শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার কারণ

ব্রিটিশ এয়ার ওয়েজের একজন ক্রু হিসেবে চাকরি করতেন শিশুপল্লী প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। চাকরির সুবাদে একদিন ফ্লাইট বিরতির সময় বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থান নেন। সেসময় তিনি ঢাকার ফার্মগেট ইন্দিরা রোডে অবস্থিত ফ্যামিলি ফর চিলড্রেন নামের একটি আশ্রয় কেন্দ্রে যান। সেখানে বসে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার সময় একটি হৃদয় বিদারক দৃশ্য দেখতে পান। দেখেন এক মা তার শিশু সন্তানটিকে ওই কেন্দ্রে ভর্তি করে রেখে নিজের কাজে যাচ্ছেন। আর ওই সময় শিশুটির মা কান্নায় ভেঙে পড়েন। শিশু সন্তানটিকে যেন ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছে তার। তখন ওই শিশু সন্তান ও মায়ের কান্না দেখে ব্রিটিশ এই নাগরিক খুব কষ্ট পান। মনে মনে উদ্বুদ্ধ হন একটি শিশু আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার। দেশে ফিরে নিজের বান্ধবীদের সঙ্গে বিষয়টি আলোচনা করেন। তারপর ১৯৮১ সালের দিকে বাংলাদেশে এসে ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেন। এরপর শ্রীপুরের তেলিহাটির টেংরা এলাকায় শিশুপল্লী প্লাস গড়ে তোলেন।

পেয়েছেন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব

ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশের অসহায় নির্যাতিত মা ও সন্তানকে আশ্রয়, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসনের কাজ করছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন সমাজসেবায় অনন্য ভূমিকা রেখে চলা এই মানুষটি। বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের শীর্ষ গণমাধ্যমগুলোয় তার কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব আখ্যা দিয়েছে তাকে। বাংলাদেশে তিন দশকে প্যাট্রিসিয়া অসংখ্য নারীকে তাদের সন্তানসহ পুনর্বাসন করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত প্যাট্রিসিয়া বাংলাদেশের মানুষ ও সংস্কৃতিকেই আপন করে নিয়েছেন। শ্রীপুরের শিশুপল্লী প্লাসেই তিনি নিজ হাতে খাবার তৈরি করেন। এখানে তার সময় কাটে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলাধুলা করে এবং সব সময়ের সঙ্গী ‘এভরি’ নামের সুদর্শন এক কুকুরের সঙ্গে। উন্নত দেশে, সুখকর জীবন ছেড়ে বাংলাদেশের অসহায় মা, সন্তানদের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করে প্যাট্রিসিয়া কার সত্যিই অনন্য নজির স্থাপন করেছেন।

মা ও সন্তানকে আশ্রয়, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসিত করেন

গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা এলাকায় ৫১ বিঘা জমির ওপর সম্পূর্ণ বেসরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়েছে অসহায় শিশু ও মায়ের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘শিশুপল্লী প্লাস’। ১৯৮৯ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই শিশুপল্লী প্লাস উদ্বোধন করেন। সম্পূর্ণ বিনাখরচে সমাজের অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও তাদের মায়ের আশ্রয় হয় এখানে। সবুজে ঘেরা এই আশ্রয় কেন্দ্রের আশ্রিত মা ও শিশুরা খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও আবাসের নিশ্চয়তা পেয়ে থাকে। শিশুপল্লীতে বর্তমানে ৩১১ জন শিশু ও ১৫০ জন মা রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৫৪ জন মেয়ে ও ১৫৭ জন ছেলে। শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫২ জন শিশু এবং ৯০০ মাকে আশ্রয় দিয়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আর এসব শিশু ও মাকে দেখাশোনার জন্য ১৩৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন শিশুপল্লীতে।

৫১ বিঘার এই শিশুপল্লী প্লাসের চারপাশ সবুজে ঘেরা শত শত বৃক্ষাদি দিয়ে আচ্ছাদিত। কমপক্ষে ৪০ জাতের ফল ও ৫০ জাতের ফুল গাছ আছে এর মাঝে। এই কেন্দ্রের সীমানার ভিতরে শিশু ও তাদের মায়ের থাকার জন্য বয়স অনুযায়ী আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। এক তলার ৬টি আবাসন ভবন রয়েছে। প্রতি কক্ষে দুপাশ সারি সারি কক্ষে থাকেন আশ্রিত এসব শিশু ও মা। এখানে একটি প্রাথমিক ও প্রি-প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বিদ্যালয়টি সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পরিচালিত হয়। আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রিত শিশু ও মাকে বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলারও শিক্ষা দেওয়া হয়। এখানে রুটিন অনুযায়ী খাবার প্রদান করা হয়। চিকিৎসার জন্য রয়েছে একটি ক্লিনিক। সেখানে একজন মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট, দুজন প্যারামেডিকেল চিকিৎসক, দুজন সেবিকা রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনে নিজেদের গাড়ি করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদরে নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। বিনোদনের জন্য রয়েছে টিভিরুম, কমনরুম এবং পত্রপত্রিকা ও বই-পুস্তক পড়ার সুবিধাও। আশ্রিত শিশু ও মায়েদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ১৪৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। শিশুপল্লী প্লাস কেন্দ্রের মূল ফটক দিয়ে ঢুকতেই হাতের বামে পড়বে খেলার মাঠ। তাদের রয়েছে মেয়েদের একটি ক্রিকেট দলও। এখানে আশ্রিত অনেক শিশুই বর্তমানে সমাজে বিভিন্ন কর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। যেসব শিশুর মা ও বাবা কেউ নেই এখানে তাদের বড় করে নিজস্ব খরচে বিয়ের ব্যবস্থাও করা হয়। শিশুপল্লীতে নিজস্বভাবে কাগজ তৈরি করা হয়। কাগজগুলো বেশিরভাগই বোর্ড। যা দিয়ে ভিজিটিং কার্ড, দাওয়াত কার্ড, ঈদ কার্ড বানিয়ে বাজারে বিক্রিও করা হয়। এখানে একটি প্রিন্টিং প্রেসও রয়েছে। আর ওই কাগজ তৈরির কাজে আশ্রয় কেন্দ্রের বাইরে থেকে ৫০ জন নারী এসে কাজ করছেন। শিশুপল্লীর ভিতরে মায়েদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে গার্মেন্ট, টেইলারিং, বিউটি পার্লার, হ্যান্ডমেড পেপার, মোমবাতি, গামছা ও মুড়ি, মোয়া বানানোর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হাউসকিপিংসহ নানা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। শিশুদের জন্য রয়েছে নাচ, গান, আর্ট শিক্ষারও ব্যবস্থা। রয়েছে একটি সুইমিং পুল। যা দিয়ে শিশুদের সাঁতার শেখানোর কাজে ব্যবহার হয়। একটি গরুর খামার, সবজি খামার ও মাছ চাষের ব্যবস্থা রয়েছে। ছেলেমেয়েদের মক্তবের শিক্ষা দেওয়া হয় ভিতরে থাকা মসজিদ থেকে। অন্য ধর্মের প্রার্থনালয় না থাকলেও পালিত হয় প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলো। আশ্রয়কেন্দ্রে শ্রীপুর ভিলেজ ট্রেড নামের একটি কক্ষ রয়েছে। একটি প্রশাসনিক ভবন, মিনি শিশুপার্ক, বেবি হাউস ও মাঝখানে একটি ওয়াটার টাওয়ারও রয়েছে। খেলার জন্য টেবিল টেনিস ও বাস্কেট বল খেলার মাঠও আছে। সকালের নাস্তার পর ১০টায় টিফিন, দুপুরে খাবার, ৫টায় আবার টিফিন ও রাতে রয়েছে রাতের খাবারের ব্যবস্থা। এখানে আশ্রিত শিশুদের ২৫ ডিসেম্বর জন্মদিন পালন করা হয়। বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, স্বামী পরিত্যক্তা বা স্বামী নিরুদ্দেশ, স্বামী গুরুতর প্রতিবন্ধী, অবিবাহিত বা নির্যাতনের ফলে অনাকাক্সিক্ষত সন্তানের মা ভর্তির যোগ্যতা রাখে। সন্তানের সংখ্যার ক্ষেত্রে নেই কোনো বাধা নিষেধ। পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং নিয়মিত ধর্মীয় ইবাদত পালন করতে হবে। ধূমপান, জর্দা, পান, গুল, চা ইত্যাদি পান করা যাবে না।

শিশুপল্লী প্লাস নামক সেবামূলক সংস্থাটি বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত দুস্থ মা ও শিশুদের উন্নয়নে কাজ করে আসছে। সংস্থাটি মা ও শিশুদের সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৫ বছর প্রাতিষ্ঠানিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একজন দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে এবং সমাজে পুনর্বাসিত হতে সহায়তা করে থাকে। এখানে রয়েছে পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা। প্রয়োজনীয় পোশাক ও স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থানও রয়েছে। সাধারণত এখানে সুবিধাভোগী মা ও শিশুরাই দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই সংস্থার প্রচারে কাজ করেন। তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বেসরকারি এনজিওর বিভিন্ন সেমিনারেও সংস্থাটির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পুনর্বাসন কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। তিনি ১৯৮৯ সালে গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুর দিকে কয়েকজন শিশু ও মাকে নিয়ে যাত্রা করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিষ্ঠাতা প্যাট্রিসিয়া কার দীর্ঘ সময় অবিবাহিত জীবন কাটানোর পর ১৯৯৮ সালে ব্রিটিশ নাগরিক ডেরেক পারমার নামের একজনকে বিয়ে করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি প্রতিষ্ঠা থেকেই এখানে আছি। দীর্ঘ সময়ে অনেক শিশু ও তাদের মাকে এখানে আশ্রয় দিয়ে আত্মোন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালনের ব্যবস্থা রয়েছে। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা হয়ে ময়মনসিংহ রোডের মাওনা চৌরাস্তার পরেই এমসি বাজার। সেখান থেকে সোজা পূর্বদিকে ৪ কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে শিশুপল্লী প্লাস। টঙ্গীতে তাদের আরও একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
সর্বশেষ খবর
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

২৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান
শিল্পকলা একাডেমির নতুন মহাপরিচালক আলাউদ্দিন খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত
ইকোনমিক পার্টারনশিপ এগ্রিমেন্ট দ্রুত স্বাক্ষরে আশাবাদী জাপানের রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রাজিবপুরে অসুস্থ নারীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের
পেঁয়াজ আমদানির আইপি উন্মুক্তের দাবি আমদানি-রপ্তানিকারকদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা
ডেঙ্গু মোকাবিলায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২
ওসমানী হাসপাতালে ছিনতাইকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন