শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩

কোথায় আছে গুপ্তধন

প্রিন্ট ভার্সন
 কোথায় আছে গুপ্তধন

গুপ্তধন। এই শব্দটি শুনলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে একরাশ ধাতব স্বর্ণমুদ্রা, দুর্লভ রত্ন, মানিকের ছবি। গুপ্তধনের খোঁজে যুগে যুগে বহু অনুসন্ধানী  পেছনে ছুটেছেন, পাড়ি দিয়েছেন অনেক কষ্ট, দুর্দশা আর বিপদ।  অনেকেই হাতের নাগালে পেয়েছেন সাধের রত্নভান্ডার। অনেকে আবার বৃথাই খুঁজে মরেছেন। তবে যাই হোক গুপ্তধনের খোঁজ থেমে নেই আজও। অনেক প্রাচীন পুঁথি থেকে জানা যায় অনাবিষ্কৃত অনেক গুপ্তধনের কথা। সেসব গুপ্তধন খুঁজে পেতে মরিয়া অনেকেই। তেমনই কয়েকটি গুপ্তধন রহস্য নিয়ে আজকের রকমারি - তানভীর আহমেদ

 

ট্রেজার আইল্যান্ড

কোকোস দ্বীপের গুপ্তধন। হারানো গুপ্তধন হিসেবেও জানে অনেকে। এই দ্বীপের গুপ্তধন নিয়ে কম রহস্য ঘনীভূত হয়নি। দাবি করা হয়ে থাকে এই দ্বীপের অন্তত ছয় জায়গায় লুকানো আছে গুপ্তধন। এই কাহিনি শুরু হয় ১৫৩২ সালে। ইতিহাস বলে সে সময় স্পেনের ফ্রান্সিসকো পিজারো পেরু দখল করে নেন। এই ঘটনায় দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে চাপা অসন্তোষের আগুন। দেশের এখানে সেখানে বিচ্ছিন্ন প্রতিরোধ গড়ে উঠতে থাকে। পেরুতে বসবাসকারী স্পেনীয়রা তখন বিপদের মধ্যে পড়ে যায়। ওই সময় পেরুর রাজধানী লিমায় অনেক ধনবান স্পেনীয় বাস করত। তারা সবাই একজোট হয়ে স্কুনার মেরিডিয়ান নামের একটা জাহাজে চড়ে স্পেনের উদ্দেশে রওনা দেয়। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিল অনেক হীরা, পান্না, সোনাসহ অনেক মূল্যবান সম্পদ। এমনিতেই এই যাত্রা ছিল বিপজ্জনক। চারদিকে তখন খন্ডাকারে যুদ্ধ চলছে। বিদ্রোহীদের পাশাপাশি আছে জলদস্যুদের ভয়। কিন্তু তখন বিশ্বাসঘাতকতা করে বসল স্বয়ং জাহাজের ক্যাপ্টেন আর নাবিকরা। স্কুনার মেরিডিয়ানের সব যাত্রীকে আক্রমণ করে নির্মমভাবে হত্যা করে তারা। অসহায়ভাবে তাদের হাতে প্রাণ দেয় ধনবান স্পেনীয় ও তাদের পরিবারের সদস্যরা। যুদ্ধাবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য তাদের এই পরিভ্রমণে সঙ্গে প্রতিরোধ করার মতো কোনো অস্ত্রও ছিল না স্পেনীয়দের কাছে। তাদের হত্যা করার পর আক্রমণকারীরা সব ধনরত্ন লুকিয়ে রাখে কোকোস দ্বীপে। সেই ধনসম্পত্তির কথা থেকেই যুগে যুগে এই হারানো গুপ্তধন খুঁজে ফিরে অনুসন্ধানীরা।

 

ইনকাদের স্বর্ণ পাহাড়

পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন সভ্যতা ইনকা সভ্যতা। এই সভ্যতার বহু নিদর্শন মানুষের কৌতূহল বাড়িয়ে চলেছে আজও। এই সভ্যতাকে ঘিরে বহু মিথ রচিত হয়েছে। ইনকা সভ্যতায় কি গুপ্তধনের রহস্য রোমাঞ্চ রয়েছে? এই প্রশ্নে উত্তরটি হলো- হ্যাঁ। আর খুব স্বাভাবিকভাবেই সে রহস্য ভেদ করতে মরিয়া গুপ্তধন অনুসন্ধানীরা। ইনকা সভ্যতায় স্বর্ণের ব্যবহার খুবই সাধারণ দৃশ্য। আর সে কারণেই তাদের সভ্যতায় স্বর্ণের ব্যবহারে দেখা যায় মন্দির, মন্দিরের অভ্যন্তরের মূর্তি। এসবই নির্মিত হয়েছে খাঁটি সোনা দিয়ে। স্বর্ণসমৃদ্ধ ইনকাদের নিত্যব্যবহার্য তৈজসপত্রও সোনার তৈরি ছিল। বিগত ৪০০ বছর ধরে পুরোতত্ত্ববিদ এবং স্বর্ণ সন্ধানীরা ইনকাদের গুপ্তধন খুঁজে বেরিয়েছেন। বেশির ভাগ অনুসন্ধানী ব্যর্থ হয়েছেন। তাই বলে যে কিছুই মেলেনি তা কিন্তু বলা যাবে না। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায়, পেরু এবং বলিভিয়ার মাঝামাঝি আন্দিজ পর্বতের শীর্ষে অবস্থিত এক হ্রদের গভীরে ইনকারা ডুবিয়ে রেখেছিল তাদের সব সোনা। এ ঘটনা যদি সত্যি হয় তবে কোথায় গেল সে সব স্বর্ণ। তা খুঁজে পেতেই আগ্রহী গুপ্তধন অনুসন্ধানীরা। সেই স্বর্ণের খোঁজে অনেক ডুবুরি বছরের পর বছর ধরে ছেঁকে ফেলেছেন সেই হ্রদের বরফ পানি। কিন্তু দেখা মেলেনি সেই স্বর্ণের। বছরকয়েক আগে কয়েকজন বিজ্ঞানী ও পুরোতত্ত্ববিদ ইনকাদের গুপ্তধন রহস্যের জাল খুলতে সক্ষম হয়েছেন। বেশ কয়েকটি সূত্র তাদের গুপ্তধনের কথার প্রমাণ দেয়। ইনকাদের লিখিত ভাষা দড়ির গেরোর কথা শোনা যায়। সে সব সূত্র এখনো রহস্যাবৃত রয়েছে। দড়ির গেরোর মাধ্যমে লেখা ইনকাদের গুপ্তধনের খোঁজ মিললেও মিলতে পারে। এছাড়া আর কোনো লিখিত সূত্র খুঁজে পাওয়া কঠিন। ‘গিট’ পদ্ধতির মাধ্যমেই তারা এ কাজটি রপ্ত করেছিল, শত শত বছরের অভ্যাসে।

এই দড়িগুলোর নাম ছিল কুইপো। কুইপো দিয়ে তারা গুপ্তধনের সে ঠিকানা হয়তো বলে গেছে শত সহস্র বছর আগে। ইনকাদের মধ্যে এমন এক ব্যক্তি ছিলেন, যে দড়ির বদলে সোনার সুতা ব্যবহার করতেন। সেই ব্যক্তিটি হলো ইনকাদের শেষ সম্রাট আতাহু আল্পা। জেনারেল ফ্রান্সিসকো পিজারোর বন্দি থাকাকালীন ইনকা সম্রাট আতাহু আল্পা এই সোনার সুতা তৈরি করেছিলেন। স্পেনীয় দস্যুরা তাকে হত্যা করেছিল মর্মান্তিকভাবে। তাই মৃত্যুর আগেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছিলেন সম্রাট আতাহু আল্পা। কোনোমতেই ওই লোভী দস্যুদের হাতে তুলে দেবেন না, ইনকাদের পবিত্র ধন। তেরো গিটের সোনার সুতাটিতে ইনকাদের জন্য তার নির্দেশ ছিল সব সোনা একত্র করে যেন এলসিঞ্জির পদতলে সোপর্দ করা হয়। এই রহস্য থেকে স্পষ্ট হয় ইনকা সভ্যতার বিশাল গুপ্তধনের কথা। এই গুপ্তধনের খোঁজ পেতে আধুনিক সময়ে বহু অনুসন্ধানী বিভিন্ন অভিযান চালিয়েছেন। কেউ কেউ ছোটখাট অনাবিষ্কৃত রহস্যের সমাধান করতে পারলেও পাহাড় ডোবানো স্বর্ণের দেখা মেলেনি এখনো। এই গুপ্তধন রহস্য এখনো এক বড় রহস্য হয়ে আছে।

 

চীনের গুপ্তধন

প্রাচীন চীনে বহু মিথ জড়িয়ে আছে গুপ্তধনের কথা। সে সময়ের গুপ্তধনগুলো মাটিচাপা নয়তো পাথরচাপা দিয়ে রাখা হতো। আর এমনই একটি গুপ্তধনের খোঁজ পাওয়া গেছে সাম্প্রতিক সময়ে। এই গুপ্তধন ছিল ধাতবমুদ্রার। যার মোট ওজন ৩.৫ টন। চীনের উত্তরাঞ্চলে অভ্যন্তরীণ মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলে চীনা প্রত্নতত্ত্ববিদরা প্রাচীন মুদ্রা পেয়েছে, যার মোট ওজন ৩.৫ টন। এই বিপুল পরিমাণ মুদ্রা একসঙ্গে পাওয়ার কারণে বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন এটা কোনো গুপ্তধনের সন্ধানই বটে। এ গুপ্তধন পাওয়া যায় চীনের হোলোচাইদেনে (বর্তমানের ওর্দোস শহর) প্রাচীন দুর্গের জায়গায় খনন কাজের সময়। স্বায়ত্তশাসনের সাংস্কৃতিক স্মরণিক ও প্রত্নতত্ত্ব ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা মনে করেন যে, খুঁজে পাওয়া মুদ্রাগুলোর বেশির ভাগই ‘হোজইউয়ান’ ধরনের, চীনে যার প্রচলন ছিল হান বংশের রাজত্বকালে।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

এই মাত্র | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শুধু আইনগত নয়, প্রয়োজন প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার : আসিফ নজরুল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা
হবিগঞ্জে ট্রেনের টিকিট কালোবাজারি, ৭ জনকে জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'ভাগ হয়ে গেল ট্রেন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী
ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে বোকা সাজার ভান করি: জাহ্নবী

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ার শপথ নিয়েছি'

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের
'নো ওয়েজ বোর্ড নো মিডিয়া' নীতি কার্যকরসহ ২১ দফা দাবি বিএফইউজের

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার
সিএনজি অটোরিকশায় তিনজনের বেশি যাত্রী তোলা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ: এসএমপি কমিশনার

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক
আমিরাতে সিলেট বিভাগ উন্নয়ন পরিষদ নতুন কমিটির অভিষেক

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ
মাছ ধরতে গিয়ে কিশোর নিখোঁজ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা
টি-টোয়েন্টি দলে নেই সৌম্য, কারণ জানালেন নির্বাচকরা

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'
'পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আবর্জনা পরিস্কার করতে হবে'

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা
ভোলা পৌরসভার তিনটি গাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে অবৈধ দোকানিরা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’
‘খালেদা জিয়ার আপসহীনতার কারণেই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ করেছিল’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা নারীর ক্ষমতায়ন ও সমান অধিকার নিশ্চিত করার এক নতুন অঙ্গীকার’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল
ময়মনসিংহে বিএনপির ৩১ দফা প্রচারণা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গণমিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার
ধর্মীয় মূল্যবোধ পরিপন্থী সব সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে জাতীয় সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু
বাগেরহাটে ডেঙ্গুতে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু
রংপুর চিড়িয়াখানায় মিনি ট্রেনের চাপায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
জায়মা রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড
বরিশাল বিভাগে ২২ দিনে ৮৯৩ জেলের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা