শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:২০, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

মাহমুদ হাসান
অনলাইন ভার্সন
মুগ্ধতা ছড়ায় এক মানবিক প্রাণ

করোনাবেলায়ও মৃত্যুর দুর্ভাবনা উপচে জাগরণের জোয়ারে ভাসছে জনপদের পর জনপদ। তিনি পাল্টে দিয়েছেন গোটা দেশটা। দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে সপেছেন তিনি। তার ত্যাগের শক্তিতে এগিয়ে চলেছে দেশ। বাবা-মা, ভাইদের, আপনজনদের হারিয়েও তিনি মৃত্যুর ঝুঁকি নিতে কখনই পিছপা হননি। তার দর্শনে দেশ ও দেশের মানুষের ভালোর জন্য, মঙ্গল ও কল্যাণের জন্য কাজ করার চেয়ে উত্তম আর কী হতে পারে। এই ভালো কাজ সবাই পারে না, সবার দিয়ে হয় না। এজন্য চাই অন্তরে-বাহিরে সমান ভালোবাসা, অকৃত্রিম ভালোবাসা। আর এ সুবাদেই মাত্র ক’বছরে দেশ ও দেশের মানুষের ভাগ্যটা, স্বপ্নটা পাল্টে দিয়েছেন তিনি, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। 

এই দেশ, দেশের মানুষ যে তার হৃৎকমল, তার রাজনীতির প্রাণভমরা। দেশের মানুষের জন্যে প্রাণ দিয়ে গেছেন তার অকুতোভয় পিতা। তার স্নেহময়ী মাতা। তার বীর ভাইয়েরা। আর তিনি পিতার স্বপ্ন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর স্বপ্ন পূরণের নিরন্তর সংগ্রামে আজ সফল এক রাজনীতিক, সফল এক রাষ্ট্রনায়ক। একজন গৃহিণী থেকে আজ তিনি ডিজিটাল বাংলাদেশের স্রষ্টা, উন্নয়ন ও কল্যানের রূপকার। তাকে কেন্দ্র করে, তার নেতৃত্বে আবর্তিত হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতি, গণতন্ত্র এবং উন্নয়ন। তার কল্যানে বাংলাদেশ আজ এক সাফল্যের গল্প। পৃথিবীর দুচোখ ভরা বিস্ময়। দেশের অগ্রযাত্রার কাণ্ডারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি আজ ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

১৯৮০-র দশক। যিনি বাঙালির স্বাধীনতা এনে দিলেন, সেই স্বাধীনতা অটুট রাখতে প্রাণ দিয়ে গেলেন, বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন নিষিদ্ধ। দেশে দুঃসময় চলছে। গণতন্ত্র দুর্দশাগ্রস্ত। চারদিকে অনাসৃষ্টি। প্রাণহীন রাজনীতি। সেই নিস্তেজ নিষ্প্রাণ রাজনীতিতে প্রাণের সঞ্চার করতে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের আশার আলো হয়ে এলেন তিনি। ৬ বছর  নির্বাসন শেষে ১৯৮১-র ১৭ মে দেশে ফিরে তুমুল বর্ষণের ভেতর উদ্যম বসন্তের গান শোনালেন তিনি। তার আগমনে সেদিন ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সারাদেশে আওয়ামী লীগের কর্মীরা পেয়েছিল নতুন সকালের ইঙ্গিত। প্রিয়জন হারানোর শোক ও পিতা-মাতার স্বপ্ন পূরণের সংকল্পশক্তির মিশেলে শুরু হয় তার নতুন পথ চলা। আর রাজনীতির দুর্গম-বন্ধুর পথ পরিক্রমায় তিনি নিজের ভেতর আবিষ্কার করেন এক দুর্লঙ্ঘনীয় নেতৃত্ব। রাজনীতির এই নিষ্ঠাবান নেতৃত্ব আর প্রত্যয়ী রাষ্ট্রনায়কের দূরদর্শিতায় আজ শেখ হাসিনা স্বয়ং তার সময়ের উপমা। আর সর্বশেষ প্রতিবেশী মিয়ানমারের লাখ লাখ নির্যাতিত রোহিঙ্গা শরণার্থীর আশ্রয়দানের মধ্যদিয়ে তিনি সারা বিশ্বের সামনে নতুন পরিচয়ে পরিচিত হয়েছেন, চ্যাম্পিয়ন অব হিউম্যান রাইটস শেখ হাসিনা মাদার অব হিউম্যানিটি।

১৯৮১ থেকে ২০২০, সব পাল্টে গেছে, শুধু পাল্টে যাননি জননন্দিত শেখ হাসিনা, তিনি তেমনি আছেন। নিজের সাধনা নিয়ে অবিচল আছেন। দেশের মানুষের মনের গহীনে আছেন। চার দশক ধরে তিনি তার হৃদয়জাত স্বপ্নের ভেতর মগ্ন করে রেখেছেন আমাদের। সে স্বপ্ন বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারভুক্ত করা, দেশের দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। জনগণের কল্যাণ তার আরাধনা, তার একজনমের সাধনা। দেশদশের স্বার্থরক্ষার প্রশ্নে তিনি আবেগতাড়িত। দেশদশের মঙ্গল আকাঙ্খা তাকে সৃজনশীল রাজনীতিতে উদ্বুদ্ধ করেছে। তাকে একজন যথার্থ রাষ্ট্রনায়ক করে তুলেছে। যদিও নিজের সাফল্য নিয়ে তার আত্মতুষ্টি নেই। তিনি পিতার মতো দেশের মানুষের মনে জাগরণ জাগিয়েছেন, মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছেন। ন্যায়ের প্রশ্নে কখনো আপসকামী ও পলায়নপর হননি। দ্বন্দ্বমুখর রাজনীতির ঘাত-প্রতিঘাতে কখনো হননি হতাশ-হতবিহ্বল। কখনো কখনো প্রতিপক্ষের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি তার মনে ক্ষনিক বিষন্নতার ছায়া ফেললেও হতোদ্যম হননি তিনি। কারণ তার মনের গভীর গহীনে রয়েছে প্রবল আত্মবিশ্বাস। আর এই আত্মবিশ্বাসের জোরেই তিনি স্রোতের বাইরে হাঁটার সাহস দেখাতে পারেন। এ সাহস ক্রমেই সক্ষম ও শক্তিশালী করে তুলেছে তাকে। তার চেতনাকে আরো ঋদ্ধ করেছে। তার গুণমুগ্ধ না হয়ে কী উপায় আছে! 

রাজনীতির একটা আলাদা সৌন্দর্য আছে। সেই সৌন্দর্যটা সবার হাতে আসে না। সৌন্দর্য রচনার রসদ যে রাজনীতিকের মনের গহীন ভেতরে থাকতে হয়। আর তা হচ্ছে দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসা। এই ভালোবাসার সুবাদেই শেখ হাসিনা মানুষের আকাঙ্খাগুলো নিজের মধ্যে নিয়ে প্রকাশ করেন। তিনি নিজের কণ্ঠে সকলের কথা বলেন। পিতার মতো এই অসামান্য ভিন্নতা তাকে সমকালীন আর সবার থেকে আলাদা করেছে। বাংলা সাহিত্যের এই মেধাবী ছাত্রীর সব কিছুকে ছাপিয়ে গেছে তার বড়মাপের মানবিক গুণাবলী। শুধু বাংলাদেশ কেন, দেশের বাইরে, এ অঞ্চলে, অঞ্চল ছাড়িয়ে সমকালীন বিশ্ব পরিমণ্ডলে কী দারিদ্র বিমোচন, কী গভীর গভীরতম মানবিকতায় তিনি আজ বাঙালির গর্ব।

শেখ হাসিনার বড় গুণ, কখোনই তিনি ‘শাসক’ হয়ে উঠতে চাননি। চেয়েছেন ভাল ‘জনসেবক’ হতে এবং তিনি তা হয়েছেনও। এ পারঙ্গমতা সব নেতা-নেত্রীর হয় না। আজ তার রাজনৈতিক জীবনের যে সাফল্য এর পেছনে রয়েছে নিজের আত্মবিশ্বাস এবং কমিটমেন্ট। আর লক্ষ্যে পৌঁছানোর জন্য পথ চলার ধৈর্য। পরিশ্রম করার মতো মনোবল। তিনি রাজনৈতিক কিংবা অর্থনৈতিক দুর্নীতির গড্ডালিকায় গা ভাসিয়ে দেননি। ক্ষমতার পেছনে অন্ধের মতো ছোটেননি। বরং ক্ষমতার অংশদারিত্বের ক্ষেত্রে দেখিয়েছেন বিশাল উদারতা। এক উদার রাজনীতিকের চিন্তা-চেতনা নানাভাবে ধরা দিয়েছে তার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কাজকর্মে, পদক্ষেপ গ্রহণে। তার রাজনীতিতে ক্ষমতা নয়, সবার উপরে মানুষ। তাই তো তার রাজনীতি চেয়ে থাকে মানুষের দিকে, চেয়ে থাকে  মাটির দিকে। 

১৯৮১ থেকে ২০২০, কত বাঁক, কত দীর্ঘশ্বাস। কত স্বপ্ন দেখা, স্বপ্ন ভাঙা। আবার ভাঙা স্বপ্নগুলো জোড়া লাগিয়ে পথ হাঁটা। একটা জাতির পথ যে অনেক দীর্ঘ, সে পথ কখনো শেষ হয়না। হাঁটা শেষ হয়না, সময়ের বাঁকে বাঁকে পথ বদলায়। নতুন পথের সন্ধান দেয়। সেই পথের সন্ধানী শেখ হাসিনা। আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে, তিন বার জাতীয় সংসদে বিরোধী দলের নেতা হিসেবে, চারবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৪০ বছর ধরে নিজ রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও আপসহীন নেতৃত্বের মাধ্যমে দেশের অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক রাজনীতির মূল স্রোতধারার প্রধান নেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তিনি। 

আশির দশক থেকে একুশের প্রথম দশক, এ সময় একজন রাজনৈতিক সংবাদদাতা হিসেবে শেখ হাসিনার সভা-জনসভার খবরাখবর,বিভিন্ন  মিটিং-সিটিং, সাংগঠনিক ও রাষ্ট্রীয় সফর প্রভৃতি সংবাদ নিয়মিত কভার করার সুযোগ হয়েছে আমার। এ সুবাদে তার সান্নিধ্য ও স্নেহ লাভের সৌভাগ্যও হয়েছিল। তখন অনেক সময় প্রতিবেদনের খাতিরে আওয়ামী লীগ বা দলীয় সভানেত্রীর প্রশংসা কিংবা সমালোচনা করেছি সত্যি। কিন্তু আমি বরাবরই ছিলাম তার একজন গুণমুগ্ধ ভক্ত। আজ মনে হয়, সেই সময় মনে মনে তাকে আদর্শ হিসেবে বেছে নিয়ে ভুল করিনি। একজন সংবাদকর্মীকে হতেই হবে আপসহীন। সত্য ও ন্যায়ের জন্য  আপসহীন পথ চলার এই শিক্ষাটা তার কাছ থেকেই নিয়েছি। আমি যখন রিপোর্টার ছিলাম, তাকে পেয়েছি সম্পূর্ণ ভিন্ন এক কণ্ঠস্বরে। সে কণ্ঠস্বরে ছিল আশা ও উচ্ছ্বাস, ছিল সমকালীন অনেকের থেকে আলাদা একটা ভাবনা। এই কণ্ঠস্বরের শক্তি হচ্ছে তার সততা, তার নিষ্ঠা ও তার রাজনৈতিক দৃঢ়তা।  

স্বজন হারানোর বুকভরা কষ্ট পাথরচাপা দিয়ে তাকে পাড়ি দিতে হয়েছে দুর্গম পথ। পার হতে হয়েছে বহু চড়াই-উতরাই। পদে পদে তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ঢাকায় ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলাসহ ধানমন্ডি, গ্রীনরোড, চট্টগ্রামের লালদীঘি, নাটোর, নওগাঁ, কলারোয়া, কোটালিপাড়ায় জীবননাশের উদ্দেশ্যে পরিচালিত হামলা ও হত্যাচেষ্টার মতো ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হয়েছে তাকে। একদিকে মৃত্যুঝুঁকি, অন্যদিকে ষড়যন্ত্রের পর ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জনগণকে সাথে নিয়ে বন্ধুর পথ চলতে হয়েছে। চার দশকের অধ্যবসায় ও পরিশ্রম, ত্যাগ ও ধৈর্য আজ তাকে আসীন করেছে এক অনন্য উচ্চতায়। ন্যায়ের জন্য, জনগণের কল্যাণের জন্য, মানবতার জন্য তার ডাক, তার উদ্যোগ, তার পদক্ষেপ তাকে সমকালীন বিশ্বের চোখে দিয়েছে এক ভিন্ন মর্যাদা। আর সর্বশেষ বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি আজ সারাবিশ্বের কাছে অভিষিক্ত হয়েছেন দুঃখী মানুষের আপনজন, নির্যাতিত নিপীড়িত জনগণের সহমর্মী।

একজন রাজনৈতিক নেতা, একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে শেখ হাসিনার যে গুণটি আমায় সবচেয়ে আকৃষ্ট করেছে তা হচ্ছে, যে কোনো সংকট মুহূর্তে বা প্রতিকূল পরিবেশে কিংবা জরুরি পরিস্থিতিতে বা সংক্ষিপ্ত সময়ে চটজলদি সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই সে সিদ্ধান্ত হয় সঠিক। যেমন, স্বৈরাচার এরশাদ জামানায় ১৯৮৬ সালের সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার পরে সংসদ থেকে বের হয়ে আসা এবং এরপর ১৯৮৮’র নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত। খালেদা জামানায় ১৯৯৬ এর ১৫ ফেব্রুয়ারি ও ২০০৭ এর ২২ জানুয়ারির নির্বাচনে অংশগ্রহণে বিরত থাকা। আবার বিএনপি জোটের বয়কটের মুখে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো সিদ্ধান্তটি ছিল তার দূরদর্শী রাজনৈতিক অভিজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ। তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ এ পর্যন্ত চার মেয়াদে ক্ষমতাসীন হয়েছে। তার নেতৃত্বে ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের নির্বাচনের মাধ্যমে দীর্ঘ ২১ বছর পর রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দলটি। গণতন্ত্র এবং দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন-সংগ্রামে অসামান্য অবদান রাখার পাশাপাশি এখন রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যাপক সাফল্যের পরিচয় দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি, গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি, সমুদ্র সীমায় সার্বভৌমত্ব প্রতিষ্ঠা ও ছিটমহল সমস্যা সমাধানের মতো বিষয়গুলো তার সরকারের ঐতিহাসিক সাফল্য হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে দেশের ইতিহাসে। সেইসঙ্গে জাতির পিতার খুনিদের এবং একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকরণের মতো রাজনৈতিক অঙ্গীকার পূরণ। 

আমাদের জীবনে আশা আছে, হতাশাও আছে। আনন্দ-বেদনাও আছে। স্বপ্ন আছে, স্বপ্নভঙ্গও আছে। দুঃখ আছে, দুঃখের দায়ও আছে। সব মিলিয়ে বদলে যাওয়া অগ্রসরমান দেশের বাসিন্দা হওয়ার গর্বও আছে। এ গর্ব ও গৌরবের উৎস শেখ হাসিনা। তিনি এক মানবিক প্রাণ, যিনি আমাদের মুগ্ধতা ছড়িয়ে চলেছেন। তিনি আমাদের অগ্রযাত্রার প্রাণভমরা, বাংলাদেশকে নিজের পায়ে দাঁড় করানোর অদম্য শক্তি। জয়তু শেখ হাসিনা। বারবার ফিরে আসুক শুভ জন্মদিন।

লেখক : উপসম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৪১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৫৫ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!
১৬ শিক্ষক মিলে একজনকেও পাস করাতে পারেননি!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের 
সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়
জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের সাথে জামায়াতের মতিবিনিময়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কিউবার প্রেসিডেন্টের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২
গাইবান্ধায় ছুরিকাঘাতে নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাবিতে কনসার্ট ও ড্রোন শো

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার
নৌকাডুবির ১৮ ঘণ্টা পর নিখোঁজ শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট
ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জে গ্রামপুলিশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
তিতাসে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
ফ্রান্সে ইলন মাস্কের এক্সের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার
ঝিনাইদহে বিদেশি পিস্তলসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ঘেনা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে নৈশ প্রহরীর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল
সারাদেশে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নের জন্য বিপুল পরিমাণে গাছ লাগাতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান
আওয়ামী লীগ হচ্ছে পথভ্রষ্ট রাজনৈতিক দল: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
মাস্টার্স ভর্তির আবেদনে সময় বাড়াল জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে জেলা পরিষদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য
বেনাপোল কাস্টমসে সার্ভারের জটিলতা, ব্যাহত হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’
‘জবাবদিহিতার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে দেখছি’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ