শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ পিরোজপুরের আবুল খান

জামশেদ আলম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ পিরোজপুরের আবুল খান

আবুল বি. খান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ব্যবসায় সাফল্য পান। ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন দেশটির মূলধারার রাজনীতির সঙ্গে। নির্বাচিত হয়েছেন নিউহ্যাম্পশায়ারের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ। সহজ ভাষায়- তিনি লোকাল এমপি। গুরুত্বপূর্ণ এই পদে রিপাবলিকান দলের হয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে তিনি প্রবাসী ও স্থানীয়দের বিপুল সমর্থন লাভ করেছেন। কদিন আগে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে। বলেছেন তাঁর অভাবনীয় এ সাফল্যের গল্প-

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী আবুল বাশার খান। শিক্ষার্থী হিসেবে যিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে দেশটির রাজনীতিতে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন কঠোর পরিশ্রম ও বুদ্ধিমত্তার ফলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে তিন বছর অধ্যয়নের পর ১৯৮১ সালের ১০ জানুয়ারি স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে যান আবুল বি. খান এবং সেখানেই স্থায়ী হন। ধীরে ধীরে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। মার্কিন রাজনীতিতে নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্য বরাবরই রিপাবলিকান পার্টির দখলে। দলটির সঙ্গে তিনি জড়িয়ে পড়েন। স্থানীয় কমিউনিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পর থেকে তিনি তাদের জন্য কাজ করা শুরু করেন। নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেটে তাঁর নির্বাচনী এলাকা রকিংহাম-২০ ডিস্ট্রিক্টে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। মার্কিন রাজনীতিতে তাঁর এই অবিস্মরণীয় উত্থান নতুন প্রজন্মের জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা বলে মনে করছেন সেখানকার স্থানীয় কমিউনিটির বাংলাদেশি মানুষেরা। ২০০৬ সালে রিপালিকান দলের সমর্থন নিয়ে ছোট্ট একটি পদে তিনি নির্বাচিত হন। তারপর থেকে আবুল বি. খানকে মানুষ চিনতে শুরু করেন। ২০০৮ সালে সেখানকার সিলেক্টম্যান নির্বাচিত হন তিনি। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত পঞ্চমবারের মতো ওই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া রিপাবলিকান দলের সমর্থন নিয়ে শেতাঙ্গদের বিপুল ভোটে তিনি রকিংহাম-২০ নির্বাচনী এলাকা থেকে নিউ হ্যাম্পশায়ার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সদস্য হিসেবে চারবারের মতো দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে এক আলাপচারিতায় তার এই সফলতার গল্প শোনান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার এই পথচলা দীর্ঘদিনের। কিন্তু আমার মধ্যে দৃঢ়তা ছিল নিজ কমিউনিটির মানুষকে আমি সেবা দিব। আশপাশের লোকদের আমি যেন সাহায্য করতে পারি। তাদের জন্য আমি যেন কিছু করতে পারি, আমার স্টেটের জন্য, আমার দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টা সব সময় আমার ছিল এবং আছে। তারপর থেকে চতুর্থবারের মতো স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে কাজ করছি।’

মার্কিন রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে যাই তারা বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা প্রোপার্টি নিয়ে কাজ করে থাকি। কিন্তু আমরা কখনো লজ্জা কিংবা ভয়ে সেখানকার রাজনীতিতে জড়িত হতে চাই না। এটা গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ছোট্ট একটি জায়গায় প্রবেশ করে তারপর ধীরে ধীরে একটা অবস্থানে যাওয়া- এটা আমাদের বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এটি যে আমরা যারা বিদেশে আছি কেবল আমেরিকার জন্য নয়; বিশ্বের যে কোনো জায়গার ক্ষেত্রে এটি হতে পারে। এসব কারণে আমিও ঠিক ছোট্ট জায়গা থেকে শুরু করি, তারপর আমার পরিচিতি বাড়তে থাকে যেখানে আমি থাকি। আমার ফ্যামিলিকে চেনা শুরু করে সবাই। আমাকে চেনা শুরু করে, আমি কী চাই। যেহেতু সেখানে কোনো বাঙালি ছিল না এক কথায় আমেরিকানদের আধিপত্য, সেখানে মার্কিনিদের সন্তুষ্ট করতে হয়েছে আমাকে। নির্বাচনের আগে, ক্যাম্পেইনের সময়, নির্বাচনের দিন একটু একটু এগোনো ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য আমি বলব, বাংলাদেশিরা যেখানে যে অবস্থায় আছেন আমরা কিছু না কিছু বড় বড় ট্যাক্স প্রদান করি ওই শহরে। ওই স্টেটের স্থানীয় রাজনীতি কিংবা মার্কিন রাজনীতিতে আমাদের জড়িত হওয়া উচিত যাতে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে পারি।’ বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করে মার্কিন এই রাজনীতিবিদ বলেন, সম্প্রতি আমি ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। বিশেষ করে বরিশাল এবং পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় গিয়েছি। সেখানে যেভাবে দেখেছি যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি হয়েছে তা এক কথায় অভাবনীয়। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের পলিসির কারণে এসব অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে।’ জানা যায়, আবুল খান যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে তিনি নিউ হ্যাম্পশায়ারের সিব্রুক শহরে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রয় করেন। সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন দ্রব্য বিক্রয়ের পাশাপাশি একটি গ্যাস স্টেশনও ছিল। বাশার প্রথম নির্বাচনে অংশ নেন ২০০৫ সালে। সে বছর সিব্রুকের প্ল্যানিং বোর্ডের সদস্য নির্বাচনে চার প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে জয়লাভ করেন তিনি। এরপর ২০০৬ সালে তিনি সিব্রুকের বাজেট কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ এবং ২০১১ সালে তিনি সিব্রুক বোর্ড অব সিলেক্টম্যান পদে নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি শহরটিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পানি পরিশোধন কেন্দ্র নির্মাণে ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে ২০১২ সালের ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান পার্টির হয়ে অংশ নেন এবং নিউ হ্যাম্পশায়ারের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনেও তিনি এ পদে চতুর্থ বারের মতো নির্বাচিত হন।

আমেরিকা প্রবাসী আবুল বি. খান পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া শহরের সম্ভ্রান্ত খান পরিবারের সন্তান। জন্ম ১৯৬০ সালের ১ মার্চ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক সহকারী সচিব মাহাবুব উদ্দিন খান কাঞ্চন এবং শাহানারা বেগমের দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে বাশারই সবার বড়। ছোট বোন রোজী খান অস্ট্রেলিয়ায় এবং পরিবারের বাকি সদস্যগণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

আবুল ১৯৭৬ সালে ঢাকার মুসলিম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ১৯৭৮ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। সেখানে তিন বছর অধ্যয়নের পর ১৯৮১ সালের ১০ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সেখানেই স্থায়ী হন। ১৯৮৪ সালে আবুল বাশার পিরোজপুরের মেয়ে মর্জিয়া হুদা খানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ব্যক্তিগত জীবনে এ দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। ছেলের নাম আতিক খান ও মেয়ের নাম নুসরাত জাহান।

এই বিভাগের আরও খবর
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
এআই হ্যাকাথনে আরিফের বিশ্বজয়
এআই হ্যাকাথনে আরিফের বিশ্বজয়
ধানের আরও তিন জাত উদ্ভাবন
ধানের আরও তিন জাত উদ্ভাবন
মা-মাটি মানুষকে জানতে ৬৪ জেলা ভ্রমণ
মা-মাটি মানুষকে জানতে ৬৪ জেলা ভ্রমণ
স্বল্পব্যয়ে পুষ্টিগুণসম্পন্ন মাছের খাদ্য
স্বল্পব্যয়ে পুষ্টিগুণসম্পন্ন মাছের খাদ্য
কুমিল্লার প্রথম নারী স্কোরার লাইজু
কুমিল্লার প্রথম নারী স্কোরার লাইজু
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা