শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

- পর্ব-১২

পূর্ব প্রকাশের পর

 

মাফলার দিয়ে মাথা প্যাঁচানো একজন।

 

তিনি বলেন, কীরে মঞ্জু এত রাতে? গাঁজা শেষ হয়ে গেছে?

না তা নয়। তোকে কংগ্র্যাচুলেশন্স বলতে এসেছি। বিয়ের কাচ্চিটা বেশ ভালোই ছিল। তিনটা বাচ্চা শুনলাম। ভালোই তো বাগিয়েছিস।

তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমার নাম কী?

তার চোখ কেমন লালচে ছিল, মুখ থেকে ওই গন্ধটাও আসছিল।

মন্টু সাহেব বললেন, নাম টিয়া ও কথা বলতে পারে না।

সাধারণ পলিথিনে মোড়ানো কিছু একটা আমাকে দিয়ে বললেন, এটা তোমার। পকেট থেকে এক হাজার টাকার তিনটি নোট বের করে আমাকে দিয়ে বললেন, একটা করে দেবে, তিন বাচ্চাকে। আর একটা সাদা কাগজে প্যাঁচানো ছোট্ট একটা পুরিয়া মন্টু সাহেবকে দিয়ে বললেন, এটা তোর। খেতে হবে না। জাস্ট অ্যা গিফট।

তারপর চলে গেলেন।

আমি জিজ্ঞেস করি, এটা কী? মন্টু সাহেব খুলে দেখান ভিতরে ঘাসের ফুলের মতো একটা স্তূপ। বললেন এর নাম গঞ্জিকা।

মঞ্জু ভাইকে দেখে আমার ভালো লাগল। আমাকে যে প্যাকেটটা দিলেন, তাতে কলাপাতা রঙের একটি শাড়ি।

তখন মন্টু সাহেব বললেন, অ্যাটিচিউড টেস্টে দুজন পাস করেছে মঞ্জু আর শেহেরজাদ।

যে কথাটা তোমাকে বলিনি, মানে গতকাল লিখিনি সেটাও লিখতে চাই। আমার বড় মেয়ে ডাহুকের বাবা কিন্তু কাজী মশিউজ্জামান আকন্দ নন। মন্টু সাহেবকে বলেছি, সম্ভবত তিনি এটা আগে থেকেই জানতেন। আমি বলার পর তিনি অবাক হয়েছেন এমন মনে হয়নি।

আমাকে নিউ বেঙ্গল অপেরা নামের যাত্রাদলের একটি যাত্রাপালায় বোবা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আনা হয়। আমি তো এমনিতে বোবা নতুন করে অভিনয় শিখতে হয়নি। আমার স্বাভাবিক বোবা জীবনটাই মঞ্চের দর্শকদের মনে হয়েছে অভিনয়। এই দলের সঙ্গে মশিউজ্জামানের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি পরামর্শ দিতেন, বলতেন যাত্রায়ও মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বলতে হবে, মানুষের মুক্তির কথা যাত্রায় থাকতে হবে। প্রায় সবাই তাকে ডাকত গুরু। যাত্রার অভিনয় করার জন্য উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটা ছেলে, নাম বলত ওয়াহিদ মুরাদ, ঘুরঘুর করত। সুন্দর ছেলে, আমারও ভালো লাগত। সে যে আমাকে চাপাচাপি করে নিয়েছে এমন নয়, খুশিমনেই আমি তার সঙ্গে গিয়েছি, পরিণতি না ভেবেই তার সঙ্গে শুয়েছি। তারপর পেটে বাচ্চা এসে যায়। অনেক দিন লুকিয়ে রেখে তারপর ধরা পড়ে যাই।

আমাকে বিয়ে করার জন্য ওয়াহিদকে যাত্রার লোকজন চাপ দেয়। আসলে চাপ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না, এমনিতেই সে রাজি কিন্তু বউকে খাওয়াবে কী এ প্রশ্নটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। কম দেনমোহরের একটি কাবিন করে আমাদের বিয়েও হলো। কাজি এবং মিষ্টির খরচ দিলেন মশিউজ্জামান। তখন সাত মাস চলছে, যাত্রাদলের সঙ্গে থাকা আর সম্ভব হচ্ছিল না। সবাই উদ্যোগী হয়ে ওয়াহিদের বাবার বাড়িতে নিয়ে গেল। তারা আমাকে বেশ্যাটেশ্যা যত বাজে গাল সম্ভব সব শুনিয়ে বলল, এটা ওয়াহিদের বাচ্চা না। তারপর আমি অবাক হয়ে গেলাম, আমার ওয়াহিদ মুরাদ নিরুদ্দেশ। সপ্তাহ না যেতে কাজী মশিউজ্জামান কমিউনিস্ট পার্টির আরও দুজন নেতার সঙ্গে গ্রেফতার হলেন, তিনি কী করেছেন তিনিই জানেন। আমরা শুনলাম রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে, তাকে ফাঁসিও দেওয়া হতে পারে, এমন কথাও রটে যায়।

আমি তখনো একেবারে পরিত্যক্ত পথের ভিখারি। বড় পেট নিয়ে প্রকারান্তরে ভিক্ষা করেই জীবন ধারণ করি। মেয়েটার জন্মের আগে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবি, কিন্তু সাহস পাইনি। জন্মের ঠিক দুই দিন আগে একটি চিরকুট পাই মাত্র একটি লাইন, দুর্গা, তোমাকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। ইতি মশিউজ্জামান।

ডানে-বাঁয়ে সামনে-পেছনে তাকাই, কোন দিকে ঘুরব? কিন্তু তবু আমি সাহস পাই। এই চিঠি তিনি কবে লিখেছেন আমি তা-ও জানি না। ওই যে বললাম দুর্গা, আমি দুর্গাই ছিলাম। তখন আমার কাছে কীসের হিন্দু কীসের মুসলমান। ওয়াহিদকে বিয়ে করার কিছুক্ষণ আগে একজন ইমাম সাহেব বললেন, তোমাকে মুসলমান হতে হবে, কলমা পড়, বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। আমি খুশিমনে কলমা পড়লাম। মুসলমান হওয়া এত সহজ। যদিও আমার মা-বাবার তেমন কিছু নেই, বোবা মেয়ে তাদের জন্য বোঝাই, তবু একটা ঠিকানা তো ছিল। কলমা পড়ার সময়ও বুঝিনি আমার বাবা-মায়ের বাড়ির দরজা আমার জন্য জনমের মতো বন্ধ হয়ে গেছে। বিয়ের কাবিনে আমার নাম লেখা হয় মোস্তারিন জাহান। আমার নাকটা টিয়া পাখির ঠোঁটের মতো কি না জানি না, কেউ কেউ ছোটবেলায়ও আমাকে টিয়া বলতা। টিয়াটা রয়ে গেল।

ওয়াহিদের আর কোনো খবর পাইনি। মেয়েটার যখন সাড়ে তিন মাস কোর্ট থেকে জামিন পাওয়া মশিউজ্জামান আমাকে খোঁজ করতে করতে এক বাড়ির রান্নাঘরে পেলেন, বললেন মেয়েসহ আমার সঙ্গে চল। আমি ঘোরলাগা মানুষের মতো একটি কথাও না বলে কোথায় যাচ্ছি কেন যাচ্ছি কিছুই না জেনে তার পেছন পেছন হাঁটতে শুরু করি। কিছু দূর যাওয়ার পর ইশারায় বললেন, মেয়েটাকে আমার কোলে দাও। দিনভর চিৎকার করা মেয়ে তার কোলে গিয়ে ঘাড়ে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। তিনি আমাকে তার অগোছালো বাসায় নিয়ে এলেন। হোটেল থেকে খাবার আনলেন, অনেক দিন পর পেট ভরে খেলাম। সন্ধ্যার আগে আগে আমার জন্য শাড়ি, মেয়ের জন্য জামা আনলেন। নতুন কাপড় পরতে বললেন। পরলাম। তিনি বললেন, তিনি খবর নিয়েছেন ওয়াহিদ মুরাদকে তার পরিবার টাকাপয়সা খরচ করে দুবাই পাঠিয়ে দিয়েছে। তার ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বললেন, তার বয়স একটু বেশি। এটাকে যদি সমস্যা মনে না করি তাহলে তিনি আমাকে বিয়ে করবেন।

এতক্ষণ যা ঘটেছে কমবেশি বিশ্বাস করেছি। এখন আর কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলাম। আমার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঁদছে আমার মেয়ে। আমি তার পায়ে পড়লাম, বললাম, এত সুখ আমার সহ্য হবে না। আমাকে সেই রান্নাঘরে রেখে আসেন।

রাত ৯টার দিকে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার নিয়ে এলেন। দুই লাখ এক টাকা দেনমোহরে কাজী মশিউজ্জামান আকন্দের সঙ্গে এক কন্যাসন্তানসহ আমার বিয়ে হয়ে গেল।

মাত্র কদিন আগের ভিখারিনিকে তিনি পালঙ্কে শোয়ার সুযোগ করে দিলেন। তিনি আমাকে টিয়া নামে ডাকতে শুরু করলেন। আমার মেয়েটার জন্য আনকমন ডাহুক নামটা তিনিই দিয়েছেন। আমাদের আর একটা মেয়ে হলো, গায়ের রংটা কেমন হলদে আর গোলাপিতে মেশানো। তিনি পাখির ছবির বই কিনে আনলেন। রং মিলিয়ে বললেন, এটা হবে ফ্ল্যামিঙ্গো।

আমি বললাম এটা আবার কেমন নাম? ঠিকমতো বলাও কঠিন। তিনি বললেন, কঠিন নাম উচ্চারণ করতে পারলেই আমার মেয়ে সাড়া দেবে, নতুবা দেবে না। এই মেয়েটা যখন হয় তার আগে আমার শরীরে সমস্যা হচ্ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা