শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১০, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

বাংলাদেশ ও ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতি

ড. খালিদুজ্জামান এলিন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ও ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতি

কৃষি যান্ত্রিকীকরণ বা কৃষি-প্রযুক্তি হল কৃষি-খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পূর্বশর্ত। বিশেষ করে, কৃষিতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বাস্তবায়নের জন্য। ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদার কারণে কৃষি-খাদ্য খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রযুক্তির ব্যবহারে একান্ত প্রয়োজন। আমাদের দেশের প্রাথমিক উৎপাদনের বিশাল একটা অংশ আসে এই কৃষিখাত থেকে। ২০২০ সালে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১২.৯২ শতাংশই আসে এই সেক্টর থেকে। যদিও বাংলাদেশ অনেক বছর যাবত অনেক কৃষি পণ্য উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০ তালিকায় অবস্থান করছে কিন্তু জনসংখ্যার বৃদ্ধি, দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক মহামারীর কারণে অস্থিতিশীল বিশ্ব অর্থনীতি আগামী দিনগুলিতে এই খাতের উৎপাদনশীলতা এবং বৃদ্ধিকে ধীর করে দিতে পারে। এছাড়াও, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, ২০২১ সালে বিশ্বের ৭.৯ বিলিয়ন লোকসংখ্যা যা ২০৫০ সালে বেড়ে আনুমানিক ৯.৭ বিলিয়ন এ পৌঁছাবে । আগামী ৩০ বছরে, বিশ্ব এই বিরাট জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরনে একটি বড় চ্যালেঞ্জর মুখোমুখি হবে এবং অনেক দেশ ও মহাদেশ খাদ্য সংকটে ভুগবে। কৃষি উৎপাদনকে সর্বাধিক করতে এবং এটিকে টেকসই করার জন্য, কৃষি প্রযুক্তি এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধারণা দ্রুত আধুনিক কৃষির (স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেমের) দিকে পরিবর্তিত হচ্ছে। স্মার্ট ফার্মিং হল কৃষি যান্ত্রিকীকরণের উন্নত সংস্করণ যা শুধুমাত্র শস্য পদ্ধতিতে নয় বরং মাছ চাষ এবং হাঁস-মুরগির উৎপাদন ব্যবস্থায়ও ব্যবহার করা সম্ভব। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ ইতিমধ্যে এই আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা শুরু করেছে।

যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কৃষি যান্ত্রিকীকরণ সাথে একত্রিত করা হয়, তখন একে স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেম বলা যায়। ক্লাউড কম্পিউটিং, আইওটি এবং আইওটি ভিত্তিক সেন্সিং সিস্টেম, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, এগ্রিকালচারাল রোবোটিক্স, পয়েন্ট-ক্লাউড, লাইডার এবং ডেপ্ত-ইমেজিং এর সমন্বিত প্রয়োগ এর আরও অগ্রগতি সাধিত করতে পারে। মূলত সেই জায়গা থেকেই, ডিজিটাল টুইনস এর ধারণাটি এসেছে এবং সম্ভবত শীঘ্রই এটি বিশেষকরে উন্নত বিশ্বে সমগ্র কৃষি কার্যক্রমের জন্য একটি যুগান্তকারী হিসাবে কাজ করবে। আমাদের দেশ এটি বাস্তবায়নে দিকে অগ্রসর হলে প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত কর্মসংস্থানের সংখ্যা বাড়বে এবং প্রযুক্তিবিদরা যথাযথ কাজের সুযোগ পাবে।

চিত্র-১: কৃষি ব্যবস্থায় প্রযুক্তির বিবর্তন

সহজভাবে বললে,  ডিজিটাল টুইনস (ডিটি) হল একটি বস্তুগত সিস্টেমের ভার্চুয়্যাল যমজ। এটি দূরবর্তী স্থান থেকে একটি খামারের ডিজিটাল উপস্থাপনা এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। ডিজিটাল টুইনসকে স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেমের পরবর্তী প্রজন্ম বা ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এই ডিটি বাস্তবায়ন শুধুমাত্র দক্ষ ব্যবস্থাপনার জন্যই কাজ করবে না (যেমন সার, সেচ ও কীটনাশক অপ্টিমাইজেশান, কীটপতঙ্গ এবং আগাছা দমন ইত্যাদি), উপরন্তু কৃষি-খাদ্য পণ্য এর উপর আস্থা এবং স্বচ্ছতা ব্যবস্থাপনা তৈরিতেও কাজ করতে পারে।

ডিজিটাল টুইনস কে একটি সাইবার-ফিজিক্যাল ইন্টারফেস হিসাবে দেখা যেতে পারে যা নির্বিঘ্নে সংবেদন, পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, পরিকল্পনা এবং সমস্ত কৃষি খামার কার্যক্রমের স্মার্টলি নিয়ন্ত্রণকে একীভূত করবে। কৃষকরা রিয়েল-টাইম ডিজিটাল তথ্যের উপর ভিত্তি করে টএঠ এবং টঅঠ ব্যবহার করে দূরবর্তীভাবে সমস্ত কার্যক্রম নিরীক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সরাসরি খামারে না যেয়ে। অতএব, ডিটি ব্যবহারে কৃষক তাদের ক্ষেতে বা উদ্ভিদ কারখানায় ফসলের বৃদ্ধি, রোগ, পরিপক্কতা,  আবহাওয়া এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থার ক্রমাগত তথ্য পেতে পারে এবং একইভাবে, কৃষক দ্রুত প্রয়োজনীয় বাবস্থা নিতে সক্ষম হবে ভার্চুয়াল পরিবেশ থেকে। সাইটে স্থাপন করা এবং মোবাইল এগ্রিকালচারাল রোবোটিক্স বা ড্রোনের সাথে সংযুক্ত বিভিন্ন সেন্সর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্লাউড এ তথ্য পাঠাবে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উক্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেবে এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি ব্যবহার করে তৈরিকৃত দূরবর্তী ভার্চুয়াল পরিবেশে এটিকে দেখাবে।

চিত্র-২: কৃষিতে ব্যবহারের জন্য ডিজিটাল টুইনস সিস্টেমের ধারণাগত চিত্র

রিয়েল টাইম মনিটরিং এবং দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য মাছ এবং হাঁস-মুরগির খামারের মতো অন্যান্য কৃষি খাতে ডিটি প্রয়োগ করা সম্ভব। পোল্ট্রি খামারিরা তাদের মুরগির বৃদ্ধি এবং রোগের লক্ষণ, খাবার ব্যবস্থা, খামারের পরিবেশ ও  অবস্থার বিভিন্ন গুণগত এবং পরিমাণগত তথ্য দূর থেকে পেতে পারেন এবং অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। এটি খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পেও প্রয়োগ হতে পারে যাতে খাদ্যের মান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। বাংলাদেশের ভবিষ্যত কৃষিতে ডিটি স্থাপন অনেক সুবিধা দিতে পারে, যেমন দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা (ট্রেসেবিলিটি সিস্টেম), দক্ষ ব্যবস্থাপনা, কম খরচে উৎপাদন বৃদ্ধি  এবং পরিবেশ এর ক্ষতিকর প্রভাব কমানো (সার ও কীটনাশক এর পরিমিত ব্যবহারের মাধ্যমে) ইত্যাদি। ডিটি স্থাপনে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করার জন্য নিচের পদক্ষেপ গুলি একান্ত বিবেচনাযোগ্য:

* শিক্ষিত বা তরুণ প্রজন্মকে কৃষি খাতে নিয়ে আসতে হবে এবং বিনিয়োগ করতে হবে। ইতিমধ্যে একটি প্রবণতা শুরু হয়েছে যে তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এখনকৃষি-খাদ্য খাতে তাদের আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের বিষয়ে অনেক উদ্যোগ নিচ্ছে।
* প্রযুক্তিবিদ ও  কৃষি প্রকৌশলীদের এই ডোমেনের সাথে কাজ করার সুযোগ প্রদান করা একান্ত দরকার । এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সিলেবাস এর সংস্করণ ও পরিমার্জন করা।
* ডিজিটাল কৃষিতে আগ্রহী ও জড়িত বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
* ডিটি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য এবং পরিষেবা তৈরির জন্য স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়া।
* ধারণাটিকে বাস্তবে রূপান্তর করতে সরকার, একাডেমিয়া এবং শিল্পখাত এর মধ্যে সহযোগিতা, সমন্বয় ও একত্রে কাজ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* এ সম্পর্কিত নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন জরুরি।

ডিজিটাল টুইনস এর বাস্তবায়ন এবং আমাদের কৃষিকে আধুনিকায়ন বৈশ্বিক কৃষিতে আমাদের অবস্থান আর সুদৃঢ় করতে পারে।  বহির্বিশ্বে আমাদের কৃষি পণ্যের গ্রহনযোগ্যতা ও রপ্তানি আরও সহজ ও বৃদ্ধি করতে পারে । যদিও এখনও আমাদের কৃষি ব্যবস্থায় কৃষি যান্ত্রিকীকরণের প্রাথমিক পর্যায়ে আছি, আমরা আশাবাদী যে সঠিক পরিকল্পনা এবং পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে আগামী দিনে এর বাস্তবায়ন দেখতে পারব।

লেখক: শিক্ষক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষক, আকিতা প্রিফেকচারাল ইউনিভার্সিটি, জাপান।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের
ভুটানকে হারিয়ে সাফে শুভ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে ১৮ হলে প্রার্থী দিল ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন