শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

চমকপ্রদ উদ্ভাবন আর অভিনব সব সেবা দিয়ে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে সাড়া জাগানো পরিবর্তন এনেছে মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ। ফলাফল হিসেবে মাত্র চার বছরেই নগদ এখন সাড়ে ৭ কোটি গ্রাহকের ভালোবাসার এক অপারেটর-

 

শুরু থেকেই প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে নগদ

যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি...

নওগাঁর মারুফ হোসেন, জীবিকার সন্ধানে এখন কারওয়ান বাজারের মানুষ। সারা রাত কাজ করেন সবজির ট্রাকে। রোজ রাতে এভাবেই যা আয় হয় নিজের খরচের টাকাটা রেখে বাকিটা পাঠিয়ে দেন গ্রামে স্ত্রীর কাছে।

সেদিন সকালেও এমন টাকা পাঠাচ্ছিলেন একটা মোবাইল এজেন্টের কাছ থেকে। ঘাড়ের গামছাটা নামিয়ে মুখ মুছেই বললেন, ‘এই ১ হাজার টাকা নগদে পাঠাও।’

নগদে কেন?

প্রশ্নটা শুনে মারুফ হাসলেন। বললেন, ‘আমার মতো মানুষের জন্য নগদই ভালো। খরচ কম। গরিবের জন্য নগদ আছে!’

হ্যাঁ, নগদ আসলে এ কাজটাই করেছে। যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি। এ দুটোই মারুফের মতো খেটে খাওয়া মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে।

তাছাড়া যাত্রার শুরুতেই ফ্রিতে বিল পেমেন্ট থেকে শুরু করে মধ্যবিত্তকে নড়েচড়ে বসতে বাধ্য করেছিল নগদ। আর মাস তিনেক আগে বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন চালু করে পেমেন্টেও জয়যাত্রা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর এরকম অনেক সুবিধা নিয়ে কয়েক বছরেই তারা চলে এসেছে শিখরে। তাতে আদতে লাভ হয়েছে গ্রাহকের। নগদের দাবি, প্রতি বছর তারা গ্রাহকের হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় করছে।

নগদ জানাচ্ছে, শুরুর চার বছরেই তাদের গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি পেরিয়েছে। আর দৈনিক গড় লেনদেন ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর এসব কিছু সম্ভব হয়েছে একদিকে খরচ কমানোয়, আরেক দিকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে। প্রযুক্তির ব্যবহারে নগদ মোবাইলে আর্থিক সেবার অ্যাকাউন্ট খোলাকে করেছে সহজতর। একটা সময় ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলাটা ছিল বিরাট ঝক্কির ব্যাপার। এক গাদা ফরম পূরণ করা, ছবি ও অন্যান্য কাগজ দেওয়া এবং সপ্তাহ খানেক অপেক্ষা করা। এই পুরো ব্যাপারটিকে এক মিনিটেরও কম সময়ে নামিয়ে এনেছে নগদ উদ্ভাবিত ইলেকট্রনিক কে-ওয়াইসি বা ই-কেওয়াইসি এবং *১৬৭# চেপে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি। নগদ মনে করে, সর্বনিম্ন খরচ এবং আধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে তারা যে সেবা দিচ্ছে, সেখানেই সত্যিকার অর্থে দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটালাইজেশনের সূত্রপাত। নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেছেন, ডিজিটালাইজেশন ছাড়া মানুষের জীবন সহজ করা যাবে না। সে কারণে শুরু থেকেই তারা প্রযুক্তিকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অন্যরা যেখানে হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে কেবল গ্রাহক নিবন্ধনের জন্য, সেখানে আমাদের খরচ শূন্য। কারণ শুরু থেকেই নগদ ইলেকট্রনিক্যালি গ্রাহক নিবন্ধন করেছে। আর সেভাবেই নগদ হয়ে উঠেছে ধনী-গরিব সবার সেবা।’ তানভীর বলেন, আরও বেশি মানুষকে ডিজিটাল লেনদেনের আওতায় নিয়ে আসার বিকল্প নেই। আর সেটা করতে গেলে মানুষকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ভালো প্ল্যাটফরম দিতে হবে। সেটাই হতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। এ জন্য নগদ প্রস্তুত বলেও মনে করেন তিনি।

ইতোমধ্যে তারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কীভাবে গ্রাহকের ক্রেডিং রেটিং করতে হয়, সে কাজও শুরু হয়ে গেছে। তানভীর বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি আমরা সফল হব।’

 

উপবৃত্তি বিতরণ একমাত্র নগদে

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এ খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা...

সরকার অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন ভাতা বিতরণে গতি আনার কথা চিন্তা করছিল। সেটাই আলোর মুখ দেখে কভিডের সময়। সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশও তখন স্থবির হয়ে পড়ে। এই সময় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৫০ লাখ পরিবারকে আড়াই হাজার টাকা করে ঈদ উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নগদের অ্যাকাউন্ট খোলা যেহেতু সহজ, আর ডাক বিভাগের সঙ্গেও রয়েছে সমঝোতা, ফলে ভাতা বিতরণের সিংহভাগ চলে আসে নগদের কাছে। এই ভাতা বিতরণে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসটি চমক দেখায়। সরকারি সহায়তা বিতরণের কাজে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে নগদ বের করে ফেলে এর আগে কোথায় কীভাবে অনিয়ম হয়েছে? একটা পর্যায়ে বিতরণ না হওয়া বেশ কিছু টাকা সরকারকে ফেরতও দেয় নগদ। আর তাতেই আলোচনায় চলে আসে তারা। আর এটাও প্রমাণ হয় যে, ডিজিটাল মাধ্যমে ভাতা বিতরণ করলে সেটা স্বচ্ছতার নিশ্চয়তা দেয়। এই দৃষ্টান্ত দেখে উৎসাহিত হলো কয়েকটি মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সমাজসেবা অধিদফতর। আর সরকারের এ দুটি ভাতা ও উপবৃত্তির প্রায় পুরোটাই এখন নগদের মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের কাছে যাচ্ছে।

সমাজসেবা অধিদফতর আগে থেকেই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় ভাতা বিতরণ করে আসছে। আগে সেটা প্রচলিত ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করা হতো। তাতে বেশ কিছু সমস্যা ছিল। বয়স্ক ও দরিদ্র মানুষের পক্ষে শহরের ব্যাংকে গিয়ে লাইন দিয়ে ভাতা গ্রহণটা কঠিন একটা কাজ ছিল। ভাতার লাইনে দাঁড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর পাওয়া যেত তখন। এর সঙ্গে ছিল ৯০০ টাকা ভাতা নিতে ২০০-৩০০ টাকা যাতায়াত খরচ। এসব সংকট কাটাতে ২০২১ সালে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয় মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সেখানে প্রায় ৭৫ শতাংশ ভাতা বিতরণের দায়িত্ব পায় নগদ। তারা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এই খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। নগদ এই ভাতা বিতরণ শুরু করার পর চিত্রটাই বদলে গেল। বয়স্ক, বিধবা, অসহায় মানুষগুলো ঘরে বসে পেতে শুরু করলেন ভাতার টাকা। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা। পাশেই কোনো এজেন্টের কাছ থেকে ক্যাশ-আউট করে নিচ্ছেন তারা। প্রায় একই ঘটনা ঘটেছে প্রাথমিক উপবৃত্তি বিতরণের ক্ষেত্রে। উপবৃত্তি চালু করার ক্ষেত্রে সরকারের উদ্দেশ ছিল, প্রতিটি প্রাথমিক ছাত্রের হাতে উপবৃত্তির টাকা পৌঁছে দেওয়া, যাতে একটু অসমর্থ পরিবারগুলো সন্তানের শিক্ষা উপকরণ, পোশাক কেনা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে না হয়। এই উপবৃত্তিও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদানের সিদ্ধান্ত হলেও প্রথম দিকে যে মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্ব পেয়েছিল তারা হ-য-ব-র-ল পাকিয়ে ফেলে। অস্বচ্ছতার কারণে এর টাকা ওর কাছে, টাকা না পাওয়াসহ আরও হাজারো অভিযোগ আসতে শুরু করে। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানটির এজেন্টই ছিল না সবখানে। ফলে সরকার বেছে নেয় সমাজসেবার ভাতা বিতরণে অভিজ্ঞ নগদকে। শুরুতেই নগদ একটা পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরির কাজে হাত দিল। শিক্ষার্থীদের মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে, তার নগদ নম্বর এবং শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন সনদ মিলে তৈরি হলো ডেটাবেজ। ফলে নিশ্চিত হলো স্বচ্ছতা।

চার বছরে অগ্রযাত্রার শীর্ষে

৭ কোটি ৭০ লাখ মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি

প্রতিদিন গড় গ্রাহক অন্তর্ভুক্তি ৫০ হাজার

সেবা খাতে দেশের দ্রুতবর্ধনশীল কোম্পানি

দৈনিক গড় লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা

সরকারি ভাতা বিতরণ মোট ২২ হাজার কোটি টাকা

বছরে গ্রাহকের সাশ্রয় ১ হাজার কোটি টাকা

সর্বনিম্ন ক্যাশ-আউট চার্জ, হাজারে ১১.৪৯ টাকা

দেশে প্রথম ই-কেওয়াইসির প্রচলন

*১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার সহজ উপায়

দেশব্যাপী ২.৩৩ লাখ উদ্যোক্তা পয়েন্ট

সরাসরি রেমিট্যান্স আসার প্রথম অপারেটর

 

দিন বদলের হাতিয়ার

দেশে মোবাইল আর্থিক লেনদেনের বয়স এক যুগ হলেও মানুুষের ভাগ্য বদলে এই সেবা ব্যবহার হতে শুরু করেছে আসলে নগদ বাজারে আসার পর থেকে। নগদের ই-কেওয়াইসি ব্যবহার করে সহজে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রযুক্তির প্রচলনের চেয়েও বড় ঘটনা হলো যে কোনো মোবাইল থেকে *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু করা। কারণ দেশে প্রায় ৬৫ শতাংশ মানুষ বাটন ফোন ব্যবহার করেন। এদের পক্ষে ই-কেওয়াইসি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব হচ্ছিল না। *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু হওয়ার পর হু হু করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়তে থাকে। আর দিনকে দিন নগদ হয়ে ওঠে মানুষের দিন বদলের হাতিয়ার। যেহেতু আগে থেকেই সব মোবাইল টেলিকম অপারেটরের কাছে তাদের প্রত্যেক গ্রাহকের বায়োমেট্রিক ডেটা ছিল, সেটাকেই কেবল ব্যবহার করেছে নগদ। যদিও এর জন্য আগে থেকে টেলিকম অপারেটরের সঙ্গে সমঝোতা করতে হয়েছে। ফলে *১৬৭# ডায়াল করে চার ডিজিটের পিন দিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেছে নগদ অ্যাকাউন্ট। এই উদ্ভাবন গ্রামাঞ্চল ও শহরে বাটন ফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা জোয়ার এনে দিয়েছে। আর তার মাধ্যমেই নগদ হয়ে উঠল সবার অপারেটর; নগদ পরিগণিত হলো দিন বদলের হাতিয়ার হিসেবে। পরপর এই দুটি আবিষ্কার নগদকে এই ফিনটেক ইন্ডাস্ট্রির চালকের আসনে বসিয়ে দিল। আর বিশ্বখ্যাত বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা থেকে আসতে থাকল স্বীকৃতি। ফলে বাংলাদেশই চলে এলো ফিনটেক দুনিয়ার আলোচনায়।

 

বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট বিপ্লব

কেনাকাটার পর মোবাইলে বিল প্রদান এখন বাংলাদেশের বাজারে কেনাকাটার নতুন এক বাস্তবতা। অবধারিতভাবে নগদের দাপটই এখানে সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ছে। আর মোবাইল রিচার্জের প্রায় সবটাই তো বহু আগেই উঠে এসেছে মোবাইল আর্থিক সেবার অ্যাপে। এখানেও নগদ আছে গ্রাহক পছন্দে এক নম্বর অবস্থানে।

একটা সময় কেনাকাটা বা সংশ্লিষ্ট যে কোনো বিল দিতে যারা কার্ড ব্যবহার করতেন তারাও এখন মোবাইল পেমেন্টের ওপর নির্ভর করছেন। আর ছাপা টাকা বাদ দিয়ে ক্যাশলেস পেমেন্ট, বিশেষ করে নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার পেমেন্ট করা এখন গ্রাহকদের অভ্যাসের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত কিছুদিন থেকে যারা কেনাকাটার এই গতিধারা খেয়াল করছেন, তারা ভালো করেই জানেন নগদের বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন কীভাবে কেনাকাটার পদ্ধতিই বদলে দিয়েছে। কোটি টাকার একটা বিএমডব্লিউ, একাধিক সেডান গাড়ি, পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল, শত শত ফ্রিজ, স্মার্ট টেলিভিশন, স্মার্টফোন, স্মার্ট ওয়াচসহ হাজার হাজার উপহার সত্যিই হঠাৎ করেই যেন শপিং মলগুলো থেকে ছাপা টাকার ব্যবহার ‘নাই’ করে দিয়েছে। সেখানে অবধারিতভাবে গ্রাহক পছন্দের শিখরে নগদ। কিন্তু কেন হঠাৎ কোটি কোটি টাকার উপহার দিতে শুরু করল নগদ? এ প্রশ্নের উত্তরে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের মোট লেনদেনের ৭৫ শতাংশকে ক্যাশলেস করতে চায়। সেই উদ্যোগের সঙ্গে নগদও একাত্ম। গ্রাহকদের উদ্বুদ্ধ করতেই এমন উদ্যোগ বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান তিনি। ‘আমরা চেয়েছি মানুষ ছাপা টাকা ব্যবহার ছেড়ে মোবাইল লেনদেনে আসুক। আর এ জন্য গ্রাহকদের একটু উৎসাহ দিতেই আমরা অনেক অনেক উপহার নিয়ে হাজির হয়েছিলাম’, বলেন তানভীর। রমজানের শুরু থেকে চলা এই ক্যাম্পেইনের অধিকাংশ উপহার বিতরণ করা হয়ে গেছে। সেডান গাড়িসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছে মানুষ, আর তাতে ক্যাশলেস লেনদেন আরও উৎসাহিত হয়েছে। ছাপা টাকা ব্যবহার, সেটির ব্যবস্থাপনায় যেমন খরচ আছে, তেমনি আছে নানান ধরনের নিরাপত্তার ঝুঁকিও। আর এ সব কিছুকে বলতে গেলে তুলে দিচ্ছে নগদের এই একটা ক্যাম্পেইন, বলছিলেন বিক্রেতারা।

প্রতি বছর কেবল টাকা ছাপতে আর সেটির ব্যবস্থাপনা করতে সরকারের খরচ হয় ৯ হাজার কোটি টাকা। ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করতে পারলে এই টাকা যেমন সাশ্রয় করে জাতীয় উন্নয়নে ব্যবহার করা সম্ভব, একইভাবে ক্যাশলেস লেনদেনের ফলে একই দিনে বহুবার হাত বদল হতে পারে। তাতে টাকার উপযোগিতা বহুগুণ বেড়ে যায়, অর্থনীতিতেও ইতিবাচক ধারার সৃষ্টি হয়, যোগ করেন তানভীর। ‘আমরা জানি লেনদেনকে ক্যাশলেস করতে পারলে আমাদের ব্যবসা আসবেই। তবে আমাদের ভালো লাগছে যে দেশের কাজে লাগতে পারছি।’ ঈদের আগে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে এসেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আরিফুল হোসেন। আরিফুল জানান, মূলত নগদের ক্যাম্পেইনে অংশ নিতেই ডিজিটালি কেনাকাটা করছেন তিনি। আরিফুলের মতো লাখো মানুষ এই ক্যাম্পেইনে যুক্ত হয়েছেন। আর সব মিলে পেমেন্ট হয়েছে কয়েক কোটি বার। টাকার অঙ্কে যা হাজার কোটি টাকার ওপরে। রমজানের সময় নগদে কেনাকাটার বিল দিয়ে রাজধানীর তেজকুনিপাড়ায় অনুপ এলভিন অধিকারী যখন তামিম ইকবালের হাত থেকে একটা সেডান গাড়ি বুঝে নিলেন, তারপর যেন নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার ঝড় বয়ে গেল। সামগ্রিক ক্যাম্পেইন নিয়ে তানভীর এ মিশুক বলেন, ক্যাম্পেইনে ব্যবসার চেয়ে ভবিষ্যৎকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। ‘আমরা চেয়েছি, যত বেশি সম্ভব মানুষকে ডিজিটাল পেমেন্টের আওতায় আনতে। তাতে ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট তৈরি হবে। গ্রাহকের ক্রেডিট রেটিং ব্যবহার করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়, ক্ষুদ্র ঋণ, বাই নাউ পে লেটারের মতো সেবা তখন দেওয়া সহজ হবে। আমরা মনে করি আমাদের পরিকল্পনা কাজে দিয়েছে।’

 

নারীর জন্য, নারীর পাশে

নগদ-এর লম্বা এই যাত্রার বড় একটা মন্ত্র ছিল, তারা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করতে চায়। আর সেটা যতটা সম্ভব নিশ্চিত করেছে এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। প্রাথমিকের উপবৃত্তি বিতরণ যখন থেকে নগদের হাতে আসে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির অর্থ যাবে তার মায়ের মোবাইলে। ফলে এক পদক্ষেপে নারীর ক্ষমতায়নের বড় কাজটি হয়ে যায়। এখানে আরও একটি বড় অগ্রগতি হলো নগদের লাখো উদ্যোক্তার মধ্যে একটা বড় অংশ প্রান্তিক নারী গোষ্ঠী। সমাজের আর্থিক কাঠামোতে সেভাবে না থাকা এই মানুষগুলো নগদের উদ্যোক্তা হয়ে বদলে দিচ্ছেন নিজের পরিবার ও সমাজকে। দক্ষিণবঙ্গে এরকম বেশ কিছু উদাহরণ আছে যে, ডুবতে বসা একটা সংসারকে একাই নগদ উদ্যোক্তা হয়ে টেনে তুলেছেন পরিবারের নারী সদস্য। এ ছাড়া নগদ কাজ করছে নারীদের ভোগান্তি নিয়েও। বাংলাদেশে নারীদের একটা বড় ভোগান্তি হলো মোবাইলে উত্ত্যক্ত করা এবং প্রতারণা করা। এ ক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর প্রকাশ হয়ে পড়াটাই মূল সমস্যা ছিল। এক্ষেত্রে নারীরাই ছিল মূল লক্ষ্যবস্তু। এই জায়গায় প্রযুক্তি নিয়ে দারুণ একটা কাজ করেছে নগদ। তারা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের বিপরীতে নিয়ে এসেছে ভার্চুয়াল কার্ড নম্বর। নগদের এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে ১৬ ডিজিটের এই কার্ড নম্বর বললেই সব ধরনের লেনদেন থেকে শুরু করে মোবাইল রিচার্জ পর্যন্ত করা সম্ভব। ফলে নিজের মোবাইল নম্বর গোপন রেখে লেনদেন করতে পারছেন এখন নারীরা।

 

লক্ষ্য এবার ডিজিটাল ব্যাংক

সরকার ঠিক করেছে, ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৭৫ শতাংশ ক্যাশলেস করবে। নগদও এ ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম। তারা মনে করেন, কেবল মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে সত্যিকারের ক্যাশলেস করা সম্ভব না। সে জন্য দরকার ডিজিটাল ব্যাংক। এখনো বহু মানুষ প্রচলিত আর্থিক সেবার বাইরে আছে। অনেকে সামর্থ্য থাকার পরও ব্যাংকে যেতে হবে বলে এই সেবা নেন না। অনেকে আবার বড় অঙ্কের লেনদেন করতে পারেন না বলে ব্যাংকে যান না। অনেকের আবার জামানত দেওয়ার মতো সম্পদ নেই বলে ঋণ পান না। আর এসব মানুষকে আর্থিক সেবায় নিয়ে আসতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রয়োজনীয়তা বলতে গিয়ে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলছিলেন, ‘যদি নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পায়, আমাদের প্রথম ফোকাস হবে সেই মানুষগুলো, যারা ব্যাংকে যেতে পারছেন না। তারা প্রথাগত ব্যাংক থেকে লোন পাচ্ছেন না; ফলে তারা মহাজনের কাছ থেকে দৈনিক ৪০ শতাংশ সুদে ঋণ নিচ্ছেন। এ মানুষগুলোর দেওয়ার মতো জামানত নেই, এই মানুষের ট্রেড লাইসেন্স নেই, এরা ব্যাংকেও যেতে পারেন না। এদের আমরা জামানতহীন সিঙ্গেল ডিজিট মুনাফায় লোন দেব। তখন তার পুরো টাকাটা ফরমাল চ্যানেলে চলে আসবে। তাতে করে জাতীয় অর্থনীতিও প্রসারিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

৩৩ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের
ভিসা আবেদনকারীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জার্মান দূতাবাসের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি