শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ মার্চ, ২০২৩

যেহেতু

ইকবাল খন্দকার
প্রিন্ট ভার্সন
যেহেতু

এখনো কেউ গ্রেফতার হয়নি। অথচ হত্যাকান্ডের আজ সপ্তম দিন। এলাকাবাসীর ধারণা, পুলিশ টাকার কাছে বিক্রি হয়ে গেছে। এরপর নবম দিনের মাথায় যখন একজন গ্রেফতার হয়, তখন অনেকেই প্রকাশ্যে বলতে থাকে-আসল খুনিকে আড়াল করার জন্য রইসুদ্দিন ডাক্তারের মতো নিরীহ একজন মানুষকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা অবশ্যই উপর মহলের চালবাজি। এই চালবাজি সফল হতে দেওয়া হবে না। অবশ্যই আসল খুনিকে গ্রেফতার করতে হবে।

ওসি সাহেব কারও কথা কানে তোলেন না। তিনি জোর গলায় বলতে থাকেন, রইসুদ্দিন ডাক্তারই খুন করিয়েছে ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে। খুনের কারণ- পেশাগত দ্বন্দ্ব, হিংসা। ওসি সাহেবের কথা অনেকে অবিশ্বাস করলেও কেউ কেউ বিশ্বাস করে। কারণ, তারা রইসুদ্দিন ডাক্তারের হিংসার ব্যাপারে অবগত। ডাক্তার সাইফুল ইসলামকে তিনি সহ্যই করতে পারতেন না। গীবত তো করতেনই, গালিগালাজ পর্যন্ত করতেন।

টানা তিন দিন জিজ্ঞাসাবাদের পরও রইসুদ্দিনের মুখ থেকে কাক্সিক্ষত কোনো তথ্য বের করতে পারে না পুলিশ। তাই এলাকার বাইরে না যাওয়ার শর্তসহ বেশ কিছু শর্ত দিয়ে ছেড়ে দেয় তাকে। আর গ্রেফতার করে জহিরুলকে। কোনো ভূমিকায় না গিয়ে সরাসরি জিজ্ঞেস করে ডাক্তার সাইফুলকে মারার সময় সঙ্গে কে কে ছিল। জহিরুল কিছু বলে না। শুধু তাকিয়ে থাকে পুলিশের দিকে। এতে তাদের সন্দেহ আরও বেড়ে যায়। তাই শুরু করে জেরা।

জহিরুল ওষুধ সরবরাহকারী। পরিচিত একটা কোম্পানির ওষুধ নিয়ে এই এলাকায় আসত সে। কোনো কোনো সপ্তাহে একবার, কোনো কোনো সপ্তাহে দুবার। কিন্তু গত প্রায় এক মাস ধরে তার আসা বন্ধ ছিল। আর বন্ধ করেছিলেন ডাক্তার সাইফুল। তার অপরাধ-সে নকল ওষুধ সরবরাহ করেছে। জহিরুল অনেক অনুনয়-বিনয় করেছিল তাকে যেন ক্ষমা করে দেওয়া হয়। কিন্তু ডাক্তার সাইফুল এসবে কান দেননি। এলাকায় তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে তবেই ক্ষান্ত হয়েছিলেন।

শত চেষ্টায়ও পুলিশ কোনো কথা বের করতে পারে না জহিরুলের মুখ থেকে। এরপর গ্রেফতার করে মনিরকে। সে ডাক্তার সাইফুলের ফার্মেসির পুরনো কর্মচারী। শুরুর দিকে মনির বিশ্বস্তই ছিল। কিন্তু শেষদিকে লোভ পেয়ে বসেছিল। আর এই লোভের বশেই সে টাকা চুরি করেছিল সাইফুলের ড্রয়ার থেকে। ধরাও পড়েছিল। আর এর শাস্তিস্বরূপ সাইফুল কেড়ে নিয়েছিলেন তার চাকরিটা।

চাকরি হারিয়ে উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন করছিল মনির। মিশে গিয়েছিল বখাটেদের সঙ্গে। পুলিশ অনেকটাই নিশ্চিত, মনির খুনটা করেছে তাদের পাল্লায় পড়ে। পুলিশ তাই তার বন্ধুদেরও গ্রেফতার করে। পেটানোর হুমকি দেয়, জিজ্ঞাসাবাদ করে। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। পুলিশ এবার নজর দেয় ডাক্তার সাইফুলের পরিবারের দিকে। আলাদা করে কথা বলে তার মা এবং ভাইবোনদের সঙ্গে। কিন্তু সন্দেহ করার মতো কিছু পায় না।

হঠাৎ ডাক্তার সাইফুলের কিশোর ভাগ্নের মাধ্যমে পুলিশ জানতে পারে জটিল এক দ্বন্দ্বের কথা। জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দ্ব। যে দ্বন্দ্ব বিরাজমান ছিল ডাক্তার সাইফুল ও তার ছোটভাই কামরুলের মধ্যে। পুলিশ থানায় নিয়ে আসে কামরুলকে। জানতে চায় কেন ভাইকে খুন করেছে। কামরুলও জানতে চায় কেন সে খুন করবে। ওসি সাহেব বলেন, আপনার ভাই যে জমিটা বিক্রি করে গরিব রোগীদের জন্য ফান্ড বানাতে চেয়েছিলেন, আপনি সেটা বিক্রি করে বিদেশ যাওয়ার তালে ছিলেন। এদিকে আপনার মাও কথা বলতেন ডাক্তার সাহেবের পক্ষ নিয়ে। ফলে আপনি দেখলেন আপনার পরাজয় হচ্ছে। তখন ঘটনা ঘটিয়ে দিলেন।

কামরুল দাবি করে, তার ওপর মিথ্যা অপবাদ দেওয়া হচ্ছে। তারপর কথায় কথায় প্রকাশ করে বিশেষ একজনের নাম। পুলিশ মাঠে নামে। চব্বিশ ঘণ্টা পার হওয়ার আগেই গ্রেফতার করে ফেলে আসাদ নামের এই সন্দেহভাজনকে। সে সাইফুলের এক সময়ের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। তাদের বন্ধুত্ব ভাঙার কারণ-নারী। যে নারীর নাম ফারহানা। যে নারী বর্তমানে সাইফুলের সহধর্মিণী।

ফারহানাকে পছন্দ করত আসাদ। ভাসা ভাসা না, বেশ জোরালো পছন্দ। ফারহানাও পছন্দ করত বলেই ধরে নিত আসাদ। আর ভাবতো, শিগগিরই ‘ভালোবাসি’ শুনতে পাবে। অথচ শুনতে পেয়েছিল অন্যকিছু। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে তার বিয়ের হৃদয়বিদারক খবর। ওই দিনই সাইফুলের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে ফেলেছিল আসাদ। তবে তাকে বিস্তারিত কিছু বলেনি। শুধু তার চোখে আগুনচোখ রেখে উচ্চারণ করেছিল- ‘বেইমান’। তখন পাশেই ছিল কামরুল। আসাদের চোখের আগুন দেখে সে বুঝে গিয়েছিল, তার ভাই-ভাবি শান্তিতে সংসার করতে পারবে না।

আসাদকে চড়-থাপড় দেয় পুলিশ। কিন্তু কোনো কথা বের করতে পারে না। ডেকে আনা হয় ফারহানাকে। জিজ্ঞেস করা হয় ডাক্তার সাইফুলের সঙ্গে তার সম্পর্ক কেমন ছিল। ফারহানা পরিষ্কার জানিয়ে দেয়, সম্পর্ক একদমই ভালো ছিল না। যে হাজব্যান্ডের কাছে নিজের ওয়াইফের চেয়ে, নিজের ফ্যামিলির চেয়ে গরিব-কাঙাল পেশেন্টরা বেশি ইম্পোর্টেন্স পায়, তার সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকার কোনো কারণ নেই।

কথা শেষ হতে না হতেই চেয়ার ছেড়ে উঠে পড়ে ফারহানা। তারপর দ্রুত বেরিয়ে যায় রুম থেকে। রাত ৮টার দিকে ওসি সাহেব যখন থানা থেকে বের হন, তখন তার মোবাইল বেজে ওঠে। তিনি রিসিভ করতেই এসআই ওসমান বলতে থাকেন-স্যার, ডাক্তারের লাশটা যেখানে পড়ে ছিল, মানে চেম্বারের দক্ষিণ-পশ্চিম কোনায় আমরা একটা তাবিজ পেয়েছি। সুতাসহ তাবিজ। আমরা শিওর, খুনের সময় যে ধস্তাধস্তিটা হয়েছে, এই ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে সুতাটা ছিঁড়েছে। ওসি সাহেব ধমক দেন। জানতে চান এতদিন পরে এই আলামত পাওয়া গেল কেন। কেন প্রথম দিনই পাওয়া যায়নি। এসআই বলেন, আমাদের কোনো গাফিলতি ছিল না স্যার। আসলে স্যার তাবিজটা ফ্লোরের ফাটলের ভিতরে ঢুকে গিয়েছিল। এই ফাটলের ওপর ছিল আবার টেবিলের পায়া। যে কারণে চোখে পড়েনি স্যার। এখন কথা হচ্ছে স্যার, আমরা মোটামুটি কনফার্ম হয়ে গেছি তাবিজটার মালিক কে। আর এই ব্যাপারে সোর্সরা সাংঘাতিক হেল্প করছে।

তাবিজের মালিককে খুঁজে পাওয়া যায়। তার নাম ইব্রাহিম। তাকে নিয়ে আসা হয় থানায়। জিজ্ঞেস করা হয় খুনটা কেন করেছে। মধ্যবয়সী ইব্রাহিম হাসতে হাসতে বলে- স্যার, কেন বুঝতেছেন না, ডাক্তার সাবের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়া একদিন তাবিজটা ফালায়া আসছিলাম। সুতা নরম হয়ে গেছিল তো! পট কইরা ছিঁড়া পইড়া গেছিল। টের পাই নাই। আর আপনেরা ধইরা নিছেন আমি বুঝি খুনের সাথে...

ইব্রাহিমকে কথা শেষ করার সুযোগ দেন না ওসি সাহেব। শুরু করেন পিটুনি। ইব্রাহিম ‘মাগো’ ‘বাবাগো’ বলে গলা ফাটিয়ে চিৎকার করতে করতে লুটিয়ে পড়ে মেঝেতে। ওসি সাহেবের পা ধরতে চায়। লাঠি তবু থামে না। একই ছন্দ এবং গতিতে ততক্ষণ পর্যন্ত চলতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ইব্রাহিম স্বীকার করে সে খুনের সঙ্গে জড়িত।

ওসি সাহেব এবার নিজের চেয়ারে বসেন। একটু সময় নেন ক্লান্তি দূর করার জন্য। বোতল খুলে তিন ঢোক পানিও খান। তারপর ইব্রাহিমকে নির্দেশ দেন খুনটা কেন করেছে, কীভাবে করেছে, ঝটপট বলে ফেলার জন্য। না বললে আবার লাঠি চালানোর হুমকিও দেন। ইব্রাহিম তবু বলতে চায় না। ওসি সাহেব লাঠিটা হাতে নেন। তারপর যেই চালাতে যাবেন, অমনি ইব্রাহিম বলতে থাকে-স্যার আমি একলাই মারছি। পয়লা গলায় গামছা প্যাঁচাইছি। তারপরে চারবার ছুরি মারছি।

ওসি সাহেব চোখ কপালে তুলে তাকিয়ে থাকেন ইব্রাহিমের দিকে। তার চোখে জ¦লজ¦ল করতে থাকে একশটা প্রশ্ন। এসব প্রশ্নের আবেদন বুঝতে পেরে ইব্রাহিম বলে- স্যার, খুনটা করছি ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। ইজ্জত ছাড়া গরিবের আর আছে কী? এই ইজ্জত যদি যাই যাই করে, তাইলে খুন একটা ক্যান, দশটাও কইরা ফেলা যায়। তবে ডাক্তারের কোনো দোষ ছিল না স্যার। তার কপাল খারাপ, এই জন্য মারা পড়ছে।

: আমি জানতে চাচ্ছি তাকে কেন মারা হয়েছে।

: কইলাম তো স্যার, ইজ্জত বাঁচানির লাইগা। আপনে তো মনে হয় শুনছেন স্যার, আমার একটা বাচ্চা আছে। আমরা আরেকটা বাচ্চা নেওয়ার লাইগা চেষ্টা করতেছিলাম অনেক দিন ধইরাই। কিন্তু হইতেছিল না। গেলাম শহরে। ডাক্তারে কইলো আমারও টেস্ট লাগবো, বউয়েরও টেস্ট লাগবো। করাইলাম টেস্ট। তারপরে রিপোর্ট আনতে গিয়া জানতে পারলাম ডাক্তার নাকি জরুরি কাজে ঢাকার বাইরে গেছে। তিন দিনের আগে ফিরবো না। কিচ্ছা-কাহিনি বাদ দিয়ে সাইফুলকে কথা সংক্ষিপ্ত করার নির্দেশ দেন ওসি সাহেব। সে বলে, কইতাছি তো স্যার। একটু ধৈর্য ধইরা শোনেন। তো যখন জানতে পারলাম ডাক্তার তিন দিনের আগে ফিরব না, তখন মনে হইলো, তার লাইগা অপেক্ষা করার কী দরকার? আমাদের এলাকায়ই তো বড় ডাক্তার আছে। আমরা গ্রামে চইলা আসলাম। আর রিপোর্ট নিয়া সাইফুল ডাক্তারের কাছে গেলাম। সবগুলা রিপোর্ট দেইখা সে কী কইলো জানেন?

: বলে ফেল।

: কইলো আমার বাবা হওয়ার ক্ষমতা নাই। আমি কইলাম, আমার তো একটা বাচ্চা আছে। সে কইলো, আপনের কোনো দিনই বাবা হওয়ার ক্ষমতা ছিল না।

ইব্রাহিম চুলে আঙুল চালায়। পেছন দিকে নেওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করে কপালে পড়ে থাকা ঘামে ভেজা কাঁচা-পাকা চুলগুলো। আর সাবলীল ভঙ্গিতে বলে- আমার তখন মনে হইলো, ডাক্তার যদি মুখ খোলে, যদি এলাকার দুই-চাইরজনের কাছে বিষয়টা বইলা দেয়, তাইলে আমার ইজ্জতও থাকবো না, বউয়ের ইজ্জতও থাকবো না। এ জন্য আমি তার মুখ চিরতরে বন্ধ কইরা দিছি স্যার।

বলেই ওসি সাহেবের দিকে তাকায় ইব্রাহিম। আর ওসি সাহেব জানালা দিয়ে তাকান বাইরে। দেখার মতো কিছু নেই, তবু তাকিয়ে থাকেন নিষ্পলক।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
টান
টান
মৎস্যকুমারী জলাধারে
মৎস্যকুমারী জলাধারে
বৃষ্টি যখন এসেছিল
বৃষ্টি যখন এসেছিল
ওটুকু আকাশ আমার
ওটুকু আকাশ আমার
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
ঐতিহ্যবাহী লক্ষ্মীপুর পাবলিক লাইব্রেরি
মাইন্ডসেট
মাইন্ডসেট
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লক্ষ্মীপুরের সাহিত্য - সাংস্কৃতি
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

এই মাত্র | জাতীয়

নারীদের লেখা বই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম থেকে সরানোর নির্দেশ তালেবানের
নারীদের লেখা বই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক্রম থেকে সরানোর নির্দেশ তালেবানের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে