শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

চমকপ্রদ উদ্ভাবন আর অভিনব সব সেবা দিয়ে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে সাড়া জাগানো পরিবর্তন এনেছে মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ। ফলাফল হিসেবে মাত্র চার বছরেই নগদ এখন সাড়ে ৭ কোটি গ্রাহকের ভালোবাসার এক অপারেটর-

 

শুরু থেকেই প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে নগদ

যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি...

নওগাঁর মারুফ হোসেন, জীবিকার সন্ধানে এখন কারওয়ান বাজারের মানুষ। সারা রাত কাজ করেন সবজির ট্রাকে। রোজ রাতে এভাবেই যা আয় হয় নিজের খরচের টাকাটা রেখে বাকিটা পাঠিয়ে দেন গ্রামে স্ত্রীর কাছে।

সেদিন সকালেও এমন টাকা পাঠাচ্ছিলেন একটা মোবাইল এজেন্টের কাছ থেকে। ঘাড়ের গামছাটা নামিয়ে মুখ মুছেই বললেন, ‘এই ১ হাজার টাকা নগদে পাঠাও।’

নগদে কেন?

প্রশ্নটা শুনে মারুফ হাসলেন। বললেন, ‘আমার মতো মানুষের জন্য নগদই ভালো। খরচ কম। গরিবের জন্য নগদ আছে!’

হ্যাঁ, নগদ আসলে এ কাজটাই করেছে। যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি। এ দুটোই মারুফের মতো খেটে খাওয়া মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে।

তাছাড়া যাত্রার শুরুতেই ফ্রিতে বিল পেমেন্ট থেকে শুরু করে মধ্যবিত্তকে নড়েচড়ে বসতে বাধ্য করেছিল নগদ। আর মাস তিনেক আগে বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন চালু করে পেমেন্টেও জয়যাত্রা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর এরকম অনেক সুবিধা নিয়ে কয়েক বছরেই তারা চলে এসেছে শিখরে। তাতে আদতে লাভ হয়েছে গ্রাহকের। নগদের দাবি, প্রতি বছর তারা গ্রাহকের হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় করছে।

নগদ জানাচ্ছে, শুরুর চার বছরেই তাদের গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি পেরিয়েছে। আর দৈনিক গড় লেনদেন ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর এসব কিছু সম্ভব হয়েছে একদিকে খরচ কমানোয়, আরেক দিকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে। প্রযুক্তির ব্যবহারে নগদ মোবাইলে আর্থিক সেবার অ্যাকাউন্ট খোলাকে করেছে সহজতর। একটা সময় ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলাটা ছিল বিরাট ঝক্কির ব্যাপার। এক গাদা ফরম পূরণ করা, ছবি ও অন্যান্য কাগজ দেওয়া এবং সপ্তাহ খানেক অপেক্ষা করা। এই পুরো ব্যাপারটিকে এক মিনিটেরও কম সময়ে নামিয়ে এনেছে নগদ উদ্ভাবিত ইলেকট্রনিক কে-ওয়াইসি বা ই-কেওয়াইসি এবং *১৬৭# চেপে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি। নগদ মনে করে, সর্বনিম্ন খরচ এবং আধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে তারা যে সেবা দিচ্ছে, সেখানেই সত্যিকার অর্থে দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটালাইজেশনের সূত্রপাত। নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেছেন, ডিজিটালাইজেশন ছাড়া মানুষের জীবন সহজ করা যাবে না। সে কারণে শুরু থেকেই তারা প্রযুক্তিকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অন্যরা যেখানে হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে কেবল গ্রাহক নিবন্ধনের জন্য, সেখানে আমাদের খরচ শূন্য। কারণ শুরু থেকেই নগদ ইলেকট্রনিক্যালি গ্রাহক নিবন্ধন করেছে। আর সেভাবেই নগদ হয়ে উঠেছে ধনী-গরিব সবার সেবা।’ তানভীর বলেন, আরও বেশি মানুষকে ডিজিটাল লেনদেনের আওতায় নিয়ে আসার বিকল্প নেই। আর সেটা করতে গেলে মানুষকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ভালো প্ল্যাটফরম দিতে হবে। সেটাই হতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। এ জন্য নগদ প্রস্তুত বলেও মনে করেন তিনি।

ইতোমধ্যে তারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কীভাবে গ্রাহকের ক্রেডিং রেটিং করতে হয়, সে কাজও শুরু হয়ে গেছে। তানভীর বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি আমরা সফল হব।’

 

উপবৃত্তি বিতরণ একমাত্র নগদে

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এ খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা...

সরকার অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন ভাতা বিতরণে গতি আনার কথা চিন্তা করছিল। সেটাই আলোর মুখ দেখে কভিডের সময়। সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশও তখন স্থবির হয়ে পড়ে। এই সময় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৫০ লাখ পরিবারকে আড়াই হাজার টাকা করে ঈদ উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নগদের অ্যাকাউন্ট খোলা যেহেতু সহজ, আর ডাক বিভাগের সঙ্গেও রয়েছে সমঝোতা, ফলে ভাতা বিতরণের সিংহভাগ চলে আসে নগদের কাছে। এই ভাতা বিতরণে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসটি চমক দেখায়। সরকারি সহায়তা বিতরণের কাজে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে নগদ বের করে ফেলে এর আগে কোথায় কীভাবে অনিয়ম হয়েছে? একটা পর্যায়ে বিতরণ না হওয়া বেশ কিছু টাকা সরকারকে ফেরতও দেয় নগদ। আর তাতেই আলোচনায় চলে আসে তারা। আর এটাও প্রমাণ হয় যে, ডিজিটাল মাধ্যমে ভাতা বিতরণ করলে সেটা স্বচ্ছতার নিশ্চয়তা দেয়। এই দৃষ্টান্ত দেখে উৎসাহিত হলো কয়েকটি মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সমাজসেবা অধিদফতর। আর সরকারের এ দুটি ভাতা ও উপবৃত্তির প্রায় পুরোটাই এখন নগদের মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের কাছে যাচ্ছে।

সমাজসেবা অধিদফতর আগে থেকেই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় ভাতা বিতরণ করে আসছে। আগে সেটা প্রচলিত ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করা হতো। তাতে বেশ কিছু সমস্যা ছিল। বয়স্ক ও দরিদ্র মানুষের পক্ষে শহরের ব্যাংকে গিয়ে লাইন দিয়ে ভাতা গ্রহণটা কঠিন একটা কাজ ছিল। ভাতার লাইনে দাঁড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর পাওয়া যেত তখন। এর সঙ্গে ছিল ৯০০ টাকা ভাতা নিতে ২০০-৩০০ টাকা যাতায়াত খরচ। এসব সংকট কাটাতে ২০২১ সালে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয় মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সেখানে প্রায় ৭৫ শতাংশ ভাতা বিতরণের দায়িত্ব পায় নগদ। তারা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এই খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। নগদ এই ভাতা বিতরণ শুরু করার পর চিত্রটাই বদলে গেল। বয়স্ক, বিধবা, অসহায় মানুষগুলো ঘরে বসে পেতে শুরু করলেন ভাতার টাকা। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা। পাশেই কোনো এজেন্টের কাছ থেকে ক্যাশ-আউট করে নিচ্ছেন তারা। প্রায় একই ঘটনা ঘটেছে প্রাথমিক উপবৃত্তি বিতরণের ক্ষেত্রে। উপবৃত্তি চালু করার ক্ষেত্রে সরকারের উদ্দেশ ছিল, প্রতিটি প্রাথমিক ছাত্রের হাতে উপবৃত্তির টাকা পৌঁছে দেওয়া, যাতে একটু অসমর্থ পরিবারগুলো সন্তানের শিক্ষা উপকরণ, পোশাক কেনা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে না হয়। এই উপবৃত্তিও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদানের সিদ্ধান্ত হলেও প্রথম দিকে যে মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্ব পেয়েছিল তারা হ-য-ব-র-ল পাকিয়ে ফেলে। অস্বচ্ছতার কারণে এর টাকা ওর কাছে, টাকা না পাওয়াসহ আরও হাজারো অভিযোগ আসতে শুরু করে। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানটির এজেন্টই ছিল না সবখানে। ফলে সরকার বেছে নেয় সমাজসেবার ভাতা বিতরণে অভিজ্ঞ নগদকে। শুরুতেই নগদ একটা পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরির কাজে হাত দিল। শিক্ষার্থীদের মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে, তার নগদ নম্বর এবং শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন সনদ মিলে তৈরি হলো ডেটাবেজ। ফলে নিশ্চিত হলো স্বচ্ছতা।

চার বছরে অগ্রযাত্রার শীর্ষে

৭ কোটি ৭০ লাখ মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি

প্রতিদিন গড় গ্রাহক অন্তর্ভুক্তি ৫০ হাজার

সেবা খাতে দেশের দ্রুতবর্ধনশীল কোম্পানি

দৈনিক গড় লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা

সরকারি ভাতা বিতরণ মোট ২২ হাজার কোটি টাকা

বছরে গ্রাহকের সাশ্রয় ১ হাজার কোটি টাকা

সর্বনিম্ন ক্যাশ-আউট চার্জ, হাজারে ১১.৪৯ টাকা

দেশে প্রথম ই-কেওয়াইসির প্রচলন

*১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার সহজ উপায়

দেশব্যাপী ২.৩৩ লাখ উদ্যোক্তা পয়েন্ট

সরাসরি রেমিট্যান্স আসার প্রথম অপারেটর

 

দিন বদলের হাতিয়ার

দেশে মোবাইল আর্থিক লেনদেনের বয়স এক যুগ হলেও মানুুষের ভাগ্য বদলে এই সেবা ব্যবহার হতে শুরু করেছে আসলে নগদ বাজারে আসার পর থেকে। নগদের ই-কেওয়াইসি ব্যবহার করে সহজে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রযুক্তির প্রচলনের চেয়েও বড় ঘটনা হলো যে কোনো মোবাইল থেকে *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু করা। কারণ দেশে প্রায় ৬৫ শতাংশ মানুষ বাটন ফোন ব্যবহার করেন। এদের পক্ষে ই-কেওয়াইসি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব হচ্ছিল না। *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু হওয়ার পর হু হু করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়তে থাকে। আর দিনকে দিন নগদ হয়ে ওঠে মানুষের দিন বদলের হাতিয়ার। যেহেতু আগে থেকেই সব মোবাইল টেলিকম অপারেটরের কাছে তাদের প্রত্যেক গ্রাহকের বায়োমেট্রিক ডেটা ছিল, সেটাকেই কেবল ব্যবহার করেছে নগদ। যদিও এর জন্য আগে থেকে টেলিকম অপারেটরের সঙ্গে সমঝোতা করতে হয়েছে। ফলে *১৬৭# ডায়াল করে চার ডিজিটের পিন দিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেছে নগদ অ্যাকাউন্ট। এই উদ্ভাবন গ্রামাঞ্চল ও শহরে বাটন ফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা জোয়ার এনে দিয়েছে। আর তার মাধ্যমেই নগদ হয়ে উঠল সবার অপারেটর; নগদ পরিগণিত হলো দিন বদলের হাতিয়ার হিসেবে। পরপর এই দুটি আবিষ্কার নগদকে এই ফিনটেক ইন্ডাস্ট্রির চালকের আসনে বসিয়ে দিল। আর বিশ্বখ্যাত বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা থেকে আসতে থাকল স্বীকৃতি। ফলে বাংলাদেশই চলে এলো ফিনটেক দুনিয়ার আলোচনায়।

 

বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট বিপ্লব

কেনাকাটার পর মোবাইলে বিল প্রদান এখন বাংলাদেশের বাজারে কেনাকাটার নতুন এক বাস্তবতা। অবধারিতভাবে নগদের দাপটই এখানে সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ছে। আর মোবাইল রিচার্জের প্রায় সবটাই তো বহু আগেই উঠে এসেছে মোবাইল আর্থিক সেবার অ্যাপে। এখানেও নগদ আছে গ্রাহক পছন্দে এক নম্বর অবস্থানে।

একটা সময় কেনাকাটা বা সংশ্লিষ্ট যে কোনো বিল দিতে যারা কার্ড ব্যবহার করতেন তারাও এখন মোবাইল পেমেন্টের ওপর নির্ভর করছেন। আর ছাপা টাকা বাদ দিয়ে ক্যাশলেস পেমেন্ট, বিশেষ করে নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার পেমেন্ট করা এখন গ্রাহকদের অভ্যাসের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত কিছুদিন থেকে যারা কেনাকাটার এই গতিধারা খেয়াল করছেন, তারা ভালো করেই জানেন নগদের বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন কীভাবে কেনাকাটার পদ্ধতিই বদলে দিয়েছে। কোটি টাকার একটা বিএমডব্লিউ, একাধিক সেডান গাড়ি, পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল, শত শত ফ্রিজ, স্মার্ট টেলিভিশন, স্মার্টফোন, স্মার্ট ওয়াচসহ হাজার হাজার উপহার সত্যিই হঠাৎ করেই যেন শপিং মলগুলো থেকে ছাপা টাকার ব্যবহার ‘নাই’ করে দিয়েছে। সেখানে অবধারিতভাবে গ্রাহক পছন্দের শিখরে নগদ। কিন্তু কেন হঠাৎ কোটি কোটি টাকার উপহার দিতে শুরু করল নগদ? এ প্রশ্নের উত্তরে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের মোট লেনদেনের ৭৫ শতাংশকে ক্যাশলেস করতে চায়। সেই উদ্যোগের সঙ্গে নগদও একাত্ম। গ্রাহকদের উদ্বুদ্ধ করতেই এমন উদ্যোগ বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান তিনি। ‘আমরা চেয়েছি মানুষ ছাপা টাকা ব্যবহার ছেড়ে মোবাইল লেনদেনে আসুক। আর এ জন্য গ্রাহকদের একটু উৎসাহ দিতেই আমরা অনেক অনেক উপহার নিয়ে হাজির হয়েছিলাম’, বলেন তানভীর। রমজানের শুরু থেকে চলা এই ক্যাম্পেইনের অধিকাংশ উপহার বিতরণ করা হয়ে গেছে। সেডান গাড়িসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছে মানুষ, আর তাতে ক্যাশলেস লেনদেন আরও উৎসাহিত হয়েছে। ছাপা টাকা ব্যবহার, সেটির ব্যবস্থাপনায় যেমন খরচ আছে, তেমনি আছে নানান ধরনের নিরাপত্তার ঝুঁকিও। আর এ সব কিছুকে বলতে গেলে তুলে দিচ্ছে নগদের এই একটা ক্যাম্পেইন, বলছিলেন বিক্রেতারা।

প্রতি বছর কেবল টাকা ছাপতে আর সেটির ব্যবস্থাপনা করতে সরকারের খরচ হয় ৯ হাজার কোটি টাকা। ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করতে পারলে এই টাকা যেমন সাশ্রয় করে জাতীয় উন্নয়নে ব্যবহার করা সম্ভব, একইভাবে ক্যাশলেস লেনদেনের ফলে একই দিনে বহুবার হাত বদল হতে পারে। তাতে টাকার উপযোগিতা বহুগুণ বেড়ে যায়, অর্থনীতিতেও ইতিবাচক ধারার সৃষ্টি হয়, যোগ করেন তানভীর। ‘আমরা জানি লেনদেনকে ক্যাশলেস করতে পারলে আমাদের ব্যবসা আসবেই। তবে আমাদের ভালো লাগছে যে দেশের কাজে লাগতে পারছি।’ ঈদের আগে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে এসেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আরিফুল হোসেন। আরিফুল জানান, মূলত নগদের ক্যাম্পেইনে অংশ নিতেই ডিজিটালি কেনাকাটা করছেন তিনি। আরিফুলের মতো লাখো মানুষ এই ক্যাম্পেইনে যুক্ত হয়েছেন। আর সব মিলে পেমেন্ট হয়েছে কয়েক কোটি বার। টাকার অঙ্কে যা হাজার কোটি টাকার ওপরে। রমজানের সময় নগদে কেনাকাটার বিল দিয়ে রাজধানীর তেজকুনিপাড়ায় অনুপ এলভিন অধিকারী যখন তামিম ইকবালের হাত থেকে একটা সেডান গাড়ি বুঝে নিলেন, তারপর যেন নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার ঝড় বয়ে গেল। সামগ্রিক ক্যাম্পেইন নিয়ে তানভীর এ মিশুক বলেন, ক্যাম্পেইনে ব্যবসার চেয়ে ভবিষ্যৎকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। ‘আমরা চেয়েছি, যত বেশি সম্ভব মানুষকে ডিজিটাল পেমেন্টের আওতায় আনতে। তাতে ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট তৈরি হবে। গ্রাহকের ক্রেডিট রেটিং ব্যবহার করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়, ক্ষুদ্র ঋণ, বাই নাউ পে লেটারের মতো সেবা তখন দেওয়া সহজ হবে। আমরা মনে করি আমাদের পরিকল্পনা কাজে দিয়েছে।’

 

নারীর জন্য, নারীর পাশে

নগদ-এর লম্বা এই যাত্রার বড় একটা মন্ত্র ছিল, তারা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করতে চায়। আর সেটা যতটা সম্ভব নিশ্চিত করেছে এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। প্রাথমিকের উপবৃত্তি বিতরণ যখন থেকে নগদের হাতে আসে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির অর্থ যাবে তার মায়ের মোবাইলে। ফলে এক পদক্ষেপে নারীর ক্ষমতায়নের বড় কাজটি হয়ে যায়। এখানে আরও একটি বড় অগ্রগতি হলো নগদের লাখো উদ্যোক্তার মধ্যে একটা বড় অংশ প্রান্তিক নারী গোষ্ঠী। সমাজের আর্থিক কাঠামোতে সেভাবে না থাকা এই মানুষগুলো নগদের উদ্যোক্তা হয়ে বদলে দিচ্ছেন নিজের পরিবার ও সমাজকে। দক্ষিণবঙ্গে এরকম বেশ কিছু উদাহরণ আছে যে, ডুবতে বসা একটা সংসারকে একাই নগদ উদ্যোক্তা হয়ে টেনে তুলেছেন পরিবারের নারী সদস্য। এ ছাড়া নগদ কাজ করছে নারীদের ভোগান্তি নিয়েও। বাংলাদেশে নারীদের একটা বড় ভোগান্তি হলো মোবাইলে উত্ত্যক্ত করা এবং প্রতারণা করা। এ ক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর প্রকাশ হয়ে পড়াটাই মূল সমস্যা ছিল। এক্ষেত্রে নারীরাই ছিল মূল লক্ষ্যবস্তু। এই জায়গায় প্রযুক্তি নিয়ে দারুণ একটা কাজ করেছে নগদ। তারা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের বিপরীতে নিয়ে এসেছে ভার্চুয়াল কার্ড নম্বর। নগদের এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে ১৬ ডিজিটের এই কার্ড নম্বর বললেই সব ধরনের লেনদেন থেকে শুরু করে মোবাইল রিচার্জ পর্যন্ত করা সম্ভব। ফলে নিজের মোবাইল নম্বর গোপন রেখে লেনদেন করতে পারছেন এখন নারীরা।

 

লক্ষ্য এবার ডিজিটাল ব্যাংক

সরকার ঠিক করেছে, ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৭৫ শতাংশ ক্যাশলেস করবে। নগদও এ ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম। তারা মনে করেন, কেবল মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে সত্যিকারের ক্যাশলেস করা সম্ভব না। সে জন্য দরকার ডিজিটাল ব্যাংক। এখনো বহু মানুষ প্রচলিত আর্থিক সেবার বাইরে আছে। অনেকে সামর্থ্য থাকার পরও ব্যাংকে যেতে হবে বলে এই সেবা নেন না। অনেকে আবার বড় অঙ্কের লেনদেন করতে পারেন না বলে ব্যাংকে যান না। অনেকের আবার জামানত দেওয়ার মতো সম্পদ নেই বলে ঋণ পান না। আর এসব মানুষকে আর্থিক সেবায় নিয়ে আসতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রয়োজনীয়তা বলতে গিয়ে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলছিলেন, ‘যদি নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পায়, আমাদের প্রথম ফোকাস হবে সেই মানুষগুলো, যারা ব্যাংকে যেতে পারছেন না। তারা প্রথাগত ব্যাংক থেকে লোন পাচ্ছেন না; ফলে তারা মহাজনের কাছ থেকে দৈনিক ৪০ শতাংশ সুদে ঋণ নিচ্ছেন। এ মানুষগুলোর দেওয়ার মতো জামানত নেই, এই মানুষের ট্রেড লাইসেন্স নেই, এরা ব্যাংকেও যেতে পারেন না। এদের আমরা জামানতহীন সিঙ্গেল ডিজিট মুনাফায় লোন দেব। তখন তার পুরো টাকাটা ফরমাল চ্যানেলে চলে আসবে। তাতে করে জাতীয় অর্থনীতিও প্রসারিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

এই মাত্র | শোবিজ

খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম
খসখসে রুক্ষ ত্বক? ঘরেই বানিয়ে নিন ৩ ধরনের প্রাকৃতিক ক্রিম

১২ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুম নষ্ট হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে কুষ্টিয়ায় র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির
কমেনি পিঁয়াজের দাম, সরবরাহ বাড়ছে শীতের সবজির

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া
কেমন থাকবে আগামী ৫ দিন আবহাওয়া

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা
সারাদেশের তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অফিসের বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬
কিয়েভে রুশ হামলায় হতাহত ১৬

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে জয় পেল ইংল্যান্ড-ইতালি

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে
কোমর ও গোড়ালির তীব্র যন্ত্রণা? ওষুধ নয়, মুক্তি মিলবে একটি যোগব্যায়ামে

৪৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন
তাইওয়ান ইস্যুতে জাপানের রাষ্ট্রদূতকে তলব করল চীন

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে ৮ দলের ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন
পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের ৩৫তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পরেও লেবাননে ১১৪ বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
অর্থনৈতিক বার্তা পৌঁছে দিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে সফরের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু
চলতি বছর ভূমধ্যসাগরে হাজারের বেশি অভিবাসীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত
ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ২ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিখোঁজ ২১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি
ক্যাটরিনার সঙ্গে পরিচয়ের গোপন কথা ফাঁস করলেন ভিকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা
হাম্প্রেসকে সাজঘরে পাঠালেন তাইজুল, জয়ের আরও কাছে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো
বিশ্বকাপে নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকিতে রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম
আবুধাবিতে বসছে আইপিএলের নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু
নতুন নামে রিয়াল মাদ্রিদের হোম ভেন্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ
মানিকগঞ্জে স্কুলবাসে অগুন, ঘুমন্ত চালক দগ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত
নিজেদের তৈরি বিদ্যুৎচালিত বিমান উদ্বোধন করল আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল
দেশজুড়ে নাশকতা প্রতিরোধে যুব মজলিসের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী
ঢাকা ওয়াসার এমডি হলেন আব্দুস সালাম ব্যাপারী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন