শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

ডা. আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

কিছু একটা করে ভাইরাল হওয়ার অসুখ যখন আজ গোটা পৃথিবীজুড়ে, প্রাণপনে মুখ দেখানোর চেষ্টা, এমনকি উৎকট উদ্ভট একটা কিছু করে জগৎবাসীর মনোযোগ আকর্ষণ আর আত্মপ্রদর্শনের অচিকিৎস্য ব্যাধি যখন রীতিমতো মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তখনও কিছু মানুষ, হ্যাঁ ‘মানুষ’ তো থাকেনই সমাজের নানা পেশায় শ্রেণিতে ছড়িয়ে বিছিয়ে—নইলে সমাজটা টিকে আছে কী করে?

তেমনই কিছু মানুষ থাকেন আমাদের খুব কাছেই। নিত্যদিনের চেনাজানা-ধরাছোঁয়ার পরিধিতেই এদের অবস্থান। এদের উপস্থিতি অপেক্ষাকৃত নীরব। মগ্ন মনোযোগে নিজের কাজটুকু সর্বোচ্চ যত্নে ও আন্তরিকতায় করে যাওয়াতেই এদের সমস্ত আনন্দ। এই তাদের সাধনা।

ঠিক এমনই একজন মানুষ অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। দেশের বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকার ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ ও বারডেম জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক। গত ১ মে ২০২১ সন্ধ্যায় যিনি পাড়ি জমিয়েছেন পরলোকে। পরম করুণাময় তাকে অনন্ত কল্যাণে পুরস্কৃত করুন।

আক্ষরিক অর্থেই ডা. সাহিদা আখতার ছিলেন একজন মাতৃময়ী সহৃদয় চিকিৎসক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সর্বসাম্প্রতিক তথ্যউপাত্ত নিজের মন-মস্তিষ্কে ধারণ করেই যে কেবল চিকিৎসা দিতেন তা নয়, উপরন্তু তাঁর হৃদয়টাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঢেলে দিতেন তাঁর শিশুরোগীদের প্রতি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলতে পারছি নিজের প্রত্যক্ষ ও একাধিক পরোক্ষ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।

একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে যা করার সে তো করতেনই, সবসময় চাইতেন এর চেয়ে অধিক কিছু করতে। সম্পর্কটি তাই ডাক্তার-রোগীর সীমানা ছাপিয়ে অধিকাংশ সময়ই হয়ে উঠত পরমাত্মীয়ের। হবে না-ই বা কেন? হাসপাতালে ভর্তি অপরিণত ওজনধারী শিশুর বাবা-মা-অভিভাবকদের যেভাবে আশা ও সাহস দিতেন আর তার পরামর্শগুলো যেভাবে পালন করতে উৎসাহ যোগাতেন তা এ-যুগে রীতিমতো দুর্লভ। 

বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের নিউন্যাটোলজি ইউনিটের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। ব্যক্তিগত জীবনেও ছিলেন শিশু অন্তঃপ্রাণ। সপক্ষে একটি ঘটনা এখানে পাঠকদের সাথে শেয়ার করা যেতে পারে।

নিউন্যাটোলজি ইউনিটের আইসিইউ-তে সপ্তাহখানেক ধরে ভর্তি অপরিণত ওজনের একটি শিশু। তার মা আছেন একই হাসপাতালের আরেকটি কেবিনে। দিনে কয়েক বার গিয়ে তিনি সন্তানকে খাইয়ে আসেন। কখনো খাবার রেখে আসেন—বাচ্চা ঘুম ভেঙে জেগে উঠলেই যেন কর্তব্যরত নার্সরা খাইয়ে দিতে পারে। 

একদিনের ঘটনা। সেই মা গেছেন তাঁর বাচ্চাকে দেখতে। আইসিইউ-র দরজা দিয়ে ঢুকতেই দেখলেন সদ্যজাত শিশুটিকে ছোট্ট চামচে একটু একটু করে নিবিড় মমতায় খাইয়ে দিচ্ছেন অধ্যাপক সাহিদা নিজেই। জানা গেল, তিনি সেদিনের রাউন্ড শেষ করে নিজের রুমে ফিরে যাচ্ছিলেন, এর মধ্যেই দেখলেন বাচ্চাটি জেগে উঠেছে। এদিকে নার্সরাও কিছুটা ব্যস্ত। বাচ্চাটি ততক্ষণে ক্ষুধায় কান্না শুরু করার আগেই তিনি নিজেই তাকে খাওয়াতে শুরু করলেন!

আরেকদিনের ঘটনা। সেদিনও যথারীতি তিনি রাউন্ড দিচ্ছিলেন আইসিউ-তে। নাকে-শিরায় অক্সিজেন আর স্যালাইনের নলে জবুথবু একটি শিশু ঘুম ভেঙে বিকট স্বরে কেঁদে উঠল। তার মা কিংবা নার্স আসার আগেই দেখা গেল, অধ্যাপক সাহিদা আখতার ‘বাবা.. সোনা.. লক্ষ্মী কাঁদে না’ ইত্যাদি বলে শান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।       

যে-কালে উচিৎ সেবাটি দিতেই আমরা শত অজুহাতে বিমুখ, সেখানে হাসপাতালের অধ্যাপক নিজেই খাইয়ে দিচ্ছেন আর আদর-স্নেহ দিয়ে কান্না ভোলাচ্ছেন রোগীর। এমন ঘটনা ডা. সাহিদা আখতারকেই মানায়। ওয়ার্ডে ভর্তি তাঁর প্রত্যেক শিশুরোগীর পরিবারের হাসপাতালে অবস্থানরত সদস্যদের তিনি দেখলেই চিনতেন যে, কে কোন শিশুর বাবা-মা-অভিভাবক। দুপুরে কাউন্সেলিংয়ের নির্ধারিত সময়ে তো বটেই, দেখেছি হাসপাতালের সিঁড়ি-করিডোরে যে-কোনো সময় তিনি রোগীর পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন উদ্বেগাকুল জিজ্ঞাসার উত্তর দিচ্ছেন। কখনো দেখেছি নিজেই ডেকে নিয়ে ওদের অবহিত করছেন রোগীর বর্তমান অবস্থা। গরজের সবটাই যেন তাঁর।

বস্তুত এসব অনন্য চরিত্রবৈশিষ্ট্যগুলোই তাঁকে করে তুলেছিল সত্যিকারের একজন মানবিক চিকিৎসক। হাসপাতালজুড়ে তাঁর হাঁটা-চলা আর কথা-আলাপ যাবতীয় সব কিছুতেই ছিল একজন মমতাময়ী চিকিৎসকের ছাপ।

ক্যান্সারে ভুগছিলেন অধ্যাপক সাহিদা আখতার। চিকিৎসার পর মাঝে কয়েক বছর মোটামুটি সুস্থই ছিলেন। কর্মক্ষেত্রে যোগ দিয়েছিলেন। পুনরায় হয়ে উঠেছিলেন সদ্যজাত শিশু ও তাদের পরিবারের আশ্রয়স্থল। ক্যান্সার চিকিৎসা-পরবর্তী ধকলে মাঝে মাঝেই কিছুটা অসুস্থ বোধ করতেন, কিন্তু এটা কখনোই তাঁর কর্তব্য-শিথিলতার কারণ হয় নি। ওয়ার্ডে কিংবা আইসিইউ-তে ভর্তি শিশুদের পাশে তাঁকে বরাবরই দেখেছি দায়িত্বনিষ্ঠ।

অপরিণত ওজনের শিশুদের জন্যে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসার পাশাপাশি একটি জিনিস খুব দরকার—কেএমসি বা ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার। অতি নাজুক এসব শিশুকে দিনে-রাতে যতটা সময় মায়ের বুকে উপুড় করে শুইয়ে রাখতে পারা যায় এদের সুস্থতার হার ও সারভাইভাল রেট তত বাড়ে বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রমাণিত। প্রাকৃতিক এবং একইসাথে উত্তরাধুনিক এই চিকিৎসাপদ্ধতি রোগীমহলে প্রচলনের ব্যাপারে ডা. সাহিদা ছিলেন রীতিমতো আপসহীন। সব কথা, যাবতীয় চিকিৎসা পরামর্শ ও কাউন্সেলিংয়ের পর শিশুকে কেএমসি দেয়ার কথা অবধারিতভাবে তিনি বলতেনই এবং যতভাবে সম্ভব উদ্বুদ্ধ করতেন শিশুর মা, বাবা, অভিভাবকদের। একরকম করিয়েই ছাড়তেন। যে শিশুর মা-বাবারা এটা করছে তাঁদের দৃষ্টান্ত দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করতেন। 

আর নবজাতককে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ব্যাপারে তাঁর ব্যাকুলতা ছিল লক্ষণীয় এবং অবশ্যই শিক্ষণীয়। এক্ষেত্রে তিনি ছিলেন নিরাপস। শিশু বা মায়ের যত শারীরিক অসুবিধা-সীমাবদ্ধতা না থাকলে ডা. সাহিদা শেষ অবধি চেষ্টা করতেন প্রক্রিয়াজাত কৌটাদুধ না দিয়ে নবজাতককে যেন মায়ের দুধই খাওয়ানো হয়। এ ব্যাপারে ঘুরে ফিরে বলতেন এবং সবাইকে সচেতন করে তুলতেনই তাঁর যে-কোনো আলোচনা, সাক্ষাৎকার কিংবা টিভি চ্যানেলের স্বাস্থ্য বিষয়ক আলাপনে। 

মনে পড়ে, বছর দশেক আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে একবার নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উত্থাপন করে বলেছিলেন—‘আজকে বিজ্ঞাপনের প্রতাপে মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে যাচ্ছে! এসব আমরা বলতে বলতে হয়রান হয়ে যাচ্ছি। আপনারা সবাই মিলে প্লিজ কিছু করেন।’ বাণিজ্য-আগ্রাসী এ-যুগে কোনো পেশাজীবীর পক্ষে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে লোকসম্মুখে এমন সাহসী উচ্চারণ ও আহ্বান আদতেই বিরল।   

বহু সকৃতজ্ঞ স্মৃতিচারণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে করে যাওয়া সম্ভব এই অনন্য সেবাব্রতী মানুষটিকে নিয়ে। কারণ, সেবাই যে ছিল তাঁর প্রথম ব্রত। তাঁর শিশুরোগীদের সুস্থতাই ছিল তাঁর সমস্ত চিন্তাজুড়ে।

হাদীসে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি কাজ তুমি সবচেয়ে ভালোভাবে করবে—এটাই আল্লাহর নির্দেশ’।  কথাটি যতবার পড়ি কিংবা শুনি, চকিতে যে ক’জনের চেহারা মনে ভেসে ওঠে সে তালিকায় শিশুদরদী প্রয়াত অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার অন্যতম। চিকিৎসক জীবনে কত অগণিত শিশু ও তাঁদের পরিবারের ভরসাস্থল হয়ে উঠেছিলেন তিনি! সত্যিই তিনি নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালোভাবেই করে গেছেন।

লেখক: মেডিকেল কাউন্সিলর এন্ড মোটিভিয়ার, কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম।     

 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

২৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা