শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ ছিল মূলত কৃষি অর্থনীতিনির্ভর। সময়ের সঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভর করলেও মানুষের বেঁচে থাকার মূল উপাদান খাদ্যের জন্য বরাবরই সহযোগিতা করে গেছে আমাদের কৃষক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের চিত্র পাল্টেছে আমূল। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন টেলিভিশনের কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত হলাম তখন থেকেই বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষককে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কৃষির পরিবর্তন উপলব্ধি করতে আমাদের সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটে তাকালেই চোখে পড়বে। আমাদের প্লেটে ভাতই মুখ্য। সেই আশির দশকে দেখেছি যখন গ্রামের একজন অতি সাধারণ মানুষ খেতে বসেছে তার খাবারের প্লেটে ছিল সামান্য ভাত। পাতের এক কোণে এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। লবণ পিঁয়াজে কাঁচা মরিচ ডলে এক থালা ভাত খেয়ে নিত। কৃষক ধান-পাটের বাইরে কোনো তরিতরকারি চাষ করত না। কৃষকের আঙিনার এক কোণে একটি লাউ গাছ কিংবা শিম গাছ থেকেই আসত রান্নার সবজি। একজন মানুষের দিনে যতটুকু সবজি খেতে হয় মোটেও সে চাহিদা মিটত না। এমনকি আমার মুখে মাছ চাষের কথা শুনেও অনেকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়েছেন। বলেছেন, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো বিলে-ঝিলেই পাওয়া যায়! চাষ তো হয় ধান-পাটের।’ অথচ তার বাড়ির সামনের পুকুরটা পড়ে থাকত, সেটা শুধু গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার হতো। ক্রমাগত সবজি চাষ, মাছ চাষ আর মুরগি লালনের কথা বলে গেছি টেলিভিশনে। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর সারা দেশে শিক্ষিত তরুণরা মাছ চাষে উৎসাহী হন। আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব এসেছে। কৃষক আগ্রহী হয়েছে নতুন নতুন ফলফসল আবাদে। উঠানের সবজি চলে এসেছে ফসলের মাঠে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটের ভাতটা কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, এক টুকরো মাছ, একটি ডিম কিংবা মুরগির মাংস। দেশের তরুণরা আগ্রহী হয়ে চাষাবাদ করছে উচ্চমূল্যের ফলফসলের। লক্ষ্য করলে দেখবেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফল। তার মানে খাদ্যের পাশাপাশি এখন উঠে এসেছে পুষ্টির প্রশ্নও। আর ভাতের অংশটি ধীরে হলেও কমছে। ধরুন, খাবারের এ প্লেটটিই আমাদের দেশের আবাদি খেত। এখানে আপনাকে ভাত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফল সবই রাখতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ধানের আশানুরূপ দাম না পেয়ে কৃষক কি ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন?

গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ। সেখানে মাঠের পর মাঠ বিভিন্ন ফসল। আমন ধানের খেতের পাশেই চাষ হচ্ছে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, খেতজুড়ে কোথাও বেড়ে উঠছে শীতের আগাম ফসল হিসেবে শিমের গাছ। কথা হচ্ছিল কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিকের সঙ্গে। তিনি ৭ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। অভিভূত হতে হয় তার পেঁপের খেত দেখে। সারি সারি গাছে পেঁপে ঝুলছে। মাশা আল্লাহ ভালো ফলন হয়েছে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পেঁপে ধরেছে প্রতিটি গাছেই। আবু বক্কর জানালেন, আগে এসব জমিতে ধান চাষ করতেন। কিন্তু ধান থেকে খুব একটা লাভ পেতেন না। কোনো কোনো বছর ধান চাষের খরচই উঠত না। পেঁপে থেকে দিব্যি লাভ আসছে। একই কথা ওই অঞ্চলের কৃষক শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দীন, রানা হোসেন ও হাসেম আলীর। ভেবেছিলাম হয়তো নিজেদের প্রয়োজনের ধানটুকু চাষ করেন তারা। কিন্তু অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এদের কেউই আর ধান চাষ করেন না। তারা চাল কিনে খান।

একই চিত্র দেখেছি সাভারে ধানের জমিতে চাষ হচ্ছে পুঁই শাক, লাল শাক, ধনেপাতাসহ নানান শাকসবজি। শুধু সাভার নয়, এ চিত্র কম বেশি সারা দেশেরই। ধান ছেড়ে যে কৃষক উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নেমেছেন তিনি ভালো আছেন। ধানের চেয়ে যেমন পেঁপেতে লাভ। এ একই হিসাব পেয়ারা, ড্রাগন, কমলা বা মাল্টার জন্য। মৌসুমি তরমুজের বাগানে, দেশি-বিদেশি সবজির খেতে, বিস্তীর্ণ ফুলের খেতে।

কৃষক নিশ্চিত ও বিপুল লাভের বাণিজ্যিক আবাদের দিকে ধাবিত হবেন। সেটিই বাস্তব। ঠিক এ জায়গায় দাঁড়িয়ে সবারই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামীতে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের-চালের জোগান আসবে কোথা থেকে?

আমাদের কৃষি পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে জীবনব্যবস্থার সুর। স্বাধীনতার পর দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, বর্তমানে এ হার ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ দশমিক ০৪ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে তা ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমলেও সামগ্রিক অবদান বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে আমাদের মোট আবাদি জমি ৮৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর। এ জমির মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার হেক্টর। দুটি ফসলি জমি ৩৯ লাখ ১৪ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর। আমরা আবাদি খেতকে ফসলভিত্তিক বিবেচনায় যেভাবেই ভাগ করি না কেন পাখির দৃষ্টি দিয়ে যদি ওপর থেকে দেখি তাহলে যে কোনো ঋতুতেই সবুজের এ গালিচা আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারে এক অভিযান শুরু হয়ে গেছে দেশে। তিন মৌসুমে ধান, বছরব্যাপী সবজি ও ফল, এর সঙ্গে সাথী ফসল, অন্তফসল, মিশ্র ফসল, সমলয়ে চাষ ইত্যাদি চলছে সাজ সাজ রবে। আর শৌখিন ও উদ্যোগী কৃষক এখন পাল্টে দিচ্ছে আবাদি খেতের গুরুত্ব। একসময় যে জমিতে আবাদের কথাই ভাবা হতো না, হয়তো সে জমিতে এখন বিস্তীর্ণ ড্রাগন বাগান। বরেন্দ্রর যে জমিতে কখনো ফসল হবে এমন কথা চিন্তা করা যায়নি সেখানে এখন একরের পর একর পেয়ারাবাগান। যেখানে পানির জন্য সারাটি বছর হাহাকার ছিল সেখানে এখন চলছে মাছ চাষ। পুকুরে পুকুরেই চাষ নয়। এ চাষ চলে এসেছে উঠোনে। ঘরের ভিতর। ছোট্ট পরিসরে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাদিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সে এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা।

দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা বলি। গদখালী-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এ স্বর্গরাজ্য ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই।

দেশের হাওরে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোয় এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

বহু সময় চলে গেছে। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি মানে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সে গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবন ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামেন সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে এখান থেকে আর কত দূর যেতে পারবে?

১৯৭১-৭২ সালে আমাদের দেশে আউশ আবাদ ছিল ৩০ লাখ ১ হাজার হেক্টরে, আমন ৫৪ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৮ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে। সারা বছরে সব মিলিয়ে আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টরে আর উৎপাদন হয়েছে ৯৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন। ঠিক তার ৪০ বছর পর আমাদের দেশে ধান আবাদের চিত্রটি একেবারেই অন্য রকম। আমন আবাদ হচ্ছে ১১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টরে, আউশ ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৪৭ লাখ ৭০ হাজার হেক্টরে। সব মিলিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার হেক্টরে। আর ফলন পাওয়া গেছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। তার মানে সামগ্রিকভাবে আবাদি জমি কমল প্রায় ৩৫ লাখ হেক্টর, আর উৎপাদন বাড়ল আড়াই গুণ। গবেষক, সম্প্রসারকসহ সবার সমন্বিত কর্মপ্রয়াসে এ জাদু চলে আসছে এখন পর্যন্ত। ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব যদি তুলে ধরি বছরে তিন মৌসুম মিলিয়ে ধান আবাদ হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার হেক্টরে আর ফলন পাওয়া গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৭ লাখ মেট্রিক টন। আবাদি খেতে ফলনশীল বীজ আর আবাদ কৌশলের উৎকর্ষে উৎপাদনের গতি হয়ে উঠেছে ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একাত্তরের চেয়ে ক্রমান্বয়ে জমি কমতে থাকলেও ধানের উৎপাদন প্রায় চার গুণে পৌঁছে দেওয়ার এ বিশাল সাফল্যের পাশে আজকের দিনে উচ্চমূল্যের ফলফসল আবাদের হিসাবটি আরও বড় হয়ে উঠছে।

বেশি দিনের কথা নয়, গত ১৫ বছরে শুধু সবজি চাষ ও উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই প্রায় দ্বিগুণ প্রবৃদ্ধি এসেছে। আর যদি ফল উৎপাদনের হিসাব ধরি তাহলে সেখানকার সাফল্যের বিস্ময়টি আরও বড়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্প্রসারণের সঙ্গে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার গভীর সম্পর্ক।

বাণিজ্যিক কৃষির এ জাদুর মধ্যে রয়েছে মাছ চাষও। মাছ চাষের বিবেচনায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত। সামগ্রিক মাছ উৎপাদনে আমরা এখন পৃথিবীতে চতুর্থ অবস্থানে। সারা দেশেই আবাদি-অনাবাদি, পতিত শত শত হেক্টর জমিতে পুকুর, ঘের কেটে মাছ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ দশমিক ০৫ লাখ হেক্টর আয়তনের প্রায় ১৩ লাখ পুকুর-দিঘি রয়েছে। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নদ-নদীর আয়তন প্রায় ১০ দশমিক ৩২ লাখ হেক্টর। এ ছাড়া রয়েছে ১ দশমিক ১৪ লাখ হেক্টর জলায়তনের প্রায় ১১ হাজার বিল, ৫ হাজার ৪৮৮ হেক্টর আয়তনের বাঁওড়, ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর কাপ্তাই হ্রদ, প্রায় ২.০০ লাখ হেক্টর সুন্দরবন খাড়ি অঞ্চল এবং ২৮ দশমিক ৩০ লাখ হেক্টরের বিশাল প্লাবনভূমি। গত তিন দশকে বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫ গুণ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা মাছ নিয়ে তাদের ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২০’ শিরোনামে প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছে, স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। পাঁচ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে মাছ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টন এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ লাখ ৮১ হাজার টন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেছেন, বাণিজ্যিক কৃষির যুগে এ বিশাল সাফল্য শুধু উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সাফল্য নয়। শুধু বাণিজ্যের গল্প নয়। এটি আমাদের পুষ্টি ও সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তায় অগ্রগতির গল্প। আমাদের ধানিজমি কমে যাচ্ছে, চালের উৎস কমে গিয়ে আবাদ হচ্ছে মাছ, তা থেকে চাষি টাকা পাচ্ছেন।

একই কৃষি কখনো খাদ্যের উপলক্ষ, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোয় আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না আজকের দিনে বড় প্রশ্ন।

এত কিছুর পরও চালের উৎপাদন বেড়েছে বিগত সময়ের থেকে ঢের বেশি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানির হারও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ২ লাখ ৫৩ হাজার ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল। আর এ অর্থবছরের প্রথম মাস শুধু জুলাইয়ে এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ডলারের। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ৮৭ কোটি ৬২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৫৬.৮৯%। আমদানিনির্ভরতা কোনোভাবেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। ফলে চালের উৎপাদন ও আমদানির মধ্যবর্তী ফাঁক নির্ণয় করে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনকে স্থায়ী করতে হবে। আমরা যখন গলা বাড়িয়ে বলছি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা তাহলে এখানেও একটি প্রশ্ন আসে- বছর বছর চাল আমদানি করছি কেন?

সবশেষে অবশ্যই আমাদের মাটির জয়গান গাইতে হবে। আমাদের মাটি অপরিসীম উর্বরা। এখানে বীজ পুঁতলে ফসল হয়। এখানে স্বপ্ন দেখলে তা বাস্তবে পরিণত হয়ে যায়। তাই আমাদের মাটিকে সুরক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের কাছে সবই জরুরি। বাঙালির খাদ্যাভ্যাস যেমন রক্ষা করা দরকার। একইভাবে প্রয়োজন পুষ্টি নিরাপত্তা ও সুষম কৃষিবাণিজ্যের পথ সুগম করা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে