শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, শুক্রবার, ১১ জুলাই, ২০২৫

প্রবাসীদের অভিমত

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী বাংলাদেশিরা স্বদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চেয়েছেন। ৫ থেকে ৭ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে প্রবাসী সাংবাদিকদের করা জনমত জরিপে অংশ নেওয়া বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিত্বকারী দেড় শতাধিক প্রবাসীর অভিমত থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। 

নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, ভার্জিনিয়া, বস্টন, মিশিগান, শিকাগো, জর্জিয়া, ফ্লোরিডা, লুইজিয়ানা, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস প্রভৃতি স্থানের প্রবাসীর অংশগ্রহণে চালিত জরিপে দেখা যায়, ৮০ শতাংশের বেশি প্রবাসী মনে করেন দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ও আগেকার মতোই দুর্নীতি-চাঁদাবাজি-দখলবাজি অব্যাহত রয়েছে। শুধু গুমের ভীতি কমলেও খুনের ঘটনা হরদম ঘটছে পুলিশ প্রশাসনের সামনেই। দেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে এ রকম নাজুক পরিস্থিতির উদ্ভব কখনো হয়নি। 

প্রবাসীরা আইনশৃঙ্খলার এ ধরনের অবনতিশীল পরিস্থিতির অবসানে অবিলম্বে জাতীয় সংসদের নির্বাচন চেয়েছেন এবং ঐকমত্যে উপনীত হওয়া ইস্যুসমূহের ব্যাপক সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের জন্য রেখে দেওয়ার সুপারিশ করেছেন। ৫৫% প্রবাসী বলেছেন, বৈষম্যমুক্ত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার পূরণে ড. ইউনূস ও তাঁর সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করে তাঁকে স্বৈরাচার বলা হচ্ছে, ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে তা কয়েক গুণ বেড়েছে। গুটিকতক সন্ত্রাসী এবং রাজনৈতিক মাস্তান ছাড়া কেউই এখন স্বস্তিতে নেই বলেও প্রবাসীরা মন্তব্য করেছেন। ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখল ও বদলি বাণিজ্য হ্রাস দূরের কথা কয়েক গুণ বেড়েছে বলেও উল্লেখ করেছেন নেতৃস্থানীয় প্রবাসীরা।

জরিপে অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ছিলেন জর্জিয়া স্টেটের সিনেটর (ডেমোক্র্যাট) শেখ রহমান, ওয়ালস্ট্রিট জার্নালের আন্তর্জাতিক অর্থনীতি বিশ্লেষক-লেখক অধ্যাপক ড. ফাইজুল ইসলাম, নিউ অর্লিন্স ইউনিভার্সিটির ইমেরিটাস প্রফেসর ড. মুস্তফা সরোয়ার, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব স্কুল অব সোশ্যাল ওয়ার্কের ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক গোলাম মাতবর, নিউইয়র্ক স্টেট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতির অধ্যাপক বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. বিরূপাক্ষ পাল, নিউইয়র্কে বসবাসরত বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অন্যতম সদস্য গিয়াস আহমেদ, কমিউনিটি লিডার কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন, বাংলাদেশি-আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট আতিকুর রহমান এবং ফোবানার নির্বাহী সচিব রহিম নিহাল, নির্মাণ ব্যবসায়ী ও সংগঠক মো. আবদুল কাদের মিয়া, সমাজসেবী ইঞ্জিনিয়ার মো. ফজলুল হক, ব্যবসায়ী ও গৃহিণী নাসিমা বানু প্রমুখ। সাধারণ প্রবাসীর মধ্যে ছিলেন দোকান কর্মচারী, ট্যাক্সি ড্রাইভার, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী, গ্রোসারি মালিক, শিক্ষার্থী, গৃহিণী, অভিনেতা-অভিনেত্রী-সাস্কৃতিক কর্মী, লেখক-কবি, ফেডারেল কর্মচারী এবং কমিউনিটি সংগঠক।

জরিপে অভিমত প্রকাশক প্রবাসীরা কেউই স্বস্তিবোধ করছেন না আইনের শাসন নিয়ে। তাঁদের মতে আগের মতোই রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ণতা অব্যাহত রয়েছে। শত শত মানুষকে একটি হত্যার জন্য অভিযুক্ত করা হচ্ছে, যা হাসির খোরাক হচ্ছে।

ওয়াশিংটন ডিসি এলাকায় বসবাসরত অর্থনীতিবিদ-লেখক ড. ফাইজুল ইসলাম বলেন, ‘সব সরকারের সময়ই সমান দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতি দেখছি। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণে দরকার নির্বাচিত একটি সরকার।’

২৭ মে বাংলাদেশে গিয়েছিলেন এবং ২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রে ফিরেছেন স্টেট সিনেটর শেখ রহমান বলেন, ‘মৌলিক সংস্কারের পরই নির্বাচন দেওয়া দরকার। সংস্কারের ব্যাপারটিকে হেলাফেলা করা হলে পুনরায় বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের প্রত্যাশা অপূর্ণই থেকে যাবে। তাই কিছুটা হলেও করা দরকার। মানুষের প্রত্যাশার পরিপূরক একটি নির্বাচন হলেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ পাবে।’

ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. মুস্তফা সরোয়ার বলেন, ‘আমরা যারা প্রবাসী তাদের কোনো চাওয়াপাওয়া নেই। তবে যে দেশটি ছেড়ে এসেছি সেটির মঙ্গল কিছু দেখলে আপ্লুত হই। মন্দ কিছু ঘটলে সকলে ব্যথিত হই, দুঃখবোধে আক্রান্ত হই। সেজন্যই অন্য সবার সঙ্গে আমারও জোর দাবি অনতিবিলম্বে নির্বাচন হওয়া উচিত।’

রাষ্ট্রচিন্তক অধ্যাপক ড. গোলাম মাতবর বলেন, ‘মনে হয় দু-তিন জন বাদে অন্য কোনো উপদেষ্টাই কার্যকর কোনো দায়িত্ব পালনে সক্ষম হননি বলে সংস্কারের প্রত্যাশা থমকে রয়েছে। তাঁরা শুধু বড় বড় কথাই বলেছেন। অন্যদিকে নির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপও ঘোষণা করতে পারেননি নির্বাচনের ব্যাপারে। একইভাবে জনগণের প্রত্যাশার পরিপূরক ন্যূনতম সাফল্যও দেখাতে পারেননি রাষ্ট্র পরিচালনায়।’ ড. মাতবর বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আমার মনে হয় না সুন্দর একটি নির্বাচনের জন্য তৈরি আছেন। ভোটাররা যে নিরাপদে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেবেন সে ধরনের পরিবেশ তৈরির জন্য কোনো পদক্ষেপ দেখছি না।’

মুহাম্মদ ইউনূস ক্ষমতা গ্রহণের পরই অধ্যাপক বিরূপাক্ষ পাল পত্রিকায় কলাম লিখেছিলেন যে, এ সরকারকে রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য দুই বছর সময় দেওয়া উচিত। কিন্তু অধ্যাপক পাল এখন ইউনূস সরকারের মধ্যে ফখরুদ্দীন সরকারের মতো স্ট্রং ডিটারমিনেশন দেখছেন না। অধিকন্তু ইউনূসের সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন টালবাহানা ধরা পড়ছে, তাঁরা সংস্কারের ব্যাপারে খুব সৎ নন। আর আওয়ামী লীগ যেহেতু একমুখো নির্বাচন করেছে, সে অবস্থায় সংস্কারের প্রত্যাশা হচ্ছে অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের। কিন্তু এঁরা ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েই যেভাবে সম্ভব আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার মিশন নিয়ে মাঠে নেমেছেন বলে মনে হচ্ছে। আওয়ামী লীগের সব মানুষ তো দুর্নীতি করেননি কিংবা খারাপও ছিলেন না। তাহলে কেন পুরো আওয়ামী লীগকেই নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অথচ বৈষম্যমূলক সমাজ বা রাষ্ট্র গঠনের প্রতিশ্রুতির সঙ্গে এটা যায় না। বিরূপাক্ষ পাল বলেন, ‘মব কালচার বাড়ছে, বিনিয়োগ কমছে, জিডিপি গত ৩৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্নে নেমেছে, তাই যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিয়ে এ সরকারের সরে যাওয়া উচিত। এবং এটাই হচ্ছে সময়ের দাবি। তা না হলে রাষ্ট্র আরও খারাপের দিকে যাবে।’

নিউইয়র্কে বসবাসরত বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ও মূলধারার ব্যবসায়ী গিয়াস আহমেদ বলেন, ‘যারা নির্বাচনে ভোট পাবে না কিংবা জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক নেই তেমন কিছু মানুষ একটার পর একটা ইস্যু সৃষ্টি করছেন, যেমন পিআর সিস্টেম, এটা কিন্তু সংস্কার কমিশনের কোনো এজেন্ডা ছিল না। এটা হঠাৎ করেই সামনে এনে সময়ক্ষেপণের বাহানা করা হচ্ছে। পিআর সিস্টেম সম্পর্কে বাংলাদেশের মানুষ এখনো কিছুই জানে না।’ কমিউনিটি লিডার কাজী আশরাফ হোসেন নয়ন বলেন, ‘সামগ্রিক অবজারভেশনে মুহাম্মদ ইউনূসের কারণে দেশ এগোতে পেরেছে। প্রফেসর ইউনূস না হয়ে অন্য কেউ দায়িত্ব নিলে এক মাসও টিকত না।’ ফ্লোরিডাস্থ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের প্রেসিডেন্ট, ফোবানার চেয়ারপারসন আতিকুর রহমান বলেন, ‘জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে জনমনে সৃষ্ট প্রত্যাশা এখন হতাশায় নিপতিত। ভোটের অধিকার আদৌ ফিরে পাওয়া যাবে কি না সুধীজনমনে সে সংশয়ও দেখা দিয়েছে।’

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
জার্মানিতে বাতিল হলো তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘জোরপূর্বক’ উচ্ছেদ অভিযানের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই কলেজে শতভাগ ফেল

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মাদারীপুরে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে অন্য ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন
রাজধানীতে বেড়েছে ডিমের দাম, সবজির বাজারেও আগুন

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২, আহত ১২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
অমলের পরিবারের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক
কু‌ড়িগ্রামে নারী-শিশুসহ ১১ রো‌হিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা
ভোমরা স্থলবন্দরকে ‘কাস্টমস হাউজ’ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭
লেবাননে ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ১, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার
রাকসু থেকে সম্মান নিয়ে বের হতে চাই: জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু
চকবাজারে নির্মাণাধীন ভবনে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট
বগুড়ায় নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর নগদ টাকা লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’
‘অনুমতি ছাড়া শুটিংয়ের ভিডিও প্রকাশে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন প্রযোজক’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতিষ্ঠানের পাস করেননি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু
এইচএসসির ফল পুননিরীক্ষণের আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সহপাঠ কার্যক্রম ‘ট্যালেন্টস ডেন’-এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য
এইচএসসি পরীক্ষায় ক্যাডেট কলেজগুলোর ঈর্ষণীয় সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা
রাকসু নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ, চলছে গণনা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ