শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:১৪, শনিবার, ২২ মে, ২০২১

করোনায় থেমে নেই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম

ইসরাইল আলী সাদেক
অনলাইন ভার্সন
করোনায় থেমে নেই নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম

করোনা মহামারিতে চ্যালেঞ্জের মুখে বিশ্ব। কঠিন সময় পার করছে গোটা দুনিয়া। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এক ভাইরাস থমকে দিয়েছে মানুষের স্বাভাবিক জীবন। আতঙ্কজাগানিয়া এই সময়ে যারা মানবতার তরে নিজেদেরকে সঁপে দিয়েছেন তাদের মধ্যে নার্সরা অন্যতম। নিজেদের জীবনবাজী রেখে, পরিবার-পরিজনের মায়া ভুলে তারা মমতার পরশ দিয়ে সেবা দিয়েছেন রোগীদের। নিজেদের জীবন বিপন্ন করে তারা দাঁড়িয়েছেন আর্ত-মানবতার পাশে। কোভিড আক্রান্তদের সেবা দিতে গিয়ে ইতোমধ্যে অনেক নার্স নিজেরাই আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুমুখ থেকে কেউ ফিরে এসেছেন, আর কেউ পাড়ি জমিয়েছেন পরপারে। 

দেশ ও জাতির কঠিন এই দুঃসময়ে সারাদেশের নার্সদের যিনি উৎসাহ দিয়েছেন, সাহস সঞ্চার করেছেন তিনি হচ্ছেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। শুধু নার্সিং কর্মকর্তাদের সুখ-দুঃখের ভাগিদার হওয়াই নয়, তার নিরলস প্রচেষ্ঠায় বদলে গেছে পুরো অধিদপ্তরের কার্যক্রম। করোনা মহামারিতেও থেমে থাকেনি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের উন্নয়ন কার্যক্রম। বরং কোভিড পরিস্থিতি মোকাবেলায় নার্সিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে কিভাবে তাদেরকে আরো দক্ষ করে গড়ে তোলা যায়, সে ব্যাপারে ব্যাপক উদ্যোগ নিয়েছে অধিদপ্তর। এর অংশ হিসেবে সারাদেশের ৫০০ নার্সিং কর্মকর্তাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) এর বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইতোমধ্যে ২শ’ নার্সিং কর্মকর্তা এই প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেছেন। আগামী ২২ মে থেকে শুরু হচ্ছে আরো ৩শ’ নার্সিং কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ। এই প্রশিক্ষণ করোনা চিকিৎসাসেবায় বড় ভূমিকা রাখবে। 

বিশেষ এই প্রশিক্ষণ কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারকে এই প্রশিক্ষণ ঢাকায় না করে বিভাগীয় পর্যায়ে করার অনুরোধ জানিয়েছিলাম। বিভাগীয় পর্যায়ের হাসপাতালগুলোতে আইসিইউসহ প্রশিক্ষণের সুবিধা থাকা ও কোভিড পরিস্থিতির বিষয়টি মহাপরিচালককে বুঝাতে সক্ষম হই। ফলে সারাদেশের প্রশিক্ষণার্থীদের নিজ নিজ বিভাগে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক। এতে ঢাকায় গিয়ে প্রশিক্ষণের দুর্ভোগ লাঘব হয় প্রশিক্ষণার্থীদের। আগে ঢাকায় এরকম প্রশিক্ষণের আয়োজন করায় অনেকের মাঝে তাতে অংশ নিতে অনীহা দেখা যেত। কিন্তু বিভাগীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়ায় সারাদেশের নার্সিং কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ দেখা দিয়েছে। কর্মীবান্ধব কর্মকর্তা হওয়াতেই মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার নার্সদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রশিক্ষণের এই সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। এর মাধ্যমে আগামীতে বিভাগীয় পর্যায়ে আরো অনেক প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হবে বলে সারাদেশের নার্সরা আশাবাদী। 

বর্তমান সরকারের আমলে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরে যতো উন্নয়ন হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয়েছে বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারের সময়ে। ২০২০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি তিনি মহাপরিচালক হিসেবে যোগদানের পর প্রশিক্ষিত ও দক্ষ নার্স গড়ে তোলার পাশাপাশি নার্সিং কর্মকর্তাদের দাপ্তরিক হয়রানি লাঘবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল-দীর্ঘদিন ধরে অস্থায়ীভাবে কর্মরত নার্সিং কর্মকর্তাদের চাকরি স্থায়ীকরণ। এর মধ্যে অনেকে নার্সিং কর্মকর্তা ছিলেন যাদের অবসরের সময় হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু চাকরি স্থায়ী হয়নি। তাদের চাকরিও তিনি স্থায়ী করেন। 

২০১৬ সালে নার্স নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম চূড়ান্ত করা হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে সাধারণ নার্সিং কর্মকর্তাদের মনে অনেক সন্দেহ ছিল। কিছুদিন আগে বহুকাঙ্খিত এ নিয়োগবিধি ও অর্গানোগ্রাম প্রস্তুত করে মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

এছাড়া তার গৃহিত পদক্ষেপের মধ্যে ছিল-

১. ১৯৯৯ সাল হতে যোগদানকৃত ৪ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্সদের দীর্ঘদিনের আকাঙ্খিত সিলেকশন গ্রেড প্রদান। বাকিদের সিলেকশন গ্রেডও প্রক্রিয়াধীন। 
২. দেশের নার্সদের উচ্চ শিক্ষার সুবিধার্থে সকল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু। এছাড়া জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে দেশে প্রথম একটি নার্সিং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ।
৩. বদলি ও ইনচার্জ নীতিমালা বাস্তবায়ন।
৪. বিএসসি ইন নার্সিং ভর্তির নীতিমালা বাস্তবায়ন।
৫. নামের বানান ভুল সংশোধন ও পিআইএমএস-এ স্বল্প সময়ে অন্তর্ভুক্তিকরণ।
৬. ২০১৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত যোগদানকৃত ১২ হাজার নার্সের ওরিয়েন্টেশন ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থাকরণ। 
৭. নার্সদের পেশাগত দক্ষতা ও সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী প্রশিক্ষণ।
৮. নার্সিং ইনোভেশন প্রশিক্ষণ ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া।
৯. গ্রেডেশন তালিকা চূড়ান্তকরণ ও পদন্নোতি প্রক্রিয়া।
১০. করোনাকালীন সময়ে নার্স সুষম বন্টন।
১১. নার্সিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো আধুনিকায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ এবং কাজ চলমান।
১২. শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চলমান।
১৩. শিক্ষক সংকট নিরসন ও শিক্ষার মান বাড়ানোর জন্য পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ ও ২৫৫ জনকে প্যানেলভুক্ত করা ও ৫৯ জনের টিচার্স ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিং শেষ করা এবং অন্যদের ট্রেনিং প্রক্রিয়া চলমান।
১৪. শিক্ষকদের রিসার্চ বিষয়ে দক্ষতা বাড়ানোর জন্য রিসার্চ মেন্টরশীপ ট্রেনিং প্রদান।
১৫. শিক্ষকদের পারসোনাল ডেভেলপমেন্টের জন্য ও মানসম্মত শিক্ষাপ্রদানের জন্য ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ট্রেনিং ও কম্পিউটার ট্রেনিং প্রদান ও চলমান।
১৬. নার্সদের বেতন বাজেট কোনো রকমের হয়রানি ছাড়াই নার্সিং কোডে প্রদান।
১৭. প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ৬টি নার্সিং ইন্সটিটিউটের জন্য দেশে ৬টি নার্সিং ছাত্রী হোস্টেল নির্মাণের প্রস্তাব প্রেরণ।
১৮. পিএসসির মাধ্যমে ৩২৮ জন নার্সকে নবম গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান। 
১৯. করোনাকালে রোগীর সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে কর্মসম্পাদন। 
২০. সকল নার্সিং ইন্সটিটিউটকে নার্সিং কলেজে উন্নীতকরণের প্রস্তাব প্রেরণ।
২১. দেশের নার্সদের উচ্চ শিক্ষার সুবিধার্থে সকল নার্সিং কলেজে পোস্ট বেসিক বিএসসি ইন নার্সিং কোর্স চালু। 
২২. পুলিশ ভেরিফিকেশনসহ যোগদানপত্র গৃহীতকরনের প্রক্রিয়াগুলো ত্বরান্বিতকরণ।
২৩. আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে আরো ৩০ হাজার নার্সিং কর্মকর্তার পদ সৃষ্টির লক্ষ্যে মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব প্রেরণ।
২৪. কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী ফ্রন্টলাইনযোদ্ধা নার্সদের প্রণোদনা প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণ। সকল নার্সিং কর্মকর্তার জন্য প্রণোদনা নিশ্চিতকরণে উদ্যোগ গ্রহণ।

এছাড়া কোভিড পরিস্থিতিতে যেখানে বেশিরভাগ অধিদপ্তর বন্ধ বা আংশিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে সেখানে নার্সিং অধিদপ্তরের নৈমিত্তিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তার নেতৃত্বে চলছে টিমভিত্তিক দৈনন্দিন কার্যক্রম। 

দেশের নার্সিং পেশার উন্নয়নে বর্তমান মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারের আপোষহীন মনোভাব ও তার টিমের সদস্যরা যেভাবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাতে এ পেশা উন্নয়ন আরো বহুদূর এগিয়ে যাবে বলে সারাদেশের নার্সদের দৃঢ় বিশ্বাস। 

লেখক: সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ নার্সেস এসোসিয়েশন (বিএনএ), সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১৩ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

১২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন