শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৪

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

- পর্ব-১২

পূর্ব প্রকাশের পর

 

মাফলার দিয়ে মাথা প্যাঁচানো একজন।

 

তিনি বলেন, কীরে মঞ্জু এত রাতে? গাঁজা শেষ হয়ে গেছে?

না তা নয়। তোকে কংগ্র্যাচুলেশন্স বলতে এসেছি। বিয়ের কাচ্চিটা বেশ ভালোই ছিল। তিনটা বাচ্চা শুনলাম। ভালোই তো বাগিয়েছিস।

তারপর আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, তোমার নাম কী?

তার চোখ কেমন লালচে ছিল, মুখ থেকে ওই গন্ধটাও আসছিল।

মন্টু সাহেব বললেন, নাম টিয়া ও কথা বলতে পারে না।

সাধারণ পলিথিনে মোড়ানো কিছু একটা আমাকে দিয়ে বললেন, এটা তোমার। পকেট থেকে এক হাজার টাকার তিনটি নোট বের করে আমাকে দিয়ে বললেন, একটা করে দেবে, তিন বাচ্চাকে। আর একটা সাদা কাগজে প্যাঁচানো ছোট্ট একটা পুরিয়া মন্টু সাহেবকে দিয়ে বললেন, এটা তোর। খেতে হবে না। জাস্ট অ্যা গিফট।

তারপর চলে গেলেন।

আমি জিজ্ঞেস করি, এটা কী? মন্টু সাহেব খুলে দেখান ভিতরে ঘাসের ফুলের মতো একটা স্তূপ। বললেন এর নাম গঞ্জিকা।

মঞ্জু ভাইকে দেখে আমার ভালো লাগল। আমাকে যে প্যাকেটটা দিলেন, তাতে কলাপাতা রঙের একটি শাড়ি।

তখন মন্টু সাহেব বললেন, অ্যাটিচিউড টেস্টে দুজন পাস করেছে মঞ্জু আর শেহেরজাদ।

যে কথাটা তোমাকে বলিনি, মানে গতকাল লিখিনি সেটাও লিখতে চাই। আমার বড় মেয়ে ডাহুকের বাবা কিন্তু কাজী মশিউজ্জামান আকন্দ নন। মন্টু সাহেবকে বলেছি, সম্ভবত তিনি এটা আগে থেকেই জানতেন। আমি বলার পর তিনি অবাক হয়েছেন এমন মনে হয়নি।

আমাকে নিউ বেঙ্গল অপেরা নামের যাত্রাদলের একটি যাত্রাপালায় বোবা মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য আনা হয়। আমি তো এমনিতে বোবা নতুন করে অভিনয় শিখতে হয়নি। আমার স্বাভাবিক বোবা জীবনটাই মঞ্চের দর্শকদের মনে হয়েছে অভিনয়। এই দলের সঙ্গে মশিউজ্জামানের একটা সম্পর্ক ছিল। তিনি পরামর্শ দিতেন, বলতেন যাত্রায়ও মানুষের সুখ-দুঃখের কথা বলতে হবে, মানুষের মুক্তির কথা যাত্রায় থাকতে হবে। প্রায় সবাই তাকে ডাকত গুরু। যাত্রার অভিনয় করার জন্য উনিশ-কুড়ি বছর বয়সী একটা ছেলে, নাম বলত ওয়াহিদ মুরাদ, ঘুরঘুর করত। সুন্দর ছেলে, আমারও ভালো লাগত। সে যে আমাকে চাপাচাপি করে নিয়েছে এমন নয়, খুশিমনেই আমি তার সঙ্গে গিয়েছি, পরিণতি না ভেবেই তার সঙ্গে শুয়েছি। তারপর পেটে বাচ্চা এসে যায়। অনেক দিন লুকিয়ে রেখে তারপর ধরা পড়ে যাই।

আমাকে বিয়ে করার জন্য ওয়াহিদকে যাত্রার লোকজন চাপ দেয়। আসলে চাপ দেওয়ার প্রয়োজন ছিল না, এমনিতেই সে রাজি কিন্তু বউকে খাওয়াবে কী এ প্রশ্নটা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। কম দেনমোহরের একটি কাবিন করে আমাদের বিয়েও হলো। কাজি এবং মিষ্টির খরচ দিলেন মশিউজ্জামান। তখন সাত মাস চলছে, যাত্রাদলের সঙ্গে থাকা আর সম্ভব হচ্ছিল না। সবাই উদ্যোগী হয়ে ওয়াহিদের বাবার বাড়িতে নিয়ে গেল। তারা আমাকে বেশ্যাটেশ্যা যত বাজে গাল সম্ভব সব শুনিয়ে বলল, এটা ওয়াহিদের বাচ্চা না। তারপর আমি অবাক হয়ে গেলাম, আমার ওয়াহিদ মুরাদ নিরুদ্দেশ। সপ্তাহ না যেতে কাজী মশিউজ্জামান কমিউনিস্ট পার্টির আরও দুজন নেতার সঙ্গে গ্রেফতার হলেন, তিনি কী করেছেন তিনিই জানেন। আমরা শুনলাম রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়েছে, তাকে ফাঁসিও দেওয়া হতে পারে, এমন কথাও রটে যায়।

আমি তখনো একেবারে পরিত্যক্ত পথের ভিখারি। বড় পেট নিয়ে প্রকারান্তরে ভিক্ষা করেই জীবন ধারণ করি। মেয়েটার জন্মের আগে আত্মহত্যা করার কথাও ভাবি, কিন্তু সাহস পাইনি। জন্মের ঠিক দুই দিন আগে একটি চিরকুট পাই মাত্র একটি লাইন, দুর্গা, তোমাকে অবশ্যই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। ইতি মশিউজ্জামান।

ডানে-বাঁয়ে সামনে-পেছনে তাকাই, কোন দিকে ঘুরব? কিন্তু তবু আমি সাহস পাই। এই চিঠি তিনি কবে লিখেছেন আমি তা-ও জানি না। ওই যে বললাম দুর্গা, আমি দুর্গাই ছিলাম। তখন আমার কাছে কীসের হিন্দু কীসের মুসলমান। ওয়াহিদকে বিয়ে করার কিছুক্ষণ আগে একজন ইমাম সাহেব বললেন, তোমাকে মুসলমান হতে হবে, কলমা পড়, বল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ। আমি খুশিমনে কলমা পড়লাম। মুসলমান হওয়া এত সহজ। যদিও আমার মা-বাবার তেমন কিছু নেই, বোবা মেয়ে তাদের জন্য বোঝাই, তবু একটা ঠিকানা তো ছিল। কলমা পড়ার সময়ও বুঝিনি আমার বাবা-মায়ের বাড়ির দরজা আমার জন্য জনমের মতো বন্ধ হয়ে গেছে। বিয়ের কাবিনে আমার নাম লেখা হয় মোস্তারিন জাহান। আমার নাকটা টিয়া পাখির ঠোঁটের মতো কি না জানি না, কেউ কেউ ছোটবেলায়ও আমাকে টিয়া বলতা। টিয়াটা রয়ে গেল।

ওয়াহিদের আর কোনো খবর পাইনি। মেয়েটার যখন সাড়ে তিন মাস কোর্ট থেকে জামিন পাওয়া মশিউজ্জামান আমাকে খোঁজ করতে করতে এক বাড়ির রান্নাঘরে পেলেন, বললেন মেয়েসহ আমার সঙ্গে চল। আমি ঘোরলাগা মানুষের মতো একটি কথাও না বলে কোথায় যাচ্ছি কেন যাচ্ছি কিছুই না জেনে তার পেছন পেছন হাঁটতে শুরু করি। কিছু দূর যাওয়ার পর ইশারায় বললেন, মেয়েটাকে আমার কোলে দাও। দিনভর চিৎকার করা মেয়ে তার কোলে গিয়ে ঘাড়ে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। তিনি আমাকে তার অগোছালো বাসায় নিয়ে এলেন। হোটেল থেকে খাবার আনলেন, অনেক দিন পর পেট ভরে খেলাম। সন্ধ্যার আগে আগে আমার জন্য শাড়ি, মেয়ের জন্য জামা আনলেন। নতুন কাপড় পরতে বললেন। পরলাম। তিনি বললেন, তিনি খবর নিয়েছেন ওয়াহিদ মুরাদকে তার পরিবার টাকাপয়সা খরচ করে দুবাই পাঠিয়ে দিয়েছে। তার ফেরার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি বললেন, তার বয়স একটু বেশি। এটাকে যদি সমস্যা মনে না করি তাহলে তিনি আমাকে বিয়ে করবেন।

এতক্ষণ যা ঘটেছে কমবেশি বিশ্বাস করেছি। এখন আর কিছুই বিশ্বাস হচ্ছে না। আমি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলাম। আমার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঁদছে আমার মেয়ে। আমি তার পায়ে পড়লাম, বললাম, এত সুখ আমার সহ্য হবে না। আমাকে সেই রান্নাঘরে রেখে আসেন।

রাত ৯টার দিকে তিনি ম্যারেজ রেজিস্ট্রার নিয়ে এলেন। দুই লাখ এক টাকা দেনমোহরে কাজী মশিউজ্জামান আকন্দের সঙ্গে এক কন্যাসন্তানসহ আমার বিয়ে হয়ে গেল।

মাত্র কদিন আগের ভিখারিনিকে তিনি পালঙ্কে শোয়ার সুযোগ করে দিলেন। তিনি আমাকে টিয়া নামে ডাকতে শুরু করলেন। আমার মেয়েটার জন্য আনকমন ডাহুক নামটা তিনিই দিয়েছেন। আমাদের আর একটা মেয়ে হলো, গায়ের রংটা কেমন হলদে আর গোলাপিতে মেশানো। তিনি পাখির ছবির বই কিনে আনলেন। রং মিলিয়ে বললেন, এটা হবে ফ্ল্যামিঙ্গো।

আমি বললাম এটা আবার কেমন নাম? ঠিকমতো বলাও কঠিন। তিনি বললেন, কঠিন নাম উচ্চারণ করতে পারলেই আমার মেয়ে সাড়া দেবে, নতুবা দেবে না। এই মেয়েটা যখন হয় তার আগে আমার শরীরে সমস্যা হচ্ছিল।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা