শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৬, বৃহস্পতিবার, ২৮ মে, ২০২০ আপডেট:

বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বুনোকে লেখা করোনাকালের চিঠি

প্রিয় বুনো,

কেমন আছো তুমি? কতকাল দেখি না তোমায়! করোনা কি তোমার রুটিন জীবন পাল্টে দিয়েছে? দিয়েছে অখণ্ড অবসর, বিশ্রাম? নাকি বিষাদ ভর করে মাঝেমধ্যে তোমাকেও? যেমন নেমেছে পৃথিবীর ঘরে ঘরে! করোনা কি তোমার মন করেছে কোমল মাটির মতোন! নাকি নির্দয় শক্ত পাথর! আমার তো বিষাদ জীবনে স্বপ্নের মৃত্যু হয়েছে কবে! আমি ক্লান্ত হয়ে সেই কবে আমার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি! তবু চাই নতুন প্রজন্ম স্বপ্ন দেখবে, তরুণরাই বদলে দেবে সমাজ দেশ পৃথিবী। যুগে যুগে তাই হয়েছেতো। আর করোনার ভয়ংকর শিক্ষায় ঘুরে দাঁড়ালে,বেঁচে গেলে মানুষ ফের সেই নির্লোভ আদর্শিক পথেই সমাজকে বদলাবে।বদলাবেনা? নাকি আরো বেশী দাম্ভিক আত্মঅহংকারী হবে? আরো বেশী অর্থ বিত্ত ক্ষমতার লোভে নীতিহীন পথে অন্ধ হবে? তোমার কি মনে হয় বুনো? করোনার প্রলয় কবে থামবে জানিনা! জানি না আর কখনো দেখা হবে কিনা! জানি না পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা কত স্বজনের সাথে আর কখনো মাখামাখি আড্ডা এই জীবনে হবে কিনা! কত প্রিয়জন তো হারিয়ে গেছে। সঙ্গ নিরোধের নিষেধাজ্ঞা পালন করেও কত মানুষ দুনিয়া থেকে নিঃসঙ্গ বিদায় নিয়েছে।করোনা যতোটা মানুষকে একা করেছে,মর্মান্তিক মৃত্যু যতো একা বিদায় দিয়েছে,আক্রান্তরা যেমন দেখেছে কত প্রিয়জন থেকেও আসলে নেই! মানুষ কি আসলে এতোটা একা? তবুও মানুষই নিরন্তর লড়ছে মানবজাতির মহাদুঃসময়ে।

প্রিয় বুনো,

সারারাত পর্যন্ত আমার জলজোছনার শহর সুনামগঞ্জে সেই চেনা বৃষ্টির দাপট উপভোগ করেছি। মুষলধারে নেমে আসা বৃষ্টির শব্দের সাথে একাত্ম হয়েছিলাম। ভোর হলেও বৃষ্টি থামেনি। আমাকে বর্ষা আজন্ম জাগায়, সতেজ করে। যৌবন দেয়। করোনা না হলে এই বৃষ্টিতে আমি ভিজতাম। আসমানের নেমে আসা জলের ধারা আমাকে ধুয়ে দিতো। আজীবন যেভাবে ধুয়েছে গভীর ভালোবাসায়! বৃষ্টির কাছে আমার ঋণের বোঝা অনেক বেশি।যেমন জোছনার কাছে। প্রকৃতির অপরুপ হাওরের রাজধানী সুনামগঞ্জ।যার ধুলোমাখা শহরে, জলকাদায় বেড়ে ওঠেছি। যে শহর আমাকে মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ট হবার পর কোলে তুলে নিয়েছে। যে শহর শুয়ে আছে মেঘালয়ের কোলে। শহরের বুক চিরে বহমান সুরমা। চারদিকে বর্ষায় অথৈ জলরাশি।চারদিক যেনো মিনি সমুদ্র। আহা কি তার রূপ।তখন জোছনা রাতে জলের সাথে রাতের খেলার কি মুগ্ধতা! যেনো প্রকৃতির রহস্যময় প্রণয়ের রোমান্টিক রজনী। আষাঢ়ে পূর্নিমার রাতে জলে যেনো আছড়ে পড়ে নবযৌবণা সুন্দরীর চোঁখ ধাঁধানো রূপ।গাছের পাতার ফাঁক গলে লুটিয়ে পড়া চাঁদের আলোও ভয়ংকর সুন্দর। বাঁশবাগানের নীচে! আহারে! প্রকৃতিই এখানে জন্ম দিয়েছে প্রতিটি মানুষের সরল ভাবুক কবি মন। জগৎবিখ্যাত সব মরমী সাধক থেকে বাউল সম্রাট। এ শহরকে বর্ষায় দ্বীপ শহর বলা যায়।আমি বলি প্রেমের শহর, কবিতার শহর, গানের শহর, আড্ডার শহর। ভালোবাসার শহর। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর। এমন মমতা মাখানো শহরের সাথে নাড়ির নিবিড় সম্পর্ক। শহরের সন্তানরা পৃথিবীর যেখানেই থাক, শহর তাকে টানে। যেমন আমাকে টানে। জলজোছনার শহরের টান উপেক্ষা করা যায় না। আগ্রাসী প্রেমের ডাক নির্দয় বোধহীন একরোখা অন্ধ জেদী ছাড়া কেউ কখনো উপেক্ষা করতে পারে?

প্রিয় বুনো

আমার আতুর ঘরের বারান্দায় ক’রাত বৃষ্টির মুগ্ধতা আমাকে ডুবিয়েছিলো কত স্মৃতির সুখে। নস্টালজিক হয়েছিলাম। জীবনের অন্তর্নিহিত অর্থ খোঁজার তাড়া দেয় এমন প্রকৃতির রূপ।মনোজগত এমনিতেই রহস্যময়, সেই রহস্য আরও বেশি গভীরে নিয়ে যায়। জীবনবোধের গভীরে সরলতায় নির্মোহ চিত্তে। এখানে অকাল বন্যা এলে হাওরের বাধ যখন ভাঙ্গে, ফসল তলিয়ে যায় তখন কৃষক তার বুক চিতিয়ে দেয় বাঁধে। ফসল রক্ষা না হলে জোছনার আলোয় চোখের কোনে অশ্রুবিন্দু চিকচিক করে ওঠে। তখন তার দীর্ঘশ্বাসে জোছনাও বিষাদ লাগে।এবার কৃষকের ঘরে ধান উঠে গেছে। পাহাড়ি ঢল নামছে। বন্যা না হলেই হয়। এই বৃষ্টি পানির প্রবাহ হাওরের মাছের ভান্ডার সমৃদ্ধ করবে।এতো মানুষের সম্পদ। সৃষ্টির মহিমা।

প্রিয় বুনো

এই করোনাকালীন ধ্বংসলীলায় পৃথিবী আজ বিষন্ন বিপন্ন। মানুষের বুকজুড়ে কান্না বেদনা। অবসাদগ্রস্ত তাবৎ পৃথিবীর মানুষ। জীবন থেমে আছে পরাস্ত হয়ে করোনার কাছে। পৃথিবীজুড়ে মানুষে মানুষে এমন দূরত্ব, এতোটা দমবন্ধ অসহনীয় জীবন কখনো হয়নি! রুদ্ররুষ্ট প্রকৃতির মহাপ্রলয়ে অর্থনীতি লন্ডভন্ড। স্থবির মানুষের জীবিকা।কর্মহীন মানুষের আর্তনাদ। বিজ্ঞান চিকিৎসা গবেষণার কোন কূল নাই কিনারা নাই! পৃথিবীময় কার্যত বিফলে আজকের বিজ্ঞান। সামান্য এক ক্ষুদ্র জীবানু কি ভয়ংকর। একের পর এক জীবন কেড়ে নিচ্ছে। আক্রান্ত আর আক্রান্ত।গৃহবন্দী জীবনেও রক্ষা নাই। অসামাজিক এক ঘরে স্বঘোষিত কারাজীবন এনেছে মানুষের মনোজগৎ জুড়ে নিঃসঙ্গতা, অবসাদ। কবে মুক্তি কেউ জানে না। না প্রতাপশালী রাষ্ট্রনায়করা, না বিজ্ঞানী, গবেষক ও চিকিৎসকরা। কেবল একটাই বাণী, সচেতনতা, সতর্কতা, সামাজিক দূরত্ব ও সঙ্গরোধ। সমাজবদ্ধ মানুষের জন্য বড় বেশি সাজা। সাজার এ মেয়াদ কত, তাও কেউ জানে না।পরিবেশ এমন, যে আক্রান্ত হবে না সেই ভাগ্যবান। যে করোনাজয়ী হবে সে সৌভাগ্যবান। যে আর ফিরবে না, তার মর্মান্তিক মৃত্যু সবার বেদনার। এখন ভাগ্য কার সুপ্রসন্ন তা নিয়তির হাতে। আক্রান্তের পাশে যাবেনা সন্তান, মৃত্যুতে শেষ বিদায়ে নেই স্বজন! কত বেদনাদায়ক শাস্তি আমাদের জন্য।এমন মৃত্যু শত্রুর জীবনেও যেনো না ঘটে।কি বলো তুমি?

প্রিয় বুনো,

একবার শীতের লন্ডনে ঈদে ছেলেসহ হোটেলে ছিলাম। বাপবেটা ঘুমিয়েছি। নামাজে আর যাওয়া হয়নি। এবার ঈদের দিন ঘরবন্দী অন্তর হাঁপিয়ে ওঠে চলে গিয়েছিলো লন্ডনে। আমি দুদিন আগে আসি আমার জন্মের শহরে। সবুজ বৃক্ষশোভিত বাড়িতে। আহারে একদিন কতইনা সুখ ছিলো বাড়িতে। শহরে। ছবির মতোন সাজানো ভিলেজ টাউন। শৈশব আনন্দের। কেজি স্কুল থেকে মুক্তিযুদ্ধের পর জুবিলী স্কুলে। কৈশোর কি দূরন্ত! কলেজে তারুণ্যের প্রথমবেলা কি উচ্ছল প্রতিবাদমুখর, তুমুল আড্ডায় বাংলোঘর থেকে সব পথ জুড়ে। কত পয়েন্টে! কত বন্ধু, কত অগ্রজ অনুজ! ছেলেবেলা থেকেই প্রাণবন্ত হৈ চৈ দস্যিপনার জীবন আমার। মা বাবা ৮ ভাইবোনের সুখের সংসার। টানাপোড়েন ছিলো, আভিজাত্য আত্নমর্যাদার জীবনে উপচেপড়া সুখ ছিলো। বাবা মার জীবন তাহাজ্জুদে শুরু হতো।

ভোরের আলোতে তাদের সাথে বোনদের সুরেলা কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত। এখনো কানে বাজে' ফাবি আইয়ি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাজ্জিবান'। কি সুন্দর দিন। নিরাভরন সাদামাটা সৎ সরল জীবন! আবার শহর জুড়ে সব মানুষে মানুষে নিবির মমতা, পারিবারিক বন্ধন।সবার জীবন ধর্মের উর্ধ্বে রাজনীতির উর্ধ্বে নীতির উপর আদর্শের উপর মানবিক মূল্যবোধে মহব্বতে বাঁধা। পারষ্পরিক শ্রদ্ধা স্নেহ মমতা দায়িত্ববোধের নিরাভরন সাদামাটা সরল মর্যাদার জীবনে লোভ লালসা প্রতিহিংসা অসততা ভর করেনি। অসৎকে নষ্টকে সমাজ দূরে রেখেছে। সৎ মানুষকে সম্মান করেছে। আমার বাবা মা পরিবার আল্লাহর কাছে অবিরাম নত থেকে সৎ মায়ামমতার পবিত্র সরল জীবনযাপন করেছেন। যেখানে হিংসা লোভের ছায়া নয়, সবার মঙ্গল কামনার মোনাজাত ছিলো। ঈদে বাবার সাথে আমরা ৫ ভাই ঈদগাহে নামাজ পড়তে যেতাম। তারপর যোগ হলো অন্তর। সব পরিবারই এমন। আহা নামাজ শেষে পরিবারের সবাই মায়ের হাতের রান্না কোরমা পোলাও! কি তৃপ্তি! তারপর বন্ধুবান্ধব দিনরাত আড্ডা কি আনন্দ।একে একে মা বাবা চার ভাইবোন চিরনিদ্রায়। জীবনের সুখ ও প্রেম মায়া মমতার বন্ধন এভাবেই ছিন্ন হয়। তারপর বাড়ি এলে ভাইরা মিলে ঈদের জামাত।এবার বাড়ি এসে করোনায় এক ভাই মসজিদে, বাকিরা বাসায় জামাতে, আমি ঘুমিয়ে কাটিয়েছি! করোনা ঈদের আনন্দও কেড়ে নিয়েছে।এমন ঈদ আসেনি মুসলমানের জীবনে।এমন ভয়ংকর সময় আসেনি মানবজাতির জীবনে।

প্রিয় বুনো,

আমার সাদাকালো জীবন আমাদেরই নয়, তোমার, তোমাদের সবার ছিলো! বিত্তের চেয়ে চিত্তের আনন্দ সর্বময় বিরাজ করেছে। একুশ শতকের পৃথিবী তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষতায় মানুষের হাতের মুঠোয়। অর্থনৈতিক ক্ষমতার লড়াইয়ের পাশে পৃথিবীজুড়ে পারমানবিক শক্তির যুদ্ধবাজির মহড়ায় অন্ধ জগৎজুড়ে আদর্শহীন সমাজ ভোগ বিলাসে ডুবেছিলো। প্রতাপশালীরা পৃথিবী ধ্বংসের ক্ষমতার দম্ভে যখন তখন ব্যাপকহারে মানুষ হত্যা রাষ্ট্রদখলে মত্ত হয়েছিলো। আমরাও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুবাতাসে অস্থির অশান্ত সমাজ লোভ লালসার আদর্শহীন হিংসা প্রতিহিংসার সমাজে উত্তরণ ঘটিয়েছিলাম। একবারও কি চিন্তা করেছি ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে আমাদের আদর্শিক পূর্বসুরীদের সঙ্গে আমরা নীতিহীন পথে মূল্যবোধের সর্বগ্রাসী ভয়াবহতা এনে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি? আমরা আমাদের সব কিছু কি নষ্টদের হাতে তুলে দেইনি এ অসুস্থ্ প্রতিযোগিতায়? আজ করোনাকালে দেখছি বিত্তবৈভব জীবন রক্ষা করতে পারে না! অর্থ যেনো কোনো কাজেই আসছে না! আমরা ব্যক্তিস্বার্থকে প্রাধাণ্য দিয়ে অন্ধ হয়েছিলাম। যেনতেন পথে অঢেল অর্থ বিত্ত হলেই দুনিয়ার সেরা চিকিৎসা নেবো ভেবেছি! কই পৃথিবী জুড়েই মহামারি মৃত্যুর ধ্বংসলীলায় আকাশে উড়ার ও সুযোগ নেই। কোথাও চিকিৎসা নেই। নিজের কসমেটিকস চেহারার আড়ালে কি কদর্য স্বাস্হ্যখাতের চিত্র উদ্ভাসিত হয়েছে। আইসিইউ ভেন্টিলেশনের জন্য হাহাকার! আমাদের সকল দম্ভ অহংকারকে চুর্নবিচুর্ন করে আজ ক্ষমতাধর বিত্তশালী থেকে কত দেশপ্রেমিক প্রথিতযশা মানুষ মর্মান্তিক করোনার মৃত্যুর যন্ত্রণা ভোগ করছেন। স্বজনরা কত অসহায়!

প্রিয় বুনো,

আমাদেরকে কি করোনার মহাদূর্যোগ সকল লোভলালসা দম্ভ অহংকার আর আদর্শহীন অমানবিকতার অন্ধকারের রাহুমুক্ত করবে? আমাদের সেই সহজ সরল মানবিক আদর্শিক নির্লোভ জীবনের আগ্রাসী প্রেমের কাছে নত করবে? আমার বহু আগেই জীবনে এই অসুস্থ দুর্নীতিগ্রস্থ লোভ লালসার নীতিহীন দাম্ভিক মমাজ বিষাদগ্রস্থ করেছে। আমিতো নিজেকে গুটিয়ে আনতে আনতে এ লড়াইয়ে ক্লান্ত একা হয়ে গেছি! সেই কবে থেকে আমি একা। দমবন্ধজীবনের বাসিন্দা। আলোর সন্ধানে আগ্রাসী প্রেমিক হয়ে একটি সরল মমতার আদর্শিক নির্লোভ জীবন সমাজ খুঁজেছি।আপোসকামী সুবিধাবাদী মুখোশধারীদের সর্বত্র বিচরণ দেখেছি। আকড়ে ধরে জীবনের প্রকৃত অর্থবহ সুখ খুঁজে ধরে কি তার সন্ধান পেয়েছি? যে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ নির্লোভ সরল, সততার জীবনের সংগ্রামে সেখানে কিভাবে কর্তৃত্ব আজ সবখানে লোভী অসৎ নষ্টদের হাতে? আমাদেরও তা মানতে হবে! করোনার মহাপ্রলয়ও মানুষের জীবন কেড়ে নিচ্ছে! আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশন সামাজিক দূরত্বের নামে নিঃসঙ্গ প্রেমহীন জীবনের শাস্তি দিচ্ছে। অর্থনীতিতে মহাবিপর্যয় এনেছে। করোনার মুখে জীবন জীবিকার লড়াইয়ে নামিয়েছে। জানিয়েছে সব কিছুই তুচ্ছ। জীবনের এক মুহূর্তের কোন গ্যারান্টি নেই। করোনাকালে পৃথিবীর বুকে বিশাল মানবিক চরিত্রের পাশে অমানবিক নির্দয় বিকৃত কুৎসিত মুখ ও এসেছে। মানবতার ইতিহাসে তো মানবিক প্রেমিক চরিত্রই অমরত্ব পাবে। কিন্তু করোনা কি আমাদের প্রকৃত শিক্ষা দেবে? আমার তোমার আমাদের ভুল শোধরাবে? আমরা কি মানবিক পৃথিবীর লোভ মুক্ত আদর্শিক মানুষ হবো?

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম