শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৭, রবিবার, ২৩ মে, ২০২১

শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

অধ্যাপক ড. ফরিদ আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষকদের স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদান

সাধারণ অর্থে, স্বাধীনতা মানে সক্ষমতা-মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ও জাগতিক সুখ-সমৃদ্ধি অর্জনের স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে মত প্রকাশের অধিকার থাকা। স্বাধীনতা মানে নির্বাচিত হওয়ার স্বাধীনতা। স্বাধীনতা মানে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নিতে পারা। স্বাধীনতা একটি শব্দ হলেও স্বাধীনতার মানে অনেক কিছু। স্বাধীনতা ও অধিকার যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। স্বাধীনতা সম্পর্কে দর্শনে আমরা ফরাসি দার্শনিক জঁ-পল সার্ত্রর লেখা থেকে জানি। তিনি বলেছেন, মানুষের চিন্তার স্বাধীনতা হলো অফুরন্ত। কিন্তু বাস্তব স্বাধীনতা সীমিত। সেজন্য তার মনস্তাপ হয়। সে এ মনস্তাপ থেকে মুক্তি পেতে কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করে। আমরা কি এখন কৃত্রিম বিশ্বাস ধারণ করছি? 

বঙ্গবন্ধু, যখন থেকে বুঝতে শিখেছেন, সেই শৈশবেই তিনি দেখেছেন-আমরা পরাধীন। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি আমাদের পরাধীন করে রেখেছে। ১৭৫৭ সালে তারা আমাদের দেশ দখল করেছে। আমরা নিপীড়িত, শোষিত, নানা বঞ্চনার শিকার। আমাদের নেই বাক স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার। এমনকি আমরা আমাদের খেতে কী ফসল উৎপাদন করব নেই সেই স্বাধীনতা। তাই চাষ করতে হয় নীল। হয় আন্দোলন-নীল বিদ্রোহ। আমাদের এখন কি বাক/মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে?  

বঙ্গবন্ধু জেনেছেন ব্রিটিশ সরকার শিল্প বিকাশ ঘটাতে আমাদের তাঁতিদের হাতের আঙুল কেটে দেওয়া হয়েছে। এক নিষ্ঠুর পৃথিবীতে আমরা বাস করি! সেই নিষ্ঠুরতা থেকে মুক্তির সংগ্রাম করছে সারা ভারতবর্ষ। নিজেকে তাই বাঙালির জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান নিবেদিত করেছিলেন স্বাধীনতা অর্জনের সংগ্রামে। আমরা কি বঙ্গবন্ধুকে মনে রেখেছি? 

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারত ছাড়লেও তারা বাঙালির স্বাধীনতাকে বন্দী রেখেই চলে গেছে। কারণ তারা ১৭৫৭ সালে বাঙালিকেই পরাজিত করে ভারত দখল করেছিল। এ বাংলার ক্ষুদিরাম, তিতুমীর, সূর্যসেন তাদের শত্রু হয়েছিল দেশ স্বাধীন করতে গিয়ে। ২০০০ কিলোমিটার ব্যবধানে অবস্থিত পাকিস্তানের সঙ্গে পূর্ববাংলার দেশ গঠন। খুবই রহস্যজনক। পরাধীন করে রাখার এক সম্পর্ক। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েও রয়ে গেল কলোনি-এবার ব্রিটিশ কলোনি থেকে পাকিস্তানি কলোনি। কী নির্মম পরিহাস! 

বঙ্গবন্ধু ছিলেন কলকাতার ইসলামিয়া কলেজের ছাত্র। চলে এলেন ঢাকায়। নতুন করে শুরু করলেন আন্দোলন-বাঙালির মুক্তির সংগ্রাম। তিনি বিশ্বাস করতেন বাঙালিকে কেউ দাবায় রাখতে পারবে না। তাই তিনি আপসহীন রাজনীতি থেকে নতুন ধারা রাজনীতি চালু করলেন। বঙ্গবন্ধু হলেন শেখ সাহেব থেকে জাতির পিতা। 

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শাসনব্যবস্থায় মনোনিবেশ করলেন। তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন-গণতন্ত্রকে যদি সমাজ চেতনার ভিত্তি না করা হয় তবে স্বাধীনতা হবে অর্থহীন। নির্বাচন হবে গণতন্ত্রের চালিকাশক্তি। বিশ্ববিদ্যালয় মেধাবীদের স্থান। সেখানে যদি গণতন্ত্র থাকে তবে সারা দেশেই গণতন্ত্রের ফুলে ফলে ভরে উঠবে। আর গণতন্ত্রের সুঘ্রাণ বইবে বাংলার আকাশে-বাতাসে। কিন্তু কীভাবে সেটা সম্ভব? 
আর সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য দিলেন-১৯৭৩ সালের অ্যাক্ট। সেখানে উপাচার্য নির্বাচিত হবেন সিনেটের ভোটে, সিনেট হবে সব অংশীজনের সমন্বয়ে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নন-আমলা নন, একজন সাধারণ নাগরিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে পারবেন। এক পরম স্বাধীনতার দলিল ১৯৭৩ সালের স্বায়ত্তশাসন অ্যাক্ট। এখানে সিন্ডিকেট থাকবে- যার প্রতিনিধি আসবে সব অংশীজনের মধ্য থেকে, আজকে যেটা টেকসই উন্নয়নের শর্ত। সরকার, রাষ্ট্রপতি, আমলা, শিক্ষক, ছাত্র সবাই সেখানে থাকতে পারবেন।

একাডেমিক কাউন্সিলে থাকবে বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিনিধি। কী পড়ানো হবে, কী নিয়ে গবেষণা হবে, কীভাবে মূল্যায়ন করা হবে তা নির্ধারণ করবে অংশীজন। থাকবে ছাত্র সংসদ, রেজিস্ট্রার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি। কারণ তিনি উপলব্ধি করেছিলেন-মেধাবীরা এক ধরনের সংকটে পড়তে পারে তাদের মেধার কারণে। আর সেটা মেধাতন্ত্র। সেই মেধাতন্ত্র পরিণতি হবে অভিজাততন্ত্রে যা জন্ম দেবে অগণতান্ত্রিক পরাধীন ব্যবস্থা। আর ওই অভিজাততন্ত্র গণতন্ত্রকে নির্মূল করবে এবং এক পর্যায়ে মানুষ হবে পরাধীন। সুতরাং স্বাধীনতাকে গ্যারান্টি দিতে হলে এবং মানুষকে প্রকৃতভাবে মর্যাদা দিতে হলে দেশের সর্বোচ প্রতিষ্ঠানে আনতে হবে গণতন্ত্র। 
আধুনিককালের আরেক দার্শনিক জন লক বলেছেন, Man has a power to think, or not to think; to move, or not to move, according to the preference or direction of his own mind, so far is a Man Free. (E2–5 II.xxi.8: 237). তিনি আরও বলেছেন, the Idea of Liberty, is the Idea of a Power in any Agent to do or forbear any particular Action, according to the determination or thought of the mind, whereby either of them is preferrÕd to the other. (E2–5 II.xxi.8: 237). লক যে স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা বলেছেন সেই মুক্তি দিলেন বঙ্গবন্ধু ১৯৭৩ সালের আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩ দিয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়মুক্ত প্রতিষ্ঠান হয়ে সক্ষমতার অর্জনে ও জ্ঞান অর্জনের অধিকার নিশ্চিত করছে। এবং মানবাধিকার রক্ষা ও বাস্তবায়নে কাজ করছে। কিন্তু সেখানে এখন অগণতান্ত্রিক চিন্তার আনাগোনা। বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তৎকালীন আইনমন্ত্রীর সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে গণতন্ত্রের গলা টিপে ধরে মেরে ফেলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। মাত্র ১০ বছরের ব্যবধানে আজ মিয়ানমারে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিলে গণতন্ত্রের জন্য দাঁড়ানোর কেউ কি থাকবে?

স্বাধীনতার মানে কি তা আমরা আরেক দার্শনিকের রাজনৈতিক দর্শন থেকে জানতে পারি। তিনি হলেন ব্রিটিশ দার্শনিক বার্লিন। তিনি স্বাধীনতা বা ফ্রিডম (Freedom) কে দুই ভাগে ভাগ করেছেন। নেগেটিভ ফ্রিডম ও পজিটিভ ফ্রিডম। কোনো কিছু ( যে কোনো ধরণের বাধা) থেকে মুক্ত (Freedom from) হচ্ছে নেগেটিভ ফ্রিডম বা লিবার্টি(Liberty)। আর কিছু করবার স্বাধীনতা (freedom to) হচ্ছে পজিটিভ ফ্রিডম। আমরা জ্ঞান অর্জন ও বিতরণ করতে বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি করি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এধরণের কাজ করবার স্বাধীনতা ভোগ করে থাকি আমরা শিক্ষকরা। একসময় আমরণ একজন বিভাগে সভাপতি থাকতেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের সকলকে সভাপতি হবার অধিকার দিয়েছেন। 

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা স্বাধীন সত্তা। এবং বিশ্ববিদ্যালয়ও স্বাধীন সত্তা। সুতরাং, এরিস্টটলের মতে, আমরা সেখানে কার্যকরী সত্তা কেবল স্বাধীনতা আছে বলেই। আমরা যাতে স্বাধীনভাবে চলতে পারি সেজন্য আমাদের প্রয়োজন অর্থ। বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়কে অর্থ সরবরাহ করবার ব্যবস্থা করেছেন রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে। বঙ্গবন্ধু আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছেন-কারণ তিনি জানতেন আমরা দায়িত্বশীল। সুতরাং, আমাদের কর্মকান্ডগুলোতে যাতে স্বচ্ছ থাকে ও জবাবদিহিতাকে মর্যাদা দেয়া হয় সেদিকে মনযোগ দেয়া কর্তব্য। 

বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বাধীনতা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে উত্তর-আধুনিক চিন্তাকে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনায় নির্বাচনকে সংযুক্ত করেছিলেন গণতন্ত্র ও মানবাধিকারকে মর্যাদা দিতে। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। ১৯৭৩ সালে সেই স্বাধীনতা ভোগের দলিল হস্তান্তর করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়কে। বঙ্গবন্ধু তাই স্বাধীনতার মহাপুরুষ এক মহান নেতা। বংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় তাই মত প্রকাশ, জ্ঞান চর্চা, মুক্ত বুদ্ধি বিকাশের তীর্থস্থান। 

তথ্যের অভাব মোচনে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-ছাত্র জ্ঞান চর্চা করে। সেই আবিষ্কার বা তথ্য আমাদেরকে মুক্তির পথ দেখায়। সেই মুক্তবুদ্ধির চর্চা সম্ভব নয় যদি বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হয়।  

স্বাধীনতা মানে আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়ার সক্ষমতা। বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীন না হলে সেই সক্ষমতা অর্জন করতে পারে না। বঙ্গবন্ধু সেই সক্ষমতা অর্জনে বিশ্ববিদ্যালয়কে নানা ভাবে সুযোগ করে দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু আপনি চিরঞ্জীব হয়ে বাঙালির ঋদয়ে থাকবেন। বঙ্গবন্ধু আপনাকে অভিবাদন। জাতির অস্তিত্বের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন ও ১৯৭৩ সালের এক্ট রক্ষা করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। 
আজ আমরা "গণতন্ত্র নিখোঁজ" শিরোনামে বই প্রকাশিত হতে দেখছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের এক্ট, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের, রাজশাহীর এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্ট গণতন্ত্রের সঞ্জীবনী শক্তি - স্বাধীনতার দলিল। তাকে রক্ষা করা নাগরিক দায়িত্ব। 
আজ বিশ্ববিদ্যালয়কে সমাজের কাছে যারা পরিহাসের পাত্র করেছেন তারা কয়েকজন উপাচার্য। আর অনেকেই ১৯৭৩ সালের এক্ট কে দায়ী করছেন। এ যেন মাথা ব্যাথা সারতে মাথা কেটে ফেলা। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন হলো বিশ্ববিদ্যালয় তথা দেশের কলিজা। তাকে কেবল নির্বোধরা দেখতে পায় না। আমার কি সতর্ক আছি?   

লেখক: অধ্যাপক, দর্শন বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বশেষ খবর
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
কাথুলী সীমান্তে ১৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুনাফার ঊর্ধ্বে মানুষের জীবন বাঁচানোর এক মানবিক উদ্যোগ
মুনাফার ঊর্ধ্বে মানুষের জীবন বাঁচানোর এক মানবিক উদ্যোগ

৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং
মারা গেলেন নোবেল জয়ী পদার্থবিদ চেন নিং ইয়াং

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ঢাকা মাতাতে আসছে ‘জাল’
আবারও ঢাকা মাতাতে আসছে ‘জাল’

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

লোহাগাড়ায় বাসচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
লোহাগাড়ায় বাসচাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো
নেতানিয়াহুর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন নোবেলজয়ী মাচাদো

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কালো পতাকা মিছিল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কালো পতাকা মিছিল

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী
শৃঙ্খলিত সংবাদপত্র মানে শৃঙ্খলিত সমাজ: কাদের গনি চৌধুরী

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরায় হিজলায় ১১ জেলের জেল-জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে বিএনপি নীতিগতভাবে একমত: তারেক রহমান

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান
নীলফামারীতে ফকির লালন শাহের তিরোধান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়
শুরুতেই ধাক্কা টাইগার শিবিরে, সাইফ-সৌম্যের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান
নোয়াখালীতে এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরণ ও নারীদের সেলাই মেশিন প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক
জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলেই ১৯ অক্টোবর থেকে সাইট ব্লক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ
নাগরপুরে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নের জন্য লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?
বুদাপেস্টে যেতে ‘ফ্লাইং ক্রেমলিন’ এর অনুমতি পাবেন পুতিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু
সোনারগাঁয়ে তিনদিন ব্যাপী লালন মেলা ও তারুণ্যের উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে মহাসড়কে পাঁচ হাজার মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন