শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার কারণ

ব্রিটিশ এয়ার ওয়েজের একজন ক্রু হিসেবে চাকরি করতেন শিশুপল্লী প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। চাকরির সুবাদে একদিন ফ্লাইট বিরতির সময় বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থান নেন। সেসময় তিনি ঢাকার ফার্মগেট ইন্দিরা রোডে অবস্থিত ফ্যামিলি ফর চিলড্রেন নামের একটি আশ্রয় কেন্দ্রে যান। সেখানে বসে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার সময় একটি হৃদয় বিদারক দৃশ্য দেখতে পান। দেখেন এক মা তার শিশু সন্তানটিকে ওই কেন্দ্রে ভর্তি করে রেখে নিজের কাজে যাচ্ছেন। আর ওই সময় শিশুটির মা কান্নায় ভেঙে পড়েন। শিশু সন্তানটিকে যেন ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছে তার। তখন ওই শিশু সন্তান ও মায়ের কান্না দেখে ব্রিটিশ এই নাগরিক খুব কষ্ট পান। মনে মনে উদ্বুদ্ধ হন একটি শিশু আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার। দেশে ফিরে নিজের বান্ধবীদের সঙ্গে বিষয়টি আলোচনা করেন। তারপর ১৯৮১ সালের দিকে বাংলাদেশে এসে ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেন। এরপর শ্রীপুরের তেলিহাটির টেংরা এলাকায় শিশুপল্লী প্লাস গড়ে তোলেন।

পেয়েছেন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব

ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশের অসহায় নির্যাতিত মা ও সন্তানকে আশ্রয়, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসনের কাজ করছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন সমাজসেবায় অনন্য ভূমিকা রেখে চলা এই মানুষটি। বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের শীর্ষ গণমাধ্যমগুলোয় তার কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব আখ্যা দিয়েছে তাকে। বাংলাদেশে তিন দশকে প্যাট্রিসিয়া অসংখ্য নারীকে তাদের সন্তানসহ পুনর্বাসন করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত প্যাট্রিসিয়া বাংলাদেশের মানুষ ও সংস্কৃতিকেই আপন করে নিয়েছেন। শ্রীপুরের শিশুপল্লী প্লাসেই তিনি নিজ হাতে খাবার তৈরি করেন। এখানে তার সময় কাটে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলাধুলা করে এবং সব সময়ের সঙ্গী ‘এভরি’ নামের সুদর্শন এক কুকুরের সঙ্গে। উন্নত দেশে, সুখকর জীবন ছেড়ে বাংলাদেশের অসহায় মা, সন্তানদের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করে প্যাট্রিসিয়া কার সত্যিই অনন্য নজির স্থাপন করেছেন।

মা ও সন্তানকে আশ্রয়, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসিত করেন

গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা এলাকায় ৫১ বিঘা জমির ওপর সম্পূর্ণ বেসরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়েছে অসহায় শিশু ও মায়ের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘শিশুপল্লী প্লাস’। ১৯৮৯ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই শিশুপল্লী প্লাস উদ্বোধন করেন। সম্পূর্ণ বিনাখরচে সমাজের অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও তাদের মায়ের আশ্রয় হয় এখানে। সবুজে ঘেরা এই আশ্রয় কেন্দ্রের আশ্রিত মা ও শিশুরা খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও আবাসের নিশ্চয়তা পেয়ে থাকে। শিশুপল্লীতে বর্তমানে ৩১১ জন শিশু ও ১৫০ জন মা রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৫৪ জন মেয়ে ও ১৫৭ জন ছেলে। শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫২ জন শিশু এবং ৯০০ মাকে আশ্রয় দিয়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আর এসব শিশু ও মাকে দেখাশোনার জন্য ১৩৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন শিশুপল্লীতে।

৫১ বিঘার এই শিশুপল্লী প্লাসের চারপাশ সবুজে ঘেরা শত শত বৃক্ষাদি দিয়ে আচ্ছাদিত। কমপক্ষে ৪০ জাতের ফল ও ৫০ জাতের ফুল গাছ আছে এর মাঝে। এই কেন্দ্রের সীমানার ভিতরে শিশু ও তাদের মায়ের থাকার জন্য বয়স অনুযায়ী আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। এক তলার ৬টি আবাসন ভবন রয়েছে। প্রতি কক্ষে দুপাশ সারি সারি কক্ষে থাকেন আশ্রিত এসব শিশু ও মা। এখানে একটি প্রাথমিক ও প্রি-প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বিদ্যালয়টি সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পরিচালিত হয়। আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রিত শিশু ও মাকে বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলারও শিক্ষা দেওয়া হয়। এখানে রুটিন অনুযায়ী খাবার প্রদান করা হয়। চিকিৎসার জন্য রয়েছে একটি ক্লিনিক। সেখানে একজন মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট, দুজন প্যারামেডিকেল চিকিৎসক, দুজন সেবিকা রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনে নিজেদের গাড়ি করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদরে নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। বিনোদনের জন্য রয়েছে টিভিরুম, কমনরুম এবং পত্রপত্রিকা ও বই-পুস্তক পড়ার সুবিধাও। আশ্রিত শিশু ও মায়েদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ১৪৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। শিশুপল্লী প্লাস কেন্দ্রের মূল ফটক দিয়ে ঢুকতেই হাতের বামে পড়বে খেলার মাঠ। তাদের রয়েছে মেয়েদের একটি ক্রিকেট দলও। এখানে আশ্রিত অনেক শিশুই বর্তমানে সমাজে বিভিন্ন কর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। যেসব শিশুর মা ও বাবা কেউ নেই এখানে তাদের বড় করে নিজস্ব খরচে বিয়ের ব্যবস্থাও করা হয়। শিশুপল্লীতে নিজস্বভাবে কাগজ তৈরি করা হয়। কাগজগুলো বেশিরভাগই বোর্ড। যা দিয়ে ভিজিটিং কার্ড, দাওয়াত কার্ড, ঈদ কার্ড বানিয়ে বাজারে বিক্রিও করা হয়। এখানে একটি প্রিন্টিং প্রেসও রয়েছে। আর ওই কাগজ তৈরির কাজে আশ্রয় কেন্দ্রের বাইরে থেকে ৫০ জন নারী এসে কাজ করছেন। শিশুপল্লীর ভিতরে মায়েদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে গার্মেন্ট, টেইলারিং, বিউটি পার্লার, হ্যান্ডমেড পেপার, মোমবাতি, গামছা ও মুড়ি, মোয়া বানানোর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হাউসকিপিংসহ নানা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। শিশুদের জন্য রয়েছে নাচ, গান, আর্ট শিক্ষারও ব্যবস্থা। রয়েছে একটি সুইমিং পুল। যা দিয়ে শিশুদের সাঁতার শেখানোর কাজে ব্যবহার হয়। একটি গরুর খামার, সবজি খামার ও মাছ চাষের ব্যবস্থা রয়েছে। ছেলেমেয়েদের মক্তবের শিক্ষা দেওয়া হয় ভিতরে থাকা মসজিদ থেকে। অন্য ধর্মের প্রার্থনালয় না থাকলেও পালিত হয় প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলো। আশ্রয়কেন্দ্রে শ্রীপুর ভিলেজ ট্রেড নামের একটি কক্ষ রয়েছে। একটি প্রশাসনিক ভবন, মিনি শিশুপার্ক, বেবি হাউস ও মাঝখানে একটি ওয়াটার টাওয়ারও রয়েছে। খেলার জন্য টেবিল টেনিস ও বাস্কেট বল খেলার মাঠও আছে। সকালের নাস্তার পর ১০টায় টিফিন, দুপুরে খাবার, ৫টায় আবার টিফিন ও রাতে রয়েছে রাতের খাবারের ব্যবস্থা। এখানে আশ্রিত শিশুদের ২৫ ডিসেম্বর জন্মদিন পালন করা হয়। বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, স্বামী পরিত্যক্তা বা স্বামী নিরুদ্দেশ, স্বামী গুরুতর প্রতিবন্ধী, অবিবাহিত বা নির্যাতনের ফলে অনাকাক্সিক্ষত সন্তানের মা ভর্তির যোগ্যতা রাখে। সন্তানের সংখ্যার ক্ষেত্রে নেই কোনো বাধা নিষেধ। পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং নিয়মিত ধর্মীয় ইবাদত পালন করতে হবে। ধূমপান, জর্দা, পান, গুল, চা ইত্যাদি পান করা যাবে না।

শিশুপল্লী প্লাস নামক সেবামূলক সংস্থাটি বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত দুস্থ মা ও শিশুদের উন্নয়নে কাজ করে আসছে। সংস্থাটি মা ও শিশুদের সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৫ বছর প্রাতিষ্ঠানিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একজন দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে এবং সমাজে পুনর্বাসিত হতে সহায়তা করে থাকে। এখানে রয়েছে পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা। প্রয়োজনীয় পোশাক ও স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থানও রয়েছে। সাধারণত এখানে সুবিধাভোগী মা ও শিশুরাই দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই সংস্থার প্রচারে কাজ করেন। তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বেসরকারি এনজিওর বিভিন্ন সেমিনারেও সংস্থাটির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পুনর্বাসন কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। তিনি ১৯৮৯ সালে গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুর দিকে কয়েকজন শিশু ও মাকে নিয়ে যাত্রা করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিষ্ঠাতা প্যাট্রিসিয়া কার দীর্ঘ সময় অবিবাহিত জীবন কাটানোর পর ১৯৯৮ সালে ব্রিটিশ নাগরিক ডেরেক পারমার নামের একজনকে বিয়ে করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি প্রতিষ্ঠা থেকেই এখানে আছি। দীর্ঘ সময়ে অনেক শিশু ও তাদের মাকে এখানে আশ্রয় দিয়ে আত্মোন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালনের ব্যবস্থা রয়েছে। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা হয়ে ময়মনসিংহ রোডের মাওনা চৌরাস্তার পরেই এমসি বাজার। সেখান থেকে সোজা পূর্বদিকে ৪ কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে শিশুপল্লী প্লাস। টঙ্গীতে তাদের আরও একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৫৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
জজের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, দুই শতাধিক বাস ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক