শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৬, শনিবার, ২৭ মে, ২০২৩

শ্বশুরের কাছে ছক্কা হাঁকানো শিখছেন শাহিন আফ্রিদি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্বশুরের কাছে ছক্কা হাঁকানো শিখছেন শাহিন আফ্রিদি

গতি, সুইং এবং আরও সব স্কিল মিলিয়ে বল হাতে শাহিন শাহ আফ্রিদি বরাবরই আগুনে। ইদানিং তিনি চমকে দিচ্ছেন ব্যাটিংয়ে। ২২ গজে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠছেন প্রায়ই! তার এই নতুন রূপ জন্ম দিচ্ছে অনেক কৌতূহলের। শহিদ আফ্রিদির মতো বিধ্বংসী একজন যখন তার নিকটাত্মীয়, ব্যাটিংয়ের উন্নতিতে সংযোগ খোঁজাটা অবধারিতই। শাহিন নিজেও জানালেন, শ্বশুরের সংস্পর্শেই বদলে গেছে তার ব্যাটিং।

ক্যারিয়ার শুরুর পর অনেকটা সময় ব্যাট হাতে একদমই আনকোরা ছিলেন শাহিন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে সেই তিনিই দেখাচ্ছেন অন্য ঝলক। একটি-দুটি বাউন্ডারি বা হুট করে এক-দুই দিন ভালো খেলা নয়, তার ব্যাটিংয়ে উন্নতির ছাপ স্পষ্ট। গত পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) থেকেই মূলত অগ্রগতি বোঝা যাচ্ছে। এমনিতে ১০-১১ নম্বরে ব্যাট করলেও এক ম্যাচে দলের বিপর্যয়ের মধ্যে ছয় নম্বরে উঠে এসে ৫ ছক্কায় করেন ৩৬ বলে ৫২। স্বীকৃত ক্রিকেট ক্যারিয়ারে তার প্রথম ফিফটি সেটি। আগে কখনও ৩০ রানও ছুঁতে পারেননি কোনো সংস্করণে।

সেই ব্যাটিং যে স্রেফ আচমকা হয়ে যায়নি, তা প্রমাণ করে দেন পিএসএলের ফাইনালে। এবার সাতে নেমে ৫ ছক্কায় খেলেন ১৫ বলে অপরাজিত ৪৪ রানের ইনিংস। দলকে দুইশ রানে নিয়ে যান মূলত তিনিই। পরে ৪ উইকেট নিয়ে দলের ১ রানের রোমাঞ্চকর জয়ে তিনিই হন ম্যান অব দা ম্যাচ। এবারের পিএসএলে তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১৬৮.৩৫। পিএসএলের পরপর জাতীয় দলের হয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে এক ম্যাচে ৩ ছক্কায় করেন ৭ বলে ২৩।

ব্যাট হাতে তার এমন বিধ্বংসী চেহারা তো মনে করিয়ে দেয় শহিদ আফ্রিদিকেই! গত ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তান ক্রিকেটের এই কিংবদন্তির মেয়ের সঙ্গে বিয়ে হয় শাহিনের। পারিবারিক সম্পর্ক আরও আগে থেকেই। ইএসপিএনক্রিকইনফোকে শাহিন জানালেন, ব্যাটিং নিয়ে শ্বশুরের সঙ্গে কাজ করার সুফল পাচ্ছেন তিনি।

তিনি বলেন, হ্যাঁ, তার সঙ্গে কাজ করার প্রভাব তো আছেই। আমি ও লালা (শহিদ আফ্রিদি) শট অনুশীলন করেছি অনেক, কীভাবে শেষের ওভারগুলোয় বড় শট খেলতে হয়। আমার ব্যাট সুইং নিয়েও খানিকটা কাজ করেছি। টি-টোয়েন্টিতে তার যে অভিজ্ঞতা, এতটা আর কারও নেই। তার সঙ্গে কাজ করতে পারার অভিজ্ঞতা ছিল দারুণ। অনেক শিখেছি আমি। আমার কাছে এখনও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমার বোলিং। তবে বোলিং যদি কোনোদিন ভালো না হয়, ব্যাট হাতেও অবদান রাখতে চাই। ব্যাটিংয়ে না পারলে অন্তত ফিল্ডিংয়ে।

গত বছরের অনেকটা সময় চোটের কারণে মাঠের বাইরে থাকতে হয়েছে শাহিনকে। হাঁটুর লিগামেন্টের চোটে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তার খেলা ছিল শঙ্কায়। অনেক দিন মাঠের বাইরে থাকার পর ইংল্যান্ডে পুনবার্সন করে অবশেষে বিশ্বকাপ খেলতে পারেন। তবে বিশ্বকাপ ফাইনালে আবার চোট পেয়ে ছিটকে পড়েন লম্বা সময়ের জন্য।

শাহিন জানালেন, চোটের ওই সময়টাই কাজে লাগিয়েছেন তিনি ব্যাটিংয়ের উন্নতির  জন্য। ব্যাটিং আমার সবসময়ই ভালো লাগত, সেই অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেটের দিনগুলি থেকেই। এবার যখন চোটে পড়লাম, তখন ব্যাটিং নিয়ে কাজ শুরু করলাম, কারণ বোলিং করতে পারছিলাম না। পুনবার্সনের জন্য যখন ইংল্যান্ডে এলাম, তখন ব্যাটিং নিয়ে অনেক খেটেছি।

ব্যাটিংয়ে উন্নতি হলেও শাহিনের বোলিংয়ের একটি ঘাটতি সাম্প্রতিক সময়ে ছিল চোখে পড়ার মতো। চোট কাটিয়ে ফেরার পর তার সেই আগের ভয়ঙ্কর গতি নেই! সাধারণত ১৪৫ কিলোমিটারে আশেপাশে গতিতে বোলিং করেন যিনি, চোট থেকে ফেরার পর গত কিছুদিনে পিএসএল ও নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে সেখানে তার গতি দেখা গেছে ১৩৫ কিলোমিটারের আশেপাশে। গতি কমে যাওয়ায় কমেছে তার ধারও। শাহিন অবশ্য এখানে দুর্ভাবনার কিছু দেখছেন না।

তিনি বলেন, গতি নিয়ে সবারই কিছু না কিছু বলার আছে, তবে আমি নিজে ভালো অনুভব করছি। দেখুন, কেউ যদি ১১০ কিলোমিটার গতিতে বোলিং করেও উইকেট নিতে থাকে, তাহলে অনুভূতি ভালোই থাকে। আমি তো উইকেট নিয়েছি। মাঠে শতভাগ দিয়েছি, এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গতি এখানে বড় ব্যাপার নয়। গতি যদি কমে যায়, সময়ের সঙ্গে আবার বাড়বে।

উইকেট অবশ্য কিছু পাচ্ছেন শাহিন, তবে নিজের সেরা চেহারায় নেই নিশ্চিতভাবেই। পিএসএলে ১২ ম্যাচে ১৯ উইকেট নিলেও রান দিয়েছেন ওভারপ্রতি ৯.১৩। পরে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে ৫ ম্যাচে ৬ উইকেট তার ওভারপ্রতি ৮.৭২ রান দিয়ে। ওয়ানডে সিরিজে অবশ্য ৪ ম্যাচে ৮ উইকেট নিতে পেরেছেন ওভারপ্রতি ৫.৬৮ রান দিয়ে। শাহিনের মতে, দুই দফা চোটের থাবাতেই ছন্দে ফিরতে সময় লাগছে তার। তবে সামনেই আপন রূপে ফেরার আশ্বাস দিলেন ২৩ বছর বয়সী বাঁহাতি পেসার।

তিনি জানান, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে দুই মাস ধরে চোটের কারণে বাইরে ছিলাম। বিশ্বকাপের পর আবার দুই-তিন মাস বাইরে ছিলাম। পুরোপুরি ফিরতে সময় লাগে। সেই প্রাণশক্তি ও ফিটনেস ফিরে পাওয়া যায় কেবল ম্যাচ খেলতে থাকলেই। পিএসএল থেকে আমি ভালো অনুভব করছি। ওই টুর্নামেন্টে সময় যত গড়িয়েছে, আরও ভালো হয়ে উঠেছি। পরে পাকিস্তানের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ফিরেছি। হাঁটু এখন শতভাগ ঠিক। সময়ের সঙ্গে উন্নতি হবে। যত খেলব, তত ভালো হয়ে উঠব।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে অঘটন, ফাইনালে অ্যানিসিমোভা
সর্বশেষ খবর
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি
সিরাজগঞ্জে এক রাতে ১০ গরু চুরি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল
শেরপুরে গ্রেফতার ৩০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত জেল পলাতক কয়েদি নজরুল

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
৬২৩টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি
নোয়াখালীতে জলাবদ্ধতা নিরসনে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যার প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে বিক্ষোভ-সমাবেশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট ১৪ জুলাই

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সরকার কেন ব্যর্থ হচ্ছে, এই প্রশ্ন আমাদের সরকারের কাছে: তারেক রহমান
সরকার কেন ব্যর্থ হচ্ছে, এই প্রশ্ন আমাদের সরকারের কাছে: তারেক রহমান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি
ফাইনালে ‘অপ্রতিরোধ্য’ পিএসজিকে থামাতে চায় চেলসি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা
নেত্রকোনায় স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ১১ টুকরো, স্বামী গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ
পাথর মেরে বর্বরোচিত হত্যার প্রতিবাদে কুষ্টিয়ায় বিক্ষোভ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
বাগেরহাটে তিন হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম তরুণদের দেশপ্রেমের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কিম জং উনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
রাজধানীতে ব্যবসায়ী হত্যা, রাবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
দেশে হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে
তিতাসে গলাকাটা লাশের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
রাজবাড়ীর পদ্মাপাড়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের
বগুড়ায় ভটভটি উল্টে প্রাণ গেল চালকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অনুর্ধ্ব-১৭ ফুটবল লিগ নিয়ে মিট দ্য প্রেস
খাগড়াছড়িতে অনুর্ধ্ব-১৭ ফুটবল লিগ নিয়ে মিট দ্য প্রেস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ
ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে জাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র
বিমান চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি বেবিচক’র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১
মাটিরাঙ্গায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে  নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কলেজছাত্র নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’
‘কোন মব সন্ত্রাসীকেই সরকার বা রাজনৈতিক দলের প্রশ্রয় দেওয়ার কোন সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র
কক্সবাজার আ. লীগ অফিস এখন পৌর স্বাস্থ্যকেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ
কাহারোলে গরুর হাঁটের ট্রাকের দখলে রাস্তা, দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার
ধুনটে পুলিশকে কুপিয়ে হ্যান্ডকাপসহ পালানো সেই আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের
পড়াশোনায় ছিল অনাগ্রহ চেষ্টা ছিল অটোপাসের

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ