শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৭, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
রকমারি ফসলের বাংলাদেশ ও ধান চাষের ভবিষ্যৎ

স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ ছিল মূলত কৃষি অর্থনীতিনির্ভর। সময়ের সঙ্গে শিল্প ও বাণিজ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতি ভর করলেও মানুষের বেঁচে থাকার মূল উপাদান খাদ্যের জন্য বরাবরই সহযোগিতা করে গেছে আমাদের কৃষক। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষকের চিত্র পাল্টেছে আমূল। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন টেলিভিশনের কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত হলাম তখন থেকেই বাংলাদেশের কৃষি ও কৃষককে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কৃষির পরিবর্তন উপলব্ধি করতে আমাদের সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটে তাকালেই চোখে পড়বে। আমাদের প্লেটে ভাতই মুখ্য। সেই আশির দশকে দেখেছি যখন গ্রামের একজন অতি সাধারণ মানুষ খেতে বসেছে তার খাবারের প্লেটে ছিল সামান্য ভাত। পাতের এক কোণে এক টুকরো পিঁয়াজ আর একটি কাঁচা মরিচ। লবণ পিঁয়াজে কাঁচা মরিচ ডলে এক থালা ভাত খেয়ে নিত। কৃষক ধান-পাটের বাইরে কোনো তরিতরকারি চাষ করত না। কৃষকের আঙিনার এক কোণে একটি লাউ গাছ কিংবা শিম গাছ থেকেই আসত রান্নার সবজি। একজন মানুষের দিনে যতটুকু সবজি খেতে হয় মোটেও সে চাহিদা মিটত না। এমনকি আমার মুখে মাছ চাষের কথা শুনেও অনেকে চোখ বড় বড় করে তাকিয়েছেন। বলেছেন, ‘মাছের আবার চাষ কী! মাছ তো বিলে-ঝিলেই পাওয়া যায়! চাষ তো হয় ধান-পাটের।’ অথচ তার বাড়ির সামনের পুকুরটা পড়ে থাকত, সেটা শুধু গোসল আর কাপড় ধোয়ার কাজে ব্যবহার হতো। ক্রমাগত সবজি চাষ, মাছ চাষ আর মুরগি লালনের কথা বলে গেছি টেলিভিশনে। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ প্রচারিত হওয়ার পর সারা দেশে শিক্ষিত তরুণরা মাছ চাষে উৎসাহী হন। আর তাদের হাত ধরেই দেশে মাছ চাষে বিপ্লব এসেছে। কৃষক আগ্রহী হয়েছে নতুন নতুন ফলফসল আবাদে। উঠানের সবজি চলে এসেছে ফসলের মাঠে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষের খাবারের প্লেটের ভাতটা কমে সেখানে যুক্ত হয়েছে সবজি, এক টুকরো মাছ, একটি ডিম কিংবা মুরগির মাংস। দেশের তরুণরা আগ্রহী হয়ে চাষাবাদ করছে উচ্চমূল্যের ফলফসলের। লক্ষ্য করলে দেখবেন, সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের খাদ্য তালিকায় যুক্ত হয়েছে ফল। তার মানে খাদ্যের পাশাপাশি এখন উঠে এসেছে পুষ্টির প্রশ্নও। আর ভাতের অংশটি ধীরে হলেও কমছে। ধরুন, খাবারের এ প্লেটটিই আমাদের দেশের আবাদি খেত। এখানে আপনাকে ভাত রাখতে হবে। সেই সঙ্গে সবজি, মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ফল সবই রাখতে হবে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, ধানের আশানুরূপ দাম না পেয়ে কৃষক কি ধান চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন?

গত সপ্তাহেই গিয়েছিলাম মানিকগঞ্জের জয়মন্টপ। সেখানে মাঠের পর মাঠ বিভিন্ন ফসল। আমন ধানের খেতের পাশেই চাষ হচ্ছে পেঁপে, পটোল, ঝিঙা, খেতজুড়ে কোথাও বেড়ে উঠছে শীতের আগাম ফসল হিসেবে শিমের গাছ। কথা হচ্ছিল কৃষক আবু বক্কর সিদ্দিকের সঙ্গে। তিনি ৭ বিঘা জমিতে চাষ করেছেন পেঁপে। অভিভূত হতে হয় তার পেঁপের খেত দেখে। সারি সারি গাছে পেঁপে ঝুলছে। মাশা আল্লাহ ভালো ফলন হয়েছে। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পেঁপে ধরেছে প্রতিটি গাছেই। আবু বক্কর জানালেন, আগে এসব জমিতে ধান চাষ করতেন। কিন্তু ধান থেকে খুব একটা লাভ পেতেন না। কোনো কোনো বছর ধান চাষের খরচই উঠত না। পেঁপে থেকে দিব্যি লাভ আসছে। একই কথা ওই অঞ্চলের কৃষক শরিফুল ইসলাম, হাফিজ উদ্দীন, রানা হোসেন ও হাসেম আলীর। ভেবেছিলাম হয়তো নিজেদের প্রয়োজনের ধানটুকু চাষ করেন তারা। কিন্তু অবাক করা তথ্য হচ্ছে, এদের কেউই আর ধান চাষ করেন না। তারা চাল কিনে খান।

একই চিত্র দেখেছি সাভারে ধানের জমিতে চাষ হচ্ছে পুঁই শাক, লাল শাক, ধনেপাতাসহ নানান শাকসবজি। শুধু সাভার নয়, এ চিত্র কম বেশি সারা দেশেরই। ধান ছেড়ে যে কৃষক উচ্চমূল্যের ফলফসল উৎপাদনে নেমেছেন তিনি ভালো আছেন। ধানের চেয়ে যেমন পেঁপেতে লাভ। এ একই হিসাব পেয়ারা, ড্রাগন, কমলা বা মাল্টার জন্য। মৌসুমি তরমুজের বাগানে, দেশি-বিদেশি সবজির খেতে, বিস্তীর্ণ ফুলের খেতে।

কৃষক নিশ্চিত ও বিপুল লাভের বাণিজ্যিক আবাদের দিকে ধাবিত হবেন। সেটিই বাস্তব। ঠিক এ জায়গায় দাঁড়িয়ে সবারই প্রশ্ন জাগে, তাহলে আগামীতে আমাদের প্রধান খাদ্য ভাতের-চালের জোগান আসবে কোথা থেকে?

আমাদের কৃষি পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে জীবনব্যবস্থার সুর। স্বাধীনতার পর দেশের শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল ছিল, বর্তমানে এ হার ৪০ দশমিক ৬ শতাংশ। ১৯৭২-৭৩ সালে জিডিপিতে কৃষির অবদান ছিল ৫৮ দশমিক ০৪ শতাংশ, ২০১৯-২০ সালে তা ১৩ দশমিক ৩০ শতাংশ। জিডিপিতে কৃষি খাতের অবদান কমলেও সামগ্রিক অবদান বেড়েছে প্রায় ৬ গুণ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাবে আমাদের মোট আবাদি জমি ৮৫ লাখ ৭৭ হাজার হেক্টর। এ জমির মধ্যে তিন ফসলি জমি ১৭ লাখ ৬৩ হাজার হেক্টর। দুটি ফসলি জমি ৩৯ লাখ ১৪ হাজার হেক্টর। এক ফসলি জমি ২২ লাখ ৫৩ হাজার হেক্টর। আমরা আবাদি খেতকে ফসলভিত্তিক বিবেচনায় যেভাবেই ভাগ করি না কেন পাখির দৃষ্টি দিয়ে যদি ওপর থেকে দেখি তাহলে যে কোনো ঋতুতেই সবুজের এ গালিচা আমাদের দৃষ্টি কাড়ে। জমির সর্বোত্তম ব্যবহারে এক অভিযান শুরু হয়ে গেছে দেশে। তিন মৌসুমে ধান, বছরব্যাপী সবজি ও ফল, এর সঙ্গে সাথী ফসল, অন্তফসল, মিশ্র ফসল, সমলয়ে চাষ ইত্যাদি চলছে সাজ সাজ রবে। আর শৌখিন ও উদ্যোগী কৃষক এখন পাল্টে দিচ্ছে আবাদি খেতের গুরুত্ব। একসময় যে জমিতে আবাদের কথাই ভাবা হতো না, হয়তো সে জমিতে এখন বিস্তীর্ণ ড্রাগন বাগান। বরেন্দ্রর যে জমিতে কখনো ফসল হবে এমন কথা চিন্তা করা যায়নি সেখানে এখন একরের পর একর পেয়ারাবাগান। যেখানে পানির জন্য সারাটি বছর হাহাকার ছিল সেখানে এখন চলছে মাছ চাষ। পুকুরে পুকুরেই চাষ নয়। এ চাষ চলে এসেছে উঠোনে। ঘরের ভিতর। ছোট্ট পরিসরে।

বাগেরহাটের মোল্লাহাটের কথা অনেক শুনিয়েছি আপনাদের। সে এলাকার মানুষ না খেয়ে দিনাদিপাত করত। বছরের কয়েক মাস খেতে হতো ঢ্যাপের চালের ভাত। সে এলাকাটি এখন থেকে ৩০ বছর আগেই চিংড়ি চাষে সাফল্যের জন্য খুলনার কুয়েত হিসেবে পরিচিতি অর্জন করে। এখন সেটি দক্ষিণের অন্যতম সমৃদ্ধ ও ধনী মানুষের এলাকা।

দক্ষিণাঞ্চলের যশোরের কথা বলি। গদখালী-পানিসারা গ্রামের মানুষ কৃষির কোনো ভবিষ্যৎ খুঁজে পেত না। এখন ওই এলাকাটি পরিণত হয়েছে বাংলাদেশের নেদারল্যান্ডসে। ফুলের এ স্বর্গরাজ্য ঘিরে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকার আবাদি খেত চলে গেছে ফুল চাষে। এক টুকরো জমি এখন সোনার চেয়ে দামি। বাণিজ্যিক কৃষির যুগে কৃষক জেনে গেছে তাকে টিকে থাকতে হলে আর্থিক লাভের জায়গায় আপস করার সুযোগ নেই।

দেশের হাওরে ফলছে সোনা ফসল। চরাঞ্চলে সবজি চাষের বিপ্লব ঘটে গেছে। দক্ষিণের জলমগ্ন এলাকাগুলোয় এখন কৃষি, মাছ চাষসহ বছরব্যাপী উৎপাদনমুখী করতে নেওয়া হয়েছে নানা উদ্যোগ।

বহু সময় চলে গেছে। একসময় বাংলাদেশ টেলিভিশনের ‘মাটি ও মানুষ’ অনুষ্ঠানে বারবার বলেছি ধান ও পাট চাষই একমাত্র কৃষি নয়। কৃষি মানে ফলফসলের আবাদ। কৃষি মানে উচ্চমূল্যের ফসল করে আর্থিক উন্নতি করার ব্যাপার। কৃষি মানে মাছ চাষ করে জীবনকে ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। কৃষি মানে পোলট্রি খামার গড়ে নিজের ভাগ্যোন্নয়নের পাশাপাশি বহু মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া। সে গল্পগুলো এখন বাস্তবতা। এখন কৃষক বোঝে কৃষি মানে শুধু বেঁচে থাকার প্রয়াস নয়। কৃষি মানে বাণিজ্য। কৃষি মানে উন্নয়ন। কৃষি মানে পরিবর্তন। কৃষি মানে নিজ হাতে নিজের জীবন ওপরে তুলে ধরা। তাই কৃষি করতে গিয়ে আটঘাট বেঁধে নামেন সবাই। সবখানে শুধু টাকার কৃষি। তাহলে খাদ্যের কৃষির কী হবে? প্রশ্নটি সহজ করে বললে, আমাদের প্রধান খাদ্য ধান আবাদ এখন যেখানে এসেছে এখান থেকে আর কত দূর যেতে পারবে?

১৯৭১-৭২ সালে আমাদের দেশে আউশ আবাদ ছিল ৩০ লাখ ১ হাজার হেক্টরে, আমন ৫৪ লাখ ১০ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৮ লাখ ৬৬ হাজার হেক্টরে। সারা বছরে সব মিলিয়ে আবাদ হয়েছে ১ কোটি ৫১ লাখ হেক্টরে আর উৎপাদন হয়েছে ৯৭ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন। ঠিক তার ৪০ বছর পর আমাদের দেশে ধান আবাদের চিত্রটি একেবারেই অন্য রকম। আমন আবাদ হচ্ছে ১১ লাখ ১৩ হাজার হেক্টরে, আউশ ৫৬ লাখ ৪৫ হাজার হেক্টরে আর বোরো ৪৭ লাখ ৭০ হাজার হেক্টরে। সব মিলিয়ে ১ কোটি ১৫ লাখ ২৮ হাজার হেক্টরে। আর ফলন পাওয়া গেছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন। তার মানে সামগ্রিকভাবে আবাদি জমি কমল প্রায় ৩৫ লাখ হেক্টর, আর উৎপাদন বাড়ল আড়াই গুণ। গবেষক, সম্প্রসারকসহ সবার সমন্বিত কর্মপ্রয়াসে এ জাদু চলে আসছে এখন পর্যন্ত। ২০১৯-২০ অর্থবছরের হিসাব যদি তুলে ধরি বছরে তিন মৌসুম মিলিয়ে ধান আবাদ হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৭২ হাজার হেক্টরে আর ফলন পাওয়া গেছে প্রায় ৩ কোটি ৮৭ লাখ মেট্রিক টন। আবাদি খেতে ফলনশীল বীজ আর আবাদ কৌশলের উৎকর্ষে উৎপাদনের গতি হয়ে উঠেছে ঊর্ধ্বমুখী। কিন্তু বাস্তবতা হলো, একাত্তরের চেয়ে ক্রমান্বয়ে জমি কমতে থাকলেও ধানের উৎপাদন প্রায় চার গুণে পৌঁছে দেওয়ার এ বিশাল সাফল্যের পাশে আজকের দিনে উচ্চমূল্যের ফলফসল আবাদের হিসাবটি আরও বড় হয়ে উঠছে।

বেশি দিনের কথা নয়, গত ১৫ বছরে শুধু সবজি চাষ ও উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই প্রায় দ্বিগুণ প্রবৃদ্ধি এসেছে। আর যদি ফল উৎপাদনের হিসাব ধরি তাহলে সেখানকার সাফল্যের বিস্ময়টি আরও বড়। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ফল উৎপাদনের ব্যাপক সম্প্রসারণের সঙ্গে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তার গভীর সম্পর্ক।

বাণিজ্যিক কৃষির এ জাদুর মধ্যে রয়েছে মাছ চাষও। মাছ চাষের বিবেচনায় বাংলাদেশের সাফল্য আজ বিশ্ববিদিত। সামগ্রিক মাছ উৎপাদনে আমরা এখন পৃথিবীতে চতুর্থ অবস্থানে। সারা দেশেই আবাদি-অনাবাদি, পতিত শত শত হেক্টর জমিতে পুকুর, ঘের কেটে মাছ চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশে ৩ দশমিক ০৫ লাখ হেক্টর আয়তনের প্রায় ১৩ লাখ পুকুর-দিঘি রয়েছে। দেশের ২৪ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ নদ-নদীর আয়তন প্রায় ১০ দশমিক ৩২ লাখ হেক্টর। এ ছাড়া রয়েছে ১ দশমিক ১৪ লাখ হেক্টর জলায়তনের প্রায় ১১ হাজার বিল, ৫ হাজার ৪৮৮ হেক্টর আয়তনের বাঁওড়, ৬৮ হাজার ৮০০ হেক্টর কাপ্তাই হ্রদ, প্রায় ২.০০ লাখ হেক্টর সুন্দরবন খাড়ি অঞ্চল এবং ২৮ দশমিক ৩০ লাখ হেক্টরের বিশাল প্লাবনভূমি। গত তিন দশকে বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৫ গুণ।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা মাছ নিয়ে তাদের ‘দ্য স্টেট অব ওয়ার্ল্ড ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাকুয়াকালচার ২০২০’ শিরোনামে প্রকাশিত বৈশ্বিক প্রতিবেদনে বলেছে, স্বাদু পানির উন্মুক্ত জলাশয় থেকে মাছ আহরণে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে তৃতীয়। পাঁচ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে মাছের উৎপাদন। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে দেশে মাছ উৎপাদন হয় ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ৩৮ লাখ ৭৮ হাজার টন, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪১ লাখ ৩৪ হাজার টন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪২ লাখ ৭৭ হাজার টন এবং ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৪৩ লাখ ৮১ হাজার টন। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা গিয়ে দাঁড়াবে ৪৫ দশমিক ৫২ লাখ মেট্রিক টন। মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. ইয়াহিয়া মাহমুদ বলেছেন, বাণিজ্যিক কৃষির যুগে এ বিশাল সাফল্য শুধু উদ্যোক্তাদের অর্থনৈতিক সাফল্য নয়। শুধু বাণিজ্যের গল্প নয়। এটি আমাদের পুষ্টি ও সামগ্রিক খাদ্য নিরাপত্তায় অগ্রগতির গল্প। আমাদের ধানিজমি কমে যাচ্ছে, চালের উৎস কমে গিয়ে আবাদ হচ্ছে মাছ, তা থেকে চাষি টাকা পাচ্ছেন।

একই কৃষি কখনো খাদ্যের উপলক্ষ, কখনো বাণিজ্যের। কখনো রপ্তানির উপলক্ষ, কখনো কর্মসংস্থানের। কখনো ব্যক্তি সাফল্যের, কখনো সামাজিক দায়বদ্ধতার, কখনো এটি শিল্পকারখানার মতো চুলচেরা হিসেবে উৎপাদনমুখী, কখনো প্রতিটি পদক্ষেপে ঝুঁকিপূর্ণ এক অনিশ্চয়তার ক্ষেত্র।

এ সামগ্রিক চিন্তায় কৃষি উৎপাদন, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা ও বাণিজ্যের দৌড়ে উদ্যোক্তা কৃষকের আর্থিক উন্নতি এবং সবশেষে দরিদ্র ভূমিহীন কৃষকের টিকে থাকার বিষয়গুলোয় আমরা সুষম দৃষ্টি রাখতে পারছি কি না আজকের দিনে বড় প্রশ্ন।

এত কিছুর পরও চালের উৎপাদন বেড়েছে বিগত সময়ের থেকে ঢের বেশি। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানির হারও। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ২ লাখ ৫৩ হাজার ডলারের এলসি (ঋণপত্র) খোলা হয়েছিল। আর এ অর্থবছরের প্রথম মাস শুধু জুলাইয়ে এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ৬ হাজার ডলারের। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরে চাল আমদানির জন্য ৮৭ কোটি ৬২ লাখ ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ৩৩৫৬.৮৯%। আমদানিনির্ভরতা কোনোভাবেই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না। ফলে চালের উৎপাদন ও আমদানির মধ্যবর্তী ফাঁক নির্ণয় করে খাদ্যে স্বয়ম্ভরতা অর্জনকে স্থায়ী করতে হবে। আমরা যখন গলা বাড়িয়ে বলছি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার কথা তাহলে এখানেও একটি প্রশ্ন আসে- বছর বছর চাল আমদানি করছি কেন?

সবশেষে অবশ্যই আমাদের মাটির জয়গান গাইতে হবে। আমাদের মাটি অপরিসীম উর্বরা। এখানে বীজ পুঁতলে ফসল হয়। এখানে স্বপ্ন দেখলে তা বাস্তবে পরিণত হয়ে যায়। তাই আমাদের মাটিকে সুরক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের কাছে সবই জরুরি। বাঙালির খাদ্যাভ্যাস যেমন রক্ষা করা দরকার। একইভাবে প্রয়োজন পুষ্টি নিরাপত্তা ও সুষম কৃষিবাণিজ্যের পথ সুগম করা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলে দুই নতুন মুখ

১৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা