শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৫, রবিবার, ১৬ মে, ২০২১ আপডেট:

জননেত্রী শেখ হাসিনা: নির্বাসনের দিনগুলি

ড. শাহিনুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
জননেত্রী শেখ হাসিনা: নির্বাসনের দিনগুলি

 

১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের মাঝামাঝি। বাংলা শ্রাবণ মাস পেরিয়ে ভাদ্রের শুরু। বর্ষার পানিতে ধানমণ্ডি লেক কানায় কানায় ভরা। লেকের পাড়ে ৩২ নম্বর বাড়িটার গায়েও লেগেছে বর্ষা ঋতুর শ্যামলিমার ছোপ।

১৫ আগস্টের মাঝরাতে একদল উর্দিধারী আততায়ী অতর্কিতে ঘুমন্ত বাড়িটায় ঝাঁপিয়ে পড়ে পৃথিবীর ঘৃণ্যতম, নৃশংসতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডটি ঘটাল। একই রাতের মধ্যে তারা নিশ্চিহ্ন করে দিল একটি পরিবার। বাংলার ইতিহাসে আবারও লেখা হলো নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়েও করুণ এক ট্র্যাজেডি আর মীরজাফরের চেয়েও জঘন্য বেঈমানির আরেক কাহিনী।

নবোদিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সুযোগ্য সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল ও তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী, দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামাল আর তার নববিবাহিত স্ত্রী, মুজিব দম্পতির কনিষ্ঠ পুত্র মাত্র ১০ বছরের বালক শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধুর দেহরক্ষী বাহিনীর প্রধান কর্নেল জামিল, সবাই সে রাতে নিহত হন। একই রাতে বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্য সেরনিয়াবাত এবং ভাগ্নে যুবলীগ সভাপতি শেখ ফজলুল হক মনিরের বাসভবনেও পৃথক দুটি হামলা চালিয়ে সন্তানসম্ভবা বধূ, দুগ্ধপোষ্য শিশু, বৃদ্ধসহ সবাইকে হত্যা করা হয়। এই পৈশাচিক নির্বিচার হত্যালীলা থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার পবিত্র শোণিতের উত্তরাধিকারী দুটিমাত্র প্রাণ জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। হত্যাকাণ্ডের সময় তারা বিদেশে থাকার কারণেই প্রাণে বেঁচেছেন, আর প্রাণে বেঁচেছেন বলেই পিতার জ্যেষ্ঠতম সন্তান শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসে কাণ্ডারিহীন নৌকার মতো প্রবল প্রতিকূল স্রোতে নিমজ্জমান দলকে এবং দুঃশাসন কবলিত দেশকে পুনরুদ্ধার করে শামিল করে দিতে পারলেন উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জোয়ারে, বিচারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ দণ্ডবিধান করতে পারলেন পিতা এবং স্বজন হন্তারকদের।

এসব কাহিনী এখন আমাদের জাতীয় ইতিহাসের অন্তর্ভুক্ত এবং কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু আমরা কি কখনও গভীরভাবে ভেবে দেখেছি, বিদেশে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুর দুটি কন্যা, সহোদরা বোন দুটি তরুণী যখন স্বদেশে তাদের সকল স্বজনের হত্যার, ক্ষমতায় বিশাল মেরুপরিবর্তনের দুঃসংবাদ শুনতে পেয়েছিলেন, তখন তাদের মনের অবস্থা কী হয়েছিল? কোন অতলান্ত অন্ধকারময় ভবিষ্যতের ছবি তাদের অন্তর্চক্ষুতে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল? শেখ হাসিনার বয়স তখন মাত্র ২৮ বছর, আর তার দশ বছরের ছোট বোন রেহানার বয়স ১৮ বছর। প্রতিভাবান তরুণ বিজ্ঞানী ড. এম.এ.ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে এর আট বছর আগে। শিশুপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ও শিশুকন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে নিয়ে তিনি তখন স্বামীর কর্মস্থল পশ্চিম জার্মানিতেই ছিলেন। তার অত্যন্ত আদরের ছোট বোন রেহানাও তখন সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কলঙ্কিত এবং পাহাড় আছড়ে পরা সবচেয়ে প্রিয়জনদের হরাবার খবরটা পাওয়ার পর স্বভাবতই তাদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল। আলোকিত প্রশান্ত মহাসাগর থেকে তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন অশান্ত ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক অন্ধকার মহাসমুদ্রে। সর্বব্যাপী মহাশোক তাদের আশ্রয় করেছিল। কিন্তু তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছিল তাদের আত্মরক্ষার প্রশ্ন। কারণ বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারীদের সম্পূর্ণ নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর আততায়ীরা তখন হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছিল, হত্যার সুযোগ খুঁজছিল বঙ্গবন্ধুতনয়াদের। তাদের শকুনিদৃষ্টি এড়িয়ে কীভাবে তারা আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী প্রায় ছয় বছর অর্থাৎ ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে আসার আগ পর্যন্ত দেশান্তরে কাটিয়েছেন এবং আত্মরক্ষা করেছেন, সেই কাহিনী সবচেয়ে রোমাঞ্চকর উপন্যাসকেও হার মানায়। এটা তো সবার জানা কথা যে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় প্রত্যক্ষ মঞ্চে সামরিক উর্দিধারীদের দেখা গেলেও পেছনে কলকাঠি নেড়েছিল তারই নিজের দল আওয়ামী লীগের মধ্যকার খন্দকার মোশতাক আহমেদ, তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, জিয়াউর রহমান প্রমুখ কিছু গোপন পাকপন্থী মীরজাফর। এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল সামরিক বাহিনীর ভেতরের ও বাইরের সোনার পাথরবাটি ‘বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র’-এর প্রবক্তা জাসদিরা।

জাতির পিতার হত্যাবশিষ্ট পরিবারের তথা আমাদের জাতীয় জীবনের সেই কঠিন ক্রান্তিকালে স্বজনহারা, সর্বহারা এতিম দুটি কন্যার দিকে সার্বিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন আমাদের রাজনীতি অঙ্গনের গৌরব, সুভদ্র সজ্জন, বর্তমানে প্রয়াত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, যিনি তখন পশ্চিম জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

জোট নিরপেক্ষ বিশ্বের তৎকালীন দুই শীর্ষ নেতা যুগোস্লভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের নিজ নিজ দেশে বঙ্গবন্ধু কন্যাদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তারা দু'জনই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন ও সমর্থক এবং সপরিবারে তার নৃশংস হত্যায় গভীর শোকার্ত ও প্রতিবাদে সোচ্চার। এ আমন্ত্রণের জন্য নেতৃদ্বয়কে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জনকের কন্যারা ঝড়ে নীড়হারা দুটি পাখির মতো আশ্রয় নেন ভারতের নয়াদিল্লিতে। ১৯৮১ সালে নয়াদিল্লিতে নির্বাসিত জীবনযাপনকালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাকে সর্বসম্মতভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার মধ্যদিয়ে পকিস্তানের প্রেতাত্মারা সারা বিশ্বে যে কলঙ্ক লেপন করলো তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। বেইমানদের বাংলার মানুষ বিশ্বাস করেননি বলে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানের দোসরদের সরে দাঁড়াতে হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে স্বাধীনতার চেতনাকে স্বাধীনতা বিরোধীরা রুখতে পারেনি, পারেনি বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদী এবং অসাম্প্রদায়িক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে। সে কারণেই আজ বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০২১ সালের উন্নয়ের বাংলাদেশ। আরও দেখছি জাতির পিতার সোনার বাংলা গড়ার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার অদম্য বিরামহীন পথ চলা। 

আজকে আমার এই লেখার উদ্দেশ্য হলো যে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৮১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত  আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা কেমন ছিলেন এবং কিভাবে ১৫ আগস্টের শোক মাথায় নিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনাকে বাস্তব করার পদক্ষেপগুলো একটার পর একটা সফল করলেন তা সকলের জানা প্রয়োজন। 

লেখক: কলামিস্ট, শিক্ষাবিদ, ফোকলোরিস্ট, গবেষক, অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ এবং সাবেক উপ-উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৪০ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন