শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

ডা. আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

কিছু একটা করে ভাইরাল হওয়ার অসুখ যখন আজ গোটা পৃথিবীজুড়ে, প্রাণপনে মুখ দেখানোর চেষ্টা, এমনকি উৎকট উদ্ভট একটা কিছু করে জগৎবাসীর মনোযোগ আকর্ষণ আর আত্মপ্রদর্শনের অচিকিৎস্য ব্যাধি যখন রীতিমতো মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তখনও কিছু মানুষ, হ্যাঁ ‘মানুষ’ তো থাকেনই সমাজের নানা পেশায় শ্রেণিতে ছড়িয়ে বিছিয়ে—নইলে সমাজটা টিকে আছে কী করে?

তেমনই কিছু মানুষ থাকেন আমাদের খুব কাছেই। নিত্যদিনের চেনাজানা-ধরাছোঁয়ার পরিধিতেই এদের অবস্থান। এদের উপস্থিতি অপেক্ষাকৃত নীরব। মগ্ন মনোযোগে নিজের কাজটুকু সর্বোচ্চ যত্নে ও আন্তরিকতায় করে যাওয়াতেই এদের সমস্ত আনন্দ। এই তাদের সাধনা।

ঠিক এমনই একজন মানুষ অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। দেশের বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকার ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ ও বারডেম জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক। গত ১ মে ২০২১ সন্ধ্যায় যিনি পাড়ি জমিয়েছেন পরলোকে। পরম করুণাময় তাকে অনন্ত কল্যাণে পুরস্কৃত করুন।

আক্ষরিক অর্থেই ডা. সাহিদা আখতার ছিলেন একজন মাতৃময়ী সহৃদয় চিকিৎসক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সর্বসাম্প্রতিক তথ্যউপাত্ত নিজের মন-মস্তিষ্কে ধারণ করেই যে কেবল চিকিৎসা দিতেন তা নয়, উপরন্তু তাঁর হৃদয়টাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঢেলে দিতেন তাঁর শিশুরোগীদের প্রতি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলতে পারছি নিজের প্রত্যক্ষ ও একাধিক পরোক্ষ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।

একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে যা করার সে তো করতেনই, সবসময় চাইতেন এর চেয়ে অধিক কিছু করতে। সম্পর্কটি তাই ডাক্তার-রোগীর সীমানা ছাপিয়ে অধিকাংশ সময়ই হয়ে উঠত পরমাত্মীয়ের। হবে না-ই বা কেন? হাসপাতালে ভর্তি অপরিণত ওজনধারী শিশুর বাবা-মা-অভিভাবকদের যেভাবে আশা ও সাহস দিতেন আর তার পরামর্শগুলো যেভাবে পালন করতে উৎসাহ যোগাতেন তা এ-যুগে রীতিমতো দুর্লভ। 

বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের নিউন্যাটোলজি ইউনিটের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। ব্যক্তিগত জীবনেও ছিলেন শিশু অন্তঃপ্রাণ। সপক্ষে একটি ঘটনা এখানে পাঠকদের সাথে শেয়ার করা যেতে পারে।

নিউন্যাটোলজি ইউনিটের আইসিইউ-তে সপ্তাহখানেক ধরে ভর্তি অপরিণত ওজনের একটি শিশু। তার মা আছেন একই হাসপাতালের আরেকটি কেবিনে। দিনে কয়েক বার গিয়ে তিনি সন্তানকে খাইয়ে আসেন। কখনো খাবার রেখে আসেন—বাচ্চা ঘুম ভেঙে জেগে উঠলেই যেন কর্তব্যরত নার্সরা খাইয়ে দিতে পারে। 

একদিনের ঘটনা। সেই মা গেছেন তাঁর বাচ্চাকে দেখতে। আইসিইউ-র দরজা দিয়ে ঢুকতেই দেখলেন সদ্যজাত শিশুটিকে ছোট্ট চামচে একটু একটু করে নিবিড় মমতায় খাইয়ে দিচ্ছেন অধ্যাপক সাহিদা নিজেই। জানা গেল, তিনি সেদিনের রাউন্ড শেষ করে নিজের রুমে ফিরে যাচ্ছিলেন, এর মধ্যেই দেখলেন বাচ্চাটি জেগে উঠেছে। এদিকে নার্সরাও কিছুটা ব্যস্ত। বাচ্চাটি ততক্ষণে ক্ষুধায় কান্না শুরু করার আগেই তিনি নিজেই তাকে খাওয়াতে শুরু করলেন!

আরেকদিনের ঘটনা। সেদিনও যথারীতি তিনি রাউন্ড দিচ্ছিলেন আইসিউ-তে। নাকে-শিরায় অক্সিজেন আর স্যালাইনের নলে জবুথবু একটি শিশু ঘুম ভেঙে বিকট স্বরে কেঁদে উঠল। তার মা কিংবা নার্স আসার আগেই দেখা গেল, অধ্যাপক সাহিদা আখতার ‘বাবা.. সোনা.. লক্ষ্মী কাঁদে না’ ইত্যাদি বলে শান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।       

যে-কালে উচিৎ সেবাটি দিতেই আমরা শত অজুহাতে বিমুখ, সেখানে হাসপাতালের অধ্যাপক নিজেই খাইয়ে দিচ্ছেন আর আদর-স্নেহ দিয়ে কান্না ভোলাচ্ছেন রোগীর। এমন ঘটনা ডা. সাহিদা আখতারকেই মানায়। ওয়ার্ডে ভর্তি তাঁর প্রত্যেক শিশুরোগীর পরিবারের হাসপাতালে অবস্থানরত সদস্যদের তিনি দেখলেই চিনতেন যে, কে কোন শিশুর বাবা-মা-অভিভাবক। দুপুরে কাউন্সেলিংয়ের নির্ধারিত সময়ে তো বটেই, দেখেছি হাসপাতালের সিঁড়ি-করিডোরে যে-কোনো সময় তিনি রোগীর পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন উদ্বেগাকুল জিজ্ঞাসার উত্তর দিচ্ছেন। কখনো দেখেছি নিজেই ডেকে নিয়ে ওদের অবহিত করছেন রোগীর বর্তমান অবস্থা। গরজের সবটাই যেন তাঁর।

বস্তুত এসব অনন্য চরিত্রবৈশিষ্ট্যগুলোই তাঁকে করে তুলেছিল সত্যিকারের একজন মানবিক চিকিৎসক। হাসপাতালজুড়ে তাঁর হাঁটা-চলা আর কথা-আলাপ যাবতীয় সব কিছুতেই ছিল একজন মমতাময়ী চিকিৎসকের ছাপ।

ক্যান্সারে ভুগছিলেন অধ্যাপক সাহিদা আখতার। চিকিৎসার পর মাঝে কয়েক বছর মোটামুটি সুস্থই ছিলেন। কর্মক্ষেত্রে যোগ দিয়েছিলেন। পুনরায় হয়ে উঠেছিলেন সদ্যজাত শিশু ও তাদের পরিবারের আশ্রয়স্থল। ক্যান্সার চিকিৎসা-পরবর্তী ধকলে মাঝে মাঝেই কিছুটা অসুস্থ বোধ করতেন, কিন্তু এটা কখনোই তাঁর কর্তব্য-শিথিলতার কারণ হয় নি। ওয়ার্ডে কিংবা আইসিইউ-তে ভর্তি শিশুদের পাশে তাঁকে বরাবরই দেখেছি দায়িত্বনিষ্ঠ।

অপরিণত ওজনের শিশুদের জন্যে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসার পাশাপাশি একটি জিনিস খুব দরকার—কেএমসি বা ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার। অতি নাজুক এসব শিশুকে দিনে-রাতে যতটা সময় মায়ের বুকে উপুড় করে শুইয়ে রাখতে পারা যায় এদের সুস্থতার হার ও সারভাইভাল রেট তত বাড়ে বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রমাণিত। প্রাকৃতিক এবং একইসাথে উত্তরাধুনিক এই চিকিৎসাপদ্ধতি রোগীমহলে প্রচলনের ব্যাপারে ডা. সাহিদা ছিলেন রীতিমতো আপসহীন। সব কথা, যাবতীয় চিকিৎসা পরামর্শ ও কাউন্সেলিংয়ের পর শিশুকে কেএমসি দেয়ার কথা অবধারিতভাবে তিনি বলতেনই এবং যতভাবে সম্ভব উদ্বুদ্ধ করতেন শিশুর মা, বাবা, অভিভাবকদের। একরকম করিয়েই ছাড়তেন। যে শিশুর মা-বাবারা এটা করছে তাঁদের দৃষ্টান্ত দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করতেন। 

আর নবজাতককে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ব্যাপারে তাঁর ব্যাকুলতা ছিল লক্ষণীয় এবং অবশ্যই শিক্ষণীয়। এক্ষেত্রে তিনি ছিলেন নিরাপস। শিশু বা মায়ের যত শারীরিক অসুবিধা-সীমাবদ্ধতা না থাকলে ডা. সাহিদা শেষ অবধি চেষ্টা করতেন প্রক্রিয়াজাত কৌটাদুধ না দিয়ে নবজাতককে যেন মায়ের দুধই খাওয়ানো হয়। এ ব্যাপারে ঘুরে ফিরে বলতেন এবং সবাইকে সচেতন করে তুলতেনই তাঁর যে-কোনো আলোচনা, সাক্ষাৎকার কিংবা টিভি চ্যানেলের স্বাস্থ্য বিষয়ক আলাপনে। 

মনে পড়ে, বছর দশেক আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে একবার নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উত্থাপন করে বলেছিলেন—‘আজকে বিজ্ঞাপনের প্রতাপে মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে যাচ্ছে! এসব আমরা বলতে বলতে হয়রান হয়ে যাচ্ছি। আপনারা সবাই মিলে প্লিজ কিছু করেন।’ বাণিজ্য-আগ্রাসী এ-যুগে কোনো পেশাজীবীর পক্ষে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে লোকসম্মুখে এমন সাহসী উচ্চারণ ও আহ্বান আদতেই বিরল।   

বহু সকৃতজ্ঞ স্মৃতিচারণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে করে যাওয়া সম্ভব এই অনন্য সেবাব্রতী মানুষটিকে নিয়ে। কারণ, সেবাই যে ছিল তাঁর প্রথম ব্রত। তাঁর শিশুরোগীদের সুস্থতাই ছিল তাঁর সমস্ত চিন্তাজুড়ে।

হাদীসে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি কাজ তুমি সবচেয়ে ভালোভাবে করবে—এটাই আল্লাহর নির্দেশ’।  কথাটি যতবার পড়ি কিংবা শুনি, চকিতে যে ক’জনের চেহারা মনে ভেসে ওঠে সে তালিকায় শিশুদরদী প্রয়াত অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার অন্যতম। চিকিৎসক জীবনে কত অগণিত শিশু ও তাঁদের পরিবারের ভরসাস্থল হয়ে উঠেছিলেন তিনি! সত্যিই তিনি নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালোভাবেই করে গেছেন।

লেখক: মেডিকেল কাউন্সিলর এন্ড মোটিভিয়ার, কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম।     

 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন