♦ মদ খেয়ে স্বামী গভীর রাতে বাড়িতে ফিরলেন। এদিকে স্ত্রী রেগে আগুন হয়ে আছে। স্বামী দেখলেন স্ত্রী হাতে ঝাড়ু নিয়ে দরজায় দাঁড়িয়ে আছে-
স্বামী : কি হলো, এত রাতে তুমি ঝাড়ু হাতে নিয়ে কী করছ?
স্ত্রী : তোমার জন্য অপেক্ষা করছি।
স্বামী : আর কত কাজ করবে? এই ঝাড়ুটা দাও, রাত দুটো বাজে, ঘুমোবে না? নিজের একটু খেয়াল রাখো। চল ঘুমাতে চল।
স্বামীর চালাকি দেখে হেসে ফেললেন স্ত্রী।
♦ নান্টু : হাসপাতাল থেকে অপারেশন না করেই পালালি কেন?
মন্টু : দোস্ত, না পালিয়ে উপায় ছিল না!
নান্টু : তাই বলে এক্কেবারে অপারেশন টেবিল থেকে! কেন কাপুরুষতা করলি?
মন্টু : নার্স শুধু বারবার বলছিল, ছোট অপারেশন, ভয়ে কাঁপবেন না, স্যার! ভয় পাওয়ার কিছুই নেই।
নান্টু : ভীতুর ডিম কোথাকার! নার্স এসব বলল আর এতেই পালিয়ে এলি?
মন্টু : আরে আমাকে না, এসব বলছিল ডাক্তারকে।
♦ গ্রাম থেকে শহরে এসেছেন হরিপদ। ঘুরতে ঘুরতে তিনি গেলেন ছবির দোকানে। দোকানে সারবেঁধে ঝোলানো আছে বাঁধাই করা হরেক রকম ছবি। গ্রামের দৃশ্যের ছবি, বাঘের ছবি, মোনালিসার ছবি ইত্যাদি। ঘুরতে ঘুরতে একটা ছবির সামনে গিয়ে দাঁড়ালেন হরিপদ। দোকানদারকে ডেকে বললেন, এই বিচ্ছিরি ছবিটার দাম ৫০০ ট্যাকা? এইডা তো আমি ফ্রি দিলেও নিমু না!
দোকানদার বললেন, ছবি কই? ওটা তো আয়না!
♦ শাশুড়ি : জামাই বাবাজি, তুমি কী কাজ কর?
জামাই : আমি পাইলট।
শাশুড়ি : কোন এয়ারলাইন্সের পাইলট?
জামাই : আরে আমি বিয়েবাড়িতে ড্রোন উড়াই।
উত্তর শুনে শাশুড়ি বেহুঁশ।
সংগ্রহ : রিয়াদ আহমেদ, গোয়ারী, বিরুনিয়া, ভালুকা, ময়মনসিংহ।