শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৩, রবিবার, ২৯ মে, ২০১৬ আপডেট:

হুমায়ূনকে নিয়ে স্মৃতিকথা লিখছেন গুলতেকিন

দর্পণ কবির, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূনকে নিয়ে স্মৃতিকথা লিখছেন গুলতেকিন

গুলতেকিন খান। নামেই তাঁর পরিচয়। তিনি চান, কিংবা না চান-পরিচয়টা এক বিশাল জনপ্রিয়তার বৃত্তে কেন্দ্রবিন্দুর মত যেমনি অবিচ্ছেদ্য, তেমনি এর অভিব্যক্তি করোজ্জ্বল। এটা সৃষ্টি হয়েছে প্রথমত তিনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় উপন্যাসিক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা প্রয়াত হুমায়ুন আহমেদের স্ত্রী বলে, দ্বিতীয়ত তিনি নিজেকে নিজের মত করে আড়াল করে রাখতে পেরেছেন বলে। ফলে তার ব্যক্তিত্ব নিয়ে সকলের মধ্যে এক ধরনের শ্রদ্ধাবোধ তৈরি হয়ে আছে। তাঁকে বলতে হয় অন্যরকম এক ব্যক্তিত্বের ধ্রুবতারা। ‘ঝিনুক নীরবে সহো’ কথাটা তাঁর চরিত্রের সঙ্গে মানানসই। এই গুলতেকিন খান যেন ঝিনুকের খোলস ছেড়ে বের হয়ে এলেন কবিতার মুক্তো ছড়িয়ে। গত বছর একুশের বইমেলায় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ 'আজো কেউ হাঁটে অবিরাম' প্রকাশিত হয়। অনেক দিন ধরে বন্ধ এক লৌহ কপাট যেন খুলে গেল এবং বেরিয়ে এলো এক পশলা কোমল আলো। 

সে যাই হোক, নিউইয়র্কে গত ২২ মে জ্যাকসন হাইটসে জামাল আবদীন খোকার বাড়িতে (তাঁর আত্মীয়) মুখোমুখি হলাম কবি গুলতেকিন আহমেদের। সাক্ষাৎকার গ্রহণের শুরুতেই জানালেন, কোন ব্যক্তিগত প্রশ্ন করা যাবে না। ইঙ্গিত করলেন যেন হুমায়ুন আহমেদ সম্পর্কে কথা না বলি। তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, হুমায়ুুন আহমেদের প্রথম স্ত্রী বলেই তো আপনার একটা জনপ্রিয়তা তৈরি হয়েছে। এই জনপ্রিয়তাকে উপভোগ করেন না? অথবা এই জনপ্রিয়তাকে কীভাবে দেখেন? এর জবাবে তিনি বললেন, এমন জনপ্রিয়তা আমি উপভোগ করি না। সব সময় উপেক্ষা করেছি। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই সচেষ্ট ছিলাম। যখন হুমায়ুন আহমেদের স্ত্রী ছিলাম, তখনও আমি তাঁর (হুমায়ুন আহমেদের) স্ত্রী বলে পরিচয় দিইনি। তাঁর জনপ্রিয়তার সুযোগ কখনও নিইনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালে বা পরবর্তীতে নিজের কর্মস্থলে (স্কলাসটিকা স্কুলে) যতদিন পেরেছি নিজের স্বামীর পরিচয় আড়াল করার চেষ্টা করেছি। একটা সময় তা পেরে ওঠা যায়নি। 

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি নিজের পরিচয় প্রসঙ্গে বলেন, আসলে আমি সব সময় নিজের দাদা প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ’র নাতনী বলে পরিচয় দিতে পছন্দ করতাম। এখনও নিজের এই পরিচয়টা দিতে পছন্দ করি। একজন জনপ্রিয় লেখকের স্ত্রী ছিলাম, এই পরিচয়টা আমাকে কখনও উৎসাহিত করেনি। সাক্ষাৎকারের শেষ সময়ে দুটি প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। এই প্রশ্ন দুটির জন্য তিনি প্রস্তুত ছিলেন না। প্রশ্ন ছিল, হুমায়ুন আহমেদের মৃত্যুর আগে (অসুস্থ থাকার সময়ে) আপনি কি তাঁর সঙ্গে করার চেষ্টা করেছিলেন? তিনি জানান, চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু হুমায়ুন আহমেদকে যেন বন্দি করে রাখা হয়েছিল। হুমায়ুন আহমেদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ করাটা ছিল দুরূহ কাজ। তিনি বলেন, মাঝেমাঝে আমাদের কথা হতো। কারণ, হুমায়ুন আহমেদ আমার সন্তানদের পিতা ছিলেন। এ কারণেই কথা হতো। তবে সবসময় একটা দেয়াল যেন ছিল তাঁর চারপাশে। এ প্রসঙ্গে আর বেশি কিছু কথা বলেননি তিনি। 

আরেকটি প্রশ্ন ছিল, হুমায়ুন আহমেদকে নিয়ে আপনি কোন স্মৃতিকথা লিখবেন কিনা? জবাবে তিনি বলেন, আমি হুমায়ুনকে নিয়ে স্মৃতিকথামূলক একটি বই লিখছি। প্রায় অর্ধেক লিখে ফেলেছি। লেখার কাজ শেষ হলেই তা বই আকারে বের হবে। এ কথা ছিল সাক্ষাৎকারের শেষ প্রশ্নের জবাব। এর আগে নানা কথা হয়েছে। এরমধ্যে একটি প্রশ্ন ছিল, আপনার অসীম ধৈর্য শক্তি ও নীরব থাকার একটা অদ্ভুত শক্তিও আছে, এটা পেয়েছেন কার কাছ থেকে? জবাবে গুলতেকিন খান (স্মিত হেসে) বলেন, এটা সঠিক করে কিছু বলতে পারবো না। হয়তো আমার চরিত্র এটি। তবে সবসময়ই দাদু (প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ) ছিলেন আমার আদর্শ। আমার দাদীর মৃত্যুর পর দেখেছি দাদু চুপচাপ থাকতেন। তিনি দাদীকে ভীষণ ভালবাসতেন। হয়তো দাদুর কাছ থেকে পেয়েছি। বংশগত স্বভাব বলা যায়। তাছাড়া আমার ভাইবোনদের মধ্যে আমি সবসময়ই ছিলাম চুপচাপ। কথা বলতাম না একেবারে। ইদানিং তো অনেক কথা বলছি।

গুলতেকিন খানের কাছে প্রশ্ন ছিল, কবি হলেন কীভাবে? তিনি বলেছেন, ক্লাশ সেভেনে পড়ার সময় থেকে ছড়া লিখতাম। বিয়ের পর লেখালেখি ছেড়ে দিয়ে সংসারী হয়ে যাই। ভুলেই গিয়েছিলাম যে, আমি ছড়া লিখতাম। তবে আমার ডায়েরি লেখার অভ্যাস ছিল। নিয়মিত ডায়েরি লিখতাম। ডায়েরি লেখা বিষণ্নতা নিরসনের ভাল থেরাপি। তিনি বলেন, ২০০৩ সালে ছোটবেলার ছড়ার খাতাটা হঠাৎ খুঁজে পাই। তখন লেখালেখির বিষয়টা পুনরায় মাথায় আসে। তবে সত্যজিৎ রায়ের মত ছড়াকার হতে পারব না ভেবে ছড়া লেখার দিকে না ঝুঁকে কবিতা লেখার চেষ্টা করি। একটা সময় কবিতার বইও পড়তাম। ২০১৩ সাল থেকে কবিতা লিখতে শুরু করি। কবিতা বন্ধুদের শোনাই, ফেসবুকে পোস্ট করি। এতে ব্যাপক সাড়া পাই। আড়াই বছর পর দেখি ৩৫টি কবিতা হয়ে গেছে। সত্যি কথা বলতে কি, নিজের ভাল লাগার জন্য আমি কবিতা লিখি। কবির স্বীকৃতি পাবো বা কিছু পাবো, এই ভাবনা আমার নেই। আত্মতৃপ্তির জন্য কবিতা লিখি। গত বছর তাম্রলিপি প্রকাশনী আমার কবিতার বইটি প্রকাশ করে। বইটির বিক্রিও ভাল হয়েছে। এটি ছিল জাফর ইকবালের বইয়ের পর দ্বিতীয় বেস্ট সেলার বই। 

কাউকে ভেবে বা কারো জন্য আনন্দ বা কষ্ট পেয়ে কোন কবিতা লিখেছেন কি? এর জবাবে তিনি বলেন, কাউকে ভেবে কবিতা লিখিনি। তবে বনানীতে একবার ১১ বছরের একটি শিশু ক্রিকেট খেলার সময় মাথায় বলের আঘাত পেয়ে মারা গিয়েছিল। তাকে উদ্দেশ্যে করে একটি কবিতা লিখি। এ ছাড়া আমার ছোট মেয়ে যখন পুত্র সন্তানের মা হয়, তখন আমি ওই আনন্দে একটি কবিতা লিখেছিলাম। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশে কবিতার পাঠক খুব কম। তিনি আরো জানান, নিজেকে কবি ভাবেন না। কবি ভাবার স্পর্ধা তাঁর নেই। কবিতার বইয়ের নাম 'আজো কেউ হাঁটে অবিরাম' কেন রেখেছেন? এর জবাবে বলেন, আসলে আমি বইটির নাম রেখেছিলাম, 'দিকভ্রান্ত জলপরী'। নামটি শোনার পর আমার বড় মেয়ে নোভা বলল, মা, তোমাকে সবসময় দেখেছি বিভ্রান্ত না হয়ে, ভেঙে না পড়ে দৃঢ়তার সঙ্গে নিজে পথ চলেছো। এই নামটি নিয়ে পাঠকদের মধ্যে প্রশ্ন সৃষ্টি হতে পারে। ওর কথাটা ভাল লাগে। পরে নাম রাখি 'আজো কেউ হাঁটে অবিরাম'। ছোটবেলায় তিনি কী হতে চেয়েছিলেন প্রশ্নের জবাবে জানান, তাঁর স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হবেন। হতে পারেননি। হয়েছেন শিক্ষক। ছেলে নুহাশ কী হতে চায়? এই প্রশ্নে জানিয়েছেন, নুহাশ চলচ্চিত্র বানাতে চায়। নুহাশের কাজে বাধা হয়ে দাঁড়াননি। বরং ছেলের পাশে থাকছেন। তাঁর কথা, সন্তানরা যাই করতে চায়, করুক। তাদের স্বাধীনতায় কোন হস্তক্ষেপ করতে চান না।

 

বিডি-প্রতিদিন/ ২৯ মে, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, এটি জাতির প্রাণশক্তি : মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের
ওমানকে উড়িয়ে এশিয়া কাপে দারুণ শুরু পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব
ফারহান ফাইয়াজের মতো শহীদদের স্মরণে নতুন করে দেশ গড়ব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, ডাগআউটে ফিরছেন ফ্লিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স
বিএনপি জনগণের দল : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ
তিন দফা দাবিতে খুলনায় প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ
খালিয়াজুরীতে স্পিডবোট ডুবে চার শিশু নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম
খেলাধুলা শুধু বিনোদন নয়, জাতির প্রাণশক্তিও: ফারুক-ই-আজম

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি
পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান: ৩৭৯৭ মামলা, জরিমানা ২৬ কোটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক
কলাপাড়ায় ১৪ জেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি
নুরাল পাগলের দরবারে হামলার এক সপ্তাহ পর ওসির বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে ধানের ব্লাস্ট রোগ বিষয়ক কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে
মানহীন রেস্টুরেন্ট ও খাবার দোকানের ছড়াছড়ি বরিশালে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার
নওগাঁয় বিষ্ণুমূর্তি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার
জালিয়াতি চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ
জেলের জালে ধরা পড়ল ৩০ কেজি ওজনের ট্রেভ্যালি ফিশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
সরাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু
চট্টগ্রামে গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে
ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় চট্টগ্রাম নগর সাজবে পিংক কালারে

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু
জাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে শিক্ষিকার মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা
ইসরায়েলি হামলা থেকে যেভাবে প্রাণে বেঁচে যান হামাস নেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি
কার্কিকে প্রধানমন্ত্রী করতে রাজি নেপালের রাষ্ট্রপতি, পার্লামেন্ট ভাঙতে আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা
স্বর্ণের স্মারক মুদ্রার দাম বেড়ে ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা
সাড়ে ৬ ঘণ্টায় ৪ হলের ভোট গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে আবার লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি
নেপালে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান হিসেবে জেন-জিদের প্রথম পছন্দ সুশীলা কার্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত
মোদীর মণিপুর সফর ঘিরে পুলিশ-স্থানীয় জনতার সংঘাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কোন বিকল্প আমাদের হাতে নেই : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার
চার্লি কার্কের হত্যাকারীকে ধরিয়ে দিলে এক লাখ ডলার পুরস্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু
ফের ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধীতায় নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে
ধর্মীয় জ্ঞান না থাকায় সন্তানরা অবাধ্য হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
বস্তাবন্দি নারীর লাশ উদ্ধার, ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

নগর জীবন

বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট
বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম স্মরণে ছায়ানট

নগর জীবন

সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সাড়ে ৩ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে
ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

নগর জীবন

কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি
কলকাতায় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সম্মেলনে থাকছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব
সঠিক তথ্য পরিবেশন করাই সাংবাদিকের দায়িত্ব

নগর জীবন

কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু
কানাডা প্রবাসীদের জন্য ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের
ইসরায়েলি বসতি সম্প্রসারণের নিন্দা তারেক রহমানের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে