শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

ডা. আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

কিছু একটা করে ভাইরাল হওয়ার অসুখ যখন আজ গোটা পৃথিবীজুড়ে, প্রাণপনে মুখ দেখানোর চেষ্টা, এমনকি উৎকট উদ্ভট একটা কিছু করে জগৎবাসীর মনোযোগ আকর্ষণ আর আত্মপ্রদর্শনের অচিকিৎস্য ব্যাধি যখন রীতিমতো মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তখনও কিছু মানুষ, হ্যাঁ ‘মানুষ’ তো থাকেনই সমাজের নানা পেশায় শ্রেণিতে ছড়িয়ে বিছিয়ে—নইলে সমাজটা টিকে আছে কী করে?

তেমনই কিছু মানুষ থাকেন আমাদের খুব কাছেই। নিত্যদিনের চেনাজানা-ধরাছোঁয়ার পরিধিতেই এদের অবস্থান। এদের উপস্থিতি অপেক্ষাকৃত নীরব। মগ্ন মনোযোগে নিজের কাজটুকু সর্বোচ্চ যত্নে ও আন্তরিকতায় করে যাওয়াতেই এদের সমস্ত আনন্দ। এই তাদের সাধনা।

ঠিক এমনই একজন মানুষ অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। দেশের বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকার ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ ও বারডেম জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক। গত ১ মে ২০২১ সন্ধ্যায় যিনি পাড়ি জমিয়েছেন পরলোকে। পরম করুণাময় তাকে অনন্ত কল্যাণে পুরস্কৃত করুন।

আক্ষরিক অর্থেই ডা. সাহিদা আখতার ছিলেন একজন মাতৃময়ী সহৃদয় চিকিৎসক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সর্বসাম্প্রতিক তথ্যউপাত্ত নিজের মন-মস্তিষ্কে ধারণ করেই যে কেবল চিকিৎসা দিতেন তা নয়, উপরন্তু তাঁর হৃদয়টাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঢেলে দিতেন তাঁর শিশুরোগীদের প্রতি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলতে পারছি নিজের প্রত্যক্ষ ও একাধিক পরোক্ষ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।

একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে যা করার সে তো করতেনই, সবসময় চাইতেন এর চেয়ে অধিক কিছু করতে। সম্পর্কটি তাই ডাক্তার-রোগীর সীমানা ছাপিয়ে অধিকাংশ সময়ই হয়ে উঠত পরমাত্মীয়ের। হবে না-ই বা কেন? হাসপাতালে ভর্তি অপরিণত ওজনধারী শিশুর বাবা-মা-অভিভাবকদের যেভাবে আশা ও সাহস দিতেন আর তার পরামর্শগুলো যেভাবে পালন করতে উৎসাহ যোগাতেন তা এ-যুগে রীতিমতো দুর্লভ। 

বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের নিউন্যাটোলজি ইউনিটের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। ব্যক্তিগত জীবনেও ছিলেন শিশু অন্তঃপ্রাণ। সপক্ষে একটি ঘটনা এখানে পাঠকদের সাথে শেয়ার করা যেতে পারে।

নিউন্যাটোলজি ইউনিটের আইসিইউ-তে সপ্তাহখানেক ধরে ভর্তি অপরিণত ওজনের একটি শিশু। তার মা আছেন একই হাসপাতালের আরেকটি কেবিনে। দিনে কয়েক বার গিয়ে তিনি সন্তানকে খাইয়ে আসেন। কখনো খাবার রেখে আসেন—বাচ্চা ঘুম ভেঙে জেগে উঠলেই যেন কর্তব্যরত নার্সরা খাইয়ে দিতে পারে। 

একদিনের ঘটনা। সেই মা গেছেন তাঁর বাচ্চাকে দেখতে। আইসিইউ-র দরজা দিয়ে ঢুকতেই দেখলেন সদ্যজাত শিশুটিকে ছোট্ট চামচে একটু একটু করে নিবিড় মমতায় খাইয়ে দিচ্ছেন অধ্যাপক সাহিদা নিজেই। জানা গেল, তিনি সেদিনের রাউন্ড শেষ করে নিজের রুমে ফিরে যাচ্ছিলেন, এর মধ্যেই দেখলেন বাচ্চাটি জেগে উঠেছে। এদিকে নার্সরাও কিছুটা ব্যস্ত। বাচ্চাটি ততক্ষণে ক্ষুধায় কান্না শুরু করার আগেই তিনি নিজেই তাকে খাওয়াতে শুরু করলেন!

আরেকদিনের ঘটনা। সেদিনও যথারীতি তিনি রাউন্ড দিচ্ছিলেন আইসিউ-তে। নাকে-শিরায় অক্সিজেন আর স্যালাইনের নলে জবুথবু একটি শিশু ঘুম ভেঙে বিকট স্বরে কেঁদে উঠল। তার মা কিংবা নার্স আসার আগেই দেখা গেল, অধ্যাপক সাহিদা আখতার ‘বাবা.. সোনা.. লক্ষ্মী কাঁদে না’ ইত্যাদি বলে শান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।       

যে-কালে উচিৎ সেবাটি দিতেই আমরা শত অজুহাতে বিমুখ, সেখানে হাসপাতালের অধ্যাপক নিজেই খাইয়ে দিচ্ছেন আর আদর-স্নেহ দিয়ে কান্না ভোলাচ্ছেন রোগীর। এমন ঘটনা ডা. সাহিদা আখতারকেই মানায়। ওয়ার্ডে ভর্তি তাঁর প্রত্যেক শিশুরোগীর পরিবারের হাসপাতালে অবস্থানরত সদস্যদের তিনি দেখলেই চিনতেন যে, কে কোন শিশুর বাবা-মা-অভিভাবক। দুপুরে কাউন্সেলিংয়ের নির্ধারিত সময়ে তো বটেই, দেখেছি হাসপাতালের সিঁড়ি-করিডোরে যে-কোনো সময় তিনি রোগীর পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন উদ্বেগাকুল জিজ্ঞাসার উত্তর দিচ্ছেন। কখনো দেখেছি নিজেই ডেকে নিয়ে ওদের অবহিত করছেন রোগীর বর্তমান অবস্থা। গরজের সবটাই যেন তাঁর।

বস্তুত এসব অনন্য চরিত্রবৈশিষ্ট্যগুলোই তাঁকে করে তুলেছিল সত্যিকারের একজন মানবিক চিকিৎসক। হাসপাতালজুড়ে তাঁর হাঁটা-চলা আর কথা-আলাপ যাবতীয় সব কিছুতেই ছিল একজন মমতাময়ী চিকিৎসকের ছাপ।

ক্যান্সারে ভুগছিলেন অধ্যাপক সাহিদা আখতার। চিকিৎসার পর মাঝে কয়েক বছর মোটামুটি সুস্থই ছিলেন। কর্মক্ষেত্রে যোগ দিয়েছিলেন। পুনরায় হয়ে উঠেছিলেন সদ্যজাত শিশু ও তাদের পরিবারের আশ্রয়স্থল। ক্যান্সার চিকিৎসা-পরবর্তী ধকলে মাঝে মাঝেই কিছুটা অসুস্থ বোধ করতেন, কিন্তু এটা কখনোই তাঁর কর্তব্য-শিথিলতার কারণ হয় নি। ওয়ার্ডে কিংবা আইসিইউ-তে ভর্তি শিশুদের পাশে তাঁকে বরাবরই দেখেছি দায়িত্বনিষ্ঠ।

অপরিণত ওজনের শিশুদের জন্যে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসার পাশাপাশি একটি জিনিস খুব দরকার—কেএমসি বা ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার। অতি নাজুক এসব শিশুকে দিনে-রাতে যতটা সময় মায়ের বুকে উপুড় করে শুইয়ে রাখতে পারা যায় এদের সুস্থতার হার ও সারভাইভাল রেট তত বাড়ে বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রমাণিত। প্রাকৃতিক এবং একইসাথে উত্তরাধুনিক এই চিকিৎসাপদ্ধতি রোগীমহলে প্রচলনের ব্যাপারে ডা. সাহিদা ছিলেন রীতিমতো আপসহীন। সব কথা, যাবতীয় চিকিৎসা পরামর্শ ও কাউন্সেলিংয়ের পর শিশুকে কেএমসি দেয়ার কথা অবধারিতভাবে তিনি বলতেনই এবং যতভাবে সম্ভব উদ্বুদ্ধ করতেন শিশুর মা, বাবা, অভিভাবকদের। একরকম করিয়েই ছাড়তেন। যে শিশুর মা-বাবারা এটা করছে তাঁদের দৃষ্টান্ত দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করতেন। 

আর নবজাতককে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ব্যাপারে তাঁর ব্যাকুলতা ছিল লক্ষণীয় এবং অবশ্যই শিক্ষণীয়। এক্ষেত্রে তিনি ছিলেন নিরাপস। শিশু বা মায়ের যত শারীরিক অসুবিধা-সীমাবদ্ধতা না থাকলে ডা. সাহিদা শেষ অবধি চেষ্টা করতেন প্রক্রিয়াজাত কৌটাদুধ না দিয়ে নবজাতককে যেন মায়ের দুধই খাওয়ানো হয়। এ ব্যাপারে ঘুরে ফিরে বলতেন এবং সবাইকে সচেতন করে তুলতেনই তাঁর যে-কোনো আলোচনা, সাক্ষাৎকার কিংবা টিভি চ্যানেলের স্বাস্থ্য বিষয়ক আলাপনে। 

মনে পড়ে, বছর দশেক আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে একবার নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উত্থাপন করে বলেছিলেন—‘আজকে বিজ্ঞাপনের প্রতাপে মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে যাচ্ছে! এসব আমরা বলতে বলতে হয়রান হয়ে যাচ্ছি। আপনারা সবাই মিলে প্লিজ কিছু করেন।’ বাণিজ্য-আগ্রাসী এ-যুগে কোনো পেশাজীবীর পক্ষে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে লোকসম্মুখে এমন সাহসী উচ্চারণ ও আহ্বান আদতেই বিরল।   

বহু সকৃতজ্ঞ স্মৃতিচারণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে করে যাওয়া সম্ভব এই অনন্য সেবাব্রতী মানুষটিকে নিয়ে। কারণ, সেবাই যে ছিল তাঁর প্রথম ব্রত। তাঁর শিশুরোগীদের সুস্থতাই ছিল তাঁর সমস্ত চিন্তাজুড়ে।

হাদীসে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি কাজ তুমি সবচেয়ে ভালোভাবে করবে—এটাই আল্লাহর নির্দেশ’।  কথাটি যতবার পড়ি কিংবা শুনি, চকিতে যে ক’জনের চেহারা মনে ভেসে ওঠে সে তালিকায় শিশুদরদী প্রয়াত অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার অন্যতম। চিকিৎসক জীবনে কত অগণিত শিশু ও তাঁদের পরিবারের ভরসাস্থল হয়ে উঠেছিলেন তিনি! সত্যিই তিনি নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালোভাবেই করে গেছেন।

লেখক: মেডিকেল কাউন্সিলর এন্ড মোটিভিয়ার, কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম।     

 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ