শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

যেহেতু

ইকবাল খন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
যেহেতু

এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ হত্যাকান্ডের আজ সপ্তম দিন। এলাকাবাসীর ধারণা, পুলিশ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। এরপর নবম দিনের মাথায় যখন একজন গ্রেফতার হয়, তখন অনেকেই প্রকাশ্যে বলতে থাকে-আসল খুনিকে আড়াল করার জন্য রইসুদ্দিন ডাক্তারের মতো নিরীহ একজন মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা অবশ্যই উপর মহলের চালবাজি। এই চালবাজি সফল হতে দেওয়া হবে না। অবশ্যই আসল খুনিকে গ্রেফতার করতে হবে।

ওসি সাহেব কারও কথা কানে তোলেন না। তিনি জোর গলায় বলতে থাকেন, রইসুদ্দিন ডাক্তারই খুন করিয়েছে ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে। খুনের কারণ- পেশাগত দ্বন্দ্ব, হিংসা। ওসি সাহেবের কথা অনেকে অবিশ্বাস করলেও কেউ কেউ বিশ্বাস করে। কারণ, তারা রইসুদ্দিন ডাক্তারের হিংসার ব্যাপারে অবগত। ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে তিনি সহ্যই করতে পারতেন না। গীবত তো করতেনই, গালিগালাজ পর্যন্ত করতেন।

টানা তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদের পরও রইসুদ্দিনের মুখ থেকে কাক্সিক্ষত কোনো তথ্য বের করতে পারে না পুলিশ। তাই এলাকার বাইরে না যাওয়ার শর্তসহ বেশ কিছু শর্ত দিয়ে ছেড়ে দেয় তাকে। আর গ্রেফতার করে জহিরুলকে। কোনো ভূমিকায় না গিয়ে সরাসরি জিজ্ঞেস করে ডাক্তার সাইফুলকে মারার সময় সঙ্গে কে কে ছিল। জহিরুল কিছু বলে না। শুধু তাকিয়ে থাকে পুলিশের দিকে। এতে তাদের সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। তাই শুরু করে জেরা।

জহিরুল ওষুধ সরবরাহকারী। পরিচিত একটা কোম্পানির ওষুধ নিয়ে এই এলাকায় আসত সে। কোনো কোনো সপ্তাহে একবার, কোনো কোনো সপ্তাহে দুবার। কিন্তু গত প্রায় এক মাস ধরে তার আসা বন্ধ ছিল। আর বন্ধ করেছিলেন ডাক্তার সাইফুল। তার অপরাধ-সে নকল ওষুধ সরবরাহ করেছে। জহিরুল অনেক অনুনয়-বিনয় করেছিল তাকে যেন ক্ষমা করে দেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার সাইফুল এসবে কান দেননি। এলাকায় তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে তবেই ক্ষান্ত হয়েছিলেন।

শত চেষ্টায়ও পুলিশ কোনো কথা বের করতে পারে না জহিরুলের মুখ থেকে। এরপর গ্রেফতার করে মনিরকে। সে ডাক্তার সাইফুলের ফার্মেসির পুরনো কর্মচারী। শুরুর দিকে মনির বিশ্বস্তই ছিল। কিন্তু শেষদিকে লোভ পেয়ে বসেছিল। আর এই লোভের বশেই সে টাকা চুরি করেছিল সাইফুলের ড্রয়ার থেকে। ধরাও পড়েছিল। আর এর শাস্তিস্বরূপ সাইফুল কেড়ে নিয়েছিলেন তার চাকরিটা।

চাকরি হারিয়ে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করছিল মনির। মিশে গিয়েছিল বখাটেদের সঙ্গে। পুলিশ অনেকটাই নিশ্চিত, মনির খুনটা করেছে তাদের পাল্লায় পড়ে। পুলিশ তাই তার বন্ধুদেরও গ্রেফতার করে। পেটানোর হুমকি দেয়, জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। পুলিশ এবার নজর দেয় ডাক্তার সাইফুলের পরিবারের দিকে। আলাদা করে কথা বলে তার মা এবং ভাইবোনদের সঙ্গে। কিন্তু সন্দেহ করার মতো কিছু পায় না।

হঠাৎ ডাক্তার সাইফুলের কিশোর ভাগ্নের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে জটিল এক দ্বন্দ্বের কথা। জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্ব বিরাজমান ছিল ডাক্তার সাইফুল ও তার ছোটভাই কামরুলের মধ্যে। পুলিশ থানায় নিয়ে আসে কামরুলকে। জানতে চায় কেন ভাইকে খুন করেছে। কামরুলও জানতে চায় কেন সে খুন করবে। ওসি সাহেব বলেন, আপনার ভাই যে জমিটা বিক্রি করে গরিব রোগীদের জন্য ফান্ড বানাতে চেয়েছিলেন, আপনি সেটা বিক্রি করে বিদেশ যাওয়ার তালে ছিলেন। এদিকে আপনার মাও কথা বলতেন ডাক্তার সাহেবের পক্ষ নিয়ে। ফলে আপনি দেখলেন আপনার পরাজয় হচ্ছে। তখন ঘটনা ঘটিয়ে দিলেন।

কামরুল দাবি করে, তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। তারপর কথায় কথায় প্রকাশ করে বিশেষ একজনের নাম। পুলিশ মাঠে নামে। চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই গ্রেফতার করে ফেলে আসাদ নামের এই সন্দেহভাজনকে। সে সাইফুলের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের বন্ধুত্ব ভাঙার কারণ-নারী। যে নারীর নাম ফারহানা। যে নারী বর্তমানে সাইফুলের সহধর্মিণী।

ফারহানাকে পছন্দ করত আসাদ। ভাসা ভাসা না, বেশ জোরালো পছন্দ। ফারহানাও পছন্দ করত বলেই ধরে নিত আসাদ। আর ভাবতো, শিগগিরই ‘ভালোবাসি’ শুনতে পাবে। অথচ শুনতে পেয়েছিল অন্যকিছু। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে তার বিয়ের হৃদয়বিদারক খবর। ওই দিনই সাইফুলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলেছিল আসাদ। তবে তাকে বিস্তারিত কিছু বলেনি। শুধু তার চোখে আগুনচোখ রেখে উচ্চারণ করেছিল- ‘বেইমান’। তখন পাশেই ছিল কামরুল। আসাদের চোখের আগুন দেখে সে বুঝে গিয়েছিল, তার ভাই-ভাবি শান্তিতে সংসার করতে পারবে না।

আসাদকে চড়-থাপড় দেয় পুলিশ। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। ডেকে আনা হয় ফারহানাকে। জিজ্ঞেস করা হয় ডাক্তার সাইফুলের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন ছিল। ফারহানা পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, সম্পর্ক একদমই ভালো ছিল না। যে হাজব্যান্ডের কাছে নিজের ওয়াইফের চেয়ে, নিজের ফ্যামিলির চেয়ে গরিব-কাঙাল পেশেন্টরা বেশি ইম্পোর্টেন্স পায়, তার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকার কোনো কারণ নেই।

কথা শেষ হতে না হতেই চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়ে ফারহানা। তারপর দ্রুত বেরিয়ে যায় রুম থেকে। রাত ৮টার দিকে ওসি সাহেব যখন থানা থেকে বের হন, তখন তার মোবাইল বেজে ওঠে। তিনি রিসিভ করতেই এসআই ওসমান বলতে থাকেন-স্যার, ডাক্তারের লাশটা যেখানে পড়ে ছিল, মানে চেম্বারের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আমরা একটা তাবিজ পেয়েছি। সুতাসহ তাবিজ। আমরা শিওর, খুনের সময় যে ধস্তাধস্তিটা হয়েছে, এই ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে সুতাটা ছিঁড়েছে। ওসি সাহেব ধমক দেন। জানতে চান এতদিন পরে এই আলামত পাওয়া গেল কেন। কেন প্রথম দিনই পাওয়া যায়নি। এসআই বলেন, আমাদের কোনো গাফিলতি ছিল না স্যার। আসলে স্যার তাবিজটা ফ্লোরের ফাটলের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। এই ফাটলের ওপর ছিল আবার টেবিলের পায়া। যে কারণে চোখে পড়েনি স্যার। এখন কথা হচ্ছে স্যার, আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়ে গেছি তাবিজটার মালিক কে। আর এই ব্যাপারে সোর্সরা সাংঘাতিক হেল্প করছে।

তাবিজের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়। তার নাম ইব্রাহিম। তাকে নিয়ে আসা হয় থানায়। জিজ্ঞেস করা হয় খুনটা কেন করেছে। মধ্যবয়সী ইব্রাহিম হাসতে হাসতে বলে- স্যার, কেন বুঝতেছেন না, ডাক্তার সাবের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়া একদিন তাবিজটা ফালায়া আসছিলাম। সুতা নরম হয়ে গেছিল তো! পট কইরা ছিঁড়া পইড়া গেছিল। টের পাই নাই। আর আপনেরা ধইরা নিছেন আমি বুঝি খুনের সাথে...

ইব্রাহিমকে কথা শেষ করার সুযোগ দেন না ওসি সাহেব। শুরু করেন পিটুনি। ইব্রাহিম ‘মাগো’ ‘বাবাগো’ বলে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করতে করতে লুটিয়ে পড়ে মেঝেতে। ওসি সাহেবের পা ধরতে চায়। লাঠি তবু থামে না। একই ছন্দ এবং গতিতে ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ইব্রাহিম স্বীকার করে সে খুনের সঙ্গে জড়িত।

ওসি সাহেব এবার নিজের চেয়ারে বসেন। একটু সময় নেন ক্লান্তি দূর করার জন্য। বোতল খুলে তিন ঢোক পানিও খান। তারপর ইব্রাহিমকে নির্দেশ দেন খুনটা কেন করেছে, কীভাবে করেছে, ঝটপট বলে ফেলার জন্য। না বললে আবার লাঠি চালানোর হুমকিও দেন। ইব্রাহিম তবু বলতে চায় না। ওসি সাহেব লাঠিটা হাতে নেন। তারপর যেই চালাতে যাবেন, অমনি ইব্রাহিম বলতে থাকে-স্যার আমি একলাই মারছি। পয়লা গলায় গামছা প্যাঁচাইছি। তারপরে চারবার ছুরি মারছি।

ওসি সাহেব চোখ কপালে তুলে তাকিয়ে থাকেন ইব্রাহিমের দিকে। তার চোখে জ¦লজ¦ল করতে থাকে একশটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবেদন বুঝতে পেরে ইব্রাহিম বলে- স্যার, খুনটা করছি ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। ইজ্জত ছাড়া গরিবের আর আছে কী? এই ইজ্জত যদি যাই যাই করে, তাইলে খুন একটা ক্যান, দশটাও কইরা ফেলা যায়। তবে ডাক্তারের কোনো দোষ ছিল না স্যার। তার কপাল খারাপ, এই জন্য মারা পড়ছে।

: আমি জানতে চাচ্ছি তাকে কেন মারা হয়েছে।

: কইলাম তো স্যার, ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। আপনে তো মনে হয় শুনছেন স্যার, আমার একটা বাচ্চা আছে। আমরা আরেকটা বাচ্চা নেওয়ার লাইগা চেষ্টা করতেছিলাম অনেক দিন ধইরাই। কিন্তু হইতেছিল না। গেলাম শহরে। ডাক্তারে কইলো আমারও টেস্ট লাগবো, বউয়েরও টেস্ট লাগবো। করাইলাম টেস্ট। তারপরে রিপোর্ট আনতে গিয়া জানতে পারলাম ডাক্তার নাকি জরুরি কাজে ঢাকার বাইরে গেছে। তিন দিনের আগে ফিরবো না। কিচ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে সাইফুলকে কথা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ দেন ওসি সাহেব। সে বলে, কইতাছি তো স্যার। একটু ধৈর্য ধইরা শোনেন। তো যখন জানতে পারলাম ডাক্তার তিন দিনের আগে ফিরব না, তখন মনে হইলো, তার লাইগা অপেক্ষা করার কী দরকার? আমাদের এলাকায়ই তো বড় ডাক্তার আছে। আমরা গ্রামে চইলা আসলাম। আর রিপোর্ট নিয়া সাইফুল ডাক্তারের কাছে গেলাম। সবগুলা রিপোর্ট দেইখা সে কী কইলো জানেন?

: বলে ফেল।

: কইলো আমার বাবা হওয়ার ক্ষমতা নাই। আমি কইলাম, আমার তো একটা বাচ্চা আছে। সে কইলো, আপনের কোনো দিনই বাবা হওয়ার ক্ষমতা ছিল না।

ইব্রাহিম চুলে আঙুল চালায়। পেছন দিকে নেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে কপালে পড়ে থাকা ঘামে ভেজা কাঁচা-পাকা চুলগুলো। আর সাবলীল ভঙ্গিতে বলে- আমার তখন মনে হইলো, ডাক্তার যদি মুখ খোলে, যদি এলাকার দুই-চাইরজনের কাছে বিষয়টা বইলা দেয়, তাইলে আমার ইজ্জতও থাকবো না, বউয়ের ইজ্জতও থাকবো না। এ জন্য আমি তার মুখ চিরতরে বন্ধ কইরা দিছি স্যার।

বলেই ওসি সাহেবের দিকে তাকায় ইব্রাহিম। আর ওসি সাহেব জানালা দিয়ে তাকান বাইরে। দেখার মতো কিছু নেই, তবু তাকিয়ে থাকেন নিষ্পলক।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৬ মিনিট আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৬ মিনিট আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা