শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

- পর্ব-১২

পূর্ব প্রকাশের পর

 

মাফলার দিয়ে মাথা প্যাঁচানো একজন।

 

তিনি বলেন, কীরে মঞ্জু এত রাতে? গাঁজা শেষ হয়ে গেছে?

না তা নয়। তোকে কংগ্র্যাচুলেশন্স বলতে এসেছি। বিয়ের কাচ্চিটা বেশ ভালোই ছিল। তিনটা বাচ্চা শুনলাম। ভালোই তো বাগিয়েছিস।

তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমার নাম কী?

তার চোখ কেমন লালচে ছিল, মুখ থেকে ওই গন্ধটাও আসছিল।

মন্টু সাহেব বললেন, নাম টিয়া ও কথা বলতে পারে না।

সাধারণ পলিথিনে মোড়ানো কিছু একটা আমাকে দিয়ে বললেন, এটা তোমার। পকেট থেকে এক হাজার টাকার তিনটি নোট বের করে আমাকে দিয়ে বললেন, একটা করে দেবে, তিন বাচ্চাকে। আর একটা সাদা কাগজে প্যাঁচানো ছোট্ট একটা পুরিয়া মন্টু সাহেবকে দিয়ে বললেন, এটা তোর। খেতে হবে না। জাস্ট অ্যা গিফট।

তারপর চলে গেলেন।

আমি জিজ্ঞেস করি, এটা কী? মন্টু সাহেব খুলে দেখান ভিতরে ঘাসের ফুলের মতো একটা স্তূপ। বললেন এর নাম গঞ্জিকা।

মঞ্জু ভাইকে দেখে আমার ভালো লাগল। আমাকে যে প্যাকেটটা দিলেন, তাতে কলাপাতা রঙের একটি শাড়ি।

তখন মন্টু সাহেব বললেন, অ্যাটিচিউড টেস্টে দুজন পাস করেছে মঞ্জু আর শেহেরজাদ।

যে কথাটা তোমাকে বলিনি, মানে গতকাল লিখিনি সেটাও লিখতে চাই। আমার বড় মেয়ে ডাহুকের বাবা কিন্তু কাজী মশিউজ্জামান আকন্দ নন। মন্টু সাহেবকে বলেছি, সম্ভবত তিনি এটা আগে থেকেই জানতেন। আমি বলার পর তিনি অবাক হয়েছেন এমন মনে হয়নি।

আমাকে নিউ বেঙ্গল অপেরা নামের যাত্রাদলের একটি যাত্রাপালায় বোবা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আনা হয়। আমি তো এমনিতে বোবা নতুন করে অভিনয় শিখতে হয়নি। আমার স্বাভাবিক বোবা জীবনটাই মঞ্চের দর্শকদের মনে হয়েছে অভিনয়। এই দলের সঙ্গে মশিউজ্জামানের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি পরামর্শ দিতেন, বলতেন যাত্রায়ও মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বলতে হবে, মানুষের মুক্তির কথা যাত্রায় থাকতে হবে। প্রায় সবাই তাকে ডাকত গুরু। যাত্রার অভিনয় করার জন্য উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটা ছেলে, নাম বলত ওয়াহিদ মুরাদ, ঘুরঘুর করত। সুন্দর ছেলে, আমারও ভালো লাগত। সে যে আমাকে চাপাচাপি করে নিয়েছে এমন নয়, খুশিমনেই আমি তার সঙ্গে গিয়েছি, পরিণতি না ভেবেই তার সঙ্গে শুয়েছি। তারপর পেটে বাচ্চা এসে যায়। অনেক দিন লুকিয়ে রেখে তারপর ধরা পড়ে যাই।

আমাকে বিয়ে করার জন্য ওয়াহিদকে যাত্রার লোকজন চাপ দেয়। আসলে চাপ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না, এমনিতেই সে রাজি কিন্তু বউকে খাওয়াবে কী এ প্রশ্নটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। কম দেনমোহরের একটি কাবিন করে আমাদের বিয়েও হলো। কাজি এবং মিষ্টির খরচ দিলেন মশিউজ্জামান। তখন সাত মাস চলছে, যাত্রাদলের সঙ্গে থাকা আর সম্ভব হচ্ছিল না। সবাই উদ্যোগী হয়ে ওয়াহিদের বাবার বাড়িতে নিয়ে গেল। তারা আমাকে বেশ্যাটেশ্যা যত বাজে গাল সম্ভব সব শুনিয়ে বলল, এটা ওয়াহিদের বাচ্চা না। তারপর আমি অবাক হয়ে গেলাম, আমার ওয়াহিদ মুরাদ নিরুদ্দেশ। সপ্তাহ না যেতে কাজী মশিউজ্জামান কমিউনিস্ট পার্টির আরও দুজন নেতার সঙ্গে গ্রেফতার হলেন, তিনি কী করেছেন তিনিই জানেন। আমরা শুনলাম রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে, তাকে ফাঁসিও দেওয়া হতে পারে, এমন কথাও রটে যায়।

আমি তখনো একেবারে পরিত্যক্ত পথের ভিখারি। বড় পেট নিয়ে প্রকারান্তরে ভিক্ষা করেই জীবন ধারণ করি। মেয়েটার জন্মের আগে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবি, কিন্তু সাহস পাইনি। জন্মের ঠিক দুই দিন আগে একটি চিরকুট পাই মাত্র একটি লাইন, দুর্গা, তোমাকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। ইতি মশিউজ্জামান।

ডানে-বাঁয়ে সামনে-পেছনে তাকাই, কোন দিকে ঘুরব? কিন্তু তবু আমি সাহস পাই। এই চিঠি তিনি কবে লিখেছেন আমি তা-ও জানি না। ওই যে বললাম দুর্গা, আমি দুর্গাই ছিলাম। তখন আমার কাছে কীসের হিন্দু কীসের মুসলমান। ওয়াহিদকে বিয়ে করার কিছুক্ষণ আগে একজন ইমাম সাহেব বললেন, তোমাকে মুসলমান হতে হবে, কলমা পড়, বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। আমি খুশিমনে কলমা পড়লাম। মুসলমান হওয়া এত সহজ। যদিও আমার মা-বাবার তেমন কিছু নেই, বোবা মেয়ে তাদের জন্য বোঝাই, তবু একটা ঠিকানা তো ছিল। কলমা পড়ার সময়ও বুঝিনি আমার বাবা-মায়ের বাড়ির দরজা আমার জন্য জনমের মতো বন্ধ হয়ে গেছে। বিয়ের কাবিনে আমার নাম লেখা হয় মোস্তারিন জাহান। আমার নাকটা টিয়া পাখির ঠোঁটের মতো কি না জানি না, কেউ কেউ ছোটবেলায়ও আমাকে টিয়া বলতা। টিয়াটা রয়ে গেল।

ওয়াহিদের আর কোনো খবর পাইনি। মেয়েটার যখন সাড়ে তিন মাস কোর্ট থেকে জামিন পাওয়া মশিউজ্জামান আমাকে খোঁজ করতে করতে এক বাড়ির রান্নাঘরে পেলেন, বললেন মেয়েসহ আমার সঙ্গে চল। আমি ঘোরলাগা মানুষের মতো একটি কথাও না বলে কোথায় যাচ্ছি কেন যাচ্ছি কিছুই না জেনে তার পেছন পেছন হাঁটতে শুরু করি। কিছু দূর যাওয়ার পর ইশারায় বললেন, মেয়েটাকে আমার কোলে দাও। দিনভর চিৎকার করা মেয়ে তার কোলে গিয়ে ঘাড়ে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। তিনি আমাকে তার অগোছালো বাসায় নিয়ে এলেন। হোটেল থেকে খাবার আনলেন, অনেক দিন পর পেট ভরে খেলাম। সন্ধ্যার আগে আগে আমার জন্য শাড়ি, মেয়ের জন্য জামা আনলেন। নতুন কাপড় পরতে বললেন। পরলাম। তিনি বললেন, তিনি খবর নিয়েছেন ওয়াহিদ মুরাদকে তার পরিবার টাকাপয়সা খরচ করে দুবাই পাঠিয়ে দিয়েছে। তার ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বললেন, তার বয়স একটু বেশি। এটাকে যদি সমস্যা মনে না করি তাহলে তিনি আমাকে বিয়ে করবেন।

এতক্ষণ যা ঘটেছে কমবেশি বিশ্বাস করেছি। এখন আর কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলাম। আমার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঁদছে আমার মেয়ে। আমি তার পায়ে পড়লাম, বললাম, এত সুখ আমার সহ্য হবে না। আমাকে সেই রান্নাঘরে রেখে আসেন।

রাত ৯টার দিকে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার নিয়ে এলেন। দুই লাখ এক টাকা দেনমোহরে কাজী মশিউজ্জামান আকন্দের সঙ্গে এক কন্যাসন্তানসহ আমার বিয়ে হয়ে গেল।

মাত্র কদিন আগের ভিখারিনিকে তিনি পালঙ্কে শোয়ার সুযোগ করে দিলেন। তিনি আমাকে টিয়া নামে ডাকতে শুরু করলেন। আমার মেয়েটার জন্য আনকমন ডাহুক নামটা তিনিই দিয়েছেন। আমাদের আর একটা মেয়ে হলো, গায়ের রংটা কেমন হলদে আর গোলাপিতে মেশানো। তিনি পাখির ছবির বই কিনে আনলেন। রং মিলিয়ে বললেন, এটা হবে ফ্ল্যামিঙ্গো।

আমি বললাম এটা আবার কেমন নাম? ঠিকমতো বলাও কঠিন। তিনি বললেন, কঠিন নাম উচ্চারণ করতে পারলেই আমার মেয়ে সাড়া দেবে, নতুবা দেবে না। এই মেয়েটা যখন হয় তার আগে আমার শরীরে সমস্যা হচ্ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
অন্তর্দৃষ্টি
অন্তর্দৃষ্টি
একটি বেদনার গল্প
একটি বেদনার গল্প
প্রস্থানবিন্দু
প্রস্থানবিন্দু
আকাল
আকাল
এবং দিনাজপুর
এবং দিনাজপুর
আকাশবাদ
আকাশবাদ
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন