শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩২, সোমবার, ০৭ মার্চ, ২০২২

মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল

গুলজার হোসেন উজ্জ্বল
অনলাইন ভার্সন
মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল

করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি এমন খাত কম আছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিটা হয়েছে শিক্ষা খাতে। শিক্ষা খাতের ক্ষতির ধরনটা আবার আরেক রকম। এখানে যে  ক্ষতিটা হয়েছে তা আর্থসামাজিক বৈষম্যের ক্ষত মেনে কম-বেশি হয়েছে। 

একটু পরিষ্কার করে বলি। করোনায় টানা প্রায় দুইবছর স্কুল কলেজে ক্লাস হয়নি। একটা সময়ের পর ক্লাস শুরু হয়েছে অনলাইনে। সমস্যা হলো অনলাইনে ক্লাস করতে হলে তো শিক্ষার্থীদের স্মার্ট ফোন নয়ত ল্যাপটপ থাকতে হয়। বাংলাদেশের স্কুল-কলেজ পর্যায়ের কয়জন শিক্ষার্থীর স্মার্ট ফোন বা ল্যাপটপ আছে? যথাযথ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ আছে কয়জনের? ফলে অনিবার্যভাবেই শিক্ষার্থীরা বৈষম্যের শিকার হয়েছে। কেউ ক্লাস করতে পেরেছে,  কেউ পারেনি। 

এই বৈষম্যের ভেতর পাবলিক পরীক্ষায় প্রথমে অটোপাশ পরে সমালোচনার মুখে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পরীক্ষা নেওয়া হলো। ব্যাপক হারে এ প্লাস পেলো। পাশও করলো অনেক। কিন্তু আজকাল শিক্ষার্থীদের কাছে আসল পরীক্ষা হলো বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং অর্থাৎ স্নাতক পর্যায়ের ভর্তি পরীক্ষা। একে আমরা আজকাল ভর্তিযুদ্ধ বলি। একেকটি আসনের জন্য যে পরিমাণ শিক্ষার্থী প্রতিযোগিতা করে তার পরিসংখ্যান শুনলে আঁতকে উঠতে হয়। ডাবল এ প্লাস পেয়েও ছেলেমেয়েরা যখন কাঙ্ক্ষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হবার সুযোগ পায় না স্বাভাবিকভাবেই তখন এই পড়ালেখা এবং এই এ প্লাস রেজাল্ট অর্থহীন ঠেকে।

করোনাকালীন লেখাপড়ায় যে বৈষম্যের শিকার হয়েছে শিক্ষার্থীরা তার একটি করুণ প্রতিফলন ঘটবে এই পরীক্ষায়। যে ছেলে মেয়েরা অনলাইনে ক্লাস করতে পেরেছে আর যারা পারেনি তাদের প্রস্তুতি সাধারণ যুক্তিতেই এক হবে না। মফস্বল পর্যায়ের শিক্ষার্থীরা একরকম ফল করবে, শহরের শিক্ষার্থীরা আরেকরকম। এমনিতেই সমাজের স্বচ্ছল শ্রেণি ও অস্বচ্ছল শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে আগে থেকেই একধরনের বৈষম্য ছিল। এবার তা আরও প্রকট হবে। এই বৈষম্যের জন্য তাহলে কে দায়ী হবে? 

এবার আসি ভর্তি পরীক্ষার সিলেবাস প্রসঙ্গে। বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা হবে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হবে পূর্ণ সিলেবাসে। এর পেছনে সম্ভবত যুক্তিটি এই যে,  মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা একটি সংবেদনশীল বিষয়। এর উপর জাতির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। এটি একটি বিরাট ভুল ধারণা। মেডিকেল শিক্ষার্থীরা জাতির ভাগ্য নির্ধারণ করে না। জাতির ভাগ্য নির্ধারণে তাদের অবদান তুলনামূলক  কম। যথেষ্ট কম। 

চিকিৎসা হলো একটি সেবাখাত। বরং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই জাতির ভবিষ্যৎ ভাগ্য নির্ধারক। তারাই ভবিষ্যতে স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হন। তারাই আমাদের প্রশাসক, পরিচালক, আইনপ্রণেতা ও আইন সংরক্ষক হয়ে থাকেন। ফলে আলাদাভাবে মেডিকেল শিক্ষাকে সংবেদনশীল আর বাকিগুলো কম সংবেদনশীল ভাবা এক প্রকারের অদূরদর্শিতা। 

এবার মূল প্রসঙ্গে আসি। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা পূর্ণ সিলেবাসে হলে গ্রামের এবং অস্বচ্ছল পরিবারের ছেলেমেয়েরা চরম বৈষম্যের শিকার হবে। বিগত দুটি বছরে তারা লেখাপড়ায় যে বৈষম্যের কবলে পড়েছে তার কুফল দেখতে পাবে এই পরীক্ষায়। সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলে সেটা পুষিয়ে নেওয়ার একটা সুযোগ অন্তত থাকে। যদিও সেখানেও বৈষম্যের  ছাপ কিছুটা হলেও থাকবে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে হলে পার্থিক্যটা কমিয়ে আনা যাবে, এটাই আসল কথা। 

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা সংবেদনশীল ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারিত হওয়ার অজুহাতে যে পূর্ণ বা বিস্তৃত সিলেবাসের কথা বলা হচ্ছে তা কি আদৌ খুব জরুরি? যে সিলেবাসে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা হয় এবং যে পদ্ধতিতে পরীক্ষা হয় তা কি চিকিৎসা পেশার জন্য উপযুক্ত ছাত্র বাছাইয়ে সঠিক ভূমিকা রাখছে?  

মেডিকেল সায়েন্সের একজন শিক্ষার্থী এবং শিক্ষক হবার সুবাদে আমার যে অভিজ্ঞতা; তার আলোকে বলছি, মেডিকেল সায়েন্সে পড়াশুনার পাশাপাশি যে মানসিক ও সামাজিক দক্ষতার প্রয়োজন হয় মেডিকেল শিক্ষার্থীদের অধিকাংশের মধ্যেই তা থাকে না। কারণ প্রচলিত ভর্তি পরীক্ষা সঠিক শিক্ষার্থী বাছাই করতে পারে না। আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি অধিকাংশ মেডিকেল শিক্ষার্থী এবং ডাক্তারই তার পড়াশুনা ও পেশা নিয়ে হতাশাগ্রস্ত। তারা এই পেশাকে হয় ভালবাসে না নয়ত নিজেদের বঞ্চিত এবং কখনো কখনো নিপীড়িতও মনে করে। কেউ কেউ নিজেকে মিসফিটও মনে করে। এর প্রভাব পড়ে রোগী সেবায়। আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগী আর ডাক্তারের মধ্যে সঠিক Rapport তৈরি হয় না। পারস্পরিক আস্থা ও শ্রদ্ধার সম্পর্কটি তৈরি হয় না। এর অনেকগুলো কারণের মধ্যে সঠিক মেধা নির্বাচন করতে না পারাটাও একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ বলে মনে করি। 

আমাদের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি ও সিলেবাস গত তিরিশ বছরে প্রায় একইরকম। সিলেবাস বিস্তৃত করলেই সঠিক মেধা নির্বাচন হয় না। যে ধরনের সিলেবাস ও প্রশ্নপত্রে আমাদের দেশে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষাটি হয় তা মূলত Bookish, কোচিং এ বার বার পরীক্ষা দেওয়া, মুখস্ত করতে পারঙ্গম ছাত্রদেরকেই বেছে নেয়। অথচ মেডিকেল সায়েন্স একটি দুর্দান্ত সৃজনশীল, বিশ্লেষণধর্মী, গতিশীল বিজ্ঞান। এর ভর্তি পরীক্ষা হওয়া উচিত বিশ্লেষণাত্মক এবং সৃজনশীল। সমস্যা অনুধাবন করবার ক্ষমতা, সঠিক পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, মানসিক দক্ষতার প্রতিফলন পাওয়া যাবে এমন প্রশ্নের প্রয়োজন। সিলেবাস সংক্ষিপ্ত নাকি পূর্ণাঙ্গ সেটা নয়। বছরের পর বছর প্রায় একইরকম প্রশ্ন হচ্ছে। যা মুখস্ত বিদ্যাকেই উৎসাহিত করছে। প্রশ্ন নিয়ে নিরীক্ষা আমাদের দেশে তেমন হয় না। 

ব্রিটিশ রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ান এক সময় তাদের জগৎবিখ্যাত এমআরসিপি পরীক্ষায় হাতে কলমে প্রত্যক্ষ প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দিত। কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে থাকা চিকিৎসকের প্রশিক্ষণ ও তার মান সমান হয় না। তারা এই মান সমানভাবে নিশ্চিতও করতে পারে না, নিরূপণও করতে পারে না। ফলে তারা প্রশ্ন পদ্ধতিতে এমন কিছু পরিবর্তন ঘটিয়েছে যেন অন্তত মৌলিক জ্ঞান, সমস্যা অনুধাবন ও  বিশ্লেষণ করবার ক্ষমতা, সমাধানের ক্ষমতাটি সমানভাবে নিরূপণ করা যায়। তারা প্রশিক্ষণের বাধ্যবাধকতাটিই বাদ দিয়ে দিল। প্রশ্নপদ্ধতিটিই এমনভাবে করল যেন তাদের মূল উদ্দেশ্যটি সফল হয়। 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ

২৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর
মুমিন প্রতিশ্রুতি পালনে বদ্ধপরিকর

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ
রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যা: বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা
কাজীরহাট-আরিচা নৌরুটে যাত্রীর চাপ, গরমে অতিষ্ঠ যাত্রীরা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়
বেচাকেনায় উদার হলে বরকত হয়

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু
ভেদরগঞ্জে ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ছাত্রদল কর্মী ইয়াসিনের মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু
গাছ থেকে পড়ে স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক
রেকর্ড চুক্তিতে রিয়ালে আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালক

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
বরিশালে যুবদল নেতার বিরুদ্ধে মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বরিশালে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার
নোয়াখালীতে ৮ হাজার ইয়াবাসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল
ট্রান্সফার ফির রেকর্ড গড়ে জার্মান মিডফিল্ডারকে দলে নিচ্ছে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৫৬৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের
মাগুরায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল একজনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ১৩৫ ফাঁদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার
নাফনদে নিখোঁজ জেলের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
ঝিনাইদহে বিএনপি নেতার সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
সোনারগাঁয়ে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার
আগামী নির্বাচনে দেশপ্রেমিক শক্তিকে বিজয়ী করতে হবে : মিয়া গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অটোরিকশার চাপায় নিহত ১
অটোরিকশার চাপায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন
সশস্ত্র বাহিনীর সক্রিয় দায়িত্ব পালনে জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসছে : কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২
রাউজানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২
চোলাই মদসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট
ইরানের পাল্টা হামলা শুরু: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা, কড়া বার্তা সৌদি আরবের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
ইরানে ইসরায়েলের হামলা নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের বিপ্লবী গার্ড কমান্ডার সালামি নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইরানে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন
উড়োজাহাজ দুর্ঘটনায় বেঁচে ফেরা রমেশের ভাই যা জানালেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ইরানে হামলায় ২০০ যুদ্ধবিমান ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?
যে কারণে ভেঙে পড়া উড়োজাহাজটির ডানা’র দিকে নজর বিশেষজ্ঞদের?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ
ঝুঁকি এড়াতে ৩ ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েও ফের মুম্বাই ফিরল ভারতীয় উড়োজাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!
ভাগ্যহত চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশু সন্তানের হাস্যোজ্জ্বল সেলফি, অতঃপর..!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি
ইসরায়েলকে কঠোর শাস্তির হুঁশিয়ারি দিলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান মোহাম্মদ বাঘেরি নিহত: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের
গোটা দেশের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন
যানজটের কারণে ১০ মিনিট দেরি, ফ্লাইট মিস, বাঁচলো জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
ইরানে ভয়াবহ ইসরায়েলি হামলা নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর
ইসরায়েলের এক হামলাতেই তছনছ ইরানের সামরিক সেক্টর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি
ইরানে হামলার পর ইসরায়েলজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা
আগ্রহের শীর্ষে বাংলাদেশি ও ভারতীয়রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার
বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাক্ষাৎ হলো না কেন?
সাক্ষাৎ হলো না কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল
হাসিনাকে নিয়ে প্রশ্ন এড়ালেন জয়সোয়াল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার
ব্রিটিশ রাজার সঙ্গে বৈঠক প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক
সিলেট-ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেটওয়ার্ক

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিতর্কিত করছেন উপদেষ্টারাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট
দ্রুত ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ
নবীগঞ্জে নারীদের জন্য পূর্ণাঙ্গ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী
ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

নো-মেকআপ লুকে রুনা
নো-মেকআপ লুকে রুনা

শোবিজ

প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা
প্রধান বিচারপতির বাসভবন, সুপ্রিম কোর্ট এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু
ভারতে বিপাকে কিংবদন্তি দাবাড়ু

মাঠে ময়দানে

শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী
শেফিল্ডের সর্বোচ্চ বেতনভোগী

মাঠে ময়দানে

এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন
এলিটা কিংসলে ২০২৩ সালে জাতীয় দলে প্রথম খেলেন

মাঠে ময়দানে

ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান
ঈদের পরও আলোচনায় যাদের গান

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে
ক্ষমা চেয়ে চাকরি ফিরিয়ে দিতে হবে

নগর জীবন

বদলে যাননি নয়নতারা
বদলে যাননি নয়নতারা

শোবিজ

ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান
ভারতে আছড়ে পড়ল বিমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান
ট্রেন্ডিংয়ের শীর্ষে জোভান

শোবিজ

অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম
অভিনয় প্রসঙ্গে অপি করিম

শোবিজ

মাকরানি বিদেশি প্রবাসী
মাকরানি বিদেশি প্রবাসী

মাঠে ময়দানে

এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম
এখনো সম্ভাবনা দেখছেন আসলাম

মাঠে ময়দানে

ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা
ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে ১২৮তম মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন
বিএনপির উচ্চপর্যায়ের দল যাচ্ছে চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন
নতুন অভিজ্ঞতায় বাঁধন

শোবিজ

জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
জমে উঠেছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন
এশিয়ান জুনিয়র দাবায় চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল
ফাইনাল নিয়ে ভাবছেন না নাজমুল

মাঠে ময়দানে