শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০ আপডেট:

বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

প্রিয় বুনো,

কেমন আছো তুমি? কতকাল দেখি না তোমায়! করোনা কি তোমার রুটিন জীবন পাল্টে দিয়েছে? দিয়েছে অখণ্ড অবসর, বিশ্রাম? নাকি বিষাদ ভর করে মাঝেমধ্যে তোমাকেও? যেমন নেমেছে পৃথিবীর ঘরে ঘরে! করোনা কি তোমার মন করেছে কোমল মাটির মতোন! নাকি নির্দয় শক্ত পাথর! আমার তো বিষাদ জীবনে স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে কবে! আমি ক্লান্ত হয়ে সেই কবে আমার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি! তবু চাই নতুন প্রজন্ম স্বপ্ন দেখবে, তরুণরাই বদলে দেবে সমাজ দেশ পৃথিবী। যুগে যুগে তাই হয়েছেতো। আর করোনার ভয়ংকর শিক্ষায় ঘুরে দাঁড়ালে,বেঁচে গেলে মানুষ ফের সেই নির্লোভ আদর্শিক পথেই সমাজকে বদলাবে।বদলাবেনা? নাকি আরো বেশী দাম্ভিক আত্মঅহংকারী হবে? আরো বেশী অর্থ বিত্ত ক্ষমতার লোভে নীতিহীন পথে অন্ধ হবে? তোমার কি মনে হয় বুনো? করোনার প্রলয় কবে থামবে জানিনা! জানি না আর কখনো দেখা হবে কিনা! জানি না পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কত স্বজনের সাথে আর কখনো মাখামাখি আড্ডা এই জীবনে হবে কিনা! কত প্রিয়জন তো হারিয়ে গেছে। সঙ্গ নিরোধের নিষেধাজ্ঞা পালন করেও কত মানুষ দুনিয়া থেকে নিঃসঙ্গ বিদায় নিয়েছে।করোনা যতোটা মানুষকে একা করেছে,মর্মান্তিক মৃত্যু যতো একা বিদায় দিয়েছে,আক্রান্তরা যেমন দেখেছে কত প্রিয়জন থেকেও আসলে নেই! মানুষ কি আসলে এতোটা একা? তবুও মানুষই নিরন্তর লড়ছে মানবজাতির মহাদুঃসময়ে।

প্রিয় বুনো,

সারারাত পর্যন্ত আমার জলজোছনার শহর সুনামগঞ্জে সেই চেনা বৃষ্টির দাপট উপভোগ করেছি। মুষলধারে নেমে আসা বৃষ্টির শব্দের সাথে একাত্ম হয়েছিলাম। ভোর হলেও বৃষ্টি থামেনি। আমাকে বর্ষা আজন্ম জাগায়, সতেজ করে। যৌবন দেয়। করোনা না হলে এই বৃষ্টিতে আমি ভিজতাম। আসমানের নেমে আসা জলের ধারা আমাকে ধুয়ে দিতো। আজীবন যেভাবে ধুয়েছে গভীর ভালোবাসায়! বৃষ্টির কাছে আমার ঋণের বোঝা অনেক বেশি।যেমন জোছনার কাছে। প্রকৃতির অপরুপ হাওরের রাজধানী সুনামগঞ্জ।যার ধুলোমাখা শহরে, জলকাদায় বেড়ে ওঠেছি। যে শহর আমাকে মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার পর কোলে তুলে নিয়েছে। যে শহর শুয়ে আছে মেঘালয়ের কোলে। শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা। চারদিকে বর্ষায় অথৈ জলরাশি।চারদিক যেনো মিনি সমুদ্র। আহা কি তার রূপ।তখন জোছনা রাতে জলের সাথে রাতের খেলার কি মুগ্ধতা! যেনো প্রকৃতির রহস্যময় প্রণয়ের রোমান্টিক রজনী। আষাঢ়ে পূর্নিমার রাতে জলে যেনো আছড়ে পড়ে নবযৌবণা সুন্দরীর চোঁখ ধাঁধানো রূপ।গাছের পাতার ফাঁক গলে লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোও ভয়ংকর সুন্দর। বাঁশবাগানের নীচে! আহারে! প্রকৃতিই এখানে জন্ম দিয়েছে প্রতিটি মানুষের সরল ভাবুক কবি মন। জগৎবিখ্যাত সব মরমী সাধক থেকে বাউল সম্রাট। এ শহরকে বর্ষায় দ্বীপ শহর বলা যায়।আমি বলি প্রেমের শহর, কবিতার শহর, গানের শহর, আড্ডার শহর। ভালোবাসার শহর। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর। এমন মমতা মাখানো শহরের সাথে নাড়ির নিবিড় সম্পর্ক। শহরের সন্তানরা পৃথিবীর যেখানেই থাক, শহর তাকে টানে। যেমন আমাকে টানে। জলজোছনার শহরের টান উপেক্ষা করা যায় না। আগ্রাসী প্রেমের ডাক নির্দয় বোধহীন একরোখা অন্ধ জেদী ছাড়া কেউ কখনো উপেক্ষা করতে পারে?

প্রিয় বুনো

আমার আতুর ঘরের বারান্দায় ক’রাত বৃষ্টির মুগ্ধতা আমাকে ডুবিয়েছিলো কত স্মৃতির সুখে। নস্টালজিক হয়েছিলাম। জীবনের অন্তর্নিহিত অর্থ খোঁজার তাড়া দেয় এমন প্রকৃতির রূপ।মনোজগত এমনিতেই রহস্যময়, সেই রহস্য আরও বেশি গভীরে নিয়ে যায়। জীবনবোধের গভীরে সরলতায় নির্মোহ চিত্তে। এখানে অকাল বন্যা এলে হাওরের বাধ যখন ভাঙ্গে, ফসল তলিয়ে যায় তখন কৃষক তার বুক চিতিয়ে দেয় বাঁধে। ফসল রক্ষা না হলে জোছনার আলোয় চোখের কোনে অশ্রুবিন্দু চিকচিক করে ওঠে। তখন তার দীর্ঘশ্বাসে জোছনাও বিষাদ লাগে।এবার কৃষকের ঘরে ধান উঠে গেছে। পাহাড়ি ঢল নামছে। বন্যা না হলেই হয়। এই বৃষ্টি পানির প্রবাহ হাওরের মাছের ভান্ডার সমৃদ্ধ করবে।এতো মানুষের সম্পদ। সৃষ্টির মহিমা।

প্রিয় বুনো

এই করোনাকালীন ধ্বংসলীলায় পৃথিবী আজ বিষন্ন বিপন্ন। মানুষের বুকজুড়ে কান্না বেদনা। অবসাদগ্রস্ত তাবৎ পৃথিবীর মানুষ। জীবন থেমে আছে পরাস্ত হয়ে করোনার কাছে। পৃথিবীজুড়ে মানুষে মানুষে এমন দূরত্ব, এতোটা দমবন্ধ অসহনীয় জীবন কখনো হয়নি! রুদ্ররুষ্ট প্রকৃতির মহাপ্রলয়ে অর্থনীতি লন্ডভন্ড। স্থবির মানুষের জীবিকা।কর্মহীন মানুষের আর্তনাদ। বিজ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার কোন কূল নাই কিনারা নাই! পৃথিবীময় কার্যত বিফলে আজকের বিজ্ঞান। সামান্য এক ক্ষুদ্র জীবানু কি ভয়ংকর। একের পর এক জীবন কেড়ে নিচ্ছে। আক্রান্ত আর আক্রান্ত।গৃহবন্দী জীবনেও রক্ষা নাই। অসামাজিক এক ঘরে স্বঘোষিত কারাজীবন এনেছে মানুষের মনোজগৎ জুড়ে নিঃসঙ্গতা, অবসাদ। কবে মুক্তি কেউ জানে না। না প্রতাপশালী রাষ্ট্রনায়করা, না বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা। কেবল একটাই বাণী, সচেতনতা, সতর্কতা, সামাজিক দূরত্ব ও সঙ্গরোধ। সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য বড় বেশি সাজা। সাজার এ মেয়াদ কত, তাও কেউ জানে না।পরিবেশ এমন, যে আক্রান্ত হবে না সেই ভাগ্যবান। যে করোনাজয়ী হবে সে সৌভাগ্যবান। যে আর ফিরবে না, তার মর্মান্তিক মৃত্যু সবার বেদনার। এখন ভাগ্য কার সুপ্রসন্ন তা নিয়তির হাতে। আক্রান্তের পাশে যাবেনা সন্তান, মৃত্যুতে শেষ বিদায়ে নেই স্বজন! কত বেদনাদায়ক শাস্তি আমাদের জন্য।এমন মৃত্যু শত্রুর জীবনেও যেনো না ঘটে।কি বলো তুমি?

প্রিয় বুনো,

একবার শীতের লন্ডনে ঈদে ছেলেসহ হোটেলে ছিলাম। বাপবেটা ঘুমিয়েছি। নামাজে আর যাওয়া হয়নি। এবার ঈদের দিন ঘরবন্দী অন্তর হাঁপিয়ে ওঠে চলে গিয়েছিলো লন্ডনে। আমি দুদিন আগে আসি আমার জন্মের শহরে। সবুজ বৃক্ষশোভিত বাড়িতে। আহারে একদিন কতইনা সুখ ছিলো বাড়িতে। শহরে। ছবির মতোন সাজানো ভিলেজ টাউন। শৈশব আনন্দের। কেজি স্কুল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর জুবিলী স্কুলে। কৈশোর কি দূরন্ত! কলেজে তারুণ্যের প্রথমবেলা কি উচ্ছল প্রতিবাদমুখর, তুমুল আড্ডায় বাংলোঘর থেকে সব পথ জুড়ে। কত পয়েন্টে! কত বন্ধু, কত অগ্রজ অনুজ! ছেলেবেলা থেকেই প্রাণবন্ত হৈ চৈ দস্যিপনার জীবন আমার। মা বাবা ৮ ভাইবোনের সুখের সংসার। টানাপোড়েন ছিলো, আভিজাত্য আত্নমর্যাদার জীবনে উপচেপড়া সুখ ছিলো। বাবা মার জীবন তাহাজ্জুদে শুরু হতো।

ভোরের আলোতে তাদের সাথে বোনদের সুরেলা কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত। এখনো কানে বাজে' ফাবি আইয়ি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান'। কি সুন্দর দিন। নিরাভরন সাদামাটা সৎ সরল জীবন! আবার শহর জুড়ে সব মানুষে মানুষে নিবির মমতা, পারিবারিক বন্ধন।সবার জীবন ধর্মের উর্ধ্বে রাজনীতির উর্ধ্বে নীতির উপর আদর্শের উপর মানবিক মূল্যবোধে মহব্বতে বাঁধা। পারষ্পরিক শ্রদ্ধা স্নেহ মমতা দায়িত্ববোধের নিরাভরন সাদামাটা সরল মর্যাদার জীবনে লোভ লালসা প্রতিহিংসা অসততা ভর করেনি। অসৎকে নষ্টকে সমাজ দূরে রেখেছে। সৎ মানুষকে সম্মান করেছে। আমার বাবা মা পরিবার আল্লাহর কাছে অবিরাম নত থেকে সৎ মায়ামমতার পবিত্র সরল জীবনযাপন করেছেন। যেখানে হিংসা লোভের ছায়া নয়, সবার মঙ্গল কামনার মোনাজাত ছিলো। ঈদে বাবার সাথে আমরা ৫ ভাই ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতাম। তারপর যোগ হলো অন্তর। সব পরিবারই এমন। আহা নামাজ শেষে পরিবারের সবাই মায়ের হাতের রান্না কোরমা পোলাও! কি তৃপ্তি! তারপর বন্ধুবান্ধব দিনরাত আড্ডা কি আনন্দ।একে একে মা বাবা চার ভাইবোন চিরনিদ্রায়। জীবনের সুখ ও প্রেম মায়া মমতার বন্ধন এভাবেই ছিন্ন হয়। তারপর বাড়ি এলে ভাইরা মিলে ঈদের জামাত।এবার বাড়ি এসে করোনায় এক ভাই মসজিদে, বাকিরা বাসায় জামাতে, আমি ঘুমিয়ে কাটিয়েছি! করোনা ঈদের আনন্দও কেড়ে নিয়েছে।এমন ঈদ আসেনি মুসলমানের জীবনে।এমন ভয়ংকর সময় আসেনি মানবজাতির জীবনে।

প্রিয় বুনো,

আমার সাদাকালো জীবন আমাদেরই নয়, তোমার, তোমাদের সবার ছিলো! বিত্তের চেয়ে চিত্তের আনন্দ সর্বময় বিরাজ করেছে। একুশ শতকের পৃথিবী তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের হাতের মুঠোয়। অর্থনৈতিক ক্ষমতার লড়াইয়ের পাশে পৃথিবীজুড়ে পারমানবিক শক্তির যুদ্ধবাজির মহড়ায় অন্ধ জগৎজুড়ে আদর্শহীন সমাজ ভোগ বিলাসে ডুবেছিলো। প্রতাপশালীরা পৃথিবী ধ্বংসের ক্ষমতার দম্ভে যখন তখন ব্যাপকহারে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রদখলে মত্ত হয়েছিলো। আমরাও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাতাসে অস্থির অশান্ত সমাজ লোভ লালসার আদর্শহীন হিংসা প্রতিহিংসার সমাজে উত্তরণ ঘটিয়েছিলাম। একবারও কি চিন্তা করেছি ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমাদের আদর্শিক পূর্বসুরীদের সঙ্গে আমরা নীতিহীন পথে মূল্যবোধের সর্বগ্রাসী ভয়াবহতা এনে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি? আমরা আমাদের সব কিছু কি নষ্টদের হাতে তুলে দেইনি এ অসুস্থ্ প্রতিযোগিতায়? আজ করোনাকালে দেখছি বিত্তবৈভব জীবন রক্ষা করতে পারে না! অর্থ যেনো কোনো কাজেই আসছে না! আমরা ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধাণ্য দিয়ে অন্ধ হয়েছিলাম। যেনতেন পথে অঢেল অর্থ বিত্ত হলেই দুনিয়ার সেরা চিকিৎসা নেবো ভেবেছি! কই পৃথিবী জুড়েই মহামারি মৃত্যুর ধ্বংসলীলায় আকাশে উড়ার ও সুযোগ নেই। কোথাও চিকিৎসা নেই। নিজের কসমেটিকস চেহারার আড়ালে কি কদর্য স্বাস্হ্যখাতের চিত্র উদ্ভাসিত হয়েছে। আইসিইউ ভেন্টিলেশনের জন্য হাহাকার! আমাদের সকল দম্ভ অহংকারকে চুর্নবিচুর্ন করে আজ ক্ষমতাধর বিত্তশালী থেকে কত দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা মানুষ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোগ করছেন। স্বজনরা কত অসহায়!

প্রিয় বুনো,

আমাদেরকে কি করোনার মহাদূর্যোগ সকল লোভলালসা দম্ভ অহংকার আর আদর্শহীন অমানবিকতার অন্ধকারের রাহুমুক্ত করবে? আমাদের সেই সহজ সরল মানবিক আদর্শিক নির্লোভ জীবনের আগ্রাসী প্রেমের কাছে নত করবে? আমার বহু আগেই জীবনে এই অসুস্থ দুর্নীতিগ্রস্থ লোভ লালসার নীতিহীন দাম্ভিক মমাজ বিষাদগ্রস্থ করেছে। আমিতো নিজেকে গুটিয়ে আনতে আনতে এ লড়াইয়ে ক্লান্ত একা হয়ে গেছি! সেই কবে থেকে আমি একা। দমবন্ধজীবনের বাসিন্দা। আলোর সন্ধানে আগ্রাসী প্রেমিক হয়ে একটি সরল মমতার আদর্শিক নির্লোভ জীবন সমাজ খুঁজেছি।আপোসকামী সুবিধাবাদী মুখোশধারীদের সর্বত্র বিচরণ দেখেছি। আকড়ে ধরে জীবনের প্রকৃত অর্থবহ সুখ খুঁজে ধরে কি তার সন্ধান পেয়েছি? যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্লোভ সরল, সততার জীবনের সংগ্রামে সেখানে কিভাবে কর্তৃত্ব আজ সবখানে লোভী অসৎ নষ্টদের হাতে? আমাদেরও তা মানতে হবে! করোনার মহাপ্রলয়ও মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে! আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশন সামাজিক দূরত্বের নামে নিঃসঙ্গ প্রেমহীন জীবনের শাস্তি দিচ্ছে। অর্থনীতিতে মহাবিপর্যয় এনেছে। করোনার মুখে জীবন জীবিকার লড়াইয়ে নামিয়েছে। জানিয়েছে সব কিছুই তুচ্ছ। জীবনের এক মুহূর্তের কোন গ্যারান্টি নেই। করোনাকালে পৃথিবীর বুকে বিশাল মানবিক চরিত্রের পাশে অমানবিক নির্দয় বিকৃত কুৎসিত মুখ ও এসেছে। মানবতার ইতিহাসে তো মানবিক প্রেমিক চরিত্রই অমরত্ব পাবে। কিন্তু করোনা কি আমাদের প্রকৃত শিক্ষা দেবে? আমার তোমার আমাদের ভুল শোধরাবে? আমরা কি মানবিক পৃথিবীর লোভ মুক্ত আদর্শিক মানুষ হবো?

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সর্বশেষ খবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

৪৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়