শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০১৪

গল্প: বিপ্রদাশ বড়ুয়া

সাসা, জর্জ ও আমি

প্রিন্ট ভার্সন
সাসা, জর্জ ও আমি

আমরা একই শহরে থাকি। আমার ছোট্ট মেয়ে বন্ধু ও আমি। সে অষ্টাদশী হবে। আমার বয়স তার চার-পাঁচগুণ বেশি। মোবাইলেই পরিচয়, কোনোদিন দেখা হয়নি গতকাল পর্যন্ত। অসচরাচর কুয়াশা ছিন্ন করে রাত ১১টায় শরীরে ঢেউ নিয়ে ঘরের দরজায় এসে দাঁড়িয়েছি। দরজা খোলার স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র চালিয়ে ঢুকে পড়লাম।

অবাক বিস্ময় আর কাকে বলে! আমার বিছানায় শুয়ে আছে একটি স্রোতস্বিনী। পেছন ফিরে। ফুরফুরে অন্তর্বাস গায়ে। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত উষ্ণ ঘর। অন্তর চোখ বলল, তোমার অষ্টাদশী মোবাইল বান্ধবী। শয্যা ছাড়া সারা ঘর বইয়ে ঠাসা। দুখানা চেয়ার। টেবিলও বই-কলম-ওষুধ ইত্যাদিতে জনাকীর্ণ। জ্যাকেটের বুকপকেট থেকে মোজাইক বের করে এক ঢোক খেয়ে নিলাম মাথাটা খোলতাই করে নিতে।

কাজ হলো। ঘরের সঙ্গে ছোট্ট রান্নার জায়গা কাচের দেয়ালে ঢাকা। অস্বচ্ছ কাচের দেয়ালের আড়ালে শৌচাগার। সাসা স্নান সেরে শুয়ে পড়েছে বোঝা গেল ওর পোশাক ও তোয়ালে রাখা দেখে। গভীর ঘুমে পরিচ্ছন্ন তাও বোঝা গেল। ওর নদী-শরীরের পেছনটা বয়ে একবার পায়ের গোড়ালিতে ছুটছে। সেখান থেকে আবার শুরু করে আলুলায়িত সৌম্য চুলে। শিরদাঁড়ার নদীখাত কোমরে গিয়ে অন্তর্বাসের ভাঁড়ার ঘরে ঢুকে প্রবল গিরিখাত সৃষ্টি তো করবেই। ইচ্ছা হলো ঘুরে শয্যার ওপাশে যাই। সেদিকে জায়গা নেই, শুতে পারব না। এ পাশটাতেই শুতে হবে। আমার বহু দিনের ইচ্ছা এরকম কোনো ষোড়শীকে এভাবে দেখা। কোনো একজনকে এই বাসনা প্রকাশও করে থাকব। সেটা এভাবে ঘটমান বর্তমান হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।

ও যে সাসা তা বুঝতে পারলাম আর এক ঢোক পান করে ওর সামনের দিকে যাওয়ার অলঙ্ঘনীয় ইচ্ছা পূরণের পর পর। ওর নাভির একটু নিচে উল্কিশোভা দেখে। মোবাইলে একদিন আলতো নিশ্চয়তা দিয়ে সে আমাকে শুনিয়েছিল। একেবারে প্রত্নপুরান ভঙ্গিতে। দেখতে পাব ভাবিনি। এভাবে তো নয়ই।

এখন সাসা ঘুমুচ্ছে জীবন্ত ভাস্কর্য হয়ে। আমার ঘররক্ষক ও রান্নার মালিক সাবির কাকা সন্ধের সময় চলে যায়। আসে সকালে। সাবির কাকা বয়সে ছোট হলেও আমরা দুজন দুজনকে কাকা ডাকি। আমি বুঝতে পারছি সাবির কাকা থাকতেই সাসা এসেছিল। আমি বুঝতে চেষ্টা করছি মোবাইলে সাসার এসএমএস-এর অজস্র বার্তার গোপন অর্থগুলো।

সাসার পেছনে শুয়ে পড়লাম হঠাৎ করে পাওয়া তীব্র সুগন্ধে। অনেক প্রজাপতি ওড়ার বেগে ওর শরীর থেকে বেরিয়ে এল। এক সময় সত্যিই ওরা নানা রঙের প্রজাপতি হয়ে গেল। আমাকে ওরা নিয়ে গেল সাসার ঘুমের কাছে। আর আমাকে ঘুমপাড়ানি গান শোনাতে লাগল মাসি-পিসির মতো। ওর আশ্চর্য সুন্দর শ্যামল নদী শরীরের স্থির তরঙ্গে। তরঙ্গ নাকি হীরক কামনায়। স্নিগ্ধতা অথবা বিধ্বংসী ভালোবাসার ভাস্কর্য! আর ঘুমের মধ্যে সে পাশ ফিরে গেল। ওর বুকের অন্তর্বাস উন্মুক্ত। আমি চোখ বন্ধ করলাম জাগ্রত স্বপ্নে। জাগ্রত স্বপ্ন যদি বঞ্চনা করে সে আশঙ্কায়। তখন ওর এসএমএস ভেসে এল চোখে ...

চাঁদ এনে দেব তোমাকে। দেব অনেক ফুল। শান্ত-উদ্দাম নদী, নীল সাগরের ঢেউয়ের তীর। আর প্রজাপতি (প্রজাপতিরা তখন ঘর ভরে দিয়েছে)। সুরের পাখি। আমি তোমার বন্ধু হব। ... তুমি হবে কি?

সঙ্গে সঙ্গে আমি জানালাম, ও ময়ূরী, এত সব ফুল, পাখি, নদী, ঊর্মিমালা কোথায় রাখব... ও বন্ধু, আমার...

কেন? আপনার বিশাল মনে, বুকে। আর তা যদি না হয় তবে আমাকে নিয়ে যদি গল্প লেখেন সেখানে... মনের মধুতে...।

দারুণ, দারুণ! স্বপ্নের দুয়ার খুলে দিলে। আমার লেখায়? আর কোথায়?

শরীরে... সারা অঙ্গে বাঁশি বাজাবে। অনেক ভালো ইচ্ছা রাখলাম তোমার জন্য।... অনেক স্বপ্ন জমা করবেন। আপনি তো স্নান জমিয়ে রাখেন শুনেছি।

 

ঘুমের মধ্যে ও স্বপ্ন-হাসি দিল, যেন বলল, তোমার কথাই আমি ভাবছি...। আর আমি স্বপ্নে দেখছি বিশাল এক বাগান। ক্যামেলিয়া ফুলের বাগান। ক্যামেলিয়া তো প্রায় গোলাপের মতো। মুঠো থেকে বড়। লাল, সাদা, গোলাপি। আচ্ছা, কালো নীল ক্যামেলিয়া কি আছে? নয়তো স্বপ্নে দেখছি কেন? আমার খুব ইচ্ছা হলো উড়তে। প্রজাপতিদের মতো। সারা আকাশে, সারা ঘরে।

আর আমি ভাবছি ওর স্তোকাভ্রনম্র স্তনযুগল, যা আমি কখনো দেখিনি, স্পর্শ তো সুদূরের পিয়াসী। মায়া মরীচীকা।

অনাঘ্যাত, অন্যের স্পর্শ বর্জিত। দেবকান্তি এবং দুর্লভ বাস্তব। খুব ভোরে ও সূর্যালোকে টলটলে শিশিরের মতো।

আমি দেখলাম আর নতুন কবিতা খুঁজে পেলাম। চলতে চলতে কখনো নিজের ছায়া ফেলে যাওয়া দুর্লভ জায়গায় ছায়ার মতো থমকে পড়ার মতো। চলতে চলতে আমাকে স্বপ্ন দেওয়ার মতো মুহূর্তের সুখে ফুর্চি ফুল ছড়ানো পথের ওপর। নাকি পলাশ-পারিজাত। অথবা নির্জন ঝরনাতলার আরণ্য পরিবেশে। কোনো উপমাই এর যোগ্য নয়, কোনো কামনাই এর সমকক্ষ নয়, কোনো পবিত্রতাই এর যোগ্য পূর্ব বা উত্তরসূরি নয়। আমার গায়ে ছিল মালতি ফুল অাঁকা বুক-খোলা রাত্রিবাস। ওর গায়ে ছিল মলি্লকা মাধবীর সুবাসের স্ফুরণ। দেখে দেখে আশ মেটে না, স্পর্শ করার সাহস সংহত হয়ে থাকে। আবার আহ্বানের সাড়াও দুর্দমনীয় থমকে থাকে...। আর ওর প্রবহমান শরীরের ঝরনাধারা একইসঙ্গে থমকে থাকে ও বয়ে চলে।

সারা রাত ও ঘুমোল। অথবা ঘুমের মধ্যে জীবন্ত জেগে থাকল। অনেক কথা বলে গেল। জানি না এতসব কী বলেছে প্রেমের কথা, কী তার প্রকৃত চাওয়া, মনের চেয়ে দেহের, দেহের বেশি মনের, দেহ ও মন উলঙ্গ করে, ফাঁদ পেতে, ফাঁদ থেকে পিছলে সরে গিয়ে, পাহাড়ি ঝরনাধারার বুনো স্রোতস্বিনীর মতো, পেছন ও সম্মুখ মেলে কথা বলে, সুরেলা আর্তনাদে গভীর গভীরে তলিয়ে যেতে যেতে যেতে... অথবা প্রেম-ভালোবাসা নয়; নির্জনতা।

একইসঙ্গে দ্বিতীয় গল্প শুরু

সব জেনে-শুনে সারা রাত ঘুমহীন অভিনয় করে গেল আমার অষ্টাদশী ছোট্ট বন্ধু! একদম কথা না বলে কী করে এমন ঘুমের ভান করা যায়। পাশে একজন পুরুষের একমাত্র নিরাপত্তা হয়ে। প্রজাপতির এমন সম্মোহিত সৌন্দর্যের উস্কানিমূলক ঘোরাঘুরিতে, নাকি সেটাই একমাত্র নিরাপত্তা। হয়তো সাসার সাহস দেখে আমি লোকটি ভয়ে কামনাহীন হয়ে গিয়েছিলাম নিরাপদ সুরক্ষিত ঘরে।

 

সমাধান

এর একমাত্র উত্তর দুজনেই একই চরিত্রের। আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা কোনো ষোড়শী-অষ্টাদশীর সঙ্গে একা রাত্রিযাপন। সেটা পূরণ হতে চলল প্রায় বিনা আয়োজনে। কোনো ব্যবস্থাপনা ছাড়াই। একের পর এক চেষ্টা ও চিন্তায় যা সম্ভব হয়নি তা স্বপ্নের মতো ঘটে গেল।

মেয়েটি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। দু-দশ দিন পর পরীক্ষা শুরু হবে। ফেব্রুয়ারির শুভ উত্তাল সময় এসে গেছে। একুশে ফেব্রুয়ারির। এ সময় কি কোনো পরীক্ষা চলা উচিত! একদিকে পরীক্ষা, আরেকদিকে বসন্ত বাতাসের উত্তাল উন্মাদনা। ফুল, কচিপল্লব, কোকিল, দোয়েল কাকে বারণ করে বেঁধে রাখা যায়। প্রেমের দেবতার পুষ্পশর আম্র মুকুলকে কে বারণ করে বিরত রাখে! কোকিলকে কে বেঁধে রেখে ডাক বন্ধ করবে! সিংহ, কর্কট, মিথুন, বৃষ, মেষ ও মীন রাশির তারারা রাতের আকাশে এখন। সুন্দরী এনড্রোমিড়াকে সমুদ্রের অধিপতি পোসেইডন কতদিন নাঙ্গা করে শৃঙ্খলিত রাখবেন? ওদিকে বীর পারসিয়াস তাকে দেখে উতলা। স্কুলের ছেলেমেয়েরা একুশের গান মকসো করছে প্রাণপণে। মাধবী ফুটেছে। পলাশ।

মাঝ রাত পেরিয়ে গেছে। সাত ভাই বা কৃন্তিকা নক্ষত্রের বিনতা, উমা, দেবসেনা, সমভূতি, অনুসয়া, প্রীতি, সন্নতি ও লজ্জা পশ্চিম আকাশের দিগন্তে ঢলে পড়েছে। ঘুমের মধ্যে (!) সাসা আমার হাত নিয়ে কোলে লুকিয়ে নিল। এমন সময়, এমন সময় বিস্ফোরক কাণ্ডটি ঘটতে শুরু করল। আকাশে যেমন নক্ষত্র মরার সময় ঘটে। মর্তে পারমাণবিক যেমন।

কীভাবে!

দরজায় করাঘাত পড়ল। আমার হাত তখন সাসার উষ্ণ-কোমল কোলের বঙ্গোপাসাগরে। দরজা খুলে দিলাম হাতে পিস্তল নিয়ে। চোখ না মুছে; ঘুমের কণামাত্র ধুলো নেই বলে। দরজার বাইরে আমার প্রিয় একমাত্র যুবক-ছেলে জর্জ।

বলল আমার হৃৎপিণ্ডের টুকরা, এখানে সাসা আছে, আমি হোস্টেলে একটু আগে স্বপ্নে জেনেছি। ওকে নিয়ে ঘরে ঢুকলাম।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

২৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা
যে কারনে শাহরুখের সিনেমা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন রাভিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক
ভোলার তরমুজকে ব্র্যান্ডিং ও ভ্যালু চেইন উন্নয়নে রাউন্ডটেবিল বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা