শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫১, শুক্রবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২১

মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
মা-বাবা-বোন-নানীর পাশে ঠাঁই হলো না দু’ভাইয়ের

মা-বাবা-বোন আর নানীর পাশে কবর হলো না ঘাতক দুই পুত্রের। পরিকল্পনা অনুযায়ী পাশাপাশি চারটি কবর খোড়ার পর পঞ্চম এবং ষষ্ঠ কবর খোড়ার সময় পানিতে ভরে যায় এ দুটি। শতচেষ্টা করেও পানি সরানো সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় বেশ কিছু দূরে শুকনা কবরের জায়গা খুঁজে সেখানেই দাফন করা হয় তানভির তৌহিদ (২১) এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ (১৯)কে। 

টেক্সাস স্টেটের ডালাস সিটি সংলগ্ন এলেন সিটির অদূরে ডেন্টন মুসলিম গোরস্থানে ৮ এপ্রিল বৃহস্প্রতিবার অপরাহ্নে একই পরিবারের ৬ জনের দাফন উপলক্ষে দু’সহস্রাধিক শোকার্ত মানুষের আহাজারিতে পুরো এলাকা থমকে দাঁড়ায়। 

উল্লেখ্য, বাংলাদেশি আমেরিকান এই পরিবারের ৬ সদস্যের গুলিবিদ্ধ লাশের হদিস মেলে গত সোমবার ভোররাতে। এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় তৌহিদুল ইসলাম (৫৪) তার স্ত্রী আইরিন ইসলাম (৫৬), কন্যা পারভিন তৌহিদ (১৯) শাশুড়ি আলফাতুন্নেসা, দুই পুত্র তানভির এবং ফারহানকে নিয়ে বাস করতেন। এদেরই লাশ উদ্ধারের পর ফারহানের ইন্সট্রগ্রামে পোস্টিংয়ে তদন্ত কর্মকর্তারা জানতে পারেন যে, মানসিক বিষন্নতায় আক্রান্ত ফারহানের পরামর্শে বড়ভাই তানভির সম্মত হয় পরিবারের সকলকে হত্যার পর নিজেরাও আত্মহত্যা করবেন। তারই পরিণাম গোটা পরিবারের চিরবিদায়। 

এ ব্যাপারে ফারহান তার দীর্ঘ পোস্টিংয়ে উল্লেখ করে যে, আমি যদি আত্মহত্যা করি তাহলে পরিবারের সকলেই সারাটি জীবন কষ্ট পাবেন। তাই সকলেই যদি একত্রে মরে যেতে পারি তাহলে দু:খ পাবার কেউই থাকবে না। ময়নাতদন্তের পর চিকিৎসক এবং পুলিশ জানিয়েছেন, দু’ভাই মা-বাবা-বোন-নানীকে দু রাউন্ড করে গুলিতে হত্যা করেছে। আর আত্মহত্যায় ব্যবহার করা হয়েছে দু’জনের জন্যে দুই রাউন্ড বুলেট। মোট ১০ বুলেটে ৬টি তাজা প্রাণ ঝরে গেছে এই বাসার ভেতরে। পুরান ঢাকার সন্তান তৌহিদ ডিভি লটারিতে সপরিবারে যুক্তরাষ্ট্রে এসে কয়েক বছর নিউইয়র্কে কাটিয়ে ৮ বছর আগে স্থানান্তরিত হয়েছিলেন এলেন সিটিতে। সর্বশেষ পেশায় ছিলেন সিটি ব্যাংকের কর্মকর্তা হিসেবে। দু’পুত্র পড়ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাসে। একমাত্র কন্যাটি পড়ছিলেন ফুল স্কলারশিপে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটিতে। আমেরিকান স্বপ্ন পূরণে ধির পায়ে এগুচ্ছিলেন তৌহিদ। কিন্তু মাঝপথে থামিয়ে দিল মানসিক বিকারগ্রস্ত দুই পুত্র। গোটা কমিউনিটিতে হতবাক করেছে এই হত্যা ও আত্মহত্যার পরিক্রমা। শোকে স্তব্ধ কমিউনিটির সাথে জানাজা এবং দাফনের সময় শতশত আমেরিকানও এসেছিলেন। এলেন ইসলামিক সেন্টারে ৬ জনের জানাজা শেষে কফিনবাহী গাড়িকে স্কর্ট করে গোরস্থান পর্যন্ত নিয়ে যায় এলেন সিটির পুলিশ। কফিনের মিছিল অনুসরন করছিল দু’হাজার মানুষের হাজারখানেক গাড়ি। অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছিল যে, পুরো একটি এলাকা ধীর লয়ে বিষন্ন চিত্তে অজানার গন্তব্যে এগুচ্ছে। 

চার কবর খোড়ার পর পঞ্চম আর ষষ্ঠ অর্থাৎ ঘাতক দু’ভাইয়ের জন্যে নির্ধারিত কবর খোড়ার সময়েই পানিতে ভরে যাওয়ায় অনেকে নানান মন্তব্য করছিলেন। সে সময় এলেন মসজিদের ইমাম আব্দুর রহমান বশির পবিত্র কোরআন-হাদিসের আলোকে সকলকে নিবৃত্ত করেন যে, বান্দার মৃত্যু হবার পর সকল দায়িত্ব সৃষ্টিকর্তার। আমাদের কর্তব্য হলো তাদের জন্যে দোয়া করা। এছাড়া, কেউই নিশ্চিত নই যে, তারাই হত্যার পর আত্মহত্যা করেছে। তদন্ত এখনও শেষ হয়নি। তাই ধৈর্যধারণ করতে হবে এবং মরহুম সকলের জন্যেই দোয়া করতে হবে। 

জানাজার সময় ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ভার্চুয়ালে তৌহিদ পরিবারের নিকটাত্মীয়দের সাথে কথা বলেন রাষ্ট্রদূত এম শহীদুল ইসলাম। তিনি মৃতদের আত্মার মাগফেরাত এবং শোক-সন্তপ্ত স্বজনের প্রতি সহমর্মিতা জ্ঞাপন করেন। প্রবাসীদের অনুরোধ জানান, পারিবারিক বন্ধন মধুর রাখতে সন্তানের সাথে যেন সকলেই চমৎকার সম্পর্ক অটুট রাখেন। আর কোন পরিবার যেন এমন দু:খজনক পরিস্থিতির শিকার না হন সেজন্য সকলকে সজাগ থাকার বিকল্প নেই। সন্তানের যে কোন সমস্যা-প্রয়োজনকে আন্তরিকতার সাথে বিবেচনা করার উদারতা থাকতে হবে প্রতিটি প্রবাসীর। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রদূতের প্রতিনিধি হিসেবে আগেই সেখানে ছুটে এসেছেন মিনিস্টার (কন্স্যুলার)  হাবিবুর রহমান। তৌহিদের বড়ভাই হায়দার আলী ফ্লোরিডা থেকে এসে জানাজায় শরিক হন। তার সাথে কথা বলে শান্তনা দিয়েছেন হাবিবুর রহমান। 

দাফনের পর কবরে ফুলগাছ লাগানো হয়। অনেকে শেষ বিদায়ের সময় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। জানাজায় অংশগ্রহণকারি বিশিষ্টজনদের মধ্যে ছিলেন হাশমত মবিন, আদর চৌধুরী, শাহীন হাসান, ওয়ালি রহমান, কামরুল আহসান, মির্জা শহীদ, সাঈদ চৌধুরী হারুন প্রমুখ। তৌহিদ পরিবারের ঘনিষ্ঠ নারীরাও কবরস্থানের সন্নিকটে দাঁড়িয়ে মোনাজাতে অংশ নেন। আর এভাবেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল তৌহিদ পরিবারের নাম-নিশানা। 

এলাকার প্রবীন প্রবাসীরা জানান, অর্ধশত বছরের মধ্যে টেক্সাসে এমন ভয়ংকর পরিস্থিতির মধ্যে এককভাবে আর কোন পরিবারের প্রাণ ঝরেনি। ফলে বাংলাদেশিসহ দক্ষিণ এশিয়ানরাই শুধু নন, আমেরিকানরাও বিস্ময়ে হতবাক হয়েছেন। নিজ নিজ অবস্থান থেকে সন্তানকে আরো বেশী সময় দেয়ার চেষ্টা করবেন বলে সংকল্পবদ্ধ হয়েছেন। ৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় এই পরিবারের সকলের আত্মার শান্তি কামনায় মোমবাতি প্রজ্বলনের কর্মসূচিতেও শতশত আমেরিকান এসেছিলেন। সকলেই গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। এলেন সিটির সেলিব্রেশন পার্কে নিহতদের স্মরণে এই ‘মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি’তে সিটি মেয়র ক্যান ফাক-সহ বহু শোকার্ত মানুষের সমাগম ঘটে।  

মানসিক বিকারগ্রস্ত তানভির তৌহিদ এবং তার ছোট ভাই ফারহান তৌহিদ ২ এপ্রিল শুক্রবার দিবাগত রাতে ১১টা থেকে ১২টার মধ্যে তাদের বাবা তৌহিদুল ইসলাম, মা আইরিন ইসলাম, একমাত্র বোন পারভিন তৌহিদ এবং নানী আলফাতুন্নেসাকে গুলি করে হত্যা করে বলে তদন্ত কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন। অর্থাৎ এলেন সিটির ১৫১৭ পাইন ব্লাফ ড্রাইভের বাসায় দু’ভাই ছাড়া আর কেউ জীবিত ছিলেন না। ময়নাতদন্তকারি কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব নর্থ টেক্সাসের সভাপতি হাসমত মোবিন আরো জানান, মা-বাবা-বোন-নানীর জন্যে দুটি করে মোট ৮টি বুলেট ব্যবহার করা হয়। এরপর দুটি বুলেট ব্যবহার করা হয় দু’ভাইয়ের আত্মহত্যার জন্যে।  

এর আগে ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রান্সিসকোতে হাসিব বিন রাব্বি কর্তৃক তার মা-বাবাকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। তারপর কানাডার টরন্টোতে মেনহাজ জামান তার মা-বাবা-বোন-নানীকে হত্যা করে। এদু’জনই যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দন্ডিত হয়েছে। তারাও অভিভাবকের সাথে নিবিড় সম্পর্ক রচনায় সক্ষম হয়নি। সবসময় নিজেদেরকে অপরাধী মনে হয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

এই মাত্র | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

৩ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে গরু চোর চক্রের ছয় সদস্য গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী
এমন ভূমিকম্প আগে কখনও অনুভব করিনি : ফারুকী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক শিশু দিবসে উপহার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে
বরিশালে হঠাৎ ভাঙনে বসতঘরসহ গাছপালা নদীগর্ভে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করলেন মুকেশ আম্বানি

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা