শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

কাজ করতেন স্টিল মিলে

তার জীবনের শুরুটা ছিল একেবারেই সাধারণ। সাধারণ মানুষের মতোই যার বেড়ে ওঠার গল্প লেখা যেত। কিন্তু পরিশ্রম আর ভাগ্যের অপূর্ব এক কারসাজি গল্পকেও ছাড়িয়ে গেছে। রতন টাটার বাবার নাম নাভাল টাটা। তার পিতাকে দত্তক নিয়েছিলেন টাটা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজি টাটার নিঃসন্তান ছোট ছেলে। জামশেদজি টাটার এই গ্রুপে ভাগ্য ফেরে নাভাল টাটার। তবে রতন টাটার শৈশব মোটেই রঙিন ছিল না। নাভাল টাটা দুটি বিয়ে করেছিলেন। প্রথম সংসার ভেঙে গিয়েছিল ১৯৪০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে। নাভাল টাটার প্রথম স্ত্রী সোনির গর্ভেই জন্ম নেন রতন টাটা। তখন রতন টাটার বয়স ছিল ১০। তার আরেক ভাই জিমির বয়স ছিল সাত বছর। বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করে রতন টাটা ও তার মাকে অসহায় এক জীবনের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। জীবন থেমে থাকেনি। এই অসহায় শিশু ও তার মাকে ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন দাদি লেডি নাভাজবাই। মুম্বাইয়ের এক স্কুলেই প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু করেন রতন টাটা। ক্যাথেড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এরপর পড়াশোনা করেছেন আর্কিটেকচার, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। হার্ভার্ডে পড়েছেন অ্যাডভান্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। টাটা গ্রুপের সঙ্গে তার কর্মসূত্রে পরিচয় ঘটে ১৯৬১ সালে। টাটা স্টিলে কাজ শুরু করেন। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর মতো কাজ  পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে জে আর ডি টাটা রতন টাটার মেধা ও পরিশ্রম করার মানসিকতার মূল্য দেন। তিনি রতন টাটাকে টাটা গ্রুপের  চেয়ারম্যান করেন। এ নিয়ে ব্যবসায়িক মহলে বহু সমালোচনা শুরু হয়। বলা নেই কওয়া নেই, একজনকে ধরে এনে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে বসিয়ে দেওয়া, এ  তো স্রেফ সিনেমাতেই ঘটে। সিনেমার ঘটনাই বাস্তবে ঘটল। অন্যদিকে সমালোচকরা মুখর থাকে সব সময়ই। ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালানোর অভিজ্ঞতা যার নেই তাকে দিয়ে কিছুই হবে না। তবে দাবার দান উল্টে গেল। সবাই বিস্ময়ের সঙ্গে দেখল তার হাত ধরেই সাফল্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। তরতর করে বাড়ছে প্রতিষ্ঠানের অর্থ। ভারতের একটি সাধারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত করেন। এটি হয়ে ওঠে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। সঠিক ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, আত্মবিশ্বাস ও ঝুঁকি নিয়ে তিনি দেখিয়ে দিলেন মানুষ চাইলে স্বপ্নকেও ছুঁয়ে দেখতে পারে। রতন টাটা তার টাটা গ্রুপকে ভারতের পাশাপাশি নিয়ে গেছেন এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশে। ব্যবসা বাড়িয়েছেন বহু দিকে। শূন্য হাতে শুরু করে শত বিলিয়ন সম্পত্তি গড়া রূপকথাকেও হার মানায়।

 

১০০ দেশে ব্যবসা

টাটা গ্রুপের যাত্রা শুরু ১৮৬৮ সালে। রতন টাটা সেই গ্রুপের  চেয়ারম্যান হন ১৯৯১ সালে। মোটরগাড়ি নির্মাণ থেকে শুরু করে স্টিল, বেভারেজ, সফটওয়্যার... প্রথম সারির বহু ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। এখন টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মূল্য ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতের গোটা শেয়ারবাজারের ৭ শতাংশ টাটা শিল্প গোষ্ঠীর দখলে। ২০১৭ সালে ভারতের করপোরেট ট্যাক্সের ৩ শতাংশ আসে এই গ্রুপের কল্যাণে। টাটা ভারতের সর্ববৃহৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ছয়টি মহাদেশের ১০০টি দেশে শতাধিক কোম্পানির মাধ্যমে টাটা গ্রুপের ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে।

 

 

 

যেভাবে টাটায় ফেরেন রতন টাটা

২০১২ সালে অবসর নিয়েছিলেন রতন টাটা। টাটা সাম্রাজ্য সামলানোর দায়িত্ব হাতে নিয়ে চমক সৃষ্টি করেন সাইরাস মিস্ত্রি। সত্তর বছরে প্রথমবার টাটা পরিবারের বাইরে কেউ চেয়ারম্যানের পদে বসেন। এ নিয়ে কম আলোচনা-সমালোচনা হয়নি। কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানেই চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণ করে আবার ফিরে আসেন ধনকুবের রতন টাটা। সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার পর নানা ধরনের গুজব বাজারে ছড়াতে শুরু করে। সাইরাস মিস্ত্রি নাকি টাটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেন। অবশ্য সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট, বম্বে হাই কোর্ট এবং ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ট্রাইব্যুনালে ক্যাভিয়েট (আগাম আপিল) দাখিল করে টাটা গোষ্ঠী। যাতে তাদের বক্তব্য না শুনে সাইরাসকে সরানোর সিদ্ধান্ত মুলতবি রাখার নির্দেশ আদালত দিতে না পারে। এভাবে টাটার সঙ্গে সাইরাসের সব ধরনের সম্পর্ক বিচ্ছেদের কাজ করে টাটা গোষ্ঠী। গোষ্ঠীর পরিচালনা ব্যবস্থা ও ব্যবসার কৌশল ঢেলে সাজানোর জন্য পরামর্শ করতে সাইরাস যে কোর কমিটি গড়েছিলেন, তা ভেঙে দেওয়া হয়। পোর্টাল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় কর্ণধার হিসেবে সেখানে সাইরাসের দেওয়া প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎকার। টাটা সন্সের পরিচালনা পর্ষদে অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন টাটাদের হাতে থাকা ব্রিটিশ গাড়ি সংস্থা জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের সিইও র‌্যালফ স্পেথ এবং টিসিএসের সিইও-ম্যানেজিং ডিরেক্টর এন চন্দ্র শেখরন। টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন রতন টাটা। সেখানে তিনি বলেন গোষ্ঠীর শীর্ষস্তরের রদবদল নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নিজেদের ব্যবসার উন্নতিতেই মন দিতে। সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণের পরের দিনই টাটা গ্রুপের বিভিন্ন শেয়ার ৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়। হঠাৎই টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। সাময়িকভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন রতন টাটা। আবার টাটা গ্রুপের হাল ধরেন এই ধনকুবের। গাড়ি তৈরির বিশাল ব্যবসায় রতন টাটা এক কিংবদন্তি। তার হাতে টাটা গ্রুপ ফিরে আসায় মিডিয়ায় শিরোনাম ছিল, টাটার হাতেই টাটা সাম্রাজ্য।

 

গাড়ি তৈরিতে সবাইকে ছাড়িয়ে

রতন টাটা এক জীবন্ত কিংবদন্তি। শুধু ভারতবর্ষেই নন, তিনি সারা বিশ্বের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের কাছে এক প্রশংসিত নাম। বিভিন্ন কারণে তিনি এই অনন্য উচ্চতায়  পৌঁছেছেন। টাটা গ্রুপের কথা শুনলেই আমাদের চোখে  ভেসে ওঠে বিভিন্ন গাড়ির কথা। ট্রাক থেকে লরি, প্রাইভেট কার। টাটা নামটিকে গাড়ি প্রস্তুতকারক নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বলেই চেনে সবাই। ১৯৯৮ সালে বহুজাতিক এই প্রতিষ্ঠানটি টাটা ইন্ডিকো নামে প্রথম প্যাসেঞ্জার কার আনে। অল্প খরচে বেশি মাইলেজ এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত করেই এই প্যাসেঞ্জার কারগুলো মানুষের আস্থা লাভ করে। যে কারণে দুই বছরের মধ্যে গাড়িটি ভারতে এক নম্বর জায়গা দখল করে। নাম ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। ভারতের সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করে টাটা। এই প্রতিষ্ঠানের অন্য একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য সবার নজর কাড়ে। টাটা গ্রুপ সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে গাড়ি তৈরি করে। আর পুরো প্রক্রিয়া হয় দেশেই। তার সময়েই টাটা মোটরস জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার বাজারে আনে। এটি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় সারাবিশ্বে। শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয়, অভিজাত গাড়ি হিসেবেও সবাইকে ছাড়িয়ে যায় জাগুয়ার। ক্রেতারা গাড়ি বাজারে আসার আগেই দীর্ঘ লাইন দেন গাড়িটির অগ্রিম বুকিং দেওয়ার জন্য। শুধু কি গাড়ি ব্যবসা? বেভারেজ কোম্পানি হিসেবে টাটা টি হয়ে ওঠে সারাবিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়। অনেকেই হয়তো শুনেছেন টেটলি টির নাম। যুক্তরাজ্যের এক নম্বর চা কোম্পানি এটি। এটিও টাটা গ্রুপের বেভারেজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তর্গত। এ ছাড়া রয়েছে স্টিল ব্যবসা। দেশের সীমা ছাড়িয়ে টাটা স্টিল ইউরোপীয় লিমিটেড গঠন করে। আর লন্ডনের বাজারটি কব্জা করে নেয়। নিউইয়র্কের পিয়েরে হোটেলও টাটার। ভারতের সবচেয়ে বড় স্টিল কোম্পানিটি বৃহত্তম আউটসোর্সিং ফার্মটিও টাটার। টেলিকম সেক্টরেও টাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। টাটা গ্রুপের ৬৫ ভাগ রাজস্ব আসে বিদেশ থেকে।

 

সব ব্যবসায় সফল

১৮৬০ সালে জামশেদ টাটা প্রতিষ্ঠা করলেও সেটির বর্তমান ভিত আরও মজবুত হয় রতন টাটার হাত ধরে। ১৯৯১ সালে দায়িত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়েছেন রতন টাটা। সাফল্যের গল্পগুলোর সমষ্টি জানান দিয়েছে, টাটা গ্রুপ একটি বৈশ্বিক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপের নানা দিকে ব্যবসা ছড়িয়ে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি মূলত দুটি ভাগে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে। একটি হলো টাটা সন্স, অন্যটি টাটা ইন্ডাস্ট্রিজ। টাটা গ্রুপ মোট সাত ধরনের ব্যবসা পরিচালনা করে। এগুলো হলো, তথ্যপ্রযুক্তি ও  যোগাযোগ, প্রকৌশলী পণ্য ও সেবা, পণ্যদ্রব্য, জ্বালানি,  ভোগ্যপণ্য, কেমিক্যাল এবং আন্তর্জাতিক কার্যক্রম। এ সাতটি ব্যবসায়িক খাতে টাটা গ্রুপের ১০০টি  কোম্পানি রয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৬ লাখেরও বেশি। রতন টাটার  নেতৃত্বে মোট ব্যবসার সংখ্যা শতাধিক। লবণ ব্যবসা  থেকে শুরু করে সফটওয়্যার পর্যন্ত সব ব্যবসায়ই সুনাম ধরে রেখেছেন তিনি। এ ছাড়া ব্যবসা রয়েছে আবাসন খাত থেকে শুরু করে এয়ারকন্ডিশনিং, হোটেল শিল্প, গাড়ি শিল্প, ফোন শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বীমা, ঘড়ি, জুতা পর্যন্ত। তবে টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মাইলফলক বলা যায় ২০০৬ সালে ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারে ইস্পাত বহুজাতিক  কোরাসকে অধিগ্রহণ। ইস্পাত ব্যবসায় আধিপত্য ছড়াতে এটি একটি বড় ধরনের সিদ্ধান্ত ছিল। এ ছাড়া ২০০৮ সালে ২৩০  কোটি ডলারে ব্রিটিশ গাড়ি প্রস্তুতকারী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের মালিকানা অর্জন করে টাটা। রতন টাটা জাগুয়ারকে নিজের করে নিয়ে বিশ্বে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঘাড়ের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেন। এটি রতন টাটার অনন্য কীর্তি। এ ছাড়া টাটা গ্রুপের টিসিএসকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভারতের অন্যতম বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা হিসেবে। বিদেশে ভারতীয় হোটেল ব্যবসা সম্প্রসারণে রয়েছে টাটার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। বেভারেজ ব্যবসায় টেটলির কথা বলা যায়। টাটা টির ব্যবসাও ঢেলে সাজানো হয়। এ ছাড়া অলাভজনক টেক্সটাইল ও বেশকিছু নন-কোর ব্যবসা বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এর মধ্যে এসিসি ও টমকো উল্লেখযোগ্য ছিল। রতন টাটা কেন্দ্রীয় ব্র্যান্ডিং পর্যায়ে আনতে একটি নিয়মতান্ত্রিক নেটওয়ার্কের সাহায্যে এর সব কোম্পানিকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাক লাগিয়ে দেন।

 

বিয়ে করতেই ভয়

অঢেল অর্থ-সম্পত্তি রয়েছে। ক্ষমতাও নেহায়েত কম নয়। চাইলে সুন্দরী কাউকে বিয়ে করতে পারতেন, বিপুল সম্পদের উত্তরাধিকার দাঁড় করাতে পারতেন। কিন্তু পারেননি বিয়েভীতির কারণে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে নিজের এই ভয়ের কথা অকপটেই স্বীকার করেন রতন টাটা। বলেন, চারবার আমি বিয়ে করতে গিয়ে করতে পারিনি। প্রতিবারই কোনো না কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিয়ে করা হয়নি আমার। কখনো নিজেকে দেখে স্বস্তিও লাগে। বিবাহিত কাউকে দেখে কখনো মনে হয়, বিয়ে বিষয়টি বেশ জটিল।

 

অন্য রকম

৫০ ইউরো জরিমানা : একবার খাবার অপচয়ের দায়ে জরিমানা দিতে হয়েছিল রতন টাটাকে। ভারতীয় ধনকুবের অবশ্য কোনো কথা না বাড়িয়েই সেটা দিয়েছিলেন। জার্মানি গিয়ে এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে তাকে ৫০ ইউরো জরিমানা করা হয়। এই সামান্য অর্থ জরিমানা হয়তো রতন টাটার জন্য বড়  কোনো বিষয় নয়, তবে সেই দিন রেস্তোরাঁয় গিয়ে যা শিখেছেন তিনি তা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। ওই দিনের বর্ণনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে তুলে ধরেন রতন টাটা। তিনি লিখেন, বিশ্বের অন্যতম শিল্পোন্নত দেশ জার্মানি। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন যে ওই দেশের নাগরিকরা খুবই বিলাসবহুল জীবনযাপন করে। সহকর্মীকে নিয়ে হামবুর্গে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন তিনি।  যেহেতু তারা খুব ক্ষুধার্ত ছিলেন সে জন্য বেশ অনেকটা খাবার অর্ডার করেছিলেন রতন টাটার সহকর্মী। কিন্তু  শেষ পর্যন্ত প্রায় এক-তৃতীয়াংশ খাবারই ছুঁয়ে দেখা হলো না তাদের। এরপর রতন টাটা এবং তার সহকর্মী যখন রেস্তোরাঁ থেকে বেরোনোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ওই সময় এক বয়স্ক নারী বিরক্ত হয়ে তাদের বললেন,  তোমাদের খাবার নষ্ট করা উচিত হয়নি। সহকর্মী ওই নারীকে উত্তর দিলেন, ‘আমরা টাকা দিয়ে খাবার কিনেছি। খাবার নষ্ট করব, নাকি খাব এটাতে তোমার মাথা ঘামানোর কী আছে? এ উত্তরে আরও বেশি  ক্ষেপে গেলেন ওই নারী। সঙ্গে থাকা আরেকজন তৎক্ষণাৎ ফোন বের করে কাকে যেন ফোন দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার পোশাক পরা এক ব্যক্তি এসে হাজির হলেন। ওই ব্যক্তি সবকিছু শুনে রতন টাটা এবং তার সহকর্মীকে ৫০ ইউরো জরিমানা করে বসলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যান রতন টাটা। তারপর সেই কর্মকর্তা রাগান্বিত সুরে বললেন, ‘তুমি তোমার টাকায় খাবার কিনলেও, সম্পদ তো সমাজের। বিশ্বের অনেক মানুষের সম্পদের অভাব রয়েছে। সুতরাং সম্পদ নষ্ট করার কোনো অধিকার  তোমার নেই।

বাংলার বাঘিনীর শিক্ষা : ২০০৬ সালের ঘটনা। পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সিংগুরে টাটা গোষ্ঠী ন্যানো গাড়ি কারখানা নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ করতে যায়। এতে জমি দিতে অনিচ্ছুক কৃষকরা। তাদের নিয়ে আন্দোলনে নামেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। আন্দোলনে টিকতে না পেরে পিছুটান দেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপ ২০০৮ সালে ন্যানো গাড়ির কারখানা গুজরাটে নিয়ে যায়। এর বহু বছর পর চেন্নাইয়ে এক অনুষ্ঠানে রতন টাটা সেই ক্ষত মনে করে বলেন, তাকে ‘বাংলার বাঘিনী’ শিক্ষা দিয়েছেন।

 

 

এক নজরে

►  নাম : রতন টাটা

► পরিচয় : টাটা সন্সের ইন্টার্ন  ইমেরিটাস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি টাটা চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও চেয়ারম্যান। ভারতীয় ধনকুবের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি।

►  টাটা গ্রুপের যত ব্যবসা : এয়ারলাইনস, গাড়ি তৈরি, কেমিক্যাল, প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিদ্যুৎ পরিসেবা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও প্রযুক্তি, টেলিফোন, স্টিল, রিয়েল এস্টেট, খাবার-পানীয়-কসমেটিক্স ইত্যাদি।

যেভাবে শুরু : দরিদ্র পরিবারে জন্ম। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর কাজ পেয়েছিলেন তিনি।

► টাটার উত্থান : ১৯৯১ সালে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান হন। সেখানেই পান বিস্ময়কর সাফল্য। টাটা গ্রুপের ব্যবসা ছড়িয়েছে  ভারত, এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায়।

►  বেতন : প্রায় ৭০ লাখ রুপি।

► মোট ব্যক্তিগত সম্পত্তি : প্রায় ৮৩০ মিলিয়ন।

► মোট ব্যবসায়িক সম্পত্তি : প্রায় ১১০ বিলিয়ন।

► সম্মাননা : পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ।

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুরে বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুরে বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা