শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৫৫, শুক্রবার, ০৫ আগস্ট, ২০২২

শহীদ শেখ কামাল: জাতির অনেক কিছুই জানার আছে

ড. সেলিম মাহমুদ
অনলাইন ভার্সন
শহীদ শেখ কামাল: জাতির অনেক কিছুই জানার আছে

বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র জাতীয় বীর শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল। শৈশবে তাকে নিয়ে কত যে মিথ্যাচার আর বিকৃত ইতিহাস শুনেছি। তারপর স্কুল জীবন থেকে তাকে জানতে শুরু করলাম। ঢাকা কলেজে এসে অনেক কিছু জানলাম এই ট্রাজেডি নায়ক সম্পর্কে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে তার শিক্ষক আর সহকর্মীদের কাছ থেকে তার গল্প শুনতে শুনতে আরও গভীরভাবে আবিষ্কার করলাম এই মেধাবী, সাহসী, দেশপ্রেমিক, স্পষ্টবাদী সংগঠককে। যিনি ছিলেন একাধারে ক্রীড়াবিদ ও ক্রীড়া সংগঠক, নাট্যকর্মী ও নাট্যসংগঠক, শিল্পকলার সকল ক্ষেত্রে যার সুনিপুণ পারদর্শিতা ছিল, ছিলেন ছাত্র সংগঠক ও ছাত্রনেতা, ছিলেন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে যিনি তরুণ ও যুব সমাজকে সৃজনশীল রাজনীতি, সাংগঠনিক কার্যক্রম আর ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে ব্যাপকভাবে আকৃষ্ট করেছিলেন; ছিলেন বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর একজন কমিশনড অফিসার। জন্মের মাসেই ঘাতকের বুলেটে নিহত হয়েছিলেন এই বীর সেনানায়ক। বেঁচে থাকলে বড়বোন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে নানা ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারতেন এই চৌকষ মেধাবী নেতা l

শহীদ শেখ কামাল ছিলেন পঁচাত্তর পরবর্তী আওয়ামী লীগ বিরোধী অপপ্রচার আর ইতিহাস বিকৃতির সবচেয়ে বড় ভিকটিম। এই দেশপ্রেমিক মেধাবী বীরকে নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী ও তাদের সুবিধাভোগীরা কতো রকম অপপ্রচারই না করেছে। এই অপপ্রচারগুলো তারা সুপরিকল্পিতভাবে  চালিয়েছিল কখনো কখনো তাদের অবৈধ শাসন আর বাংলাদেশের আদর্শবিরোধী পরিচয়কে আড়াল করার জন্য, আবার কখনো কখনো বাংলাদেশ বিরোধী ওই পরিচয়কেই বাংলাদেশের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। এই অপপ্রচারের আরেকটি কারণ ছিল শহীদ শেখ কামালের মেধাবী নেতৃত্বের বহুমাত্রিকতা, যা তাকে ইতিহাসে একটা উচ্চতর স্থানে নিয়ে যাবে-  খুনি চক্র ও তাদের সুবিধাভোগীদের এই রকম একটি ভয়। তাদের ভয় ছিল এদেশের তরুণ প্রজন্ম এরকম একজন বহুমাত্রিক গুণাবলী সম্পন্ন দেশপ্রেমিক চৌকস তরুণ নেতার অস্তিত্ব ইতিহাসে খুঁজে পেলে তারা আওয়ামী লীগ তথা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের প্রতি ঝুঁকে যেতে পারে। তাই তারা অপপ্রচার চালিয়েছিল।

এই খুনি চক্র ও তাদের সুবিধাভোগীরা নেতৃত্ব আর ইতিহাসকে অনেক ভয় পায়। সেই ভয় থেকেই তারা প্রথমে জাতির পিতাকে হত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কারণ তিনি বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ তার মূল আদর্শ নিয়ে এগিয়ে যাবে। এদেশকে অন্য কোনো দিকে ধাবিত করা যাবে না। এই চক্রটি বুঝতে পেরেছিল, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের মধ্য দিয়ে একদিকে যেমন একটি জাতি জন্মলাভ করেছিল, অন্যদিকে তারই নেতৃত্বে এই জনপদে স্বাধীন বাংলাদেশের আদর্শ ধারণকারী একটি শক্তির উন্মেষ ঘটেছিল। ওই আদর্শবাদী শক্তি তথা বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করার লক্ষ্যেই সেদিন ওই পিশাচরা জাতির পিতাকে হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। তাদের পরিকল্পনায় পিতাকে হত্যার পরই তাদের স্বস্তির কারণ ছিল না। তাই বঙ্গমাতাসহ শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু রাসেল সহ দেশে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধু পরিবারের সবাইকে হত্যা করল। খুনিরা জানতো, বঙ্গবন্ধু পরিবারের প্রতিটি সদস্যের এ জাতিকে নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতা রয়েছে। বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে পরিবারের কেউ যাতে নেতৃত্ব নিতে না পারে, সেই লক্ষ্যেই দেশে অবস্থানরত পরিবারের সবাইকে তারা হত্যা করেছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা ও কনিষ্ঠ কন্যা শেখ রেহানা ওই সময়ে বিদেশে ছিলেন। তাই খুনি চক্র তাদেরকে হত্যা করতে পারেনি।

বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামালের অসাধারণ নেতৃত্বের ক্ষমতা ও বহুমুখী গুণাবলীর কারণে তার মৃত্যুর পরও খুনি চক্র তাকে নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিল। সে কারণেই এই চক্র ও তাদের সুবিধাভোগীরা বহু বছর এই প্রতিভাবান নেতার বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও মিথ্যাচার করেছিল। তারা চরম মিথ্যাচার করল যে, শেখ কামাল  নাকি তার বন্ধুদের নিয়ে ব্যাংক ডাকাতি করেছিল। এই জঘন্য মিথ্যাচার তারা ১৫ই আগস্টের পর থেকে করে আসছিল। এটি তাদের একটি পরিকল্পিত মিথ্যাচার ছিল। ব্যাংক ডাকাতি করে থাকলে ওই টাকা সুইস ব্যাংকে থাকার কথা। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর বঙ্গবন্ধু পরিবারের কোনো সদস্যের কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট দেশে-বিদেশে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তারা যে সকল মিথ্যাচার করেছিল, তার প্রত্যেকটিই মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর থেকে এই গোষ্ঠীটিই সেনাবাহিনীকে নিয়ে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালিয়েছিল। তারা অপপ্রচার চালিয়েছিল, আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবার সেনাবাহিনী বিরোধী– সেনাবাহিনীর সাথে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই। অশুভ শক্তির এই অপপ্রচার বহুদিন চলেছে। অথচ মানুষ আস্তে আস্তে জানতে পেরেছে, এই সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুর হাতে তৈরি বাহিনী। তারা জানতে পেরেছে, বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ দুই পুত্র সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছিলেন আর শিশু পুত্র রাসেল দুই ভাইকে অনুসরণ করে সৈনিক হতে চেয়েছিল। শিশু রাসেলের সেই স্বপ্নের কথা জাতির পিতা খুশি মনেই সাংবাদিকদের বলেছিলেন l 

শহীদ শেখ কামাল জাতির পিতা এবং রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের সন্তান হলেও সব সময়ই ক্ষমতার বলয়ের বাইরে থাকতে পছন্দ করতেন। তিনি খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কাজকর্মে যুক্ত থাকতে স্বচ্ছন্দ বোধ করতেন। ক্ষমতার প্রতি তার কোনো মোহই ছিল না। সেনাবাহিনীর লোভনীয় পদ ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে থাকতে চেয়েছিলেন। আবার, রাজনীতিতে ফিরে এসেও কোনো পদ গ্রহণ না করে একজন কর্মী ও সংগঠক হিসেবেই সেখানে মনোনিবেশ করেছিলেন। তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকতে চাইতেন না। তার মতো চৌকস ও অসাধারণ প্রতিভাবান তরুণ নেতৃত্ব সমসাময়িক সময়ে বিশ্বের কোনো রাজনৈতিক পরিবারে ছিল না। সত্তরের দশকের শুরুতে যখন সারা বিশ্বেই তরুণ প্রজন্ম ড্রাগ আর মাদকের দিকে ঝুকছিল, তখন শেখ কামাল তারুণ্য ও যুব সমাজকে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, খেলাধুলা আর রাজনৈতিক কার্যক্রমে যুক্ত করার মাধ্যমে তাদেরকে দেশ গড়ার পথে নিয়ে গিয়েছিলেন। রাষ্ট্র ও সমাজের এমন কোনো জনকল্যাণমূলক কাজ নেই, যেখানে শহীদ শেখ কামালের হাতের ছোঁয়া ছিল না।

বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকলের নৈতিক অবস্থান এবং ক্ষমতার প্রতি মোহমুক্ত মনোভাব, এই পরিবারকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ফলে বঙ্গবন্ধু পরিবারের তৃতীয় প্রজন্মে এসেও পরিবারটি আজও উজ্জ্বল। বিশ্ব রাজনীতিতে ক্ষমতাধর ও ঐতিহাসিক রাজনৈতিক পরিবারগুলো আস্তে আস্তে ক্ষয়িষ্ণু হচ্ছে। এর মূল কারণ তাদের উত্তরাধিকারীরা যোগ্যতার প্রশ্নে পূর্বসূরিদের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি। উপমহাদেশের গান্ধী পরিবার, ভুট্টো পরিবার অনেকটা ম্লান হয়ে যাচ্ছে। আর বঙ্গবন্ধুর পরিবার দিনে দিনে আরও উজ্জ্বল হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা আজ পৃথিবীর অন্যতম ক্ষমতাধর ও সফল রাষ্ট্রনায়ক। বঙ্গবন্ধুর তৃতীয় প্রজন্ম আজ শুধু বাংলাদেশেই অবদান রাখছেন না,  আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করছেন। দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা, দৌহিত্রী সায়মা ওয়াজেদ পুতুল আজ বিশ্বে অটিজম বিষয়ে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। আরেক দৌহিত্রী টিউলিপ সিদ্দীক তরুণ বয়সেই দুই বার ব্রিটিশ এমপি নির্বাচিত। আরেক দৌহিত্র রাদওয়ান সিদ্দিকী ববি বাংলাদেশের উন্নয়নে নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন। সাধারণত বিশ্বের ক্ষমতাধর ও কিংবদন্তি রাজনীতিবিদদের পরিবারে তাদের পরবর্তী প্রজন্মগুলোতে ক্ষমতার প্রকাশটা বেশি থাকে। বঙ্গবন্ধু পরিবারের ক্ষেত্রে এর ব্যতিক্রম। এই পরিবারের নতুন প্রজন্ম ক্ষমতা ধারণ ও প্রকাশের পরিবর্তে জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ভিত্তিক কর্ম কৌশল দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতেই আগ্রহী।

আজ শেখ কামাল বেঁচে থাকলে বাংলাদেশের ইতিহাস অন্য রকমের হতে পারতো। বড় বোন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে তিনি রাষ্ট্র পরিচালনায় সহায়তা করতে পারতেন। তিনি বেঁচে থাকলে ক্রীড়া আর সংস্কৃতিতে বাংলাদেশ অনেক আগেই অনন্য উচ্চতায় চলে যেতো। রাজনীতিতে সৃজনশীলতার প্রবক্তা শেখ কামাল বেঁচে থাকলে রাজনীতি এতো দিনে আরও বেশি সৃজনশীল ও মেধাভিত্তিক হতো। স্বাধীনতার পর অর্থাৎ সত্তরের দশকের শুরুর দিকে বাংলাদেশের রাজনীতিতে, বিশেষভাবে, রাজনীতিতে তরুণ ও যুব সমাজের ইতিবাচক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে এই অসাধারণ মেধাবী সংগঠক বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।

শহীদ শেখ কামালকে নিয়ে জাতীয়ভাবে অনেক বেশি গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। তার বহুমাত্রিক প্রতিভা, নানামুখী জনকল্যাণমূলক কার্যক্রম এবং তার রাষ্ট্র ও সমাজ দর্শন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে একাধিক ডিসিপ্লিনে গবেষণা কর্ম হতে পারে। এই কাজটি শুরু করার আজ সময় এসেছে। ঘাতক চক্র ও তাদের সুবিধাভোগীরা শেখ কামালকে হত্যার পরও জঘন্য অপপ্রচার চালিয়েছিল তার বহুমাত্রিক ব্যক্তিত্ব ও কিংবদন্তিসম নেতৃত্বকে ইতিহাস থেকে আড়াল করার জন্য। ইতিহাসে প্রতিটি মানুষের একটি সত্ত্বা থাকে। মানুষটি জাগতিকভাবে মৃত হলেও ইতিহাসে সেই সত্ত্বা সবসময় জীবিত থাকে। শহীদ শেখ কামালের সেই জাগ্রত সত্ত্বাকে আড়াল করার জন্যই তারা এতো বছর এই মিথ্যাচার ও অপপ্রচার করেছিল। এই মহান তরুণ নেতাকে নিয়ে ব্যাপকভিত্তিক গবেষণার মাধ্যমে তার সঠিক চিত্র নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপনের সময় এসেছে। সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে এই গবেষণা কর্ম হতে পারে। এ লক্ষ্যে একাধিক গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।

এই কিংবদন্তিতুল্য নেতার আজ জন্মদিন। শুভ জন্মদিন ক্যাপ্টেন শেখ কামাল। আমরা আপনাকে অনেক অনেক ভালোবাসী। আপনি আমাদের কাছে স্বপ্নের নায়কের মতো। আপনি বাঙালির হৃদয়ে চিরদিন বেঁচে থাকবেন।

   
বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির দুই ভবনের মাঝ থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা