শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই, ২০১৯ আপডেট:

টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
টাটা সাম্রাজ্যের রাজা রতন টাটা

কাজ করতেন স্টিল মিলে

তার জীবনের শুরুটা ছিল একেবারেই সাধারণ। সাধারণ মানুষের মতোই যার বেড়ে ওঠার গল্প লেখা যেত। কিন্তু পরিশ্রম আর ভাগ্যের অপূর্ব এক কারসাজি গল্পকেও ছাড়িয়ে গেছে। রতন টাটার বাবার নাম নাভাল টাটা। তার পিতাকে দত্তক নিয়েছিলেন টাটা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জামশেদজি টাটার নিঃসন্তান ছোট ছেলে। জামশেদজি টাটার এই গ্রুপে ভাগ্য ফেরে নাভাল টাটার। তবে রতন টাটার শৈশব মোটেই রঙিন ছিল না। নাভাল টাটা দুটি বিয়ে করেছিলেন। প্রথম সংসার ভেঙে গিয়েছিল ১৯৪০ দশকের মাঝামাঝি সময়ে। নাভাল টাটার প্রথম স্ত্রী সোনির গর্ভেই জন্ম নেন রতন টাটা। তখন রতন টাটার বয়স ছিল ১০। তার আরেক ভাই জিমির বয়স ছিল সাত বছর। বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করে রতন টাটা ও তার মাকে অসহায় এক জীবনের দিকে ঠেলে দিয়েছিলেন। জীবন থেমে থাকেনি। এই অসহায় শিশু ও তার মাকে ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন দাদি লেডি নাভাজবাই। মুম্বাইয়ের এক স্কুলেই প্রাথমিক পড়াশোনা শুরু করেন রতন টাটা। ক্যাথেড্রাল অ্যান্ড জন ক্যানন স্কুল থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের পড়াশোনা শেষ করেন তিনি। এরপর পড়াশোনা করেছেন আর্কিটেকচার, স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। হার্ভার্ডে পড়েছেন অ্যাডভান্স ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে। টাটা গ্রুপের সঙ্গে তার কর্মসূত্রে পরিচয় ঘটে ১৯৬১ সালে। টাটা স্টিলে কাজ শুরু করেন। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর মতো কাজ  পেয়েছিলেন তিনি। ১৯৯১ সালে জে আর ডি টাটা রতন টাটার মেধা ও পরিশ্রম করার মানসিকতার মূল্য দেন। তিনি রতন টাটাকে টাটা গ্রুপের  চেয়ারম্যান করেন। এ নিয়ে ব্যবসায়িক মহলে বহু সমালোচনা শুরু হয়। বলা নেই কওয়া নেই, একজনকে ধরে এনে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদে বসিয়ে দেওয়া, এ  তো স্রেফ সিনেমাতেই ঘটে। সিনেমার ঘটনাই বাস্তবে ঘটল। অন্যদিকে সমালোচকরা মুখর থাকে সব সময়ই। ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালানোর অভিজ্ঞতা যার নেই তাকে দিয়ে কিছুই হবে না। তবে দাবার দান উল্টে গেল। সবাই বিস্ময়ের সঙ্গে দেখল তার হাত ধরেই সাফল্যের দেখা পাওয়া যাচ্ছে। তরতর করে বাড়ছে প্রতিষ্ঠানের অর্থ। ভারতের একটি সাধারণ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিত করেন। এটি হয়ে ওঠে বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান। সঠিক ব্যবসায়িক পরিকল্পনা, আত্মবিশ্বাস ও ঝুঁকি নিয়ে তিনি দেখিয়ে দিলেন মানুষ চাইলে স্বপ্নকেও ছুঁয়ে দেখতে পারে। রতন টাটা তার টাটা গ্রুপকে ভারতের পাশাপাশি নিয়ে গেছেন এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকার অনেক দেশে। ব্যবসা বাড়িয়েছেন বহু দিকে। শূন্য হাতে শুরু করে শত বিলিয়ন সম্পত্তি গড়া রূপকথাকেও হার মানায়।

 

১০০ দেশে ব্যবসা

টাটা গ্রুপের যাত্রা শুরু ১৮৬৮ সালে। রতন টাটা সেই গ্রুপের  চেয়ারম্যান হন ১৯৯১ সালে। মোটরগাড়ি নির্মাণ থেকে শুরু করে স্টিল, বেভারেজ, সফটওয়্যার... প্রথম সারির বহু ব্যবসায় বিনিয়োগ করেন। এখন টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মূল্য ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ভারতের গোটা শেয়ারবাজারের ৭ শতাংশ টাটা শিল্প গোষ্ঠীর দখলে। ২০১৭ সালে ভারতের করপোরেট ট্যাক্সের ৩ শতাংশ আসে এই গ্রুপের কল্যাণে। টাটা ভারতের সর্ববৃহৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ছয়টি মহাদেশের ১০০টি দেশে শতাধিক কোম্পানির মাধ্যমে টাটা গ্রুপের ব্যবসা পরিচালিত হচ্ছে।

 

 

 

যেভাবে টাটায় ফেরেন রতন টাটা

২০১২ সালে অবসর নিয়েছিলেন রতন টাটা। টাটা সাম্রাজ্য সামলানোর দায়িত্ব হাতে নিয়ে চমক সৃষ্টি করেন সাইরাস মিস্ত্রি। সত্তর বছরে প্রথমবার টাটা পরিবারের বাইরে কেউ চেয়ারম্যানের পদে বসেন। এ নিয়ে কম আলোচনা-সমালোচনা হয়নি। কিন্তু কয়েক বছরের ব্যবধানেই চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণ করে আবার ফিরে আসেন ধনকুবের রতন টাটা। সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার পর নানা ধরনের গুজব বাজারে ছড়াতে শুরু করে। সাইরাস মিস্ত্রি নাকি টাটার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে পারেন। অবশ্য সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়ার চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে সুপ্রিম কোর্ট, বম্বে হাই কোর্ট এবং ন্যাশনাল কোম্পানি ল’ট্রাইব্যুনালে ক্যাভিয়েট (আগাম আপিল) দাখিল করে টাটা গোষ্ঠী। যাতে তাদের বক্তব্য না শুনে সাইরাসকে সরানোর সিদ্ধান্ত মুলতবি রাখার নির্দেশ আদালত দিতে না পারে। এভাবে টাটার সঙ্গে সাইরাসের সব ধরনের সম্পর্ক বিচ্ছেদের কাজ করে টাটা গোষ্ঠী। গোষ্ঠীর পরিচালনা ব্যবস্থা ও ব্যবসার কৌশল ঢেলে সাজানোর জন্য পরামর্শ করতে সাইরাস যে কোর কমিটি গড়েছিলেন, তা ভেঙে দেওয়া হয়। পোর্টাল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় কর্ণধার হিসেবে সেখানে সাইরাসের দেওয়া প্রথম ও শেষ সাক্ষাৎকার। টাটা সন্সের পরিচালনা পর্ষদে অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর হিসেবে নিযুক্ত হন টাটাদের হাতে থাকা ব্রিটিশ গাড়ি সংস্থা জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের সিইও র‌্যালফ স্পেথ এবং টিসিএসের সিইও-ম্যানেজিং ডিরেক্টর এন চন্দ্র শেখরন। টাটা গোষ্ঠীর সংস্থাগুলোর শীর্ষ কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন রতন টাটা। সেখানে তিনি বলেন গোষ্ঠীর শীর্ষস্তরের রদবদল নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নিজেদের ব্যবসার উন্নতিতেই মন দিতে। সাইরাস মিস্ত্রিকে অপসারণের পরের দিনই টাটা গ্রুপের বিভিন্ন শেয়ার ৩ শতাংশ পর্যন্ত পড়ে যায়। হঠাৎই টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান পদ থেকে সাইরাস মিস্ত্রিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। সাময়িকভাবে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন রতন টাটা। আবার টাটা গ্রুপের হাল ধরেন এই ধনকুবের। গাড়ি তৈরির বিশাল ব্যবসায় রতন টাটা এক কিংবদন্তি। তার হাতে টাটা গ্রুপ ফিরে আসায় মিডিয়ায় শিরোনাম ছিল, টাটার হাতেই টাটা সাম্রাজ্য।

 

গাড়ি তৈরিতে সবাইকে ছাড়িয়ে

রতন টাটা এক জীবন্ত কিংবদন্তি। শুধু ভারতবর্ষেই নন, তিনি সারা বিশ্বের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তাদের কাছে এক প্রশংসিত নাম। বিভিন্ন কারণে তিনি এই অনন্য উচ্চতায়  পৌঁছেছেন। টাটা গ্রুপের কথা শুনলেই আমাদের চোখে  ভেসে ওঠে বিভিন্ন গাড়ির কথা। ট্রাক থেকে লরি, প্রাইভেট কার। টাটা নামটিকে গাড়ি প্রস্তুতকারক নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান বলেই চেনে সবাই। ১৯৯৮ সালে বহুজাতিক এই প্রতিষ্ঠানটি টাটা ইন্ডিকো নামে প্রথম প্যাসেঞ্জার কার আনে। অল্প খরচে বেশি মাইলেজ এই ধারণা প্রতিষ্ঠিত করেই এই প্যাসেঞ্জার কারগুলো মানুষের আস্থা লাভ করে। যে কারণে দুই বছরের মধ্যে গাড়িটি ভারতে এক নম্বর জায়গা দখল করে। নাম ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। ভারতের সবচেয়ে বড় গাড়ি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করে টাটা। এই প্রতিষ্ঠানের অন্য একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য সবার নজর কাড়ে। টাটা গ্রুপ সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তি ব্যবহার করে গাড়ি তৈরি করে। আর পুরো প্রক্রিয়া হয় দেশেই। তার সময়েই টাটা মোটরস জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার বাজারে আনে। এটি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয় সারাবিশ্বে। শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয়, অভিজাত গাড়ি হিসেবেও সবাইকে ছাড়িয়ে যায় জাগুয়ার। ক্রেতারা গাড়ি বাজারে আসার আগেই দীর্ঘ লাইন দেন গাড়িটির অগ্রিম বুকিং দেওয়ার জন্য। শুধু কি গাড়ি ব্যবসা? বেভারেজ কোম্পানি হিসেবে টাটা টি হয়ে ওঠে সারাবিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়। অনেকেই হয়তো শুনেছেন টেটলি টির নাম। যুক্তরাজ্যের এক নম্বর চা কোম্পানি এটি। এটিও টাটা গ্রুপের বেভারেজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের অন্তর্গত। এ ছাড়া রয়েছে স্টিল ব্যবসা। দেশের সীমা ছাড়িয়ে টাটা স্টিল ইউরোপীয় লিমিটেড গঠন করে। আর লন্ডনের বাজারটি কব্জা করে নেয়। নিউইয়র্কের পিয়েরে হোটেলও টাটার। ভারতের সবচেয়ে বড় স্টিল কোম্পানিটি বৃহত্তম আউটসোর্সিং ফার্মটিও টাটার। টেলিকম সেক্টরেও টাটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। টাটা গ্রুপের ৬৫ ভাগ রাজস্ব আসে বিদেশ থেকে।

 

সব ব্যবসায় সফল

১৮৬০ সালে জামশেদ টাটা প্রতিষ্ঠা করলেও সেটির বর্তমান ভিত আরও মজবুত হয় রতন টাটার হাত ধরে। ১৯৯১ সালে দায়িত্ব নিয়ে দীর্ঘদিন নেতৃত্ব দিয়েছেন রতন টাটা। সাফল্যের গল্পগুলোর সমষ্টি জানান দিয়েছে, টাটা গ্রুপ একটি বৈশ্বিক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপের নানা দিকে ব্যবসা ছড়িয়ে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি মূলত দুটি ভাগে তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছে। একটি হলো টাটা সন্স, অন্যটি টাটা ইন্ডাস্ট্রিজ। টাটা গ্রুপ মোট সাত ধরনের ব্যবসা পরিচালনা করে। এগুলো হলো, তথ্যপ্রযুক্তি ও  যোগাযোগ, প্রকৌশলী পণ্য ও সেবা, পণ্যদ্রব্য, জ্বালানি,  ভোগ্যপণ্য, কেমিক্যাল এবং আন্তর্জাতিক কার্যক্রম। এ সাতটি ব্যবসায়িক খাতে টাটা গ্রুপের ১০০টি  কোম্পানি রয়েছে। বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠানটির মোট কর্মচারীর সংখ্যা ৬ লাখেরও বেশি। রতন টাটার  নেতৃত্বে মোট ব্যবসার সংখ্যা শতাধিক। লবণ ব্যবসা  থেকে শুরু করে সফটওয়্যার পর্যন্ত সব ব্যবসায়ই সুনাম ধরে রেখেছেন তিনি। এ ছাড়া ব্যবসা রয়েছে আবাসন খাত থেকে শুরু করে এয়ারকন্ডিশনিং, হোটেল শিল্প, গাড়ি শিল্প, ফোন শিল্প, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ, বীমা, ঘড়ি, জুতা পর্যন্ত। তবে টাটা গ্রুপের ব্যবসায়িক মাইলফলক বলা যায় ২০০৬ সালে ১ হাজার ২০০ কোটি ডলারে ইস্পাত বহুজাতিক  কোরাসকে অধিগ্রহণ। ইস্পাত ব্যবসায় আধিপত্য ছড়াতে এটি একটি বড় ধরনের সিদ্ধান্ত ছিল। এ ছাড়া ২০০৮ সালে ২৩০  কোটি ডলারে ব্রিটিশ গাড়ি প্রস্তুতকারী বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভারের মালিকানা অর্জন করে টাটা। রতন টাটা জাগুয়ারকে নিজের করে নিয়ে বিশ্বে গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর ঘাড়ের ওপর ছড়ি ঘোরাতে শুরু করেন। এটি রতন টাটার অনন্য কীর্তি। এ ছাড়া টাটা গ্রুপের টিসিএসকে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ভারতের অন্যতম বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা হিসেবে। বিদেশে ভারতীয় হোটেল ব্যবসা সম্প্রসারণে রয়েছে টাটার উল্লেখযোগ্য ভূমিকা। বেভারেজ ব্যবসায় টেটলির কথা বলা যায়। টাটা টির ব্যবসাও ঢেলে সাজানো হয়। এ ছাড়া অলাভজনক টেক্সটাইল ও বেশকিছু নন-কোর ব্যবসা বিক্রির সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এর মধ্যে এসিসি ও টমকো উল্লেখযোগ্য ছিল। রতন টাটা কেন্দ্রীয় ব্র্যান্ডিং পর্যায়ে আনতে একটি নিয়মতান্ত্রিক নেটওয়ার্কের সাহায্যে এর সব কোম্পানিকে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়ে তাক লাগিয়ে দেন।

 

বিয়ে করতেই ভয়

অঢেল অর্থ-সম্পত্তি রয়েছে। ক্ষমতাও নেহায়েত কম নয়। চাইলে সুন্দরী কাউকে বিয়ে করতে পারতেন, বিপুল সম্পদের উত্তরাধিকার দাঁড় করাতে পারতেন। কিন্তু পারেননি বিয়েভীতির কারণে। টাইমস অব ইন্ডিয়ার কাছে নিজের এই ভয়ের কথা অকপটেই স্বীকার করেন রতন টাটা। বলেন, চারবার আমি বিয়ে করতে গিয়ে করতে পারিনি। প্রতিবারই কোনো না কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিয়ে করা হয়নি আমার। কখনো নিজেকে দেখে স্বস্তিও লাগে। বিবাহিত কাউকে দেখে কখনো মনে হয়, বিয়ে বিষয়টি বেশ জটিল।

 

অন্য রকম

৫০ ইউরো জরিমানা : একবার খাবার অপচয়ের দায়ে জরিমানা দিতে হয়েছিল রতন টাটাকে। ভারতীয় ধনকুবের অবশ্য কোনো কথা না বাড়িয়েই সেটা দিয়েছিলেন। জার্মানি গিয়ে এক রেস্তোরাঁয় খাবার নষ্টের অপরাধে তাকে ৫০ ইউরো জরিমানা করা হয়। এই সামান্য অর্থ জরিমানা হয়তো রতন টাটার জন্য বড়  কোনো বিষয় নয়, তবে সেই দিন রেস্তোরাঁয় গিয়ে যা শিখেছেন তিনি তা সত্যিই অনেক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন। ওই দিনের বর্ণনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে তুলে ধরেন রতন টাটা। তিনি লিখেন, বিশ্বের অন্যতম শিল্পোন্নত দেশ জার্মানি। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন যে ওই দেশের নাগরিকরা খুবই বিলাসবহুল জীবনযাপন করে। সহকর্মীকে নিয়ে হামবুর্গে একটি রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন তিনি।  যেহেতু তারা খুব ক্ষুধার্ত ছিলেন সে জন্য বেশ অনেকটা খাবার অর্ডার করেছিলেন রতন টাটার সহকর্মী। কিন্তু  শেষ পর্যন্ত প্রায় এক-তৃতীয়াংশ খাবারই ছুঁয়ে দেখা হলো না তাদের। এরপর রতন টাটা এবং তার সহকর্মী যখন রেস্তোরাঁ থেকে বেরোনোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন ওই সময় এক বয়স্ক নারী বিরক্ত হয়ে তাদের বললেন,  তোমাদের খাবার নষ্ট করা উচিত হয়নি। সহকর্মী ওই নারীকে উত্তর দিলেন, ‘আমরা টাকা দিয়ে খাবার কিনেছি। খাবার নষ্ট করব, নাকি খাব এটাতে তোমার মাথা ঘামানোর কী আছে? এ উত্তরে আরও বেশি  ক্ষেপে গেলেন ওই নারী। সঙ্গে থাকা আরেকজন তৎক্ষণাৎ ফোন বের করে কাকে যেন ফোন দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার পোশাক পরা এক ব্যক্তি এসে হাজির হলেন। ওই ব্যক্তি সবকিছু শুনে রতন টাটা এবং তার সহকর্মীকে ৫০ ইউরো জরিমানা করে বসলেন। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে যান রতন টাটা। তারপর সেই কর্মকর্তা রাগান্বিত সুরে বললেন, ‘তুমি তোমার টাকায় খাবার কিনলেও, সম্পদ তো সমাজের। বিশ্বের অনেক মানুষের সম্পদের অভাব রয়েছে। সুতরাং সম্পদ নষ্ট করার কোনো অধিকার  তোমার নেই।

বাংলার বাঘিনীর শিক্ষা : ২০০৬ সালের ঘটনা। পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার সিংগুরে টাটা গোষ্ঠী ন্যানো গাড়ি কারখানা নির্মাণের জন্য জমি অধিগ্রহণ করতে যায়। এতে জমি দিতে অনিচ্ছুক কৃষকরা। তাদের নিয়ে আন্দোলনে নামেন তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি। আন্দোলনে টিকতে না পেরে পিছুটান দেন রতন টাটা। টাটা গ্রুপ ২০০৮ সালে ন্যানো গাড়ির কারখানা গুজরাটে নিয়ে যায়। এর বহু বছর পর চেন্নাইয়ে এক অনুষ্ঠানে রতন টাটা সেই ক্ষত মনে করে বলেন, তাকে ‘বাংলার বাঘিনী’ শিক্ষা দিয়েছেন।

 

 

এক নজরে

►  নাম : রতন টাটা

► পরিচয় : টাটা সন্সের ইন্টার্ন  ইমেরিটাস চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি টাটা চ্যারিটেবল ট্রাস্টেরও চেয়ারম্যান। ভারতীয় ধনকুবের ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি।

►  টাটা গ্রুপের যত ব্যবসা : এয়ারলাইনস, গাড়ি তৈরি, কেমিক্যাল, প্রতিরক্ষা ও মহাকাশ, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিদ্যুৎ পরিসেবা, স্বাস্থ্যসেবা, তথ্য ও প্রযুক্তি, টেলিফোন, স্টিল, রিয়েল এস্টেট, খাবার-পানীয়-কসমেটিক্স ইত্যাদি।

যেভাবে শুরু : দরিদ্র পরিবারে জন্ম। শুরুতে ব্লাস্ট ফার্নেস সরানোর কাজ পেয়েছিলেন তিনি।

► টাটার উত্থান : ১৯৯১ সালে টাটা গ্রুপের চেয়ারম্যান হন। সেখানেই পান বিস্ময়কর সাফল্য। টাটা গ্রুপের ব্যবসা ছড়িয়েছে  ভারত, এশিয়া, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও দক্ষিণ আমেরিকায়।

►  বেতন : প্রায় ৭০ লাখ রুপি।

► মোট ব্যক্তিগত সম্পত্তি : প্রায় ৮৩০ মিলিয়ন।

► মোট ব্যবসায়িক সম্পত্তি : প্রায় ১১০ বিলিয়ন।

► সম্মাননা : পদ্মভূষণ, পদ্মবিভূষণ।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬
উড্ডয়নের ৭ মিনিট পরই বিধ্বস্ত বিমান, নিহত ৬

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’
‘পদ্মা সেতুর পরামর্শক নিয়োগে প্রাথমিকভাবে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের সেই মুন্নি এখন
সালমানের সেই মুন্নি এখন

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা
যেমন আছেন সিনিয়র তারকারা

শোবিজ

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন