শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৪, শনিবার, ২২ মে, ২০২১

করোনায় থেমে নেই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম

ইসরাইল আলী সাদেক
অনলাইন ভার্সন
করোনায় থেমে নেই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম

করোনা মহামারিতে চ্যালেঞ্জের মুখে বিশ্ব। কঠিন সময় পার করছে গোটা দুনিয়া। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক ভাইরাস থমকে দিয়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবন। আতঙ্কজাগানিয়া এই সময়ে যারা মানবতার তরে নিজেদেরকে সঁপে দিয়েছেন তাদের মধ্যে নার্সরা অন্যতম। নিজেদের জীবনবাজী রেখে, পরিবার-পরিজনের মায়া ভুলে তারা মমতার পরশ দিয়ে সেবা দিয়েছেন রোগীদের। নিজেদের জীবন বিপন্ন করে তারা দাঁড়িয়েছেন আর্ত-মানবতার পাশে। কোভিড আক্রান্তদের সেবা দিতে গিয়ে ইতোমধ্যে অনেক নার্স নিজেরাই আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুমুখ থেকে কেউ ফিরে এসেছেন, আর কেউ পাড়ি জমিয়েছেন পরপারে। 

দেশ ও জাতির কঠিন এই দুঃসময়ে সারাদেশের নার্সদের যিনি উৎসাহ দিয়েছেন, সাহস সঞ্চার করেছেন তিনি হচ্ছেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। শুধু নার্সিং কর্মকর্তাদের সুখ-দুঃখের ভাগিদার হওয়াই নয়, তার নিরলস প্রচেষ্ঠায় বদলে গেছে পুরো অধিদপ্তরের কার্যক্রম। করোনা মহামারিতেও থেমে থাকেনি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম। বরং কোভিড পরিস্থিতি মোকাবেলায় নার্সিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কিভাবে তাদেরকে আরো দক্ষ করে গড়ে তোলা যায়, সে ব্যাপারে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে অধিদপ্তর। এর অংশ হিসেবে সারাদেশের ৫০০ নার্সিং কর্মকর্তাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) এর বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ২শ’ নার্সিং কর্মকর্তা এই প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। আগামী ২২ মে থেকে শুরু হচ্ছে আরো ৩শ’ নার্সিং কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ। এই প্রশিক্ষণ করোনা চিকিৎসাসেবায় বড় ভূমিকা রাখবে। 

বিশেষ এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারকে এই প্রশিক্ষণ ঢাকায় না করে বিভাগীয় পর্যায়ে করার অনুরোধ জানিয়েছিলাম। বিভাগীয় পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউসহ প্রশিক্ষণের সুবিধা থাকা ও কোভিড পরিস্থিতির বিষয়টি মহাপরিচালককে বুঝাতে সক্ষম হই। ফলে সারাদেশের প্রশিক্ষণার্থীদের নিজ নিজ বিভাগে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। এতে ঢাকায় গিয়ে প্রশিক্ষণের দুর্ভোগ লাঘব হয় প্রশিক্ষণার্থীদের। আগে ঢাকায় এরকম প্রশিক্ষণের আয়োজন করায় অনেকের মাঝে তাতে অংশ নিতে অনীহা দেখা যেত। কিন্তু বিভাগীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ায় সারাদেশের নার্সিং কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছে। কর্মীবান্ধব কর্মকর্তা হওয়াতেই মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার নার্সদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণের এই সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। এর মাধ্যমে আগামীতে বিভাগীয় পর্যায়ে আরো অনেক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হবে বলে সারাদেশের নার্সরা আশাবাদী। 

বর্তমান সরকারের আমলে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে যতো উন্নয়ন হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়েছে বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারের সময়ে। ২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি মহাপরিচালক হিসেবে যোগদানের পর প্রশিক্ষিত ও দক্ষ নার্স গড়ে তোলার পাশাপাশি নার্সিং কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক হয়রানি লাঘবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল-দীর্ঘদিন ধরে অস্থায়ীভাবে কর্মরত নার্সিং কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ীকরণ। এর মধ্যে অনেকে নার্সিং কর্মকর্তা ছিলেন যাদের অবসরের সময় হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাদের চাকরিও তিনি স্থায়ী করেন। 

২০১৬ সালে নার্স নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম চূড়ান্ত করা হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে সাধারণ নার্সিং কর্মকর্তাদের মনে অনেক সন্দেহ ছিল। কিছুদিন আগে বহুকাঙ্খিত এ নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

এছাড়া তার গৃহিত পদক্ষেপের মধ্যে ছিল-

১. ১৯৯৯ সাল হতে যোগদানকৃত ৪ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্সদের দীর্ঘদিনের আকাঙ্খিত সিলেকশন গ্রেড প্রদান। বাকিদের সিলেকশন গ্রেডও প্রক্রিয়াধীন। 
২. দেশের নার্সদের উচ্চ শিক্ষার সুবিধার্থে সকল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দেশে প্রথম একটি নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ।
৩. বদলি ও ইনচার্জ নীতিমালা বাস্তবায়ন।
৪. বিএসসি ইন নার্সিং ভর্তির নীতিমালা বাস্তবায়ন।
৫. নামের বানান ভুল সংশোধন ও পিআইএমএস-এ স্বল্প সময়ে অন্তর্ভুক্তিকরণ।
৬. ২০১৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যোগদানকৃত ১২ হাজার নার্সের ওরিয়েন্টেশন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থাকরণ। 
৭. নার্সদের পেশাগত দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ।
৮. নার্সিং ইনোভেশন প্রশিক্ষণ ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া।
৯. গ্রেডেশন তালিকা চূড়ান্তকরণ ও পদন্নোতি প্রক্রিয়া।
১০. করোনাকালীন সময়ে নার্স সুষম বন্টন।
১১. নার্সিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আধুনিকায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং কাজ চলমান।
১২. শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলমান।
১৩. শিক্ষক সংকট নিরসন ও শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ ও ২৫৫ জনকে প্যানেলভুক্ত করা ও ৫৯ জনের টিচার্স ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং শেষ করা এবং অন্যদের ট্রেনিং প্রক্রিয়া চলমান।
১৪. শিক্ষকদের রিসার্চ বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য রিসার্চ মেন্টরশীপ ট্রেনিং প্রদান।
১৫. শিক্ষকদের পারসোনাল ডেভেলপমেন্টের জন্য ও মানসম্মত শিক্ষাপ্রদানের জন্য ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ট্রেনিং ও কম্পিউটার ট্রেনিং প্রদান ও চলমান।
১৬. নার্সদের বেতন বাজেট কোনো রকমের হয়রানি ছাড়াই নার্সিং কোডে প্রদান।
১৭. প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৬টি নার্সিং ইন্সটিটিউটের জন্য দেশে ৬টি নার্সিং ছাত্রী হোস্টেল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ।
১৮. পিএসসির মাধ্যমে ৩২৮ জন নার্সকে নবম গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান। 
১৯. করোনাকালে রোগীর সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে কর্মসম্পাদন। 
২০. সকল নার্সিং ইন্সটিটিউটকে নার্সিং কলেজে উন্নীতকরণের প্রস্তাব প্রেরণ।
২১. দেশের নার্সদের উচ্চ শিক্ষার সুবিধার্থে সকল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু। 
২২. পুলিশ ভেরিফিকেশনসহ যোগদানপত্র গৃহীতকরনের প্রক্রিয়াগুলো ত্বরান্বিতকরণ।
২৩. আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আরো ৩০ হাজার নার্সিং কর্মকর্তার পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ।
২৪. কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী ফ্রন্টলাইনযোদ্ধা নার্সদের প্রণোদনা প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণ। সকল নার্সিং কর্মকর্তার জন্য প্রণোদনা নিশ্চিতকরণে উদ্যোগ গ্রহণ।

এছাড়া কোভিড পরিস্থিতিতে যেখানে বেশিরভাগ অধিদপ্তর বন্ধ বা আংশিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে সেখানে নার্সিং অধিদপ্তরের নৈমিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তার নেতৃত্বে চলছে টিমভিত্তিক দৈনন্দিন কার্যক্রম। 

দেশের নার্সিং পেশার উন্নয়নে বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারের আপোষহীন মনোভাব ও তার টিমের সদস্যরা যেভাবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাতে এ পেশা উন্নয়ন আরো বহুদূর এগিয়ে যাবে বলে সারাদেশের নার্সদের দৃঢ় বিশ্বাস। 

লেখক: সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ), সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন