শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:০২, বৃহস্পতিবার, ০৪ জুন, ২০২০ আপডেট:

সম্পর্কের ভাঙা-গড়ায় চাই স্বাভাবিকতা

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
সম্পর্কের ভাঙা-গড়ায় চাই স্বাভাবিকতা

একটা মন কেমন করা দুপুর, বিষন্ন বিকাল কিংবা মাঝরাতে ঘুম ভেঙে কাউকে মনে পড়া। একটা মানুষের সবচেয়ে নরম ব্যাপার এগুলো। কাউকে ভেবে মন খারাপ করা কিংবা কারো মুখ মনে পড়লে গোটা পৃথিবীটা আলোয় ভরে যাওয়া- ব্যাপারগুলো বেশ মায়াময়। এই মায়াময় ব্যাপারগুলোই মানুষকে সংসারে গেঁথে রাখে।

মনকে খুউব যত্নে রাখতে হয়। অল্পতেই মেঘ জমে। অভিমান জমে জমে পাহাড় হয়ে যায়। আর পাহাড়কে তো অতি সহজে ডিঙানো যায় না!

পৃথিবীর কোন সম্পর্কই চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত না। আজকের ভালো সম্পর্ক কাল বিষিয়ে যেতেই পারে। সম্পর্ক ভাঙা এবং গড়া হোক সে বিয়ে বা প্রেম সমাজ যদি এটাকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে শিখতো তাহলে পারিবারিক সহিংসতা এবং খুনোখুনির ব্যাপারটা কমে যেত। সমাজ সম্পর্ক ভাঙাটাকে সহজ ভাবে নেয় না বলেই হয়তো নতুন সম্পর্কে জড়াতে দীর্ঘদিনের সংগীকে খুন করার মত ব্যাপার ঘটছে। একটু মাথাটাকে কাজে লাগান। একটা মৃত সম্পর্ক বয়ে নেওয়ার চেয়ে আলাদা হয়ে নতুন করে বাঁচার চেষ্টা টা কি খুউব দোষের ?

কোন মানুষই জীবনের সাথে জড়িয়ে যাওয়া সবগুলো সম্পর্ক উপভোগ করতে পারে না এক জীবনে, এটাই নিয়তি। আজ আপনি যাকে ছাড়া এক মুহূর্ত চলাটাও অসম্ভব মনে করছেন। একদিন হয়তো আপনার মৃত্যুর খবরটাও সে পাবে না। জীবন সময় আর সম্পর্ক বড়ই অদ্ভুত!

যে কোন সম্পর্কের মাঝে আস্থা বিশ্বাস আর প্রতিজ্ঞা থাকাটা খুউব জরুরি। যখনই এই বিষয়গুলো অনুপস্থিত হয়ে যায়, তখনি সে সম্পর্কটা হয়ে দাঁড়ায় স্থুলতার সম্পর্ক। যেখানে থাকে কেবল উদারতার আড়ালে ব্যবহার করা অথবা ব্যবহৃত হওয়া। নারী-পুরুষ ঘটিত যেকোন ঘটনা বিশ্লেষণে একটা জায়গায় আমরা বারবার ভুল করি। আর তা হচ্ছে প্রেম দাঁড়িয়ে থাকে দুজন মানুষের একের প্রতি অন্যের শ্রদ্ধাবোধের উপর। সেই শ্রদ্ধাবোধের থেকেই ভরসা জন্মায়, বিনিময়ের বিষয়গুলো ঘটে। নিজেকে সমর্পণ করে একে অন্যের কাছে। তাই জীবনের কোন একটা স্তরে গিয়ে সে সম্পর্ক থাকবে কি থাকবে না সেটা বিবেচ্য নয়।

একটা সম্পর্কে দু'জনেরই সমান দায় থাকে। সম্পর্ক টা বিছানা পর্যন্ত গড়ানোর আগে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা সেই লেভেলের হওয়া উচিত। একটা সম্পর্কে থেকে সেই সম্পর্কের দায় অস্বীকার করাটা শুধু প্রতারণা নয় রীতিমত আইনগত অপরাধ। আবার সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর প্রতারণার অভিযোগ আনাটাও অন্যায়। দুইজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সম্পর্কে দুজনের সম্মতিতে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। আর তার দায় কিন্তু দুজনেরই। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর দায়টা একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার যে অপচেষ্টা সেটা কোনভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।

দুইটা প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের পারস্পরিক সম্মতিতে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে পরবর্তীতে ইস্যু করা কোনভাবেই কাম্য নয়। কারো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ভঙ্গ করার অধিকার আপনার নেই। আগে সম্পর্ককে সম্মান করতে শেখেন। আজকের ভালো সম্পর্ক কাল বিষিয়ে যেতেই পারে। তাই বলে অতীত হয়ে গেলেই সম্পর্ককে অসম্মান করতে হবে! এটাও এক ধরনের বিকার!

ঘরে থাকতে থাকতে বউয়ের সঙ্গে প্রেম আর গার্লফ্রেন্ডের সাথে ছাড়াছাড়ি হওয়া পুরুষের দেখা শুধু ফেসবুক আর গল্পেই মেলে। কিন্তু বাস্তবতা খুউব নির্মম। ভয়ঙ্করভাবে বেড়েছে ডমেস্টিক ভায়োলেন্স। আগে কেন জানাননি? এমন প্রশ্নের কমন উত্তর-আগে তো বাইরে ব্যস্ত থাকতো, অত্যাচারটা ছিল সহনীয় মাত্রায়। এখন পান থেকে চুন খসলেই গায়ে হাত। অধিকাংশ বাসায়ই সাহায্যকারী বিদায়। সমস্ত গেরস্থালী আর বাচ্চা সামলিয়ে মেয়েটা হয়তো সারাদিনে দম ফেলারও সময় পায় না। আর বাবুটি পায়ের উপর পা তুলে টিভির রিমোট চাপতে চাপতে ফোনে বন্ধুদের সাথে দেশজাতি উদ্ধার করে। আর একটু পরপর ছুঁড়ে দেয় হাজারো ফরমায়েশ।

মানুষের মনের অসুখ বেড়েছে। কেউ খবর রাখি না তার। প্রকৃতি আপনাকে একটা সুযোগ দিয়েছে সেটার সদ্ব্যবহার করুন। নিজের পার্টনারের মনের খবর নেন। তার আশ্রয় হয়ে উঠুন। আমি বিশ্বাস করি যে মানুষ তার বউ বাচ্চা পরিবার বা সঙ্গীর প্রতি বিশ্বস্ত ও দায়িত্বশীল সে কখনো অন্যের জানমালের ক্ষতির কারণ হবে না। মায়া ছড়ান। মায়ায় বাধেন আপনার চারপাশকে। প্রাণভরে উপভোগ করেন বেঁচে থাকার প্রতিটা মুহূর্তকে।

একটা অসম সম্পর্কে পারস্পারিক বোঝাপড়া আর টানটা থাকে অনেক বেশি। যতটা স্বপ্ন, ভালোলাগা আর উচ্ছ্বাস নিয়ে একটা সম্পর্ক শুরু হয় সারাজীবন সেটা একই থাকবে এমন কোন কথা নেই। আজকের পাগলপারা সম্পর্ক কাল বিষিয়ে যেতেই পারে। সম্পর্ক বোঝা হয়ে দাঁড়ালে সেটা অহেতুক টেনে না নিয়ে মাঝপথে ছেড়ে যাওয়াই ভালো। নিজেকে মেরে ফেলা বা অন্যের মৃত্যূর কারণ হওয়া কোনভাবেই কাম্য নয়। হায় প্রেম। বিষিয়ে গেলে এর চেয়ে বিষাক্ত আর কিছু হয় না।

প্রিয় মানুষের সাথে সম্পর্ক শেষ হওয়ার পর বিদায় নেয়ার সময় সে বলবে -ভালো থেকো।

বন্ধু দূরে চলে গেলে সেও বলে যাবে -ভালো থাকিস।

আপনি হয়তো কারও কাছ থেকে দূরে চলে যাচ্ছেন, যাওয়ার আগে আপনিও বলবেন-ভালো থেকো।

সবাই চায় সবাই ভালো থাকুক। কিন্তু ভালো থাকার জন্যই তাকে পাশে প্রয়োজন ছিল, এই সহজ সত্যিটা হয়তো কাউকেই বোঝানো যায় না। তাই ভালো থাকাটাই আর হয়ে ওঠে না।

সেদিন এক অনলাইন আড্ডায় কথা হচ্ছিল ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে। মন তো কোন সীমানা মানে না। একটা মানুষ জীবনের যে কোন পর্যায়ে এসে যে কারো প্রেমে পড়তে পারে। সেটা দোষের না। দোষের হচ্ছে সেই ব্যাপারটা; যখন প্রেমের নামে প্রতারণা চালিয়ে যাওয়া হয়। আরে বাবা কারো সাথে শুধু বিছানায় যাওয়ার জন্য তো প্রেমের নাটক চালানোর দরকার নেই। যা টাকায় কিনতে পাওয়া যায় সেখানে মন নিয়ে অযথা টানা হ্যাচড়া কেন?

প্রেম করতে সাহস লাগে, সততা লাগে। বুক ফুলিয়ে বলতে জানতে হয়- ভালোবাসি। মানুষগুলো আসলেই খুব বোকা অথবা বেশি চালাক। মনের বিনিময় শুধু মনের সাথেই হওয়া উচিত।

দাম্পত্যে প্রেম বড় জরুরি। ঘোরলাগা সন্ধ্যে জরুরি। প্রেমে বুঁদ হয়ে রাতজাগা জরুরি। নিজের ভালো থাকার ইজারা কারো হাতে তুলে দেয়া হলো চরম বোকামি।

পৃথিবীতে একমাত্র বোকারাই ভালোবাসে। কোন চালাক মানুষ সেই বোকার ভালোবাসাটাকেই নিজের অধিকার ভেবে বসে। আর ব্যবহার করে দুই টাকার নোটের ন্যায় ইচ্ছেমতন!

অনুভূতি পুষে রাখতে নেই। দিনশেষে এটাই সবচেয়ে বড় দায় অথবা যন্ত্রণা হয়ে দাঁড়ায়। সহমরণ প্রথা উঠে গেছে সেই কবে। তারপরও এখনো কেউ কেউ এক মরণে দু’জন মরে।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ