শিরোনাম
- আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
- গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
- গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
- স্বর্ণের দাম কমেছে
- ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
- ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
- রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
- আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
- দুর্গাপূজা ঘিরে স্বৈরাচারের অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে : তারেক রহমান
- র্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে পাঁচজনের মৃত্যু
- ‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
- শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
- ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
- ‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ এ উড্ডয়ন প্রশিক্ষণ অনুশীলন
- ‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
- ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
- দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফের লন্ডন-সিলেট ফ্লাইট চালুর সিদ্ধান্ত
যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন

প্রবাসী সিলেটিদের অসন্তোষের মুখে বিমান লন্ডন সিলেট ফ্লাইট আবারো চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৯ আগস্ট লন্ডন থেকে ছেড়ে যাওয়া বিমান সিলেটে পৌঁছাবে ১০ আগস্ট সকালে।
এর আগে গত ১৬ জুলাই এক আদেশ দিয়ে ২৬ জুলাই থেকে বিমান বাংলাদেশ হঠাৎ করেই লন্ডন-সিলেট ফ্লাইট বাতিল করে সরাসরি ঢাকা নিয়ে যায়, এরপরে ঢাকা নেমে প্রবাসীরা ইমিগ্রেশন করে লাগেজ কালেক্ট করে তারপর ডমেস্টিকে গিয়ে ফ্লাইট ধরতে হয়। এই নতুন নিয়মে প্রবাসীদের মারাত্মক হয়রানির মুখে পড়তে হয়। এরপর ব্রিটেনে বসবাসরত প্রবাসীরাসহ বিভিন্ন সংগঠন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। প্রচণ্ড অসন্তোষের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য করা হয় বিমানকে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবুল মোমেন প্রবাসীদের দাবি শুনে তাৎক্ষণিক এর সমাধানে এগিয়ে আসেন। ৩১ জুলাই বৃহস্পতিবার এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবুল মোমেন বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিমান যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটার ব্যাপারে আমি সিলেট এবং ব্রিটেন থেকে একাধিক ফোন পেয়েছি। প্রবাসী সিলেটিদের কষ্ট এবং হয়রানির কথা চিন্তা করে আমরা আজকেই কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরমধ্যে যেসব দেশে করোনা সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক করেনি তাদের সেইসব দেশে যেতে হলে করোনা সার্টিফিকেট নিতে হবে না। এতে হয়রানি ও টাকা খরচ হবে না।
লন্ডন সিলেট ফ্লাইট নিয়ে বিমানের সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমরা কথা বলেছি, বিমান আমাদের জানিয়েছে সিলেটে করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটি নেই। আজকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের মিটিংয়ে। সিলেট এবং চট্রগ্রামে একটি করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটি তৈরি করা হবে। যারা লন্ডন থেকে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে আসবেন তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে যাবেন। আর যাদের সার্টিফিকেট থাকবে না তারা করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটিতে থাকবেন। তাদের ঢাকায় নেমে হাঙ্গামা আর হয়রারি পোহাতে হবে না।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর