শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

- পর্ব-১২

পূর্ব প্রকাশের পর

 

মাফলার দিয়ে মাথা প্যাঁচানো একজন।

 

তিনি বলেন, কীরে মঞ্জু এত রাতে? গাঁজা শেষ হয়ে গেছে?

না তা নয়। তোকে কংগ্র্যাচুলেশন্স বলতে এসেছি। বিয়ের কাচ্চিটা বেশ ভালোই ছিল। তিনটা বাচ্চা শুনলাম। ভালোই তো বাগিয়েছিস।

তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমার নাম কী?

তার চোখ কেমন লালচে ছিল, মুখ থেকে ওই গন্ধটাও আসছিল।

মন্টু সাহেব বললেন, নাম টিয়া ও কথা বলতে পারে না।

সাধারণ পলিথিনে মোড়ানো কিছু একটা আমাকে দিয়ে বললেন, এটা তোমার। পকেট থেকে এক হাজার টাকার তিনটি নোট বের করে আমাকে দিয়ে বললেন, একটা করে দেবে, তিন বাচ্চাকে। আর একটা সাদা কাগজে প্যাঁচানো ছোট্ট একটা পুরিয়া মন্টু সাহেবকে দিয়ে বললেন, এটা তোর। খেতে হবে না। জাস্ট অ্যা গিফট।

তারপর চলে গেলেন।

আমি জিজ্ঞেস করি, এটা কী? মন্টু সাহেব খুলে দেখান ভিতরে ঘাসের ফুলের মতো একটা স্তূপ। বললেন এর নাম গঞ্জিকা।

মঞ্জু ভাইকে দেখে আমার ভালো লাগল। আমাকে যে প্যাকেটটা দিলেন, তাতে কলাপাতা রঙের একটি শাড়ি।

তখন মন্টু সাহেব বললেন, অ্যাটিচিউড টেস্টে দুজন পাস করেছে মঞ্জু আর শেহেরজাদ।

যে কথাটা তোমাকে বলিনি, মানে গতকাল লিখিনি সেটাও লিখতে চাই। আমার বড় মেয়ে ডাহুকের বাবা কিন্তু কাজী মশিউজ্জামান আকন্দ নন। মন্টু সাহেবকে বলেছি, সম্ভবত তিনি এটা আগে থেকেই জানতেন। আমি বলার পর তিনি অবাক হয়েছেন এমন মনে হয়নি।

আমাকে নিউ বেঙ্গল অপেরা নামের যাত্রাদলের একটি যাত্রাপালায় বোবা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আনা হয়। আমি তো এমনিতে বোবা নতুন করে অভিনয় শিখতে হয়নি। আমার স্বাভাবিক বোবা জীবনটাই মঞ্চের দর্শকদের মনে হয়েছে অভিনয়। এই দলের সঙ্গে মশিউজ্জামানের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি পরামর্শ দিতেন, বলতেন যাত্রায়ও মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বলতে হবে, মানুষের মুক্তির কথা যাত্রায় থাকতে হবে। প্রায় সবাই তাকে ডাকত গুরু। যাত্রার অভিনয় করার জন্য উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটা ছেলে, নাম বলত ওয়াহিদ মুরাদ, ঘুরঘুর করত। সুন্দর ছেলে, আমারও ভালো লাগত। সে যে আমাকে চাপাচাপি করে নিয়েছে এমন নয়, খুশিমনেই আমি তার সঙ্গে গিয়েছি, পরিণতি না ভেবেই তার সঙ্গে শুয়েছি। তারপর পেটে বাচ্চা এসে যায়। অনেক দিন লুকিয়ে রেখে তারপর ধরা পড়ে যাই।

আমাকে বিয়ে করার জন্য ওয়াহিদকে যাত্রার লোকজন চাপ দেয়। আসলে চাপ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না, এমনিতেই সে রাজি কিন্তু বউকে খাওয়াবে কী এ প্রশ্নটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। কম দেনমোহরের একটি কাবিন করে আমাদের বিয়েও হলো। কাজি এবং মিষ্টির খরচ দিলেন মশিউজ্জামান। তখন সাত মাস চলছে, যাত্রাদলের সঙ্গে থাকা আর সম্ভব হচ্ছিল না। সবাই উদ্যোগী হয়ে ওয়াহিদের বাবার বাড়িতে নিয়ে গেল। তারা আমাকে বেশ্যাটেশ্যা যত বাজে গাল সম্ভব সব শুনিয়ে বলল, এটা ওয়াহিদের বাচ্চা না। তারপর আমি অবাক হয়ে গেলাম, আমার ওয়াহিদ মুরাদ নিরুদ্দেশ। সপ্তাহ না যেতে কাজী মশিউজ্জামান কমিউনিস্ট পার্টির আরও দুজন নেতার সঙ্গে গ্রেফতার হলেন, তিনি কী করেছেন তিনিই জানেন। আমরা শুনলাম রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে, তাকে ফাঁসিও দেওয়া হতে পারে, এমন কথাও রটে যায়।

আমি তখনো একেবারে পরিত্যক্ত পথের ভিখারি। বড় পেট নিয়ে প্রকারান্তরে ভিক্ষা করেই জীবন ধারণ করি। মেয়েটার জন্মের আগে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবি, কিন্তু সাহস পাইনি। জন্মের ঠিক দুই দিন আগে একটি চিরকুট পাই মাত্র একটি লাইন, দুর্গা, তোমাকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। ইতি মশিউজ্জামান।

ডানে-বাঁয়ে সামনে-পেছনে তাকাই, কোন দিকে ঘুরব? কিন্তু তবু আমি সাহস পাই। এই চিঠি তিনি কবে লিখেছেন আমি তা-ও জানি না। ওই যে বললাম দুর্গা, আমি দুর্গাই ছিলাম। তখন আমার কাছে কীসের হিন্দু কীসের মুসলমান। ওয়াহিদকে বিয়ে করার কিছুক্ষণ আগে একজন ইমাম সাহেব বললেন, তোমাকে মুসলমান হতে হবে, কলমা পড়, বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। আমি খুশিমনে কলমা পড়লাম। মুসলমান হওয়া এত সহজ। যদিও আমার মা-বাবার তেমন কিছু নেই, বোবা মেয়ে তাদের জন্য বোঝাই, তবু একটা ঠিকানা তো ছিল। কলমা পড়ার সময়ও বুঝিনি আমার বাবা-মায়ের বাড়ির দরজা আমার জন্য জনমের মতো বন্ধ হয়ে গেছে। বিয়ের কাবিনে আমার নাম লেখা হয় মোস্তারিন জাহান। আমার নাকটা টিয়া পাখির ঠোঁটের মতো কি না জানি না, কেউ কেউ ছোটবেলায়ও আমাকে টিয়া বলতা। টিয়াটা রয়ে গেল।

ওয়াহিদের আর কোনো খবর পাইনি। মেয়েটার যখন সাড়ে তিন মাস কোর্ট থেকে জামিন পাওয়া মশিউজ্জামান আমাকে খোঁজ করতে করতে এক বাড়ির রান্নাঘরে পেলেন, বললেন মেয়েসহ আমার সঙ্গে চল। আমি ঘোরলাগা মানুষের মতো একটি কথাও না বলে কোথায় যাচ্ছি কেন যাচ্ছি কিছুই না জেনে তার পেছন পেছন হাঁটতে শুরু করি। কিছু দূর যাওয়ার পর ইশারায় বললেন, মেয়েটাকে আমার কোলে দাও। দিনভর চিৎকার করা মেয়ে তার কোলে গিয়ে ঘাড়ে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। তিনি আমাকে তার অগোছালো বাসায় নিয়ে এলেন। হোটেল থেকে খাবার আনলেন, অনেক দিন পর পেট ভরে খেলাম। সন্ধ্যার আগে আগে আমার জন্য শাড়ি, মেয়ের জন্য জামা আনলেন। নতুন কাপড় পরতে বললেন। পরলাম। তিনি বললেন, তিনি খবর নিয়েছেন ওয়াহিদ মুরাদকে তার পরিবার টাকাপয়সা খরচ করে দুবাই পাঠিয়ে দিয়েছে। তার ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বললেন, তার বয়স একটু বেশি। এটাকে যদি সমস্যা মনে না করি তাহলে তিনি আমাকে বিয়ে করবেন।

এতক্ষণ যা ঘটেছে কমবেশি বিশ্বাস করেছি। এখন আর কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলাম। আমার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঁদছে আমার মেয়ে। আমি তার পায়ে পড়লাম, বললাম, এত সুখ আমার সহ্য হবে না। আমাকে সেই রান্নাঘরে রেখে আসেন।

রাত ৯টার দিকে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার নিয়ে এলেন। দুই লাখ এক টাকা দেনমোহরে কাজী মশিউজ্জামান আকন্দের সঙ্গে এক কন্যাসন্তানসহ আমার বিয়ে হয়ে গেল।

মাত্র কদিন আগের ভিখারিনিকে তিনি পালঙ্কে শোয়ার সুযোগ করে দিলেন। তিনি আমাকে টিয়া নামে ডাকতে শুরু করলেন। আমার মেয়েটার জন্য আনকমন ডাহুক নামটা তিনিই দিয়েছেন। আমাদের আর একটা মেয়ে হলো, গায়ের রংটা কেমন হলদে আর গোলাপিতে মেশানো। তিনি পাখির ছবির বই কিনে আনলেন। রং মিলিয়ে বললেন, এটা হবে ফ্ল্যামিঙ্গো।

আমি বললাম এটা আবার কেমন নাম? ঠিকমতো বলাও কঠিন। তিনি বললেন, কঠিন নাম উচ্চারণ করতে পারলেই আমার মেয়ে সাড়া দেবে, নতুবা দেবে না। এই মেয়েটা যখন হয় তার আগে আমার শরীরে সমস্যা হচ্ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা আজ

৩২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে