শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯

শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

রাষ্ট্রক্ষমতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটানা ১১ বছর পার করতে যাচ্ছে। স্বৈরাচারকে নিপাত করে এর আগেও পাঁচ বছর জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল। আমরা একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশ পেয়েছিলাম, যার সকল মানুষের জীবনকে ১৯৭১ সালের ভয়াবহ যুদ্ধ ও পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর অত্যাচার লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছিল।  সরকার বা জনগণ সকলেরই আর্থিক অবস্থা শূন্যের কোঠায় ছিলো, যখন আমরা ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীন হই। 

গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে, পাড়া-মহল্লায়, দেশের প্রতিটি জায়গায়, প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি অরাজক পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে আমাদের স্বাধীনতা আসে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সেদিন দেশে না পেলে, এই যুদ্ধবিদ্ধস্ত ও সম্পূর্ণরূপে অভাব অনটনে ভরপুর দেশটিকে উঠিয়ে এনে বিশ্ব দরবারে তার অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হতো না।  বঙ্গবন্ধুর দেশে ফেরার পর, বন্ধু ও বিরোধী নির্বিশেষে, পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের জনগণ আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলো। তাদেরই সহযোগীতায় অন্ন, বস্ত্রের ব্যবস্থা, সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত স্কুল কলেজ, আবাসস্থল পুনর্নিমাণ করে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল। সাড়ে তিন বছরের মাথায় যখন আমাদের ঘর গুছানো মোটামুটিভাবে সহনীয় পর্যায়ে এসেছে, দেশে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে, বিশ্ব দরবারে বীর বাঙালির সম্মান ও মর্যাদা স্থাপিত হয়েছে তখনই জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যা করে, জাতীয় নেতাদেরকে কারাভ্যন্তরে নির্মম ও পৈশাচিকভাবে খুন করে বাংলাদেশেকে পাকিস্তানের দাস করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়।

এই অপশক্তির বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ দীর্ঘসংগ্রাম করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে দেশের সংবিধানকে পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়। এই সফলতার পথ ধরেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। একইভাবে পঁচাত্তরের হত্যাযজ্ঞ ও বেআইনিভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জীবিত বেইমান ও খুনীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। এই অবস্থার মধ্যেই একটি সাধারণ নির্বাচনে, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের হাত ধরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে একাত্তরের পরাজিত জামাত-শিবিরের মূল নেতৃত্বে রাষ্ট্রক্ষমতা পাকিস্তানি অনুচরদের কুক্ষীগত হয়। এরপর শুরু হয় লুটপাট, হত্যা ও রাজনৈতিকভাবে দেশপ্রেম দ্বারা উদ্বুদ্ধ গণমানুষের উপর অমানুষিক নির্যাতন। এই অবস্থা থেকে আরেকদফা সামরিক শাসনের মধ্যদিয়ে লক্ষ, লক্ষ রাজনৈতিক কর্মীর অমানুষিক অত্যাচার পার করে আমরা ২০০৯ সালের প্রথম মাসের, প্রথম সপ্তাহে একটি নির্বাচিত সরকার পাই, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।
       
গত কয়েকদিন আগে খানিকটা ক্ষোভের সাথেই প্রবাসীদের সাথে এক সাক্ষাতকারে জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, মানুষ যত উপরে উঠে, তত ভদ্র হতে হয়, হাম্বল হতে হয়, আমাদের উল্টো। এটা হয় তখনই, যখন হঠাৎ করে পয়সার জোরে নিচ থেকে অনেক উপরে যায় তখন তারা ভাবে "মুই কি হনুরে" সমাজের এই জায়গাটায় একটি আঘাত দেওয়া প্রয়োজন ছিল। অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থের বাহাদুরি সে সম্পদের শো-অফ করা আর যারা সৎ পথে চলবে তারা একেবারে মরে থাকবে এটা তো হতে পারে না"। সেই সংস্কৃতি কারণেই ধন সম্পদ ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে ক্রীতদাসে পরিণত করার প্রক্রিয়া শাসকরা যুগ যুগ ধরে চালিয়ে যাচ্ছিল। এর উপশমের শেখ হাসিনার প্রচেষ্টাকে যারা ধুলিস্যাৎ করতে চাইছে তাদের হাত থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগকে বাংলার জনগণ স্বাগত জানিয়েছে। এই জনসমর্থন শেখ হাসিনার জন্য ব্যক্তিগতভাবে বিপদজনক হবে জেনেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলোকে নিতে তিনি সকলকে অনুপ্রাণিত করেছেন।

জননেত্রী শেখ  হাসিনার প্রথম পাঁচ বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বকালে সাম্প্রদায়িক ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক বোঝাপড়া এবং তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতিস্বরূপ "অসলো ভিত্তিক এমএ গান্ধী ফাউন্ডেশন" ১৯৯৮ সালে তাকে পুরস্কৃত করে। একই সময় পার্বত্য চট্টগ্রামে ২৫ বছরব্যাপী পাহাড়ি বাঙালি সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের স্বীকৃতিস্বরূপ "ইউনেস্কো ফিলিক্স হোপ হাউট বয়োগ্নি" শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  একইবছরে তাঁকে "মাদার তেরেসা শান্তি পুরস্কার" প্রদান করা হয়। ১৯৯৯ সালের ২ আগস্ট জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিসংস্থা (এফএও) শেখ হাসিনাকে "সেরেস মেডেল" প্রদান করে বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আনার জন্য।

২০০০ সালের ৯ এপ্রিল রাজনীতি, অর্থনীতি ও মানবিক ক্ষেত্রে তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য "পার্ল এস বাক" পুরষ্কার প্রদান করে রেন্ডলফ ম্যাকন উইমেনস কলেজ। সাধারণ মানুষের জীবনমান পরিবর্তনে অসামান্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালের ২৫ জুন শেখ হাসিনাকে "মাদার তেরেসা লাইফ টাইম এ্যাচিভম্যান্ট" এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১০ সালের ১২ জুন শান্তি, নিরস্ত্রীকরণ এবং উন্নয়নের জন্য নিরন্তন সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরূপ ইন্ধিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়। শিশু মৃত্যুর হার ৫০ ভাগ কমিয়ে আনায় ২০১০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "জাতিসংঘ পুরস্কার" প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নয়ন সাধনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "সাউথ সাউথ পুরস্কার" দেওয়া হয় শেখ হাসিনাকে। টিকাদান কর্মসূচির অভূতপূর্ণ সাফল্য অর্জনের জন্য "গেভী এলায়েন্স" তাকে এওয়ার্ড প্রদান করে।  দেশে, বিদেশে শান্তি প্রচেষ্টার জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ২০১৩ সালের ৮ই জুন রোটারি শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  নির্ধারিত সময়ের আগেই সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের স্কীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালের ১৩ জুন শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।  তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রবাহ প্রসার, সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু, সর্বসাধারণের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়া, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারে সাফল্য অর্জনের জন্য "সাউথ সাউথ ডাইভারসিটি পুরস্কার" পান ২০১৪ সালের ২১‌ নভেম্বর।  নারী শিক্ষায় অনবদ্য অবদানের জন্য ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর "শান্তি বৃক্ষ" স্মারক তুলে দেয় ইউনেস্কো।

এসডিজি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আইটি ব্যবহার করার জন্য আইটি সেক্টরে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি ও সম্মাননা "আইটি সাস্টেনেবল ডেভোলপম্যান্ট অ্যাওয়ার্ড" ২০১৫ শেখ হাসিনার পক্ষে গ্রহণ করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ভূমিকা রাখার জন্য পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মান "চ্যাম্পিয়ান অব দি আর্থ" পুরস্কার পান শেখ হাসিনা।  নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য "এজেন্ট অব চেইঞ্জ" পুরস্কার পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতিসংঘ উইমেন সংগঠন "প্লানেট ফিফটি ফিফটি চ্যাম্পিয়ান" হিসেবে ২০১৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর এই স্বীকৃতি দেয়। ২০১৮ সালের ২৭ এপ্রিল নারী শিক্ষা ও উদ্যোগ গ্রহণে অসামান্য নেতৃত্ব দানের জন্য "গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড " প্রদান করা হয়। স্পেশাল ডিস্টিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ দেওয়া হয় রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি গ্রহণের কারণে। ইন্টারন্যাশনাল এচিভম্যান্ট এওয়ার্ড দেয় রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। নারী ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য "লাইফ টাইম কন্ট্রিভিউশন ফর উইমেন এমপ্লয়মেন্ট" ২০১৯ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।  তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের স্বীকৃতি হিসাবে "চ্যাম্পিয়ান অব ডেভোলপম্যান্ট ফর ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে" তিনি ভূষিত হন। টিকাদান কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ভ্যাকসিন হিরো উপাধিতে ভূষিত হন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক, দেশের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করা, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের এ কাজে প্রাধান্য দেওয়া ও আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় অবদান রাখার জন্য ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাকে "ড. কালাম শান্তি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স এওয়ার্ড" প্রদান করা হয়।  

এদেশের সাধারণ মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নতি নিয়ে এসে শেখ হাসিনা বিশ্ববাসীকে বাংলার সাফল্যের ইতিহাস ও কর্মকাণ্ড প্রচার করতে সক্ষম হয়েছেন। জীবনের সর্বক্ষেত্রে বাঙালির ও বাংলাদেশের মানুষের যে উন্নতি হয়েছে তা স্বীকৃতিলাভের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। এতো ফিরিস্তি দিয়েছি এজন্য যে, ১৫ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে বাংলার জনগণের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে তাদের আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য প্রবাহ সরবরাহ করে সর্বসাধারণের জীবনে পরিবর্তনের ছোয়া তার শাসনামলে এসেছে। নারী শিক্ষা, আইটি শিক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলা, নারীদের ক্ষমতায়ন গ্লোবাল লিডারশিপে নারীদের অবস্থান নিশ্চিন্তকরণ, বাধ্যতামূলক নারী শিক্ষা প্রবর্তন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিতাড়িত জনগোষ্ঠীকে বাড়িতে ফেরত নিয়ে এসে তাদের জীবন জীবিকা নিশ্চিতকরণসহ যে দক্ষতার পরিচয় বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে, তারই স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের জনগণকে বিশ্বের সকল আন্তর্জাতিক সংস্থা শেখ হাসিনার মাধ্যমে স্বীকৃতি ও সম্মান দান করেছে। এতোসব সাফল্যের পরও দেখা গেলো যে দেশের ভেতরে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অর্থের অপচয়, অপব্যবহার, বৈদেশিক মুদ্রা লোপাট, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার, সুইচ ব্যাংকে হাজার হাজার কোটি টাকা আমানত, ব্রিটেনসহ বিভিন্ন ব্যাংকে একইভাবে ব্যক্তিগত আমানত, মালেয়শিয়ায় সেকেন্ড হোম, কানাডায় (বেগম নগর) তৈরি করেছে বাংলাদেশের সম্পদ অপহরণকারী একটি শ্রেণি। 

এরা সরকারি আমলা, রাজনৈতিক নেতা, জজ, উকিল, সেনাপতি, বড় ব্যবসায়ীর পোশাক পরে, সরকারী কর্মচারীদের লেবাস পরে, শেখ হাসিনার উদ্যোগ মানসম্মত বেতন ভাতার মাধ্যমে স্বচ্ছলভাবে জীবন যাপনের ব্যবস্থাকে বিফল করে দিয়ে, বাংলাদেশকে লুটপাটের অভয়ারণ্যে পরিণত করায় নিয়োজিত রয়েছে। এদের হাতে দেশের সমস্ত মানুষ যেনো জিম্মি হয়ে গেছে। অসৎ উপায়কারীর দাপটে গ্রাম, শহর, বন্দর, পাড়াসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে জীবনযাপন করছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলার জনগণকে এই সামাজিক কুলাঙ্গারদের হাত থেকে সারা দেশটাকে মুক্ত করে জনগণকে তার পিতার স্বপ্ন-সুখ, শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যের বাংলাদেশ তৈরী করার ডাক দিয়ে আমাদের সকলকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।

প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে, তার সাথে সহযোগিতা করে, তার আবেদন এবং অনুরোধকে রক্ষা করে দেশ থেকে মিথ্যা, অসততা অন্যায়, অবিচার দূর করার সংগ্রামে আমাদের সকলকে নিয়োজিত হতে হবে। শেখ হাসিনার কঠোর পরিশ্রমের ফলেই বিশ্বের দরবারে আমাদের একটি সম্মানিত অবস্থান এসেছে। আমাদের দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সাথে একাট্টা হয়ে প্রতিটি এলাকায় যদি সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষদের একত্রিত করে এই দেশকে বর্তমান দুর্বৃত্তায়নের অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে পারে তবে দেশে শান্তি আসবে। এদেশের মানুষ একাত্তরে প্রয়োজনে জীবন দিয়েছে, সম্পদ ত্যাগ করেছে, প্রিয়জনকে হারিয়েছে তবুও দেশের স্বাধীনতাকে শত্রুর পদানত হতে দেয়নি। তাদেরই বংশধর হিসাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার ইন্দ্রজালিক নেতৃত্বে আমরা বাংলার জনগণকে এই দুর্বৃত্তদের হাত থেকে মুক্ত করতে পারবো।  এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার হাত বাড়াতে দেশের ছাত্র, শিক্ষক, শ্রমজীবি মানুষ আমলা, কামলাসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ, সরকারী চাকুরীজীবি, সামরিক বাহিনী, সর্বোপরী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের সদস্যদের নিষ্ঠা, সততা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে দুর্বৃত্ত মুক্ত করতে হবে।

এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের যে যার অবস্থান থেকে রুখে দাঁড়াতে হবে, তাহলেই অন্যায় ও অন্যায়কারীর দম্ভ চূর্ণ করে বাংলার জনগণের মনে স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। এদেশের সাধারণ জনগণের মধ্যে আস্থাহীনতার অবস্থা বিরাজ করছে এই দুর্বত্তদের কারণে। এ থেকে মুক্তির পথ আনতে পারে যদি সরকারের সকল কার্যকলাপের সাথে  নিয়োজিত সকল মানুষ "উপরি আয়" আজই বন্ধ করে দেয় এবং দলমত নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীরা যদি লুটপাটে অংশগ্রহণ বন্ধ করে, দেশ তখনই নতুনদিনের সূর্য দেখবে। এদেশের বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, যথাযোগ্যভাবে নিষ্ঠা ও সততার সাথে প্রয়োগ করতে পারলে এবং "অনুরাগ বিরাগ অথবা আবেগের" বশবর্তী হয়ে আত্মীয় পরিজন সকলকে দুর্নীতির কালো গ্রাস থেকে মুক্ত করতে ও অন্যায় করলে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করলেই এদেশ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে। 

লেখক: সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ফেনীতে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার
দুর্ঘটনায় পাঁচজন মৃত্যুর ঘটনায় কাভার্ড ভ্যান চালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে
চট্টগ্রামে পিন্টু হত্যা মামলায় সাত আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ
ঢাবির প্রবেশমুখে অযথা ভিড় না করতে ডিএমপির অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গাইবান্ধায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের
বড় জয়ে এশিয়া কাপ শুরু আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক
সেন্টমার্টিনে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ ৬ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
সিরাজগঞ্জে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১
কক্সবাজারে ২ লাখ ৭০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার, আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার
নেপালে আটকে পড়া জাতীয় ফুটবল দলের নিরাপদ প্রত্যাবর্তনে তৎপর সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪
ইউক্রেনে রুশ বিমান হামলায় নিহত ২৪

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ
সেদিকুল্লাহ-ওমরজাইয়ের ব্যাটে আফগানদের বড় সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ
নেপালের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং
বিদ্যুৎকেন্দ্রে যান্ত্রিক গোলযোগ, সারা দেশে লোডশেডিং

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ
বুধবার ঢাবির সকল ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া
আপত্তিকর ছবি ভাইরাল, আদালতে ঐশ্বরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে পুড়িয়ে হত্যা, র‌্যাবের হাতে স্বামী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন
এশিয়া কাপ চ্যালেঞ্জিং হবে, তবে শতভাগ দিতে প্রস্তুত দল : লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান
ট্রাম্পের বিরোধিতা সত্বেও জরিপে এগিয়ে জোহরান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত
জাকসুর ভিপি প্রার্থী অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা ফিরিয়ে দিতে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ল স্বর্ণের দাম
বাড়ল স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন
কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীনের হাইকোর্টে জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
শান্তিপূর্ণ ভোট শেষে উত্তাপ
শান্তিপূর্ণ ভোট শেষে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ
পাল্টাপাল্টি যত অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক আরিফিন তুষারের মৃত্যু
সাংবাদিক আরিফিন তুষারের মৃত্যু

নগর জীবন

ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে
ফ্যাসিস্ট পালিয়ে গেলেও দোসরদের রেখে গেছে

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত
কাশ্মীরে দুই ভারতীয় সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

বকেয়া বেতন দাবিতে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ আশুগঞ্জ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ আশুগঞ্জ সার কারখানা

দেশগ্রাম

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়
ডাকসু ভোট নিয়ে শিক্ষার্থীদের ভিড়

নগর জীবন

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের
পাকিস্তানের সঙ্গে খনিজ চুক্তি সই যুক্তরাষ্ট্রের

পূর্ব-পশ্চিম

রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০
রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ২০

পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ
ঘাঘট নদীতে নিখোঁজ যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা