শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

যেহেতু

ইকবাল খন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
যেহেতু

এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ হত্যাকান্ডের আজ সপ্তম দিন। এলাকাবাসীর ধারণা, পুলিশ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। এরপর নবম দিনের মাথায় যখন একজন গ্রেফতার হয়, তখন অনেকেই প্রকাশ্যে বলতে থাকে-আসল খুনিকে আড়াল করার জন্য রইসুদ্দিন ডাক্তারের মতো নিরীহ একজন মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা অবশ্যই উপর মহলের চালবাজি। এই চালবাজি সফল হতে দেওয়া হবে না। অবশ্যই আসল খুনিকে গ্রেফতার করতে হবে।

ওসি সাহেব কারও কথা কানে তোলেন না। তিনি জোর গলায় বলতে থাকেন, রইসুদ্দিন ডাক্তারই খুন করিয়েছে ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে। খুনের কারণ- পেশাগত দ্বন্দ্ব, হিংসা। ওসি সাহেবের কথা অনেকে অবিশ্বাস করলেও কেউ কেউ বিশ্বাস করে। কারণ, তারা রইসুদ্দিন ডাক্তারের হিংসার ব্যাপারে অবগত। ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে তিনি সহ্যই করতে পারতেন না। গীবত তো করতেনই, গালিগালাজ পর্যন্ত করতেন।

টানা তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদের পরও রইসুদ্দিনের মুখ থেকে কাক্সিক্ষত কোনো তথ্য বের করতে পারে না পুলিশ। তাই এলাকার বাইরে না যাওয়ার শর্তসহ বেশ কিছু শর্ত দিয়ে ছেড়ে দেয় তাকে। আর গ্রেফতার করে জহিরুলকে। কোনো ভূমিকায় না গিয়ে সরাসরি জিজ্ঞেস করে ডাক্তার সাইফুলকে মারার সময় সঙ্গে কে কে ছিল। জহিরুল কিছু বলে না। শুধু তাকিয়ে থাকে পুলিশের দিকে। এতে তাদের সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। তাই শুরু করে জেরা।

জহিরুল ওষুধ সরবরাহকারী। পরিচিত একটা কোম্পানির ওষুধ নিয়ে এই এলাকায় আসত সে। কোনো কোনো সপ্তাহে একবার, কোনো কোনো সপ্তাহে দুবার। কিন্তু গত প্রায় এক মাস ধরে তার আসা বন্ধ ছিল। আর বন্ধ করেছিলেন ডাক্তার সাইফুল। তার অপরাধ-সে নকল ওষুধ সরবরাহ করেছে। জহিরুল অনেক অনুনয়-বিনয় করেছিল তাকে যেন ক্ষমা করে দেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার সাইফুল এসবে কান দেননি। এলাকায় তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে তবেই ক্ষান্ত হয়েছিলেন।

শত চেষ্টায়ও পুলিশ কোনো কথা বের করতে পারে না জহিরুলের মুখ থেকে। এরপর গ্রেফতার করে মনিরকে। সে ডাক্তার সাইফুলের ফার্মেসির পুরনো কর্মচারী। শুরুর দিকে মনির বিশ্বস্তই ছিল। কিন্তু শেষদিকে লোভ পেয়ে বসেছিল। আর এই লোভের বশেই সে টাকা চুরি করেছিল সাইফুলের ড্রয়ার থেকে। ধরাও পড়েছিল। আর এর শাস্তিস্বরূপ সাইফুল কেড়ে নিয়েছিলেন তার চাকরিটা।

চাকরি হারিয়ে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করছিল মনির। মিশে গিয়েছিল বখাটেদের সঙ্গে। পুলিশ অনেকটাই নিশ্চিত, মনির খুনটা করেছে তাদের পাল্লায় পড়ে। পুলিশ তাই তার বন্ধুদেরও গ্রেফতার করে। পেটানোর হুমকি দেয়, জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। পুলিশ এবার নজর দেয় ডাক্তার সাইফুলের পরিবারের দিকে। আলাদা করে কথা বলে তার মা এবং ভাইবোনদের সঙ্গে। কিন্তু সন্দেহ করার মতো কিছু পায় না।

হঠাৎ ডাক্তার সাইফুলের কিশোর ভাগ্নের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে জটিল এক দ্বন্দ্বের কথা। জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্ব বিরাজমান ছিল ডাক্তার সাইফুল ও তার ছোটভাই কামরুলের মধ্যে। পুলিশ থানায় নিয়ে আসে কামরুলকে। জানতে চায় কেন ভাইকে খুন করেছে। কামরুলও জানতে চায় কেন সে খুন করবে। ওসি সাহেব বলেন, আপনার ভাই যে জমিটা বিক্রি করে গরিব রোগীদের জন্য ফান্ড বানাতে চেয়েছিলেন, আপনি সেটা বিক্রি করে বিদেশ যাওয়ার তালে ছিলেন। এদিকে আপনার মাও কথা বলতেন ডাক্তার সাহেবের পক্ষ নিয়ে। ফলে আপনি দেখলেন আপনার পরাজয় হচ্ছে। তখন ঘটনা ঘটিয়ে দিলেন।

কামরুল দাবি করে, তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। তারপর কথায় কথায় প্রকাশ করে বিশেষ একজনের নাম। পুলিশ মাঠে নামে। চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই গ্রেফতার করে ফেলে আসাদ নামের এই সন্দেহভাজনকে। সে সাইফুলের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের বন্ধুত্ব ভাঙার কারণ-নারী। যে নারীর নাম ফারহানা। যে নারী বর্তমানে সাইফুলের সহধর্মিণী।

ফারহানাকে পছন্দ করত আসাদ। ভাসা ভাসা না, বেশ জোরালো পছন্দ। ফারহানাও পছন্দ করত বলেই ধরে নিত আসাদ। আর ভাবতো, শিগগিরই ‘ভালোবাসি’ শুনতে পাবে। অথচ শুনতে পেয়েছিল অন্যকিছু। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে তার বিয়ের হৃদয়বিদারক খবর। ওই দিনই সাইফুলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলেছিল আসাদ। তবে তাকে বিস্তারিত কিছু বলেনি। শুধু তার চোখে আগুনচোখ রেখে উচ্চারণ করেছিল- ‘বেইমান’। তখন পাশেই ছিল কামরুল। আসাদের চোখের আগুন দেখে সে বুঝে গিয়েছিল, তার ভাই-ভাবি শান্তিতে সংসার করতে পারবে না।

আসাদকে চড়-থাপড় দেয় পুলিশ। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। ডেকে আনা হয় ফারহানাকে। জিজ্ঞেস করা হয় ডাক্তার সাইফুলের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন ছিল। ফারহানা পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, সম্পর্ক একদমই ভালো ছিল না। যে হাজব্যান্ডের কাছে নিজের ওয়াইফের চেয়ে, নিজের ফ্যামিলির চেয়ে গরিব-কাঙাল পেশেন্টরা বেশি ইম্পোর্টেন্স পায়, তার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকার কোনো কারণ নেই।

কথা শেষ হতে না হতেই চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়ে ফারহানা। তারপর দ্রুত বেরিয়ে যায় রুম থেকে। রাত ৮টার দিকে ওসি সাহেব যখন থানা থেকে বের হন, তখন তার মোবাইল বেজে ওঠে। তিনি রিসিভ করতেই এসআই ওসমান বলতে থাকেন-স্যার, ডাক্তারের লাশটা যেখানে পড়ে ছিল, মানে চেম্বারের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আমরা একটা তাবিজ পেয়েছি। সুতাসহ তাবিজ। আমরা শিওর, খুনের সময় যে ধস্তাধস্তিটা হয়েছে, এই ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে সুতাটা ছিঁড়েছে। ওসি সাহেব ধমক দেন। জানতে চান এতদিন পরে এই আলামত পাওয়া গেল কেন। কেন প্রথম দিনই পাওয়া যায়নি। এসআই বলেন, আমাদের কোনো গাফিলতি ছিল না স্যার। আসলে স্যার তাবিজটা ফ্লোরের ফাটলের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। এই ফাটলের ওপর ছিল আবার টেবিলের পায়া। যে কারণে চোখে পড়েনি স্যার। এখন কথা হচ্ছে স্যার, আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়ে গেছি তাবিজটার মালিক কে। আর এই ব্যাপারে সোর্সরা সাংঘাতিক হেল্প করছে।

তাবিজের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়। তার নাম ইব্রাহিম। তাকে নিয়ে আসা হয় থানায়। জিজ্ঞেস করা হয় খুনটা কেন করেছে। মধ্যবয়সী ইব্রাহিম হাসতে হাসতে বলে- স্যার, কেন বুঝতেছেন না, ডাক্তার সাবের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়া একদিন তাবিজটা ফালায়া আসছিলাম। সুতা নরম হয়ে গেছিল তো! পট কইরা ছিঁড়া পইড়া গেছিল। টের পাই নাই। আর আপনেরা ধইরা নিছেন আমি বুঝি খুনের সাথে...

ইব্রাহিমকে কথা শেষ করার সুযোগ দেন না ওসি সাহেব। শুরু করেন পিটুনি। ইব্রাহিম ‘মাগো’ ‘বাবাগো’ বলে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করতে করতে লুটিয়ে পড়ে মেঝেতে। ওসি সাহেবের পা ধরতে চায়। লাঠি তবু থামে না। একই ছন্দ এবং গতিতে ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ইব্রাহিম স্বীকার করে সে খুনের সঙ্গে জড়িত।

ওসি সাহেব এবার নিজের চেয়ারে বসেন। একটু সময় নেন ক্লান্তি দূর করার জন্য। বোতল খুলে তিন ঢোক পানিও খান। তারপর ইব্রাহিমকে নির্দেশ দেন খুনটা কেন করেছে, কীভাবে করেছে, ঝটপট বলে ফেলার জন্য। না বললে আবার লাঠি চালানোর হুমকিও দেন। ইব্রাহিম তবু বলতে চায় না। ওসি সাহেব লাঠিটা হাতে নেন। তারপর যেই চালাতে যাবেন, অমনি ইব্রাহিম বলতে থাকে-স্যার আমি একলাই মারছি। পয়লা গলায় গামছা প্যাঁচাইছি। তারপরে চারবার ছুরি মারছি।

ওসি সাহেব চোখ কপালে তুলে তাকিয়ে থাকেন ইব্রাহিমের দিকে। তার চোখে জ¦লজ¦ল করতে থাকে একশটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবেদন বুঝতে পেরে ইব্রাহিম বলে- স্যার, খুনটা করছি ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। ইজ্জত ছাড়া গরিবের আর আছে কী? এই ইজ্জত যদি যাই যাই করে, তাইলে খুন একটা ক্যান, দশটাও কইরা ফেলা যায়। তবে ডাক্তারের কোনো দোষ ছিল না স্যার। তার কপাল খারাপ, এই জন্য মারা পড়ছে।

: আমি জানতে চাচ্ছি তাকে কেন মারা হয়েছে।

: কইলাম তো স্যার, ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। আপনে তো মনে হয় শুনছেন স্যার, আমার একটা বাচ্চা আছে। আমরা আরেকটা বাচ্চা নেওয়ার লাইগা চেষ্টা করতেছিলাম অনেক দিন ধইরাই। কিন্তু হইতেছিল না। গেলাম শহরে। ডাক্তারে কইলো আমারও টেস্ট লাগবো, বউয়েরও টেস্ট লাগবো। করাইলাম টেস্ট। তারপরে রিপোর্ট আনতে গিয়া জানতে পারলাম ডাক্তার নাকি জরুরি কাজে ঢাকার বাইরে গেছে। তিন দিনের আগে ফিরবো না। কিচ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে সাইফুলকে কথা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ দেন ওসি সাহেব। সে বলে, কইতাছি তো স্যার। একটু ধৈর্য ধইরা শোনেন। তো যখন জানতে পারলাম ডাক্তার তিন দিনের আগে ফিরব না, তখন মনে হইলো, তার লাইগা অপেক্ষা করার কী দরকার? আমাদের এলাকায়ই তো বড় ডাক্তার আছে। আমরা গ্রামে চইলা আসলাম। আর রিপোর্ট নিয়া সাইফুল ডাক্তারের কাছে গেলাম। সবগুলা রিপোর্ট দেইখা সে কী কইলো জানেন?

: বলে ফেল।

: কইলো আমার বাবা হওয়ার ক্ষমতা নাই। আমি কইলাম, আমার তো একটা বাচ্চা আছে। সে কইলো, আপনের কোনো দিনই বাবা হওয়ার ক্ষমতা ছিল না।

ইব্রাহিম চুলে আঙুল চালায়। পেছন দিকে নেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে কপালে পড়ে থাকা ঘামে ভেজা কাঁচা-পাকা চুলগুলো। আর সাবলীল ভঙ্গিতে বলে- আমার তখন মনে হইলো, ডাক্তার যদি মুখ খোলে, যদি এলাকার দুই-চাইরজনের কাছে বিষয়টা বইলা দেয়, তাইলে আমার ইজ্জতও থাকবো না, বউয়ের ইজ্জতও থাকবো না। এ জন্য আমি তার মুখ চিরতরে বন্ধ কইরা দিছি স্যার।

বলেই ওসি সাহেবের দিকে তাকায় ইব্রাহিম। আর ওসি সাহেব জানালা দিয়ে তাকান বাইরে। দেখার মতো কিছু নেই, তবু তাকিয়ে থাকেন নিষ্পলক।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা