শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৫, রবিবার, ১৬ মে, ২০২১ আপডেট:

জননেত্রী শেখ হাসিনা: নির্বাসনের দিনগুলি

ড. শাহিনুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
জননেত্রী শেখ হাসিনা: নির্বাসনের দিনগুলি

 

১৯৭৫ সালের আগস্ট মাসের মাঝামাঝি। বাংলা শ্রাবণ মাস পেরিয়ে ভাদ্রের শুরু। বর্ষার পানিতে ধানমণ্ডি লেক কানায় কানায় ভরা। লেকের পাড়ে ৩২ নম্বর বাড়িটার গায়েও লেগেছে বর্ষা ঋতুর শ্যামলিমার ছোপ।

১৫ আগস্টের মাঝরাতে একদল উর্দিধারী আততায়ী অতর্কিতে ঘুমন্ত বাড়িটায় ঝাঁপিয়ে পড়ে পৃথিবীর ঘৃণ্যতম, নৃশংসতম রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ডটি ঘটাল। একই রাতের মধ্যে তারা নিশ্চিহ্ন করে দিল একটি পরিবার। বাংলার ইতিহাসে আবারও লেখা হলো নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়েও করুণ এক ট্র্যাজেডি আর মীরজাফরের চেয়েও জঘন্য বেঈমানির আরেক কাহিনী।

নবোদিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট বাঙ্গালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তার সুযোগ্য সহধর্মিণী বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, তাদের জ্যেষ্ঠ পুত্র শেখ কামাল ও তার সন্তানসম্ভবা স্ত্রী, দ্বিতীয় পুত্র শেখ জামাল আর তার নববিবাহিত স্ত্রী, মুজিব দম্পতির কনিষ্ঠ পুত্র মাত্র ১০ বছরের বালক শেখ রাসেল, বঙ্গবন্ধুর দেহরক্ষী বাহিনীর প্রধান কর্নেল জামিল, সবাই সে রাতে নিহত হন। একই রাতে বঙ্গবন্ধুর ভগ্নিপতি ও তার মন্ত্রিসভার সদস্য সেরনিয়াবাত এবং ভাগ্নে যুবলীগ সভাপতি শেখ ফজলুল হক মনিরের বাসভবনেও পৃথক দুটি হামলা চালিয়ে সন্তানসম্ভবা বধূ, দুগ্ধপোষ্য শিশু, বৃদ্ধসহ সবাইকে হত্যা করা হয়। এই পৈশাচিক নির্বিচার হত্যালীলা থেকে বেঁচে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতার পবিত্র শোণিতের উত্তরাধিকারী দুটিমাত্র প্রাণ জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা। হত্যাকাণ্ডের সময় তারা বিদেশে থাকার কারণেই প্রাণে বেঁচেছেন, আর প্রাণে বেঁচেছেন বলেই পিতার জ্যেষ্ঠতম সন্তান শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসে কাণ্ডারিহীন নৌকার মতো প্রবল প্রতিকূল স্রোতে নিমজ্জমান দলকে এবং দুঃশাসন কবলিত দেশকে পুনরুদ্ধার করে শামিল করে দিতে পারলেন উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জোয়ারে, বিচারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ দণ্ডবিধান করতে পারলেন পিতা এবং স্বজন হন্তারকদের।

এসব কাহিনী এখন আমাদের জাতীয় ইতিহাসের অন্তর্ভুক্ত এবং কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু আমরা কি কখনও গভীরভাবে ভেবে দেখেছি, বিদেশে অবস্থানরত বঙ্গবন্ধুর দুটি কন্যা, সহোদরা বোন দুটি তরুণী যখন স্বদেশে তাদের সকল স্বজনের হত্যার, ক্ষমতায় বিশাল মেরুপরিবর্তনের দুঃসংবাদ শুনতে পেয়েছিলেন, তখন তাদের মনের অবস্থা কী হয়েছিল? কোন অতলান্ত অন্ধকারময় ভবিষ্যতের ছবি তাদের অন্তর্চক্ষুতে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছিল? শেখ হাসিনার বয়স তখন মাত্র ২৮ বছর, আর তার দশ বছরের ছোট বোন রেহানার বয়স ১৮ বছর। প্রতিভাবান তরুণ বিজ্ঞানী ড. এম.এ.ওয়াজেদ মিয়ার সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে এর আট বছর আগে। শিশুপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় ও শিশুকন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুলকে নিয়ে তিনি তখন স্বামীর কর্মস্থল পশ্চিম জার্মানিতেই ছিলেন। তার অত্যন্ত আদরের ছোট বোন রেহানাও তখন সেখানে বেড়াতে গিয়েছিলেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের সেই কলঙ্কিত এবং পাহাড় আছড়ে পরা সবচেয়ে প্রিয়জনদের হরাবার খবরটা পাওয়ার পর স্বভাবতই তাদের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছিল। আলোকিত প্রশান্ত মহাসাগর থেকে তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন অশান্ত ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক অন্ধকার মহাসমুদ্রে। সর্বব্যাপী মহাশোক তাদের আশ্রয় করেছিল। কিন্তু তার চেয়েও বড় হয়ে উঠেছিল তাদের আত্মরক্ষার প্রশ্ন। কারণ বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকারীদের সম্পূর্ণ নির্মূল করতে বদ্ধপরিকর আততায়ীরা তখন হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছিল, হত্যার সুযোগ খুঁজছিল বঙ্গবন্ধুতনয়াদের। তাদের শকুনিদৃষ্টি এড়িয়ে কীভাবে তারা আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পরবর্তী প্রায় ছয় বছর অর্থাৎ ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশে ফিরে আসার আগ পর্যন্ত দেশান্তরে কাটিয়েছেন এবং আত্মরক্ষা করেছেন, সেই কাহিনী সবচেয়ে রোমাঞ্চকর উপন্যাসকেও হার মানায়। এটা তো সবার জানা কথা যে, সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যায় প্রত্যক্ষ মঞ্চে সামরিক উর্দিধারীদের দেখা গেলেও পেছনে কলকাঠি নেড়েছিল তারই নিজের দল আওয়ামী লীগের মধ্যকার খন্দকার মোশতাক আহমেদ, তাহেরউদ্দিন ঠাকুর, জিয়াউর রহমান প্রমুখ কিছু গোপন পাকপন্থী মীরজাফর। এদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল সামরিক বাহিনীর ভেতরের ও বাইরের সোনার পাথরবাটি ‘বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র’-এর প্রবক্তা জাসদিরা।

জাতির পিতার হত্যাবশিষ্ট পরিবারের তথা আমাদের জাতীয় জীবনের সেই কঠিন ক্রান্তিকালে স্বজনহারা, সর্বহারা এতিম দুটি কন্যার দিকে সার্বিক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন আমাদের রাজনীতি অঙ্গনের গৌরব, সুভদ্র সজ্জন, বর্তমানে প্রয়াত হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী, যিনি তখন পশ্চিম জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ছিলেন।

জোট নিরপেক্ষ বিশ্বের তৎকালীন দুই শীর্ষ নেতা যুগোস্লভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটো এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তাদের নিজ নিজ দেশে বঙ্গবন্ধু কন্যাদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। তারা দু'জনই ছিলেন বঙ্গবন্ধুর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠজন ও সমর্থক এবং সপরিবারে তার নৃশংস হত্যায় গভীর শোকার্ত ও প্রতিবাদে সোচ্চার। এ আমন্ত্রণের জন্য নেতৃদ্বয়কে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে জনকের কন্যারা ঝড়ে নীড়হারা দুটি পাখির মতো আশ্রয় নেন ভারতের নয়াদিল্লিতে। ১৯৮১ সালে নয়াদিল্লিতে নির্বাসিত জীবনযাপনকালে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতেই তাকে সর্বসম্মতভাবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার মধ্যদিয়ে পকিস্তানের প্রেতাত্মারা সারা বিশ্বে যে কলঙ্ক লেপন করলো তা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। বেইমানদের বাংলার মানুষ বিশ্বাস করেননি বলে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশ থেকে পাকিস্তানের দোসরদের সরে দাঁড়াতে হয়েছে। বাংলাদেশ থেকে স্বাধীনতার চেতনাকে স্বাধীনতা বিরোধীরা রুখতে পারেনি, পারেনি বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদী এবং অসাম্প্রদায়িক শক্তিকে দাবিয়ে রাখতে। সে কারণেই আজ বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য তনয়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০২১ সালের উন্নয়ের বাংলাদেশ। আরও দেখছি জাতির পিতার সোনার বাংলা গড়ার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার অদম্য বিরামহীন পথ চলা। 

আজকে আমার এই লেখার উদ্দেশ্য হলো যে, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৮১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত  আমাদের জননেত্রী শেখ হাসিনা কেমন ছিলেন এবং কিভাবে ১৫ আগস্টের শোক মাথায় নিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধুর পরিকল্পনাকে বাস্তব করার পদক্ষেপগুলো একটার পর একটা সফল করলেন তা সকলের জানা প্রয়োজন। 

লেখক: কলামিস্ট, শিক্ষাবিদ, ফোকলোরিস্ট, গবেষক, অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ এবং সাবেক উপ-উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা