শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

সাধারণ অর্থে, স্বাধীনতা মানে সক্ষমতা-মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ও জাগতিক সুখ-সমৃদ্ধি অর্জনের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে মত প্রকাশের অধিকার থাকা। স্বাধীনতা মানে নির্বাচিত হওয়ার স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারা। স্বাধীনতা একটি শব্দ হলেও স্বাধীনতার মানে অনেক কিছু। স্বাধীনতা ও অধিকার যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। স্বাধীনতা সম্পর্কে দর্শনে আমরা ফরাসি দার্শনিক জঁ-পল সার্ত্রর লেখা থেকে জানি। তিনি বলেছেন, মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা হলো অফুরন্ত। কিন্তু বাস্তব স্বাধীনতা সীমিত। সেজন্য তার মনস্তাপ হয়। সে এ মনস্তাপ থেকে মুক্তি পেতে কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করে। আমরা কি এখন কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করছি? 

বঙ্গবন্ধু, যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন, সেই শৈশবেই তিনি দেখেছেন-আমরা পরাধীন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমাদের পরাধীন করে রেখেছে। ১৭৫৭ সালে তারা আমাদের দেশ দখল করেছে। আমরা নিপীড়িত, শোষিত, নানা বঞ্চনার শিকার। আমাদের নেই বাক স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার। এমনকি আমরা আমাদের খেতে কী ফসল উৎপাদন করব নেই সেই স্বাধীনতা। তাই চাষ করতে হয় নীল। হয় আন্দোলন-নীল বিদ্রোহ। আমাদের এখন কি বাক/মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে?  

বঙ্গবন্ধু জেনেছেন ব্রিটিশ সরকার শিল্প বিকাশ ঘটাতে আমাদের তাঁতিদের হাতের আঙুল কেটে দেওয়া হয়েছে। এক নিষ্ঠুর পৃথিবীতে আমরা বাস করি! সেই নিষ্ঠুরতা থেকে মুক্তির সংগ্রাম করছে সারা ভারতবর্ষ। নিজেকে তাই বাঙালির জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান নিবেদিত করেছিলেন স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামে। আমরা কি বঙ্গবন্ধুকে মনে রেখেছি? 

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত ছাড়লেও তারা বাঙালির স্বাধীনতাকে বন্দী রেখেই চলে গেছে। কারণ তারা ১৭৫৭ সালে বাঙালিকেই পরাজিত করে ভারত দখল করেছিল। এ বাংলার ক্ষুদিরাম, তিতুমীর, সূর্যসেন তাদের শত্রু হয়েছিল দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে। ২০০০ কিলোমিটার ব্যবধানে অবস্থিত পাকিস্তানের সঙ্গে পূর্ববাংলার দেশ গঠন। খুবই রহস্যজনক। পরাধীন করে রাখার এক সম্পর্ক। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েও রয়ে গেল কলোনি-এবার ব্রিটিশ কলোনি থেকে পাকিস্তানি কলোনি। কী নির্মম পরিহাস! 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র। চলে এলেন ঢাকায়। নতুন করে শুরু করলেন আন্দোলন-বাঙালির মুক্তির সংগ্রাম। তিনি বিশ্বাস করতেন বাঙালিকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। তাই তিনি আপসহীন রাজনীতি থেকে নতুন ধারা রাজনীতি চালু করলেন। বঙ্গবন্ধু হলেন শেখ সাহেব থেকে জাতির পিতা। 

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শাসনব্যবস্থায় মনোনিবেশ করলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন-গণতন্ত্রকে যদি সমাজ চেতনার ভিত্তি না করা হয় তবে স্বাধীনতা হবে অর্থহীন। নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি। বিশ্ববিদ্যালয় মেধাবীদের স্থান। সেখানে যদি গণতন্ত্র থাকে তবে সারা দেশেই গণতন্ত্রের ফুলে ফলে ভরে উঠবে। আর গণতন্ত্রের সুঘ্রাণ বইবে বাংলার আকাশে-বাতাসে। কিন্তু কীভাবে সেটা সম্ভব? 
আর সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দিলেন-১৯৭৩ সালের অ্যাক্ট। সেখানে উপাচার্য নির্বাচিত হবেন সিনেটের ভোটে, সিনেট হবে সব অংশীজনের সমন্বয়ে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নন-আমলা নন, একজন সাধারণ নাগরিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে পারবেন। এক পরম স্বাধীনতার দলিল ১৯৭৩ সালের স্বায়ত্তশাসন অ্যাক্ট। এখানে সিন্ডিকেট থাকবে- যার প্রতিনিধি আসবে সব অংশীজনের মধ্য থেকে, আজকে যেটা টেকসই উন্নয়নের শর্ত। সরকার, রাষ্ট্রপতি, আমলা, শিক্ষক, ছাত্র সবাই সেখানে থাকতে পারবেন।

একাডেমিক কাউন্সিলে থাকবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিনিধি। কী পড়ানো হবে, কী নিয়ে গবেষণা হবে, কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করবে অংশীজন। থাকবে ছাত্র সংসদ, রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি। কারণ তিনি উপলব্ধি করেছিলেন-মেধাবীরা এক ধরনের সংকটে পড়তে পারে তাদের মেধার কারণে। আর সেটা মেধাতন্ত্র। সেই মেধাতন্ত্র পরিণতি হবে অভিজাততন্ত্রে যা জন্ম দেবে অগণতান্ত্রিক পরাধীন ব্যবস্থা। আর ওই অভিজাততন্ত্র গণতন্ত্রকে নির্মূল করবে এবং এক পর্যায়ে মানুষ হবে পরাধীন। সুতরাং স্বাধীনতাকে গ্যারান্টি দিতে হলে এবং মানুষকে প্রকৃতভাবে মর্যাদা দিতে হলে দেশের সর্বোচ প্রতিষ্ঠানে আনতে হবে গণতন্ত্র। 
আধুনিককালের আরেক দার্শনিক জন লক বলেছেন, Man has a power to think, or not to think; to move, or not to move, according to the preference or direction of his own mind, so far is a Man Free. (E2–5 II.xxi.8: 237). তিনি আরও বলেছেন, the Idea of Liberty, is the Idea of a Power in any Agent to do or forbear any particular Action, according to the determination or thought of the mind, whereby either of them is preferrÕd to the other. (E2–5 II.xxi.8: 237). লক যে স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা বলেছেন সেই মুক্তি দিলেন বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩ দিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়মুক্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে সক্ষমতার অর্জনে ও জ্ঞান অর্জনের অধিকার নিশ্চিত করছে। এবং মানবাধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করছে। কিন্তু সেখানে এখন অগণতান্ত্রিক চিন্তার আনাগোনা। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তৎকালীন আইনমন্ত্রীর সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে আজ মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিলে গণতন্ত্রের জন্য দাঁড়ানোর কেউ কি থাকবে?

স্বাধীনতার মানে কি তা আমরা আরেক দার্শনিকের রাজনৈতিক দর্শন থেকে জানতে পারি। তিনি হলেন ব্রিটিশ দার্শনিক বার্লিন। তিনি স্বাধীনতা বা ফ্রিডম (Freedom) কে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। নেগেটিভ ফ্রিডম ও পজিটিভ ফ্রিডম। কোনো কিছু ( যে কোনো ধরণের বাধা) থেকে মুক্ত (Freedom from) হচ্ছে নেগেটিভ ফ্রিডম বা লিবার্টি(Liberty)। আর কিছু করবার স্বাধীনতা (freedom to) হচ্ছে পজিটিভ ফ্রিডম। আমরা জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরণের কাজ করবার স্বাধীনতা ভোগ করে থাকি আমরা শিক্ষকরা। একসময় আমরণ একজন বিভাগে সভাপতি থাকতেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের সকলকে সভাপতি হবার অধিকার দিয়েছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা স্বাধীন সত্তা। এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও স্বাধীন সত্তা। সুতরাং, এরিস্টটলের মতে, আমরা সেখানে কার্যকরী সত্তা কেবল স্বাধীনতা আছে বলেই। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে চলতে পারি সেজন্য আমাদের প্রয়োজন অর্থ। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্থ সরবরাহ করবার ব্যবস্থা করেছেন রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে। বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছেন-কারণ তিনি জানতেন আমরা দায়িত্বশীল। সুতরাং, আমাদের কর্মকান্ডগুলোতে যাতে স্বচ্ছ থাকে ও জবাবদিহিতাকে মর্যাদা দেয়া হয় সেদিকে মনযোগ দেয়া কর্তব্য। 

বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বাধীনতা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে উত্তর-আধুনিক চিন্তাকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নির্বাচনকে সংযুক্ত করেছিলেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে মর্যাদা দিতে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। ১৯৭৩ সালে সেই স্বাধীনতা ভোগের দলিল হস্তান্তর করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। বঙ্গবন্ধু তাই স্বাধীনতার মহাপুরুষ এক মহান নেতা। বংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় তাই মত প্রকাশ, জ্ঞান চর্চা, মুক্ত বুদ্ধি বিকাশের তীর্থস্থান। 

তথ্যের অভাব মোচনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র জ্ঞান চর্চা করে। সেই আবিষ্কার বা তথ্য আমাদেরকে মুক্তির পথ দেখায়। সেই মুক্তবুদ্ধির চর্চা সম্ভব নয় যদি বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হয়।  

স্বাধীনতা মানে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা। বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হলে সেই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে না। বঙ্গবন্ধু সেই সক্ষমতা অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয়কে নানা ভাবে সুযোগ করে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু আপনি চিরঞ্জীব হয়ে বাঙালির ঋদয়ে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু আপনাকে অভিবাদন। জাতির অস্তিত্বের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও ১৯৭৩ সালের এক্ট রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। 
আজ আমরা "গণতন্ত্র নিখোঁজ" শিরোনামে বই প্রকাশিত হতে দেখছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের এক্ট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের, রাজশাহীর এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্ট গণতন্ত্রের সঞ্জীবনী শক্তি - স্বাধীনতার দলিল। তাকে রক্ষা করা নাগরিক দায়িত্ব। 
আজ বিশ্ববিদ্যালয়কে সমাজের কাছে যারা পরিহাসের পাত্র করেছেন তারা কয়েকজন উপাচার্য। আর অনেকেই ১৯৭৩ সালের এক্ট কে দায়ী করছেন। এ যেন মাথা ব্যাথা সারতে মাথা কেটে ফেলা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হলো বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের কলিজা। তাকে কেবল নির্বোধরা দেখতে পায় না। আমার কি সতর্ক আছি?   

লেখক: অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা