শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১০, মঙ্গলবার, ২২ মার্চ, ২০২২

বাংলাদেশ ও ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতি

ড. খালিদুজ্জামান এলিন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ও ডিজিটাল কৃষি পদ্ধতি

কৃষি যান্ত্রিকীকরণ বা কৃষি-প্রযুক্তি হল কৃষি-খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির পূর্বশর্ত। বিশেষ করে, কৃষিতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বাস্তবায়নের জন্য। ক্রমবর্ধমান খাদ্য চাহিদার কারণে কৃষি-খাদ্য খাতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রযুক্তির ব্যবহারে একান্ত প্রয়োজন। আমাদের দেশের প্রাথমিক উৎপাদনের বিশাল একটা অংশ আসে এই কৃষিখাত থেকে। ২০২০ সালে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১২.৯২ শতাংশই আসে এই সেক্টর থেকে। যদিও বাংলাদেশ অনেক বছর যাবত অনেক কৃষি পণ্য উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ ১০ তালিকায় অবস্থান করছে কিন্তু জনসংখ্যার বৃদ্ধি, দ্রুত জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক মহামারীর কারণে অস্থিতিশীল বিশ্ব অর্থনীতি আগামী দিনগুলিতে এই খাতের উৎপাদনশীলতা এবং বৃদ্ধিকে ধীর করে দিতে পারে। এছাড়াও, বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে, ২০২১ সালে বিশ্বের ৭.৯ বিলিয়ন লোকসংখ্যা যা ২০৫০ সালে বেড়ে আনুমানিক ৯.৭ বিলিয়ন এ পৌঁছাবে । আগামী ৩০ বছরে, বিশ্ব এই বিরাট জনসংখ্যার খাদ্য চাহিদা পূরনে একটি বড় চ্যালেঞ্জর মুখোমুখি হবে এবং অনেক দেশ ও মহাদেশ খাদ্য সংকটে ভুগবে। কৃষি উৎপাদনকে সর্বাধিক করতে এবং এটিকে টেকসই করার জন্য, কৃষি প্রযুক্তি এবং কৃষি যান্ত্রিকীকরণের ধারণা দ্রুত আধুনিক কৃষির (স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেমের) দিকে পরিবর্তিত হচ্ছে। স্মার্ট ফার্মিং হল কৃষি যান্ত্রিকীকরণের উন্নত সংস্করণ যা শুধুমাত্র শস্য পদ্ধতিতে নয় বরং মাছ চাষ এবং হাঁস-মুরগির উৎপাদন ব্যবস্থায়ও ব্যবহার করা সম্ভব। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ ইতিমধ্যে এই আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা শুরু করেছে।

যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কৃষি যান্ত্রিকীকরণ সাথে একত্রিত করা হয়, তখন একে স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেম বলা যায়। ক্লাউড কম্পিউটিং, আইওটি এবং আইওটি ভিত্তিক সেন্সিং সিস্টেম, অগমেন্টেড রিয়েলিটি, এগ্রিকালচারাল রোবোটিক্স, পয়েন্ট-ক্লাউড, লাইডার এবং ডেপ্ত-ইমেজিং এর সমন্বিত প্রয়োগ এর আরও অগ্রগতি সাধিত করতে পারে। মূলত সেই জায়গা থেকেই, ডিজিটাল টুইনস এর ধারণাটি এসেছে এবং সম্ভবত শীঘ্রই এটি বিশেষকরে উন্নত বিশ্বে সমগ্র কৃষি কার্যক্রমের জন্য একটি যুগান্তকারী হিসাবে কাজ করবে। আমাদের দেশ এটি বাস্তবায়নে দিকে অগ্রসর হলে প্রযুক্তির সাথে সম্পৃক্ত কর্মসংস্থানের সংখ্যা বাড়বে এবং প্রযুক্তিবিদরা যথাযথ কাজের সুযোগ পাবে।

চিত্র-১: কৃষি ব্যবস্থায় প্রযুক্তির বিবর্তন

সহজভাবে বললে,  ডিজিটাল টুইনস (ডিটি) হল একটি বস্তুগত সিস্টেমের ভার্চুয়্যাল যমজ। এটি দূরবর্তী স্থান থেকে একটি খামারের ডিজিটাল উপস্থাপনা এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। ডিজিটাল টুইনসকে স্মার্ট ফার্মিং সিস্টেমের পরবর্তী প্রজন্ম বা ধাপ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। এই ডিটি বাস্তবায়ন শুধুমাত্র দক্ষ ব্যবস্থাপনার জন্যই কাজ করবে না (যেমন সার, সেচ ও কীটনাশক অপ্টিমাইজেশান, কীটপতঙ্গ এবং আগাছা দমন ইত্যাদি), উপরন্তু কৃষি-খাদ্য পণ্য এর উপর আস্থা এবং স্বচ্ছতা ব্যবস্থাপনা তৈরিতেও কাজ করতে পারে।

ডিজিটাল টুইনস কে একটি সাইবার-ফিজিক্যাল ইন্টারফেস হিসাবে দেখা যেতে পারে যা নির্বিঘ্নে সংবেদন, পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, পরিকল্পনা এবং সমস্ত কৃষি খামার কার্যক্রমের স্মার্টলি নিয়ন্ত্রণকে একীভূত করবে। কৃষকরা রিয়েল-টাইম ডিজিটাল তথ্যের উপর ভিত্তি করে টএঠ এবং টঅঠ ব্যবহার করে দূরবর্তীভাবে সমস্ত কার্যক্রম নিরীক্ষণ এবং নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে সরাসরি খামারে না যেয়ে। অতএব, ডিটি ব্যবহারে কৃষক তাদের ক্ষেতে বা উদ্ভিদ কারখানায় ফসলের বৃদ্ধি, রোগ, পরিপক্কতা,  আবহাওয়া এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থার ক্রমাগত তথ্য পেতে পারে এবং একইভাবে, কৃষক দ্রুত প্রয়োজনীয় বাবস্থা নিতে সক্ষম হবে ভার্চুয়াল পরিবেশ থেকে। সাইটে স্থাপন করা এবং মোবাইল এগ্রিকালচারাল রোবোটিক্স বা ড্রোনের সাথে সংযুক্ত বিভিন্ন সেন্সর নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ক্লাউড এ তথ্য পাঠাবে এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উক্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত নেবে এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি ব্যবহার করে তৈরিকৃত দূরবর্তী ভার্চুয়াল পরিবেশে এটিকে দেখাবে।

চিত্র-২: কৃষিতে ব্যবহারের জন্য ডিজিটাল টুইনস সিস্টেমের ধারণাগত চিত্র

রিয়েল টাইম মনিটরিং এবং দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য মাছ এবং হাঁস-মুরগির খামারের মতো অন্যান্য কৃষি খাতে ডিটি প্রয়োগ করা সম্ভব। পোল্ট্রি খামারিরা তাদের মুরগির বৃদ্ধি এবং রোগের লক্ষণ, খাবার ব্যবস্থা, খামারের পরিবেশ ও  অবস্থার বিভিন্ন গুণগত এবং পরিমাণগত তথ্য দূর থেকে পেতে পারেন এবং অবিলম্বে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। এটি খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পেও প্রয়োগ হতে পারে যাতে খাদ্যের মান এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। বাংলাদেশের ভবিষ্যত কৃষিতে ডিটি স্থাপন অনেক সুবিধা দিতে পারে, যেমন দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ গ্রহণ, স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা (ট্রেসেবিলিটি সিস্টেম), দক্ষ ব্যবস্থাপনা, কম খরচে উৎপাদন বৃদ্ধি  এবং পরিবেশ এর ক্ষতিকর প্রভাব কমানো (সার ও কীটনাশক এর পরিমিত ব্যবহারের মাধ্যমে) ইত্যাদি। ডিটি স্থাপনে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ করার জন্য নিচের পদক্ষেপ গুলি একান্ত বিবেচনাযোগ্য:

* শিক্ষিত বা তরুণ প্রজন্মকে কৃষি খাতে নিয়ে আসতে হবে এবং বিনিয়োগ করতে হবে। ইতিমধ্যে একটি প্রবণতা শুরু হয়েছে যে তরুণ প্রজন্মের অনেকেই এখনকৃষি-খাদ্য খাতে তাদের আগ্রহ দেখাচ্ছে এবং সরকার কৃষি যান্ত্রিকীকরণের বিষয়ে অনেক উদ্যোগ নিচ্ছে।
* প্রযুক্তিবিদ ও  কৃষি প্রকৌশলীদের এই ডোমেনের সাথে কাজ করার সুযোগ প্রদান করা একান্ত দরকার । এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সিলেবাস এর সংস্করণ ও পরিমার্জন করা।
* ডিজিটাল কৃষিতে আগ্রহী ও জড়িত বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করা।
* ডিটি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্য এবং পরিষেবা তৈরির জন্য স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়া।
* ধারণাটিকে বাস্তবে রূপান্তর করতে সরকার, একাডেমিয়া এবং শিল্পখাত এর মধ্যে সহযোগিতা, সমন্বয় ও একত্রে কাজ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
* এ সম্পর্কিত নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন জরুরি।

ডিজিটাল টুইনস এর বাস্তবায়ন এবং আমাদের কৃষিকে আধুনিকায়ন বৈশ্বিক কৃষিতে আমাদের অবস্থান আর সুদৃঢ় করতে পারে।  বহির্বিশ্বে আমাদের কৃষি পণ্যের গ্রহনযোগ্যতা ও রপ্তানি আরও সহজ ও বৃদ্ধি করতে পারে । যদিও এখনও আমাদের কৃষি ব্যবস্থায় কৃষি যান্ত্রিকীকরণের প্রাথমিক পর্যায়ে আছি, আমরা আশাবাদী যে সঠিক পরিকল্পনা এবং পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে আগামী দিনে এর বাস্তবায়ন দেখতে পারব।

লেখক: শিক্ষক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষক, আকিতা প্রিফেকচারাল ইউনিভার্সিটি, জাপান।


বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা
দীপাবলিতে উদ্বেগে সুনীতা

২ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি
৪০ বছরের পথচলা শেষে বন্ধ হচ্ছে এমটিভি

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ
শিক্ষা ভবন অভিমুখে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘ভূখা মিছিল’ আজ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার
ইটনায় নিখোঁজের ৪৮ ঘণ্টা পর জেলের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র
গাজায় সাধারণ মানুষের ওপর হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে হামাস: যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, তালিকায় সপ্তম

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি
স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কেন হলিউড ছেড়েছিলেন ক্লুনি

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে শজনে পাতা

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১
রাজধানীতে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত গ্রেফতার ২১

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস
আরও দুই ইসরায়েলি বন্দির মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে
সতীর্থের চোটে অস্ট্রেলিয়া দলে ফিরলেন লাবুশেনে

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়
মেসির হ্যাটট্রিকে মায়ামির বড় জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস
দেশজুড়ে শীতের আমেজ, বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত
আজ আপিল বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বেলা ১১টা পর্যন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল
১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত পাঠাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯
কক্সবাজারে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ আটক ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও
চার দিনের মধ্যে লঘুচাপের শঙ্কা, হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ও

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল
ত্রোসারের গোলে জিতে শীর্ষে ফিরল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা
আরাউহোর শেষ মুহূর্তের গোলে নাটকীয় জয়ে শীর্ষে বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম