শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

যেহেতু

ইকবাল খন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
যেহেতু

এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ হত্যাকান্ডের আজ সপ্তম দিন। এলাকাবাসীর ধারণা, পুলিশ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। এরপর নবম দিনের মাথায় যখন একজন গ্রেফতার হয়, তখন অনেকেই প্রকাশ্যে বলতে থাকে-আসল খুনিকে আড়াল করার জন্য রইসুদ্দিন ডাক্তারের মতো নিরীহ একজন মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা অবশ্যই উপর মহলের চালবাজি। এই চালবাজি সফল হতে দেওয়া হবে না। অবশ্যই আসল খুনিকে গ্রেফতার করতে হবে।

ওসি সাহেব কারও কথা কানে তোলেন না। তিনি জোর গলায় বলতে থাকেন, রইসুদ্দিন ডাক্তারই খুন করিয়েছে ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে। খুনের কারণ- পেশাগত দ্বন্দ্ব, হিংসা। ওসি সাহেবের কথা অনেকে অবিশ্বাস করলেও কেউ কেউ বিশ্বাস করে। কারণ, তারা রইসুদ্দিন ডাক্তারের হিংসার ব্যাপারে অবগত। ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে তিনি সহ্যই করতে পারতেন না। গীবত তো করতেনই, গালিগালাজ পর্যন্ত করতেন।

টানা তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদের পরও রইসুদ্দিনের মুখ থেকে কাক্সিক্ষত কোনো তথ্য বের করতে পারে না পুলিশ। তাই এলাকার বাইরে না যাওয়ার শর্তসহ বেশ কিছু শর্ত দিয়ে ছেড়ে দেয় তাকে। আর গ্রেফতার করে জহিরুলকে। কোনো ভূমিকায় না গিয়ে সরাসরি জিজ্ঞেস করে ডাক্তার সাইফুলকে মারার সময় সঙ্গে কে কে ছিল। জহিরুল কিছু বলে না। শুধু তাকিয়ে থাকে পুলিশের দিকে। এতে তাদের সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। তাই শুরু করে জেরা।

জহিরুল ওষুধ সরবরাহকারী। পরিচিত একটা কোম্পানির ওষুধ নিয়ে এই এলাকায় আসত সে। কোনো কোনো সপ্তাহে একবার, কোনো কোনো সপ্তাহে দুবার। কিন্তু গত প্রায় এক মাস ধরে তার আসা বন্ধ ছিল। আর বন্ধ করেছিলেন ডাক্তার সাইফুল। তার অপরাধ-সে নকল ওষুধ সরবরাহ করেছে। জহিরুল অনেক অনুনয়-বিনয় করেছিল তাকে যেন ক্ষমা করে দেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার সাইফুল এসবে কান দেননি। এলাকায় তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে তবেই ক্ষান্ত হয়েছিলেন।

শত চেষ্টায়ও পুলিশ কোনো কথা বের করতে পারে না জহিরুলের মুখ থেকে। এরপর গ্রেফতার করে মনিরকে। সে ডাক্তার সাইফুলের ফার্মেসির পুরনো কর্মচারী। শুরুর দিকে মনির বিশ্বস্তই ছিল। কিন্তু শেষদিকে লোভ পেয়ে বসেছিল। আর এই লোভের বশেই সে টাকা চুরি করেছিল সাইফুলের ড্রয়ার থেকে। ধরাও পড়েছিল। আর এর শাস্তিস্বরূপ সাইফুল কেড়ে নিয়েছিলেন তার চাকরিটা।

চাকরি হারিয়ে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করছিল মনির। মিশে গিয়েছিল বখাটেদের সঙ্গে। পুলিশ অনেকটাই নিশ্চিত, মনির খুনটা করেছে তাদের পাল্লায় পড়ে। পুলিশ তাই তার বন্ধুদেরও গ্রেফতার করে। পেটানোর হুমকি দেয়, জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। পুলিশ এবার নজর দেয় ডাক্তার সাইফুলের পরিবারের দিকে। আলাদা করে কথা বলে তার মা এবং ভাইবোনদের সঙ্গে। কিন্তু সন্দেহ করার মতো কিছু পায় না।

হঠাৎ ডাক্তার সাইফুলের কিশোর ভাগ্নের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে জটিল এক দ্বন্দ্বের কথা। জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্ব বিরাজমান ছিল ডাক্তার সাইফুল ও তার ছোটভাই কামরুলের মধ্যে। পুলিশ থানায় নিয়ে আসে কামরুলকে। জানতে চায় কেন ভাইকে খুন করেছে। কামরুলও জানতে চায় কেন সে খুন করবে। ওসি সাহেব বলেন, আপনার ভাই যে জমিটা বিক্রি করে গরিব রোগীদের জন্য ফান্ড বানাতে চেয়েছিলেন, আপনি সেটা বিক্রি করে বিদেশ যাওয়ার তালে ছিলেন। এদিকে আপনার মাও কথা বলতেন ডাক্তার সাহেবের পক্ষ নিয়ে। ফলে আপনি দেখলেন আপনার পরাজয় হচ্ছে। তখন ঘটনা ঘটিয়ে দিলেন।

কামরুল দাবি করে, তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। তারপর কথায় কথায় প্রকাশ করে বিশেষ একজনের নাম। পুলিশ মাঠে নামে। চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই গ্রেফতার করে ফেলে আসাদ নামের এই সন্দেহভাজনকে। সে সাইফুলের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের বন্ধুত্ব ভাঙার কারণ-নারী। যে নারীর নাম ফারহানা। যে নারী বর্তমানে সাইফুলের সহধর্মিণী।

ফারহানাকে পছন্দ করত আসাদ। ভাসা ভাসা না, বেশ জোরালো পছন্দ। ফারহানাও পছন্দ করত বলেই ধরে নিত আসাদ। আর ভাবতো, শিগগিরই ‘ভালোবাসি’ শুনতে পাবে। অথচ শুনতে পেয়েছিল অন্যকিছু। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে তার বিয়ের হৃদয়বিদারক খবর। ওই দিনই সাইফুলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলেছিল আসাদ। তবে তাকে বিস্তারিত কিছু বলেনি। শুধু তার চোখে আগুনচোখ রেখে উচ্চারণ করেছিল- ‘বেইমান’। তখন পাশেই ছিল কামরুল। আসাদের চোখের আগুন দেখে সে বুঝে গিয়েছিল, তার ভাই-ভাবি শান্তিতে সংসার করতে পারবে না।

আসাদকে চড়-থাপড় দেয় পুলিশ। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। ডেকে আনা হয় ফারহানাকে। জিজ্ঞেস করা হয় ডাক্তার সাইফুলের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন ছিল। ফারহানা পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, সম্পর্ক একদমই ভালো ছিল না। যে হাজব্যান্ডের কাছে নিজের ওয়াইফের চেয়ে, নিজের ফ্যামিলির চেয়ে গরিব-কাঙাল পেশেন্টরা বেশি ইম্পোর্টেন্স পায়, তার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকার কোনো কারণ নেই।

কথা শেষ হতে না হতেই চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়ে ফারহানা। তারপর দ্রুত বেরিয়ে যায় রুম থেকে। রাত ৮টার দিকে ওসি সাহেব যখন থানা থেকে বের হন, তখন তার মোবাইল বেজে ওঠে। তিনি রিসিভ করতেই এসআই ওসমান বলতে থাকেন-স্যার, ডাক্তারের লাশটা যেখানে পড়ে ছিল, মানে চেম্বারের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আমরা একটা তাবিজ পেয়েছি। সুতাসহ তাবিজ। আমরা শিওর, খুনের সময় যে ধস্তাধস্তিটা হয়েছে, এই ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে সুতাটা ছিঁড়েছে। ওসি সাহেব ধমক দেন। জানতে চান এতদিন পরে এই আলামত পাওয়া গেল কেন। কেন প্রথম দিনই পাওয়া যায়নি। এসআই বলেন, আমাদের কোনো গাফিলতি ছিল না স্যার। আসলে স্যার তাবিজটা ফ্লোরের ফাটলের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। এই ফাটলের ওপর ছিল আবার টেবিলের পায়া। যে কারণে চোখে পড়েনি স্যার। এখন কথা হচ্ছে স্যার, আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়ে গেছি তাবিজটার মালিক কে। আর এই ব্যাপারে সোর্সরা সাংঘাতিক হেল্প করছে।

তাবিজের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়। তার নাম ইব্রাহিম। তাকে নিয়ে আসা হয় থানায়। জিজ্ঞেস করা হয় খুনটা কেন করেছে। মধ্যবয়সী ইব্রাহিম হাসতে হাসতে বলে- স্যার, কেন বুঝতেছেন না, ডাক্তার সাবের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়া একদিন তাবিজটা ফালায়া আসছিলাম। সুতা নরম হয়ে গেছিল তো! পট কইরা ছিঁড়া পইড়া গেছিল। টের পাই নাই। আর আপনেরা ধইরা নিছেন আমি বুঝি খুনের সাথে...

ইব্রাহিমকে কথা শেষ করার সুযোগ দেন না ওসি সাহেব। শুরু করেন পিটুনি। ইব্রাহিম ‘মাগো’ ‘বাবাগো’ বলে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করতে করতে লুটিয়ে পড়ে মেঝেতে। ওসি সাহেবের পা ধরতে চায়। লাঠি তবু থামে না। একই ছন্দ এবং গতিতে ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ইব্রাহিম স্বীকার করে সে খুনের সঙ্গে জড়িত।

ওসি সাহেব এবার নিজের চেয়ারে বসেন। একটু সময় নেন ক্লান্তি দূর করার জন্য। বোতল খুলে তিন ঢোক পানিও খান। তারপর ইব্রাহিমকে নির্দেশ দেন খুনটা কেন করেছে, কীভাবে করেছে, ঝটপট বলে ফেলার জন্য। না বললে আবার লাঠি চালানোর হুমকিও দেন। ইব্রাহিম তবু বলতে চায় না। ওসি সাহেব লাঠিটা হাতে নেন। তারপর যেই চালাতে যাবেন, অমনি ইব্রাহিম বলতে থাকে-স্যার আমি একলাই মারছি। পয়লা গলায় গামছা প্যাঁচাইছি। তারপরে চারবার ছুরি মারছি।

ওসি সাহেব চোখ কপালে তুলে তাকিয়ে থাকেন ইব্রাহিমের দিকে। তার চোখে জ¦লজ¦ল করতে থাকে একশটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবেদন বুঝতে পেরে ইব্রাহিম বলে- স্যার, খুনটা করছি ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। ইজ্জত ছাড়া গরিবের আর আছে কী? এই ইজ্জত যদি যাই যাই করে, তাইলে খুন একটা ক্যান, দশটাও কইরা ফেলা যায়। তবে ডাক্তারের কোনো দোষ ছিল না স্যার। তার কপাল খারাপ, এই জন্য মারা পড়ছে।

: আমি জানতে চাচ্ছি তাকে কেন মারা হয়েছে।

: কইলাম তো স্যার, ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। আপনে তো মনে হয় শুনছেন স্যার, আমার একটা বাচ্চা আছে। আমরা আরেকটা বাচ্চা নেওয়ার লাইগা চেষ্টা করতেছিলাম অনেক দিন ধইরাই। কিন্তু হইতেছিল না। গেলাম শহরে। ডাক্তারে কইলো আমারও টেস্ট লাগবো, বউয়েরও টেস্ট লাগবো। করাইলাম টেস্ট। তারপরে রিপোর্ট আনতে গিয়া জানতে পারলাম ডাক্তার নাকি জরুরি কাজে ঢাকার বাইরে গেছে। তিন দিনের আগে ফিরবো না। কিচ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে সাইফুলকে কথা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ দেন ওসি সাহেব। সে বলে, কইতাছি তো স্যার। একটু ধৈর্য ধইরা শোনেন। তো যখন জানতে পারলাম ডাক্তার তিন দিনের আগে ফিরব না, তখন মনে হইলো, তার লাইগা অপেক্ষা করার কী দরকার? আমাদের এলাকায়ই তো বড় ডাক্তার আছে। আমরা গ্রামে চইলা আসলাম। আর রিপোর্ট নিয়া সাইফুল ডাক্তারের কাছে গেলাম। সবগুলা রিপোর্ট দেইখা সে কী কইলো জানেন?

: বলে ফেল।

: কইলো আমার বাবা হওয়ার ক্ষমতা নাই। আমি কইলাম, আমার তো একটা বাচ্চা আছে। সে কইলো, আপনের কোনো দিনই বাবা হওয়ার ক্ষমতা ছিল না।

ইব্রাহিম চুলে আঙুল চালায়। পেছন দিকে নেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে কপালে পড়ে থাকা ঘামে ভেজা কাঁচা-পাকা চুলগুলো। আর সাবলীল ভঙ্গিতে বলে- আমার তখন মনে হইলো, ডাক্তার যদি মুখ খোলে, যদি এলাকার দুই-চাইরজনের কাছে বিষয়টা বইলা দেয়, তাইলে আমার ইজ্জতও থাকবো না, বউয়ের ইজ্জতও থাকবো না। এ জন্য আমি তার মুখ চিরতরে বন্ধ কইরা দিছি স্যার।

বলেই ওসি সাহেবের দিকে তাকায় ইব্রাহিম। আর ওসি সাহেব জানালা দিয়ে তাকান বাইরে। দেখার মতো কিছু নেই, তবু তাকিয়ে থাকেন নিষ্পলক।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন