শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

সমরেশ মজুমদার

একুল নেই ওকুল নেই

পর্ব - ২
প্রিন্ট ভার্সন
একুল নেই ওকুল নেই

[পূর্বে প্রকাশের পর]

আই অ্যাম নিউ কামার হিয়ার। ক্যান ইউ টেল মি হোয়্যার ইজ ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট।’

বৃদ্ধা তরুণীর দিকে তাকালেন। তরুণী কোনো কথা না বলে আঙ্গুল তুলে ইশারায় রাস্তার উল্টো দিকটা দেখিয়ে দিল। সেদিকে তাকাতেই রেস্টুরেন্টের সাইনবোর্ড দেখতে পেল কমল। এতক্ষণ সে রাস্তার এই ফুটপাথের বাড়িগুলোই ঘুরে দেখে হতাশ হচ্ছিল। কমল বলল, ‘থ্যাঙ্ক ইউ ভেরি মাচ।’

বৃদ্ধা জিজ্ঞাসা করলেন, ‘ইউ আর ফ্রম।’

‘ইন্ডিয়া’, জবাব দিল কমল।

পরস্পরের দিকে তাকালেন ওঁরা। বৃদ্ধা জিজ্ঞাসা করলেন, এবার পরিষ্কার বাংলায়, ‘তোমার নাম কী?’

‘কমল, কমল চক্রবর্তী। কিন্তু আমি যে বাঙালি তা আপনি বুঝলেন কী করে। আপনাদের দেখে মনে হলেও সাহস করে বলতে পারিনি।’

‘তুমি কোথায় আছ?’ বৃদ্ধা জিজ্ঞাসা করলেন।

‘আজই দেশ থেকে এসেছি। কোম্পানি আমাকে ওই বাড়ির একটা গেস্টরুমে থাকতে দিয়েছে। আমেরিকায় আমার পরিচিত কেউ নেই। আমাকে বলা হয়েছে কাছেই যে ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্ট আছে সেখানে গিয়ে খেয়ে নিতে। তাই বেরিয়েছিলাম।’ টানা কথাগুলো বলে শ্বাস নিয়ে বলল, ‘আপনারা কি কাছেই থাকেন?’

বৃদ্ধা মাথা নাড়লেন, ‘হ্যাঁ। আচ্ছা চলি। নিশ্চয়ই আবার দেখা হবে।’

ওঁদের চলে যেতে দেখল কমল। সে খেয়াল করেছিল এতক্ষণ বৃদ্ধাই তার সঙ্গে কথা বললেন কিন্তু তার পাশে যে মেয়েটি দাঁড়িয়ে ছিল একটিও কথা বলেনি। কমল দেখে ওঁরা খানিকটা এগিয়ে ডান দিকের রাস্তায় চলে গেলেন।

খুশি হলো সে, চব্বিশ ঘণ্টা ইংরেজি শব্দ উচ্চারণ করতে হবে না। এ শহরে অবশ্যই আরও অনেক বাঙালি বাস করছেন। তাই বাংলায় কথা বলার সুযোগ হবেই। প্রথম দিনেই অকস্মাৎ হয়ে গেল, তাতে খুশিই হলো কমল।

রাস্তা সে পার হয়ে এলো নির্দিষ্ট পথ দিয়ে। এ ধারে বেশ সাজানো-গোছানো সুন্দর চেহারার দোকান রয়েছে। কিন্তু কমল অবাক হচ্ছিল তাদের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময়। এত সাজানো দোকান অথচ কোনো ভিড় নেই। ভিড় দূরের কথা, দোকানগুলো একেবারেই জনশূন্য। খদ্দেরদের দেখাই যাচ্ছে না। এই যদি অবস্থা হয় তাহলে দোকানগুলো চলে কী করে।

ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে ঢুকে সে অবাক হলো। বেশ বড় খাওয়ার জায়গা কিন্তু দুজনের বেশি খদ্দের নেই। ফাঁকা টেবিলগুলোর একটায় বসে ওঁরা খাওয়া-দাওয়া করছেন। পেছন দিকের কাউন্টারের ভিতরে বেশ কয়েকজন কর্মচারী রয়েছেন। মহিলা কর্মীর সদস্যই বেশি। কাউন্টারের এক কোণে বসা মহিলা মাথা নাড়লেন, ‘ইয়েস।’

পেছনের দেয়ালে খাবারের নামগুলো পড়তে পড়তে কমল বুঝল কোনো ভারতীয় খাবার নেই। সে দেখল একটা জাম্বো কিচেন স্যান্ডউইচের দাম দুই ডলার : ভারতীয় টাকায় দামটা ভাবতেই মনে হলো, এটা উচিত হচ্ছে না তার খিদে লেগেছে এবং সে বিদেশে আছে। অতএব এখন কলকাতার ভাবনা রেখে মেলানো যাবে না। দাম দিয়ে খাবার নিয়ে খালি টেবিলের একটায় গিয়ে বসল কমল। খেতে খেতে সে বুঝল এ রকম একটা স্যান্ডউইচেই তার পেট অনেকক্ষণ ভরে থাকবে। তার মানে সে যদি খাওয়ার জন্য মোট আট ডলার খরচ করে তাহলে একটা সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

খাওয়া শেষ করে কমলের খেয়াল হলো, অনেকটা সময় পার হয়ে গেছে কলকাতা থেকে আসার পরে বাবা নিশ্চয়ই এখন উদ্বিগ্ন হয়ে আছেন তার খবরের জন্য। কিন্তু কীভাবে বাবাকে ফোন করবে! বাইরে বেরিয়ে এসে চারপাশে তাকিয়ে সে কোনো টেলিফোন বুথ দেখতে পেল না। রাস্তা পেরিয়ে যে বাড়িতে সে উঠেছিল তার সামনে এসে চারপাশে তাকাল। না, কোথাও টেলিফোন বুথ নেই।

এ সময় একটি বালককে কানে তার লাগিয়ে গান শুনতে শুনতে ওপাশ থেকে আসতে দেখল সে। বালকটির দিকে হাত তুলে থামতে ইশারা করতেই সে থেমে গেল। কান থেকে তার খুলে জিজ্ঞাসা করল, ‘ইয়া!’

কমল বাংলায় জিজ্ঞাসা করল, ‘এখানে টেলিফোন করার বুথ কোথায় আছে খোকা?’

বালক জিজ্ঞাসা করল, ‘তুমি ফোন করতে চাও?’

‘হ্যাঁ’, মাথা নাড়ল কমল।

সঙ্গে সঙ্গে পকেট থেকে ফোনের যন্ত্র বের করে এগিয়ে ধরল বালক।

 

আমেরিকার বিষয়ে অনেক গল্প কমল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শুনেছে। ওই দেশের বেশির ভাগ মানুষই বিদেশি হিসেবে কাজের সন্ধানে এসে এক সময় আমেরিকার নাগরিক হয়ে গেছেন। কিন্তু তাদের মধ্যে আমেরিকা সম্পর্কে বিরূপ ভাবনার প্রকাশ পেতে তেমন দেখা যায় না।
সাতসকালে তৈরি হয়ে নিয়েছিল কমল। যে ভদ্রলোক তাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিয়ে এসেছিলেন তিনি ঠিক সময়ে পৌঁছে গেলেন। কমলকে দেখে হাসিমুখে বললেন, ‘বাহঃ আপনি তো ঠিক সময়ে তৈরি হয়ে গিয়েছেন। চলুন যাওয়া যাক।’

 

অস্বস্তিতে পড়ল কমল। এটা কি খেলনা ফোন? বালক কি তার সঙ্গে মজা করছে? আবার হাত নেড়ে মোবাইল ফোন নেওয়ার জন্য ইঙ্গিত করল বালক।

ওটা হাতে নিয়ে দেখল কমল। এটা যে খেলনা ফোন নয় তা বুঝতে আর অসুবিধে হলো না। সে শুনেছে সব মোবাইল টেলিফোন থেকে আন্তর্জাতিক কল করা যায় না, দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এ ফোন থেকে কি আন্তর্জাতিক কল করা সম্ভব হবে? ওইটুকু বালকের কাছে ওর অভিভাবকরা এত দামি ফোন কেন দেবেন। তবু, নিতান্ত কৌতূহলী হয়ে সে প্রথমে দেশের কোড নম্বর পরে বাবার নম্বর ডায়াল করতে রিং কানে এলো। পরিচিত শব্দ। চারবার বাজার পরে বাবার গলা কানে এলো ‘হ্যালো।’

সঙ্গে সঙ্গে মুখ থেকে শব্দগুলো যেন ছিটকে বের হলো, ‘বাবা, আমি ভালোভাবে পৌঁছে গেছি, তুমি চিন্তা করো না।’ বাবার গলা কানে এলো। ‘ঠিক আছে, ঠিক আছে।’

সঙ্গে সঙ্গে ফোন বন্ধ করে দিয়ে বালককে ফেরত দিল কমল, ‘থ্যাঙ্ক ইউ’। বালক নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে ফোনটা নিয়ে পকেটে রেখে গান শুনতে শুনতে চলে গেল। পেছন থেকে বালকের দিকে তাকিয়ে অন্যায় বোধে আক্রান্ত হলো কমল। সে শুনেছে এক মিনিটের আন্তর্জাতিক টেলিফোন কলের ভালো খরচ হয়। ডলারে সেটা কত সে জানে না। যাই হোক, এই বালক জানল না, ওর অভিভাবকদের সেই দাম মেটাতে হবে।

ঘরে ঢুকে পোশাক বদলে শুয়ে পড়ল কমল।

শোয়ার পরও ঘুম আসছিল না তার। প্রথমে মনে হলো, এতটা দূরে প্লেনে আসতে আসতে সে বুঝতে পারেনি, এখন শরীরে অন্যরকম ক্লান্তি ছড়িয়ে পড়ল। এ ক্লান্তির জন্য নাকি তার ঘুম আসছে না। কিছুক্ষণ এপাশ-ওপাশ করার পর কমল উঠে বসল। না, তার ঘুম আসছে না।

চেয়ারে এসে বসল সে। বড় বড় শ্বাস নিল। তার পরই মনে হলো আচ্ছা, এভাবে আমেরিকায় আসা কি খুব জরুরি ছিল? এখানে যত টাকা মাইনে ডলারে পাবে তা ভারতীয় টাকায় কোনো চাকরিতে দেশে পাওয়া যেত না। কিন্তু তার বিনিময়ে তাকে কী কী ত্যাগ করতে হবে? এত দিন পরে কবিতা আবৃত্তি, নাটকের দলে নেশার মতো অংশ নেওয়া, সব ছেড়ে বন্ধুবিহীন এই আমেরিকার শহরে মুখ বুজে জীবন কাটাতে হবে। এ কথা সে এখানে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কেন একবারও ভাবল না? ক্লান্তি যতই থাক, একসময় ঘুম শরীরে আসে, কমলেরও এলো।

আমেরিকার বিষয়ে অনেক গল্প কমল কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে শুনেছে। ওই দেশের বেশির ভাগ মানুষই বিদেশি হিসেবে কাজের সন্ধানে এসে একসময় আমেরিকার নাগরিক হয়ে গেছেন। কিন্তু তাদের মধ্যে আমেরিকা সম্পর্কে বিরূপ ভাবনার প্রকাশ পেতে তেমন দেখা যায় না।

সাতসকালে তৈরি হয়ে নিয়েছিল কমল। যে ভদ্রলোক তাকে এয়ারপোর্ট থেকে নিয়ে এসেছিলেন তিনি ঠিক সময়ে পৌঁছে গেলেন। কমলকে দেখে হাসিমুখে বললেন, ‘বাহঃ আপনি তো ঠিক সময়ে তৈরি হয়ে গেছেন। চলুন যাওয়া যাক।’

যেতে যেতে কমল জিজ্ঞাসা করল, ‘এখান থেকে অফিসে কীভাবে যেতে হবে?’

‘স্রেফ পায়ে হেঁটে। বড়জোড় ১০ মিনিট। অফিসের কাছাকাছি ওই গেস্টরুম দুটো এ কারণে নেওয়া হয়েছে যাতে যারা থাকবে তাদের যাতায়াত করতে বেশি সময় না লাগে। রাতে ঘুম হয়েছিল?’

আচমকা প্রশ্নটা কানে যেতে একটু অবাক হয়ে জবাব দিয়েছিল কমল, ‘হ্যাঁ।’

‘এখানে এসে প্রথম রাতে বেশির ভাগ মানুষের চট করে ঘুম আসে না। তাই জিজ্ঞাসা করলাম। আসুন, এখান দিয়ে রাস্তাটা পেরিয়ে যাই।’ ভদ্রলোক ফুটপাথ ছেড়ে রাস্তায় নামলেন।

কমল এখন রাস্তায় বেশ কিছু মানুষকে দ্রুত হেঁটে যেতে দেখল। দেখেই বোঝা যাচ্ছিল খুব ব্যস্ত তারা। শুধু পুরুষ নয়, মহিলারাও প্রায় দৌড়ে যাচ্ছেন। একটু দাঁড়িয়ে অবাক হয়ে তাদের দেখছিল।

এগিয়ে যাওয়া ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে গেলেন, ‘কী ব্যাপার? কোনো সমস্যা!’

‘না না।’ কাছে এসে কমল জিজ্ঞাসা করল, ‘এই এত মানুষ ওই রকম দ্রুত হাঁটছে কেন? কোথায় যাচ্ছে?’

ভদ্রলোক হাসলেন, ‘দৃশ্যটা আপনার কাছে নতুন, তাই তো? ওরা সবাই অফিসে যাচ্ছে। এ দেশে দেরিতে অফিসে গেলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। তাই চাকরি বাঁচাবার জন্য সবাইকে প্রয়োজনে ওভাবে দৌড়াতে হয়। আপনি প্রথম দিন অফিসে যাচ্ছেন বলে কোনো চাপ নেই। কিন্তু কাল থেকে একটু দেরি হয়ে গেলে আপনাকে নিশ্চয়ই ওভাবে হাঁটতে হবে।’

কমলের মনে পড়ল তার পাশের বাড়ির শ্যামল বাবুর কথা। তার কেন্দ্রীয় সরকারের চাকরি শুরু হয় সকাল ১০টায় কিন্তু তিনি বাড়ি থেকে হেলতে দুলতে বের হন ১১টা নাগাদ। তার অর্থ হলো, অফিসে যেতে অন্তত সাড়ে ১১টা বেজে যায়। এই শ্যামল বাবুরা যদি এ দেশে চাকরি করতে আসতেন তাহলে কি ১১টার সময় বাড়ি থেকে বেরুতে পারতেন?

লিফটে উঠে তাকে নিয়ে পনেরো তলায় চলে এলেন তার এসকট। বাঁ-দিকের দরজা দিয়ে ঢুকে কার্ড পাঞ্চ করে কমলকে নিয়ে একটা ঘরের সামনে রাখা সোফায় বসিয়ে ভিতরে চলে গেলেন। মিনিট পাঁচেক পর ভদ্রলোক বেরিয়ে এসে কমলকে ভিতরে নিয়ে গেলেন।

তিন দিনের মধ্যেই অফিসের কাজে মোটামুটি সড়গড় হয়ে গেল কমল। যে ভদ্রলোক তাকে প্রথম দিন সাহায্য করেছিল তার সঙ্গে রোজই এক আঙিনায় কথা হয়। কিন্তু ওটা ওপর ওপর, ঘনিষ্ঠতা করার কোনো প্রবণতা ভদ্রলোকের নেই। কমল নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে শিখল, তার অফিসের বেশির ভাগ ভারতীয় কেরালার মানুষ। ভালো ইংরেজি বলেন সবাই, হিন্দি ওদের মুখে শোনা যায় না। দুজন মহিলা আছেন যারা ইউরোপের কোনো দেশ থেকে এসেছেন, কাজের বাইরে কথা বলেন না।

তার খুব কাছে বসা যে লোকটি অত্যন্ত মনোযোগ দিয়ে কাজ করে সে শুক্রবার লাঞ্চের সময় তাকে জিজ্ঞাসা করল, ‘তোমাকে তো অফিস এক মাসের জন্য হসপিটালিটি দিয়েছে। এর মধ্যে কাছাকাছি থাকার জায়গা খুঁজে নাও।’

‘নিশ্চয়ই কিন্তু কীভাবে খুঁজব তার আইডিয়া দিতে পার?’ কমল জিজ্ঞাসা করল।

‘খুব সোজা। ঠিক আছে, আজ ছুটির সময় আমি তোমাকে তিন-চারটে সিঙ্গল রুম অ্যাপার্টমেন্টের ফোন নম্বর বের করে দিয়ে দেব। কিন্তু তুমি যদি নিজে রান্না করে খেতে পার তাহলেই ওখানে গেলে তোমার সুবিধে হবে। হোটেলে খেলে অনেক বেশি খরচ হয়ে যাবে।’

‘রান্না! কখনো রান্না করিনি আমি। তবে চেষ্টা করলে ঠিক পারব।’

‘অবশ্য ঘর রেন্টে না নিয়ে তুমি কোনো পরিবারে পেয়িং গেস্ট হিসেবে থাকতে পার। শুধু বাড়ির নিয়ম-কানুন মেনে চলতে পারলে কোনো সমস্যা থাকবে না।’

মাথা নাড়ল কমল, ‘না, না, অচেনা একটা পরিবারের সঙ্গে তাদের বাড়ির নিয়ম মেনে থাকতে আমার খুব অসুবিধে হবে।’

‘তাহলে রেন্টে রুম নেওয়াই ভালো।’

ভদ্রলোকের নাম শিবকুমার। মাদ্রাজের মানুষ। আমেরিকায় আছে চার বছর। বিবাহিত কিন্তু স্ত্রীকে এখনো নিয়ে আসতে পারেনি। কারণ জিজ্ঞাসা করলে বলল, ‘আর বলো না। স্ত্রীর পাসপোর্ট ছিল না। সেটা করিয়ে ভিসার জন্য অ্যাপ্লাই করালাম। ট্যুরিস্ট ভিসা হলে হয়তো পেতে অসুবিধে হতো না। কিন্তু আমার স্ত্রী হিসেবে এখানে থাকার জন্য যে আবেদন করা হয়েছিল তার ভিত্তিতে ভিসা দিয়ে ইউএসএ অ্যাম্বাসি আজ নয় কাল বলে এতটা দেরি করছে। তবে খবর পেয়েছি আর মাস খানেকের মধ্যে আমার স্ত্রী ভিসা পেয়ে যাবে। তখন তো আমাকে ফ্ল্যাট ভাড়া করতেই হবে।’

‘এখন কোথায় আছেন আপনি।’

‘আমরা চারজন ঘর ভাড়া করে একসঙ্গে থাকি। নিজেরাই রান্না করে খাই। অনেক কম খরচে হয়ে যায়। আমরা রুমমেটরা সবাই মাদ্রাজের মানুষ।’

মানুষটিকে ভালো লাগল কমলের। এ কদিন পাশে বসে কাজ করার সময় দেখেছে লোকটি গম্ভীর মুখে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু আলাপ হওয়ার পর বুঝতে পারল বেশ মিশুকে। যাওয়ার সময় শিবকুমার বলে গেল, ‘কোনো চিন্তা করবে না। সামনের রবিবারের মধ্যেই ঘর পেয়ে যাবে।’

শুক্রবার বিকালে শিবকুমার অফিস থেকে হাঁটাপথে মিনিট বারো দূরের বাড়িতে নিয়ে গেল। ল্যান্ডলেডি কমলের পরিচয়পত্র পরীক্ষা করার পর ফ্ল্যাট দেখালেন। বেশ পছন্দ হলো কমলের। সবকিছু ঠিকঠাক, খাটে তোশক-গদি পাতা আছে, বেডকভার পেতে নিলেই হলো। কথা বলে ভাড়ার ব্যাপারটা ঠিক করে দিল শিবকুমার। আর কয়েক দিন পর নতুন মাস শুরু হবে। তার প্রথম দিন রবিবার। সে দিন দুপুরে চলে আসবে কমল। ঠিক করে বেরিয়ে এলো ওরা। শিবকুমার ল্যান্ডলেডিকে জানিয়ে দিল আগামীকাল কমল এসে অগ্রিম এবং চলতি মাসের ভাড়া দিয়ে যাবে।

হাঁটতে হাঁটতে শিবকুমার বলল, ‘যাক, তোমার সমস্যার সমাধান হয়ে গেল। কিন্তু তুমি কি রেস্টুরেন্টেই দুই বেলা খাবে?’

‘নিজে রান্না করার যে অনেক সমস্যা।’ কমল বলল।

‘যেমন?’

‘প্রথমত, রান্নার ব্যাপারে আমার কোনো অভিজ্ঞতা নেই। দ্বিতীয়ত, রান্না করার কোনো সরঞ্জাম আমার নেই।’                 [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা