শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

সাধারণ অর্থে, স্বাধীনতা মানে সক্ষমতা-মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ও জাগতিক সুখ-সমৃদ্ধি অর্জনের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে মত প্রকাশের অধিকার থাকা। স্বাধীনতা মানে নির্বাচিত হওয়ার স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারা। স্বাধীনতা একটি শব্দ হলেও স্বাধীনতার মানে অনেক কিছু। স্বাধীনতা ও অধিকার যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। স্বাধীনতা সম্পর্কে দর্শনে আমরা ফরাসি দার্শনিক জঁ-পল সার্ত্রর লেখা থেকে জানি। তিনি বলেছেন, মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা হলো অফুরন্ত। কিন্তু বাস্তব স্বাধীনতা সীমিত। সেজন্য তার মনস্তাপ হয়। সে এ মনস্তাপ থেকে মুক্তি পেতে কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করে। আমরা কি এখন কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করছি? 

বঙ্গবন্ধু, যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন, সেই শৈশবেই তিনি দেখেছেন-আমরা পরাধীন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমাদের পরাধীন করে রেখেছে। ১৭৫৭ সালে তারা আমাদের দেশ দখল করেছে। আমরা নিপীড়িত, শোষিত, নানা বঞ্চনার শিকার। আমাদের নেই বাক স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার। এমনকি আমরা আমাদের খেতে কী ফসল উৎপাদন করব নেই সেই স্বাধীনতা। তাই চাষ করতে হয় নীল। হয় আন্দোলন-নীল বিদ্রোহ। আমাদের এখন কি বাক/মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে?  

বঙ্গবন্ধু জেনেছেন ব্রিটিশ সরকার শিল্প বিকাশ ঘটাতে আমাদের তাঁতিদের হাতের আঙুল কেটে দেওয়া হয়েছে। এক নিষ্ঠুর পৃথিবীতে আমরা বাস করি! সেই নিষ্ঠুরতা থেকে মুক্তির সংগ্রাম করছে সারা ভারতবর্ষ। নিজেকে তাই বাঙালির জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান নিবেদিত করেছিলেন স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামে। আমরা কি বঙ্গবন্ধুকে মনে রেখেছি? 

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত ছাড়লেও তারা বাঙালির স্বাধীনতাকে বন্দী রেখেই চলে গেছে। কারণ তারা ১৭৫৭ সালে বাঙালিকেই পরাজিত করে ভারত দখল করেছিল। এ বাংলার ক্ষুদিরাম, তিতুমীর, সূর্যসেন তাদের শত্রু হয়েছিল দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে। ২০০০ কিলোমিটার ব্যবধানে অবস্থিত পাকিস্তানের সঙ্গে পূর্ববাংলার দেশ গঠন। খুবই রহস্যজনক। পরাধীন করে রাখার এক সম্পর্ক। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েও রয়ে গেল কলোনি-এবার ব্রিটিশ কলোনি থেকে পাকিস্তানি কলোনি। কী নির্মম পরিহাস! 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র। চলে এলেন ঢাকায়। নতুন করে শুরু করলেন আন্দোলন-বাঙালির মুক্তির সংগ্রাম। তিনি বিশ্বাস করতেন বাঙালিকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। তাই তিনি আপসহীন রাজনীতি থেকে নতুন ধারা রাজনীতি চালু করলেন। বঙ্গবন্ধু হলেন শেখ সাহেব থেকে জাতির পিতা। 

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শাসনব্যবস্থায় মনোনিবেশ করলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন-গণতন্ত্রকে যদি সমাজ চেতনার ভিত্তি না করা হয় তবে স্বাধীনতা হবে অর্থহীন। নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি। বিশ্ববিদ্যালয় মেধাবীদের স্থান। সেখানে যদি গণতন্ত্র থাকে তবে সারা দেশেই গণতন্ত্রের ফুলে ফলে ভরে উঠবে। আর গণতন্ত্রের সুঘ্রাণ বইবে বাংলার আকাশে-বাতাসে। কিন্তু কীভাবে সেটা সম্ভব? 
আর সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দিলেন-১৯৭৩ সালের অ্যাক্ট। সেখানে উপাচার্য নির্বাচিত হবেন সিনেটের ভোটে, সিনেট হবে সব অংশীজনের সমন্বয়ে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নন-আমলা নন, একজন সাধারণ নাগরিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে পারবেন। এক পরম স্বাধীনতার দলিল ১৯৭৩ সালের স্বায়ত্তশাসন অ্যাক্ট। এখানে সিন্ডিকেট থাকবে- যার প্রতিনিধি আসবে সব অংশীজনের মধ্য থেকে, আজকে যেটা টেকসই উন্নয়নের শর্ত। সরকার, রাষ্ট্রপতি, আমলা, শিক্ষক, ছাত্র সবাই সেখানে থাকতে পারবেন।

একাডেমিক কাউন্সিলে থাকবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিনিধি। কী পড়ানো হবে, কী নিয়ে গবেষণা হবে, কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করবে অংশীজন। থাকবে ছাত্র সংসদ, রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি। কারণ তিনি উপলব্ধি করেছিলেন-মেধাবীরা এক ধরনের সংকটে পড়তে পারে তাদের মেধার কারণে। আর সেটা মেধাতন্ত্র। সেই মেধাতন্ত্র পরিণতি হবে অভিজাততন্ত্রে যা জন্ম দেবে অগণতান্ত্রিক পরাধীন ব্যবস্থা। আর ওই অভিজাততন্ত্র গণতন্ত্রকে নির্মূল করবে এবং এক পর্যায়ে মানুষ হবে পরাধীন। সুতরাং স্বাধীনতাকে গ্যারান্টি দিতে হলে এবং মানুষকে প্রকৃতভাবে মর্যাদা দিতে হলে দেশের সর্বোচ প্রতিষ্ঠানে আনতে হবে গণতন্ত্র। 
আধুনিককালের আরেক দার্শনিক জন লক বলেছেন, Man has a power to think, or not to think; to move, or not to move, according to the preference or direction of his own mind, so far is a Man Free. (E2–5 II.xxi.8: 237). তিনি আরও বলেছেন, the Idea of Liberty, is the Idea of a Power in any Agent to do or forbear any particular Action, according to the determination or thought of the mind, whereby either of them is preferrÕd to the other. (E2–5 II.xxi.8: 237). লক যে স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা বলেছেন সেই মুক্তি দিলেন বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩ দিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়মুক্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে সক্ষমতার অর্জনে ও জ্ঞান অর্জনের অধিকার নিশ্চিত করছে। এবং মানবাধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করছে। কিন্তু সেখানে এখন অগণতান্ত্রিক চিন্তার আনাগোনা। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তৎকালীন আইনমন্ত্রীর সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে আজ মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিলে গণতন্ত্রের জন্য দাঁড়ানোর কেউ কি থাকবে?

স্বাধীনতার মানে কি তা আমরা আরেক দার্শনিকের রাজনৈতিক দর্শন থেকে জানতে পারি। তিনি হলেন ব্রিটিশ দার্শনিক বার্লিন। তিনি স্বাধীনতা বা ফ্রিডম (Freedom) কে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। নেগেটিভ ফ্রিডম ও পজিটিভ ফ্রিডম। কোনো কিছু ( যে কোনো ধরণের বাধা) থেকে মুক্ত (Freedom from) হচ্ছে নেগেটিভ ফ্রিডম বা লিবার্টি(Liberty)। আর কিছু করবার স্বাধীনতা (freedom to) হচ্ছে পজিটিভ ফ্রিডম। আমরা জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরণের কাজ করবার স্বাধীনতা ভোগ করে থাকি আমরা শিক্ষকরা। একসময় আমরণ একজন বিভাগে সভাপতি থাকতেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের সকলকে সভাপতি হবার অধিকার দিয়েছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা স্বাধীন সত্তা। এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও স্বাধীন সত্তা। সুতরাং, এরিস্টটলের মতে, আমরা সেখানে কার্যকরী সত্তা কেবল স্বাধীনতা আছে বলেই। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে চলতে পারি সেজন্য আমাদের প্রয়োজন অর্থ। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্থ সরবরাহ করবার ব্যবস্থা করেছেন রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে। বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছেন-কারণ তিনি জানতেন আমরা দায়িত্বশীল। সুতরাং, আমাদের কর্মকান্ডগুলোতে যাতে স্বচ্ছ থাকে ও জবাবদিহিতাকে মর্যাদা দেয়া হয় সেদিকে মনযোগ দেয়া কর্তব্য। 

বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বাধীনতা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে উত্তর-আধুনিক চিন্তাকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নির্বাচনকে সংযুক্ত করেছিলেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে মর্যাদা দিতে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। ১৯৭৩ সালে সেই স্বাধীনতা ভোগের দলিল হস্তান্তর করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। বঙ্গবন্ধু তাই স্বাধীনতার মহাপুরুষ এক মহান নেতা। বংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় তাই মত প্রকাশ, জ্ঞান চর্চা, মুক্ত বুদ্ধি বিকাশের তীর্থস্থান। 

তথ্যের অভাব মোচনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র জ্ঞান চর্চা করে। সেই আবিষ্কার বা তথ্য আমাদেরকে মুক্তির পথ দেখায়। সেই মুক্তবুদ্ধির চর্চা সম্ভব নয় যদি বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হয়।  

স্বাধীনতা মানে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা। বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হলে সেই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে না। বঙ্গবন্ধু সেই সক্ষমতা অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয়কে নানা ভাবে সুযোগ করে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু আপনি চিরঞ্জীব হয়ে বাঙালির ঋদয়ে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু আপনাকে অভিবাদন। জাতির অস্তিত্বের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও ১৯৭৩ সালের এক্ট রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। 
আজ আমরা "গণতন্ত্র নিখোঁজ" শিরোনামে বই প্রকাশিত হতে দেখছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের এক্ট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের, রাজশাহীর এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্ট গণতন্ত্রের সঞ্জীবনী শক্তি - স্বাধীনতার দলিল। তাকে রক্ষা করা নাগরিক দায়িত্ব। 
আজ বিশ্ববিদ্যালয়কে সমাজের কাছে যারা পরিহাসের পাত্র করেছেন তারা কয়েকজন উপাচার্য। আর অনেকেই ১৯৭৩ সালের এক্ট কে দায়ী করছেন। এ যেন মাথা ব্যাথা সারতে মাথা কেটে ফেলা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হলো বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের কলিজা। তাকে কেবল নির্বোধরা দেখতে পায় না। আমার কি সতর্ক আছি?   

লেখক: অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও
গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে আশাবাদী মার্কো রুবিও

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি