শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২০, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

করোনাবেলায়ও মৃত্যুর দুর্ভাবনা উপচে জাগরণের জোয়ারে ভাসছে জনপদের পর জনপদ। তিনি পাল্টে দিয়েছেন গোটা দেশটা। দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে সপেছেন তিনি। তার ত্যাগের শক্তিতে এগিয়ে চলেছে দেশ। বাবা-মা, ভাইদের, আপনজনদের হারিয়েও তিনি মৃত্যুর ঝুঁকি নিতে কখনই পিছপা হননি। তার দর্শনে দেশ ও দেশের মানুষের ভালোর জন্য, মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য কাজ করার চেয়ে উত্তম আর কী হতে পারে। এই ভালো কাজ সবাই পারে না, সবার দিয়ে হয় না। এজন্য চাই অন্তরে-বাহিরে সমান ভালোবাসা, অকৃত্রিম ভালোবাসা। আর এ সুবাদেই মাত্র ক’বছরে দেশ ও দেশের মানুষের ভাগ্যটা, স্বপ্নটা পাল্টে দিয়েছেন তিনি, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। 

এই দেশ, দেশের মানুষ যে তার হৃৎকমল, তার রাজনীতির প্রাণভমরা। দেশের মানুষের জন্যে প্রাণ দিয়ে গেছেন তার অকুতোভয় পিতা। তার স্নেহময়ী মাতা। তার বীর ভাইয়েরা। আর তিনি পিতার স্বপ্ন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর স্বপ্ন পূরণের নিরন্তর সংগ্রামে আজ সফল এক রাজনীতিক, সফল এক রাষ্ট্রনায়ক। একজন গৃহিণী থেকে আজ তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের স্রষ্টা, উন্নয়ন ও কল্যানের রূপকার। তাকে কেন্দ্র করে, তার নেতৃত্বে আবর্তিত হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি, গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন। তার কল্যানে বাংলাদেশ আজ এক সাফল্যের গল্প। পৃথিবীর দুচোখ ভরা বিস্ময়। দেশের অগ্রযাত্রার কাণ্ডারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

১৯৮০-র দশক। যিনি বাঙালির স্বাধীনতা এনে দিলেন, সেই স্বাধীনতা অটুট রাখতে প্রাণ দিয়ে গেলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন নিষিদ্ধ। দেশে দুঃসময় চলছে। গণতন্ত্র দুর্দশাগ্রস্ত। চারদিকে অনাসৃষ্টি। প্রাণহীন রাজনীতি। সেই নিস্তেজ নিষ্প্রাণ রাজনীতিতে প্রাণের সঞ্চার করতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের আশার আলো হয়ে এলেন তিনি। ৬ বছর  নির্বাসন শেষে ১৯৮১-র ১৭ মে দেশে ফিরে তুমুল বর্ষণের ভেতর উদ্যম বসন্তের গান শোনালেন তিনি। তার আগমনে সেদিন ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারাদেশে আওয়ামী লীগের কর্মীরা পেয়েছিল নতুন সকালের ইঙ্গিত। প্রিয়জন হারানোর শোক ও পিতা-মাতার স্বপ্ন পূরণের সংকল্পশক্তির মিশেলে শুরু হয় তার নতুন পথ চলা। আর রাজনীতির দুর্গম-বন্ধুর পথ পরিক্রমায় তিনি নিজের ভেতর আবিষ্কার করেন এক দুর্লঙ্ঘনীয় নেতৃত্ব। রাজনীতির এই নিষ্ঠাবান নেতৃত্ব আর প্রত্যয়ী রাষ্ট্রনায়কের দূরদর্শিতায় আজ শেখ হাসিনা স্বয়ং তার সময়ের উপমা। আর সর্বশেষ প্রতিবেশী মিয়ানমারের লাখ লাখ নির্যাতিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর আশ্রয়দানের মধ্যদিয়ে তিনি সারা বিশ্বের সামনে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন অব হিউম্যান রাইটস শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি।

১৯৮১ থেকে ২০২০, সব পাল্টে গেছে, শুধু পাল্টে যাননি জননন্দিত শেখ হাসিনা, তিনি তেমনি আছেন। নিজের সাধনা নিয়ে অবিচল আছেন। দেশের মানুষের মনের গহীনে আছেন। চার দশক ধরে তিনি তার হৃদয়জাত স্বপ্নের ভেতর মগ্ন করে রেখেছেন আমাদের। সে স্বপ্ন বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারভুক্ত করা, দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জনগণের কল্যাণ তার আরাধনা, তার একজনমের সাধনা। দেশদশের স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে তিনি আবেগতাড়িত। দেশদশের মঙ্গল আকাঙ্খা তাকে সৃজনশীল রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তাকে একজন যথার্থ রাষ্ট্রনায়ক করে তুলেছে। যদিও নিজের সাফল্য নিয়ে তার আত্মতুষ্টি নেই। তিনি পিতার মতো দেশের মানুষের মনে জাগরণ জাগিয়েছেন, মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন। ন্যায়ের প্রশ্নে কখনো আপসকামী ও পলায়নপর হননি। দ্বন্দ্বমুখর রাজনীতির ঘাত-প্রতিঘাতে কখনো হননি হতাশ-হতবিহ্বল। কখনো কখনো প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি তার মনে ক্ষনিক বিষন্নতার ছায়া ফেললেও হতোদ্যম হননি তিনি। কারণ তার মনের গভীর গহীনে রয়েছে প্রবল আত্মবিশ্বাস। আর এই আত্মবিশ্বাসের জোরেই তিনি স্রোতের বাইরে হাঁটার সাহস দেখাতে পারেন। এ সাহস ক্রমেই সক্ষম ও শক্তিশালী করে তুলেছে তাকে। তার চেতনাকে আরো ঋদ্ধ করেছে। তার গুণমুগ্ধ না হয়ে কী উপায় আছে! 

রাজনীতির একটা আলাদা সৌন্দর্য আছে। সেই সৌন্দর্যটা সবার হাতে আসে না। সৌন্দর্য রচনার রসদ যে রাজনীতিকের মনের গহীন ভেতরে থাকতে হয়। আর তা হচ্ছে দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা। এই ভালোবাসার সুবাদেই শেখ হাসিনা মানুষের আকাঙ্খাগুলো নিজের মধ্যে নিয়ে প্রকাশ করেন। তিনি নিজের কণ্ঠে সকলের কথা বলেন। পিতার মতো এই অসামান্য ভিন্নতা তাকে সমকালীন আর সবার থেকে আলাদা করেছে। বাংলা সাহিত্যের এই মেধাবী ছাত্রীর সব কিছুকে ছাপিয়ে গেছে তার বড়মাপের মানবিক গুণাবলী। শুধু বাংলাদেশ কেন, দেশের বাইরে, এ অঞ্চলে, অঞ্চল ছাড়িয়ে সমকালীন বিশ্ব পরিমণ্ডলে কী দারিদ্র বিমোচন, কী গভীর গভীরতম মানবিকতায় তিনি আজ বাঙালির গর্ব।

শেখ হাসিনার বড় গুণ, কখোনই তিনি ‘শাসক’ হয়ে উঠতে চাননি। চেয়েছেন ভাল ‘জনসেবক’ হতে এবং তিনি তা হয়েছেনও। এ পারঙ্গমতা সব নেতা-নেত্রীর হয় না। আজ তার রাজনৈতিক জীবনের যে সাফল্য এর পেছনে রয়েছে নিজের আত্মবিশ্বাস এবং কমিটমেন্ট। আর লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পথ চলার ধৈর্য। পরিশ্রম করার মতো মনোবল। তিনি রাজনৈতিক কিংবা অর্থনৈতিক দুর্নীতির গড্ডালিকায় গা ভাসিয়ে দেননি। ক্ষমতার পেছনে অন্ধের মতো ছোটেননি। বরং ক্ষমতার অংশদারিত্বের ক্ষেত্রে দেখিয়েছেন বিশাল উদারতা। এক উদার রাজনীতিকের চিন্তা-চেতনা নানাভাবে ধরা দিয়েছে তার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাজকর্মে, পদক্ষেপ গ্রহণে। তার রাজনীতিতে ক্ষমতা নয়, সবার উপরে মানুষ। তাই তো তার রাজনীতি চেয়ে থাকে মানুষের দিকে, চেয়ে থাকে  মাটির দিকে। 

১৯৮১ থেকে ২০২০, কত বাঁক, কত দীর্ঘশ্বাস। কত স্বপ্ন দেখা, স্বপ্ন ভাঙা। আবার ভাঙা স্বপ্নগুলো জোড়া লাগিয়ে পথ হাঁটা। একটা জাতির পথ যে অনেক দীর্ঘ, সে পথ কখনো শেষ হয়না। হাঁটা শেষ হয়না, সময়ের বাঁকে বাঁকে পথ বদলায়। নতুন পথের সন্ধান দেয়। সেই পথের সন্ধানী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে, তিন বার জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে, চারবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৪০ বছর ধরে নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও আপসহীন নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশের অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক রাজনীতির মূল স্রোতধারার প্রধান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। 

আশির দশক থেকে একুশের প্রথম দশক, এ সময় একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার সভা-জনসভার খবরাখবর,বিভিন্ন  মিটিং-সিটিং, সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় সফর প্রভৃতি সংবাদ নিয়মিত কভার করার সুযোগ হয়েছে আমার। এ সুবাদে তার সান্নিধ্য ও স্নেহ লাভের সৌভাগ্যও হয়েছিল। তখন অনেক সময় প্রতিবেদনের খাতিরে আওয়ামী লীগ বা দলীয় সভানেত্রীর প্রশংসা কিংবা সমালোচনা করেছি সত্যি। কিন্তু আমি বরাবরই ছিলাম তার একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত। আজ মনে হয়, সেই সময় মনে মনে তাকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়ে ভুল করিনি। একজন সংবাদকর্মীকে হতেই হবে আপসহীন। সত্য ও ন্যায়ের জন্য  আপসহীন পথ চলার এই শিক্ষাটা তার কাছ থেকেই নিয়েছি। আমি যখন রিপোর্টার ছিলাম, তাকে পেয়েছি সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কণ্ঠস্বরে। সে কণ্ঠস্বরে ছিল আশা ও উচ্ছ্বাস, ছিল সমকালীন অনেকের থেকে আলাদা একটা ভাবনা। এই কণ্ঠস্বরের শক্তি হচ্ছে তার সততা, তার নিষ্ঠা ও তার রাজনৈতিক দৃঢ়তা।  

স্বজন হারানোর বুকভরা কষ্ট পাথরচাপা দিয়ে তাকে পাড়ি দিতে হয়েছে দুর্গম পথ। পার হতে হয়েছে বহু চড়াই-উতরাই। পদে পদে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ঢাকায় ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাসহ ধানমন্ডি, গ্রীনরোড, চট্টগ্রামের লালদীঘি, নাটোর, নওগাঁ, কলারোয়া, কোটালিপাড়ায় জীবননাশের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হামলা ও হত্যাচেষ্টার মতো ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হয়েছে তাকে। একদিকে মৃত্যুঝুঁকি, অন্যদিকে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জনগণকে সাথে নিয়ে বন্ধুর পথ চলতে হয়েছে। চার দশকের অধ্যবসায় ও পরিশ্রম, ত্যাগ ও ধৈর্য আজ তাকে আসীন করেছে এক অনন্য উচ্চতায়। ন্যায়ের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, মানবতার জন্য তার ডাক, তার উদ্যোগ, তার পদক্ষেপ তাকে সমকালীন বিশ্বের চোখে দিয়েছে এক ভিন্ন মর্যাদা। আর সর্বশেষ বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি আজ সারাবিশ্বের কাছে অভিষিক্ত হয়েছেন দুঃখী মানুষের আপনজন, নির্যাতিত নিপীড়িত জনগণের সহমর্মী।

একজন রাজনৈতিক নেতা, একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনার যে গুণটি আমায় সবচেয়ে আকৃষ্ট করেছে তা হচ্ছে, যে কোনো সংকট মুহূর্তে বা প্রতিকূল পরিবেশে কিংবা জরুরি পরিস্থিতিতে বা সংক্ষিপ্ত সময়ে চটজলদি সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে সিদ্ধান্ত হয় সঠিক। যেমন, স্বৈরাচার এরশাদ জামানায় ১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার পরে সংসদ থেকে বের হয়ে আসা এবং এরপর ১৯৮৮’র নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত। খালেদা জামানায় ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি ও ২০০৭ এর ২২ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণে বিরত থাকা। আবার বিএনপি জোটের বয়কটের মুখে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো সিদ্ধান্তটি ছিল তার দূরদর্শী রাজনৈতিক অভিজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ। তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এ পর্যন্ত চার মেয়াদে ক্ষমতাসীন হয়েছে। তার নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনের মাধ্যমে দীর্ঘ ২১ বছর পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি। গণতন্ত্র এবং দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন-সংগ্রামে অসামান্য অবদান রাখার পাশাপাশি এখন রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যাপক সাফল্যের পরিচয় দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি, সমুদ্র সীমায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের মতো বিষয়গুলো তার সরকারের ঐতিহাসিক সাফল্য হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে দেশের ইতিহাসে। সেইসঙ্গে জাতির পিতার খুনিদের এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকরণের মতো রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণ। 

আমাদের জীবনে আশা আছে, হতাশাও আছে। আনন্দ-বেদনাও আছে। স্বপ্ন আছে, স্বপ্নভঙ্গও আছে। দুঃখ আছে, দুঃখের দায়ও আছে। সব মিলিয়ে বদলে যাওয়া অগ্রসরমান দেশের বাসিন্দা হওয়ার গর্বও আছে। এ গর্ব ও গৌরবের উৎস শেখ হাসিনা। তিনি এক মানবিক প্রাণ, যিনি আমাদের মুগ্ধতা ছড়িয়ে চলেছেন। তিনি আমাদের অগ্রযাত্রার প্রাণভমরা, বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড় করানোর অদম্য শক্তি। জয়তু শেখ হাসিনা। বারবার ফিরে আসুক শুভ জন্মদিন।

লেখক : উপসম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে