শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ডিজিটাল লেনদেনকে সবার করেছে নগদ

চমকপ্রদ উদ্ভাবন আর অভিনব সব সেবা দিয়ে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে সাড়া জাগানো পরিবর্তন এনেছে মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ। ফলাফল হিসেবে মাত্র চার বছরেই নগদ এখন সাড়ে ৭ কোটি গ্রাহকের ভালোবাসার এক অপারেটর-

 

শুরু থেকেই প্রযুক্তিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে নগদ

যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি...

নওগাঁর মারুফ হোসেন, জীবিকার সন্ধানে এখন কারওয়ান বাজারের মানুষ। সারা রাত কাজ করেন সবজির ট্রাকে। রোজ রাতে এভাবেই যা আয় হয় নিজের খরচের টাকাটা রেখে বাকিটা পাঠিয়ে দেন গ্রামে স্ত্রীর কাছে।

সেদিন সকালেও এমন টাকা পাঠাচ্ছিলেন একটা মোবাইল এজেন্টের কাছ থেকে। ঘাড়ের গামছাটা নামিয়ে মুখ মুছেই বললেন, ‘এই ১ হাজার টাকা নগদে পাঠাও।’

নগদে কেন?

প্রশ্নটা শুনে মারুফ হাসলেন। বললেন, ‘আমার মতো মানুষের জন্য নগদই ভালো। খরচ কম। গরিবের জন্য নগদ আছে!’

হ্যাঁ, নগদ আসলে এ কাজটাই করেছে। যাত্রা শুরুর মাত্র চার বছরের মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং সেবাটি ধনী-গরিব সবার সেবা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নগদ। এখানে ক্যাশ-আউট খরচ বাজারের তুলনায় অর্ধেক; সেন্ড মানিও ফ্রি। এ দুটোই মারুফের মতো খেটে খাওয়া মানুষের জন্য সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে।

তাছাড়া যাত্রার শুরুতেই ফ্রিতে বিল পেমেন্ট থেকে শুরু করে মধ্যবিত্তকে নড়েচড়ে বসতে বাধ্য করেছিল নগদ। আর মাস তিনেক আগে বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন চালু করে পেমেন্টেও জয়যাত্রা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। আর এরকম অনেক সুবিধা নিয়ে কয়েক বছরেই তারা চলে এসেছে শিখরে। তাতে আদতে লাভ হয়েছে গ্রাহকের। নগদের দাবি, প্রতি বছর তারা গ্রাহকের হাজার কোটি টাকার সাশ্রয় করছে।

নগদ জানাচ্ছে, শুরুর চার বছরেই তাদের গ্রাহক সংখ্যা সাড়ে ৭ কোটি পেরিয়েছে। আর দৈনিক গড় লেনদেন ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। আর এসব কিছু সম্ভব হয়েছে একদিকে খরচ কমানোয়, আরেক দিকে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণে। প্রযুক্তির ব্যবহারে নগদ মোবাইলে আর্থিক সেবার অ্যাকাউন্ট খোলাকে করেছে সহজতর। একটা সময় ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলাটা ছিল বিরাট ঝক্কির ব্যাপার। এক গাদা ফরম পূরণ করা, ছবি ও অন্যান্য কাগজ দেওয়া এবং সপ্তাহ খানেক অপেক্ষা করা। এই পুরো ব্যাপারটিকে এক মিনিটেরও কম সময়ে নামিয়ে এনেছে নগদ উদ্ভাবিত ইলেকট্রনিক কে-ওয়াইসি বা ই-কেওয়াইসি এবং *১৬৭# চেপে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি। নগদ মনে করে, সর্বনিম্ন খরচ এবং আধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে তারা যে সেবা দিচ্ছে, সেখানেই সত্যিকার অর্থে দেশের আর্থিক খাতে ডিজিটালাইজেশনের সূত্রপাত। নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেছেন, ডিজিটালাইজেশন ছাড়া মানুষের জীবন সহজ করা যাবে না। সে কারণে শুরু থেকেই তারা প্রযুক্তিকেই অগ্রাধিকার দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘অন্যরা যেখানে হাজার কোটি টাকা খরচ করেছে কেবল গ্রাহক নিবন্ধনের জন্য, সেখানে আমাদের খরচ শূন্য। কারণ শুরু থেকেই নগদ ইলেকট্রনিক্যালি গ্রাহক নিবন্ধন করেছে। আর সেভাবেই নগদ হয়ে উঠেছে ধনী-গরিব সবার সেবা।’ তানভীর বলেন, আরও বেশি মানুষকে ডিজিটাল লেনদেনের আওতায় নিয়ে আসার বিকল্প নেই। আর সেটা করতে গেলে মানুষকে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের চেয়ে ভালো প্ল্যাটফরম দিতে হবে। সেটাই হতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। এ জন্য নগদ প্রস্তুত বলেও মনে করেন তিনি।

ইতোমধ্যে তারা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে কীভাবে গ্রাহকের ক্রেডিং রেটিং করতে হয়, সে কাজও শুরু হয়ে গেছে। তানভীর বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে এটা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আশা করি আমরা সফল হব।’

 

উপবৃত্তি বিতরণ একমাত্র নগদে

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এ খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা...

সরকার অনেক দিন ধরেই বিভিন্ন ভাতা বিতরণে গতি আনার কথা চিন্তা করছিল। সেটাই আলোর মুখ দেখে কভিডের সময়। সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশও তখন স্থবির হয়ে পড়ে। এই সময় অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে ৫০ লাখ পরিবারকে আড়াই হাজার টাকা করে ঈদ উপহার দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নগদের অ্যাকাউন্ট খোলা যেহেতু সহজ, আর ডাক বিভাগের সঙ্গেও রয়েছে সমঝোতা, ফলে ভাতা বিতরণের সিংহভাগ চলে আসে নগদের কাছে। এই ভাতা বিতরণে ডাক বিভাগের মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসটি চমক দেখায়। সরকারি সহায়তা বিতরণের কাজে যুক্ত হওয়ার মাধ্যমে নগদ বের করে ফেলে এর আগে কোথায় কীভাবে অনিয়ম হয়েছে? একটা পর্যায়ে বিতরণ না হওয়া বেশ কিছু টাকা সরকারকে ফেরতও দেয় নগদ। আর তাতেই আলোচনায় চলে আসে তারা। আর এটাও প্রমাণ হয় যে, ডিজিটাল মাধ্যমে ভাতা বিতরণ করলে সেটা স্বচ্ছতার নিশ্চয়তা দেয়। এই দৃষ্টান্ত দেখে উৎসাহিত হলো কয়েকটি মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সমাজসেবা অধিদফতর। আর সরকারের এ দুটি ভাতা ও উপবৃত্তির প্রায় পুরোটাই এখন নগদের মাধ্যমে সুবিধাভোগীদের কাছে যাচ্ছে।

সমাজসেবা অধিদফতর আগে থেকেই সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় ভাতা বিতরণ করে আসছে। আগে সেটা প্রচলিত ব্যাংকের মাধ্যমে বিতরণ করা হতো। তাতে বেশ কিছু সমস্যা ছিল। বয়স্ক ও দরিদ্র মানুষের পক্ষে শহরের ব্যাংকে গিয়ে লাইন দিয়ে ভাতা গ্রহণটা কঠিন একটা কাজ ছিল। ভাতার লাইনে দাঁড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবর পাওয়া যেত তখন। এর সঙ্গে ছিল ৯০০ টাকা ভাতা নিতে ২০০-৩০০ টাকা যাতায়াত খরচ। এসব সংকট কাটাতে ২০২১ সালে সামাজিক নিরাপত্তা ভাতা বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয় মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। সেখানে প্রায় ৭৫ শতাংশ ভাতা বিতরণের দায়িত্ব পায় নগদ। তারা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, স্বামী নিগৃহীতা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য ভাতা বিতরণ করে এই খাতে অবিশ্বাস্য সাফল্য পায় নগদ। নগদ এই ভাতা বিতরণ শুরু করার পর চিত্রটাই বদলে গেল। বয়স্ক, বিধবা, অসহায় মানুষগুলো ঘরে বসে পেতে শুরু করলেন ভাতার টাকা। ভাতা বিতরণ হওয়ার এক মিনিটের মধ্যে ভাতাভোগীর মোবাইলে পৌঁছে যাচ্ছে টাকা। পাশেই কোনো এজেন্টের কাছ থেকে ক্যাশ-আউট করে নিচ্ছেন তারা। প্রায় একই ঘটনা ঘটেছে প্রাথমিক উপবৃত্তি বিতরণের ক্ষেত্রে। উপবৃত্তি চালু করার ক্ষেত্রে সরকারের উদ্দেশ ছিল, প্রতিটি প্রাথমিক ছাত্রের হাতে উপবৃত্তির টাকা পৌঁছে দেওয়া, যাতে একটু অসমর্থ পরিবারগুলো সন্তানের শিক্ষা উপকরণ, পোশাক কেনা নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে না হয়। এই উপবৃত্তিও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদানের সিদ্ধান্ত হলেও প্রথম দিকে যে মোবাইল আর্থিক সেবা প্রতিষ্ঠানটি দায়িত্ব পেয়েছিল তারা হ-য-ব-র-ল পাকিয়ে ফেলে। অস্বচ্ছতার কারণে এর টাকা ওর কাছে, টাকা না পাওয়াসহ আরও হাজারো অভিযোগ আসতে শুরু করে। তাছাড়া প্রতিষ্ঠানটির এজেন্টই ছিল না সবখানে। ফলে সরকার বেছে নেয় সমাজসেবার ভাতা বিতরণে অভিজ্ঞ নগদকে। শুরুতেই নগদ একটা পূর্ণাঙ্গ ডাটাবেজ তৈরির কাজে হাত দিল। শিক্ষার্থীদের মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে, তার নগদ নম্বর এবং শিক্ষার্থীর জন্মনিবন্ধন সনদ মিলে তৈরি হলো ডেটাবেজ। ফলে নিশ্চিত হলো স্বচ্ছতা।

চার বছরে অগ্রযাত্রার শীর্ষে

৭ কোটি ৭০ লাখ মানুষের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি

প্রতিদিন গড় গ্রাহক অন্তর্ভুক্তি ৫০ হাজার

সেবা খাতে দেশের দ্রুতবর্ধনশীল কোম্পানি

দৈনিক গড় লেনদেন ১২০০ কোটি টাকা

সরকারি ভাতা বিতরণ মোট ২২ হাজার কোটি টাকা

বছরে গ্রাহকের সাশ্রয় ১ হাজার কোটি টাকা

সর্বনিম্ন ক্যাশ-আউট চার্জ, হাজারে ১১.৪৯ টাকা

দেশে প্রথম ই-কেওয়াইসির প্রচলন

*১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার সহজ উপায়

দেশব্যাপী ২.৩৩ লাখ উদ্যোক্তা পয়েন্ট

সরাসরি রেমিট্যান্স আসার প্রথম অপারেটর

 

দিন বদলের হাতিয়ার

দেশে মোবাইল আর্থিক লেনদেনের বয়স এক যুগ হলেও মানুুষের ভাগ্য বদলে এই সেবা ব্যবহার হতে শুরু করেছে আসলে নগদ বাজারে আসার পর থেকে। নগদের ই-কেওয়াইসি ব্যবহার করে সহজে অ্যাকাউন্ট খোলার প্রযুক্তির প্রচলনের চেয়েও বড় ঘটনা হলো যে কোনো মোবাইল থেকে *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু করা। কারণ দেশে প্রায় ৬৫ শতাংশ মানুষ বাটন ফোন ব্যবহার করেন। এদের পক্ষে ই-কেওয়াইসি দিয়ে অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব হচ্ছিল না। *১৬৭# ডায়াল করে অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি চালু হওয়ার পর হু হু করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়তে থাকে। আর দিনকে দিন নগদ হয়ে ওঠে মানুষের দিন বদলের হাতিয়ার। যেহেতু আগে থেকেই সব মোবাইল টেলিকম অপারেটরের কাছে তাদের প্রত্যেক গ্রাহকের বায়োমেট্রিক ডেটা ছিল, সেটাকেই কেবল ব্যবহার করেছে নগদ। যদিও এর জন্য আগে থেকে টেলিকম অপারেটরের সঙ্গে সমঝোতা করতে হয়েছে। ফলে *১৬৭# ডায়াল করে চার ডিজিটের পিন দিলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে গেছে নগদ অ্যাকাউন্ট। এই উদ্ভাবন গ্রামাঞ্চল ও শহরে বাটন ফোন ব্যবহারকারীদের মধ্যে একটা জোয়ার এনে দিয়েছে। আর তার মাধ্যমেই নগদ হয়ে উঠল সবার অপারেটর; নগদ পরিগণিত হলো দিন বদলের হাতিয়ার হিসেবে। পরপর এই দুটি আবিষ্কার নগদকে এই ফিনটেক ইন্ডাস্ট্রির চালকের আসনে বসিয়ে দিল। আর বিশ্বখ্যাত বড় বড় প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা থেকে আসতে থাকল স্বীকৃতি। ফলে বাংলাদেশই চলে এলো ফিনটেক দুনিয়ার আলোচনায়।

 

বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইনে পেমেন্ট বিপ্লব

কেনাকাটার পর মোবাইলে বিল প্রদান এখন বাংলাদেশের বাজারে কেনাকাটার নতুন এক বাস্তবতা। অবধারিতভাবে নগদের দাপটই এখানে সবচেয়ে বেশি চোখে পড়ছে। আর মোবাইল রিচার্জের প্রায় সবটাই তো বহু আগেই উঠে এসেছে মোবাইল আর্থিক সেবার অ্যাপে। এখানেও নগদ আছে গ্রাহক পছন্দে এক নম্বর অবস্থানে।

একটা সময় কেনাকাটা বা সংশ্লিষ্ট যে কোনো বিল দিতে যারা কার্ড ব্যবহার করতেন তারাও এখন মোবাইল পেমেন্টের ওপর নির্ভর করছেন। আর ছাপা টাকা বাদ দিয়ে ক্যাশলেস পেমেন্ট, বিশেষ করে নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার পেমেন্ট করা এখন গ্রাহকদের অভ্যাসের ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত কিছুদিন থেকে যারা কেনাকাটার এই গতিধারা খেয়াল করছেন, তারা ভালো করেই জানেন নগদের বিএমডব্লিউ ক্যাম্পেইন কীভাবে কেনাকাটার পদ্ধতিই বদলে দিয়েছে। কোটি টাকার একটা বিএমডব্লিউ, একাধিক সেডান গাড়ি, পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল, শত শত ফ্রিজ, স্মার্ট টেলিভিশন, স্মার্টফোন, স্মার্ট ওয়াচসহ হাজার হাজার উপহার সত্যিই হঠাৎ করেই যেন শপিং মলগুলো থেকে ছাপা টাকার ব্যবহার ‘নাই’ করে দিয়েছে। সেখানে অবধারিতভাবে গ্রাহক পছন্দের শিখরে নগদ। কিন্তু কেন হঠাৎ কোটি কোটি টাকার উপহার দিতে শুরু করল নগদ? এ প্রশ্নের উত্তরে নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের মোট লেনদেনের ৭৫ শতাংশকে ক্যাশলেস করতে চায়। সেই উদ্যোগের সঙ্গে নগদও একাত্ম। গ্রাহকদের উদ্বুদ্ধ করতেই এমন উদ্যোগ বলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান তিনি। ‘আমরা চেয়েছি মানুষ ছাপা টাকা ব্যবহার ছেড়ে মোবাইল লেনদেনে আসুক। আর এ জন্য গ্রাহকদের একটু উৎসাহ দিতেই আমরা অনেক অনেক উপহার নিয়ে হাজির হয়েছিলাম’, বলেন তানভীর। রমজানের শুরু থেকে চলা এই ক্যাম্পেইনের অধিকাংশ উপহার বিতরণ করা হয়ে গেছে। সেডান গাড়িসহ অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছে মানুষ, আর তাতে ক্যাশলেস লেনদেন আরও উৎসাহিত হয়েছে। ছাপা টাকা ব্যবহার, সেটির ব্যবস্থাপনায় যেমন খরচ আছে, তেমনি আছে নানান ধরনের নিরাপত্তার ঝুঁকিও। আর এ সব কিছুকে বলতে গেলে তুলে দিচ্ছে নগদের এই একটা ক্যাম্পেইন, বলছিলেন বিক্রেতারা।

প্রতি বছর কেবল টাকা ছাপতে আর সেটির ব্যবস্থাপনা করতে সরকারের খরচ হয় ৯ হাজার কোটি টাকা। ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করতে পারলে এই টাকা যেমন সাশ্রয় করে জাতীয় উন্নয়নে ব্যবহার করা সম্ভব, একইভাবে ক্যাশলেস লেনদেনের ফলে একই দিনে বহুবার হাত বদল হতে পারে। তাতে টাকার উপযোগিতা বহুগুণ বেড়ে যায়, অর্থনীতিতেও ইতিবাচক ধারার সৃষ্টি হয়, যোগ করেন তানভীর। ‘আমরা জানি লেনদেনকে ক্যাশলেস করতে পারলে আমাদের ব্যবসা আসবেই। তবে আমাদের ভালো লাগছে যে দেশের কাজে লাগতে পারছি।’ ঈদের আগে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে এসেছেন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার আরিফুল হোসেন। আরিফুল জানান, মূলত নগদের ক্যাম্পেইনে অংশ নিতেই ডিজিটালি কেনাকাটা করছেন তিনি। আরিফুলের মতো লাখো মানুষ এই ক্যাম্পেইনে যুক্ত হয়েছেন। আর সব মিলে পেমেন্ট হয়েছে কয়েক কোটি বার। টাকার অঙ্কে যা হাজার কোটি টাকার ওপরে। রমজানের সময় নগদে কেনাকাটার বিল দিয়ে রাজধানীর তেজকুনিপাড়ায় অনুপ এলভিন অধিকারী যখন তামিম ইকবালের হাত থেকে একটা সেডান গাড়ি বুঝে নিলেন, তারপর যেন নগদের মাধ্যমে কেনাকাটার ঝড় বয়ে গেল। সামগ্রিক ক্যাম্পেইন নিয়ে তানভীর এ মিশুক বলেন, ক্যাম্পেইনে ব্যবসার চেয়ে ভবিষ্যৎকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন তারা। ‘আমরা চেয়েছি, যত বেশি সম্ভব মানুষকে ডিজিটাল পেমেন্টের আওতায় আনতে। তাতে ব্যবহারকারীদের ডিজিটাল ফুটপ্রিন্ট তৈরি হবে। গ্রাহকের ক্রেডিট রেটিং ব্যবহার করে ক্ষুদ্র সঞ্চয়, ক্ষুদ্র ঋণ, বাই নাউ পে লেটারের মতো সেবা তখন দেওয়া সহজ হবে। আমরা মনে করি আমাদের পরিকল্পনা কাজে দিয়েছে।’

 

নারীর জন্য, নারীর পাশে

নগদ-এর লম্বা এই যাত্রার বড় একটা মন্ত্র ছিল, তারা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করতে চায়। আর সেটা যতটা সম্ভব নিশ্চিত করেছে এই আর্থিক প্রতিষ্ঠানটি। প্রাথমিকের উপবৃত্তি বিতরণ যখন থেকে নগদের হাতে আসে তখনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির অর্থ যাবে তার মায়ের মোবাইলে। ফলে এক পদক্ষেপে নারীর ক্ষমতায়নের বড় কাজটি হয়ে যায়। এখানে আরও একটি বড় অগ্রগতি হলো নগদের লাখো উদ্যোক্তার মধ্যে একটা বড় অংশ প্রান্তিক নারী গোষ্ঠী। সমাজের আর্থিক কাঠামোতে সেভাবে না থাকা এই মানুষগুলো নগদের উদ্যোক্তা হয়ে বদলে দিচ্ছেন নিজের পরিবার ও সমাজকে। দক্ষিণবঙ্গে এরকম বেশ কিছু উদাহরণ আছে যে, ডুবতে বসা একটা সংসারকে একাই নগদ উদ্যোক্তা হয়ে টেনে তুলেছেন পরিবারের নারী সদস্য। এ ছাড়া নগদ কাজ করছে নারীদের ভোগান্তি নিয়েও। বাংলাদেশে নারীদের একটা বড় ভোগান্তি হলো মোবাইলে উত্ত্যক্ত করা এবং প্রতারণা করা। এ ক্ষেত্রে তাদের ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বর প্রকাশ হয়ে পড়াটাই মূল সমস্যা ছিল। এক্ষেত্রে নারীরাই ছিল মূল লক্ষ্যবস্তু। এই জায়গায় প্রযুক্তি নিয়ে দারুণ একটা কাজ করেছে নগদ। তারা ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরের বিপরীতে নিয়ে এসেছে ভার্চুয়াল কার্ড নম্বর। নগদের এজেন্ট পয়েন্টে গিয়ে ১৬ ডিজিটের এই কার্ড নম্বর বললেই সব ধরনের লেনদেন থেকে শুরু করে মোবাইল রিচার্জ পর্যন্ত করা সম্ভব। ফলে নিজের মোবাইল নম্বর গোপন রেখে লেনদেন করতে পারছেন এখন নারীরা।

 

লক্ষ্য এবার ডিজিটাল ব্যাংক

সরকার ঠিক করেছে, ২০২৭ সালের মধ্যে দেশকে ৭৫ শতাংশ ক্যাশলেস করবে। নগদও এ ঘোষণার সঙ্গে একাত্ম। তারা মনে করেন, কেবল মোবাইল আর্থিক সেবার মাধ্যমে সত্যিকারের ক্যাশলেস করা সম্ভব না। সে জন্য দরকার ডিজিটাল ব্যাংক। এখনো বহু মানুষ প্রচলিত আর্থিক সেবার বাইরে আছে। অনেকে সামর্থ্য থাকার পরও ব্যাংকে যেতে হবে বলে এই সেবা নেন না। অনেকে আবার বড় অঙ্কের লেনদেন করতে পারেন না বলে ব্যাংকে যান না। অনেকের আবার জামানত দেওয়ার মতো সম্পদ নেই বলে ঋণ পান না। আর এসব মানুষকে আর্থিক সেবায় নিয়ে আসতে পারে ডিজিটাল ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকের প্রয়োজনীয়তা বলতে গিয়ে নগদের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলছিলেন, ‘যদি নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স পায়, আমাদের প্রথম ফোকাস হবে সেই মানুষগুলো, যারা ব্যাংকে যেতে পারছেন না। তারা প্রথাগত ব্যাংক থেকে লোন পাচ্ছেন না; ফলে তারা মহাজনের কাছ থেকে দৈনিক ৪০ শতাংশ সুদে ঋণ নিচ্ছেন। এ মানুষগুলোর দেওয়ার মতো জামানত নেই, এই মানুষের ট্রেড লাইসেন্স নেই, এরা ব্যাংকেও যেতে পারেন না। এদের আমরা জামানতহীন সিঙ্গেল ডিজিট মুনাফায় লোন দেব। তখন তার পুরো টাকাটা ফরমাল চ্যানেলে চলে আসবে। তাতে করে জাতীয় অর্থনীতিও প্রসারিত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে ভ্যাম্পায়ার দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

এই মাত্র | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

১৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে