শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৪০, শুক্রবার, ১২ জুন, ২০২০ আপডেট:

দূরবীনে দূরের জানালা

প্রবীর বিকাশ সরকার
অনলাইন ভার্সন
দূরবীনে দূরের জানালা

জাপানের রাজধানী মহানগরী টোকিও হচ্ছে ৪০০ বছরের প্রাচীন। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা হচ্ছে ১২০০ বছরের প্রাচীন নগর। বস্তুত দুটো নগরীই মধ্যযুগে রাজধানী হিসেবে গড়ে উঠতে থাকে। বিগত ৪০০ বছরে টোকিও যেভাবে বিশ্বের সুপরিকল্পিত সুরম্য নগরীতে সজ্জিত হয়েছে তেমনটি আদৌ হয়নি ঢাকা। আজ এ দুটি মহানগরী স্বর্গ ও নরকের মতোই সুস্পষ্ট ব্যবধানজনিত অবস্থানে অবস্থিত।

মধ্যযুগে টোকিওর নাম ছিল এদো। এই এদোকে কেন্দ্র করে সমগ্র জাপানকে শাসন করত সামুরাই শাসক শোওগুন (জেনারেল) তোকুগাওয়া ইয়েয়াসু। এই তোকুগাওয়া রাজবংশ জাপানকে শাসন করে দীর্ঘ আড়াইশ বছরেরও বেশি সময় (১৬০৩-১৮৬৮)। ১৮৬৮ সালে জাপানে এক মহাসংস্কার সাধিত হয় যাকে বলা হয়ে থাকে ‘মেইজিইশিন’ বা ‘মেইজি রেস্টোরেশন।’ অর্থাৎ এই সালে সামুরাই যুগের অবসান ঘটে রাজতান্ত্রিক শাসনাধীনে সম্রাট মুৎসুহিতোর হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের মধ্য দিয়ে। এই নতুন যুগের নামকরণ করা হয় ‘মেইজি জিদাই’ বা ‘মেইজি যুগ।’ রাজদানী এদোর নামও পরিবর্তিত হয়ে টোকিও (তোওকিয়োও) রাখা হয় যার অর্থ: পূর্বদেশীয় রাজধানী। শুরু হয় পাশ্চাত্যের আদলে ঐতিহ্যকে বজায় রেখে বা সমন্বয় ঘটিয়ে রাজধানী টোকিওর আধুনিকীকরণ।

এদো যুগ (১৬০৩-১৮৬৮), মেইজি যুগ (১৮৬৮-১৯১২) এবং তাইশো যুগ (১৯১২-২৬) এই তিন যুগে টোকিওর অভূতপূর্ব উন্নতি ঘটে। ১৯২৫ সালেই টোকিওতে পাতাল রেল চালু হয়ে যায়। স্থাপিত হয় টেলিফোন লাইন। শহরব্যাপী ট্রাম চলাচল ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়। এই তিন আমলের অনেক স্থাপত্যকীর্তি এখনো এই মহানগরের অহঙ্কার। যদিওবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে প্রায় বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল টোকিও, পুনরায় তাকে গড়ে তুলেছে জাপানিরা অতি দ্রুত সময়ের ব্যবধানে। যে সকল প্রাচীন স্থাপত্যকীর্তি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল সেগুলোকেও পুনঃসংস্কার করা হয়েছে যথার্থভাবে, যেগুলো এখন মহানগরী টোকিওর নিজস্ব পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজধানী হিসেবে একটি নগরের প্রাচীন ও পুরনো স্থাপত্যকীর্তিই হচ্ছে গর্বিত রুচিশীলতার প্রাণ এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির উজ্জ্বল উদাহরণ যা শহরকে আলাদা মর্যাদায় উদ্ভাসিত করে রাখে।

টোকিওস্থ তাইতো-ওয়ার্ডের ইউশিমা শহরে অবস্থিত ‘কিউ ইওয়াসাকি তেই তেইএন’ বা ‘প্রাক্তন ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি’ হচ্ছে তেমনি একটি প্রাচীন নিদর্শন যা দেশি-বিদেশি পর্যটক ছাড়াও যারা নান্দনিক সৌন্দর্য খুঁজতে পছন্দ করেন তাদের জন্য একটি স্বর্গ।

ইওয়াসাকি বাগানবাড়িটি বর্তমানে ১৭,০০০ বর্গমিটার জায়গা নিয়ে অবস্থিত। যদিওবা মূল পরিকল্পনায় ছিল ২০টি ভবন নিয়ে ৪৯,৫০০ বর্গমিটার জায়গায় নির্মাণ করা। বর্তমানে এখানে রয়েছে পাশ্চাত্যশৈলীর একটি বহুকক্ষবিশিষ্ট দুতলা ভবন, সুইস-শৈলীতে নির্মিত বিলিয়ার্ড হাউস এবং একটি জাপানি আদলে নির্মিত গৃহ যেখানে ঐতিহ্যবাহী ‘চা-দোও’ বা ‘চা-অনুষ্ঠান’ হত নিয়মিত। এখনো বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপলক্ষে চা-অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে বলে জানালেন জনৈক কর্মকর্তা।

প্রকৃতপক্ষে, এটি প্রথম দিকে ইওয়াসাকি বংশের সম্পদ ছিল না। এদো যুগের অভিজাত সামুরাই সাসাকিবারা বংশের সম্পত্তি ছিল। এরপর মেইজি যুগে এসে এই সম্পত্তি হস্তান্তরিত করা হয় মাইজুরু প্রদেশের অভিজাত মাকিনো পরিবারের কাছে। তাদের কাছ থেকে ১৮৯৬ সালে প্রভাবশালী ব্যবসায়ী হিসায়া ইওয়াসাকি ক্রয় করেন। তিনি ছিলেন জাপানের বর্তমানে জগৎবিখ্যাত এবং প্রভূত প্রভাবশালী মিৎসুবিশি কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ইয়াতারোও ইওয়াসাকির পুত্র এবং প্রতিষ্ঠানটির তৃতীয় প্রেসিডেন্ট।

হিসায়া এটি ক্রয় করেই পরিকল্পনা নেন একে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের মিলনকেন্দ্ররূপে নির্মাণ করার। তিনি তৎকালীন বৃটেনের বিখ্যাত স্থপতি জোসিয়াহ্ কোনডোরকে নিযুক্ত করেন। জোসিয়াহ্ তখন মেইজি সরকারের আমন্ত্রণে জাপানে আসেন উপদেষ্টা হিসেবে। তিনি সরকারিভাবে বেশ কয়েকটি ভবনের নকশা করেন এর মধ্যে রোকুমেইকান ভবন, মিৎসুই ক্লাব, টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ল অ্যান্ড লিটারেরি ভবন, উয়েনো ইম্পেরিয়াল মিউজিয়াম বর্তমানে টোকিও জাদুঘর, সেইসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ভবন প্রভৃতি। এগুলো আজও তাঁর মহান র্কীতি হিসেবে গুরুত্বের সঙ্গে রক্ষণাবেক্ষণ হচ্ছে। এগুলো মহামূল্যবান সাংস্কৃতিক সম্পদ। স্থপতি জোসিয়াহ্কে বলা হয় জাপানের আধুনিক স্থাপত্যবিদ্যার জনক।

উয়েনোসংলগ্ন শহর ইউশিমা জিনজা নামক শিন্তোও ধর্মীয় মন্দির থেকে পায়ে হেঁটে মিনিট দশেকের পথ ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি। সপ্তাহের প্রতিটিদিনই দেশি-বিদেশি পর্যটকদের ভীড় পরিলক্ষিত হয়। ৩০০ ইয়েনের টিকিট কিনে হালকা অজন্তা ও নীল রঙের ভবনটির ভেতরে প্রবেশ করলেই নিমিষে শতবর্ষ পূর্বের পরিবেশে চলে যাওয়া যায়। ভবনটির কাঠের সিঁড়ি থেকে প্রতিটি কক্ষের লাল পুরো গালিচাসহ প্রতিটি প্রাচীন আসবাবপত্র এমনভাবে সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখা হয়েছে যে গৃহস্বামী যেন এখনই এসে লাল ভেলভেটের গদিওয়ালা রাজকীয় চেয়ারে বসবেন! গ্রান্ড পিয়ানোটি এখনো সেভাবেই সংরক্ষিত। কাচের আলমারিতে এখনো সাজানো আছে কত রকমের রুচিশীল জিনিসপত্র! এই ভবনটিতে পাশ্চাত্য এবং জাপানের ঐতিহ্য এমনভাবে সমন্বিত করা হয়েছে যে, অদ্ভুত এক ভালোলাগায় মন ভরে যায়। সামনের ও পেছনের সপরিসর বারান্দায় বিছানো আছে খড় দিয়ে তৈরি ঐতিহ্যবাহী ‘তাতামি।’ কোনো কোনো দরজা ঐহিত্যগত শৈলীতে ওয়াশি কাগজের তৈরি যাকে বলা হয় ‘ফুসুমা’। তাতে নয়নাভিরাম চিত্র অঙ্কিত আছে। শিল্পী হচ্ছেন মেইজি যুগের স্বনামখ্যাত ‘নিহোনগাকা’ বা ‘জাপানিশৈলীর চিত্রশিল্পী’ হাশিমোতো গাহোও। মনীষী, শিল্পাচার্য ওকাকুরা তেনশিনের অত্যন্ত প্রিয় শিষ্য। পুরো ভবনটিই কী অসাধারণ নকশাসম্বলিত তা সচক্ষে প্রত্যক্ষ না করলে ভাষায় ব্যাখ্যা করা কঠিন! বড় বড় মেদবহুল খিলান, সুউঁচু ছাদে রয়েছে টেরাকোটা নকশা। অনেকটা ইসলামি জ্যামিতিক আল্পনাকে স্মরণ করিয়ে দেয়। ছাদ থেকে ঝুলন্ত ঝাড়বাতিগুলো জীবন্ত করে রেখেছে ঘরের ভাবগম্ভীর পরিবেশকে। পাশ্চাত্যশৈলীর টেবিল ও সোফাসেটগুলো সেই প্রাচীনত্ব নিয়ে দারুণ আভিজাত্য তুলে ধরছে।

১৯২৩ সালের মহাভূমিকম্পেও এই ভবনটির তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। যেখানে টোকিও শহরের বহু ভবন বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল। সকালের দিকে সংঘটিত সেই মারাত্মক ভূমিকম্পের সময় বহু মানুষ এই ভবনে গিয়ে আশ্রয় নিয়ে জীবন রক্ষা করেছিলেন। তখন জাপানে আশ্রিত ভারতীয় মহাবিপ্লবী হেরেম্বলাল গুপ্ত তাঁর জাপানি স্ত্রী ও ছেলেমেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজির পর ইওয়াসাকি বাগানবাড়িতে গিয়ে পেয়েছিলেন, তাঁর এক বর্ণনা থেকে এই ঘটনার কথা জানা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কিছু কিছু জায়গা ধ্বসে পড়লে সেগুলো পরে পুনঃসংস্কার করা হয়। মিত্রবাহিনী আমেরিকার সেনা কর্মকর্তারা কিছুদিন এখানে প্রশাসনিক দপ্তরের কাজ চালায়। এরপর ১৯৭০ সাল পর্যন্ত উচ্চ আদালত জায়গার অভাবে এখানে আদালতকার্য পরিচালনা করে। যদিওবা ১৯৬১ সালেই ইওয়াসাকি ভবনটিকে গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক সম্পদ হিসেবে স্বীকৃতি দেয় সরকার। ১৯৯৯ সালে সমস্ত বাগানবাড়িটিকেই সাংস্কৃতিক সম্পদ হিসেবে চি‎হ্নিত করা হয়। ২০০১ সালে টোকিও মেট্রোপলিটান সরকার নিজ তত্ত্বাবধানে নিয়ে টোকিওর অন্যতম প্রধান একটি পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে ঘোষণা করে। বর্তমানে এটা মেট্রোপলিটান সরকারের রক্ষণাবেক্ষণে চলছে। কোথাও কোনো অসঙ্গতি বা গাফিলতির চি‎‎‎হ্ন মাত্র নেই! ঝকঝকে তকতকে পরিষ্কার পুরো বাগানবাড়িটি। যেন একটি মায়াপুরী!

এই দ্বিতল ভবনের পাশেই রয়েছে জাপানিশৈলীতে নির্মিত কাঠ ও কাগজের তৈরি একটি ঘর। এখানে বসে গল্প যেমন করা যায়, আবার চা পানও সম্ভব। কাগজের দেয়ালে অঙ্কিত রয়েছে নানারকম চিত্রাদি। এই ঘরের পেছনে রয়েছে ছোট ছোট দু-একটি ঘর। উঠোনে পাথরের তৈরি ‘তোওরোও’ বা ‘বাতিস্তম্ভ’ এবং পাথরের জলাধার রয়েছে। বাড়ির লোকজন সন্ধ্যেবেলা তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে জোনাকির ওড়োওড়ি প্রত্যক্ষ করতেন বলে মনে হয়।

জাপানি বাড়ির বিপরীত দিকে রয়েছে দুচালা টালি ও কাঠ-নির্মিত রিলিয়ার্ড ঘর। এখন অবশ্য ভিতরে প্রবেশ নিষেধ। এক সময় মুখরিত ছিল সন্ধ্যারাতে বিলিয়ার্ড খেলার শব্দ এবং হৈচৈতে।

বাগানবাড়ির বিস্তীর্ণ সবুজ মাঠে তরুণ-তরুণীরা গানবাজনা করে অবসর সময় কাটাতে চলে আসে। বছরের বিভিন্ন সময় মূল ভবনের সামনে বিশিষ্ট যন্ত্রশিল্পী ও কন্ঠশিল্পীদের অনুষ্ঠান হয়ে থাকে। প্রচুর লোকের সমাগম ঘটে বিশেষ করে গ্রীষ্ম ও হেমন্তকালে।

ইওয়াসাকি বাগানবাড়ি থেকে বেরিয়ে এলেই দেখা যাবে মিৎসুবিশি জাদুঘর। ছোট্ট এই জাদুঘরে রয়েছে মিৎসুবিশি কোম্পানির শতবর্ষপ্রাচীন ইতিহাসের নিদর্শনসমূহ। কী পরম যত্নসহকারেই না সাজিয়ে রাখা হয়েছে দলিল-দস্তাবেজ, বইপত্র, ধাতব জিনিসপত্র কত কি! সেইসঙ্গে আছে জাপানের প্রথম বেসরকারি বাণিজ্যিক জাহাজ ‘ইউছেন’ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্যবহৃত সুবিখ্যাত ‘জোরো ফাইটার’ যুদ্ধবিমানের রেপ্লিকাসমূহ। উল্লেখ্য যে, মিৎসুবিশি হচ্ছে জাপানের সর্বকালের তিনটি শক্তিশালী বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের একটি, অন্য দুটি হচ্ছে মিৎসুই ও সুমিতোমো। বর্তমানে মিৎসুবিশি ইস্পাত, জ্বালানি, রেল, জাহাজ, বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, ক্যামেরা, ক্যামিকেল, রিয়েল এস্টেট, রোবট, মোটরগাড়ি, উড়োজাহাজ, মহাকাশ গবেষণা প্রভৃতি ক্ষেত্রে প্রায় ২০টি প্রধান প্রতিষ্ঠানের একটি গ্রুপ।

বাগানবাড়িটি যারা দেখতে আসেন তারা কখনোই এই জাদুঘরটি পরিদর্শন করতে ভোলেন না। একদা মিৎসুবিশি কোম্পানি কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ইওয়াসাকি বাগানবাড়িটি জাতীয় সাংস্কৃৃতিক সম্পদের স্বীকৃতি লাভ করায় যেমন এই অমূল্য স্থাপত্যকীর্তিটি রক্ষা পেয়েছে তেমনি করেছে জাপানিদেরকে গর্বিত। এইভাবে ইতিহাসপ্রিয় জাপানিরা ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ করে চলেছেন। তাতে করে অভ্যন্তরীণ পর্যটনশিল্প যেমন সচল থাকছে, সমৃদ্ধ হচ্ছে অর্থনীতি।

অথচ বাংলাদেশে কত অভিজাত ঐতিহাসিক স্থাপত্য ধ্বংস হয় কেউ দেখার নেই। কুমিল্লাতেই রয়েছে বেশ কয়েকটি। শতাধিক বছর পুরনো অসামান্য ভবনসমূহ অবহেলায় চরম বিচ্ছিরি অবস্থায় পর্যবশিত। অথচ এগুলো হতে পারে মূল্যবান সাংস্কৃতিক সম্পদ এবং পর্যটন কেন্দ্র। কেন করা হয় না, কী কারণে আমি বুঝতে পারি না। এই দেশটার পরিচালকরা আসলে কী বানাতে চায় দেশটাকে কেউ কি বলতে পারেন?

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি
২৯ কর্মকর্তার চাকরি স্থায়ী করল ইসি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি
নিজের নামে ফুটবল টুর্নামেন্ট আনছেন মেসি

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা
পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিশ্লেষকের বিরুদ্ধে কি অভিযোগ আমেরিকার?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ
আমরা আশাবাদী আনন্দমুখর পরিবেশে জুলাই সনদে স্বাক্ষর হবে : আলী রীয়াজ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট
রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করতে চান সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন
সোনারগাঁয় ট্যুরিস্ট পুলিশ হেল্প ডেস্ক ও সার্ভিস সেন্টার উদ্বোধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে ইবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ
সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুলকে ট্রাইব্যুনালে হাজিরের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা
জয়ী দাবি করলেও হামাসের কাছে পরাজিত নেতানিয়াহু: ইসরায়েলি পত্রিকা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
নীলফামারীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭
সিলেটে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া
জাতীয় নির্বাচনে সহায়তা করতে চায় অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’
‌‘খাদ্য, পানি ও জমিতে নারীর অধিকার নিশ্চিত করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
দলগুলোর সঙ্গে জরুরি বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন, রয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩
অস্ত্র প্রশিক্ষণের ভিডিও ভাইরাল, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
মেহেরপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা
চাকসুর ভোটগ্রহণ শেষ, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩
টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নারীসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু
নির্বাচিত সরকারই কেবল গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে পারে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা
যমুনা ঘেরাওয়ের হুঁশিয়ারি দিয়ে শাহবাগ ছাড়লেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’
‘অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থ রক্ষার্থে ব্যবহৃত হলে সত্যিকারের ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চম্পকনগর কলেজে নবীণবরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা