শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৪ মার্চ, ২০২১

একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
একজন প্যাট্রিসিয়া যেভাবে বাংলাদেশি হলেন

আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার কারণ

ব্রিটিশ এয়ার ওয়েজের একজন ক্রু হিসেবে চাকরি করতেন শিশুপল্লী প্লাসের প্রতিষ্ঠাতা ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। চাকরির সুবাদে একদিন ফ্লাইট বিরতির সময় বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থান নেন। সেসময় তিনি ঢাকার ফার্মগেট ইন্দিরা রোডে অবস্থিত ফ্যামিলি ফর চিলড্রেন নামের একটি আশ্রয় কেন্দ্রে যান। সেখানে বসে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলার সময় একটি হৃদয় বিদারক দৃশ্য দেখতে পান। দেখেন এক মা তার শিশু সন্তানটিকে ওই কেন্দ্রে ভর্তি করে রেখে নিজের কাজে যাচ্ছেন। আর ওই সময় শিশুটির মা কান্নায় ভেঙে পড়েন। শিশু সন্তানটিকে যেন ছেড়ে যেতে খুব কষ্ট হচ্ছে তার। তখন ওই শিশু সন্তান ও মায়ের কান্না দেখে ব্রিটিশ এই নাগরিক খুব কষ্ট পান। মনে মনে উদ্বুদ্ধ হন একটি শিশু আশ্রয় কেন্দ্র গড়ে তোলার। দেশে ফিরে নিজের বান্ধবীদের সঙ্গে বিষয়টি আলোচনা করেন। তারপর ১৯৮১ সালের দিকে বাংলাদেশে এসে ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কিছুদিন কাজ করেন। এরপর শ্রীপুরের তেলিহাটির টেংরা এলাকায় শিশুপল্লী প্লাস গড়ে তোলেন।

পেয়েছেন বাংলাদেশের নাগরিকত্ব

ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশের অসহায় নির্যাতিত মা ও সন্তানকে আশ্রয়, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসনের কাজ করছেন। সম্প্রতি বাংলাদেশের নাগরিকত্ব পেয়েছেন সমাজসেবায় অনন্য ভূমিকা রেখে চলা এই মানুষটি। বাংলাদেশ ছাড়াও বিশ্বের শীর্ষ গণমাধ্যমগুলোয় তার কর্মকান্ডের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। অনুপ্রেরণীয় ব্যক্তিত্ব আখ্যা দিয়েছে তাকে। বাংলাদেশে তিন দশকে প্যাট্রিসিয়া অসংখ্য নারীকে তাদের সন্তানসহ পুনর্বাসন করেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত প্যাট্রিসিয়া বাংলাদেশের মানুষ ও সংস্কৃতিকেই আপন করে নিয়েছেন। শ্রীপুরের শিশুপল্লী প্লাসেই তিনি নিজ হাতে খাবার তৈরি করেন। এখানে তার সময় কাটে বাচ্চাদের সঙ্গে খেলাধুলা করে এবং সব সময়ের সঙ্গী ‘এভরি’ নামের সুদর্শন এক কুকুরের সঙ্গে। উন্নত দেশে, সুখকর জীবন ছেড়ে বাংলাদেশের অসহায় মা, সন্তানদের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করে প্যাট্রিসিয়া কার সত্যিই অনন্য নজির স্থাপন করেছেন।

মা ও সন্তানকে আশ্রয়, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ দিয়ে পুনর্বাসিত করেন

গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের টেংরা এলাকায় ৫১ বিঘা জমির ওপর সম্পূর্ণ বেসরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়েছে অসহায় শিশু ও মায়ের পুনর্বাসন কেন্দ্র ‘শিশুপল্লী প্লাস’। ১৯৮৯ সালের ৬ ফেব্র“য়ারি তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এই শিশুপল্লী প্লাস উদ্বোধন করেন। সম্পূর্ণ বিনাখরচে সমাজের অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত শিশু ও তাদের মায়ের আশ্রয় হয় এখানে। সবুজে ঘেরা এই আশ্রয় কেন্দ্রের আশ্রিত মা ও শিশুরা খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও আবাসের নিশ্চয়তা পেয়ে থাকে। শিশুপল্লীতে বর্তমানে ৩১১ জন শিশু ও ১৫০ জন মা রয়েছেন। এদের মধ্যে ১৫৪ জন মেয়ে ও ১৫৭ জন ছেলে। শুরু থেকে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৫২ জন শিশু এবং ৯০০ মাকে আশ্রয় দিয়ে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আর এসব শিশু ও মাকে দেখাশোনার জন্য ১৩৬ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন শিশুপল্লীতে।

৫১ বিঘার এই শিশুপল্লী প্লাসের চারপাশ সবুজে ঘেরা শত শত বৃক্ষাদি দিয়ে আচ্ছাদিত। কমপক্ষে ৪০ জাতের ফল ও ৫০ জাতের ফুল গাছ আছে এর মাঝে। এই কেন্দ্রের সীমানার ভিতরে শিশু ও তাদের মায়ের থাকার জন্য বয়স অনুযায়ী আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। এক তলার ৬টি আবাসন ভবন রয়েছে। প্রতি কক্ষে দুপাশ সারি সারি কক্ষে থাকেন আশ্রিত এসব শিশু ও মা। এখানে একটি প্রাথমিক ও প্রি-প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। বিদ্যালয়টি সরকারি নিয়ম অনুযায়ী পরিচালিত হয়। আশ্রয় কেন্দ্রে আশ্রিত শিশু ও মাকে বিভিন্ন নিয়ম শৃঙ্খলারও শিক্ষা দেওয়া হয়। এখানে রুটিন অনুযায়ী খাবার প্রদান করা হয়। চিকিৎসার জন্য রয়েছে একটি ক্লিনিক। সেখানে একজন মেডিকেল অ্যাসিসটেন্ট, দুজন প্যারামেডিকেল চিকিৎসক, দুজন সেবিকা রয়েছেন। জরুরি প্রয়োজনে নিজেদের গাড়ি করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স অথবা জেলা সদরে নেওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। বিনোদনের জন্য রয়েছে টিভিরুম, কমনরুম এবং পত্রপত্রিকা ও বই-পুস্তক পড়ার সুবিধাও। আশ্রিত শিশু ও মায়েদের বিভিন্ন প্রয়োজনে ১৪৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। শিশুপল্লী প্লাস কেন্দ্রের মূল ফটক দিয়ে ঢুকতেই হাতের বামে পড়বে খেলার মাঠ। তাদের রয়েছে মেয়েদের একটি ক্রিকেট দলও। এখানে আশ্রিত অনেক শিশুই বর্তমানে সমাজে বিভিন্ন কর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত আছে। যেসব শিশুর মা ও বাবা কেউ নেই এখানে তাদের বড় করে নিজস্ব খরচে বিয়ের ব্যবস্থাও করা হয়। শিশুপল্লীতে নিজস্বভাবে কাগজ তৈরি করা হয়। কাগজগুলো বেশিরভাগই বোর্ড। যা দিয়ে ভিজিটিং কার্ড, দাওয়াত কার্ড, ঈদ কার্ড বানিয়ে বাজারে বিক্রিও করা হয়। এখানে একটি প্রিন্টিং প্রেসও রয়েছে। আর ওই কাগজ তৈরির কাজে আশ্রয় কেন্দ্রের বাইরে থেকে ৫০ জন নারী এসে কাজ করছেন। শিশুপল্লীর ভিতরে মায়েদের প্রশিক্ষণের জন্য রয়েছে গার্মেন্ট, টেইলারিং, বিউটি পার্লার, হ্যান্ডমেড পেপার, মোমবাতি, গামছা ও মুড়ি, মোয়া বানানোর প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, হাউসকিপিংসহ নানা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা। শিশুদের জন্য রয়েছে নাচ, গান, আর্ট শিক্ষারও ব্যবস্থা। রয়েছে একটি সুইমিং পুল। যা দিয়ে শিশুদের সাঁতার শেখানোর কাজে ব্যবহার হয়। একটি গরুর খামার, সবজি খামার ও মাছ চাষের ব্যবস্থা রয়েছে। ছেলেমেয়েদের মক্তবের শিক্ষা দেওয়া হয় ভিতরে থাকা মসজিদ থেকে। অন্য ধর্মের প্রার্থনালয় না থাকলেও পালিত হয় প্রধান ধর্মীয় উৎসবগুলো। আশ্রয়কেন্দ্রে শ্রীপুর ভিলেজ ট্রেড নামের একটি কক্ষ রয়েছে। একটি প্রশাসনিক ভবন, মিনি শিশুপার্ক, বেবি হাউস ও মাঝখানে একটি ওয়াটার টাওয়ারও রয়েছে। খেলার জন্য টেবিল টেনিস ও বাস্কেট বল খেলার মাঠও আছে। সকালের নাস্তার পর ১০টায় টিফিন, দুপুরে খাবার, ৫টায় আবার টিফিন ও রাতে রয়েছে রাতের খাবারের ব্যবস্থা। এখানে আশ্রিত শিশুদের ২৫ ডিসেম্বর জন্মদিন পালন করা হয়। বিধবা, তালাকপ্রাপ্তা, স্বামী পরিত্যক্তা বা স্বামী নিরুদ্দেশ, স্বামী গুরুতর প্রতিবন্ধী, অবিবাহিত বা নির্যাতনের ফলে অনাকাক্সিক্ষত সন্তানের মা ভর্তির যোগ্যতা রাখে। সন্তানের সংখ্যার ক্ষেত্রে নেই কোনো বাধা নিষেধ। পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে এবং নিয়মিত ধর্মীয় ইবাদত পালন করতে হবে। ধূমপান, জর্দা, পান, গুল, চা ইত্যাদি পান করা যাবে না।

শিশুপল্লী প্লাস নামক সেবামূলক সংস্থাটি বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত দুস্থ মা ও শিশুদের উন্নয়নে কাজ করে আসছে। সংস্থাটি মা ও শিশুদের সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৫ বছর প্রাতিষ্ঠানিক সেবা প্রদানের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে একজন দক্ষ মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে এবং সমাজে পুনর্বাসিত হতে সহায়তা করে থাকে। এখানে রয়েছে পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা। প্রয়োজনীয় পোশাক ও স্বাস্থ্যসম্মত বাসস্থানও রয়েছে। সাধারণত এখানে সুবিধাভোগী মা ও শিশুরাই দেশের বিভিন্ন এলাকায় এই সংস্থার প্রচারে কাজ করেন। তবে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, বেসরকারি এনজিওর বিভিন্ন সেমিনারেও সংস্থাটির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। পুনর্বাসন কেন্দ্রটি প্রতিষ্ঠা করেন ব্রিটিশ নাগরিক প্যাট্রিসিয়া কার। তিনি ১৯৮৯ সালে গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুর দিকে কয়েকজন শিশু ও মাকে নিয়ে যাত্রা করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রতিষ্ঠাতা প্যাট্রিসিয়া কার দীর্ঘ সময় অবিবাহিত জীবন কাটানোর পর ১৯৯৮ সালে ব্রিটিশ নাগরিক ডেরেক পারমার নামের একজনকে বিয়ে করেন। শিশুপল্লী প্লাসের চেয়ারম্যান সৈয়দ শামসুল আলম চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমি প্রতিষ্ঠা থেকেই এখানে আছি। দীর্ঘ সময়ে অনেক শিশু ও তাদের মাকে এখানে আশ্রয় দিয়ে আত্মোন্নয়নের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এখানে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের আলাদা ধর্মীয় উৎসব পালনের ব্যবস্থা রয়েছে। দেশের যে কোনো প্রান্ত থেকে গাজীপুর চৌরাস্তা হয়ে ময়মনসিংহ রোডের মাওনা চৌরাস্তার পরেই এমসি বাজার। সেখান থেকে সোজা পূর্বদিকে ৪ কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে শিশুপল্লী প্লাস। টঙ্গীতে তাদের আরও একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৫৩ মিনিট আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান
যুক্তরাষ্ট্রের ডিটেনশন সেন্টার থেকে মুক্তি পেলেন মাসুমা খান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম