শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩০, মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১

অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

ডা. আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার; নিজের কাজটি যিনি ভালোভাবে করে গেছেন

কিছু একটা করে ভাইরাল হওয়ার অসুখ যখন আজ গোটা পৃথিবীজুড়ে, প্রাণপনে মুখ দেখানোর চেষ্টা, এমনকি উৎকট উদ্ভট একটা কিছু করে জগৎবাসীর মনোযোগ আকর্ষণ আর আত্মপ্রদর্শনের অচিকিৎস্য ব্যাধি যখন রীতিমতো মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে, তখনও কিছু মানুষ, হ্যাঁ ‘মানুষ’ তো থাকেনই সমাজের নানা পেশায় শ্রেণিতে ছড়িয়ে বিছিয়ে—নইলে সমাজটা টিকে আছে কী করে?

তেমনই কিছু মানুষ থাকেন আমাদের খুব কাছেই। নিত্যদিনের চেনাজানা-ধরাছোঁয়ার পরিধিতেই এদের অবস্থান। এদের উপস্থিতি অপেক্ষাকৃত নীরব। মগ্ন মনোযোগে নিজের কাজটুকু সর্বোচ্চ যত্নে ও আন্তরিকতায় করে যাওয়াতেই এদের সমস্ত আনন্দ। এই তাদের সাধনা।

ঠিক এমনই একজন মানুষ অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। দেশের বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ এবং ঢাকার ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ ও বারডেম জেনারেল হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক। গত ১ মে ২০২১ সন্ধ্যায় যিনি পাড়ি জমিয়েছেন পরলোকে। পরম করুণাময় তাকে অনন্ত কল্যাণে পুরস্কৃত করুন।

আক্ষরিক অর্থেই ডা. সাহিদা আখতার ছিলেন একজন মাতৃময়ী সহৃদয় চিকিৎসক। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সর্বসাম্প্রতিক তথ্যউপাত্ত নিজের মন-মস্তিষ্কে ধারণ করেই যে কেবল চিকিৎসা দিতেন তা নয়, উপরন্তু তাঁর হৃদয়টাও স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঢেলে দিতেন তাঁর শিশুরোগীদের প্রতি। কথাটা এত জোর দিয়ে বলতে পারছি নিজের প্রত্যক্ষ ও একাধিক পরোক্ষ অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে।

একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে যা করার সে তো করতেনই, সবসময় চাইতেন এর চেয়ে অধিক কিছু করতে। সম্পর্কটি তাই ডাক্তার-রোগীর সীমানা ছাপিয়ে অধিকাংশ সময়ই হয়ে উঠত পরমাত্মীয়ের। হবে না-ই বা কেন? হাসপাতালে ভর্তি অপরিণত ওজনধারী শিশুর বাবা-মা-অভিভাবকদের যেভাবে আশা ও সাহস দিতেন আর তার পরামর্শগুলো যেভাবে পালন করতে উৎসাহ যোগাতেন তা এ-যুগে রীতিমতো দুর্লভ। 

বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের নিউন্যাটোলজি ইউনিটের দায়িত্বে ছিলেন অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার। ব্যক্তিগত জীবনেও ছিলেন শিশু অন্তঃপ্রাণ। সপক্ষে একটি ঘটনা এখানে পাঠকদের সাথে শেয়ার করা যেতে পারে।

নিউন্যাটোলজি ইউনিটের আইসিইউ-তে সপ্তাহখানেক ধরে ভর্তি অপরিণত ওজনের একটি শিশু। তার মা আছেন একই হাসপাতালের আরেকটি কেবিনে। দিনে কয়েক বার গিয়ে তিনি সন্তানকে খাইয়ে আসেন। কখনো খাবার রেখে আসেন—বাচ্চা ঘুম ভেঙে জেগে উঠলেই যেন কর্তব্যরত নার্সরা খাইয়ে দিতে পারে। 

একদিনের ঘটনা। সেই মা গেছেন তাঁর বাচ্চাকে দেখতে। আইসিইউ-র দরজা দিয়ে ঢুকতেই দেখলেন সদ্যজাত শিশুটিকে ছোট্ট চামচে একটু একটু করে নিবিড় মমতায় খাইয়ে দিচ্ছেন অধ্যাপক সাহিদা নিজেই। জানা গেল, তিনি সেদিনের রাউন্ড শেষ করে নিজের রুমে ফিরে যাচ্ছিলেন, এর মধ্যেই দেখলেন বাচ্চাটি জেগে উঠেছে। এদিকে নার্সরাও কিছুটা ব্যস্ত। বাচ্চাটি ততক্ষণে ক্ষুধায় কান্না শুরু করার আগেই তিনি নিজেই তাকে খাওয়াতে শুরু করলেন!

আরেকদিনের ঘটনা। সেদিনও যথারীতি তিনি রাউন্ড দিচ্ছিলেন আইসিউ-তে। নাকে-শিরায় অক্সিজেন আর স্যালাইনের নলে জবুথবু একটি শিশু ঘুম ভেঙে বিকট স্বরে কেঁদে উঠল। তার মা কিংবা নার্স আসার আগেই দেখা গেল, অধ্যাপক সাহিদা আখতার ‘বাবা.. সোনা.. লক্ষ্মী কাঁদে না’ ইত্যাদি বলে শান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।       

যে-কালে উচিৎ সেবাটি দিতেই আমরা শত অজুহাতে বিমুখ, সেখানে হাসপাতালের অধ্যাপক নিজেই খাইয়ে দিচ্ছেন আর আদর-স্নেহ দিয়ে কান্না ভোলাচ্ছেন রোগীর। এমন ঘটনা ডা. সাহিদা আখতারকেই মানায়। ওয়ার্ডে ভর্তি তাঁর প্রত্যেক শিশুরোগীর পরিবারের হাসপাতালে অবস্থানরত সদস্যদের তিনি দেখলেই চিনতেন যে, কে কোন শিশুর বাবা-মা-অভিভাবক। দুপুরে কাউন্সেলিংয়ের নির্ধারিত সময়ে তো বটেই, দেখেছি হাসপাতালের সিঁড়ি-করিডোরে যে-কোনো সময় তিনি রোগীর পরিবারের সদস্যদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন উদ্বেগাকুল জিজ্ঞাসার উত্তর দিচ্ছেন। কখনো দেখেছি নিজেই ডেকে নিয়ে ওদের অবহিত করছেন রোগীর বর্তমান অবস্থা। গরজের সবটাই যেন তাঁর।

বস্তুত এসব অনন্য চরিত্রবৈশিষ্ট্যগুলোই তাঁকে করে তুলেছিল সত্যিকারের একজন মানবিক চিকিৎসক। হাসপাতালজুড়ে তাঁর হাঁটা-চলা আর কথা-আলাপ যাবতীয় সব কিছুতেই ছিল একজন মমতাময়ী চিকিৎসকের ছাপ।

ক্যান্সারে ভুগছিলেন অধ্যাপক সাহিদা আখতার। চিকিৎসার পর মাঝে কয়েক বছর মোটামুটি সুস্থই ছিলেন। কর্মক্ষেত্রে যোগ দিয়েছিলেন। পুনরায় হয়ে উঠেছিলেন সদ্যজাত শিশু ও তাদের পরিবারের আশ্রয়স্থল। ক্যান্সার চিকিৎসা-পরবর্তী ধকলে মাঝে মাঝেই কিছুটা অসুস্থ বোধ করতেন, কিন্তু এটা কখনোই তাঁর কর্তব্য-শিথিলতার কারণ হয় নি। ওয়ার্ডে কিংবা আইসিইউ-তে ভর্তি শিশুদের পাশে তাঁকে বরাবরই দেখেছি দায়িত্বনিষ্ঠ।

অপরিণত ওজনের শিশুদের জন্যে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসার পাশাপাশি একটি জিনিস খুব দরকার—কেএমসি বা ক্যাঙ্গারু মাদার কেয়ার। অতি নাজুক এসব শিশুকে দিনে-রাতে যতটা সময় মায়ের বুকে উপুড় করে শুইয়ে রাখতে পারা যায় এদের সুস্থতার হার ও সারভাইভাল রেট তত বাড়ে বলে চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রমাণিত। প্রাকৃতিক এবং একইসাথে উত্তরাধুনিক এই চিকিৎসাপদ্ধতি রোগীমহলে প্রচলনের ব্যাপারে ডা. সাহিদা ছিলেন রীতিমতো আপসহীন। সব কথা, যাবতীয় চিকিৎসা পরামর্শ ও কাউন্সেলিংয়ের পর শিশুকে কেএমসি দেয়ার কথা অবধারিতভাবে তিনি বলতেনই এবং যতভাবে সম্ভব উদ্বুদ্ধ করতেন শিশুর মা, বাবা, অভিভাবকদের। একরকম করিয়েই ছাড়তেন। যে শিশুর মা-বাবারা এটা করছে তাঁদের দৃষ্টান্ত দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করতেন। 

আর নবজাতককে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ব্যাপারে তাঁর ব্যাকুলতা ছিল লক্ষণীয় এবং অবশ্যই শিক্ষণীয়। এক্ষেত্রে তিনি ছিলেন নিরাপস। শিশু বা মায়ের যত শারীরিক অসুবিধা-সীমাবদ্ধতা না থাকলে ডা. সাহিদা শেষ অবধি চেষ্টা করতেন প্রক্রিয়াজাত কৌটাদুধ না দিয়ে নবজাতককে যেন মায়ের দুধই খাওয়ানো হয়। এ ব্যাপারে ঘুরে ফিরে বলতেন এবং সবাইকে সচেতন করে তুলতেনই তাঁর যে-কোনো আলোচনা, সাক্ষাৎকার কিংবা টিভি চ্যানেলের স্বাস্থ্য বিষয়ক আলাপনে। 

মনে পড়ে, বছর দশেক আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে একবার নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে মাতৃদুগ্ধের প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উত্থাপন করে বলেছিলেন—‘আজকে বিজ্ঞাপনের প্রতাপে মায়েদের বুকের দুধ শুকিয়ে যাচ্ছে! এসব আমরা বলতে বলতে হয়রান হয়ে যাচ্ছি। আপনারা সবাই মিলে প্লিজ কিছু করেন।’ বাণিজ্য-আগ্রাসী এ-যুগে কোনো পেশাজীবীর পক্ষে স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে লোকসম্মুখে এমন সাহসী উচ্চারণ ও আহ্বান আদতেই বিরল।   

বহু সকৃতজ্ঞ স্মৃতিচারণ ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে করে যাওয়া সম্ভব এই অনন্য সেবাব্রতী মানুষটিকে নিয়ে। কারণ, সেবাই যে ছিল তাঁর প্রথম ব্রত। তাঁর শিশুরোগীদের সুস্থতাই ছিল তাঁর সমস্ত চিন্তাজুড়ে।

হাদীসে বলা হয়েছে, ‘প্রতিটি কাজ তুমি সবচেয়ে ভালোভাবে করবে—এটাই আল্লাহর নির্দেশ’।  কথাটি যতবার পড়ি কিংবা শুনি, চকিতে যে ক’জনের চেহারা মনে ভেসে ওঠে সে তালিকায় শিশুদরদী প্রয়াত অধ্যাপক ডা. সাহিদা আখতার অন্যতম। চিকিৎসক জীবনে কত অগণিত শিশু ও তাঁদের পরিবারের ভরসাস্থল হয়ে উঠেছিলেন তিনি! সত্যিই তিনি নিজের কাজটা সবচেয়ে ভালোভাবেই করে গেছেন।

লেখক: মেডিকেল কাউন্সিলর এন্ড মোটিভিয়ার, কোয়ান্টাম স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম।     

 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

এই মাত্র | নগর জীবন

মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক
মুমিনের বিপদ-আপদ পাপমোচনে সহায়ক

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের
কষ্টার্জিত জয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু পাকিস্তানের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল