শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৭, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

কীভাবে এল রক্তের গ্রুপ?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে এল রক্তের গ্রুপ?

রক্তের গ্রুপ হল রক্তের লোহিত কণিকায় অ্যান্টিজেনের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি। এটি বংশগতভাবে নির্দিষ্ট করা থাকে। অ্যান্টিজেনের উপস্থিতির ওপর নির্ভর করে রক্তের বিভিন্ন ধরনের গ্রুপিং সিস্টেম করা হয়েছে।

রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতি প্রথম আবিষ্কার করেন অস্ট্রিয়ান শরীরতত্ত্ববিদ কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার। তখন তিনি ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজিকাল-অ্যানাটমিক্যাল ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলেন। ১৯০০ সালের দিকে, টেস্টটিউবে ভিন্ন ভিন্ন মানুষের রক্ত একত্রে মিশ্রিত করে তিনি খেয়াল করলেন, রক্ত জমাট বেঁধে যাচ্ছে। শুধু মানুষই নয়, মানুষের রক্তের সাথে অন্য প্রাণীর রক্ত মেশালেও একই ব্যাপার ঘটে।

এ বিষয়ে তিনি লেখেন- 
‘সুস্থ মানুষের রক্ত থেকে নেওয়া সিরাম কেবল অন্য প্রাণীর রক্তকেই জমাট বাঁধিয়ে দেয়, তা নয়। অন্য ব্যক্তির রক্তও জমাট বাঁধিয়ে দেয়। প্রতিটা মানুষ জন্মগতভাবে আলাদা হওয়ার কারণে এমনটা হয়, নাকি কোনো ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে হয়, তা খতিয়ে দেখার দরকার।’

পরের বছর, তিনি খেয়াল করেন, একজন নির্দিষ্ট ব্যক্তির রক্ত কেবল নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির রক্ত জমাট বাঁধাচ্ছে।

এই পর্যবেক্ষণের উপর ভিত্তি করে তিনি মানুষের রক্তকে- A, B এবং C নামে তিনটা গ্রুপে ভাগ করেন। তিনি দেখান, A গ্রুপের রক্ত B গ্রুপের রক্ত জমাট বাঁধিয়ে ফেলে। কিন্তু A গ্রুপের রক্ত একই গ্রুপের অন্য ব্যক্তির রক্ত জমাট বাঁধায় না। একইভাবে B গ্রুপের রক্ত A গ্রুপের রক্ত জমাট বাঁধায়।

C গ্রুপ খানিকটা আলাদা। A ও B- উভয় গ্রুপের রক্তই C গ্রুপের রক্ত জমাট বাঁধায়। এটাই ছিল ল্যান্ডস্টেইনারের আবিষ্কৃত রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতি। এই আবিষ্কারের জন্যে ১৯৩০ সালে মেডিসিনে নোবেলটা তার ঝুলিতেই ওঠে।

পরে C গ্রুপের নাম জার্মান অনা (Ohne) শব্দের প্রথম বর্ণ অনুসারে O রাখা হয়।

জার্মান অনা (Ohne) মানে ‘কিছুই নয়’ কিংবা ‘শূন্য’। এরপর ল্যান্ডস্টেইনারের দুই ছাত্র আদ্রিয়ানো স্টারলি এবং আলফ্রেড ফন ডেকাস্টেলো চতুর্থ আরেকটি রক্তের গ্রুপ আবিষ্কার করেন। তারা এর কোনো নাম দেননি। তাদের মতে, এই গ্রুপ কোনো নির্দিষ্ট ধরনের রক্তের গ্রুপের মধ্যে পড়ে না। আরও পরে এর নাম রাখা হয় AB। 

১৯০৭ সালে, চেক সেরোলজিস্ট জান জানস্কি সর্বপ্রথম মানুষের রক্তের চারটা ধরণ শনাক্ত করেন। স্থানীয় একটা জার্নালে প্রকাশিত হওয়া একটা গবেষণাপত্রে তিনি রোমান হরফ I, II, III ও IV দিয়ে চার ধরনের রক্তকে নির্দেশ করেন। এখানে I, II, III ও IV যথাক্রমে  ল্যান্ডস্টেইনারের  O, A, B, এবং AB-কে নির্দেশ করছে। 

১৯১০ সালে আমেরিকান শরীরতত্ত্ববিদ উইলিয়াম এল মস প্রায় জানস্কি’র একই উপায়ে রক্তের শ্রেণীকরণ করেন। ভদ্রলোক জানস্কি’র পরিচিত ছিলেন না। কিন্তু তার শ্রেণীকরণে জানস্কির IV এবং I উল্টে I এবং IV হয়ে গেছে। এখানেই বাঁধে বিপত্তি। রক্তের দুটো ভিন্ন শ্রেণিকরণ তৈরি সংশয়। মসের পদ্ধতি ব্যবহৃত হয় ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং যুক্তরাষ্ট্রে। অন্যদিকে জানস্কি’র পদ্ধতি প্রচলিত হয়ইউরোপের দেশগুলোতে আর পাশাপাশি আমেরিকার কিছু দেশে। 

রক্তের শ্রেণিকরণ করার উদ্দেশ্য ছিল পৃথিবীজুড়ে চিকিৎসা শাস্ত্রে একটা শৃঙ্খলা আনা। কিন্তু এখানে শৃঙ্খলার পরিবর্তে উল্টে তৈরি হল বিশৃঙ্খলা। ১৯২১ সালে সংশয় দূর করতে এগিয়ে আসে আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ইমিউনোলজিস্ট, সোসাইটি অব আমেরিকান ব্যাকটিরিওলজিস্ট এবং অ্যাসোসিয়েশন অব প্যাথলজিস্ট এবং ব্যাকটিরিওলজিস্ট- নামের তিন সংগঠন। জানস্কি’র পদ্ধতিটাকেই প্রাধান্য দেবার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। তারপরেও সমস্যা রয়ে গেল। যেসব দেশে মসের পদ্ধতি প্রচলিত, তারা জানস্কি’র পদ্ধতি অনুসরণ করেনি।

ছয় বছর পর ল্যান্ডস্টেইনার, জানস্কি আর মসের পদ্ধতির পরিবর্তে  O, A, B, এবং AB ব্যবহার করার প্রস্তাব করেন। কিন্তু সমস্যা তৈরি হয় O গ্রুপ নিয়ে। আগেই বলেছি, এই গ্রুপের নামকরণ করেছিলেন ল্যান্ডস্টেইনার নিজেই। কিন্তু এই নাম দিয়ে আসলে কি ‘শূন্য সংখ্যা’ নাকি ‘কিছুই না’ বোঝানো হচ্ছে সেটা পরিষ্কার ছিল না। ১৯২৮ সালে দ্য পারমানেন্ট কমিশন অন বায়োলজিক্যাল স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন ল্যান্ডস্টেইনারের প্রস্তাব অনুযায়ী জানস্কি’র I, II, III, IV কে 0, A, B, AB আর মসের IV, III, II, I-কে O, A, B, AB দিয়ে প্রতিস্থাপন করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই শ্রেণিকরণ পুরো বিশ্বে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করে। 

১৯২৮ সালে ল্যান্ডস্টেইনার এবং ফিলিপ লেভিন একসঙ্গে, এমএন সিস্টেম, পিএন সিস্টেম নামে আরও দুটো রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতির প্রচলন করেন। সেপ্টেম্বর ২০২২ অবধি, তেতাল্লিশ রকমের রক্ত গ্রুপিং পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে। সবগুলোর মধ্যে ল্যান্ডস্টেইনারের এবিও (ABO) ব্লাড গ্রুপিং সিস্টেমই সবচাইতে বেশি প্রচলিত। 

মানুষের রক্তের লোহিত রক্তকণিকা কোষের পর্দায় থাকে বিভিন্ন রকম শর্করা। এই শর্করাগুলোই মূলত অ্যান্টিজেন হিসেবে কাজ করে। আর এই অ্যান্টিজেনের ধরনের উপর ভিত্তি করেই ব্লাড গ্রুপিং সিস্টেম কাজ করে। 

ABO ব্লাড গ্রুপিং সিস্টেমের পেছনেও আছে লোহিত রক্তকণিকায় থাকা এরকম তিন ধরনের শর্করা অণু। প্রতিটার গঠনেই বিভিন্ন মনোস্যাকারাইড জোড়া লেগে তৈরি হওয়া স্যুগার চেইন থাকে। ভিন্ন ভিন্ন রক্তের গ্রুপে স্যুগার চেইনের শুরুতে থাকা মনোস্যাকারাইড গ্রুপটা ভিন্নরকম। A গ্রুপের স্যুগার চেইন এর শুরুতে থাকে এন-এসিটাইলগাল্যাক্টোসামিন (N-acetylgalactosamine-GalNAc)। B গ্রুপে সেটা গ্যালাক্টোজ  (Galactose-Gal)। অন্যদিকে O গ্রুপের ক্ষেত্রে স্যুগার চেইনের শুরুতে কিছুই থাকে না। আর যাদের রক্তের গ্রুপ AB, তাদের রক্তে টাইপ A এবং টাইপ B উভয় রকমেরই স্যুগার চেইন থাকে।

প্রশ্ন হল, ভিন্নভিন্ন রক্তের গ্রুপের স্যুগার চেইনের প্রথম গ্রুপটা ভিন্ন হওয়ার কারণ কি? এর পেছনে আছে একটা এনজাইম এর কারসাজি। এর নাম গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ। লোহিত রক্ত কনিকার স্যুগার চেইনের মাথায় মনোস্যাকারাইড যুক্ত করার কাজটা করে এই এনজাইম। এই এনজাইম তৈরি হয় নির্দিষ্ট কিছু জিন থেকে। গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ এনজাইম তৈরির জিনের অবস্থান মানুষের ৯ নং ক্রোমোজোমে। এই জিনের তিনটা ভিন্ন ভিন্ন ধরণ রয়েছে- A, B, O।

রক্তের গ্রুপিং নির্ভর করে মূলত গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ এনজাইম এর জন্যে দায়ী জিনগুলোর ওপর। কার রক্তের গ্রুপ কী হবে সেটা নির্ভর করছে ব্যক্তির ক্রোমোজোমে উপস্থিত গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ এনজাইমের জিনের ধরনের ওপর। জিনের ধরনই ঠিক করে দেয় এই এনজাইম লোহিত রক্তকণিকার স্যুগার চেইনে কোন শর্করা যোগ করবে। 

আগেই বলেছি, O গ্রুপের রক্তে স্যুগার চেইন এর শুরুতে কিছুই থাকে না। তাহলে কি এই গ্রুপের ব্যক্তির দেহে গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ এনজাইম থাকে না? 

বিষয়টা মোটেও তা নয়। এদের শরীরেও এই এনজাইম তৈরি হয়। সমস্যাটা মূলত এনজাইম তৈরির জিনে। বিবর্তনের ধারায় এদের গ্লাইকোসাইলট্রান্সফারেজ এনজাইম তৈরির জিনে মিউটেশন ঘটেছে। ফলে এনজাইমের গঠন পরিবর্তিত হয়ে যায়। যে কারণে এনজাইমটা ঠিকঠাক মতন কাজ করতে পারে না। তথ্যসূত্র: এনসিবিআই

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
বিশ্বে প্রথমবার দুই রোবটের বক্সিং ম্যাচ
চাঁদের সৃষ্টি কি পৃথিবীর হাত ধরে?
চাঁদের সৃষ্টি কি পৃথিবীর হাত ধরে?
৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার
৩৫ বছরে হাবলের নতুন মহাজাগতিক উপহার
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
১০০ বছর পর দেখা মিললো রহস্যময় কলোসাল স্কুইডের
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
মানুষের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দৌড়াল ম্যারাথনে রোবট
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
ভূমিকম্পের আড়ালে গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা? নতুন গবেষণায় উদ্বেগ
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
দূর গ্রহে জীবনের সম্ভাব্য চিহ্ন পেলেন বিজ্ঞানীরা
যুক্তরাষ্ট্রে ৫ কোটি বছর আগের পাখির পায়ের ছাপ আবিষ্কার
যুক্তরাষ্ট্রে ৫ কোটি বছর আগের পাখির পায়ের ছাপ আবিষ্কার
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ঠেকাতে সূর্যের আলো কমাতে চায় যুক্তরাজ্য, উদ্বিগ্ন বিজ্ঞানীরা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ঠেকাতে সূর্যের আলো কমাতে চায় যুক্তরাজ্য, উদ্বিগ্ন বিজ্ঞানীরা
জ্বলজ্বলে এক তারা খুলে দিল মহাকাশের অদৃশ্য পর্দা
জ্বলজ্বলে এক তারা খুলে দিল মহাকাশের অদৃশ্য পর্দা
কার্বন কমাতে যেভাবে সমুদ্রকে কাজে লাগাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা
কার্বন কমাতে যেভাবে সমুদ্রকে কাজে লাগাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা
দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে