শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণকারীরাও ‘ভাইরাস’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণকারীরাও ‘ভাইরাস’

খ্রিস্টগত জীবন জগত-পৃথিবীতে দুর্লভ! এরকম একটি দুর্লভ চরিত্রের কথা মনে পড়লো, বৃদ্ধাশ্রম-এ নিক্ষিপ্ত এক পিতামাতার পরিণতির কথা শুনে।  অপসংস্কৃতির বিপরীতে মা-ভক্ত এক দ্বারকানাথের জীবনবোধের আশ্রয় নেয়া যেতে পারে। যেসব সন্তন পিতামাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে, তারা সমাজের বিষাক্ত ভাইরাস। প্রাণঘাতী করোনা নামক ভাইরাসের প্রতিশেধকমূলক ওষুধ হয়তো আবিষ্কার হয়ে যাবে, কিন্তু এ মনুষ্যত্ববোধে যে ভাইরাসের সংক্রমণ তা দূর করা যাবে না, মানুষের মতো মানুষ না হলে। 

আঠারো শতকের দ্বারকানাথ প্রসঙ্গে যাবার আগে বলে নিচ্ছি, প্রতি সপ্তাহের রবিবার একটি বিশেষ দিন। পৃথিবীর সবদেশের ন্যায় আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও জিয়া শাসনকাল পর্যন্ত রবিবার ছিল সরকারি ছুটির দিন। 
খ্রিস্টিয় ধর্মানুরাগীদের জন্য রবিবার হলো, ঈশ্বরের প্রতি একটি পরীক্ষা, ত্যাগ ও প্রার্থনার দিন। খ্রিস্টধর্ম শাস্ত্র অনুযায়ী খ্রিস্টের ত্যাগস্বীকার, ক্ষমাশীলতা আর স্বর্গীয় অতুলন ধৈর্য, জীবনকার্যে প্রতিফলিত করলেই কেবলমাত্র তদীয় শিষ্যত্ববরণ করা সম্ভব! রবিবার খ্রিস্টশিষ্যের সাধনার দিন। ওদিন তার ভক্তরা বিশেষ আহারাদি থেকে বিরত থাকতেন। নির্জনে বসে শাস্ত্রপাঠে ও প্রার্থনাতে তাদের সময়টা যাপিত হতো। 

খ্রিস্টশিষ্যত্বে অবতীর্ণ হন কট্টর হিন্দুপূজারী মায়ের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হওয়া এক সন্তান। এভাবেই প্রতি রবিবার প্রার্থনাতে মগ্ন হয়ে থাকতেন। তখন মা যেন অধিক বিষাদে, মনঃক্ষোভে, তিরস্কারে, পীড়নে, সন্তানের সংশোধন করবেন ভেবে নানাপ্রকার কষ্ট দিতেন। সন্তানের সাধনায় ব্যাঘাত ঘটাতেন। কিন্তু অবিচলিতভাবে সবই বহন করে ক্লেশকর বিষাদের মৃদু হাসিতে দ্বারকানাথ কেবল বলতেন- ‘মা আমার শাস্ত্রে কী আছে জানলে তুমি কখনও এমন করতে না।’ 

পুত্রের প্রতি এরকম কঠোর ব্যবহার যে দেখতো সেই বিস্মিত হতো। সবাই বলাবলি করতো-এতো ধৈর্য কোথা হতে পেলো, মায়ের এতো অবিচার পুত্র কেমন করে সয়? নিপীড়নের শিকারী দ্বারকানাথ ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে লাহিড়ী বংশে জন্ম নেন। লাহিড়ী বংশের হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ইংরেজি শিক্ষার প্রচলনে বিরাট ভূমিকা ছিল। এক মাভক্ত বিস্ময়কর প্রতিভা! সেই কালে ইংরেজি বিদ্যায় পারদর্শী দ্বারকানাথের কন্যার ভাষায় ‘যে পরিবারের এরূপ পিতার স্মৃতি থাকে সে পরিবার ধন্য! যে বংশের সন্তান মায়ের পদদ্বয় তাম্রকুন্ডে স্থাপনপূর্বক পূজা করতে পারে, সে বংশের পক্ষে এই মাতৃভক্তি সম্ভ্রমের বিষয়।

১৮৫৭ খ্রীস্টাব্দে সিপাহি বিদ্রোহে, সিপাহিরা যখন আগরানগর আক্রমণ করে এবং প্রত্যেক ইংরেজ ও খ্রিস্টানকে হত্যা করতে প্রবৃত্ত হয়, তখন হিন্দুরাই দ্বারকানাথকে বাঁচাতে লুকিয়ে রাখে। প্রায় আটমাস আগরার কেল্লাতে দ্বারকানাথের সঙ্গে বন্দী থাকা ইংরাজ রেভারেন্ড ইভান্স দ্বারকানাথ সম্পর্কে বলেন, ‘Meek as a lamb, humble as a baby, true as steel’  (তিনি নিরীহতাতে মেষশাবক, বিনয়ে শিশু ও সত্যনিষ্ঠাতে ইস্পাত-দৃঢ়) 

কৃষ্ণনগরে অনুমান ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে লাহিড়ীবংশে জন্মেছিলেন দ্বারকানাথ। শৈশবে পিতৃহীন হয়ে মায়ের সান্নিধ্যে মাতুলালয়ে তার বাস। পনেরো বছর বয়ঃক্রমকালে এরকম কোনো একটি ঘটনার সাক্ষাৎ ঘটে, যাতে দ্বারকানাথের মা দারুণ মনঃপীড়াপ্রাপ্ত হন। পঞ্চদশবর্ষীয় কিশোর প্রতিজ্ঞাপূর্বক মাতুলালয় ত্যাগ করেন, নিজে উপার্জনক্ষম হয়ে জননীর দুঃখ সংবরণ করতে না পারলে আর আত্মীয়স্বজনকে মুখ দেখাবেন না। কয়েক আনা পয়সা মাত্র পথের সম্বল নিয়ে পদব্রজে হেঁটে হেঁটে আগরাতে গিয়ে পৌঁছেন।

সেখানে শান্তিপুর নিবাসী একজন বাঙালি ভদ্রলোক তার প্রতি কৃপা-পরবশ হয়ে স্বীয় ভবনে আশ্রয় দেন এবং বিদ্যাশিক্ষার বন্দোবস্ত করে দেন। কয়েক বছরের ব্যবধানে দ্বারকানাথ ইংরেজি বিদ্যায় পারদর্শী হয়ে স্বর্ণপদক লাভ করেন। কলেজ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে আগরাতেই একটি উচ্চ বেতনের কর্ম পেয়ে গেলেন। প্রথম বেতন পেয়েই মাকে পত্র লিখলেন। ভগ্নহৃদয়া মা বহুবছর ধরে নিরুদ্দেশ সন্তানের পত্র এবং অর্থ পেয়ে ক্রন্দন করলেন। মাকে আগরাতে নিয়ে আসা হলো। মাতৃসেবা ও গৃহধর্ম প্রবৃত্ত হলেন দ্বারকানাথ। তিনি ধর্মতত্ত্ব নির্ণয়ের জন্য নানা শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন।

একজন উপরিতন কর্মচারীর সংশ্রবে এসে তার খ্রিস্টীয় ধর্মের প্রতি আস্থা জন্মালো। তিনি খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হলেন। তারপর আরাধ্যা মায়ের প্রতিকূলতায় তার জীবন ঘোর নির্যাতনময় হয়। দ্বারকানাথের কনিষ্ঠ কন্যা স্বীয় পিতার অপরাজিত ধৈর্যের বিবরণ দিয়েছেন একটি গ্রন্থে।

মায়ের বিশ্বাস ছিলো বাইবেল ধর্মশাস্ত্র পুড়িয়ে ফেললে, উপাসনাকালে ব্যাঘাত জন্মালে, মত বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা এবং এই ভ্রমবশত যতদূর সম্ভব পুত্রের ধর্মসাধনায় বাধা জন্মাতে অবহেলা করতেন না। কত যে ধর্মশাস্ত্র দগ্ধ করেছেন তা কি বলবো!  বহুবার বাইবেল লুকিয়ে রেখেছেন। এমন দিন যেতো না, যাতে মায়ের দুর্ব্যবহারে ও কঠোর পীড়নে কষ্ট না পেতেন।

মা যতদিন জীবিত ছিলেন- ক্রমাগত বলতেন, এমন ছেলে বিধর্মী এ কি প্রাণে সয়? বহুকালব্যাপী এই ঘোর নির্যাতনেও প্রকৃতি কখনও চঞ্চল হয়নি। ধর্মবিশ্বাস বিন্দুমাত্র বিচলিত হয়নি এবং একটি মূহুর্তের জন্যও কখনও মায়ের প্রতি অসম্মান বা অশ্রদ্ধা প্রকাশ করেননি। সেই সদানন্দ শান্তমূর্তি সব প্রতিকূল অবস্থায় সমান ধীর থাকতেন। তিরস্কার উৎপীড়ন অম্লানভাবে অটল ধৈর্যের সঙ্গে বহন করেছেন। এমন গভীর মাতৃভক্তির দৃষ্টান্ত অতি বিরল! 

উপার্জনের সব টাকাও মায়ের হাতেই দিতেন। মা সে থেকে যা দিতেন তাতেও কখনও দ্বিরুক্তি ছিলো না।
খ্রিস্টের ত্যাগস্বীকার, স্বর্গীয় অতুলন ধৈর্য, ক্ষমাশীলতা, জীবনের প্রতিকার্যে, তার প্রভুর আদর্শ যেন প্রতিফলিত করার জন্যই তদীয় শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন! লাহিড়ীবংশীয়দের সহৃদয়, সদাশয়, পরোপকারী ও সত্যনিষ্ঠ ছিলেন। এখনও লাহিড়ী পরিবারের সদস্যরা কৃষ্ণনগরে মানসম্ভ্রমে অগ্রগণ্য।  
পাদটীকা: পিতামাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণ নয়, বরং পিতামাতার পদতলে স্বর্গ হয়ে উঠুক সন্তানের নিবাস।  

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে