শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯

শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

রাষ্ট্রক্ষমতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটানা ১১ বছর পার করতে যাচ্ছে। স্বৈরাচারকে নিপাত করে এর আগেও পাঁচ বছর জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল। আমরা একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশ পেয়েছিলাম, যার সকল মানুষের জীবনকে ১৯৭১ সালের ভয়াবহ যুদ্ধ ও পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর অত্যাচার লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছিল।  সরকার বা জনগণ সকলেরই আর্থিক অবস্থা শূন্যের কোঠায় ছিলো, যখন আমরা ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীন হই। 

গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে, পাড়া-মহল্লায়, দেশের প্রতিটি জায়গায়, প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি অরাজক পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে আমাদের স্বাধীনতা আসে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সেদিন দেশে না পেলে, এই যুদ্ধবিদ্ধস্ত ও সম্পূর্ণরূপে অভাব অনটনে ভরপুর দেশটিকে উঠিয়ে এনে বিশ্ব দরবারে তার অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হতো না।  বঙ্গবন্ধুর দেশে ফেরার পর, বন্ধু ও বিরোধী নির্বিশেষে, পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের জনগণ আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলো। তাদেরই সহযোগীতায় অন্ন, বস্ত্রের ব্যবস্থা, সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত স্কুল কলেজ, আবাসস্থল পুনর্নিমাণ করে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল। সাড়ে তিন বছরের মাথায় যখন আমাদের ঘর গুছানো মোটামুটিভাবে সহনীয় পর্যায়ে এসেছে, দেশে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে, বিশ্ব দরবারে বীর বাঙালির সম্মান ও মর্যাদা স্থাপিত হয়েছে তখনই জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যা করে, জাতীয় নেতাদেরকে কারাভ্যন্তরে নির্মম ও পৈশাচিকভাবে খুন করে বাংলাদেশেকে পাকিস্তানের দাস করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়।

এই অপশক্তির বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ দীর্ঘসংগ্রাম করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে দেশের সংবিধানকে পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়। এই সফলতার পথ ধরেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। একইভাবে পঁচাত্তরের হত্যাযজ্ঞ ও বেআইনিভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জীবিত বেইমান ও খুনীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। এই অবস্থার মধ্যেই একটি সাধারণ নির্বাচনে, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের হাত ধরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে একাত্তরের পরাজিত জামাত-শিবিরের মূল নেতৃত্বে রাষ্ট্রক্ষমতা পাকিস্তানি অনুচরদের কুক্ষীগত হয়। এরপর শুরু হয় লুটপাট, হত্যা ও রাজনৈতিকভাবে দেশপ্রেম দ্বারা উদ্বুদ্ধ গণমানুষের উপর অমানুষিক নির্যাতন। এই অবস্থা থেকে আরেকদফা সামরিক শাসনের মধ্যদিয়ে লক্ষ, লক্ষ রাজনৈতিক কর্মীর অমানুষিক অত্যাচার পার করে আমরা ২০০৯ সালের প্রথম মাসের, প্রথম সপ্তাহে একটি নির্বাচিত সরকার পাই, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।
       
গত কয়েকদিন আগে খানিকটা ক্ষোভের সাথেই প্রবাসীদের সাথে এক সাক্ষাতকারে জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, মানুষ যত উপরে উঠে, তত ভদ্র হতে হয়, হাম্বল হতে হয়, আমাদের উল্টো। এটা হয় তখনই, যখন হঠাৎ করে পয়সার জোরে নিচ থেকে অনেক উপরে যায় তখন তারা ভাবে "মুই কি হনুরে" সমাজের এই জায়গাটায় একটি আঘাত দেওয়া প্রয়োজন ছিল। অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থের বাহাদুরি সে সম্পদের শো-অফ করা আর যারা সৎ পথে চলবে তারা একেবারে মরে থাকবে এটা তো হতে পারে না"। সেই সংস্কৃতি কারণেই ধন সম্পদ ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে ক্রীতদাসে পরিণত করার প্রক্রিয়া শাসকরা যুগ যুগ ধরে চালিয়ে যাচ্ছিল। এর উপশমের শেখ হাসিনার প্রচেষ্টাকে যারা ধুলিস্যাৎ করতে চাইছে তাদের হাত থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগকে বাংলার জনগণ স্বাগত জানিয়েছে। এই জনসমর্থন শেখ হাসিনার জন্য ব্যক্তিগতভাবে বিপদজনক হবে জেনেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলোকে নিতে তিনি সকলকে অনুপ্রাণিত করেছেন।

জননেত্রী শেখ  হাসিনার প্রথম পাঁচ বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বকালে সাম্প্রদায়িক ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক বোঝাপড়া এবং তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতিস্বরূপ "অসলো ভিত্তিক এমএ গান্ধী ফাউন্ডেশন" ১৯৯৮ সালে তাকে পুরস্কৃত করে। একই সময় পার্বত্য চট্টগ্রামে ২৫ বছরব্যাপী পাহাড়ি বাঙালি সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের স্বীকৃতিস্বরূপ "ইউনেস্কো ফিলিক্স হোপ হাউট বয়োগ্নি" শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  একইবছরে তাঁকে "মাদার তেরেসা শান্তি পুরস্কার" প্রদান করা হয়। ১৯৯৯ সালের ২ আগস্ট জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিসংস্থা (এফএও) শেখ হাসিনাকে "সেরেস মেডেল" প্রদান করে বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আনার জন্য।

২০০০ সালের ৯ এপ্রিল রাজনীতি, অর্থনীতি ও মানবিক ক্ষেত্রে তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য "পার্ল এস বাক" পুরষ্কার প্রদান করে রেন্ডলফ ম্যাকন উইমেনস কলেজ। সাধারণ মানুষের জীবনমান পরিবর্তনে অসামান্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালের ২৫ জুন শেখ হাসিনাকে "মাদার তেরেসা লাইফ টাইম এ্যাচিভম্যান্ট" এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১০ সালের ১২ জুন শান্তি, নিরস্ত্রীকরণ এবং উন্নয়নের জন্য নিরন্তন সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরূপ ইন্ধিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়। শিশু মৃত্যুর হার ৫০ ভাগ কমিয়ে আনায় ২০১০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "জাতিসংঘ পুরস্কার" প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নয়ন সাধনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "সাউথ সাউথ পুরস্কার" দেওয়া হয় শেখ হাসিনাকে। টিকাদান কর্মসূচির অভূতপূর্ণ সাফল্য অর্জনের জন্য "গেভী এলায়েন্স" তাকে এওয়ার্ড প্রদান করে।  দেশে, বিদেশে শান্তি প্রচেষ্টার জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ২০১৩ সালের ৮ই জুন রোটারি শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  নির্ধারিত সময়ের আগেই সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের স্কীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালের ১৩ জুন শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।  তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রবাহ প্রসার, সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু, সর্বসাধারণের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়া, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারে সাফল্য অর্জনের জন্য "সাউথ সাউথ ডাইভারসিটি পুরস্কার" পান ২০১৪ সালের ২১‌ নভেম্বর।  নারী শিক্ষায় অনবদ্য অবদানের জন্য ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর "শান্তি বৃক্ষ" স্মারক তুলে দেয় ইউনেস্কো।

এসডিজি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আইটি ব্যবহার করার জন্য আইটি সেক্টরে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি ও সম্মাননা "আইটি সাস্টেনেবল ডেভোলপম্যান্ট অ্যাওয়ার্ড" ২০১৫ শেখ হাসিনার পক্ষে গ্রহণ করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ভূমিকা রাখার জন্য পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মান "চ্যাম্পিয়ান অব দি আর্থ" পুরস্কার পান শেখ হাসিনা।  নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য "এজেন্ট অব চেইঞ্জ" পুরস্কার পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতিসংঘ উইমেন সংগঠন "প্লানেট ফিফটি ফিফটি চ্যাম্পিয়ান" হিসেবে ২০১৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর এই স্বীকৃতি দেয়। ২০১৮ সালের ২৭ এপ্রিল নারী শিক্ষা ও উদ্যোগ গ্রহণে অসামান্য নেতৃত্ব দানের জন্য "গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড " প্রদান করা হয়। স্পেশাল ডিস্টিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ দেওয়া হয় রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি গ্রহণের কারণে। ইন্টারন্যাশনাল এচিভম্যান্ট এওয়ার্ড দেয় রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। নারী ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য "লাইফ টাইম কন্ট্রিভিউশন ফর উইমেন এমপ্লয়মেন্ট" ২০১৯ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।  তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের স্বীকৃতি হিসাবে "চ্যাম্পিয়ান অব ডেভোলপম্যান্ট ফর ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে" তিনি ভূষিত হন। টিকাদান কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ভ্যাকসিন হিরো উপাধিতে ভূষিত হন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক, দেশের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করা, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের এ কাজে প্রাধান্য দেওয়া ও আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় অবদান রাখার জন্য ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাকে "ড. কালাম শান্তি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স এওয়ার্ড" প্রদান করা হয়।  

এদেশের সাধারণ মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নতি নিয়ে এসে শেখ হাসিনা বিশ্ববাসীকে বাংলার সাফল্যের ইতিহাস ও কর্মকাণ্ড প্রচার করতে সক্ষম হয়েছেন। জীবনের সর্বক্ষেত্রে বাঙালির ও বাংলাদেশের মানুষের যে উন্নতি হয়েছে তা স্বীকৃতিলাভের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। এতো ফিরিস্তি দিয়েছি এজন্য যে, ১৫ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে বাংলার জনগণের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে তাদের আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য প্রবাহ সরবরাহ করে সর্বসাধারণের জীবনে পরিবর্তনের ছোয়া তার শাসনামলে এসেছে। নারী শিক্ষা, আইটি শিক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলা, নারীদের ক্ষমতায়ন গ্লোবাল লিডারশিপে নারীদের অবস্থান নিশ্চিন্তকরণ, বাধ্যতামূলক নারী শিক্ষা প্রবর্তন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিতাড়িত জনগোষ্ঠীকে বাড়িতে ফেরত নিয়ে এসে তাদের জীবন জীবিকা নিশ্চিতকরণসহ যে দক্ষতার পরিচয় বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে, তারই স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের জনগণকে বিশ্বের সকল আন্তর্জাতিক সংস্থা শেখ হাসিনার মাধ্যমে স্বীকৃতি ও সম্মান দান করেছে। এতোসব সাফল্যের পরও দেখা গেলো যে দেশের ভেতরে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অর্থের অপচয়, অপব্যবহার, বৈদেশিক মুদ্রা লোপাট, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার, সুইচ ব্যাংকে হাজার হাজার কোটি টাকা আমানত, ব্রিটেনসহ বিভিন্ন ব্যাংকে একইভাবে ব্যক্তিগত আমানত, মালেয়শিয়ায় সেকেন্ড হোম, কানাডায় (বেগম নগর) তৈরি করেছে বাংলাদেশের সম্পদ অপহরণকারী একটি শ্রেণি। 

এরা সরকারি আমলা, রাজনৈতিক নেতা, জজ, উকিল, সেনাপতি, বড় ব্যবসায়ীর পোশাক পরে, সরকারী কর্মচারীদের লেবাস পরে, শেখ হাসিনার উদ্যোগ মানসম্মত বেতন ভাতার মাধ্যমে স্বচ্ছলভাবে জীবন যাপনের ব্যবস্থাকে বিফল করে দিয়ে, বাংলাদেশকে লুটপাটের অভয়ারণ্যে পরিণত করায় নিয়োজিত রয়েছে। এদের হাতে দেশের সমস্ত মানুষ যেনো জিম্মি হয়ে গেছে। অসৎ উপায়কারীর দাপটে গ্রাম, শহর, বন্দর, পাড়াসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে জীবনযাপন করছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলার জনগণকে এই সামাজিক কুলাঙ্গারদের হাত থেকে সারা দেশটাকে মুক্ত করে জনগণকে তার পিতার স্বপ্ন-সুখ, শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যের বাংলাদেশ তৈরী করার ডাক দিয়ে আমাদের সকলকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।

প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে, তার সাথে সহযোগিতা করে, তার আবেদন এবং অনুরোধকে রক্ষা করে দেশ থেকে মিথ্যা, অসততা অন্যায়, অবিচার দূর করার সংগ্রামে আমাদের সকলকে নিয়োজিত হতে হবে। শেখ হাসিনার কঠোর পরিশ্রমের ফলেই বিশ্বের দরবারে আমাদের একটি সম্মানিত অবস্থান এসেছে। আমাদের দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সাথে একাট্টা হয়ে প্রতিটি এলাকায় যদি সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষদের একত্রিত করে এই দেশকে বর্তমান দুর্বৃত্তায়নের অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে পারে তবে দেশে শান্তি আসবে। এদেশের মানুষ একাত্তরে প্রয়োজনে জীবন দিয়েছে, সম্পদ ত্যাগ করেছে, প্রিয়জনকে হারিয়েছে তবুও দেশের স্বাধীনতাকে শত্রুর পদানত হতে দেয়নি। তাদেরই বংশধর হিসাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার ইন্দ্রজালিক নেতৃত্বে আমরা বাংলার জনগণকে এই দুর্বৃত্তদের হাত থেকে মুক্ত করতে পারবো।  এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার হাত বাড়াতে দেশের ছাত্র, শিক্ষক, শ্রমজীবি মানুষ আমলা, কামলাসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ, সরকারী চাকুরীজীবি, সামরিক বাহিনী, সর্বোপরী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের সদস্যদের নিষ্ঠা, সততা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে দুর্বৃত্ত মুক্ত করতে হবে।

এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের যে যার অবস্থান থেকে রুখে দাঁড়াতে হবে, তাহলেই অন্যায় ও অন্যায়কারীর দম্ভ চূর্ণ করে বাংলার জনগণের মনে স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। এদেশের সাধারণ জনগণের মধ্যে আস্থাহীনতার অবস্থা বিরাজ করছে এই দুর্বত্তদের কারণে। এ থেকে মুক্তির পথ আনতে পারে যদি সরকারের সকল কার্যকলাপের সাথে  নিয়োজিত সকল মানুষ "উপরি আয়" আজই বন্ধ করে দেয় এবং দলমত নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীরা যদি লুটপাটে অংশগ্রহণ বন্ধ করে, দেশ তখনই নতুনদিনের সূর্য দেখবে। এদেশের বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, যথাযোগ্যভাবে নিষ্ঠা ও সততার সাথে প্রয়োগ করতে পারলে এবং "অনুরাগ বিরাগ অথবা আবেগের" বশবর্তী হয়ে আত্মীয় পরিজন সকলকে দুর্নীতির কালো গ্রাস থেকে মুক্ত করতে ও অন্যায় করলে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করলেই এদেশ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে। 

লেখক: সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
নিউইয়র্কে তিন দিনের নাট্যোৎসব
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
সিডনিতে ‘জুলাই সমাবেশ’ অনুষ্ঠিত
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কুলাউড়া ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন ফ্রান্সের নতুন কমিটি গঠন
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
সিডনিতে ‘ভবের হাটে’ বাউল গানে মুগ্ধ প্রবাসীরা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
আমিরাতে হাটহাজারী সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠিত
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
টরন্টোতে ঋত্বিক ঘটকের শতবর্ষ উদযাপন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
আজমান বাংলাদেশ সমিতিতে কনস্যুলেট সেবা উদ্বোধন
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ
সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা
জুলাই আন্দোলনের সেই ঐক্য আর আগের মতো নেই : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম