শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩২, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল

গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
অনলাইন ভার্সন
মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল

করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এমন খাত কম আছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিটা হয়েছে শিক্ষা খাতে। শিক্ষা খাতের ক্ষতির ধরনটা আবার আরেক রকম। এখানে যে  ক্ষতিটা হয়েছে তা আর্থসামাজিক বৈষম্যের ক্ষত মেনে কম-বেশি হয়েছে। 

একটু পরিষ্কার করে বলি। করোনায় টানা প্রায় দুইবছর স্কুল কলেজে ক্লাস হয়নি। একটা সময়ের পর ক্লাস শুরু হয়েছে অনলাইনে। সমস্যা হলো অনলাইনে ক্লাস করতে হলে তো শিক্ষার্থীদের স্মার্ট ফোন নয়ত ল্যাপটপ থাকতে হয়। বাংলাদেশের স্কুল-কলেজ পর্যায়ের কয়জন শিক্ষার্থীর স্মার্ট ফোন বা ল্যাপটপ আছে? যথাযথ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ আছে কয়জনের? ফলে অনিবার্যভাবেই শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। কেউ ক্লাস করতে পেরেছে,  কেউ পারেনি। 

এই বৈষম্যের ভেতর পাবলিক পরীক্ষায় প্রথমে অটোপাশ পরে সমালোচনার মুখে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হলো। ব্যাপক হারে এ প্লাস পেলো। পাশও করলো অনেক। কিন্তু আজকাল শিক্ষার্থীদের কাছে আসল পরীক্ষা হলো বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং অর্থাৎ স্নাতক পর্যায়ের ভর্তি পরীক্ষা। একে আমরা আজকাল ভর্তিযুদ্ধ বলি। একেকটি আসনের জন্য যে পরিমাণ শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করে তার পরিসংখ্যান শুনলে আঁতকে উঠতে হয়। ডাবল এ প্লাস পেয়েও ছেলেমেয়েরা যখন কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার সুযোগ পায় না স্বাভাবিকভাবেই তখন এই পড়ালেখা এবং এই এ প্লাস রেজাল্ট অর্থহীন ঠেকে।

করোনাকালীন লেখাপড়ায় যে বৈষম্যের শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা তার একটি করুণ প্রতিফলন ঘটবে এই পরীক্ষায়। যে ছেলে মেয়েরা অনলাইনে ক্লাস করতে পেরেছে আর যারা পারেনি তাদের প্রস্তুতি সাধারণ যুক্তিতেই এক হবে না। মফস্বল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা একরকম ফল করবে, শহরের শিক্ষার্থীরা আরেকরকম। এমনিতেই সমাজের স্বচ্ছল শ্রেণি ও অস্বচ্ছল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে আগে থেকেই একধরনের বৈষম্য ছিল। এবার তা আরও প্রকট হবে। এই বৈষম্যের জন্য তাহলে কে দায়ী হবে? 

এবার আসি ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস প্রসঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হবে পূর্ণ সিলেবাসে। এর পেছনে সম্ভবত যুক্তিটি এই যে,  মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা একটি সংবেদনশীল বিষয়। এর উপর জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। এটি একটি বিরাট ভুল ধারণা। মেডিকেল শিক্ষার্থীরা জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করে না। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে তাদের অবদান তুলনামূলক  কম। যথেষ্ট কম। 

চিকিৎসা হলো একটি সেবাখাত। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই জাতির ভবিষ্যৎ ভাগ্য নির্ধারক। তারাই ভবিষ্যতে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হন। তারাই আমাদের প্রশাসক, পরিচালক, আইনপ্রণেতা ও আইন সংরক্ষক হয়ে থাকেন। ফলে আলাদাভাবে মেডিকেল শিক্ষাকে সংবেদনশীল আর বাকিগুলো কম সংবেদনশীল ভাবা এক প্রকারের অদূরদর্শিতা। 

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা পূর্ণ সিলেবাসে হলে গ্রামের এবং অস্বচ্ছল পরিবারের ছেলেমেয়েরা চরম বৈষম্যের শিকার হবে। বিগত দুটি বছরে তারা লেখাপড়ায় যে বৈষম্যের কবলে পড়েছে তার কুফল দেখতে পাবে এই পরীক্ষায়। সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলে সেটা পুষিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ অন্তত থাকে। যদিও সেখানেও বৈষম্যের  ছাপ কিছুটা হলেও থাকবে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলে পার্থিক্যটা কমিয়ে আনা যাবে, এটাই আসল কথা। 

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সংবেদনশীল ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হওয়ার অজুহাতে যে পূর্ণ বা বিস্তৃত সিলেবাসের কথা বলা হচ্ছে তা কি আদৌ খুব জরুরি? যে সিলেবাসে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হয় এবং যে পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয় তা কি চিকিৎসা পেশার জন্য উপযুক্ত ছাত্র বাছাইয়ে সঠিক ভূমিকা রাখছে?  

মেডিকেল সায়েন্সের একজন শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক হবার সুবাদে আমার যে অভিজ্ঞতা; তার আলোকে বলছি, মেডিকেল সায়েন্সে পড়াশুনার পাশাপাশি যে মানসিক ও সামাজিক দক্ষতার প্রয়োজন হয় মেডিকেল শিক্ষার্থীদের অধিকাংশের মধ্যেই তা থাকে না। কারণ প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা সঠিক শিক্ষার্থী বাছাই করতে পারে না। আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি অধিকাংশ মেডিকেল শিক্ষার্থী এবং ডাক্তারই তার পড়াশুনা ও পেশা নিয়ে হতাশাগ্রস্ত। তারা এই পেশাকে হয় ভালবাসে না নয়ত নিজেদের বঞ্চিত এবং কখনো কখনো নিপীড়িতও মনে করে। কেউ কেউ নিজেকে মিসফিটও মনে করে। এর প্রভাব পড়ে রোগী সেবায়। আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগী আর ডাক্তারের মধ্যে সঠিক Rapport তৈরি হয় না। পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধার সম্পর্কটি তৈরি হয় না। এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে সঠিক মেধা নির্বাচন করতে না পারাটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ বলে মনে করি। 

আমাদের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি ও সিলেবাস গত তিরিশ বছরে প্রায় একইরকম। সিলেবাস বিস্তৃত করলেই সঠিক মেধা নির্বাচন হয় না। যে ধরনের সিলেবাস ও প্রশ্নপত্রে আমাদের দেশে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাটি হয় তা মূলত Bookish, কোচিং এ বার বার পরীক্ষা দেওয়া, মুখস্ত করতে পারঙ্গম ছাত্রদেরকেই বেছে নেয়। অথচ মেডিকেল সায়েন্স একটি দুর্দান্ত সৃজনশীল, বিশ্লেষণধর্মী, গতিশীল বিজ্ঞান। এর ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল। সমস্যা অনুধাবন করবার ক্ষমতা, সঠিক পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, মানসিক দক্ষতার প্রতিফলন পাওয়া যাবে এমন প্রশ্নের প্রয়োজন। সিলেবাস সংক্ষিপ্ত নাকি পূর্ণাঙ্গ সেটা নয়। বছরের পর বছর প্রায় একইরকম প্রশ্ন হচ্ছে। যা মুখস্ত বিদ্যাকেই উৎসাহিত করছে। প্রশ্ন নিয়ে নিরীক্ষা আমাদের দেশে তেমন হয় না। 

ব্রিটিশ রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ান এক সময় তাদের জগৎবিখ্যাত এমআরসিপি পরীক্ষায় হাতে কলমে প্রত্যক্ষ প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দিত। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে থাকা চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ ও তার মান সমান হয় না। তারা এই মান সমানভাবে নিশ্চিতও করতে পারে না, নিরূপণও করতে পারে না। ফলে তারা প্রশ্ন পদ্ধতিতে এমন কিছু পরিবর্তন ঘটিয়েছে যেন অন্তত মৌলিক জ্ঞান, সমস্যা অনুধাবন ও  বিশ্লেষণ করবার ক্ষমতা, সমাধানের ক্ষমতাটি সমানভাবে নিরূপণ করা যায়। তারা প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতাটিই বাদ দিয়ে দিল। প্রশ্নপদ্ধতিটিই এমনভাবে করল যেন তাদের মূল উদ্দেশ্যটি সফল হয়। 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা
এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়ি ভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা

২৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

২৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা
আব্বাসীয় যুগে বিজ্ঞানে মুসলমানদের পৃষ্ঠপোষকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম