শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের মধ্যে সিরাজুল আলম খানের চিরবিদায়ে এখন বেঁচে থাকলেন কেবল তোফায়েল আহমেদ। মুজিব বাহিনীর পুরোধা জেনারেল উবানের ভাষ্যে কেমন ছিলেন চতুষ্টয় বীর সেনানী শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ?

মেজর জেনারেল এস এস উবান মুজিব বাহিনীর গঠন, উদ্দেশ্য ও কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে উল্লেখ করেন যে, ‘এক অশান্ত সময়ে আমার সঙ্গে একদল উৎসর্গীকৃত প্রাণতরুণ যুবনেতৃত্বের সাক্ষাৎ ঘটে। পরিচয়ে ধারণা হলো -এরাই একমাত্র নেতৃত্ব, যারা ভালো কিছু দিতে পারবেন। মনে হলো এরা লক্ষ্য উদ্দেশ্য প্রচণ্ডভাবে প্রেরণাদীপ্ত এবং তা অর্জনে অকুতোভয়। শেখ মুজিবের প্রতি প্রগাঢ় আনুগত্য এবং ঘনিষ্ঠতার কারণে নিজেদের মুক্তিবাহিনীর বদলে ‘মুজিব বাহিনী’ নামে অভিহিত হতে চাচ্ছিলেন।’

‘ভারতীয় সেনাবাহিনী কেবল অস্থায়ী সরকারের মতামত গ্রহণ করতেন। অন্য কোনো কর্তৃত্বকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ছিলেন না- তা যতই ফলপ্রসূ হোক বা স্বদেশপ্রেম যতই তীব্র হোক না কেন। দুর্ভাগ্যজনক ছিল তাদের অবস্থান মেনে নেওয়ার মেজাজে ছিল না অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার। আমি এই পরিস্থিতিতেও স্পষ্টতই  আত্মোৎসর্গীকৃত, তীব্র প্রেরণাদীপ্ত এবং সুসংগঠিত একটি তরুণগ্রুপের গুরুত্ব অনুধাবন করছিলাম। সাধারণ বোধ নির্দেশ করছিল যে এদের আমরা সমর্থন দেব এবং মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক সহজতর করে তুলতে যা করণীয়, তা আপ্রাণ করবো - কেননা মুক্তিবাহিনী তো সরাসরি তাজউদ্দীন আহমদের অধিনায়কত্বেই রয়েছে। ভারতীয় মন্ত্রিপরিষদ সচিব আর এন কাও এসব যুবনেতার নেতৃত্ব সম্পর্কে আগেই অবগত ছিলেন। যুবনেতারা মাথাগরমের হলেও আপসহীন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন ছিলেন। তিনি মুজিব বাহিনী গঠনের দায়িত্বটি আমার কাঁধে চড়িয়ে যুবনেতাদের আমার হাতে তুলে দিলেন।’ 

জেনারেল উবানের ভাষ্যমতে, চার যুবনেতা সত্যিই মুক্তিযুদ্ধকালীন যৌথ নেতৃত্বের চমৎকার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। মুজিব বাহিনীর অপারেশন পরিচালনার জন্য চারনেতা বাংলাদেশকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে নিয়েছিলেন। শেখ ফজলুল হক মনি বৃহত্তর চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও সিলেট অঞ্চলের কমান্ডার হিসেবে অধিনায়ক এবং তার সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে সহ-অধিনায়ক ছিলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আব্দুর রব ও জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। বৃহত্তর রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর সমন্বয়ে গঠিত উত্তরাঞ্চলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন সিরাজুল আলম খান, সহ-অধিনায়ক ছিলেন মনিরুল ইসলাম ওরফে মার্শাল মনি। বৃহত্তর খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর ও বৃহত্তর বরিশাল- দক্ষিণাঞ্জলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন তোফায়েল আহমেদ এবং সহঅধিনায়ক ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। মুজিব বাহিনীর সদর দফতর ছিল মেঘালয়ের ডালুতে। এই সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। উপ-অধিনায়ক ছিলেন সৈয়দ আহমেদ। মুজিব বাহিনী বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) নামেও পরিচিত। 

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে চার নেতা যেমন ছিলেন- 

সিরাজুল আলম খান 

সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তিনি প্রগতিবাদী (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালনপালন করতেন এবং ছিলেন আপসহীন। যুদ্ধ করতেন ব্যাঘ্রের ন্যায়, আর কাজ করতেন কবুলদাসের ন্যায়। একাধিকক্রমে কয়েকদিন না খেয়ে না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে পারতেন। শুধু চায়ের ওপর বেঁচে থাকতেন। খেতে বসলে প্রচুর খেতেন। মুরগি-মাংস আর ভাত প্রিয় খাদ্য তার।’

গত শুক্রবার চির অচেনার দেশে চলে যান রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলে পরিচিত সিরাজুল আলম খান। বঙ্গবন্ধুর কাছে-দূরে থাকা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে আছে আলোচনা-সমালোচনা। জানি না, মুজিব বাহিনীর অন্যতম চতুষ্টয়ের একজন তোফায়েল আহমেদের জীবদ্দশায় আমার প্রকাশ করা সমীচীন হবে কি না - তিনি রাজনৈতিক কৌশলগত কারণে কথাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উড়িয়েও দিতে পারেন- তবুও বলছি।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী তোফায়েল আহমেদ আমাকে বলেছিলেন, ‘সিরাজ ভাই (সিরাজুল আলম খান) এর অবদান অস্বীকার করলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না। আমি যে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি দেওয়ার কীর্তি নিচ্ছি সেটির নেপথ্যে সিরাজ ভাই। উপাধিটি যেন তুমি সম্মোধন করে দেই সেজন্য সিরাজ ভাই একরকম লিখে দিয়ে আগের দিন রিহার্সাল করালেন। শেষ পর্যন্ত আমার জীবনে সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি এলো ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯- আমি কারামুক্ত অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে তুমি সম্মোধন করেই ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি ঘোষণা করলাম। মুহূর্তে জনসমুদ্র থেকে মুহূর্মুহু করতালিতে বঙ্গবন্ধুতে অভিষিক্ত হলেন মহান নেতা।’ 

স্বাধীনতাপূর্ব সিরাজুল আলম খান আর স্বাধীনতাত্তোর সিরাজুল আলম খান সম্পূর্ণ ভিন্ন এক সত্তা ভিন্ন এক চরিত্র। ছাত্রলীগের স্বাধীনতার ইশতেহার, জাতির পিতা উপাধি, জাতীয় পতাকা সবকিছুর নেপথ্যে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন যে মানুষটি - সেই সিরাজুল আলম খানকে জাতি চিরকাল স্মরণ করবেই। ইতিহাসের তথ্য-উপাত্তের গবেষণা নিশ্চিত করে এই কথাই সাক্ষ্য দেয় যে, সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র অর্থাৎ জাসদের উদভ্রান্ত উগ্র-দর্শন বঙ্গবন্ধু হত্যার পথকে প্রশস্ত করেছিল এবং উত্থান ঘটিয়েছিল অখ্যাত এক জিয়ার। 

মুজিব বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক তোফায়েল আহমেদ এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের যে নিয়মকানুন অনুসারে সম্মেলন হওয়ার কথা, সে অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলন হয়। কিন্তু একটা অজুহাত তো খুঁজতে হবে ছাত্রলীগ ভাঙার। কেন ছাত্রলীগ দু’ভাগ হলো, সেই প্রশ্নের উত্তর আমরা খুঁজে পাই পরবর্তীকালে জাসদের জন্মের মধ্য দিয়ে। তখন তাদের পরিকল্পনা ছিল- অবাস্তব। 

আব্দুর রাজ্জাক একবার একটি সাক্ষাতকারে স্বাধীনতার পরপরই ছাত্রলীগের বিভেদ-ভাঙন সম্পর্কে বলেন, ‘আমরা সবাই তাড়াতাড়ি কলকাতা থেকে চলে আসি কিন্তু সিরাজুল আলম খান এলেন বেশ কিছুদিন পর। তার আসার পরই ছাত্রলীগের মধ্যে হঠাৎ কিছু কিছু কথা শুরু হয়ে গেল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে...।  আ স ম আব্দুর রব (ডাকসু ভিপি) চৌমুহনীতে গিয়ে বললেন, ‘পরাধীন দেশ স্বাধীন হয়েছে, এবার সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হবে। বিপ্লবের নেতৃত্ব দেবেন একজন যুবনেতা। আপনারা তার জন্য অপেক্ষা করুন। তিনি আসবেন আপনাদের সামনে। আসলে তার (সিরাজুল আলম খান) নেতৃত্ব এবং ভাবমূর্তি তৈরিতে নেমে পড়লেন। দেখলাম পিটার কাসটার্সের সঙ্গে তার সংযোগ, পশ্চিম বাংলার অতি বামদের সঙ্গে যোগসূত্র। যাদের সঙ্গে ট্রটস্কিপন্থীদের যোগসাজশ। একপর্যায়ে যোগসূত্র হলো আন্তর্জাতিক সোসালিস্টদের সঙ্গে - যারা সিআইএ অরগানাইজড। সিরাজুল আলম খান নকশালদের সঙ্গেও সম্পর্ক করেন। জয়প্রকাশ নারায়ণ যিনি মুখে বলতেন সমাজতন্ত্রের কথা, আসলে ছিলেন দক্ষিণপন্থী। তার সঙ্গেও সম্পর্ক ছিলো তার। 

আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘সিরাজুল আলম খান ও আমাকে বঙ্গবন্ধু ডেকে পাঠালেন। বললেন, অস্ত্র জমা দিও না সব, যেগুলো রাখার দরকার সেগুলো রেখে দাও। সমাজ বিপ্লব করতে হবে। প্রতি বিপ্লবীদের উৎখাত করতে হবে।’ 

আব্দুর রাজ্জাকের ভাষ্যমতে, ‘শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে একটা ঠান্ডা লড়াই ছিল, যেটা অতীতেও ছিল। ১৯৬২ সাল থেকেই স্বাধীনতার জন্য  সশস্ত্র বিপ্লব করার জন্য চিন্তাভাবনা শুরু হয়। ১৯৬৪ সালে পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল আলম খান প্রস্তাব করেন সশস্ত্র বিপ্লবের জন্য স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ গঠনের। তখন পর্যন্ত তিনি আমি এবং কাজী আরেফ আহমেদ যুক্ত থাকলেও মুক্তিযুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে শেখ ফজলুল হক মনি ও তোফায়েল আহমেদ এতে যুক্ত হন। তখনকার অবস্থায় আমাদের মধ্যে মতাদর্শগত বিরোধ ছিল না। কিছুটা নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ছিল শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে। ১৯৭২ সালে আমি এবং সিরাজুল আলম খান জাতীয় বিপ্লবী সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর কাছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু গ্রহণ করেননি। আসলে প্রস্তাব গ্রহণের অনুকূল অবস্থাও ছিল না ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা চুক্তি (২৫ বছরের) হয়ে যাওয়ায়।’ 

শেখ ফজলুল হক মনি

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে শেখ ফজলুল হক মনি ছিলেন হালকাপাতলা দেহের এক অগ্নিপুরুষ। মনে হয়েছিল, তিনি প্রকৃতি সৃষ্ট নেতা। স্বদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রচণ্ড রকমের আত্মোৎসর্গেী প্রাণ এবং যে কোনো ধরনের ত্যাগস্বীকারের জন্য ছিলেন প্রস্তুত। প্রায়ই অসুস্থবোধ করতেন কিন্তু কদাপিও কাজ থেকে বিরত থাকতেন না। বন্ধুদের প্রতি আন্তরিক আর শেখ মুজিবের প্রতি অনুগত এক নিবেদিত প্রাণ। রাজনীতি সচেতন, ধীর, চিন্তাশীল নামজাদা সাংবাদিকও। তার আকাঙ্ক্ষা অনেক উপরে। রাজ্জাক আর তোফায়েল তাকে শ্রদ্ধা করতেন। সিরাজুল আলম খান শ্রদ্ধা করলেও সীমিত পরিসরে, দু’জনের আলোচনাই উত্তপ্ত হয়ে উঠতো। তিনি আমাকে বলতেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সৃষ্ট শূন্যতা পূরণ করে চলি।’ সত্যিই বুঝি সেই শূন্যতা পূরণের বিষয়টি মাথায় রেখে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পাশাপাশি শেখ ফজলুল হক মনিকেও হত্যা করে নরপশু ঘাতকরা।  

আব্দুর রাজ্জাক

অগ্নিগর্ভ চার নেতার মধ্যে তিনি ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়চেতা চরিত্রের। বলিষ্ঠ সংগঠক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। অতিমাত্রায় আবেগপ্রবণ। বিচারবোধসম্পন্ন এবং গভীর চিন্তাশীল। কোনো পরিকল্পনার আগে ভাবতেন দীর্ঘ সময়। উৎকর্ষ অর্জনই ছিল তার লক্ষ্য। মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের আরেক অধিনায়ক ও রাজনীতির প্রতিভাবান সংগঠক আব্দুর রাজ্জাকের মহাপ্রয়াণের পর তোফায়েল আহমেদ তাকে রাজনৈতিক সহোদর হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। চোখে কেটেছে তার কান্নার সাঁতার। 

তোফায়েল আহমেদ

চারনেতার মধ্যে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তার কারিশমা হচ্ছে, জন্মগতভাবেই তিনি অকৃত্রিম এবং রাজনৈতিক কাজে কঠিন পরিশ্রমী। কাজ করেছেন শেখ মুজিবুর রহমানের অনুচর হয়ে। তার পত্নী তখন বাংলাদেশে। আমি তাকে নিয়ে আসার একটি পরিকল্পনা দিলাম। জবাবে তিনি বলেন, আল্লাহর হাতে তাদের নিরাপত্তার ভার ছেড়ে দেই না কেন আমরা? লাখো লাখো বাঙালি একই রকমের বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। সবাইকে তো আনা যাবে না।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড
৬ মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ২ হাজার ৭৭৮ জনের : সেভ দ্য রোড

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম