শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

মা-বাবা-বোন আর নানীর পাশে কবর হলো না ঘাতক দুই পুত্রের। পরিকল্পনা অনুযায়ী পাশাপাশি চারটি কবর খোড়ার পর পঞ্চম এবং ষষ্ঠ কবর খোড়ার সময় পানিতে ভরে যায় এ দুটি। শতচেষ্টা করেও পানি সরানো সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় বেশ কিছু দূরে শুকনা কবরের জায়গা খুঁজে সেখানেই দাফন করা হয় তানভির তৌহিদ (২১) এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ (১৯)কে। 

টেক্সাস স্টেটের ডালাস সিটি সংলগ্ন এলেন সিটির অদূরে ডেন্টন মুসলিম গোরস্থানে ৮ এপ্রিল বৃহস্প্রতিবার অপরাহ্নে একই পরিবারের ৬ জনের দাফন উপলক্ষে দু’সহস্রাধিক শোকার্ত মানুষের আহাজারিতে পুরো এলাকা থমকে দাঁড়ায়। 

উল্লেখ্য, বাংলাদেশি আমেরিকান এই পরিবারের ৬ সদস্যের গুলিবিদ্ধ লাশের হদিস মেলে গত সোমবার ভোররাতে। এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় তৌহিদুল ইসলাম (৫৪) তার স্ত্রী আইরিন ইসলাম (৫৬), কন্যা পারভিন তৌহিদ (১৯) শাশুড়ি আলফাতুন্নেসা, দুই পুত্র তানভির এবং ফারহানকে নিয়ে বাস করতেন। এদেরই লাশ উদ্ধারের পর ফারহানের ইন্সট্রগ্রামে পোস্টিংয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা জানতে পারেন যে, মানসিক বিষন্নতায় আক্রান্ত ফারহানের পরামর্শে বড়ভাই তানভির সম্মত হয় পরিবারের সকলকে হত্যার পর নিজেরাও আত্মহত্যা করবেন। তারই পরিণাম গোটা পরিবারের চিরবিদায়। 

এ ব্যাপারে ফারহান তার দীর্ঘ পোস্টিংয়ে উল্লেখ করে যে, আমি যদি আত্মহত্যা করি তাহলে পরিবারের সকলেই সারাটি জীবন কষ্ট পাবেন। তাই সকলেই যদি একত্রে মরে যেতে পারি তাহলে দু:খ পাবার কেউই থাকবে না। ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসক এবং পুলিশ জানিয়েছেন, দু’ভাই মা-বাবা-বোন-নানীকে দু রাউন্ড করে গুলিতে হত্যা করেছে। আর আত্মহত্যায় ব্যবহার করা হয়েছে দু’জনের জন্যে দুই রাউন্ড বুলেট। মোট ১০ বুলেটে ৬টি তাজা প্রাণ ঝরে গেছে এই বাসার ভেতরে। পুরান ঢাকার সন্তান তৌহিদ ডিভি লটারিতে সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রে এসে কয়েক বছর নিউইয়র্কে কাটিয়ে ৮ বছর আগে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন এলেন সিটিতে। সর্বশেষ পেশায় ছিলেন সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে। দু’পুত্র পড়ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে। একমাত্র কন্যাটি পড়ছিলেন ফুল স্কলারশিপে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে। আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে ধির পায়ে এগুচ্ছিলেন তৌহিদ। কিন্তু মাঝপথে থামিয়ে দিল মানসিক বিকারগ্রস্ত দুই পুত্র। গোটা কমিউনিটিতে হতবাক করেছে এই হত্যা ও আত্মহত্যার পরিক্রমা। শোকে স্তব্ধ কমিউনিটির সাথে জানাজা এবং দাফনের সময় শতশত আমেরিকানও এসেছিলেন। এলেন ইসলামিক সেন্টারে ৬ জনের জানাজা শেষে কফিনবাহী গাড়িকে স্কর্ট করে গোরস্থান পর্যন্ত নিয়ে যায় এলেন সিটির পুলিশ। কফিনের মিছিল অনুসরন করছিল দু’হাজার মানুষের হাজারখানেক গাড়ি। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছিল যে, পুরো একটি এলাকা ধীর লয়ে বিষন্ন চিত্তে অজানার গন্তব্যে এগুচ্ছে। 

চার কবর খোড়ার পর পঞ্চম আর ষষ্ঠ অর্থাৎ ঘাতক দু’ভাইয়ের জন্যে নির্ধারিত কবর খোড়ার সময়েই পানিতে ভরে যাওয়ায় অনেকে নানান মন্তব্য করছিলেন। সে সময় এলেন মসজিদের ইমাম আব্দুর রহমান বশির পবিত্র কোরআন-হাদিসের আলোকে সকলকে নিবৃত্ত করেন যে, বান্দার মৃত্যু হবার পর সকল দায়িত্ব সৃষ্টিকর্তার। আমাদের কর্তব্য হলো তাদের জন্যে দোয়া করা। এছাড়া, কেউই নিশ্চিত নই যে, তারাই হত্যার পর আত্মহত্যা করেছে। তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তাই ধৈর্যধারণ করতে হবে এবং মরহুম সকলের জন্যেই দোয়া করতে হবে। 

জানাজার সময় ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ভার্চুয়ালে তৌহিদ পরিবারের নিকটাত্মীয়দের সাথে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম। তিনি মৃতদের আত্মার মাগফেরাত এবং শোক-সন্তপ্ত স্বজনের প্রতি সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেন। প্রবাসীদের অনুরোধ জানান, পারিবারিক বন্ধন মধুর রাখতে সন্তানের সাথে যেন সকলেই চমৎকার সম্পর্ক অটুট রাখেন। আর কোন পরিবার যেন এমন দু:খজনক পরিস্থিতির শিকার না হন সেজন্য সকলকে সজাগ থাকার বিকল্প নেই। সন্তানের যে কোন সমস্যা-প্রয়োজনকে আন্তরিকতার সাথে বিবেচনা করার উদারতা থাকতে হবে প্রতিটি প্রবাসীর। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রদূতের প্রতিনিধি হিসেবে আগেই সেখানে ছুটে এসেছেন মিনিস্টার (কন্স্যুলার)  হাবিবুর রহমান। তৌহিদের বড়ভাই হায়দার আলী ফ্লোরিডা থেকে এসে জানাজায় শরিক হন। তার সাথে কথা বলে শান্তনা দিয়েছেন হাবিবুর রহমান। 

দাফনের পর কবরে ফুলগাছ লাগানো হয়। অনেকে শেষ বিদায়ের সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। জানাজায় অংশগ্রহণকারি বিশিষ্টজনদের মধ্যে ছিলেন হাশমত মবিন, আদর চৌধুরী, শাহীন হাসান, ওয়ালি রহমান, কামরুল আহসান, মির্জা শহীদ, সাঈদ চৌধুরী হারুন প্রমুখ। তৌহিদ পরিবারের ঘনিষ্ঠ নারীরাও কবরস্থানের সন্নিকটে দাঁড়িয়ে মোনাজাতে অংশ নেন। আর এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল তৌহিদ পরিবারের নাম-নিশানা। 

এলাকার প্রবীন প্রবাসীরা জানান, অর্ধশত বছরের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে এককভাবে আর কোন পরিবারের প্রাণ ঝরেনি। ফলে বাংলাদেশিসহ দক্ষিণ এশিয়ানরাই শুধু নন, আমেরিকানরাও বিস্ময়ে হতবাক হয়েছেন। নিজ নিজ অবস্থান থেকে সন্তানকে আরো বেশী সময় দেয়ার চেষ্টা করবেন বলে সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন। ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় এই পরিবারের সকলের আত্মার শান্তি কামনায় মোমবাতি প্রজ্বলনের কর্মসূচিতেও শতশত আমেরিকান এসেছিলেন। সকলেই গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এলেন সিটির সেলিব্রেশন পার্কে নিহতদের স্মরণে এই ‘মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি’তে সিটি মেয়র ক্যান ফাক-সহ বহু শোকার্ত মানুষের সমাগম ঘটে।  

মানসিক বিকারগ্রস্ত তানভির তৌহিদ এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ ২ এপ্রিল শুক্রবার দিবাগত রাতে ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তাদের বাবা তৌহিদুল ইসলাম, মা আইরিন ইসলাম, একমাত্র বোন পারভিন তৌহিদ এবং নানী আলফাতুন্নেসাকে গুলি করে হত্যা করে বলে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় দু’ভাই ছাড়া আর কেউ জীবিত ছিলেন না। ময়নাতদন্তকারি কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব নর্থ টেক্সাসের সভাপতি হাসমত মোবিন আরো জানান, মা-বাবা-বোন-নানীর জন্যে দুটি করে মোট ৮টি বুলেট ব্যবহার করা হয়। এরপর দুটি বুলেট ব্যবহার করা হয় দু’ভাইয়ের আত্মহত্যার জন্যে।  

এর আগে ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রান্সিসকোতে হাসিব বিন রাব্বি কর্তৃক তার মা-বাবাকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তারপর কানাডার টরন্টোতে মেনহাজ জামান তার মা-বাবা-বোন-নানীকে হত্যা করে। এদু’জনই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দন্ডিত হয়েছে। তারাও অভিভাবকের সাথে নিবিড় সম্পর্ক রচনায় সক্ষম হয়নি। সবসময় নিজেদেরকে অপরাধী মনে হয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
সর্বশেষ খবর
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন