শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৮ জুন, ২০২০

দাউদ ইব্রাহিম : এক মাফিয়ার কত কাহিনি

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দাউদ ইব্রাহিম : এক মাফিয়ার কত কাহিনি

দাউদ ইব্রাহিম আন্ডারওয়ার্ল্ড জগতের ত্রাস। এই মোস্ট ওয়ান্টেড মাফিয়াকে নিয়ে মানুষের আগ্রহের পারদ যেন গগনচুম্বী। তাকে ঘিরে যে কোনো খবর মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় নেট দুনিয়ায়। কখনো ছোটা শাকিলের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, কখনো নিজ গ্রুপেই আত্মঘাতী। তাকে নিয়ে ভারতে সিনেমাও নির্মিত হয়েছে। সব জায়গায় তার উপস্থিতি। যদিও বর্তমানে স্বেচ্ছা নির্বাসনেই আছেন মুম্বাইয়ের অন্ধকার জগতের কিং। কিন্তু সম্প্রতি আলোচনায় এসেছেন আবারও। ভারতীয় গণমাধ্যমের সূত্র বলছে দাউদ ইব্রাহিম করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। দাইদ ইব্রাহিমের অন্ধকার জগতের উত্থান নিয়ে আজকের রকমারি...

 

পুলিশ কনস্টেবলের অপরাধী ছেলে

মুম্বাই পুলিশের সিআইডির হেড কনস্টেবল ইব্রাহিম কাসকারের ছেলে দাউদ ইব্রাহিমের জন্ম ১৯৫৫ সালে দোংরি জেলার মুসলমান অধ্যুষিত এলাকায়। মাত্র ১৪ বছর বয়সে দাউদের অপরাধমূলক কর্মকা-ে হাতেখড়ি। মুম্বাই রেলস্টেশনে এক ব্যক্তি টাকা গোনার সময় তা ছিনিয়ে নিয়ে দৌড় দেন দাউদ। এ খবর ইব্রাহিম কাসকারের কানে পৌঁছলে ছেলেকে ব্যাপক মারধর করেন তিনি। কারণ ব্যক্তিগতভাবে খুবই সৎ জীবন-যাপন করতেন ইব্রাহিম। বাবার কড়া শাসন, মারধর  কোনো কিছুই দাউদ ইব্রাহিমকে অপরাধমূলক কর্মকা- থেকে ফেরাতে পারেনি। আশির দশকের শুরুর দিকে ১৮/১৯ বছর বয়সে মুম্বাইয়ের আরেক বিখ্যাত ডন করিম লালার হয়ে কাজ শুরু করেন দাউদ। তবে অনেকে বলে থাকেন করিম নয় বরং হাজী মাস্তানের দলে কাজ করতেন দাউদ। সে যাই হোক, একসময় দাউদ তাদের দুজন থেকেই পৃথক হয়ে যান। এর আগে অবশ্য বড় ভাই শাবির ইব্রাহিমের হাত ধরে অপরাধ জগতে প্রবেশ করেছিলেন দাউদ। ওই সময় দোরিং এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী ছিল বাসু দাদা। শাবির-দাউদ মিলে বাসু দাদা গ্রুপকে ঠেকাতে তখন ইয়ং কোম্পানি নামে একটি গ্রুপ তৈরি করেন, যা পরে ডি-কোম্পানি নামে পরিচিত পায়। এই ডি-  কোম্পানি পরে দাউদ ইব্রাহিমের পরিচালনায় আন্তর্জাতিক সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্র হয়ে ওঠে। হত্যা, গুম, অপহরণ, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, হুন্ডি ব্যবসা সবই নিয়ন্ত্রণ করে এই ডি কোম্পানি। নানা সময়ে সংঘটিত অপরাধের জন্য ইন্টারপোলের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় এবং মার্কিন সাময়িকী ফোর্বসের বিশ্বের শীর্ষ পলাতক অপরাধীদের ২০১১ এর তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন। ২০০৮ সালেও তিনি ফোর্বসের তালিকায় চতুর্থ স্থানে ছিলেন। এ ছাড়া ভারতীয় পুলিশের পলাতক অপরাধীদের তালিকায়ও তার নাম শীর্ষে। দাউদ ইব্রাহিমের দলে প্রায় ৫ হাজার সদস্য রয়েছে, যারা মাদক  চোরাচালান থেকে শুরু করে খুন, অপহরণের মতো কাজ করে থাকে। ছোটা শাকিলকে দাউদ ইব্রাহিমের ডান হাত হিসেবে ধরা হয়। তাদের কর্মক্ষেত্র ভারত, পাকিস্তান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। ১৯৯৩ সালে ১২ মার্চ মুম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে এক সিরিজ বোমা বিস্ফোরণে ২৫৭ জন লোক নিহত হয়। এর জন্যও দাউদ ইব্রাহিমকে অভিযুক্ত করা হয়। ২১ মার্চ ২০১৩ সালে ইন্ডিয়ান সুপ্রিম কোর্ট এক নিরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারে এই বোমা হামলায় দাউদ ইব্রাহিম সরাসরি জড়িত ও তিনি পাকিস্তানে আত্মগোপন করে আছেন। যদিও পাকিস্তান সরকার ভারতের এই দাবি বারবার অস্বীকার করে আসছে।

 

পৃথিবীর প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায়

প্রতিপক্ষকে ধ্বংস করা কিংবা নিজের উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য যে কোনো পদক্ষেপ নিতে জুড়ি নেই দাউদ ইব্রাহিমের। আন্ডারওয়ার্ল্ডের অঘোষিত সম্রাট দাউদ ইব্রাহিম। ফোর্বস ম্যাগাজিনে তার নাম উঠেছিল পৃথিবীর প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকায়। বিশ্বের শীর্ষ ডনদের তালিকায় ভারতীয় উপমহাদেশের দাউদ ইব্রাহিম উপরের দিকেই থাকবেন। বলা বাহুল্য, অবৈধ নানা উপায়ে তিনি প্রচুর সম্পদ গড়ে তোলেন। মুম্বাইয়ে ডি-কোম্পানি নামক সংগঠিত অপরাধচক্র ও সিন্ডিকেট পরিচালনা করেন তিনি। যার মাধ্যমে ভারত, পাকিস্তান ও আরব আমিরাতে অপরাধের সাম্রাজ্য গড়ে তোলেন এই ডন। এই ডি-কোম্পানির প্রায় ৫০০০-এর বেশি সক্রিয় সদস্য আছে বলে ধারণা করা হয়। মুম্বাইয়ে ১৯৯৩ সালে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনাগুলোর পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের সংশ্লিষ্টতা থাকার অভিযোগ রয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকেই পলাতক আছেন ধনকুবের দাউদ ইব্রাহিম। যুক্তরাষ্ট্র তাকে ‘গ্লোবাল টেররিস্ট’ হিসেবে ঘোষণা দেয় এবং ২০০৩ সালে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা তার সম্পদ ক্রোক করার জন্য জাতিসংঘের কাছে প্রস্তাব  দেয়। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর মতে, ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ ছিল। এ ছাড়াও ইন্টারপোল, মার্কিন ও রাশিয়ান নানা গোয়েন্দা সংস্থার মতে, ২০০৮ সালে মুম্বাইয়ের বোমা হামলাসহ আরও কয়েকটি বড় হামলার পেছনে দাউদ ইব্রাহিমের হাত ছিল। ২০১০ সালে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর সঙ্গে দাউদ ইব্রাহিমের যোগাযোগ আছে বলে অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র। অনেকের মতে, দাউদ ইব্রাহিম পাকিস্তানের করাচিতে কোথাও লুকিয়ে আছেন। কিন্তু এ কথা অস্বীকার করে আসছে পাকিস্তান। জানা যায়, দাউদ ইব্রাহিমের চারটি পাসপোর্ট আছে। যার মধ্যে একটি ১৯৯৬ সালের ১০ জুলাই করাচি থেকে ইস্যু করা হয়। এই পাসপোর্টে দাউদের তখনকার সাম্প্রতিক ছবি ছিল। পাসপোর্টের নম্বর ছিল প২৬৭১৮৫। বাকি তিনটি ইয়েমেন, আবুধাবি ও রাওয়ালপিন্ডি থেকে ইস্যু করা হয়েছিল।

 

ছোটবেলা থেকেই অপরাধে

দোংরি এলাকার তেমকার মহল্লায় দাউদের ছোটবেলা কেটেছে। আহমেদ সেলর হাই স্কুলে পড়াশোনা। কিন্তু মাঝপথে পড়াশোনা ছেড়ে  দেন দাউদ। স্কুলে পড়ার সময়ই খারাপ সঙ্গতে পড়ে চুরি ডাকাতি শুরু করে দেন। দাউদের ভাই ইকবাল কাসকারসহ পরিবারের অনেক সদস্য এখনো মুম্বাইয়ে বসবাস করেন। সিনেমার টিকিট ব্ল্যাক করা দিয়ে শুরু হয়েছিল ছোটা রাজনের সঙ্গে অপরাধ দুনিয়ায় পথচলা। এরপর জড়িয়ে যান গ্যাং ওয়ারে। ধীরে ধীরে হয়ে ওঠেন শীর্ষ সন্ত্রাসী। মুম্বাই থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর দাউদের আরেক ঠিকানা হয়েছিল দুবাই।  সৌদিমুল্লুকজুড়ে রয়েছে দাউদের বিশাল সাম্রাজ্য। রয়েছে অগাধ বৈভব আর প্রাচুর্যে ভরা জীবন। দুবাই হলো ভারতের বুকে অন্ধকার জগতের দাউদের কন্ট্রোল রুম। যদিও জোর দাবি দাউদ বসবাস করেন করাচিতে।  সেখানেই তার সঙ্গে থাকে তার পরিবার।

 

পারিবারিক জীবন

দাউদের পরিবার সম্পর্কে আগ্রহ সবারই। আর গোয়েন্দাদের খবর অনুযায়ী করাচিতে দাউদের সঙ্গে তার স্ত্রী মেহজাবিন থাকেন। একমাত্র ছেলে মইন নওয়াজও সেখানে থাকেন। এ ছাড়া দাউদের দুই মেয়ে রয়েছেন মাহরুখ ও মাহরীন। তৃতীয় কন্যা মারিয়া ১৯৯৮ সালে মারা যান। মাহরুখের স্বামী জুনেদ ও মাহরীনের স্বামীর নাম আইয়ুব। মইনের স্ত্রী সানিয়াও পাকিস্তানেই থাকেন।

 

নেটওয়ার্ক এখন নিষ্ক্রিয়

উপমহাদেশে আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ নাম দাউদ ইব্রাহিমকে নিয়ে রহস্যের শেষ নেই। তার মৃত্যুর গুজব, অসুস্থতা, পাকিস্তানে অবস্থান নানা ইস্যুতে দীর্ঘদিন ধরেই রহস্য ঘনীভূত হচ্ছে। শুধু ভারত নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গন পর্যন্ত বিস্তৃত দাউদ ইব্রাহিমের নেটওয়ার্ক। বলিউড থেকে শুরু করে দেশীয় রাজনীতিতেও প্রভাব রয়েছে অন্ধকার জগতের এই অধিপতির। তবে কিছুদিন আগেও দাউদ ইব্রাহিমের নেটওয়ার্ক সচল নয় বলে দাবি করা হয়। আজও ভারতের কাছে সবচেয়ে বড় অপরাধী দাউদ ইব্রাহিম। তার নাগাল  পেতে একের পর এক ছক কষে চলেছে ভারত সরকারের বিভিন্ন অপরাধ দমন শাখা।  স্পেশাল অপারেশন চালানোর পরিকল্পনা শেষ মুহূর্তে বাতিল করে ‘র’। ভারতের এই মাফিয়ার জীবন নিয়ে আজও  কৌতূহলের শেষ নেই। কারণ, দাউদের যখন মাত্র ২১ বছর বয়স তখন থেকেই সে রয়েছে  মোস্ট ওয়ান্টেড লিস্টে। আজ তাকে বৃদ্ধই বলা যায়। তাকে ধরার জন্য এত বছর চেষ্টা করেও সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

 

হাসিনা পার্কার

দাউদ ইব্রাহিম আজীবন রহস্যই হয়ে থেকে গেলেন। আর এই রহস্য নিয়ে মানুষের মনে  কৌতূহলও অনেক। আর সেই কারণেই এই কুখ্যাত আন্ডারওয়ার্ল্ড ডনকে নিয়ে বলিউডে একাধিক ছবি তৈরি করেছেন পরিচালকরা-কোম্পানি (২০০২), ডি (২০০৫), ব্ল্যাক ফ্রাইডে (২০০৭), শুটআউট অ্যাট লোখ-ওয়ালা (২০০৭), ডি ডে (২০১৩) প্রভৃতি। এ ছাড়াও আন্ডারওয়ার্ল্ডের বহু ছবিতে দাউদের চরিত্রের উল্লেখ করা হয়েছে। দাউদের বোন হাসিনাকে নিয়েও সম্প্রতি একটি সিনেমা হয়েছে। এই সিনেমায় মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন শ্রদ্ধা কাপুর। পলাতক মাফিয়াদের বোন এবং একসময় মুম্বাইয়ের আন্ডার ওয়ার্ল্ড শাসন করা মাফিয়া রানী হিসেবে খ্যাতি পান হাসিনা পার্কার। মুম্বাইয়ের নাগপাড়া এলাকায় যিনি সর্বসাধারণের কাছে পরিচিত ছিলেন ‘আপা’ সম্বোধনে এবং এই নাম মুখে নিতে গিয়ে সবাই প্রায় কেঁপে উঠতেন। চার দশকজুড়ে যুবতী থেকে চার সন্তানের মা এবং সেখান থেকে আবার একজন গডমাদার হয়ে ওঠার মধ্য দিয়ে গড়ে উঠেছে নাগপাড়ার এই নারীর গল্প। মুম্বাইবাসী একবারের জন্যই পরিচিত হয়েছিল এই আপার সঙ্গে, এরপর সেখানে আর  কোনো গডমাদারের জন্ম হয়নি। এখানে বসেই দাউদ ইব্রাহিমের মুখপাত্র হিসেবে কাজ করে গেছেন এই নারী।

 

মন্দাকিনী ও দাউদ প্রেমকাহিনি

‘রাম তেরি গঙ্গা মাইলি’ ছবির আলোচিত নায়িকা মন্দাকিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল দাউদ ইব্রাহিমের। শোনা যায় মন্দাকিনীকে নায়িকার চরিত্র দেওয়ার জন্য পরিচালকদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতেন দাউদ ইব্রাহিম। মন্দাকিনী আশির দশকে দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করেছেন বলিউড জগতে। অভিনয়ে তেমন পারদর্শী না হলেও রূপে ছিলেন অনেকের চেয়ে এগিয়ে। সে সময় বিকিনি পরে চলচ্চিত্রে অভিনয় করতেন মন্দাকিনী। সব ডনের সঙ্গেই একজন সুন্দরী রমণীর কথা শোনা যায়। এখানেও ব্যতিক্রম নয়। অসাধারণ দেহসৌষ্ঠবের জন্য তুমুল জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন মন্দকিনী অল্প দিনেই। ১৯৯৩ সালের ভয়াবহ মুম্বাই হামলার পর ভারতজুড়ে দাউদের বিপক্ষে তীব্র ঘৃণা ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। আর ঠিক  সেই সময় এমন একটি ছবি ছাপা হওয়ার পর দাউদ ও মন্দাকিনীকে ঘিরে রীতিমতো  তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। মন্দাকিনীকে দাউদের রক্ষিতা হিসেবে আখ্যা দিতেও ছাড়েননি অনেকে। মন্দাকিনী বারবার জানান, দাউদের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু পুলিশের হাতে তথ্য-প্রমাণ থাকায় মন্দাকিনীকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়। কিন্তু খুবই আশ্চর্যজনকভাবে তাকে বেকসুর খালাস দিয়ে দেয় মুম্বাই পুলিশ। কোনো প্রকার কারণ দর্শানো হয়নি। এখানেও পাওয়া যায় রহস্যের গন্ধ।

 

মারা গেছেন দাউদ

দাউদ ইব্রাহিম ও তার স্ত্রী মেহজাবিন করোনায় আক্রান্তের খবর ছড়িয়ে পড়লেও সর্বশেষ  বেশ কিছু গোয়েন্দা সূত্রে দাবি করা হচ্ছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে দাউদ মারা গেছেন। ভারতীয় গণমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে গোয়েন্দা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে কুখ্যাত আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের।    পাকিস্তানের করাচি শহরের লিয়াকত সামরিক হাসপাতালে তার করোনার চিকিৎসা চলছিল। কিন্তু শুক্রবার রাতেই তার মৃত্যু হয়েছে। এ কারণে হাসপাতালে চূড়ান্ত ব্যস্ততা দেখা গেছে। পাকসেনার শীর্ষ কর্মকর্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর বেশ কয়েকজন অফিসারকে ওই হাসপাতালে গম্ভীর মুখে প্রবেশ করতে ও বের হতে দেখা গেছে। এর আগে করাচির ওই সামরিক হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত হয়ে সস্ত্রীক দাউদ ইব্রাহিম ভর্তি হয়েছিলেন। তবে গোয়েন্দা সূত্রের এসব খবর অস্বীকার করেছেন দাউদ ইব্রাহিমের ভাই আনিস ইব্রাহিম। তার দাবি, দাউদ ও তার স্ত্রী মেহজাবিনের শরীরে কভিড জীবাণু  মেলেনি। তারা এখন বাড়িতে কোয়ারেন্টাইনে আছেন। ১৯৯৩ সালে মুম্বাই বিস্ফোরণের মূল হোতা হিসেবে আলোচিত দাউদ ইব্রাহিমকে ২০০৩ সালে ভারত ও জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী হিসেবে ঘোষণা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
সিলেটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ
কুয়াকাটায় ৫ জেলে নিখোঁজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে
আতশবাজির আগুনে আলোকিত রাত পরিণত হলো দুঃস্বপ্নে

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত
নতুন গবেষণায় অদৃশ্য এক গ্রহের অস্তিত্বের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার
গাজীপুরে ডাকাত দলের সর্দার গ্রেফতার, ৬ ককটেল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারও কাছে মাথা নত করবেন না
কারও কাছে মাথা নত করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪১৭
সেপ্টেম্বরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪১৭

পেছনের পৃষ্ঠা