শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৩

যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ পিরোজপুরের আবুল খান

জামশেদ আলম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
যেভাবে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ পিরোজপুরের আবুল খান

আবুল বি. খান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ব্যবসায় সাফল্য পান। ধীরে ধীরে জড়িয়ে পড়েন দেশটির মূলধারার রাজনীতির সঙ্গে। নির্বাচিত হয়েছেন নিউহ্যাম্পশায়ারের স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ। সহজ ভাষায়- তিনি লোকাল এমপি। গুরুত্বপূর্ণ এই পদে রিপাবলিকান দলের হয়ে নির্বাচনী লড়াইয়ে তিনি প্রবাসী ও স্থানীয়দের বিপুল সমর্থন লাভ করেছেন। কদিন আগে এসেছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয়ে। বলেছেন তাঁর অভাবনীয় এ সাফল্যের গল্প-

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী আবুল বাশার খান। শিক্ষার্থী হিসেবে যিনি যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করে দেশটির রাজনীতিতে নিজের শক্ত অবস্থান তৈরি করেছেন কঠোর পরিশ্রম ও বুদ্ধিমত্তার ফলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে তিন বছর অধ্যয়নের পর ১৯৮১ সালের ১০ জানুয়ারি স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে যান আবুল বি. খান এবং সেখানেই স্থায়ী হন। ধীরে ধীরে স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন তিনি। মার্কিন রাজনীতিতে নিউ হ্যাম্পশায়ার অঙ্গরাজ্য বরাবরই রিপাবলিকান পার্টির দখলে। দলটির সঙ্গে তিনি জড়িয়ে পড়েন। স্থানীয় কমিউনিটির সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পর থেকে তিনি তাদের জন্য কাজ করা শুরু করেন। নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেটে তাঁর নির্বাচনী এলাকা রকিংহাম-২০ ডিস্ট্রিক্টে বিপুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। মার্কিন রাজনীতিতে তাঁর এই অবিস্মরণীয় উত্থান নতুন প্রজন্মের জন্য অনেক বড় অনুপ্রেরণা বলে মনে করছেন সেখানকার স্থানীয় কমিউনিটির বাংলাদেশি মানুষেরা। ২০০৬ সালে রিপালিকান দলের সমর্থন নিয়ে ছোট্ট একটি পদে তিনি নির্বাচিত হন। তারপর থেকে আবুল বি. খানকে মানুষ চিনতে শুরু করেন। ২০০৮ সালে সেখানকার সিলেক্টম্যান নির্বাচিত হন তিনি। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত পঞ্চমবারের মতো ওই পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া রিপাবলিকান দলের সমর্থন নিয়ে শেতাঙ্গদের বিপুল ভোটে তিনি রকিংহাম-২০ নির্বাচনী এলাকা থেকে নিউ হ্যাম্পশায়ার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসের সদস্য হিসেবে চারবারের মতো দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিন অফিসে এক আলাপচারিতায় তার এই সফলতার গল্প শোনান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমার এই পথচলা দীর্ঘদিনের। কিন্তু আমার মধ্যে দৃঢ়তা ছিল নিজ কমিউনিটির মানুষকে আমি সেবা দিব। আশপাশের লোকদের আমি যেন সাহায্য করতে পারি। তাদের জন্য আমি যেন কিছু করতে পারি, আমার স্টেটের জন্য, আমার দেশের জন্য কিছু করার চেষ্টা সব সময় আমার ছিল এবং আছে। তারপর থেকে চতুর্থবারের মতো স্টেট রিপ্রেজেনটেটিভ হিসেবে কাজ করছি।’

মার্কিন রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে যাই তারা বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য কিংবা প্রোপার্টি নিয়ে কাজ করে থাকি। কিন্তু আমরা কখনো লজ্জা কিংবা ভয়ে সেখানকার রাজনীতিতে জড়িত হতে চাই না। এটা গুরুত্বপূর্ণ স্থানীয় কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ছোট্ট একটি জায়গায় প্রবেশ করে তারপর ধীরে ধীরে একটা অবস্থানে যাওয়া- এটা আমাদের বাংলাদেশের জন্য এবং বাংলাদেশিদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এটি যে আমরা যারা বিদেশে আছি কেবল আমেরিকার জন্য নয়; বিশ্বের যে কোনো জায়গার ক্ষেত্রে এটি হতে পারে। এসব কারণে আমিও ঠিক ছোট্ট জায়গা থেকে শুরু করি, তারপর আমার পরিচিতি বাড়তে থাকে যেখানে আমি থাকি। আমার ফ্যামিলিকে চেনা শুরু করে সবাই। আমাকে চেনা শুরু করে, আমি কী চাই। যেহেতু সেখানে কোনো বাঙালি ছিল না এক কথায় আমেরিকানদের আধিপত্য, সেখানে মার্কিনিদের সন্তুষ্ট করতে হয়েছে আমাকে। নির্বাচনের আগে, ক্যাম্পেইনের সময়, নির্বাচনের দিন একটু একটু এগোনো ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এ জন্য আমি বলব, বাংলাদেশিরা যেখানে যে অবস্থায় আছেন আমরা কিছু না কিছু বড় বড় ট্যাক্স প্রদান করি ওই শহরে। ওই স্টেটের স্থানীয় রাজনীতি কিংবা মার্কিন রাজনীতিতে আমাদের জড়িত হওয়া উচিত যাতে আমাদের দেশকে এগিয়ে নিতে পারি।’ বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করে মার্কিন এই রাজনীতিবিদ বলেন, সম্প্রতি আমি ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। বিশেষ করে বরিশাল এবং পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় গিয়েছি। সেখানে যেভাবে দেখেছি যাতায়াত ব্যবস্থা এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নতি হয়েছে তা এক কথায় অভাবনীয়। বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের পলিসির কারণে এসব অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে।’ জানা যায়, আবুল খান যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ক্ষুদ্র ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে তিনি নিউ হ্যাম্পশায়ারের সিব্রুক শহরে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ক্রয় করেন। সেখানে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন দ্রব্য বিক্রয়ের পাশাপাশি একটি গ্যাস স্টেশনও ছিল। বাশার প্রথম নির্বাচনে অংশ নেন ২০০৫ সালে। সে বছর সিব্রুকের প্ল্যানিং বোর্ডের সদস্য নির্বাচনে চার প্রতিদ্বন্দ্বীকে হারিয়ে জয়লাভ করেন তিনি। এরপর ২০০৬ সালে তিনি সিব্রুকের বাজেট কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ এবং ২০১১ সালে তিনি সিব্রুক বোর্ড অব সিলেক্টম্যান পদে নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি শহরটিতে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও পানি পরিশোধন কেন্দ্র নির্মাণে ভূমিকা রাখেন। পরবর্তীতে ২০১২ সালের ৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি রিপাবলিকান পার্টির হয়ে অংশ নেন এবং নিউ হ্যাম্পশায়ারের হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের সদস্য নির্বাচিত হন। সর্বশেষ ২০২০ সালের ৩ নভেম্বরের নির্বাচনেও তিনি এ পদে চতুর্থ বারের মতো নির্বাচিত হন।

আমেরিকা প্রবাসী আবুল বি. খান পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়া শহরের সম্ভ্রান্ত খান পরিবারের সন্তান। জন্ম ১৯৬০ সালের ১ মার্চ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাবেক সহকারী সচিব মাহাবুব উদ্দিন খান কাঞ্চন এবং শাহানারা বেগমের দুই ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে বাশারই সবার বড়। ছোট বোন রোজী খান অস্ট্রেলিয়ায় এবং পরিবারের বাকি সদস্যগণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন।

আবুল ১৯৭৬ সালে ঢাকার মুসলিম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। এরপর ১৯৭৮ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন। সেখানে তিন বছর অধ্যয়নের পর ১৯৮১ সালের ১০ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে সেখানেই স্থায়ী হন। ১৯৮৪ সালে আবুল বাশার পিরোজপুরের মেয়ে মর্জিয়া হুদা খানের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ব্যক্তিগত জীবনে এ দম্পতির এক ছেলে ও এক মেয়ে আছে। ছেলের নাম আতিক খান ও মেয়ের নাম নুসরাত জাহান।

এই বিভাগের আরও খবর
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
নন্দিত নগরী বেইজিং
নন্দিত নগরী বেইজিং
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
পেনশনের টাকায় শিশুদের স্বপ্নভূমি
পেনশনের টাকায় শিশুদের স্বপ্নভূমি
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
নিরাপদ বৃদ্ধাশ্রমে অন্য জীবন
নিরাপদ বৃদ্ধাশ্রমে অন্য জীবন
ঐতিহ্যবাহী আমবাড়ী হাট
ঐতিহ্যবাহী আমবাড়ী হাট
শেকড় প্রযুক্তিতে বাজিমাত
শেকড় প্রযুক্তিতে বাজিমাত
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
চাকরি ছেড়ে সফল উদ্যোক্তা
কফিশপে বইয়ের মেলা
কফিশপে বইয়ের মেলা
অন্যরকম পাখির বাড়ি
অন্যরকম পাখির বাড়ি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের ৩১ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১
সারাদেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৩১

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার
‘পোশাক বিতর্কে’ দেশ ছাড়লেন পাকিস্তানি টিকটকার

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে আ. লীগের ৬ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে
মোবাইল দিয়েই প্রফেশনাল ছবি তুলবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার
দৌলতপুরে নিজ বাড়ি থেকে মা-শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
জয়পুরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি
জার্মানিতে যেসব বিষয়ে পড়লে পাবেন চাকরি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজধানীর তিলপাপাড়ায় অসহায় পরিবারকে সহায়তা দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার
চালিতাতলী হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাসহ ৬ জন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়
ডিজিটালেই ভবিষ্যৎ: নতুন উচ্চতায় নিউইয়র্ক টাইমসের আয়

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড
গুমের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি
গাজায় গিয়ে যে ভয়াবহ ধ্বংসযজ্ঞ দেখল বিবিসি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা