শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৭ অক্টোবর, ২০১৯

শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

সুলতান মাহমুদ শরীফ
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার সাফল্য ও আওয়ামী লীগ কর্মীদের প্রত্যাশা

রাষ্ট্রক্ষমতায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ একটানা ১১ বছর পার করতে যাচ্ছে। স্বৈরাচারকে নিপাত করে এর আগেও পাঁচ বছর জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রক্ষমতার দায়িত্বে নিয়োজিত ছিল। আমরা একটি যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশ পেয়েছিলাম, যার সকল মানুষের জীবনকে ১৯৭১ সালের ভয়াবহ যুদ্ধ ও পাকিস্তানী দখলদার বাহিনীর অত্যাচার লণ্ডভণ্ড করে দিয়েছিল।  সরকার বা জনগণ সকলেরই আর্থিক অবস্থা শূন্যের কোঠায় ছিলো, যখন আমরা ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে স্বাধীন হই। 

গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে, পাড়া-মহল্লায়, দেশের প্রতিটি জায়গায়, প্রতিটি ক্ষেত্রে একটি অরাজক পরিস্থিতির মধ্যদিয়ে আমাদের স্বাধীনতা আসে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সেদিন দেশে না পেলে, এই যুদ্ধবিদ্ধস্ত ও সম্পূর্ণরূপে অভাব অনটনে ভরপুর দেশটিকে উঠিয়ে এনে বিশ্ব দরবারে তার অবস্থান নিশ্চিত করা সম্ভব হতো না।  বঙ্গবন্ধুর দেশে ফেরার পর, বন্ধু ও বিরোধী নির্বিশেষে, পৃথিবীর সকল রাষ্ট্রের জনগণ আমাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলো। তাদেরই সহযোগীতায় অন্ন, বস্ত্রের ব্যবস্থা, সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত স্কুল কলেজ, আবাসস্থল পুনর্নিমাণ করে স্বাধীন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল। সাড়ে তিন বছরের মাথায় যখন আমাদের ঘর গুছানো মোটামুটিভাবে সহনীয় পর্যায়ে এসেছে, দেশে কৃষি উৎপাদন বেড়েছে, বিশ্ব দরবারে বীর বাঙালির সম্মান ও মর্যাদা স্থাপিত হয়েছে তখনই জাতির জনককে স্বপরিবারে হত্যা করে, জাতীয় নেতাদেরকে কারাভ্যন্তরে নির্মম ও পৈশাচিকভাবে খুন করে বাংলাদেশেকে পাকিস্তানের দাস করার ষড়যন্ত্র শুরু হয়।

এই অপশক্তির বিরুদ্ধে বাংলার মানুষ দীর্ঘসংগ্রাম করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এনে দেশের সংবিধানকে পুনঃস্থাপন করতে সফল হয়। এই সফলতার পথ ধরেই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। একইভাবে পঁচাত্তরের হত্যাযজ্ঞ ও বেআইনিভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জীবিত বেইমান ও খুনীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করা হয়। এই অবস্থার মধ্যেই একটি সাধারণ নির্বাচনে, আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের হাত ধরে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে একাত্তরের পরাজিত জামাত-শিবিরের মূল নেতৃত্বে রাষ্ট্রক্ষমতা পাকিস্তানি অনুচরদের কুক্ষীগত হয়। এরপর শুরু হয় লুটপাট, হত্যা ও রাজনৈতিকভাবে দেশপ্রেম দ্বারা উদ্বুদ্ধ গণমানুষের উপর অমানুষিক নির্যাতন। এই অবস্থা থেকে আরেকদফা সামরিক শাসনের মধ্যদিয়ে লক্ষ, লক্ষ রাজনৈতিক কর্মীর অমানুষিক অত্যাচার পার করে আমরা ২০০৯ সালের প্রথম মাসের, প্রথম সপ্তাহে একটি নির্বাচিত সরকার পাই, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।
       
গত কয়েকদিন আগে খানিকটা ক্ষোভের সাথেই প্রবাসীদের সাথে এক সাক্ষাতকারে জননেত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, মানুষ যত উপরে উঠে, তত ভদ্র হতে হয়, হাম্বল হতে হয়, আমাদের উল্টো। এটা হয় তখনই, যখন হঠাৎ করে পয়সার জোরে নিচ থেকে অনেক উপরে যায় তখন তারা ভাবে "মুই কি হনুরে" সমাজের এই জায়গাটায় একটি আঘাত দেওয়া প্রয়োজন ছিল। অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থের বাহাদুরি সে সম্পদের শো-অফ করা আর যারা সৎ পথে চলবে তারা একেবারে মরে থাকবে এটা তো হতে পারে না"। সেই সংস্কৃতি কারণেই ধন সম্পদ ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সাধারণ মানুষকে ক্রীতদাসে পরিণত করার প্রক্রিয়া শাসকরা যুগ যুগ ধরে চালিয়ে যাচ্ছিল। এর উপশমের শেখ হাসিনার প্রচেষ্টাকে যারা ধুলিস্যাৎ করতে চাইছে তাদের হাত থেকে রাষ্ট্রক্ষমতা জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগকে বাংলার জনগণ স্বাগত জানিয়েছে। এই জনসমর্থন শেখ হাসিনার জন্য ব্যক্তিগতভাবে বিপদজনক হবে জেনেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপগুলোকে নিতে তিনি সকলকে অনুপ্রাণিত করেছেন।

জননেত্রী শেখ  হাসিনার প্রথম পাঁচ বছরের প্রধানমন্ত্রীত্বকালে সাম্প্রদায়িক ভ্রাতৃত্ব, সামাজিক বোঝাপড়া এবং তৃণমূল পর্যায়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বীকৃতিস্বরূপ "অসলো ভিত্তিক এমএ গান্ধী ফাউন্ডেশন" ১৯৯৮ সালে তাকে পুরস্কৃত করে। একই সময় পার্বত্য চট্টগ্রামে ২৫ বছরব্যাপী পাহাড়ি বাঙালি সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের স্বীকৃতিস্বরূপ "ইউনেস্কো ফিলিক্স হোপ হাউট বয়োগ্নি" শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  একইবছরে তাঁকে "মাদার তেরেসা শান্তি পুরস্কার" প্রদান করা হয়। ১৯৯৯ সালের ২ আগস্ট জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষিসংস্থা (এফএও) শেখ হাসিনাকে "সেরেস মেডেল" প্রদান করে বাংলাদেশে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা আনার জন্য।

২০০০ সালের ৯ এপ্রিল রাজনীতি, অর্থনীতি ও মানবিক ক্ষেত্রে তার লক্ষ্য অর্জনের জন্য "পার্ল এস বাক" পুরষ্কার প্রদান করে রেন্ডলফ ম্যাকন উইমেনস কলেজ। সাধারণ মানুষের জীবনমান পরিবর্তনে অসামান্য অবদানের জন্য ২০০৬ সালের ২৫ জুন শেখ হাসিনাকে "মাদার তেরেসা লাইফ টাইম এ্যাচিভম্যান্ট" এওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১০ সালের ১২ জুন শান্তি, নিরস্ত্রীকরণ এবং উন্নয়নের জন্য নিরন্তন সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরূপ ইন্ধিরা গান্ধী শান্তি পুরস্কার প্রদান করা হয়। শিশু মৃত্যুর হার ৫০ ভাগ কমিয়ে আনায় ২০১০ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "জাতিসংঘ পুরস্কার" প্রদান করে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্যের উন্নয়ন সাধনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর "সাউথ সাউথ পুরস্কার" দেওয়া হয় শেখ হাসিনাকে। টিকাদান কর্মসূচির অভূতপূর্ণ সাফল্য অর্জনের জন্য "গেভী এলায়েন্স" তাকে এওয়ার্ড প্রদান করে।  দেশে, বিদেশে শান্তি প্রচেষ্টার জন্য রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ২০১৩ সালের ৮ই জুন রোটারি শান্তি পুরস্কার প্রদান করে।  নির্ধারিত সময়ের আগেই সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের স্কীকৃতিস্বরূপ ২০১৩ সালের ১৩ জুন শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।  তৃণমূল পর্যায়ে তথ্যপ্রবাহ প্রসার, সার্বজনীন শিক্ষা ব্যবস্থা চালু, সর্বসাধারণের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌছে দেওয়া, সীমিত সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহারে সাফল্য অর্জনের জন্য "সাউথ সাউথ ডাইভারসিটি পুরস্কার" পান ২০১৪ সালের ২১‌ নভেম্বর।  নারী শিক্ষায় অনবদ্য অবদানের জন্য ২০১৪ সালের ৮ সেপ্টেম্বর "শান্তি বৃক্ষ" স্মারক তুলে দেয় ইউনেস্কো।

এসডিজি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আইটি ব্যবহার করার জন্য আইটি সেক্টরে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি ও সম্মাননা "আইটি সাস্টেনেবল ডেভোলপম্যান্ট অ্যাওয়ার্ড" ২০১৫ শেখ হাসিনার পক্ষে গ্রহণ করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ভূমিকা রাখার জন্য পরিবেশ বিষয়ক সর্বোচ্চ সম্মান "চ্যাম্পিয়ান অব দি আর্থ" পুরস্কার পান শেখ হাসিনা।  নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদান রাখার জন্য "এজেন্ট অব চেইঞ্জ" পুরস্কার পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নারীর ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতিসংঘ উইমেন সংগঠন "প্লানেট ফিফটি ফিফটি চ্যাম্পিয়ান" হিসেবে ২০১৬ সালের ২১ সেপ্টেম্বর এই স্বীকৃতি দেয়। ২০১৮ সালের ২৭ এপ্রিল নারী শিক্ষা ও উদ্যোগ গ্রহণে অসামান্য নেতৃত্ব দানের জন্য "গ্লোবাল উইমেনস লিডারশিপ এওয়ার্ড " প্রদান করা হয়। স্পেশাল ডিস্টিংশন অ্যাওয়ার্ড ফর লিডারশিপ দেওয়া হয় রোহিঙ্গাদের আশ্রয়দানে দায়িত্বশীল নীতি গ্রহণের কারণে। ইন্টারন্যাশনাল এচিভম্যান্ট এওয়ার্ড দেয় রোহিঙ্গা ইস্যুতে দূরদর্শী নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য। নারী ক্ষমতায়নে অসামান্য অবদানের জন্য "লাইফ টাইম কন্ট্রিভিউশন ফর উইমেন এমপ্লয়মেন্ট" ২০১৯ এওয়ার্ড প্রদান করা হয়।  তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের স্বীকৃতি হিসাবে "চ্যাম্পিয়ান অব ডেভোলপম্যান্ট ফর ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ডে" তিনি ভূষিত হন। টিকাদান কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য ভ্যাকসিন হিরো উপাধিতে ভূষিত হন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ-ভারত সুসম্পর্ক, দেশের কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করা, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের এ কাজে প্রাধান্য দেওয়া ও আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় অবদান রাখার জন্য ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর শেখ হাসিনাকে "ড. কালাম শান্তি ইন্টারন্যাশনাল এক্সেলেন্স এওয়ার্ড" প্রদান করা হয়।  

এদেশের সাধারণ মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে উন্নতি নিয়ে এসে শেখ হাসিনা বিশ্ববাসীকে বাংলার সাফল্যের ইতিহাস ও কর্মকাণ্ড প্রচার করতে সক্ষম হয়েছেন। জীবনের সর্বক্ষেত্রে বাঙালির ও বাংলাদেশের মানুষের যে উন্নতি হয়েছে তা স্বীকৃতিলাভের যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছে। এতো ফিরিস্তি দিয়েছি এজন্য যে, ১৫ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় থেকে বাংলার জনগণের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদা মিটিয়ে তাদের আবাসস্থলের ব্যবস্থা করে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্য প্রবাহ সরবরাহ করে সর্বসাধারণের জীবনে পরিবর্তনের ছোয়া তার শাসনামলে এসেছে। নারী শিক্ষা, আইটি শিক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তনের মোকাবেলা, নারীদের ক্ষমতায়ন গ্লোবাল লিডারশিপে নারীদের অবস্থান নিশ্চিন্তকরণ, বাধ্যতামূলক নারী শিক্ষা প্রবর্তন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বিতাড়িত জনগোষ্ঠীকে বাড়িতে ফেরত নিয়ে এসে তাদের জীবন জীবিকা নিশ্চিতকরণসহ যে দক্ষতার পরিচয় বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে, তারই স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশের জনগণকে বিশ্বের সকল আন্তর্জাতিক সংস্থা শেখ হাসিনার মাধ্যমে স্বীকৃতি ও সম্মান দান করেছে। এতোসব সাফল্যের পরও দেখা গেলো যে দেশের ভেতরে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, অর্থের অপচয়, অপব্যবহার, বৈদেশিক মুদ্রা লোপাট, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার, সুইচ ব্যাংকে হাজার হাজার কোটি টাকা আমানত, ব্রিটেনসহ বিভিন্ন ব্যাংকে একইভাবে ব্যক্তিগত আমানত, মালেয়শিয়ায় সেকেন্ড হোম, কানাডায় (বেগম নগর) তৈরি করেছে বাংলাদেশের সম্পদ অপহরণকারী একটি শ্রেণি। 

এরা সরকারি আমলা, রাজনৈতিক নেতা, জজ, উকিল, সেনাপতি, বড় ব্যবসায়ীর পোশাক পরে, সরকারী কর্মচারীদের লেবাস পরে, শেখ হাসিনার উদ্যোগ মানসম্মত বেতন ভাতার মাধ্যমে স্বচ্ছলভাবে জীবন যাপনের ব্যবস্থাকে বিফল করে দিয়ে, বাংলাদেশকে লুটপাটের অভয়ারণ্যে পরিণত করায় নিয়োজিত রয়েছে। এদের হাতে দেশের সমস্ত মানুষ যেনো জিম্মি হয়ে গেছে। অসৎ উপায়কারীর দাপটে গ্রাম, শহর, বন্দর, পাড়াসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি মানুষ প্রতিনিয়ত দুর্ভোগে জীবনযাপন করছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলার জনগণকে এই সামাজিক কুলাঙ্গারদের হাত থেকে সারা দেশটাকে মুক্ত করে জনগণকে তার পিতার স্বপ্ন-সুখ, শান্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যের বাংলাদেশ তৈরী করার ডাক দিয়ে আমাদের সকলকে কৃতজ্ঞতা পাশে আবদ্ধ করেছেন।

প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে, তার সাথে সহযোগিতা করে, তার আবেদন এবং অনুরোধকে রক্ষা করে দেশ থেকে মিথ্যা, অসততা অন্যায়, অবিচার দূর করার সংগ্রামে আমাদের সকলকে নিয়োজিত হতে হবে। শেখ হাসিনার কঠোর পরিশ্রমের ফলেই বিশ্বের দরবারে আমাদের একটি সম্মানিত অবস্থান এসেছে। আমাদের দেশের মানুষ শেখ হাসিনার সাথে একাট্টা হয়ে প্রতিটি এলাকায় যদি সৎ ও নিষ্ঠাবান মানুষদের একত্রিত করে এই দেশকে বর্তমান দুর্বৃত্তায়নের অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে পারে তবে দেশে শান্তি আসবে। এদেশের মানুষ একাত্তরে প্রয়োজনে জীবন দিয়েছে, সম্পদ ত্যাগ করেছে, প্রিয়জনকে হারিয়েছে তবুও দেশের স্বাধীনতাকে শত্রুর পদানত হতে দেয়নি। তাদেরই বংশধর হিসাবে জননেত্রী শেখ হাসিনার ইন্দ্রজালিক নেতৃত্বে আমরা বাংলার জনগণকে এই দুর্বৃত্তদের হাত থেকে মুক্ত করতে পারবো।  এই প্রচেষ্টায় সহযোগিতার হাত বাড়াতে দেশের ছাত্র, শিক্ষক, শ্রমজীবি মানুষ আমলা, কামলাসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ, সরকারী চাকুরীজীবি, সামরিক বাহিনী, সর্বোপরী আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিচার বিভাগের সদস্যদের নিষ্ঠা, সততা ও কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে দেশকে দুর্বৃত্ত মুক্ত করতে হবে।

এই প্রতিজ্ঞা নিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের যে যার অবস্থান থেকে রুখে দাঁড়াতে হবে, তাহলেই অন্যায় ও অন্যায়কারীর দম্ভ চূর্ণ করে বাংলার জনগণের মনে স্বস্তি ও শান্তি ফিরে আসবে। এদেশের সাধারণ জনগণের মধ্যে আস্থাহীনতার অবস্থা বিরাজ করছে এই দুর্বত্তদের কারণে। এ থেকে মুক্তির পথ আনতে পারে যদি সরকারের সকল কার্যকলাপের সাথে  নিয়োজিত সকল মানুষ "উপরি আয়" আজই বন্ধ করে দেয় এবং দলমত নির্বিশেষে রাজনৈতিক নেতা ও কর্মীরা যদি লুটপাটে অংশগ্রহণ বন্ধ করে, দেশ তখনই নতুনদিনের সূর্য দেখবে। এদেশের বিচার ব্যবস্থা, শাসন ব্যবস্থা, যথাযোগ্যভাবে নিষ্ঠা ও সততার সাথে প্রয়োগ করতে পারলে এবং "অনুরাগ বিরাগ অথবা আবেগের" বশবর্তী হয়ে আত্মীয় পরিজন সকলকে দুর্নীতির কালো গ্রাস থেকে মুক্ত করতে ও অন্যায় করলে শাস্তি বিধান নিশ্চিত করলেই এদেশ বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা হবে। 

লেখক: সভাপতি, যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
শ্রমবাজার নিয়ে আলোচনা করতে মালয়েশিয়ায় আসিফ নজরুল
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিষিদ্ধ করার দাবিতে নিউইয়র্কে সমাবেশ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
মালয়েশিয়ান-আসিয়ান ইয়ুথ এসডিজি সামিটে ইয়ুথ হাব ফাউন্ডেশনের অংশগ্রহণ
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
‘অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’ আগামী অক্টোবরে
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সর্বশেষ খবর
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ‘লংমার্চ টু যমুনা’ অভিমুখে জবি শিক্ষার্থীরা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ
নাম্বার ওয়ান হতে চান মিরাজ

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ১২ ঘণ্টা পর দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
৭ অঞ্চলে ঝড়সহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা
বিনিয়োগ পরিবেশ তৈরির পরামর্শ ও সুপারিশ গ্রহণের লক্ষ্যে বিডা'র সভা

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?
বক্স অফিসে কত আয় করল অজয়ের ‘রেইড টু’?

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত
দুর্নীতি মামলায় জুবাইদা রহমানের জামিন, আপিল শুনানির জন্য গৃহীত

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি
সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে সারা দেশে ছাত্রদলের কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত
কানাডার নতুন মন্ত্রিসভার শপথ অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর অর্থনীতির হৃদপিণ্ড: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি
বেনাপোল কাস্টমসে চলছে কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ৫৬ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা বাড়ায় যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১
গাজায় বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত ৮১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন
অস্কারজয়ী পরিচালক রবার্ট বেন্টন মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল
ঢাবি ছাত্র সাম্য হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে: সাদা দল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়
আজ ঢাকার বাতাস সহনীয়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৪ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বৃদ্ধাকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু
ঝিনাইদহে বাংলা মদপানে একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা
আন্দালিব পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ
চার দিনের রিমান্ডে মমতাজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো
ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সেনা বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’
‘হাইকোর্টের রায়ে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন বাতিল দেশের ইতিহাসে প্রথম’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!
প্রেমিকার মোবাইলে হোটেলের ওয়াইফাই সংযোগ, রাগে সম্পর্কচ্ছেদ প্রেমিকের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ
মমতাজের ৭ দিনের রিমান্ড চাইবে পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা
ধার করে, টাকা ছাপিয়ে বাজেট বাস্তবায়ন করবো না : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে
মানবিক করিডর নিয়ে জনগণ অন্ধকারে

নগর জীবন

ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা
ইতালিয়ান ওপেনে দাপট দেখাচ্ছেন সাবালেঙ্কা

মাঠে ময়দানে