শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

- পর্ব-১২

পূর্ব প্রকাশের পর

 

মাফলার দিয়ে মাথা প্যাঁচানো একজন।

 

তিনি বলেন, কীরে মঞ্জু এত রাতে? গাঁজা শেষ হয়ে গেছে?

না তা নয়। তোকে কংগ্র্যাচুলেশন্স বলতে এসেছি। বিয়ের কাচ্চিটা বেশ ভালোই ছিল। তিনটা বাচ্চা শুনলাম। ভালোই তো বাগিয়েছিস।

তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমার নাম কী?

তার চোখ কেমন লালচে ছিল, মুখ থেকে ওই গন্ধটাও আসছিল।

মন্টু সাহেব বললেন, নাম টিয়া ও কথা বলতে পারে না।

সাধারণ পলিথিনে মোড়ানো কিছু একটা আমাকে দিয়ে বললেন, এটা তোমার। পকেট থেকে এক হাজার টাকার তিনটি নোট বের করে আমাকে দিয়ে বললেন, একটা করে দেবে, তিন বাচ্চাকে। আর একটা সাদা কাগজে প্যাঁচানো ছোট্ট একটা পুরিয়া মন্টু সাহেবকে দিয়ে বললেন, এটা তোর। খেতে হবে না। জাস্ট অ্যা গিফট।

তারপর চলে গেলেন।

আমি জিজ্ঞেস করি, এটা কী? মন্টু সাহেব খুলে দেখান ভিতরে ঘাসের ফুলের মতো একটা স্তূপ। বললেন এর নাম গঞ্জিকা।

মঞ্জু ভাইকে দেখে আমার ভালো লাগল। আমাকে যে প্যাকেটটা দিলেন, তাতে কলাপাতা রঙের একটি শাড়ি।

তখন মন্টু সাহেব বললেন, অ্যাটিচিউড টেস্টে দুজন পাস করেছে মঞ্জু আর শেহেরজাদ।

যে কথাটা তোমাকে বলিনি, মানে গতকাল লিখিনি সেটাও লিখতে চাই। আমার বড় মেয়ে ডাহুকের বাবা কিন্তু কাজী মশিউজ্জামান আকন্দ নন। মন্টু সাহেবকে বলেছি, সম্ভবত তিনি এটা আগে থেকেই জানতেন। আমি বলার পর তিনি অবাক হয়েছেন এমন মনে হয়নি।

আমাকে নিউ বেঙ্গল অপেরা নামের যাত্রাদলের একটি যাত্রাপালায় বোবা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আনা হয়। আমি তো এমনিতে বোবা নতুন করে অভিনয় শিখতে হয়নি। আমার স্বাভাবিক বোবা জীবনটাই মঞ্চের দর্শকদের মনে হয়েছে অভিনয়। এই দলের সঙ্গে মশিউজ্জামানের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি পরামর্শ দিতেন, বলতেন যাত্রায়ও মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বলতে হবে, মানুষের মুক্তির কথা যাত্রায় থাকতে হবে। প্রায় সবাই তাকে ডাকত গুরু। যাত্রার অভিনয় করার জন্য উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটা ছেলে, নাম বলত ওয়াহিদ মুরাদ, ঘুরঘুর করত। সুন্দর ছেলে, আমারও ভালো লাগত। সে যে আমাকে চাপাচাপি করে নিয়েছে এমন নয়, খুশিমনেই আমি তার সঙ্গে গিয়েছি, পরিণতি না ভেবেই তার সঙ্গে শুয়েছি। তারপর পেটে বাচ্চা এসে যায়। অনেক দিন লুকিয়ে রেখে তারপর ধরা পড়ে যাই।

আমাকে বিয়ে করার জন্য ওয়াহিদকে যাত্রার লোকজন চাপ দেয়। আসলে চাপ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না, এমনিতেই সে রাজি কিন্তু বউকে খাওয়াবে কী এ প্রশ্নটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। কম দেনমোহরের একটি কাবিন করে আমাদের বিয়েও হলো। কাজি এবং মিষ্টির খরচ দিলেন মশিউজ্জামান। তখন সাত মাস চলছে, যাত্রাদলের সঙ্গে থাকা আর সম্ভব হচ্ছিল না। সবাই উদ্যোগী হয়ে ওয়াহিদের বাবার বাড়িতে নিয়ে গেল। তারা আমাকে বেশ্যাটেশ্যা যত বাজে গাল সম্ভব সব শুনিয়ে বলল, এটা ওয়াহিদের বাচ্চা না। তারপর আমি অবাক হয়ে গেলাম, আমার ওয়াহিদ মুরাদ নিরুদ্দেশ। সপ্তাহ না যেতে কাজী মশিউজ্জামান কমিউনিস্ট পার্টির আরও দুজন নেতার সঙ্গে গ্রেফতার হলেন, তিনি কী করেছেন তিনিই জানেন। আমরা শুনলাম রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে, তাকে ফাঁসিও দেওয়া হতে পারে, এমন কথাও রটে যায়।

আমি তখনো একেবারে পরিত্যক্ত পথের ভিখারি। বড় পেট নিয়ে প্রকারান্তরে ভিক্ষা করেই জীবন ধারণ করি। মেয়েটার জন্মের আগে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবি, কিন্তু সাহস পাইনি। জন্মের ঠিক দুই দিন আগে একটি চিরকুট পাই মাত্র একটি লাইন, দুর্গা, তোমাকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। ইতি মশিউজ্জামান।

ডানে-বাঁয়ে সামনে-পেছনে তাকাই, কোন দিকে ঘুরব? কিন্তু তবু আমি সাহস পাই। এই চিঠি তিনি কবে লিখেছেন আমি তা-ও জানি না। ওই যে বললাম দুর্গা, আমি দুর্গাই ছিলাম। তখন আমার কাছে কীসের হিন্দু কীসের মুসলমান। ওয়াহিদকে বিয়ে করার কিছুক্ষণ আগে একজন ইমাম সাহেব বললেন, তোমাকে মুসলমান হতে হবে, কলমা পড়, বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। আমি খুশিমনে কলমা পড়লাম। মুসলমান হওয়া এত সহজ। যদিও আমার মা-বাবার তেমন কিছু নেই, বোবা মেয়ে তাদের জন্য বোঝাই, তবু একটা ঠিকানা তো ছিল। কলমা পড়ার সময়ও বুঝিনি আমার বাবা-মায়ের বাড়ির দরজা আমার জন্য জনমের মতো বন্ধ হয়ে গেছে। বিয়ের কাবিনে আমার নাম লেখা হয় মোস্তারিন জাহান। আমার নাকটা টিয়া পাখির ঠোঁটের মতো কি না জানি না, কেউ কেউ ছোটবেলায়ও আমাকে টিয়া বলতা। টিয়াটা রয়ে গেল।

ওয়াহিদের আর কোনো খবর পাইনি। মেয়েটার যখন সাড়ে তিন মাস কোর্ট থেকে জামিন পাওয়া মশিউজ্জামান আমাকে খোঁজ করতে করতে এক বাড়ির রান্নাঘরে পেলেন, বললেন মেয়েসহ আমার সঙ্গে চল। আমি ঘোরলাগা মানুষের মতো একটি কথাও না বলে কোথায় যাচ্ছি কেন যাচ্ছি কিছুই না জেনে তার পেছন পেছন হাঁটতে শুরু করি। কিছু দূর যাওয়ার পর ইশারায় বললেন, মেয়েটাকে আমার কোলে দাও। দিনভর চিৎকার করা মেয়ে তার কোলে গিয়ে ঘাড়ে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। তিনি আমাকে তার অগোছালো বাসায় নিয়ে এলেন। হোটেল থেকে খাবার আনলেন, অনেক দিন পর পেট ভরে খেলাম। সন্ধ্যার আগে আগে আমার জন্য শাড়ি, মেয়ের জন্য জামা আনলেন। নতুন কাপড় পরতে বললেন। পরলাম। তিনি বললেন, তিনি খবর নিয়েছেন ওয়াহিদ মুরাদকে তার পরিবার টাকাপয়সা খরচ করে দুবাই পাঠিয়ে দিয়েছে। তার ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বললেন, তার বয়স একটু বেশি। এটাকে যদি সমস্যা মনে না করি তাহলে তিনি আমাকে বিয়ে করবেন।

এতক্ষণ যা ঘটেছে কমবেশি বিশ্বাস করেছি। এখন আর কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলাম। আমার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঁদছে আমার মেয়ে। আমি তার পায়ে পড়লাম, বললাম, এত সুখ আমার সহ্য হবে না। আমাকে সেই রান্নাঘরে রেখে আসেন।

রাত ৯টার দিকে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার নিয়ে এলেন। দুই লাখ এক টাকা দেনমোহরে কাজী মশিউজ্জামান আকন্দের সঙ্গে এক কন্যাসন্তানসহ আমার বিয়ে হয়ে গেল।

মাত্র কদিন আগের ভিখারিনিকে তিনি পালঙ্কে শোয়ার সুযোগ করে দিলেন। তিনি আমাকে টিয়া নামে ডাকতে শুরু করলেন। আমার মেয়েটার জন্য আনকমন ডাহুক নামটা তিনিই দিয়েছেন। আমাদের আর একটা মেয়ে হলো, গায়ের রংটা কেমন হলদে আর গোলাপিতে মেশানো। তিনি পাখির ছবির বই কিনে আনলেন। রং মিলিয়ে বললেন, এটা হবে ফ্ল্যামিঙ্গো।

আমি বললাম এটা আবার কেমন নাম? ঠিকমতো বলাও কঠিন। তিনি বললেন, কঠিন নাম উচ্চারণ করতে পারলেই আমার মেয়ে সাড়া দেবে, নতুবা দেবে না। এই মেয়েটা যখন হয় তার আগে আমার শরীরে সমস্যা হচ্ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

৫৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন