শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৯

সেবা

মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

ডা. অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন পূরণে কাজ করছেন ডা. জেসন ও মেরিন্ডি
মো. নাসির উদ্দিন, টাঙ্গাইল
প্রিন্ট ভার্সন
মানবতার কাজে মার্কিন চিকিৎসক দম্পতি এখন টাঙ্গাইলে

যে স্বপ্নের দেশে যাওয়ার জন্য দুনিয়ার সবাই পাগল, এমনকি বাংলাদেশিরাও, সেই আমেরিকার বিলাসবহুল জীবন পেছনে ফেলে বাংলাদেশে এসেছেন ডাক্তার জেসন। তিনি একা নন, সঙ্গে করে নিয়ে এসেছেন ডাক্তার স্ত্রী মেরিন্ডিসহ ছোট ছোট তিন সন্তানকেও। গ্রামের ধুলোমাটির সঙ্গে পেতেছেন সুখের সংসার। শুধু গরিব-অসহায়, বঞ্চিত মানুষকে চিকিৎসাসেবা দেবেন বলেই

 

আমেরিকা থেকে বিলাসবহুল জীবন ছেড়ে ডাক্তার অ্যাড্রিক বেকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে এগিয়ে এসেছেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। মানবতার টানে যুক্তরাষ্ট্র থেকে চিকিৎসাসেবা দিতে টাঙ্গাইলের প্রত্যন্ত পাহাড়ি গ্রামে বসতি গড়া জেসন-মেরিন্ডি চিকিৎসক দম্পতি প্রশংসায় ভাসছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। মধুপুর উপজেলা সদর থেকে ২৫ কিলোমিটার উত্তরে কালিয়াকুড়ি গ্রামে মাটির তৈরি এক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে দরিদ্র মানুষের সেবায় নাম লেখানো এই দম্পতির কথা উঠে আসে। সেখানে দরিদ্রদের জন্য প্রথম এই হাসপাতাল গড়ে তোলেন নিউজিল্যান্ডের চিকিৎসক অ্যাড্রিক বেকার। তার মৃত্যুর পর হাসপাতালের দায়িত্ব নিয়েছেন এই চিকিৎসক দম্পতি। অ্যাড্রিক বেকার এলাকার মানুষের কাছে পরিচিত ছিলেন ডাক্তার ভাই হিসেবে। তার পথ ধরেই জেসন-মেরিন্ডি সন্তানদের নিয়ে এখানে এসে জীবনযাপন করছেন আর পাঁচজন সাধারণ বাঙালির মতো।

অ্যাড্রিক বেকার বাংলাদেশের এই গ্রামের মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন প্রায় চার দশক আগে। এলাকাবাসীর ‘ডাক্তার ভাই’ হয়ে ওঠা এই চিকিৎসক দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালের পয়লা সেপ্টেম্বর মারা যান। অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকা অবস্থায় প্রজেক্ট ম্যানেজার থাকা পিজন নংমিন এখন স্বাস্থ্যকেন্দ্রটির পরিচালক।

তিনি বলেন, অ্যাড্রিক মৃত্যুর আগে চেয়েছিলেন বাংলাদেশি কোনো ডাক্তার যেন গ্রামে এসে তার প্রতিষ্ঠিত এ হাসপাতালের হাল ধরেন। কিন্তু এ দেশের একজন ডাক্তারও তার সেই আহ্বানে সাড়া দেননি। দেশের কেউ  সাড়া না দিলেও আগেই অ্যাড্রিক বেকারের কাজ দেখে যাওয়া ডাক্তার জেসিন চলে এসেছেন। আমেরিকান ডাক্তার জেসিন জানান, ডা. অ্যাড্রিক বেকার বেঁচে থাকার সময় কালিয়াকুড়ির এই হাসপাতালটি পরিদর্শনে এসেছিলেন। তিনি বলেন, ‘পরে ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যুর খবর শুনি। কিন্তু তখন নিজের প্রশিক্ষণ ও ছেলেমেয়েরা ছোট থাকায় আসতে পারিনি। অবশেষে সব কিছু গুছিয়ে সম্পদ আর সুখের মোহ ত্যাগ করে ২০১৮ সালে পুরো পরিবার নিয়ে আমেরিকা ছেড়ে স্থায়ীভাবে চলে আসি টাঙ্গাইলের মধুপুরে। আর ‘নতুন ডাক্তার ভাই’ আর ‘মেরিন্ডি দিদি’ হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠি।’ শুধু স্বামী-স্ত্রী নন তাদের সঙ্গে রয়েছে তাদের ছোট ছোট শিশু, যারা ওই গ্রামের স্কুলে পড়ছে। গ্রামের ছেলেমেয়েরাই ওদের পড়ালেখা ও খেলাধুলার সাথী।

গ্রামে মাটির ঘরে বাস করা নতুন ‘ডাক্তার ভাই’ অবসরে লুঙ্গি পরে ঘুরে বেড়ান বলে জানালেন এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পাশের বাসিন্দা মিরেন।

১৯৭৯ সালে বাংলাদেশে ঘুরতে আসেন ডা. অ্যাড্রিক বেকার। টাঙ্গাইলের মধুুপুরের প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকায় চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষকে দেখে তার মন কেঁদে ওঠে। পরে সেখানে দরিদ্র মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দেওয়ার জন্য ১৯৮৩ সালে আর্তমানবতার সেবার জন্য মধুপুর উপজেলার প্রত্যন্ত পাহাড়ি এলাকার কালিয়াকুড়িতে ‘কালিয়াকুড়ি স্বাস্থ্য পরিচর্যা কেন্দ্র’ নামে একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। নামমাত্র মূল্যে গরিব ও চিকিৎসাবঞ্চিত দরিদ্র মানুষদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে গড়ে তোলা হয়েছিল এই প্রতিষ্ঠানটি।

৩২ বছর ধরে গ্রামের হতদরিদ্র মানুষকে চিকিৎসা দেন অ্যাড্রিক বেকার। ১৯৮৩ সালে দুজন খ-কালীন এবং তিনজন সার্বক্ষণিক কর্মী নিয়ে বেকারের যাত্রা শুরু হয়। দিন দিন বাড়তে থাকে রোগীর সংখ্যা। তখন থানার পাশের গ্রাম কালিয়াকুড়িতে ১৯৯৬ সালে উপকেন্দ্র খুলে চিকিৎসাসেবা দেওয়া শুরু করেন। ২০০২ সালে একটি পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে ৯৩ জন গ্রামীণ তরুণ-তরুণী প্রশিক্ষিত করে কাজ শুরু করেন। এলাকার আদিবাসী-বাঙালি প্রায় সবাই হতদরিদ্র। ডা. অ্যাড্রিক বেকার তার নিজ দেশে নিউজিল্যান্ড থেকে আর্থিক সাহায্য এনে এখানকার দরিদ্র লোকদের সেবা প্রদান করতেন।

ডা. অ্যাড্রিক বেকার দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে ২০১৫ সালে মারা যান। তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিতে চাইলেও তিনি যাননি। সেই অ্যাড্রিক বেকারের নতুন উত্তরসূরি জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি।

মধুপুরের কালিয়াকুড়ি গ্রামের গরিবের হাসপাতালের ডাক্তার জেসন জানান, গ্রামের স্কুলে আমাদের সন্তানদের ভর্তি করে দিয়েছি। তারা গ্রামের শিশুদের সঙ্গে পড়ালেখা ও খেলাধুলা করে। ডাক্তার জেসন জানান, ১৯৯৯ সালে আমেরিকার উইসকনসিনে এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ছাত্রাবস্থায় বাংলাদেশে এসে মাটির হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা অ্যাড্রিক বেকারের সঙ্গে পরিচয় হয় তার চাচা ফাদার ডাকলেসের মাধ্যমে। সে সময় চিকিৎসা চলত থানার বাইরে। তখন ট্রিটমেন্ট বই ছিল হাতের লেখা। এতে আউটডোর চালু ছিল। ২০০০ সালে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রাবস্থায় আবার তিনি আসেন হাসপাতালে। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) নেই। সে ঢাকা গেছেন। এক সপ্তাহ সে একাই থেকেছেন। ২০০৫ সালে বিয়ে করে ডাক্তার মেরিন্ডিকে নিয়ে মধুপুরের কালিয়াকুড়িতে এক সপ্তাহ থাকেন। এখানে থাকা-খাওয়া সবকিছু তার এবং তার স্ত্রীর মেরিন্ডির ভালো লাগে। ২০০৯ সালে তার চাচা ডগলেস ময়মনসিংহে মারা গেলে সংক্ষিপ্ত সফরে হাসপাতালে আসেন তারা। ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে আসেন ডাক্তার জেসন ও মেরিন্ডি দম্পতি। এসে দেখেন ডাক্তার ভাই অসুস্থ। এরপর জানতে পারেন ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর ডাক্তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। ওই সময় ব্যস্ততার জন্য ও ছোট ছোট বাচ্চা থাকার কারণে এবং কাগজপত্রের জটিলতায় আসতে দেরি হয়। ২০১৮ সালের জুন মাসে এখানে এসে বাংলা ভাষা শিখতে বেশি জোর দেন তারা। সবাই মনে করেন আমেরিকার বিলাসী জীবন। আসলে তা না, সেখানেও ব্যস্ত থাকতে হয়। এখানে এসেছি গরিব মানুষের সেবা করার জন্য। বাঙালি পোশাক আমাদের দুজনেরই ভালো লাগে। সব কিছুতেই ডাক্তার ভাই (অ্যাড্রিক বেকার) মারা যাওয়ার পর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। তিনি যে পদ্ধতি শিখিয়েছেন তা দিয়েই চলছে। সবাই আন্তরিকভাবে কাজগুলো করে।

চিকিৎসা ব্যবস্থা : ছোট ছোট মাটির ২৩টি ঘরে হাসপাতালের ডায়াবেটিস বিভাগ, যক্ষ্মা বিভাগ, মা ও শিশু বিভাগ, ডায়রিয়া বিভাগসহ আলাদা বিভিন্ন বিভাগে ৪০ রোগী ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে আগত রোগীদের সবাই দরিদ্র। তবে এখানে টাকা উপার্জনকারী সচ্ছল ও বড়লোক রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া হয় না। এখানে বহির্বিভাগে প্রতিদিন প্রায় ১০০ জন রোগী দেখা হয়। এ ছাড়া হাসপাতালে কমপক্ষে ৪৫ জন রোগী সব সময় ভর্তি থাকে। বহির্বিভাগে নতুন রোগী এলে টিকিট কাটতে হয়। নতুন রোগীর জন্য টিকিটের মূল্য ২০ টাকা এবং পরবর্তীতে ১০ টাকা। তবে রোগী যদি গ্রাম কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত হন, সে ক্ষেত্রে টিকিটের মূল্য ৫ থেকে ১০ টাকা। কিন্তু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর রোগীকে পাঠানো হয় নির্দিষ্ট প্যারামেডিকের কাছে। ছোটখাটো অসুখের ক্ষেত্রে প্যারামেডিকরাই বলে দেন রোগ নিরাময়ের উপায়। জটিল কোনো রোগের ক্ষেত্রে আছেন এমবিবিএস ডাক্তার। রোগ নির্ণয় শেষে নামমাত্র মূল্যে মিলবে ওষুধ। গুরুতর অসুখ হলে প্রয়োজনে রোগীকে ভর্তি করে নেওয়া হয় হাসপাতালের অন্তর্বিভাগে। আছে জরুরি বিভাগও। সব সময় ডাক্তাররা রোগীর খোঁজখবর নেন। হাসপাতাল শব্দটি শুনলেই সচরাচর যে দৃশ্যগুলো চোখে ভাসে, তার সঙ্গে মিলবে না একদমই। প্রকৃতি, আধুনিকতা আর সেবার ব্রত মিলেমিশে একাকার এখানে। সত্যিকারের সেবার ব্রত আছে বলেই হাসপাতালের রোগীরা আনন্দিত।

গরিব মানুষের এ হাসপাতালে এখন অনেক সমস্যা আছে। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন না থাকায় অন্য সংস্থার নামে ফান্ড এনে হাসপাতাল চালাতে হয়। এনজিও ব্যুরোর নিবন্ধন পাওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তবে সমাজসেবার নিবন্ধন আছে। যার নিবন্ধন নং- ট-ম-২৪০২/২০১৭। ৮০ জন জনবল নিয়ে দুজন দেশি ও দুজন বিদেশি ডাক্তারের সমন্বয়ে চলছে এ হাসপাতাল। অর্থ সংকট, জনবল সংকট, ওয়ার্ড সংকট, অবকাঠামো, প্রাচীর নির্মাণ, বিল্ডিং, পাকা  স্যানিটেশনসহ নানা কাজ করা দরকার। এসব কাজ করতে পারলে আরও বেশি রোগী ও সেবার মান বৃদ্ধি করা যাবে।

হাসপাতালের নির্বাহী পরিচালক মি. পিজন নংমিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমরা এখানে গরিব মানুষের চিকিৎসা দিই। প্রতিদিন ৯০ থেকে ১০০ জন রোগী সেবা নিয়ে থাকেন। এদের জন্য বসার সিট, স্যানিটেশন, থাকার ঘর, অর্থ সংকটসহ নানা অসুবিধা রয়েছে। জটিল ও কঠিন রোগের চিকিৎসা করা যায় না। তাদের ঢাকাসহ দেশের নানা হাসপাতালে রেফার করা হয়। এসব সমস্যা সমাধান করতে পারলে সেবার মান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য