শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ জুলাই, ২০২১

স্মরণ

রবীন্দ্রগবেষক কাজুও আজুমা

প্রবীর বিকাশ সরকার
প্রিন্ট ভার্সন
রবীন্দ্রগবেষক কাজুও আজুমা

অতীতের দিকে তাকালে কত কিছুই মনে পড়ে। ২৮ জুলাই ছিল কিংবদন্তিতুল্য জাপানি রবীন্দ্রগবেষক অধ্যাপক কাজুও আজুমার দশম মৃত্যুবার্ষিকী। সুদীর্ঘ ২৫ বছর তাঁর সঙ্গে আমার গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান ছিল। অনেক স্মৃতি আছে তাঁর সঙ্গে আমার।

অধ্যাপক কাজুও আজুমার জন্ম ১৯৩১ সালের ১৪ আগস্ট। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫৯ সালে মর্যাদাসম্পন্ন টোকিও বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভারতীয় দর্শন এবং ১৯৬০ সালে জার্মান ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে দুবার এমএ ডিগ্রি অর্জনকারী। ১৯৬১-৬৫ সাল পর্যন্ত য়োকোয়ামা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক এবং ১৯৬৫-৬৭ সাল পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। এরপর ১৯৬৭-৭১ সাল পর্যন্ত শান্তিনিকেতনস্থ বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে জাপানি বিভাগে অধ্যাপনা করেন। এখানে সাড়ে তিন বছরকাল অবস্থান তিনি একেবারে রবীন্দ্রাদর্শিক বাঙালি করে দেয়। শতভাগ জাপানি হয়েও বাঙালিত্বকে তিনি এবং তাঁর সহগামী সহধর্মিণী মাদাম কেইকো আজুমা যেভাবে ধারণ করেছিলেন এমনটি আর কোনো রবীন্দ্রভক্ত জাপানির মধ্যে দেখা যায়নি।

এহেন কাজুও আজুমার সঙ্গে রবীন্দ্রসাহিত্যের পরিচয় তাঁর বালক বয়সে ‘ডাকঘর’ পাঠের মধ্য দিয়ে। সেই থেকে তিনি রবীন্দ্রভক্ত। মৃত্যু পর্যন্ত তাঁর কাছে গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ছিলেন একমাত্র আরাধনা। ১৯৬৭ সালেই রবীন্দ্রনাথকে জানার জন্য, তাঁকে নিয়ে গবেষণার জন্য সিদ্ধান্তমাফিক শান্তিনিকেতনে চলে গিয়েছিলেন, কিছুদিন পর গেলেন সন্তানসহ সহধর্মিণী কেইকো মাদাম, আরেক রবীন্দ্রঅন্তপ্রাণ ভক্ত ও গবেষক। ১৯৭১ সালে ফিরে এসে অধ্যাপক আজুমা বিশ্বখ্যাত ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয়, তারপর রেইতাকু বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক নিযুক্ত হন। ২০১১ সালে মহাপ্রয়াণ পর্যন্ত রেইতাকু বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্য পড়িয়েছেন, একইসঙ্গে অসুস্থতা সত্ত্বেও রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে গবেষণা, গ্রন্থ রচনা এবং ভারত-বাংলাদেশ-জাপান ত্রিদেশীয় শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ভাববিনিময়ের কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। কতবড় বিশ্বমাপের শিক্ষাবিদ ছিলেন তিনি তার প্রমাণ পাওয়া যায় ১৯৭৪-৭৮ সাল পর্যন্ত জাপানের Massachusetts বলে খ্যাত rmyKzev  বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক, এরপর ১৯৭৮-৯১ সাল পর্যন্ত পূর্ণ অধ্যাপক, ডিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। অসামান্য মেধা ও ভাষাজ্ঞানের কারণে ৎসুকুবা ও রেইতাকু বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস প্রফেসর হিসেবে সম্মানিত ছিলেন। এ এক বিরল সম্মান এই দেশে। আমি যখন জাপানে ছাত্র হিসেবে আসি (১৯৮৪) এবং দু-তিন বছর পর তাঁর সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে তখন তিনি ৎসুকুবা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ছিলেন, তাঁর নেইম কার্ডে তাই উল্লেখ ছিল। 

একজন পরিপূর্ণ মানুষ ছিলেন তিনি। যেমন শতভাগ খাঁটি জাপানি ছিলেন, তেমনি খাঁটি বাঙালিও রীতিনীতিতে। যুক্তিতর্কে তিনি যেতেন না, প্রতিপক্ষের কথা শুনতেন শান্তভাবে। জাপানিরা সাধারণত ক্রোধান্বিত হন না। কার্য-কারণ ছাড়া জাপানিরা তর্কে লিপ্ত হতে চান না, বাজে কথা বলার মানসিকতা তাদের একদম নেই। তারা প্রতিবাদীও হতে চান না  সাধারণত, যদি কোনো অন্যায়কারী বা অপরাধী ঘাড়ে এসে না পড়ে। জাপানিরা অত্যন্ত বাস্তববাদী এবং স্বচ্ছতা ও সত্যের পক্ষে থাকতেই পছন্দ করেন। আজুমা স্যারের মধ্যে এই গুণাগুণগুলো উজ্জ্বলভাবেই আমি দেখতে পেয়েছিলাম। আর এসব গুণ ছিল বলেই তিনি একাধারে প্রাচ্যবাদী এবং বিশ্বজনীন হতে পেরেছিলেন। এই দুজন জাপানি ৮০ বছরের জীবনে অর্ধেকেরও বেশি সময় রবীন্দ্রনাথ, বাঙালি ও বাংলা ভাষার প্রেমে নিমগ্ন ছিলেন। আজুমা স্যার তাঁর ১০ বছর বয়সের সময় রবীন্দ্রনাথের ‘ডাকঘর’ পাঠ করে নিজেকে ‘অমল’ বলে ধরে নিয়েছিলেন কারণ, তখন তিনি শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। সেই যে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর মানসজগতে দেখা এবং তাঁর সাহিত্যের প্রেমে পড়া, পরিণত বয়সে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও কর্মকান্ডদ্বারা ক্রমাগত গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পরাজিত, বিধ্বস্ত, দারিদ্রে পর্যবশিত জাপানের জীবনযাপন তখন অবর্ণনীয় কঠোর ও কঠিন। দেশটি দাঁড়াতে পারছে না, অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল; বেকারত্ব, রাজনৈতিক অস্থিরতা, খাদ্যাভাব, নানা সমস্যা ও সঙ্কটের কবলে পতিত। অবস্থা যখন কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে তখন তাঁরা রবীন্দ্রনাথকে আরও জানার জন্য, বাঙালি সমাজকে দেখার জন্য টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায় আগ্রহী হয়ে উঠেছিলেন এবং ১৯৬০ সালেই আবদ্ধ হলেন বিবাহবন্ধনে। রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজকে জানার জন্য দরকার ছিল বাংলা ভাষা জানার গুরুত্ব। আজুমা স্যার শরণাপন্ন হলেন একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও ভাষাপন্ডিত ওয়াতানাবে শোওকোওর কাছে। সেই থেকে তাদের কঠোর পরিশ্রম আর লড়াই শুরু হলো বাংলা ভাষাকে সমূলে জানা ও শেখার জন্য। হয়ে উঠলেন রবীন্দ্রপ্রভাবিত একটি আদর্শ জুটি।

৪০ বছরের অধিক সময় পেয়েছি এই অধ্যাপক কাজুও আজুমার কাছ থেকে প্রচুর গবেষণামূলক প্রবন্ধ, অনুবাদ, বাংলা ভাষার ছন্দ ও ধ্বনিবিষয়ক গবেষণা এবং মূল্যবান গ্রন্থাদি। তাঁর উদ্যোগে প্রকাশিত হয়েছে ১২ খন্ডে জাপানি ভাষায় রবীন্দ্ররচনাবলি। তিনি ছিলেন জাপানশীর্ষ রবীন্দ্রপ্রচারক ও ভাষ্যকার। শান্তিনিকেতনে রবীন্দ্রনাথের স্বপ্ন ‘নিপ্পন ভবন’ তথা ‘নিহোন গাকুইন’ এর প্রতিষ্ঠাতা, কলকাতায় ‘ভারত-জাপান সংস্কৃতি কেন্দ্র: রবীন্দ্র-ওকাকুরা ভবন’ এর স্থপতি। ঠিক অনুরূপ বাংলাদেশের সিলেটেও একটি প্রতিষ্ঠান ‘জাপান-বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছিলেন কিন্তু অতন্ত পরিতাপের বিষয় যে, দারাদ আহমেদ নামক এক বাঙালি প্রকল্পের সাড়ে ৬ কোটি বেমালুম আত্মসাৎ করে দিয়ে এক কলঙ্কজনক অধ্যায় রচনা করেছে! 

কাজুও আজুমা যা করেছেন, তাঁর যেসব কীর্তি আজ উজ্জ্বল ও জোরালো করেছে জাপান-বাংলা সম্পর্ক ও তার ইতিহাসকে, সে সম্পর্কেও বাঙালির কোনো ধারণা নেই। তথাপি, তাঁর কর্মের মূল্যায়ন করেছে পশ্চিমবঙ্গে তাঁর যে সকল ঘনিষ্ঠ ভক্তরা ছিলেন তাঁরা। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’, বিশ্বভারতীর ‘দেশিকোত্তম’ পদকসহ অনেক সম্মাননা পেয়েছেন, সাম্মানিক ডিগ্রি পেয়েছেন। জাপানের রাষ্ট্রীয় পদক ‘কোক্কা কুনশোও’ অর্জন করেছেন। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে, ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার তাঁকে সজ্ঞানে অবহেলা ও অবজ্ঞা করে জাতীয় পদক প্রদানের ক্ষেত্রে চরম কার্পণ্য করেছে, বঞ্চিত করেছে। যা অভাবনীয়। ভারতপথিক রবীন্দ্রভক্ত অধ্যাপক কাজুও আজুমা যা কাজ করেছেন জাপান, ভারত ও বাংলাদেশের জন্য সেই মাত্রার কাজের জন্য বাংলাদেশও কোনোদিন কোনো সম্মানে তাঁকে ভূষিত করেনি। তিনি বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন নিবেদিত সমর্থক ছিলেন, জাপানে মুক্তিযুদ্ধে শরণার্থীদের জন্য অর্থতহবিল গঠনে তাঁর অবদান আদৌ কম নয়। বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরের সময় তাঁর দোভাষী ও সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিলেন। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের জাপানি ভাষার অনুবাদক তিনি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য গবেষণাপত্র অনুবাদের উদ্যোক্তও তিনি। এসব কাজের কোনো মূল্যায়নই করেনি বাংলাদেশ।

কী পেয়েছেন, কী পাননি, সে জন্য তাঁর কোনো খেদ ছিল না, খেদ ছিল একটাই, বাঙালি রবীন্দ্রনাথকে চিনতে, জানতে ও বুঝতে পারেনি বলে। এই অভিযোগ করতেন তিনি বিভিন্ন সময় আলাপকালে। রবীন্দ্রনাথের জন্য কাজ করতে গিয়ে, বাঙালির জন্য কাজ করতে গিয়ে অনেক বাধা-বিপত্তি ও প্রতিরোধ তাঁকে ঠেকাতে হয়েছে এক হাতেই। আড়ালে, আবডালে অনেকেই অনেক বাজে কথা বলেছেন। তিনি তোয়াক্কা করেননি, কোনোদিন প্রতিবাদও করেননি। তিনি বলতেন, ‘রবীন্দ্রনাথ অশেষ ধৈর্যগুণের অধিকারী ছিলেন। আমরা তাঁর কাছ থেকেই শিখছি। নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হওয়ার আগে এবং পরেও তাঁর নিন্দাকারী, সমালোচকের অভাব ছিল না! তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার, অপপ্রচার আর মিথ এত বেশি যে, আর কোনো বাঙালি কবি, সাহিত্যিকের বিরুদ্ধে শোনা যায় না। রবীন্দ্রনাথকে ছোট করলে যে বাঙালি জাতিকে ছোট করে ফেলা হয়-এটা অনেকেই বুঝতে পারেন না। আধুনিক বাঙালি জাতির উত্থানের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথ গোড়া থেকেই সম্পর্কিত। এই সম্পর্ক থেকে তাঁকে কেটে-ছেঁটে  আলাদা করা সম্ভবপর নয়।’

আজুমার সঙ্গে আমার সম্পর্ক দুই যুগের বেশি ছিল। অনেক আড্ডা দিয়েছি তাঁর কাঠের তৈরি দ্বিতল বাড়িতে, অনেক আলাপআলোচনা হয়েছে আমাদের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ, বাঙালি, বাঙালি সংস্কৃতি নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। একসঙ্গে কিছু অনুষ্ঠানও করেছি জাপানের বিভিন্ন জায়গায়, বিভিন্ন সময়ে। এত বড় শিক্ষাবিদ ছিলেন অধ্যাপক আজুমা যার তল খুঁজে পাওয়া কঠিন। রবীন্দ্রনাথের এমন কোনো দিক নেই, বিষয় নেই যা নিয়ে তিনি ভাবেননি, গবেষণা করেননি! এরকম রবীন্দ্রঅন্তপ্রাণ বিদেশি আর কেউ ছিলেন কিনা আমার অন্ততপক্ষে জানা নেই। নিশ্চয়ই না জেনে, না পড়ে, না বুঝে তিনি এবং তাঁর সহধর্মিণী রবীন্দ্রউতলা হননি! তাহলে যেসব বাঙালি রবীন্দ্রবিরোধিতা করছেন, অপপ্রচার করছেন, যা সত্য নয় তাই নানা কৌশলে ছড়িয়ে দিচ্ছেন, তাঁরা যে না পড়ে, না জেনে, না বুঝে অহেতুক হিংসা-বিদ্বেষ-ঈর্ষা-পরশ্রীকাতরতা থেকে এসব অপকান্ড করছেন তা আর না বললেও চলে। রবীন্দ্রনাথ স্বদেশ থেকে নিয়েছেন, বিদেশ থেকে নিয়েছেন, সব ধর্ম থেকে ভালো জিনিসগুলো নিয়েই সম্পূর্ণ, ঋদ্ধ একজন মানুষ হতে পেরেছিলেন। কাউকেই, কোনো শ্রেণিকেই তিনি অবহেলা করেননি। পৃথিবীর এত দেশ ঘুরেছেন, এত কিছু দেখেছেন সেসবের বিপুল অনুভব, শিক্ষা তার রচনাবলিতে কি নেই? বিশ্বমাত্রিক চিন্তা কি তাতে বিধৃত নেই? এমনি এমনি তিনি বিশ্বকবি হয়ে উঠেছিলেন? বিদেশি মনীষীরা এমনি এমনি তার সান্নিধ্য পেয়েছেন, ভেবেছেন, গবেষণা করেছেন? তা কি ভাবা যায়?

এই যে প্রতিদিনই আমি জাপান-রবীন্দ্রনাথ সম্পর্ক নিয়ে লিখে চলেছি, এত মাতামাতি করেছেন বিশিষ্ট জাপানি মানুষরা বিগত শতবর্ষ ধরে সে কি সবই বানানো, মিথ্যা? এত তথ্য, উপাত্ত, দলিলপত্র, ঘটনা যার তল খুঁজে পাচ্ছি না, সবই কি মনগড়া? মনগড়া, মিথ্যা হলে কি অধ্যাপক কাজুও আজুমা আমাকে অনুরোধ করতেন, ‘জাপান-রবীন্দ্র সম্পর্কের ইতিহাসটা আপনি লিখুন। আর কেউ নেই লেখার। বিস্তর, বিপুল তথ্যপ্রমাণ আছে, খুঁজুন। আমার হয়ে কাজটি আপনি করবেন।’ এই আশাবাদ নিয়েই তিনি ২০১১ সালে রবীন্দ্রনাথের জন্মের সার্ধশত বছরে লোকান্তরিত হয়েছেন।

কাজুও আজুমা তাঁর শেষ সাক্ষাৎকারে ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন এই বলে যে, ‘আবার জন্ম হলে যেন বাঙালি হয়ে জন্মগ্রহণ করি।’ মাদাম কেইকো আজুমা বলেছেন, ‘তাঁর মতো স্বামীর যেন সেবা করতে পারি। প্রাণের এই আকুল ইচ্ছে প্রকাশ কার কারণে? কবি, শিক্ষক, মানবতাবাদী এবং শতভাগ বাঙালি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কারণেই। আজুমা স্যারের তিরোধান দিবসে নিবেদন করছি গভীর গভীর শ্রদ্ধা তাঁর পবিত্র স্মৃতির প্রতি।

এই বিভাগের আরও খবর
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
মাইন্ডসেট
মাইন্ডসেট
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম