শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

সাধারণ অর্থে, স্বাধীনতা মানে সক্ষমতা-মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ও জাগতিক সুখ-সমৃদ্ধি অর্জনের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে মত প্রকাশের অধিকার থাকা। স্বাধীনতা মানে নির্বাচিত হওয়ার স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারা। স্বাধীনতা একটি শব্দ হলেও স্বাধীনতার মানে অনেক কিছু। স্বাধীনতা ও অধিকার যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। স্বাধীনতা সম্পর্কে দর্শনে আমরা ফরাসি দার্শনিক জঁ-পল সার্ত্রর লেখা থেকে জানি। তিনি বলেছেন, মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা হলো অফুরন্ত। কিন্তু বাস্তব স্বাধীনতা সীমিত। সেজন্য তার মনস্তাপ হয়। সে এ মনস্তাপ থেকে মুক্তি পেতে কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করে। আমরা কি এখন কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করছি? 

বঙ্গবন্ধু, যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন, সেই শৈশবেই তিনি দেখেছেন-আমরা পরাধীন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমাদের পরাধীন করে রেখেছে। ১৭৫৭ সালে তারা আমাদের দেশ দখল করেছে। আমরা নিপীড়িত, শোষিত, নানা বঞ্চনার শিকার। আমাদের নেই বাক স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার। এমনকি আমরা আমাদের খেতে কী ফসল উৎপাদন করব নেই সেই স্বাধীনতা। তাই চাষ করতে হয় নীল। হয় আন্দোলন-নীল বিদ্রোহ। আমাদের এখন কি বাক/মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে?  

বঙ্গবন্ধু জেনেছেন ব্রিটিশ সরকার শিল্প বিকাশ ঘটাতে আমাদের তাঁতিদের হাতের আঙুল কেটে দেওয়া হয়েছে। এক নিষ্ঠুর পৃথিবীতে আমরা বাস করি! সেই নিষ্ঠুরতা থেকে মুক্তির সংগ্রাম করছে সারা ভারতবর্ষ। নিজেকে তাই বাঙালির জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান নিবেদিত করেছিলেন স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামে। আমরা কি বঙ্গবন্ধুকে মনে রেখেছি? 

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত ছাড়লেও তারা বাঙালির স্বাধীনতাকে বন্দী রেখেই চলে গেছে। কারণ তারা ১৭৫৭ সালে বাঙালিকেই পরাজিত করে ভারত দখল করেছিল। এ বাংলার ক্ষুদিরাম, তিতুমীর, সূর্যসেন তাদের শত্রু হয়েছিল দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে। ২০০০ কিলোমিটার ব্যবধানে অবস্থিত পাকিস্তানের সঙ্গে পূর্ববাংলার দেশ গঠন। খুবই রহস্যজনক। পরাধীন করে রাখার এক সম্পর্ক। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েও রয়ে গেল কলোনি-এবার ব্রিটিশ কলোনি থেকে পাকিস্তানি কলোনি। কী নির্মম পরিহাস! 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র। চলে এলেন ঢাকায়। নতুন করে শুরু করলেন আন্দোলন-বাঙালির মুক্তির সংগ্রাম। তিনি বিশ্বাস করতেন বাঙালিকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। তাই তিনি আপসহীন রাজনীতি থেকে নতুন ধারা রাজনীতি চালু করলেন। বঙ্গবন্ধু হলেন শেখ সাহেব থেকে জাতির পিতা। 

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শাসনব্যবস্থায় মনোনিবেশ করলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন-গণতন্ত্রকে যদি সমাজ চেতনার ভিত্তি না করা হয় তবে স্বাধীনতা হবে অর্থহীন। নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি। বিশ্ববিদ্যালয় মেধাবীদের স্থান। সেখানে যদি গণতন্ত্র থাকে তবে সারা দেশেই গণতন্ত্রের ফুলে ফলে ভরে উঠবে। আর গণতন্ত্রের সুঘ্রাণ বইবে বাংলার আকাশে-বাতাসে। কিন্তু কীভাবে সেটা সম্ভব? 
আর সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দিলেন-১৯৭৩ সালের অ্যাক্ট। সেখানে উপাচার্য নির্বাচিত হবেন সিনেটের ভোটে, সিনেট হবে সব অংশীজনের সমন্বয়ে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নন-আমলা নন, একজন সাধারণ নাগরিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে পারবেন। এক পরম স্বাধীনতার দলিল ১৯৭৩ সালের স্বায়ত্তশাসন অ্যাক্ট। এখানে সিন্ডিকেট থাকবে- যার প্রতিনিধি আসবে সব অংশীজনের মধ্য থেকে, আজকে যেটা টেকসই উন্নয়নের শর্ত। সরকার, রাষ্ট্রপতি, আমলা, শিক্ষক, ছাত্র সবাই সেখানে থাকতে পারবেন।

একাডেমিক কাউন্সিলে থাকবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিনিধি। কী পড়ানো হবে, কী নিয়ে গবেষণা হবে, কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করবে অংশীজন। থাকবে ছাত্র সংসদ, রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি। কারণ তিনি উপলব্ধি করেছিলেন-মেধাবীরা এক ধরনের সংকটে পড়তে পারে তাদের মেধার কারণে। আর সেটা মেধাতন্ত্র। সেই মেধাতন্ত্র পরিণতি হবে অভিজাততন্ত্রে যা জন্ম দেবে অগণতান্ত্রিক পরাধীন ব্যবস্থা। আর ওই অভিজাততন্ত্র গণতন্ত্রকে নির্মূল করবে এবং এক পর্যায়ে মানুষ হবে পরাধীন। সুতরাং স্বাধীনতাকে গ্যারান্টি দিতে হলে এবং মানুষকে প্রকৃতভাবে মর্যাদা দিতে হলে দেশের সর্বোচ প্রতিষ্ঠানে আনতে হবে গণতন্ত্র। 
আধুনিককালের আরেক দার্শনিক জন লক বলেছেন, Man has a power to think, or not to think; to move, or not to move, according to the preference or direction of his own mind, so far is a Man Free. (E2–5 II.xxi.8: 237). তিনি আরও বলেছেন, the Idea of Liberty, is the Idea of a Power in any Agent to do or forbear any particular Action, according to the determination or thought of the mind, whereby either of them is preferrÕd to the other. (E2–5 II.xxi.8: 237). লক যে স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা বলেছেন সেই মুক্তি দিলেন বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩ দিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়মুক্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে সক্ষমতার অর্জনে ও জ্ঞান অর্জনের অধিকার নিশ্চিত করছে। এবং মানবাধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করছে। কিন্তু সেখানে এখন অগণতান্ত্রিক চিন্তার আনাগোনা। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তৎকালীন আইনমন্ত্রীর সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে আজ মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিলে গণতন্ত্রের জন্য দাঁড়ানোর কেউ কি থাকবে?

স্বাধীনতার মানে কি তা আমরা আরেক দার্শনিকের রাজনৈতিক দর্শন থেকে জানতে পারি। তিনি হলেন ব্রিটিশ দার্শনিক বার্লিন। তিনি স্বাধীনতা বা ফ্রিডম (Freedom) কে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। নেগেটিভ ফ্রিডম ও পজিটিভ ফ্রিডম। কোনো কিছু ( যে কোনো ধরণের বাধা) থেকে মুক্ত (Freedom from) হচ্ছে নেগেটিভ ফ্রিডম বা লিবার্টি(Liberty)। আর কিছু করবার স্বাধীনতা (freedom to) হচ্ছে পজিটিভ ফ্রিডম। আমরা জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরণের কাজ করবার স্বাধীনতা ভোগ করে থাকি আমরা শিক্ষকরা। একসময় আমরণ একজন বিভাগে সভাপতি থাকতেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের সকলকে সভাপতি হবার অধিকার দিয়েছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা স্বাধীন সত্তা। এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও স্বাধীন সত্তা। সুতরাং, এরিস্টটলের মতে, আমরা সেখানে কার্যকরী সত্তা কেবল স্বাধীনতা আছে বলেই। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে চলতে পারি সেজন্য আমাদের প্রয়োজন অর্থ। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্থ সরবরাহ করবার ব্যবস্থা করেছেন রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে। বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছেন-কারণ তিনি জানতেন আমরা দায়িত্বশীল। সুতরাং, আমাদের কর্মকান্ডগুলোতে যাতে স্বচ্ছ থাকে ও জবাবদিহিতাকে মর্যাদা দেয়া হয় সেদিকে মনযোগ দেয়া কর্তব্য। 

বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বাধীনতা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে উত্তর-আধুনিক চিন্তাকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নির্বাচনকে সংযুক্ত করেছিলেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে মর্যাদা দিতে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। ১৯৭৩ সালে সেই স্বাধীনতা ভোগের দলিল হস্তান্তর করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। বঙ্গবন্ধু তাই স্বাধীনতার মহাপুরুষ এক মহান নেতা। বংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় তাই মত প্রকাশ, জ্ঞান চর্চা, মুক্ত বুদ্ধি বিকাশের তীর্থস্থান। 

তথ্যের অভাব মোচনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র জ্ঞান চর্চা করে। সেই আবিষ্কার বা তথ্য আমাদেরকে মুক্তির পথ দেখায়। সেই মুক্তবুদ্ধির চর্চা সম্ভব নয় যদি বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হয়।  

স্বাধীনতা মানে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা। বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হলে সেই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে না। বঙ্গবন্ধু সেই সক্ষমতা অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয়কে নানা ভাবে সুযোগ করে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু আপনি চিরঞ্জীব হয়ে বাঙালির ঋদয়ে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু আপনাকে অভিবাদন। জাতির অস্তিত্বের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও ১৯৭৩ সালের এক্ট রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। 
আজ আমরা "গণতন্ত্র নিখোঁজ" শিরোনামে বই প্রকাশিত হতে দেখছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের এক্ট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের, রাজশাহীর এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্ট গণতন্ত্রের সঞ্জীবনী শক্তি - স্বাধীনতার দলিল। তাকে রক্ষা করা নাগরিক দায়িত্ব। 
আজ বিশ্ববিদ্যালয়কে সমাজের কাছে যারা পরিহাসের পাত্র করেছেন তারা কয়েকজন উপাচার্য। আর অনেকেই ১৯৭৩ সালের এক্ট কে দায়ী করছেন। এ যেন মাথা ব্যাথা সারতে মাথা কেটে ফেলা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হলো বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের কলিজা। তাকে কেবল নির্বোধরা দেখতে পায় না। আমার কি সতর্ক আছি?   

লেখক: অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৩৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা