শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

কাজ করতেন স্টিল মিলে

তার জীবনের শুরুটা ছিল একেবারেই সাধারণ। সাধারণ মানুষের মতোই যার বেড়ে ওঠার গল্প লেখা যেত। কিন্তু পরিশ্রম আর ভাগ্যের অপূর্ব এক কারসাজি গল্পকেও ছাড়িয়ে গেছে। রতন টাটার বাবার নাম নাভাল টাটা। তার পিতাকে দত্তক নিয়েছিলেন টাটা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজি টাটার নিঃসন্তান ছোট ছেলে। জামশেদজি টাটার এই গ্রুপে ভাগ্য ফেরে নাভাল টাটার। তবে রতন টাটার শৈশব মোটেই রঙিন ছিল না। নাভাল টাটা দুটি বিয়ে করেছিলেন। প্রথম সংসার ভেঙে গিয়েছিল ১৯৪০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে। নাভাল টাটার প্রথম স্ত্রী সোনির গর্ভেই জন্ম নেন রতন টাটা। তখন রতন টাটার বয়স ছিল ১০। তার আরেক ভাই জিমির বয়স ছিল সাত বছর। বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করে রতন টাটা ও তার মাকে অসহায় এক জীবনের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। জীবন থেমে থাকেনি। এই অসহায় শিশু ও তার মাকে ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন দাদি লেডি নাভাজবাই। মুম্বাইয়ের এক স্কুলেই প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু করেন রতন টাটা। ক্যাথেড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এরপর পড়াশোনা করেছেন আর্কিটেকচার, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। হার্ভার্ডে পড়েছেন অ্যাডভান্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। টাটা গ্রুপের সঙ্গে তার কর্মসূত্রে পরিচয় ঘটে ১৯৬১ সালে। টাটা স্টিলে কাজ শুরু করেন। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর মতো কাজ  পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে জে আর ডি টাটা রতন টাটার মেধা ও পরিশ্রম করার মানসিকতার মূল্য দেন। তিনি রতন টাটাকে টাটা গ্রুপের  চেয়ারম্যান করেন। এ নিয়ে ব্যবসায়িক মহলে বহু সমালোচনা শুরু হয়। বলা নেই কওয়া নেই, একজনকে ধরে এনে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে বসিয়ে দেওয়া, এ  তো স্রেফ সিনেমাতেই ঘটে। সিনেমার ঘটনাই বাস্তবে ঘটল। অন্যদিকে সমালোচকরা মুখর থাকে সব সময়ই। ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালানোর অভিজ্ঞতা যার নেই তাকে দিয়ে কিছুই হবে না। তবে দাবার দান উল্টে গেল। সবাই বিস্ময়ের সঙ্গে দেখল তার হাত ধরেই সাফল্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। তরতর করে বাড়ছে প্রতিষ্ঠানের অর্থ। ভারতের একটি সাধারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত করেন। এটি হয়ে ওঠে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। সঠিক ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, আত্মবিশ্বাস ও ঝুঁকি নিয়ে তিনি দেখিয়ে দিলেন মানুষ চাইলে স্বপ্নকেও ছুঁয়ে দেখতে পারে। রতন টাটা তার টাটা গ্রুপকে ভারতের পাশাপাশি নিয়ে গেছেন এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশে। ব্যবসা বাড়িয়েছেন বহু দিকে। শূন্য হাতে শুরু করে শত বিলিয়ন সম্পত্তি গড়া রূপকথাকেও হার মানায়।

 

১০০ দেশে ব্যবসা

টাটা গ্রুপের যাত্রা শুরু ১৮৬৮ সালে। রতন টাটা সেই গ্রুপের  চেয়ারম্যান হন ১৯৯১ সালে। মোটরগাড়ি নির্মাণ থেকে শুরু করে স্টিল, বেভারেজ, সফটওয়্যার... প্রথম সারির বহু ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। এখন টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মূল্য ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতের গোটা শেয়ারবাজারের ৭ শতাংশ টাটা শিল্প গোষ্ঠীর দখলে। ২০১৭ সালে ভারতের করপোরেট ট্যাক্সের ৩ শতাংশ আসে এই গ্রুপের কল্যাণে। টাটা ভারতের সর্ববৃহৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ছয়টি মহাদেশের ১০০টি দেশে শতাধিক কোম্পানির মাধ্যমে টাটা গ্রুপের ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে।

 

 

 

যেভাবে টাটায় ফেরেন রতন টাটা

২০১২ সালে অবসর নিয়েছিলেন রতন টাটা। টাটা সাম্রাজ্য সামলানোর দায়িত্ব হাতে নিয়ে চমক সৃষ্টি করেন সাইরাস মিস্ত্রি। সত্তর বছরে প্রথমবার টাটা পরিবারের বাইরে কেউ চেয়ারম্যানের পদে বসেন। এ নিয়ে কম আলোচনা-সমালোচনা হয়নি। কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানেই চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণ করে আবার ফিরে আসেন ধনকুবের রতন টাটা। সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার পর নানা ধরনের গুজব বাজারে ছড়াতে শুরু করে। সাইরাস মিস্ত্রি নাকি টাটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেন। অবশ্য সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট, বম্বে হাই কোর্ট এবং ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ট্রাইব্যুনালে ক্যাভিয়েট (আগাম আপিল) দাখিল করে টাটা গোষ্ঠী। যাতে তাদের বক্তব্য না শুনে সাইরাসকে সরানোর সিদ্ধান্ত মুলতবি রাখার নির্দেশ আদালত দিতে না পারে। এভাবে টাটার সঙ্গে সাইরাসের সব ধরনের সম্পর্ক বিচ্ছেদের কাজ করে টাটা গোষ্ঠী। গোষ্ঠীর পরিচালনা ব্যবস্থা ও ব্যবসার কৌশল ঢেলে সাজানোর জন্য পরামর্শ করতে সাইরাস যে কোর কমিটি গড়েছিলেন, তা ভেঙে দেওয়া হয়। পোর্টাল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় কর্ণধার হিসেবে সেখানে সাইরাসের দেওয়া প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎকার। টাটা সন্সের পরিচালনা পর্ষদে অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন টাটাদের হাতে থাকা ব্রিটিশ গাড়ি সংস্থা জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের সিইও র‌্যালফ স্পেথ এবং টিসিএসের সিইও-ম্যানেজিং ডিরেক্টর এন চন্দ্র শেখরন। টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন রতন টাটা। সেখানে তিনি বলেন গোষ্ঠীর শীর্ষস্তরের রদবদল নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নিজেদের ব্যবসার উন্নতিতেই মন দিতে। সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণের পরের দিনই টাটা গ্রুপের বিভিন্ন শেয়ার ৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়। হঠাৎই টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। সাময়িকভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন রতন টাটা। আবার টাটা গ্রুপের হাল ধরেন এই ধনকুবের। গাড়ি তৈরির বিশাল ব্যবসায় রতন টাটা এক কিংবদন্তি। তার হাতে টাটা গ্রুপ ফিরে আসায় মিডিয়ায় শিরোনাম ছিল, টাটার হাতেই টাটা সাম্রাজ্য।

 

গাড়ি তৈরিতে সবাইকে ছাড়িয়ে

রতন টাটা এক জীবন্ত কিংবদন্তি। শুধু ভারতবর্ষেই নন, তিনি সারা বিশ্বের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের কাছে এক প্রশংসিত নাম। বিভিন্ন কারণে তিনি এই অনন্য উচ্চতায়  পৌঁছেছেন। টাটা গ্রুপের কথা শুনলেই আমাদের চোখে  ভেসে ওঠে বিভিন্ন গাড়ির কথা। ট্রাক থেকে লরি, প্রাইভেট কার। টাটা নামটিকে গাড়ি প্রস্তুতকারক নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বলেই চেনে সবাই। ১৯৯৮ সালে বহুজাতিক এই প্রতিষ্ঠানটি টাটা ইন্ডিকো নামে প্রথম প্যাসেঞ্জার কার আনে। অল্প খরচে বেশি মাইলেজ এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত করেই এই প্যাসেঞ্জার কারগুলো মানুষের আস্থা লাভ করে। যে কারণে দুই বছরের মধ্যে গাড়িটি ভারতে এক নম্বর জায়গা দখল করে। নাম ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। ভারতের সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করে টাটা। এই প্রতিষ্ঠানের অন্য একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য সবার নজর কাড়ে। টাটা গ্রুপ সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে গাড়ি তৈরি করে। আর পুরো প্রক্রিয়া হয় দেশেই। তার সময়েই টাটা মোটরস জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার বাজারে আনে। এটি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় সারাবিশ্বে। শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয়, অভিজাত গাড়ি হিসেবেও সবাইকে ছাড়িয়ে যায় জাগুয়ার। ক্রেতারা গাড়ি বাজারে আসার আগেই দীর্ঘ লাইন দেন গাড়িটির অগ্রিম বুকিং দেওয়ার জন্য। শুধু কি গাড়ি ব্যবসা? বেভারেজ কোম্পানি হিসেবে টাটা টি হয়ে ওঠে সারাবিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়। অনেকেই হয়তো শুনেছেন টেটলি টির নাম। যুক্তরাজ্যের এক নম্বর চা কোম্পানি এটি। এটিও টাটা গ্রুপের বেভারেজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তর্গত। এ ছাড়া রয়েছে স্টিল ব্যবসা। দেশের সীমা ছাড়িয়ে টাটা স্টিল ইউরোপীয় লিমিটেড গঠন করে। আর লন্ডনের বাজারটি কব্জা করে নেয়। নিউইয়র্কের পিয়েরে হোটেলও টাটার। ভারতের সবচেয়ে বড় স্টিল কোম্পানিটি বৃহত্তম আউটসোর্সিং ফার্মটিও টাটার। টেলিকম সেক্টরেও টাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। টাটা গ্রুপের ৬৫ ভাগ রাজস্ব আসে বিদেশ থেকে।

 

সব ব্যবসায় সফল

১৮৬০ সালে জামশেদ টাটা প্রতিষ্ঠা করলেও সেটির বর্তমান ভিত আরও মজবুত হয় রতন টাটার হাত ধরে। ১৯৯১ সালে দায়িত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়েছেন রতন টাটা। সাফল্যের গল্পগুলোর সমষ্টি জানান দিয়েছে, টাটা গ্রুপ একটি বৈশ্বিক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপের নানা দিকে ব্যবসা ছড়িয়ে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি মূলত দুটি ভাগে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে। একটি হলো টাটা সন্স, অন্যটি টাটা ইন্ডাস্ট্রিজ। টাটা গ্রুপ মোট সাত ধরনের ব্যবসা পরিচালনা করে। এগুলো হলো, তথ্যপ্রযুক্তি ও  যোগাযোগ, প্রকৌশলী পণ্য ও সেবা, পণ্যদ্রব্য, জ্বালানি,  ভোগ্যপণ্য, কেমিক্যাল এবং আন্তর্জাতিক কার্যক্রম। এ সাতটি ব্যবসায়িক খাতে টাটা গ্রুপের ১০০টি  কোম্পানি রয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৬ লাখেরও বেশি। রতন টাটার  নেতৃত্বে মোট ব্যবসার সংখ্যা শতাধিক। লবণ ব্যবসা  থেকে শুরু করে সফটওয়্যার পর্যন্ত সব ব্যবসায়ই সুনাম ধরে রেখেছেন তিনি। এ ছাড়া ব্যবসা রয়েছে আবাসন খাত থেকে শুরু করে এয়ারকন্ডিশনিং, হোটেল শিল্প, গাড়ি শিল্প, ফোন শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বীমা, ঘড়ি, জুতা পর্যন্ত। তবে টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মাইলফলক বলা যায় ২০০৬ সালে ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারে ইস্পাত বহুজাতিক  কোরাসকে অধিগ্রহণ। ইস্পাত ব্যবসায় আধিপত্য ছড়াতে এটি একটি বড় ধরনের সিদ্ধান্ত ছিল। এ ছাড়া ২০০৮ সালে ২৩০  কোটি ডলারে ব্রিটিশ গাড়ি প্রস্তুতকারী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের মালিকানা অর্জন করে টাটা। রতন টাটা জাগুয়ারকে নিজের করে নিয়ে বিশ্বে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঘাড়ের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেন। এটি রতন টাটার অনন্য কীর্তি। এ ছাড়া টাটা গ্রুপের টিসিএসকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভারতের অন্যতম বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা হিসেবে। বিদেশে ভারতীয় হোটেল ব্যবসা সম্প্রসারণে রয়েছে টাটার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। বেভারেজ ব্যবসায় টেটলির কথা বলা যায়। টাটা টির ব্যবসাও ঢেলে সাজানো হয়। এ ছাড়া অলাভজনক টেক্সটাইল ও বেশকিছু নন-কোর ব্যবসা বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এর মধ্যে এসিসি ও টমকো উল্লেখযোগ্য ছিল। রতন টাটা কেন্দ্রীয় ব্র্যান্ডিং পর্যায়ে আনতে একটি নিয়মতান্ত্রিক নেটওয়ার্কের সাহায্যে এর সব কোম্পানিকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাক লাগিয়ে দেন।

 

বিয়ে করতেই ভয়

অঢেল অর্থ-সম্পত্তি রয়েছে। ক্ষমতাও নেহায়েত কম নয়। চাইলে সুন্দরী কাউকে বিয়ে করতে পারতেন, বিপুল সম্পদের উত্তরাধিকার দাঁড় করাতে পারতেন। কিন্তু পারেননি বিয়েভীতির কারণে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে নিজের এই ভয়ের কথা অকপটেই স্বীকার করেন রতন টাটা। বলেন, চারবার আমি বিয়ে করতে গিয়ে করতে পারিনি। প্রতিবারই কোনো না কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিয়ে করা হয়নি আমার। কখনো নিজেকে দেখে স্বস্তিও লাগে। বিবাহিত কাউকে দেখে কখনো মনে হয়, বিয়ে বিষয়টি বেশ জটিল।

 

অন্য রকম

৫০ ইউরো জরিমানা : একবার খাবার অপচয়ের দায়ে জরিমানা দিতে হয়েছিল রতন টাটাকে। ভারতীয় ধনকুবের অবশ্য কোনো কথা না বাড়িয়েই সেটা দিয়েছিলেন। জার্মানি গিয়ে এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে তাকে ৫০ ইউরো জরিমানা করা হয়। এই সামান্য অর্থ জরিমানা হয়তো রতন টাটার জন্য বড়  কোনো বিষয় নয়, তবে সেই দিন রেস্তোরাঁয় গিয়ে যা শিখেছেন তিনি তা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। ওই দিনের বর্ণনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে তুলে ধরেন রতন টাটা। তিনি লিখেন, বিশ্বের অন্যতম শিল্পোন্নত দেশ জার্মানি। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন যে ওই দেশের নাগরিকরা খুবই বিলাসবহুল জীবনযাপন করে। সহকর্মীকে নিয়ে হামবুর্গে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন তিনি।  যেহেতু তারা খুব ক্ষুধার্ত ছিলেন সে জন্য বেশ অনেকটা খাবার অর্ডার করেছিলেন রতন টাটার সহকর্মী। কিন্তু  শেষ পর্যন্ত প্রায় এক-তৃতীয়াংশ খাবারই ছুঁয়ে দেখা হলো না তাদের। এরপর রতন টাটা এবং তার সহকর্মী যখন রেস্তোরাঁ থেকে বেরোনোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ওই সময় এক বয়স্ক নারী বিরক্ত হয়ে তাদের বললেন,  তোমাদের খাবার নষ্ট করা উচিত হয়নি। সহকর্মী ওই নারীকে উত্তর দিলেন, ‘আমরা টাকা দিয়ে খাবার কিনেছি। খাবার নষ্ট করব, নাকি খাব এটাতে তোমার মাথা ঘামানোর কী আছে? এ উত্তরে আরও বেশি  ক্ষেপে গেলেন ওই নারী। সঙ্গে থাকা আরেকজন তৎক্ষণাৎ ফোন বের করে কাকে যেন ফোন দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার পোশাক পরা এক ব্যক্তি এসে হাজির হলেন। ওই ব্যক্তি সবকিছু শুনে রতন টাটা এবং তার সহকর্মীকে ৫০ ইউরো জরিমানা করে বসলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যান রতন টাটা। তারপর সেই কর্মকর্তা রাগান্বিত সুরে বললেন, ‘তুমি তোমার টাকায় খাবার কিনলেও, সম্পদ তো সমাজের। বিশ্বের অনেক মানুষের সম্পদের অভাব রয়েছে। সুতরাং সম্পদ নষ্ট করার কোনো অধিকার  তোমার নেই।

বাংলার বাঘিনীর শিক্ষা : ২০০৬ সালের ঘটনা। পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সিংগুরে টাটা গোষ্ঠী ন্যানো গাড়ি কারখানা নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ করতে যায়। এতে জমি দিতে অনিচ্ছুক কৃষকরা। তাদের নিয়ে আন্দোলনে নামেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। আন্দোলনে টিকতে না পেরে পিছুটান দেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপ ২০০৮ সালে ন্যানো গাড়ির কারখানা গুজরাটে নিয়ে যায়। এর বহু বছর পর চেন্নাইয়ে এক অনুষ্ঠানে রতন টাটা সেই ক্ষত মনে করে বলেন, তাকে ‘বাংলার বাঘিনী’ শিক্ষা দিয়েছেন।

 

 

এক নজরে

►  নাম : রতন টাটা

► পরিচয় : টাটা সন্সের ইন্টার্ন  ইমেরিটাস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি টাটা চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও চেয়ারম্যান। ভারতীয় ধনকুবের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি।

►  টাটা গ্রুপের যত ব্যবসা : এয়ারলাইনস, গাড়ি তৈরি, কেমিক্যাল, প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিদ্যুৎ পরিসেবা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও প্রযুক্তি, টেলিফোন, স্টিল, রিয়েল এস্টেট, খাবার-পানীয়-কসমেটিক্স ইত্যাদি।

যেভাবে শুরু : দরিদ্র পরিবারে জন্ম। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর কাজ পেয়েছিলেন তিনি।

► টাটার উত্থান : ১৯৯১ সালে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান হন। সেখানেই পান বিস্ময়কর সাফল্য। টাটা গ্রুপের ব্যবসা ছড়িয়েছে  ভারত, এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায়।

►  বেতন : প্রায় ৭০ লাখ রুপি।

► মোট ব্যক্তিগত সম্পত্তি : প্রায় ৮৩০ মিলিয়ন।

► মোট ব্যবসায়িক সম্পত্তি : প্রায় ১১০ বিলিয়ন।

► সম্মাননা : পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা