শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৩

জেলখাটা তারকারা

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
জেলখাটা তারকারা

খ্যাতির শিখরে থেকেও অনেক তারকা কাটান এলোমেলো জীবন। পর্দায় নানা চরিত্র এবং সেলিব্রেটি হলেও বাস্তব  জীবনেও এরা রীতিমতো জেলখাটা আসামি। নাম লিখিয়েছেন অপরাধের খাতায়।

 

ও জি সিম্পন

ওরেন্থাল জেমস ছিলেন বাফেলো বিলস ও সান ফ্রান্সিসকো ৪৯-এর জনপ্রিয় বেসবল খেলোয়াড়। তার অসংখ্য রেকর্ড ও সাফল্য থাকলেও তিনি এখন জেলখাটা আসামি। ১৯৯৫ সালে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ ওঠে। ১৯৯৭ সালে গোল্ডম্যান ও ব্রাউন মিথ্যা হত্যা মামলা করা হয়। মামলায় গোল্ডম্যানের পরিবারকে ৩ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলার ক্ষতিপূরণও দিতে হয়। ২০০৭ সালে সিম্পনসহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে বন্দুকের ভয় দেখিয়ে ক্রীড়া স্মারক চুরির অভিযোগ ওঠে। তিনি তা স্বীকার করে নেন, কিন্তু বন্দুক দেখিয়ে নেননি বলেই জানান। মারণাস্ত্র ব্যবহার, অপহরণ, ডাকাতির মামলায় আবারও তাকে গ্রেফতার করা হয়। আদালত তাকে ৩৩ বছরের কারাদন্ড দেন।

 

মার্থা স্টিওয়ার্ট

মার্থা স্টিওয়ার্ট একাধারে একজন লেখক, টিভি ব্যক্তিত্ব এবং ব্যবসায়ী। ২০০৪ সালে তার বিরুদ্ধে ইমক্লোন স্টক ট্রেডিং মামলার অভিযোগ ওঠে। তখন মার্থা পাঁচ মাস ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার অ্যাল্ডারসন কারাগারে ছিলেন। এজেন্সির কাজে বাধা দেওয়ায় ষড়যন্ত্র করে তার বিরুদ্ধে মিথ্যা তদন্ত রিপোর্ট দেওয়া হয়েছিল। জেলের ভিতরে মার্থা মেঝে ও দেয়াল পরিষ্কার করে সময় পার করেন। কারাগার ঘুরে ঘুরে এবং রাতের শারীরিক কসরতের ক্লাস করেও সময় পার করতেন। এমনকি তিনি তখন বাগানও করেছিলেন। মার্থা একজন ব্যবসায়ী হওয়া সত্ত্বেও তার শখই হলো ইনডোর প্লান্ট এবং বাগান তৈরি, ফুল বাছাই, ছবি আঁকাসহ সিরামিকের পিস এবং ক্রিসমাস তৈরি করা।

 

ড্যানি ত্রেজো

সম্ভবত অপরাধমূলক জীবনব্যবস্থার কারণেই ড্যানি ত্রেজোকে হলিউডে ভয়ঙ্কর খলনায়ক হিসেবেই চেনে। স্পাই কিডস, ওয়ানস আপন এ টাইম ইন মেক্সিকো ও মাচিতি মুভিগুলো দেখলে আরও ভালো চেনা যাবে। ত্রেজোকে ক্যালিফোর্নিয়া কারাগারের বাসিন্দাই বলা চলে। অনেকবার জেল খেটেছেন তিনি। ১৯৬০ সালে ত্রেজো মাদক পাচার এবং অস্ত্র ডাকাতির মামলায় জড়িয়ে পড়েন। আদালত তাকে ১১ বছর কারাদন্ড দেন। কারাগারে ১১ বছর কাটান এবং জেলে থাকাকালীন ত্রেজো বক্সিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হন।

 

লিন্ডসে লোহান

তিনি হলিউডের হিট অভিনেত্রী। জড়িত নানা স্ক্যান্ডালের সঙ্গে। মাদকাসক্তের জন্য ২০১০ সালে ৯০ দিনের জেল-জরিমানার আদেশ দেন আদালত। পরবর্তীতে তা কমিয়ে ১৪ দিন ধার্য করা হয়। জেল থেকে মুক্তির পরই আদালত লোহানকে মাদকাসক্ত নিরাময় কেন্দ্রে            পুনর্বাসনের নির্দেশ দেন। এর বাইরেও কম দামি জিনিসপত্র চুরির রেকর্ডও রয়েছে তার নামে। লোহান নিজে কতবার জেলে গেছেন তার হিসাব নিজেই নাকি ভুলে যান! এমন বক্তব্যের কারণেই তিনি অনেক বিতর্কের মুখে পড়েন।

 

টম সিজমর

টম সিজমর শুধু অভিনেতাই নন, প্রযোজক হিসেবেও তার সুনাম রয়েছে আমেরিকায়। ১৯ শতকের পেসেঞ্জার ৫, ট্র– রোমান্স এবং হিট মুভিগুলোর মূল আকর্ষণে ছিলেন তিনি। ২০০৩ সালে বান্ধবী হেইডি ফ্লিসকে আক্রমণের কারণে তাকে জেলে যেতে হয়। ওই অপরাধে সিজমরকে ছয় মাসের কারাবাস করতে হয়েছিল। জেল থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সিজমর ড্রাগে জড়িয়ে পড়েন। ড্রাগ পরীক্ষায় ব্যর্থ এবং পরীক্ষাকালীন ঝামেলা করায় ২০০৭ সালে তাকে ১৬ মাসের জন্য আবারও জেলে যেতে হয়েছিল। যদিও এখন তিনি জেলের বাইরে আছেন।

 

ফক্সি ব্রাউন

র‌্যাপার হিসেবেই ফক্সি ব্রাউনের খ্যাতি। শুধু র‌্যাপিংয়ে নন, ফক্সি তার সময়ের আবেদনময়ী সুন্দরীদের একজন। ২০০৬ সালে তিনি দুটি নেইল-স্যালনে হামলা করেছিলেন। সে অভিযোগে তাকে নয় মাস জেলও খাটতে হয়েছিল। ফক্সি কারাগারে বিলাসী হালে ছিলেন। কারাগারের ভিতরে গুকি স্নিকার ও ফেন্ডি স্কার্ফ পরা, যে কোনো সময় টিভি ও ফোন ব্যবহার, গার্ডদের দিয়ে খাবার অর্ডার, এমনকি একটি ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারও দিয়েছিলেন ফক্সি।

 

সঞ্জয় দত্ত

বলিউডের দাপুটে অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত ব্যক্তি জীবনেও প্রভাব ও প্রতিপত্তির কমতি রাখেননি বলা চলে। তবে তা অধিকাংশ সময় প্রকাশ পেয়েছে অন্ধকার জগতের ডন হিসেবে। শেষবারের মতো ২০১৬ সালে ৪২ মাস জেল খেটে তিনি মুক্তি পেলেন। এর আগে ২০০৭ সালে বেআইনি অস্ত্র রাখার দায়ে কারাভোগ করতে হয় তাকে। বলিউড এ ডনের কারাভোগের ইতিহাস শুরু আরও আগের। ১৯৯৩ সালে অস্ত্র মামলা, ১৯৯৪ সালে একই মামলায় জামিনে থেকেও গ্রেফতার ও ২০০৬ সালে অস্ত্র মামলায় তাকে জেলে যেতে হয়।

 

মনিকা বেদি

২০ বছর ধরে বলিউড কাঁপানো আবেদনময়ী অভিনেত্রী মনিকা বেদি। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আন্ডারওয়ার্ল্ডের গ্যাংস্টার আবু সেলিমের সঙ্গে অপরাধ জগতে প্রবেশ করেন বলিউড তারকা মনিকা বেদি। ফলাফল নাম-যশ সবই খোয়ান। ২০০২ সালে অবৈধভাবে পর্তুগালে অনুপ্রবেশের কারণে পর্তুগাল পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। ২০০৬ সালে জাল পাসপোর্টের জন্য তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। মনিকা বেদি গায়ক গুলশান কুমার খুনের মামলায় জড়িয়ে পড়েন। জনপ্রিয় এ অভিনেত্রী মোট আট বছর জেল খাটেন।

 

সালমান খান

২০০২ সালে মদ্যপ হয়ে গাড়ি চালিয়ে মানুষ হত্যার পর ১৮ দিনের জন্য সালমানকে হাজতবাস করতে হয়েছিল। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর পাঁচ বছরের কারাদন্ড হয় বলিউড নায়ক সালমান খানের। এমনকি  পরিচালকদেরও মাথায় হাত     পড়ে নায়কের এমন পরিণতিতে। ২০১৫ সালের এ রায়ের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শর্ত সাপেক্ষে জামিন পান তিনি। এর আগে ১৯৯৮ সালে রাজস্থানে  একটি শুটিংয়ে গিয়ে বিরল প্রজাতির হরিণ শিকারের অভিযোগে তার নামে করা অস্ত্র আইনের মামলা ঝুলে থাকে দীর্ঘদিন। শেষে অব্যাহতি পান ২০১৭ সালে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নেত্রকোনায় শিশু ধর্ষণ মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত ৩ আসামি গ্রেফতার

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান
সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়বে পাকিস্তান, চীন ও আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ
আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি; অপসারণ বিল নিয়ে রাহুলের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১০ হাজার ইয়াবাসহ পুলিশ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নিখোঁজ শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি
নোয়াখালীর দুই উপজেলায় ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল
সংকট কাটাতে ১২০ কোটি টাকার ওষুধ দিচ্ছে ইডিসিএল

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার
কুমিল্লায় আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনের দায়ে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে
বগুড়ায় পাতা খাওয়াকে কেন্দ্র করে ছাগলকে কুপিয়ে হত্যা, যুবক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি
বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে নবনিযুক্ত উপপরিচালকের পদায়ন স্থগিতের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল
গাজা সিটি দখলে আরও ৬০ হাজার রিজার্ভ সেনা মোতায়েন করবে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: আহত-নিহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু
মানুষ এখন পছন্দ মতো সরকার গঠন করতে চায় : টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাসহ গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস
দুর্নীতির অভিযোগে চিতলমারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা
বরিশালে ভ্রাম্যমাণ আদালতে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার
বাফুফকে ৫ কোটি টাকা দিল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না
ট্রাম্প–ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকেও ইউক্রেনের সমাধান মিলল না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে
ছাত্রীর গোপন ছবি তুলে কুপ্রস্তাবের অভিযোগ কোচিং শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক