♦ শিক্ষক : বলো তো হাসান, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?
হাসান : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক : মানে?
হাসান : বাবা বলেছে, আমি যেদিন পাস করব, সে দিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।
সংগ্রহ : পাপিয়া রহমান, মোহনগঞ্জ, নেত্রকোনা।
♦ অসুস্থ ছোট ছেলে কিছুতেই ট্যাবলেট খেতে চায় না। তাই মা বাধ্য হয়ে সিদ্ধ ডিমের ভেতরে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ছেলেকে খেতে দেয়। কিছুক্ষণ পর মা এসে জিজ্ঞেস করলেন-
মা : বাবা, ডিমটা কি খেয়েছ?
ছেলে : হ্যাঁ মা, খেয়েছি। তবে ডিমের বীজটা ফেলে দিয়েছি।
♦ এক বন্ধু ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে কোনোমতে জীবন রক্ষা করে বাড়ি ফিরল। সুস্থ হয়ে উঠার পর তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা-
প্রথম বন্ধু : বলল, দোস্ত, চল রাস্তা থেকে ঘুরে আসি।
দ্বিতীয় বন্ধু : না দোস্ত, আমি বাইরে যাব না।
প্রথম বন্ধু : কেন? কী সমস্যা?
দ্বিতীয় বন্ধুু : ওই ট্রাকের পেছনে লেখা ছিল, ধন্যবাদ! আবার দেখা হবে!
সংগ্রহ : নাঈম হাসান, বরভরা, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।
♦ এক পাগলের হাতে বই দেখে, ডাক্তার পাগলকে জিজ্ঞেস করল-
ডাক্তার : তোমার হাতে এটা কীসের বই?
পাগল : এইটা ৫০০ পাতার একটি বই, যার লেখক আমি নিজেই।
ডাক্তার : তো বইতে কী লিখলে?
পাগল : প্রথম পাতায় লিখেছি, এক রাজা ঘোড়া নিয়ে জঙ্গলের দিকে রওনা হলো। আর শেষ পাতায় লিখেছি, রাজা জঙ্গলে পৌঁছে গেল।
ডাক্তার : হতচ্ছাড়া, তাইলে বাকি পৃষ্ঠায় কী লিখলি?
পাগল : ঘোড়া চলছে টিকডিক... টিকডিক... টিকডিক...
সংগ্রহ : কে, এম, ছালেহ আহমদ জাহেরি, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা।