শিরোনাম
সোমবার, ২২ মে, ২০২৩ ০০:০০ টা

ইচ্ছা হলে হাসুন

ইচ্ছা হলে হাসুন

♦ শিক্ষক : বলো তো হাসান, সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না কেন?

হাসান : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।

শিক্ষক : মানে?

হাসান : বাবা বলেছে, আমি যেদিন পাস করব, সে দিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে।

সংগ্রহ : পাপিয়া রহমান, মোহনগঞ্জ, নেত্রকোনা।

 

♦ অসুস্থ ছোট ছেলে কিছুতেই ট্যাবলেট খেতে চায় না। তাই মা বাধ্য হয়ে সিদ্ধ ডিমের ভেতরে ট্যাবলেট ঢুকিয়ে ছেলেকে খেতে দেয়। কিছুক্ষণ পর মা এসে জিজ্ঞেস করলেন-

মা : বাবা, ডিমটা কি খেয়েছ?

ছেলে : হ্যাঁ মা, খেয়েছি। তবে ডিমের বীজটা ফেলে দিয়েছি।

 

♦ এক বন্ধু ট্রাকের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে কোনোমতে জীবন রক্ষা করে বাড়ি ফিরল। সুস্থ হয়ে উঠার পর তার এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা-

প্রথম বন্ধু : বলল, দোস্ত, চল রাস্তা থেকে ঘুরে আসি।

দ্বিতীয় বন্ধু : না দোস্ত, আমি বাইরে যাব না।

প্রথম বন্ধু : কেন? কী সমস্যা?

দ্বিতীয় বন্ধুু : ওই ট্রাকের পেছনে লেখা ছিল, ধন্যবাদ! আবার দেখা হবে!

সংগ্রহ : নাঈম হাসান, বরভরা, রসুলপুর, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ।

 

♦ এক পাগলের হাতে বই দেখে, ডাক্তার পাগলকে জিজ্ঞেস করল-

ডাক্তার : তোমার হাতে এটা কীসের বই?

পাগল : এইটা ৫০০ পাতার একটি বই, যার লেখক আমি নিজেই।

ডাক্তার : তো বইতে কী লিখলে?

পাগল : প্রথম পাতায় লিখেছি, এক রাজা ঘোড়া নিয়ে জঙ্গলের দিকে রওনা হলো। আর শেষ পাতায় লিখেছি, রাজা জঙ্গলে পৌঁছে গেল।

ডাক্তার : হতচ্ছাড়া, তাইলে বাকি পৃষ্ঠায় কী লিখলি?

পাগল : ঘোড়া চলছে টিকডিক... টিকডিক... টিকডিক...

সংগ্রহ : কে, এম, ছালেহ আহমদ জাহেরি, নাঙ্গলকোট, কুমিল্লা।

 

এই রকম আরও টপিক

সর্বশেষ খবর