ভদ্রলোক : ডাক্তার সাহেব, সচেতন নাগরিক হিসেবে আমি কোনোভাবেই শব্দ দূষণ করতে চাই না। আমাকে ওষুধ দিন।
ডাক্তার : আপনার ভুল হচ্ছে ওটাকে শব্দদূষণ নয় বায়ুদূষণ বলে।
স্বামী তার স্ত্রীকে বলছে—স্বামী : বল তো, তোমার আর বিদ্যুতের সঙ্গে মিল কোথায়?
স্ত্রী : কোথায়?
স্বামী : দুইটারই কোনো গ্যারান্টি নেই। এই আছে তো এই নেই।
ডাক্তার : কি! আপনার স্ত্রী কথা বলতে পারে না?
স্বামী : পারত কিন্তু এখন আর পারে না।
ডাক্তার : কেন?
স্বামী : পাশের বাসার ভাড়াটিয়া আর মালিকের অভিযোগে অতিষ্ঠ হয়ে সাইল্যান্ট মুড করে রেখেছি।
বন্ধুর নতুন বাসা ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন রকিব। দেয়ালে একটা পিতলের থালা আর একটা হাতুড়ি ঝোলানো দেখে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কি?
বন্ধু বললেন, এটা একটা ‘কথা বলা ঘড়ি’।
রকিব : তাই নাকি? দেখি তো কেমন কথা বলে?
বন্ধু হাতুড়ি দিয়ে থালায় আঘাত করলেন, প্রচণ্ড শব্দ হলো। সঙ্গে সঙ্গে দেয়ালের ওপাশ থেকে প্রতিবেশী চিৎকার করে বললেন, নালায়েক! রাত ১০টার সময় কেউ এত জোরে শব্দ করে?
বাড়ির সামনে প্রতিবেশী বাচ্চাগুলোকে খেলতে দেখে রহমান সাহেব বললেন, বাচ্চারা, খেলছ ভালো কথা। কিন্তু আমার গাড়িতে যেন বল না লাগে।
এক বাচ্চা বলে উঠল, অবশ্যই আঙ্কেল, আপনার গাড়িটাই তো আমাদের গোলপোস্ট। আমরা গোল হতে দিলে তো!