শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:০৬, শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণকারীরাও ‘ভাইরাস’

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বাবা-মাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণকারীরাও ‘ভাইরাস’

খ্রিস্টগত জীবন জগত-পৃথিবীতে দুর্লভ! এরকম একটি দুর্লভ চরিত্রের কথা মনে পড়লো, বৃদ্ধাশ্রম-এ নিক্ষিপ্ত এক পিতামাতার পরিণতির কথা শুনে।  অপসংস্কৃতির বিপরীতে মা-ভক্ত এক দ্বারকানাথের জীবনবোধের আশ্রয় নেয়া যেতে পারে। যেসব সন্তন পিতামাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠাতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে, তারা সমাজের বিষাক্ত ভাইরাস। প্রাণঘাতী করোনা নামক ভাইরাসের প্রতিশেধকমূলক ওষুধ হয়তো আবিষ্কার হয়ে যাবে, কিন্তু এ মনুষ্যত্ববোধে যে ভাইরাসের সংক্রমণ তা দূর করা যাবে না, মানুষের মতো মানুষ না হলে। 

আঠারো শতকের দ্বারকানাথ প্রসঙ্গে যাবার আগে বলে নিচ্ছি, প্রতি সপ্তাহের রবিবার একটি বিশেষ দিন। পৃথিবীর সবদেশের ন্যায় আমাদের প্রিয় বাংলাদেশেও জিয়া শাসনকাল পর্যন্ত রবিবার ছিল সরকারি ছুটির দিন। 
খ্রিস্টিয় ধর্মানুরাগীদের জন্য রবিবার হলো, ঈশ্বরের প্রতি একটি পরীক্ষা, ত্যাগ ও প্রার্থনার দিন। খ্রিস্টধর্ম শাস্ত্র অনুযায়ী খ্রিস্টের ত্যাগস্বীকার, ক্ষমাশীলতা আর স্বর্গীয় অতুলন ধৈর্য, জীবনকার্যে প্রতিফলিত করলেই কেবলমাত্র তদীয় শিষ্যত্ববরণ করা সম্ভব! রবিবার খ্রিস্টশিষ্যের সাধনার দিন। ওদিন তার ভক্তরা বিশেষ আহারাদি থেকে বিরত থাকতেন। নির্জনে বসে শাস্ত্রপাঠে ও প্রার্থনাতে তাদের সময়টা যাপিত হতো। 

খ্রিস্টশিষ্যত্বে অবতীর্ণ হন কট্টর হিন্দুপূজারী মায়ের খ্রিস্টধর্মে দীক্ষিত হওয়া এক সন্তান। এভাবেই প্রতি রবিবার প্রার্থনাতে মগ্ন হয়ে থাকতেন। তখন মা যেন অধিক বিষাদে, মনঃক্ষোভে, তিরস্কারে, পীড়নে, সন্তানের সংশোধন করবেন ভেবে নানাপ্রকার কষ্ট দিতেন। সন্তানের সাধনায় ব্যাঘাত ঘটাতেন। কিন্তু অবিচলিতভাবে সবই বহন করে ক্লেশকর বিষাদের মৃদু হাসিতে দ্বারকানাথ কেবল বলতেন- ‘মা আমার শাস্ত্রে কী আছে জানলে তুমি কখনও এমন করতে না।’ 

পুত্রের প্রতি এরকম কঠোর ব্যবহার যে দেখতো সেই বিস্মিত হতো। সবাই বলাবলি করতো-এতো ধৈর্য কোথা হতে পেলো, মায়ের এতো অবিচার পুত্র কেমন করে সয়? নিপীড়নের শিকারী দ্বারকানাথ ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে লাহিড়ী বংশে জন্ম নেন। লাহিড়ী বংশের হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ইংরেজি শিক্ষার প্রচলনে বিরাট ভূমিকা ছিল। এক মাভক্ত বিস্ময়কর প্রতিভা! সেই কালে ইংরেজি বিদ্যায় পারদর্শী দ্বারকানাথের কন্যার ভাষায় ‘যে পরিবারের এরূপ পিতার স্মৃতি থাকে সে পরিবার ধন্য! যে বংশের সন্তান মায়ের পদদ্বয় তাম্রকুন্ডে স্থাপনপূর্বক পূজা করতে পারে, সে বংশের পক্ষে এই মাতৃভক্তি সম্ভ্রমের বিষয়।

১৮৫৭ খ্রীস্টাব্দে সিপাহি বিদ্রোহে, সিপাহিরা যখন আগরানগর আক্রমণ করে এবং প্রত্যেক ইংরেজ ও খ্রিস্টানকে হত্যা করতে প্রবৃত্ত হয়, তখন হিন্দুরাই দ্বারকানাথকে বাঁচাতে লুকিয়ে রাখে। প্রায় আটমাস আগরার কেল্লাতে দ্বারকানাথের সঙ্গে বন্দী থাকা ইংরাজ রেভারেন্ড ইভান্স দ্বারকানাথ সম্পর্কে বলেন, ‘Meek as a lamb, humble as a baby, true as steel’  (তিনি নিরীহতাতে মেষশাবক, বিনয়ে শিশু ও সত্যনিষ্ঠাতে ইস্পাত-দৃঢ়) 

কৃষ্ণনগরে অনুমান ১৮২৮ খ্রিস্টাব্দে লাহিড়ীবংশে জন্মেছিলেন দ্বারকানাথ। শৈশবে পিতৃহীন হয়ে মায়ের সান্নিধ্যে মাতুলালয়ে তার বাস। পনেরো বছর বয়ঃক্রমকালে এরকম কোনো একটি ঘটনার সাক্ষাৎ ঘটে, যাতে দ্বারকানাথের মা দারুণ মনঃপীড়াপ্রাপ্ত হন। পঞ্চদশবর্ষীয় কিশোর প্রতিজ্ঞাপূর্বক মাতুলালয় ত্যাগ করেন, নিজে উপার্জনক্ষম হয়ে জননীর দুঃখ সংবরণ করতে না পারলে আর আত্মীয়স্বজনকে মুখ দেখাবেন না। কয়েক আনা পয়সা মাত্র পথের সম্বল নিয়ে পদব্রজে হেঁটে হেঁটে আগরাতে গিয়ে পৌঁছেন।

সেখানে শান্তিপুর নিবাসী একজন বাঙালি ভদ্রলোক তার প্রতি কৃপা-পরবশ হয়ে স্বীয় ভবনে আশ্রয় দেন এবং বিদ্যাশিক্ষার বন্দোবস্ত করে দেন। কয়েক বছরের ব্যবধানে দ্বারকানাথ ইংরেজি বিদ্যায় পারদর্শী হয়ে স্বর্ণপদক লাভ করেন। কলেজ থেকে উত্তীর্ণ হয়ে আগরাতেই একটি উচ্চ বেতনের কর্ম পেয়ে গেলেন। প্রথম বেতন পেয়েই মাকে পত্র লিখলেন। ভগ্নহৃদয়া মা বহুবছর ধরে নিরুদ্দেশ সন্তানের পত্র এবং অর্থ পেয়ে ক্রন্দন করলেন। মাকে আগরাতে নিয়ে আসা হলো। মাতৃসেবা ও গৃহধর্ম প্রবৃত্ত হলেন দ্বারকানাথ। তিনি ধর্মতত্ত্ব নির্ণয়ের জন্য নানা শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন।

একজন উপরিতন কর্মচারীর সংশ্রবে এসে তার খ্রিস্টীয় ধর্মের প্রতি আস্থা জন্মালো। তিনি খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষিত হলেন। তারপর আরাধ্যা মায়ের প্রতিকূলতায় তার জীবন ঘোর নির্যাতনময় হয়। দ্বারকানাথের কনিষ্ঠ কন্যা স্বীয় পিতার অপরাজিত ধৈর্যের বিবরণ দিয়েছেন একটি গ্রন্থে।

মায়ের বিশ্বাস ছিলো বাইবেল ধর্মশাস্ত্র পুড়িয়ে ফেললে, উপাসনাকালে ব্যাঘাত জন্মালে, মত বিপর্যয় ঘটার সম্ভাবনা এবং এই ভ্রমবশত যতদূর সম্ভব পুত্রের ধর্মসাধনায় বাধা জন্মাতে অবহেলা করতেন না। কত যে ধর্মশাস্ত্র দগ্ধ করেছেন তা কি বলবো!  বহুবার বাইবেল লুকিয়ে রেখেছেন। এমন দিন যেতো না, যাতে মায়ের দুর্ব্যবহারে ও কঠোর পীড়নে কষ্ট না পেতেন।

মা যতদিন জীবিত ছিলেন- ক্রমাগত বলতেন, এমন ছেলে বিধর্মী এ কি প্রাণে সয়? বহুকালব্যাপী এই ঘোর নির্যাতনেও প্রকৃতি কখনও চঞ্চল হয়নি। ধর্মবিশ্বাস বিন্দুমাত্র বিচলিত হয়নি এবং একটি মূহুর্তের জন্যও কখনও মায়ের প্রতি অসম্মান বা অশ্রদ্ধা প্রকাশ করেননি। সেই সদানন্দ শান্তমূর্তি সব প্রতিকূল অবস্থায় সমান ধীর থাকতেন। তিরস্কার উৎপীড়ন অম্লানভাবে অটল ধৈর্যের সঙ্গে বহন করেছেন। এমন গভীর মাতৃভক্তির দৃষ্টান্ত অতি বিরল! 

উপার্জনের সব টাকাও মায়ের হাতেই দিতেন। মা সে থেকে যা দিতেন তাতেও কখনও দ্বিরুক্তি ছিলো না।
খ্রিস্টের ত্যাগস্বীকার, স্বর্গীয় অতুলন ধৈর্য, ক্ষমাশীলতা, জীবনের প্রতিকার্যে, তার প্রভুর আদর্শ যেন প্রতিফলিত করার জন্যই তদীয় শিষ্যত্ব গ্রহণ করেন! লাহিড়ীবংশীয়দের সহৃদয়, সদাশয়, পরোপকারী ও সত্যনিষ্ঠ ছিলেন। এখনও লাহিড়ী পরিবারের সদস্যরা কৃষ্ণনগরে মানসম্ভ্রমে অগ্রগণ্য।  
পাদটীকা: পিতামাতাকে বৃদ্ধাশ্রমে প্রেরণ নয়, বরং পিতামাতার পদতলে স্বর্গ হয়ে উঠুক সন্তানের নিবাস।  

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

এই মাত্র | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা
নওগাঁর রাণীনগরে বিএনপির নির্বাচনি মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের
জাপান যাওয়ার ৩০ লাখ টাকাই কাল হলো আশরাফুলের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর
মাগুরায় ১৬ ক্লাবের অংশগ্রহণে জমজমাট ক্রিকেট আসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক
দিনাজপুরে গ্লোবাল ক্লাইমেট স্ট্রাইক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে ‘আর্ট ফর ইক্যুয়ালিটি’ কর্মশালা: অংশ নিয়েছেন নয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান
আপনারা সংখ্যালঘু না, কেউ আপনাদের সম্পত্তি দখল করতে পারবে না : মান্নান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
আশুগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ
বিহার জয়ের পর পশ্চিমবঙ্গ দখলের ঘোষণা বিজেপির, তৃণমূলের কটাক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন
ভোলায় হচ্ছে গ্যাসভিত্তিক সার কারখানা, তিন উপদেষ্টার পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩
ফেনীতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
মেহেরপুরে সীমান্তে ১২ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট
১৩ দাবি নিয়ে মাঠে বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক
কুড়িগ্রামে নতুন নারী জেলা প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন