শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩

জেলখাটা তারকারা

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
জেলখাটা তারকারা

খ্যাতির শিখরে থেকেও অনেক তারকা কাটান এলোমেলো জীবন। পর্দায় নানা চরিত্র এবং সেলিব্রেটি হলেও বাস্তব  জীবনেও এরা রীতিমতো জেলখাটা আসামি। নাম লিখিয়েছেন অপরাধের খাতায়।

 

ও জি সিম্পন

ওরেন্থাল জেমস ছিলেন বাফেলো বিলস ও সান ফ্রান্সিসকো ৪৯-এর জনপ্রিয় বেসবল খেলোয়াড়। তার অসংখ্য রেকর্ড ও সাফল্য থাকলেও তিনি এখন জেলখাটা আসামি। ১৯৯৫ সালে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে। ১৯৯৭ সালে গোল্ডম্যান ও ব্রাউন মিথ্যা হত্যা মামলা করা হয়। মামলায় গোল্ডম্যানের পরিবারকে ৩ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণও দিতে হয়। ২০০৭ সালে সিম্পনসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে বন্দুকের ভয় দেখিয়ে ক্রীড়া স্মারক চুরির অভিযোগ ওঠে। তিনি তা স্বীকার করে নেন, কিন্তু বন্দুক দেখিয়ে নেননি বলেই জানান। মারণাস্ত্র ব্যবহার, অপহরণ, ডাকাতির মামলায় আবারও তাকে গ্রেফতার করা হয়। আদালত তাকে ৩৩ বছরের কারাদন্ড দেন।

 

মার্থা স্টিওয়ার্ট

মার্থা স্টিওয়ার্ট একাধারে একজন লেখক, টিভি ব্যক্তিত্ব এবং ব্যবসায়ী। ২০০৪ সালে তার বিরুদ্ধে ইমক্লোন স্টক ট্রেডিং মামলার অভিযোগ ওঠে। তখন মার্থা পাঁচ মাস ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার অ্যাল্ডারসন কারাগারে ছিলেন। এজেন্সির কাজে বাধা দেওয়ায় ষড়যন্ত্র করে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা তদন্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। জেলের ভিতরে মার্থা মেঝে ও দেয়াল পরিষ্কার করে সময় পার করেন। কারাগার ঘুরে ঘুরে এবং রাতের শারীরিক কসরতের ক্লাস করেও সময় পার করতেন। এমনকি তিনি তখন বাগানও করেছিলেন। মার্থা একজন ব্যবসায়ী হওয়া সত্ত্বেও তার শখই হলো ইনডোর প্লান্ট এবং বাগান তৈরি, ফুল বাছাই, ছবি আঁকাসহ সিরামিকের পিস এবং ক্রিসমাস তৈরি করা।

 

ড্যানি ত্রেজো

সম্ভবত অপরাধমূলক জীবনব্যবস্থার কারণেই ড্যানি ত্রেজোকে হলিউডে ভয়ঙ্কর খলনায়ক হিসেবেই চেনে। স্পাই কিডস, ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মেক্সিকো ও মাচিতি মুভিগুলো দেখলে আরও ভালো চেনা যাবে। ত্রেজোকে ক্যালিফোর্নিয়া কারাগারের বাসিন্দাই বলা চলে। অনেকবার জেল খেটেছেন তিনি। ১৯৬০ সালে ত্রেজো মাদক পাচার এবং অস্ত্র ডাকাতির মামলায় জড়িয়ে পড়েন। আদালত তাকে ১১ বছর কারাদন্ড দেন। কারাগারে ১১ বছর কাটান এবং জেলে থাকাকালীন ত্রেজো বক্সিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হন।

 

লিন্ডসে লোহান

তিনি হলিউডের হিট অভিনেত্রী। জড়িত নানা স্ক্যান্ডালের সঙ্গে। মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দেন আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে            পুনর্বাসনের নির্দেশ দেন। এর বাইরেও কম দামি জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার নামে। লোহান নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যের কারণেই তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন।

 

টম সিজমর

টম সিজমর শুধু অভিনেতাই নন, প্রযোজক হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে আমেরিকায়। ১৯ শতকের পেসেঞ্জার ৫, ট্র– রোমান্স এবং হিট মুভিগুলোর মূল আকর্ষণে ছিলেন তিনি। ২০০৩ সালে বান্ধবী হেইডি ফ্লিসকে আক্রমণের কারণে তাকে জেলে যেতে হয়। ওই অপরাধে সিজমরকে ছয় মাসের কারাবাস করতে হয়েছিল। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সিজমর ড্রাগে জড়িয়ে পড়েন। ড্রাগ পরীক্ষায় ব্যর্থ এবং পরীক্ষাকালীন ঝামেলা করায় ২০০৭ সালে তাকে ১৬ মাসের জন্য আবারও জেলে যেতে হয়েছিল। যদিও এখন তিনি জেলের বাইরে আছেন।

 

ফক্সি ব্রাউন

র‌্যাপার হিসেবেই ফক্সি ব্রাউনের খ্যাতি। শুধু র‌্যাপিংয়ে নন, ফক্সি তার সময়ের আবেদনময়ী সুন্দরীদের একজন। ২০০৬ সালে তিনি দুটি নেইল-স্যালনে হামলা করেছিলেন। সে অভিযোগে তাকে নয় মাস জেলও খাটতে হয়েছিল। ফক্সি কারাগারে বিলাসী হালে ছিলেন। কারাগারের ভিতরে গুকি স্নিকার ও ফেন্ডি স্কার্ফ পরা, যে কোনো সময় টিভি ও ফোন ব্যবহার, গার্ডদের দিয়ে খাবার অর্ডার, এমনকি একটি ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারও দিয়েছিলেন ফক্সি।

 

সঞ্জয় দত্ত

বলিউডের দাপুটে অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ব্যক্তি জীবনেও প্রভাব ও প্রতিপত্তির কমতি রাখেননি বলা চলে। তবে তা অধিকাংশ সময় প্রকাশ পেয়েছে অন্ধকার জগতের ডন হিসেবে। শেষবারের মতো ২০১৬ সালে ৪২ মাস জেল খেটে তিনি মুক্তি পেলেন। এর আগে ২০০৭ সালে বেআইনি অস্ত্র রাখার দায়ে কারাভোগ করতে হয় তাকে। বলিউড এ ডনের কারাভোগের ইতিহাস শুরু আরও আগের। ১৯৯৩ সালে অস্ত্র মামলা, ১৯৯৪ সালে একই মামলায় জামিনে থেকেও গ্রেফতার ও ২০০৬ সালে অস্ত্র মামলায় তাকে জেলে যেতে হয়।

 

মনিকা বেদি

২০ বছর ধরে বলিউড কাঁপানো আবেদনময়ী অভিনেত্রী মনিকা বেদি। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আন্ডারওয়ার্ল্ডের গ্যাংস্টার আবু সেলিমের সঙ্গে অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন বলিউড তারকা মনিকা বেদি। ফলাফল নাম-যশ সবই খোয়ান। ২০০২ সালে অবৈধভাবে পর্তুগালে অনুপ্রবেশের কারণে পর্তুগাল পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। ২০০৬ সালে জাল পাসপোর্টের জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। মনিকা বেদি গায়ক গুলশান কুমার খুনের মামলায় জড়িয়ে পড়েন। জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী মোট আট বছর জেল খাটেন।

 

সালমান খান

২০০২ সালে মদ্যপ হয়ে গাড়ি চালিয়ে মানুষ হত্যার পর ১৮ দিনের জন্য সালমানকে হাজতবাস করতে হয়েছিল। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর পাঁচ বছরের কারাদন্ড হয় বলিউড নায়ক সালমান খানের। এমনকি  পরিচালকদেরও মাথায় হাত     পড়ে নায়কের এমন পরিণতিতে। ২০১৫ সালের এ রায়ের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শর্ত সাপেক্ষে জামিন পান তিনি। এর আগে ১৯৯৮ সালে রাজস্থানে  একটি শুটিংয়ে গিয়ে বিরল প্রজাতির হরিণ শিকারের অভিযোগে তার নামে করা অস্ত্র আইনের মামলা ঝুলে থাকে দীর্ঘদিন। শেষে অব্যাহতি পান ২০১৭ সালে।

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
গুগল-মাইক্রোসফটের বদলে দেশীয় অ্যাপ ব্যবহারের আহ্বান ভারতীয় মন্ত্রীদের
গুগল-মাইক্রোসফটের বদলে দেশীয় অ্যাপ ব্যবহারের আহ্বান ভারতীয় মন্ত্রীদের

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে পুলিশ কর্মকর্তার উপর হামলায় থানায় মামলা, গ্রেফতার ৭
নরসিংদীতে পুলিশ কর্মকর্তার উপর হামলায় থানায় মামলা, গ্রেফতার ৭

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল
হানিফসহ চারজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ দাখিল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাত অঞ্চলের নদীবন্দরে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি
সাত অঞ্চলের নদীবন্দরে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত জারি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার
কাশির সিরাপ বিষক্রিয়ায় ১১ শিশুর মৃত্যু, মধ্যপ্রদেশে চিকিৎসক গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৮ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইতিহাসে প্রথমবার কোনো ব্যক্তির সম্পদ ৫০০ বিলিয়ন
ইতিহাসে প্রথমবার কোনো ব্যক্তির সম্পদ ৫০০ বিলিয়ন

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নিউ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দাপুটে জয় মায়ামির
নিউ ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দাপুটে জয় মায়ামির

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিডিও তৈরির অ্যাপে নিয়ন্ত্রণ বাড়াচ্ছে ওপেনএআই, আসছে আয়ের সুযোগ
ভিডিও তৈরির অ্যাপে নিয়ন্ত্রণ বাড়াচ্ছে ওপেনএআই, আসছে আয়ের সুযোগ

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নভেম্বরে আসছে আয়ারল্যান্ড, সূচি জানাল বিসিবি
নভেম্বরে আসছে আয়ারল্যান্ড, সূচি জানাল বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানদের হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আফগানদের হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে রাতে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের
মাঠ পর্যায়ে গোয়েন্দা কার্যক্রম জোরদারের নির্দেশ এনবিআরের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিকাগোতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
শিকাগোতে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যানসিটিতে পথচলা আরও দীর্ঘ হচ্ছে সাভিনিয়োর
ম্যানসিটিতে পথচলা আরও দীর্ঘ হচ্ছে সাভিনিয়োর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিশলার অভিনয়ের ভূত নামায় আমি নিশ্চিন্ত: সঞ্জয় দত্ত
ত্রিশলার অভিনয়ের ভূত নামায় আমি নিশ্চিন্ত: সঞ্জয় দত্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প
হামাস সম্মতি দিলেই গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’
‘কেউ বলির পাঁঠা নয়, আইন মেনেই সব করা হয়েছিল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় আজ ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক ঘুমহীন মানুষের অস্থিরতার গল্প ‘নিদ্রাসুর’
এক ঘুমহীন মানুষের অস্থিরতার গল্প ‘নিদ্রাসুর’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল
ওয়ানডে অধিনায়ক হয়ে যা বললেন শুভমান গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতা আলফু চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০
ফিলিস্তিনপন্থী সংগঠনের পক্ষে বিক্ষোভ, লন্ডনে গ্রেফতার প্রায় ৫০০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর
ঢাকায় আলি আজমত মঞ্চ মাতাবেন ১৪ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ৬ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন
আজ দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছে ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নাটোরে আইনজীবীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল
ফ্লোটিলা অভিযান: আটক ১৩৭ অধিকারকর্মীকে তুরস্কে পাঠাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান
২১ বছর পূর্তিতে বসুন্ধরা সিটিতে জমকালো অনুষ্ঠান

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চমক রেখে দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
চমক রেখে দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম