শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৪, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২০

শেখ হাসিনা: সংকটময় বিশ্বে একজন দিকনির্দেশক

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনা: সংকটময় বিশ্বে একজন দিকনির্দেশক

এবছরের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের আয়োজনে যখন ব্যস্ত তখনই এই শতাব্দীর সবচেয়ে বড় মহামারী বিশ্ব মানুষকে বিচলিত করে তুলেছে। ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে নানা গোপনীয়তা স্বত্ত্বেও আমরা জানতে পারি যে চীনের উহান শহর থেকে একটি জীবনঘাতি ভাইরাস সংক্রমিত হয়েছে যার প্রতিষেধক চীনাদের পক্ষে বের করা সম্ভব হচ্ছে না। আজও অবস্থার কোন পরিবর্তন হয় নাই। এরই মধ্যে বাতাসের মাধ্যমে সংক্রমিত এই মরণ ভাইরাসটি সারা বিশ্বকে সয়লাব করে দিয়েছে।

কোটি কোটি মানুষ এর দ্বারা আক্রান্ত হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষ জীবন হারিয়েছে। এরই মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের মত মধ্যম আয়ের দিকে ধাবিত একটি দেশে এই সংক্রামক অন্যান্য দেশের মতই সাধারণ জীবনকে পর্যুদস্তু করে দিয়েছে।

আমরা হাজার হাজার বছর ধরে শুধু সংক্রামক ব্যাধি নয় বিদেশী তস্করদের আক্রমণে অতিষ্ঠ ও নির্মমভাবে পর্যুদস্তু হয়েছি। প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ মানুষ মানবসৃষ্ট সংকট ও অভাবের ফলে অনাহার অর্ধহারে রোগে, শোকে জীবন হারিয়েছে। অত্যাচারী শাসকদের লোভ লালসা ও লুটপাটের শিকার হয়ে মানব ইতিহাসের সমস্ত সময়টাই আমরা নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যাওয়ার মত অভাব অনটনের মধ্যে জীবন যাপন করেছি। এই দু:খ কষ্ট থেকে পরিত্রাণ দিতে বিংশ শতাব্দীর শেষাংষে ত্রাতা ও মুক্তিদাতা হিসাবে আভির্বূত হয়েছিলেন আধুনিক বাঙালি জাতি রাষ্ট্রের স্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের অজপাড়াগাঁয় গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় এক জনদরদী সমাজসেবী পরিবারে তার জন্ম। নিজেদের স্বচ্ছলতা আর্থিকভাবে অভাব থেকে তাদেরকে দূরে রাখলেও গ্রামের মানুষের নিরন্তন অভাব তাকে, তার পরিবারকে এমনভাবে ব্যথিত করে রেখেছিল যে এর থেকে মুক্তির পথ তিনি খুঁজছিলেন কায়োমনে। তারই ফলশ্রুতিতে জীবনকে উৎসর্গ করেছিলেন তার মানুষকে মুক্ত করে বিশ্ব মানবতার উন্নতি সাধণ করতে। তারই ঘরে মায়ের কোল আলোকিত করে প্রথম কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। তিনিই পরবর্তীকালে স্বাধীন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রধান হিসাবে আজ বিশ্ববাসীর কাছে নন্দিত। বাল্যকাল থেকে দেখে এসেছেন তার পরম শ্রদ্ধাভাজন পিতা অত্যাচারী শাসকদের জুলুম ও নিগ্রহ সহ্য করে জেলখানায় কারারুদ্ধ থেকেও মানুষরে অধিকারের দাবি থেকে বিন্দুমাত্র পিছপা হননি। জনসেবার ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে গিয়ে ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্টে পিতামাতা প্রিয় ৩ ভাই, ২ নবপরিণিতা ভ্রাতৃবধূ, একমাত্র চাচা ও আত্মীয় স্বজনসহ একই রাতে পরিবারের ১৮ জন সদস্যকে হারান। পরিবার-পরিজন হারানোর এই গভীর শোককে উতরিয়ে উঠার কোন উপায় মানব ইতিহাসে কারোও জানা নাই। এই অবস্থার মধ্যেও জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণকে সম্বল করে এই সব দেশদ্রোহী ঘাতকদের ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদের বিরুদ্ধে সংগ্রামে অবতীর্ণ হন। দীর্ঘ ২৯ বছর নানাছলে, নানা কৌশলে সদ্যস্বাধীন বাংলাদেশকে তারা লুটপাট করে চলে। বাংলার মানুষের মুক্তির যে পথ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখিয়ে গিয়েছেন সেই পথকে চিরতরে বন্ধ করার ও জনগণের প্রতি শোষণ ও অত্যাচারের সকল প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়ে ২০০৯ সালের প্রারম্ভে জননেত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। সুপরিকল্পিত পরিকল্পনার মাধ্যমে তিনি সমস্ত দেশবাসীকে উন্নয়নের মহাসড়কে নিয়ে আসতে সক্ষম হন। গ্রাম-গঞ্জের ভূমিহীন, আবাসহীন নিরন্ন মানুষকে তাদের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থার নতুন দ্বার উন্মোচন করেন। মানুষের দু-বেলার অন্নের সংস্থান নিশ্চিন্ত করেন। গৃহহীনের আবাসস্থল সরকারী উদ্যোগে ব্যবস্থা করেন। 

বিশ্বের সকল প্রগতিশীল দেশের সাথে পাল্লা দিয়ে জীবনের সকল ক্ষেত্রে আইন করে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠিত করেন। আমাদের মতো নদীবিধৌত উপসাগরও মহাসাগর বেষ্টিত জলাভূমি সম্পন্ন এলাকায় ও তিনি সকল মানুষের জন্য যাতায়াত ব্যবস্থা অর্থাৎ রাস্তাঘাট যানবাহনের চলাচেিনিশ্চিত করতে, নদীপথকে মসৃণ করার জন্য ড্রেইজিং সিস্টেম চালু করে নদ নদীর নাব্যতা ফিরিয়ে এনে গ্রামীণ যোগাযোগকে আধুনিকীকরন করেন। অসচ্ছ্বল ও অভাবগ্রস্ত কর্মক্ষম বিধবা নারী, স্বামী পরিত্যক্ত মহিলাদের ও নি:সঙ্গ বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের জন্য সরকারী অনুদানের ব্যবস্থা করে তাদের জীবিকা ও আত্মমর্যাদা ফিরিয়ে দেন। জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায়ই আজ প্রত্যেকটি রোগাক্রান্ত মানুষ সরকারী স্বাস্থ্য সেবার আওতায় বিনামূল্যে চিকিৎসা পাওয়ার সুবিধা ভোগ করছে। এই বছরের মধ্যে প্রত্যেক গৃহহীনের জন্য গৃহের বন্দোবস্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।    
                            
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ যাতে সম্মান ও মর্যাদা নিয়ে জীবন যাপন করতে পারে, তাদের জন্য আইনের শাসন নিশ্চিত হতে পারে ও তারা ন্যায় বিচার হতে বঞ্চিত না হয় তার জন্য বিচার বিভাগকে পৃথক করে জনগণের মধ্যে সুবিচারের আস্থা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছেন। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পরও লুটেরা, সামরিক জান্তার প্রত্যক্ষ মদদে দেশটিকে খুন, রাহাজানি, লুট, সম্পত্তি জবরদখল সহ নানা অনাচারের অভয়ারণ্যে পরিণত করে মোস্তাক, জিয়া এরশাদ ও তাদের রক্ত ও অর্থ  লোলুপ অনুচরেরা জাতির নৈতিক চরিত্রকে সমূলে বিনষ্ট করে পরাধীনকালের অবয়বে নিয়ে যাওয়ার যে রাস্তা খুলে দিয়েছিল তার থেকে দেশকে সভ্যতা, আত্মমর্যাদা, দেশপ্রেম ও আইনের শাসনের সুফলের দিকে নিয়ে এসে দেশে আজ শান্তির সুবাতাস বইছে। এই অবস্থাকে আরও উন্নত করার প্রত্যাশা নিয়ে জননেত্রী আজও প্রতিদিন বাংলার জনগণকে সম্বল করে তার সরকারের সকল কর্মচারী-কর্মকর্তাদের সম্পূর্ণ সহযোগীহতা নিয়ে দেশকে নতুন পথে নিয়ে এসেছেন। 

আগামীদিনের বাংলার মানুষের প্রত্যাশা এই হোক যে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে তার মায়াবী ভালোবাসা ও দেশপ্রেম এই জাতিকে বিশ্বের দরবারে সম্মানীত আসনে উপস্থাপন করবে। জনদরদী এই মহীয়সী নারী রাষ্ট্রনায়কের দীর্ঘায়ু কামনা করি। বাঙালির দুর্দিনের কান্ডারী হিসাবে তার আভির্বাব আমাদের মানুষকে নতুন জীবনের সন্ধান দিয়েছে। কৃতজ্ঞ বাঙালি কোভিড-১৯ এর এই বিপদের দিনে তার পাশে থেকে বাংলার মানুষের স্বপনকে বাস্তবায়নে রূপ দিতে পরিশ্রম করে যাচ্ছে। পরম করুণাময় আল্লাহ তায়ালা আমাদের সহায় হোন।                  

লেখক : সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে