গে, ফসল তলিয়ে যায় তখন কৃষক তার বুক চিতিয়ে দেয় বাঁধে। ফসল রক্ষা না হলে জোছনার আলোয় চোখের কোনে অশ্রুবিন্দু চিকচিক করে ওঠে। তখন তার দীর্ঘশ্বাসে জোছনাও বিষাদ লাগে।এবার কৃষকের ঘরে ধান উঠে গেছে। পাহাড়ি ঢল নামছে। বন্যা না হলেই হয়। এই বৃষ্টি পানির প্রবাহ হাওরের মাছের ভান্ডার সমৃদ্ধ করবে।এতো মানুষের সম্পদ। সৃষ্টির মহিমা।

প্রিয় বুনো

এই করোনাকালীন ধ্বংসলীলায় পৃথিবী আজ বিষন্ন বিপন্ন। মানুষের বুকজুড়ে কান্না বেদনা। অবসাদগ্রস্ত তাবৎ পৃথিবীর মানুষ। জীবন থেমে আছে পরাস্ত হয়ে করোনার কাছে। পৃথিবীজুড়ে মানুষে মানুষে এমন দূরত্ব, এতোটা দমবন্ধ অসহনীয় জীবন কখনো হয়নি! রুদ্ররুষ্ট প্রকৃতির মহাপ্রলয়ে অর্থনীতি লন্ডভন্ড। স্থবির মানুষের জীবিকা।কর্মহীন মানুষের আর্তনাদ। বিজ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার কোন কূল নাই কিনারা নাই! পৃথিবীময় কার্যত বিফলে আজকের বিজ্ঞান। সামান্য এক ক্ষুদ্র জীবানু কি ভয়ংকর। একের পর এক জীবন কেড়ে নিচ্ছে। আক্রান্ত আর আক্রান্ত।গৃহবন্দী জীবনেও রক্ষা নাই। অসামাজিক এক ঘরে স্বঘোষিত কারাজীবন এনেছে মানুষের মনোজগৎ জুড়ে নিঃসঙ্গতা, অবসাদ। কবে মুক্তি কেউ জানে না। না প্রতাপশালী রাষ্ট্রনায়করা, না বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা। কেবল একটাই বাণী, সচেতনতা, সতর্কতা, সামাজিক দূরত্ব ও সঙ্গরোধ। সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য বড় বেশি সাজা। সাজার এ মেয়াদ কত, তাও কেউ জানে না।পরিবেশ এমন, যে আক্রান্ত হবে না সেই ভাগ্যবান। যে করোনাজয়ী হবে সে সৌভাগ্যবান। যে আর ফিরবে না, তার মর্মান্তিক মৃত্যু সবার বেদনার। এখন ভাগ্য কার সুপ্রসন্ন তা নিয়তির হাতে। আক্রান্তের পাশে যাবেনা সন্তান, মৃত্যুতে শেষ বিদায়ে নেই স্বজন! কত বেদনাদায়ক শাস্তি আমাদের জন্য।এমন মৃত্যু শত্রুর জীবনেও যেনো না ঘটে।কি বলো তুমি?

প্রিয় বুনো,

একবার শীতের লন্ডনে ঈদে ছেলেসহ হোটেলে ছিলাম। বাপবেটা ঘুমিয়েছি। নামাজে আর যাওয়া হয়নি। এবার ঈদের দিন ঘরবন্দী অন্তর হাঁপিয়ে ওঠে চলে গিয়েছিলো লন্ডনে। আমি দুদিন আগে আসি আমার জন্মের শহরে। সবুজ বৃক্ষশোভিত বাড়িতে। আহারে একদিন কতইনা সুখ ছিলো বাড়িতে। শহরে। ছবির মতোন সাজানো ভিলেজ টাউন। শৈশব আনন্দের। কেজি স্কুল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর জুবিলী স্কুলে। কৈশোর কি দূরন্ত! কলেজে তারুণ্যের প্রথমবেলা কি উচ্ছল প্রতিবাদমুখর, তুমুল আড্ডায় বাংলোঘর থেকে সব পথ জুড়ে। কত পয়েন্টে! কত বন্ধু, কত অগ্রজ অনুজ! ছেলেবেলা থেকেই প্রাণবন্ত হৈ চৈ দস্যিপনার জীবন আমার। মা বাবা ৮ ভাইবোনের সুখের সংসার। টানাপোড়েন ছিলো, আভিজাত্য আত্নমর্যাদার জীবনে উপচেপড়া সুখ ছিলো। বাবা মার জীবন তাহাজ্জুদে শুরু হতো।

ভোরের আলোতে তাদের সাথে বোনদের সুরেলা কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত। এখনো কানে বাজে' ফাবি আইয়ি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান'। কি সুন্দর দিন। নিরাভরন সাদামাটা সৎ সরল জীবন! আবার শহর জুড়ে সব মানুষে মানুষে নিবির মমতা, পারিবারিক বন্ধন।সবার জীবন ধর্মের উর্ধ্বে রাজনীতির উর্ধ্বে নীতির উপর আদর্শের উপর মানবিক মূল্যবোধে মহব্বতে বাঁধা। পারষ্পরিক শ্রদ্ধা স্নেহ মমতা দায়িত্ববোধের নিরাভরন সাদামাটা সরল মর্যাদার জীবনে লোভ লালসা প্রতিহিংসা অসততা ভর করেনি। অসৎকে নষ্টকে সমাজ দূরে রেখেছে। সৎ মানুষকে সম্মান করেছে। আমার বাবা মা পরিবার আল্লাহর কাছে অবিরাম নত থেকে সৎ মায়ামমতার পবিত্র সরল জীবনযাপন করেছেন। যেখানে হিংসা লোভের ছায়া নয়, সবার মঙ্গল কামনার মোনাজাত ছিলো। ঈদে বাবার সাথে আমরা ৫ ভাই ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতাম। তারপর যোগ হলো অন্তর। সব পরিবারই এমন। আহা নামাজ শেষে পরিবারের সবাই মায়ের হাতের রান্না কোরমা পোলাও! কি তৃপ্তি! তারপর বন্ধুবান্ধব দিনরাত আড্ডা কি আনন্দ।একে একে মা বাবা চার ভাইবোন চিরনিদ্রায়। জীবনের সুখ ও প্রেম মায়া মমতার বন্ধন এভাবেই ছিন্ন হয়। তারপর বাড়ি এলে ভাইরা মিলে ঈদের জামাত।এবার বাড়ি এসে করোনায় এক ভাই মসজিদে, বাকিরা বাসায় জামাতে, আমি ঘুমিয়ে কাটিয়েছি! করোনা ঈদের আনন্দও কেড়ে নিয়েছে।এমন ঈদ আসেনি মুসলমানের জীবনে।এমন ভয়ংকর সময় আসেনি মানবজাতির জীবনে।

প্রিয় বুনো,

আমার সাদাকালো জীবন আমাদেরই নয়, তোমার, তোমাদের সবার ছিলো! বিত্তের চেয়ে চিত্তের আনন্দ সর্বময় বিরাজ করেছে। একুশ শতকের পৃথিবী তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের হাতের মুঠোয়। অর্থনৈতিক ক্ষমতার লড়াইয়ের পাশে পৃথিবীজুড়ে পারমানবিক শক্তির যুদ্ধবাজির মহড়ায় অন্ধ জগৎজুড়ে আদর্শহীন সমাজ ভোগ বিলাসে ডুবেছিলো। প্রতাপশালীরা পৃথিবী ধ্বংসের ক্ষমতার দম্ভে যখন তখন ব্যাপকহারে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রদখলে মত্ত হয়েছিলো। আমরাও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাতাসে অস্থির অশান্ত সমাজ লোভ লালসার আদর্শহীন হিংসা প্রতিহিংসার সমাজে উত্তরণ ঘটিয়েছিলাম। একবারও কি চিন্তা করেছি ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমাদের আদর্শিক পূর্বসুরীদের সঙ্গে আমরা নীতিহীন পথে মূল্যবোধের সর্বগ্রাসী ভয়াবহতা এনে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি? আমরা আমাদের সব কিছু কি নষ্টদের হাতে তুলে দেইনি এ অসুস্থ্ প্রতিযোগিতায়? আজ করোনাকালে দেখছি বিত্তবৈভব জীবন রক্ষা করতে পারে না! অর্থ যেনো কোনো কাজেই আসছে না! আমরা ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধাণ্য দিয়ে অন্ধ হয়েছিলাম। যেনতেন পথে অঢেল অর্থ বিত্ত হলেই দুনিয়ার সেরা চিকিৎসা নেবো ভেবেছি! কই পৃথিবী জুড়েই মহামারি মৃত্যুর ধ্বংসলীলায় আকাশে উড়ার ও সুযোগ নেই। কোথাও চিকিৎসা নেই। নিজের কসমেটিকস চেহারার আড়ালে কি কদর্য স্বাস্হ্যখাতের চিত্র উদ্ভাসিত হয়েছে। আইসিইউ ভেন্টিলেশনের জন্য হাহাকার! আমাদের সকল দম্ভ অহংকারকে চুর্নবিচুর্ন করে আজ ক্ষমতাধর বিত্তশালী থেকে কত দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা মানুষ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোগ করছেন। স্বজনরা কত অসহায়!

প্রিয় বুনো,

আমাদেরকে কি করোনার মহাদূর্যোগ সকল লোভলালসা দম্ভ অহংকার আর আদর্শহীন অমানবিকতার অন্ধকারের রাহুমুক্ত করবে? আমাদের সেই সহজ সরল মানবিক আদর্শিক নির্লোভ জীবনের আগ্রাসী প্রেমের কাছে নত করবে? আমার বহু আগেই জীবনে এই অসুস্থ দুর্নীতিগ্রস্থ লোভ লালসার নীতিহীন দাম্ভিক মমাজ বিষাদগ্রস্থ করেছে। আমিতো নিজেকে গুটিয়ে আনতে আনতে এ লড়াইয়ে ক্লান্ত একা হয়ে গেছি! সেই কবে থেকে আমি একা। দমবন্ধজীবনের বাসিন্দা। আলোর সন্ধানে আগ্রাসী প্রেমিক হয়ে একটি সরল মমতার আদর্শিক নির্লোভ জীবন সমাজ খুঁজেছি।আপোসকামী সুবিধাবাদী মুখোশধারীদের সর্বত্র বিচরণ দেখেছি। আকড়ে ধরে জীবনের প্রকৃত অর্থবহ সুখ খুঁজে ধরে কি তার সন্ধান পেয়েছি? যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্লোভ সরল, সততার জীবনের সংগ্রামে সেখানে কিভাবে কর্তৃত্ব আজ সবখানে লোভী অসৎ নষ্টদের হাতে? আমাদেরও তা মানতে হবে! করোনার মহাপ্রলয়ও মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে! আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশন সামাজিক দূরত্বের নামে নিঃসঙ্গ প্রেমহীন জীবনের শাস্তি দিচ্ছে। অর্থনীতিতে মহাবিপর্যয় এনেছে। করোনার মুখে জীবন জীবিকার লড়াইয়ে নামিয়েছে। জানিয়েছে সব কিছুই তুচ্ছ। জীবনের এক মুহূর্তের কোন গ্যারান্টি নেই। করোনাকালে পৃথিবীর বুকে বিশাল মানবিক চরিত্রের পাশে অমানবিক নির্দয় বিকৃত কুৎসিত মুখ ও এসেছে। মানবতার ইতিহাসে তো মানবিক প্রেমিক চরিত্রই অমরত্ব পাবে। কিন্তু করোনা কি আমাদের প্রকৃত শিক্ষা দেবে? আমার তোমার আমাদের ভুল শোধরাবে? আমরা কি মানবিক পৃথিবীর লোভ মুক্ত আদর্শিক মানুষ হবো?

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

এই মাত্র | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ