শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১৯, মঙ্গলবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২১

কঠিন পরীক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
কঠিন পরীক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট ট্রায়াল

যুক্তরাষ্ট্রের ২৩২ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা ইমপিচমেন্টের ট্রায়াল শুরু হলো। এ নিয়ে মোট চারবার ইউএস সিনেটে ইমপিচের বিচারের ঘটনা ঘটছে। আর এক মেয়াদের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধেই এটি দ্বিতীয় ট্রায়াল। অফিস থেকে বিদায়ের পর আর কোন প্রেডিন্টের বিরুদ্ধে এমন ট্রায়াল হয়নি। প্রতিনিধি পরিষদে পাস হওয়া ইমপিচমেন্টের আর্টিক্যালের কপি (ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিদ্রোহে উসকানি দেয়া) সোমবার সন্ধ্যায় সিনেটে পেশ করেন প্রতিনিধি পরিষদের ৯ সদস্য (ইমপিচমেন্ট ম্যানেজার)। এ সময় স্পিকার ন্যান্সি পেলসীর স্বাক্ষরিত কপিটি উপস্থাপন করেন ইমপিচমেন্ট ম্যানেজার কংগ্রেসম্যান (ম্যারিল্যান্ড-ডেমক্র্যাট) জেমী রাসকিন। ৯ ফেব্রুয়ারি বিচার শুরুর আগে অভিযুক্ত সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে পাঠানো হবে সেই কপি। এরপর ট্রাম্প তার মতামত জানাবেন সিনেটে। একইসাথে আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্যে আইনজীবী নিযুুক্তির তথ্য জানাবেন ট্রাম্প। সেই আইনজীবীরাও অভিযোগের কপি পড়বেন এবং ট্রায়ালে অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা দেবেন। এই বিচারে সিনেটের ১০০ সদস্যই থাকবেন জুরি হিসেবে। প্রচলিত রীতি অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি জন রবার্টস’র সভাপতিত্ব করার কথা। কিন্তু আরো জরুরী কাজে ব্যস্ত থাকায় সিনেটর (ভারমন্ট-ডেমক্র্যাট)প্যাটিক লিহাই সভাপতিত্ব করবেন বলে সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে।  

উল্লেখ্য, ৩ নভেম্বরের নির্বাচনের ফলাফল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণার জন্যে ৬ জানুয়ারি কংগ্রেসের উভয়কক্ষের অধিবেশন চলাকালে ট্রাম্পের লেলিয়ে দেয়া জঙ্গিরা ক্যাপিটল হিলে সন্ত্রাসী হামলা চালায়। এতে একজন পুলিশ অফিসারসহ ৫ জন নিহত হন। জঙ্গিরা ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সকে ফাঁসিতে ঝুলানোর স্লোগান দেয় এবং স্পিকার পেলসীকে হত্যার ষড়যন্ত্র করেছিল। নির্বাচনে বাইডেনের বিজয়ের ফলাফল পাল্টে দেয়ার দাবিতে ঐ জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটে। 

এই বিচার নিয়ে আশংকা প্রকাশকালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সোমবারই সিএনএনকে বলেছেন যে, রিপাবলিকান পার্টির ১৭ সিনেটরের সমর্থন পাওয়া কঠিন হবে। তাই ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার ব্যাপারটি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। তবে ক্যাপিটল হিলের হামলার ভিকটিম রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান এবং সিনেটররাও ছিলেন। সে কারণে শেষ মুহূর্তে ১৭ জনের বেশী সিনেটরও ডেমক্র্যাটদের পাশে আসতে পারে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন। অর্থাৎ ৫০ ডেমক্র্যাট আর ১৭ রিপাবলিকান হলেই দুই তৃতীয়াংশ ভোটে ট্রাম্প ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে। রক্ষা পাবে যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানটি। হুমকিতে থাকবে না সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার ব্যাপারটি। কারণ, ট্রাম্পকে ভবিষ্যতের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা সম্ভব হবে দোষী সাব্যস্ত হলেই। অন্যথায় সে ২০২৪ সালের নির্বাচনে মাঠে নামলে তাকে ঠেকানো কঠিন হয়ে পড়বে বলেও অনেকের ধারণা।  

সিনেটের লিডার চাক শ্যুমার এবং সংখ্যালঘিষ্ট দল রিপাবলিকান লিডার মিচ ম্যাককনেল ঠিক করবেন বিচারের রোডম্যাপ। সাক্ষী গ্রহণ করতে কতসময়, সাক্ষীদের জিজ্ঞাবাদের জন্যে কত সময় ধার্য করা হবে সেটিও তারাই নির্ধারণ করবেন। ঐ জঙ্গি হামলার ভিকটিম যেহেতু কংগ্রেসম্যান ও সিনেটররাই, তাই বাইরের সাক্ষীর আদৌ প্রয়োজন আছে কিনা সেটিও আলোচনায় রয়েছে। টিভি ফুটেজ এবং আইফোনের ভিডিও হচ্ছে সাক্ষীগণের প্রধান অবলম্বন। বিচারের সময় ট্রাম্পকে উপস্থিত থাকার নোটিশ নিয়েও কথা বলবেন সিনেটে দুই পার্টির দুই নেতা। ৮ ফেব্রুয়ারির আগ পর্যন্ত ইমপিচমেন্ট ম্যানেজার এবং ট্রাম্পের আইনজীবীরাও পরস্পরের সাথে কথা বলবেন। 

উল্লেখ্য, ১৩ মাস আগে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে প্রথম ইমপিচমেন্টের ট্রায়াল সমাপ্ত হয় তিন সপ্তাহের মধ্যে। এ ট্রায়ালের জুরিরা শপথ নিচ্ছেন মঙ্গলবার। এরপর ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে উদ্বোধনী যুক্তি-তর্ক। ট্রাম্পের সমর্থকরা যুক্তির অবতারণা করবেন যে, হোয়াইট হাউজ থেকে বিদায় নেয়া কোন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে এধরনের বিচারের অবকাশ নেই। অতীতের নজির প্রদর্শন করবেন ডেমক্র্যাটরা। এই বিচারের মধ্যদিয়ে রিপাবলিকান পার্টিতে ট্রাম্পের অবস্থান জানা যাবে। ট্রাম্পের মত একজন মানুষকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান একটি রাজনৈতিক দল কীভাবে বিবেচনা করছে-তাও বিবেকসম্পন্ন আমেরিকানসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব অবলোকনে সক্ষম হবে। অর্থাৎ এই বিচারের মধ্য দিয়েই গণতান্ত্রিক বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রের ভাবমূর্তিও ব্যাপারটি উদ্ভাসিত হবে। এ বিচারের সময় ট্রাম্পের জঙ্গিরা যাতে আবারো কোন হাঙ্গামার সুযোগ না পায়, সেজন্যে ন্যাশনাল গার্ডের ৭ হাজার সদস্যকে মার্চ পর্যন্ত ক্যাপিটল হিলের নিরাপত্তায় রাখা হচ্ছে। 

৫৭% আমেরিকানই ট্রাম্পকে চান না

পুনরায় যাতে ফেডারেল কোন পদে অধিষ্ঠিত হবার সুযোগ ট্রাম্প না পায় সে ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেছেন ৫৭% আমেরিকান। ইমপিচমেন্টের বিচার প্রক্রিয়ায় প্রথম ধাপ হিসেবে প্রতিনিধি পরিষদে পাস হওয়া রেজুলেশনের কপি সোমবার সন্ধ্যায় সিনেটে পেশ করার প্রাক্কালে মনমাউথ ইউনিভার্সিটি পরিচালিত জরিপে এই মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। সিনেটের বিচারে ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলেই ভবিষ্যতে তিনি আর প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারবেন না। এমনকি সাবেক প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনেক সুযোগ-সুবিধা হারাবেন। এই জরিপে অংশ নেয়াদের ৪১% ট্রাম্পকে অভিশংসনের বিপক্ষে মত দিয়েছেন। ২% কোন মতামত দেননি। জরিপে অংশ নেয়া রিপাবলিকান পার্টির সমর্থকের মধ্যে মাত্র ১৯% ট্রাম্পকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে মত দিয়েছেন। পক্ষান্তরে ডেমক্র্যাটিক পার্টির ৯০% চেয়েছেন ট্রাম্পকে চিরতরে রাজনীতি-প্রশাসনে নিষিদ্ধ করতে। ৭৮% রিপাবলিকান এমন ইমপিচের বিপক্ষে মত দিয়েছেন।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
মালয়েশিয়ায় ২১তম আন্তর্জাতিক হালাল শোকেস শুরু
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
নোভা স্কোশিয়ায় বাংলাদেশ কমিউনিটির আয়োজনে রবীন্দ্র-নজরুল সন্ধ্যা
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
বাংলাদেশ কানাডা অ্যাসোসিয়েশন অফ ক্যালগেরির বাংলা স্কুল নতুন উদ্যমে শুরু
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সিডনির পাঞ্জবোলে নারায়ণগঞ্জ জালকুড়ির পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা