শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

মা-বাবা-বোন আর নানীর পাশে কবর হলো না ঘাতক দুই পুত্রের। পরিকল্পনা অনুযায়ী পাশাপাশি চারটি কবর খোড়ার পর পঞ্চম এবং ষষ্ঠ কবর খোড়ার সময় পানিতে ভরে যায় এ দুটি। শতচেষ্টা করেও পানি সরানো সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় বেশ কিছু দূরে শুকনা কবরের জায়গা খুঁজে সেখানেই দাফন করা হয় তানভির তৌহিদ (২১) এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ (১৯)কে। 

টেক্সাস স্টেটের ডালাস সিটি সংলগ্ন এলেন সিটির অদূরে ডেন্টন মুসলিম গোরস্থানে ৮ এপ্রিল বৃহস্প্রতিবার অপরাহ্নে একই পরিবারের ৬ জনের দাফন উপলক্ষে দু’সহস্রাধিক শোকার্ত মানুষের আহাজারিতে পুরো এলাকা থমকে দাঁড়ায়। 

উল্লেখ্য, বাংলাদেশি আমেরিকান এই পরিবারের ৬ সদস্যের গুলিবিদ্ধ লাশের হদিস মেলে গত সোমবার ভোররাতে। এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় তৌহিদুল ইসলাম (৫৪) তার স্ত্রী আইরিন ইসলাম (৫৬), কন্যা পারভিন তৌহিদ (১৯) শাশুড়ি আলফাতুন্নেসা, দুই পুত্র তানভির এবং ফারহানকে নিয়ে বাস করতেন। এদেরই লাশ উদ্ধারের পর ফারহানের ইন্সট্রগ্রামে পোস্টিংয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা জানতে পারেন যে, মানসিক বিষন্নতায় আক্রান্ত ফারহানের পরামর্শে বড়ভাই তানভির সম্মত হয় পরিবারের সকলকে হত্যার পর নিজেরাও আত্মহত্যা করবেন। তারই পরিণাম গোটা পরিবারের চিরবিদায়। 

এ ব্যাপারে ফারহান তার দীর্ঘ পোস্টিংয়ে উল্লেখ করে যে, আমি যদি আত্মহত্যা করি তাহলে পরিবারের সকলেই সারাটি জীবন কষ্ট পাবেন। তাই সকলেই যদি একত্রে মরে যেতে পারি তাহলে দু:খ পাবার কেউই থাকবে না। ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসক এবং পুলিশ জানিয়েছেন, দু’ভাই মা-বাবা-বোন-নানীকে দু রাউন্ড করে গুলিতে হত্যা করেছে। আর আত্মহত্যায় ব্যবহার করা হয়েছে দু’জনের জন্যে দুই রাউন্ড বুলেট। মোট ১০ বুলেটে ৬টি তাজা প্রাণ ঝরে গেছে এই বাসার ভেতরে। পুরান ঢাকার সন্তান তৌহিদ ডিভি লটারিতে সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রে এসে কয়েক বছর নিউইয়র্কে কাটিয়ে ৮ বছর আগে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন এলেন সিটিতে। সর্বশেষ পেশায় ছিলেন সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে। দু’পুত্র পড়ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে। একমাত্র কন্যাটি পড়ছিলেন ফুল স্কলারশিপে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে। আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে ধির পায়ে এগুচ্ছিলেন তৌহিদ। কিন্তু মাঝপথে থামিয়ে দিল মানসিক বিকারগ্রস্ত দুই পুত্র। গোটা কমিউনিটিতে হতবাক করেছে এই হত্যা ও আত্মহত্যার পরিক্রমা। শোকে স্তব্ধ কমিউনিটির সাথে জানাজা এবং দাফনের সময় শতশত আমেরিকানও এসেছিলেন। এলেন ইসলামিক সেন্টারে ৬ জনের জানাজা শেষে কফিনবাহী গাড়িকে স্কর্ট করে গোরস্থান পর্যন্ত নিয়ে যায় এলেন সিটির পুলিশ। কফিনের মিছিল অনুসরন করছিল দু’হাজার মানুষের হাজারখানেক গাড়ি। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছিল যে, পুরো একটি এলাকা ধীর লয়ে বিষন্ন চিত্তে অজানার গন্তব্যে এগুচ্ছে। 

চার কবর খোড়ার পর পঞ্চম আর ষষ্ঠ অর্থাৎ ঘাতক দু’ভাইয়ের জন্যে নির্ধারিত কবর খোড়ার সময়েই পানিতে ভরে যাওয়ায় অনেকে নানান মন্তব্য করছিলেন। সে সময় এলেন মসজিদের ইমাম আব্দুর রহমান বশির পবিত্র কোরআন-হাদিসের আলোকে সকলকে নিবৃত্ত করেন যে, বান্দার মৃত্যু হবার পর সকল দায়িত্ব সৃষ্টিকর্তার। আমাদের কর্তব্য হলো তাদের জন্যে দোয়া করা। এছাড়া, কেউই নিশ্চিত নই যে, তারাই হত্যার পর আত্মহত্যা করেছে। তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তাই ধৈর্যধারণ করতে হবে এবং মরহুম সকলের জন্যেই দোয়া করতে হবে। 

জানাজার সময় ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ভার্চুয়ালে তৌহিদ পরিবারের নিকটাত্মীয়দের সাথে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম। তিনি মৃতদের আত্মার মাগফেরাত এবং শোক-সন্তপ্ত স্বজনের প্রতি সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেন। প্রবাসীদের অনুরোধ জানান, পারিবারিক বন্ধন মধুর রাখতে সন্তানের সাথে যেন সকলেই চমৎকার সম্পর্ক অটুট রাখেন। আর কোন পরিবার যেন এমন দু:খজনক পরিস্থিতির শিকার না হন সেজন্য সকলকে সজাগ থাকার বিকল্প নেই। সন্তানের যে কোন সমস্যা-প্রয়োজনকে আন্তরিকতার সাথে বিবেচনা করার উদারতা থাকতে হবে প্রতিটি প্রবাসীর। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রদূতের প্রতিনিধি হিসেবে আগেই সেখানে ছুটে এসেছেন মিনিস্টার (কন্স্যুলার)  হাবিবুর রহমান। তৌহিদের বড়ভাই হায়দার আলী ফ্লোরিডা থেকে এসে জানাজায় শরিক হন। তার সাথে কথা বলে শান্তনা দিয়েছেন হাবিবুর রহমান। 

দাফনের পর কবরে ফুলগাছ লাগানো হয়। অনেকে শেষ বিদায়ের সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। জানাজায় অংশগ্রহণকারি বিশিষ্টজনদের মধ্যে ছিলেন হাশমত মবিন, আদর চৌধুরী, শাহীন হাসান, ওয়ালি রহমান, কামরুল আহসান, মির্জা শহীদ, সাঈদ চৌধুরী হারুন প্রমুখ। তৌহিদ পরিবারের ঘনিষ্ঠ নারীরাও কবরস্থানের সন্নিকটে দাঁড়িয়ে মোনাজাতে অংশ নেন। আর এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল তৌহিদ পরিবারের নাম-নিশানা। 

এলাকার প্রবীন প্রবাসীরা জানান, অর্ধশত বছরের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে এককভাবে আর কোন পরিবারের প্রাণ ঝরেনি। ফলে বাংলাদেশিসহ দক্ষিণ এশিয়ানরাই শুধু নন, আমেরিকানরাও বিস্ময়ে হতবাক হয়েছেন। নিজ নিজ অবস্থান থেকে সন্তানকে আরো বেশী সময় দেয়ার চেষ্টা করবেন বলে সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন। ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় এই পরিবারের সকলের আত্মার শান্তি কামনায় মোমবাতি প্রজ্বলনের কর্মসূচিতেও শতশত আমেরিকান এসেছিলেন। সকলেই গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এলেন সিটির সেলিব্রেশন পার্কে নিহতদের স্মরণে এই ‘মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি’তে সিটি মেয়র ক্যান ফাক-সহ বহু শোকার্ত মানুষের সমাগম ঘটে।  

মানসিক বিকারগ্রস্ত তানভির তৌহিদ এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ ২ এপ্রিল শুক্রবার দিবাগত রাতে ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তাদের বাবা তৌহিদুল ইসলাম, মা আইরিন ইসলাম, একমাত্র বোন পারভিন তৌহিদ এবং নানী আলফাতুন্নেসাকে গুলি করে হত্যা করে বলে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় দু’ভাই ছাড়া আর কেউ জীবিত ছিলেন না। ময়নাতদন্তকারি কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব নর্থ টেক্সাসের সভাপতি হাসমত মোবিন আরো জানান, মা-বাবা-বোন-নানীর জন্যে দুটি করে মোট ৮টি বুলেট ব্যবহার করা হয়। এরপর দুটি বুলেট ব্যবহার করা হয় দু’ভাইয়ের আত্মহত্যার জন্যে।  

এর আগে ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রান্সিসকোতে হাসিব বিন রাব্বি কর্তৃক তার মা-বাবাকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তারপর কানাডার টরন্টোতে মেনহাজ জামান তার মা-বাবা-বোন-নানীকে হত্যা করে। এদু’জনই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দন্ডিত হয়েছে। তারাও অভিভাবকের সাথে নিবিড় সম্পর্ক রচনায় সক্ষম হয়নি। সবসময় নিজেদেরকে অপরাধী মনে হয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় নবনিযুক্ত হাইকমিশনারের পরিচয়পত্র পেশ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের আয়োজনে ৮ দলীয় ফুটসাল টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কুয়েতের সভাপতি সুমন, সম্পাদক জুবেদ
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
আসিয়ান শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষ্যে কুয়ালালামপুরে কঠোর নিরাপত্তা
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
লিবিয়ার উপকূলে ৬১ অভিবাসীর মরদেহ উদ্ধার
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
টরন্টোতে হিমাদ্রি রায়ের একক কবিতা সন্ধ্যা ‘কবিতাস্নাত জীবন’
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সিসিএ-এর মেজবান পরবর্তী মিলনমেলা অনুষ্ঠিত
সর্বশেষ খবর
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল
ফুটবলে আয়ে ফের শীর্ষে রোনালদো, সেরা দশে ঢুকলেন ইয়ামাল

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের
কলম্বিয়ায় পুলিশের ওপর হামলা ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভকারীদের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে
সেই তুমি কেন এত অচেনা হলে

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
স্মার্টফোন ব্যবহারের ভুলের কারণে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি

১৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ
প্রবাসীদের ভোট গ্রহণে ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ
রাজশাহীতে ধান খেতে মিললো অজ্ঞাত নারীর লাশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও এক জিম্মির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা
লালন তিরোধান দিবস উপলক্ষে গৌরীপুরে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত
বেনাপোল কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা শামীমা বরখাস্ত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা
ঠাকুরগাঁওয়ে বাঁধে মাছ ধরার উৎসবে এসে হতাশ শিকারিরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা
শায়েস্তাগঞ্জে শুভসংঘের মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি
ছেলে আলিয়ারের সঙ্গে ক্রিকেটে মাতলেন শাহিন আফ্রিদি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশঙ্কায় খাদ্য মজুদের পরিকল্পনা সুইডেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোয়ানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতের আগেই ত্বকের যত্ন
শীতের আগেই ত্বকের যত্ন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় ১১ ফিলিস্তিনি আহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা
ঘরের মাঠে জয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ শুরু করতে চায় টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫
নামাজের সময়সূচি: ১৮ অক্টোবর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম
রাশিয়ার নিয়ন্ত্রণে ইউক্রেনের আরও তিন গ্রাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার
সাংবাদিক হায়াত হত্যার প্রধান আসামি ইস্রাফিল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার
ফিফা র‌্যাংকিংয়ে উন্নতি বাংলাদেশ-আর্জেন্টিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন