শিরোনাম
- ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
- রাবি শিক্ষকের বহিষ্কার দাবিতে বিক্ষোভ
- জোর করে ঐকমত্য চাপিয়ে দেওয়া যায় না : রুমিন ফারহানা
- রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৫
- খ্যাতনামা অভিনেতা প্রেম চোপড়া হাসপাতালে ভর্তি
- জাতীয়করণের দাবিতে ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষকদের টানা আন্দোলন
- দিল্লি বিস্ফোরণে জড়িত কেউ রেহাই পাবে না: মোদি
- সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
- বাঞ্ছারামপুরে ৪ কেজি গাঁজাসহ তিন নারী গ্রেফতার
- ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭০৩ মামলা
- ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
- ৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
- ১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
- ভারত ভ্রমণে সতর্কতা জারি যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের
- সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের রায় ২০ নভেম্বর
- টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
- ব্যাচেলর দিবস আজ
- দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্ত হচ্ছে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে: অমিত শাহ
- ভারতের সঙ্গে নতুন বাণিজ্য চুক্তির দ্বারপ্রান্তে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
ফের লন্ডন-সিলেট ফ্লাইট চালুর সিদ্ধান্ত
যুক্তরাজ্য প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন
প্রবাসী সিলেটিদের অসন্তোষের মুখে বিমান লন্ডন সিলেট ফ্লাইট আবারো চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৯ আগস্ট লন্ডন থেকে ছেড়ে যাওয়া বিমান সিলেটে পৌঁছাবে ১০ আগস্ট সকালে।
এর আগে গত ১৬ জুলাই এক আদেশ দিয়ে ২৬ জুলাই থেকে বিমান বাংলাদেশ হঠাৎ করেই লন্ডন-সিলেট ফ্লাইট বাতিল করে সরাসরি ঢাকা নিয়ে যায়, এরপরে ঢাকা নেমে প্রবাসীরা ইমিগ্রেশন করে লাগেজ কালেক্ট করে তারপর ডমেস্টিকে গিয়ে ফ্লাইট ধরতে হয়। এই নতুন নিয়মে প্রবাসীদের মারাত্মক হয়রানির মুখে পড়তে হয়। এরপর ব্রিটেনে বসবাসরত প্রবাসীরাসহ বিভিন্ন সংগঠন এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়। প্রচণ্ড অসন্তোষের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য করা হয় বিমানকে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবুল মোমেন প্রবাসীদের দাবি শুনে তাৎক্ষণিক এর সমাধানে এগিয়ে আসেন। ৩১ জুলাই বৃহস্পতিবার এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আবুল মোমেন বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে বিমান যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সেটার ব্যাপারে আমি সিলেট এবং ব্রিটেন থেকে একাধিক ফোন পেয়েছি। প্রবাসী সিলেটিদের কষ্ট এবং হয়রানির কথা চিন্তা করে আমরা আজকেই কিছু সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরমধ্যে যেসব দেশে করোনা সার্টিফিকেট বাধ্যতামূলক করেনি তাদের সেইসব দেশে যেতে হলে করোনা সার্টিফিকেট নিতে হবে না। এতে হয়রানি ও টাকা খরচ হবে না।
লন্ডন সিলেট ফ্লাইট নিয়ে বিমানের সিদ্ধান্তের বিষয়ে আমরা কথা বলেছি, বিমান আমাদের জানিয়েছে সিলেটে করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটি নেই। আজকে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আন্তঃমন্ত্রণালয়ের মিটিংয়ে। সিলেট এবং চট্রগ্রামে একটি করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটি তৈরি করা হবে। যারা লন্ডন থেকে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে আসবেন তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে যাবেন। আর যাদের সার্টিফিকেট থাকবে না তারা করোনা ইনস্টিটিউশন ফ্যাসিলিটিতে থাকবেন। তাদের ঢাকায় নেমে হাঙ্গামা আর হয়রারি পোহাতে হবে না।
বিডি-প্রতিদিন/শফিক
এই বিভাগের আরও খবর