'কিলোকোর' নামের শক্তিশালী এই চিপটি তৈরি করেছে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের একদল গবেষক।
মাইক্রোচিপটি প্রতি সেকেন্ডে ১.৭৮ ট্রিলিয়ন কাজ সম্পাদন করতে পারবে বলে জানান তারা। এছাড়া নতুন উদ্ভাবিত এই চিপটিতে আছে ৬২১ মিলিয়ন ট্রানজিস্টর।
গবেষক দলের প্রধান ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার প্রফেসর বিভ্যান বাস বলেন, 'মাইক্রোচিপটি উদ্ভাবন করতে আমরা আমাদের সেরাটা দিয়ে কাজ করেছি। এটিই বিশ্বের প্রথম ১০০০ প্রসেসর চিপ। এর ক্লক স্পিড সর্বোচ্চ।'
প্রফেসর বিভ্যান বাস আরও বলেন, 'এই মাইক্রোচিপটির প্রত্যেকটি প্রসেসর নিজস্ব ন্যানো প্রোগ্রাম দ্বারা পরিচালিত। এর কোরগুলোর সর্বোচ্চ ক্লক ফিকোয়েন্সি ১.৭৮ গিগাহার্জ।
এছাড়া প্রসেসরটি পরিচালনার জন্য সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচ হবে বলেও জানান তিনি। চিপটি ওয়্যারলেস কোডিং/ডিকোডিং, ভিডিও প্রসেসিং এবং এনক্রিপশনসহ বিপুল পরিমাণ প্যারালার ডাটা প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে।
বিডি-প্রতিদিন/২৭ জুন ২০১৬/শরীফ