শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে মুখোমুখি ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিস

কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। রিপাবলিকান প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস। একদিকে ধনকুবের ব্যবসায়ী ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফেরা অন্যদিকে ভারতীয়  মায়ের মেয়ে কমলা হ্যারিসের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়ার হাতছানি। ইতোমধ্যে ৬ কোটি আগাম ভোট পড়েছে। এখন গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য...

 

ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচ

যুক্তরাষ্ট্রে বেশি ভোট পেলেই যে একজন প্রার্থী সব সময় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন, তা নিশ্চিত নয়। তার কারণ পপুলার ভোট আর ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের মারপ্যাঁচ। দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ পদ্ধতির মাধ্যমে। এ প্রক্রিয়ায় দেশটির একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনি লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে এগিয়ে আসতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়া মানে একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। পুরো যুক্তরাষ্ট্রের ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮।

মাইন ও নেব্রাসকা এই দুটো অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি সব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ দিলে যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সাধারণত অঙ্গরাজ্যগুলো তাদের হাতে থাকা ইলেকটোরাল ভোট সেই প্রার্থীকেই দেয়, যিনি ওই অঙ্গরাজ্যের ভোটারদের সরাসরি ভোটে জয়ী হয়েছেন। তবে দেশব্যাপী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেয়েও পরাজিত হওয়ার ঘটনা রয়েছে দেশটিতে।  ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটনের থেকে প্রায় ৩০ লাখ ভোট কম পেয়েও তাকে পরাজিত করেছিলেন এই ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচে।

 

ফলাফল বদলে দেয় যেখানকার ভোট

বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভাগ্য লেখা থাকে সুইং স্টেটগুলো। সুইং স্টেটগুলো হলো সেই রাজ্যগুলো যেখানে একেক সময় একেক রাজনৈতিক দল জয় পেয়েছে। এই স্টেট বা রাজ্যগুলোতে কোনো দলেরই একক আধিপত্য নেই। তাই এখানকার ভোটারদের হাতেই থাকে পুরো ফলাফল বদলে দেওয়ার ক্ষমতা। ফ্লোরিডা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, ওহিও এবং অ্যারিজোনার মতো মূল রাজ্যগুলোর ভোটের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের। এসব রাজ্যে ছোটখাটো ভোটের ব্যবধানেই নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য প্রার্থীরা এই রাজ্যগুলোতে প্রচারণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেন এবং নির্বাচনি কৌশল তৈরি করেন। ২০২০ সালের নির্বাচনে, ফ্লোরিডা ট্রাম্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় ছিল। পেনসিলভানিয়া রাজ্যটির ২০টি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় এখানেও বড় ধরনের চমক ছিল। কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে সফলভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। মিশিগানে ১৬ ইলেকটোরাল ভোট আছে। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয়ে মিশিগান গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে জয়লাভ করেন। ওহিওতে আছে ১৮ ইলেকটোরাল ভোট। অ্যারিজোনা রাজ্যে ১১ ইলেকটোরাল ভোট আছে। এটি একটি বড় সুইং স্টেট হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে বাইডেনের জন্য বিজয় ছিল এই রাজ্যে একটি বড় চমক। এখানে জয় ধরে রাখাই বাইডেনের দলীয় প্রার্থী কমলার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

 

যে কারণে বিশ্ববাসীর নজর এই নির্বাচনে

সামরিক শক্তি আর শক্তিশালী অর্থনীতি- দুটিরই নাটাই যেন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এ লড়াইয়ে বড় বড় দেশগুলো এখনো যুক্তরাষ্ট্রকে সেরাই মানে। যে কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। আর সারা বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ঘটনাগুলোর সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। তাই এই দেশে কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় বসল বা কোন প্রার্থী এবার বিজয়ী হলো, তার ওপর অনেক দেশের সজাগ দৃষ্টি থাকে। দেশটির পররাষ্ট্রনীতির পালাবদল, ইশারায় অনেক দেশের ভাগ্য বদলে যেতেও দেখা গেছে অতীতে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসও বলছে, রাজনীতির মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন প্রেসিডেন্ট। দেশে দেশে সামরিক আগ্রাসনে বিষয়গুলোতে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্টের প্রভাব, মনোভাব বড় ভূমিকা রাখতে দেখা যায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ম্যান্ডেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি বৈশ্বিক ক্ষমতার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

 

ভোট গণনায় সময় লাগবে কয়েক সপ্তাহ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ফেডারেল তথা কেন্দ্রীয় ভোট-গণনা পদ্ধতি নেই। তার পরিবর্তে গণনার ব্যাপারটা রাজ্যগুলোর হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। যে কারণে বেশি সময় লাগে। এবার চূড়ান্ত সরকারি ফলাফল প্রকাশের জন্য কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। কোন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বিজয়ী হচ্ছেন তা ইলেকটোরাল কলেজ ভোট সংখ্যার মাধ্যমে তা স্পষ্ট হয়। কোন রাজ্যে কোন প্রার্থী জিততে চলেছে, তা নির্ধারণে সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের নিজ নিজ পদ্ধতি ব্যবহার করে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) গত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করে আসছে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর চার দিন পার হলেও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণা করেনি এপি। জর্জিয়া রাজ্যে বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণায় এর ১৬ দিন সময় লেগেছিল।

 

বিদেশি হস্তক্ষেপের যত অভিযোগ

বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বরাবরই বিদেশি হস্তক্ষেপ ও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। এমন হস্তক্ষেপে ফলাফলই বদলে যেতে পারে এবারও, এই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। এসব অভিযোগের কথা সব সময়ই অস্বীকার করে আসছে অভিযুক্ত দেশগুলো। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এপির তথ্য অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং রাজনীতি গবেষকরা আশঙ্কা করছেন রাশিয়া, চীন এবং ইরানের মতো বিদেশি বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং এ ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্যের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর প্রভাবে ভোটের সামান্য ব্যবধান ঘটলেও এ বছর নির্বাচনের ফল বদলে যেতে পারে। শুরুতেই বলা হয় রাশিয়ার কথা। রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করে, তাই ট্রাম্পের ডেমোক্র্যাটিক প্রতিপক্ষ ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এরপর উঠে আসে ইরান দেশটির নাম। ট্রাম্পের প্রতিপক্ষ কমলা হ্যারিসকে পছন্দ করে ইরান। কারণ প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা বহাল করেন। এতে ইরান নতুন করে আর্থিক সংকটে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ গত মাসে তিনজন ইরানি হ্যাকারকে অভিযুক্ত করে। অভিযোগ, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার একটি বৃহত্তর প্রচেষ্টা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন, চীনের কোনো পছন্দের প্রার্থী নেই, চীন নির্বাচনে নিরপেক্ষ অবস্থান নিচ্ছে।

 

দুশ্চিন্তায় ইউক্রেনের বাসিন্দারা

ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায়- এ মনোভাব প্রকাশের পর রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এরই মধ্যে ব্যাপক আগ্রাসন চালিয়েছে দেশটি। মুখোমুখি যুদ্ধও চলছে। পাল্টাপাল্টি হামলায় ধ্বংসযজ্ঞের ময়দান হয়ে উঠেছে ইউক্রেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সমর্থন তো করছেই, সঙ্গে পাঠাচ্ছে যুদ্ধাস্ত্র। তাই ইউক্রেনের বাসিন্দারা তাকিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। ডেমোক্র্যাটদের জো বাইডেনের ক্ষমতা থাকাকালীন ইউক্রেনের ভাগ্যে জুটেছে রাশিয়ান বোমারু বিমানের গোলা আর সেনাদের গুলি। এবার যদি ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বিজয়ী হয় তাহলে হয়তো ধ্বংসলীলা থেকে পরিত্রাণ পাবে তারা। নাকি তাদের জীবনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, যার সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের আবার দারুণ সম্পর্ক! নির্বাচনে জিতলে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার ইঙ্গিত দিয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি জিতেন সে ক্ষেত্রে ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা এখনকার তুলনায় কমে যেতে পারে। বুঝতে কষ্ট হয় না, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনি লড়াইয়ের ফলাফল কতটা প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে ইউক্রেনবাসীর কাছে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কাটছে তাদের দিন।

 

সহিংসতার আশঙ্কায় ভীত ভোটাররা

ভোটের রাজনীতিতে উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ নতুন নয়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে নির্বাচনি প্রচারণা, ভোটের দিন সংঘাত, সহিংসতার খবর পাওয়া যায় হরহামেশাই। উদ্বেগের এমন দৃশ্য এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটকে ঘিরেও দেখা যাচ্ছে। সে দেশের ভোটাররা এ নিয়ে ভীতির মধ্যে রয়েছেন-সে খবর জানিয়েছে শীর্ষ গণমাধ্যমগুলো। সারা বিশ্বে যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আদর্শিক লড়াইয়ে রয়েছেন তাদের দেশেও উৎকণ্ঠা এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনি লড়াই নিয়ে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা, ফলাফল উল্টে দেওয়ার  চেষ্টা এবং গণতন্ত্রের ওপর এর প্রভাব নিয়ে ভীতির কথা জানিয়েছেন ভোটাররা।  অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-এনওআরসি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স রিসার্চ সেন্টারের করা এক জরিপে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ভোটারের মধ্যে ৪০% নির্বাচনি ফলাফল উল্টে দেওয়ার জন্য সহিংস প্রচেষ্টা হওয়ার আশঙ্কায় ‘অত্যন্ত’ বা ‘খুবই’ উদ্বিগ্ন।

রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বারবার নির্বাচনি জালিয়াতির অভিযোগ এবং নির্বাচনে তার পরাজয় কেবল অনিয়ম হলেই ঘটতে পারে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন- এটা উদ্বেগকে আরও বাড়িয়েছে। তবে প্রায় ৯০ শতাংশ ভোটার মনে করেন, সব আইনি চ্যালেঞ্জ শেষ হওয়ার পর প্রার্থীর পরাজয় মেনে নেওয়া উচিত। কিন্তু মাত্র এক-তৃতীয়াংশ ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প ফলাফল মেনে নেবেন।

ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান ভোটারদের মাঝে এ বিষয়ে তীব্র মতপার্থক্য রয়েছে। দুই-তৃতীয়াংশ রিপাবলিকান ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প পরাজয় মেনে নেবেন। কিন্তু মাত্র ১০% ডেমোক্র্যাট এতে একমত। অন্যদিকে, প্রায় ৮০% ভোটার মনে করেন, হ্যারিস পরাজিত হলে ফলাফল মেনে নেবেন।

 

ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে নাটকীয়তায় পটু ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চূড়ান্ত ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করেন তিনি। পুরনো সেই অভিজ্ঞতায় এবারও উদ্বিগ্ন ডেমোক্র্যাটরা। চূড়ান্ত ফলাফলের আগে নিজেকে ট্রাম্প বিজয়ী ঘোষণা করলে তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা শুরু হয়ে যাবে। চাপে পড়তে পারেন ডেমোক্র্যাটরা। তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি বলেছেন, তিনি হয়তো নির্বাচনের দিনই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন। নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কিন্তু নির্বাচনি ফলাফলের আগে কেউ যদি নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন তখন পুরো পরিস্থিতি এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। ট্রাম্পের এই দাবার চাল কীভাবে মোকাবিলা করবে ডেমোক্র্যাটরা? সেই প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। তিনি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘আমরা তার (ট্রাম্পের) এমন পদক্ষেপের বিষয়ে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি, যদি আমরা জানতে পারি, তিনি (ট্রাম্প) মিডিয়া এবং মার্কিন জনগণকে কব্জা করেছেন। তাহলে আমরাও এর প্রতিবাদ জানাতে প্রস্তুত রয়েছি।’ ডেমোক্র্যাটিক দলের এবং কমলা হ্যারিসের প্রচারণা শিবিরের ছয়জন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমন কিছু ঘটলে তারা আইনি পদক্ষেপ নেবেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
সর্বশেষ খবর
জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ
জানুয়ারিতে রাবির ভর্তি পরীক্ষা, ছয় বিভাগীয় কেন্দ্র নির্ধারণ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৮২

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন
দেশের শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র শিশু অধিদপ্তর জরুরি: ড. আফরোজা পারভীন

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট
নাটোরে বৃদ্ধাকে হত্যা করে স্বর্ণালঙ্কার লুট

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার
জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : গোলাম পরওয়ার

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে
রংপুরে ১০ বছরে আমনের আবাদ বেড়েছে ৩৭ হাজার হেক্টর জমিতে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশের তরুণরা কৌতূহলী ও সৃজনশীল: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না
অনিশ্চয়তা কেটে গিয়ে নির্বাচনের পথ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে : মান্না

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ
গাজার সমর্থনে নেদারল্যান্ডে আড়াই লাখ মানুষের বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত
পদ্মা ব্যাংকে কর্মশালার সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিএসইতে ৬৪ শতাংশ কোম্পানির দরপতন
ডিএসইতে ৬৪ শতাংশ কোম্পানির দরপতন

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইসেস্কো মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইসেস্কো মহাপরিচালকের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সংসদ নির্বাচন: এআই-ভিত্তিক অপপ্রচার ইসির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
সংসদ নির্বাচন: এআই-ভিত্তিক অপপ্রচার ইসির জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৫০ হাজার মানুষ, তিস্তাপাড়ে বোবা কান্না
লালমনিরহাটে পানিবন্দি ৫০ হাজার মানুষ, তিস্তাপাড়ে বোবা কান্না

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিকল্পিত নগরায়ণ কেবল কাঠামোগত উন্নয়ন নয় : আদিলুর রহমান
পরিকল্পিত নগরায়ণ কেবল কাঠামোগত উন্নয়ন নয় : আদিলুর রহমান

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনা অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার
খাগড়াছড়ির গহীন জঙ্গলে ইউপিডিএফের আস্তানায় সেনা অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিচার চলাকালে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ভারতের প্রধান বিচারপতি
বিচার চলাকালে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ভারতের প্রধান বিচারপতি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
নেত্রকোনায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়-যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
সচিবালয়-যমুনা এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪ লাখ ৯৭ হাজার শিশুকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪ লাখ ৯৭ হাজার শিশুকে দেওয়া হবে টাইফয়েড টিকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সচেতনতামূলক কর্মশালা
মাদারীপুরে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে সচেতনতামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে
আশুলিয়ায় পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র
ডলারের দুই পাশে ট্রাম্পের ছবি, নতুন 'কয়েন' আনছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর
গুমের কয়েক মামলার তদন্ত প্রতিবেদন এ সপ্তাহেই : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী
এক মাস না যেতেই পদত্যাগ করলেন ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন
নরসিংদীতে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা
আফগানদের ধবলধোলাই করল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুঁশিয়ারি পুতিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি
ভারতের ওড়িশায় সংঘর্ষ-সহিংসতা: ইন্টারনেট বন্ধ, কারফিউ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ
ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক পিছিয়ে ছিলাম: রশিদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান
১-২ বছর ধরে এভাবেই খেলছি: সাইফ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’
‘উপদেষ্টাদের অনেকেই সেফ এক্সিটের কথা ভাবছেন’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের দিনই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোট হতে পারে: সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া
আমি বাংলার জন্য কাজ করি, কোনও নির্দিষ্ট দেশের জন্য নয়: জয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা
ফ্লোটিলা থেকে আটকদের সঙ্গে 'বানরের মতো' আচরণ করছে ইসরায়েলি সেনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস
অস্ত্র সমর্পণে সম্মত হওয়ার খবর ‘ভিত্তিহীন’ : হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে
ইসরায়েলে আটক ফরাসি সংসদ সদস্যরা অনশনে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?
জাপানের প্রথম ‘আয়রন লেডি’ সানায়ে তাকাইচি কে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত
আমেরিকার সাথে সমঝোতা চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লাইফ সাপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী
শেষ সাক্ষীকে আজ জেরা করবেন শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর
শাহরুখ-আরিয়ানের মধ্যে একটি বড় মিল ও অমিল রয়েছে: করণ জোহর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ড্রোন হামলা চালাল ইয়েমেন, বাজল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী
তীব্র তুষারঝড়ে এভারেস্টে আটকে পড়েছেন হাজারো পর্বতারোহী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের
‘জাতীয় সবুজ মিশন’ চালুর ঘোষণা তারেক রহমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা
আলোচিত যাদের ঠিকানা এখন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার
নির্বাচন করতে চান তিনজন ব্যারিস্টার

নগর জীবন

জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি
জ্বলন্ত চিতায় ক্ষমতার দম্ভের সমাপ্তি

সম্পাদকীয়

বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ
বিচারের মুখোমুখি হচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত
উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত

খবর

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক
বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলের একক প্রার্থীর চমক

নগর জীবন

নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা
নতুন হলে ওঠার স্বপ্ন আট বছর ধরে আটকা

নগর জীবন

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম
বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স, শুরু সমন্বিত কার্যক্রম

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার
শ্রীমঙ্গলে ১২ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ
সময় বাড়ে ব্যয় বাড়ে শেষ হয় না কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ
আলোচিত বিসিবি নির্বাচন আজ

মাঠে ময়দানে

লেবু চাষে অনুপ্রেরণা
লেবু চাষে অনুপ্রেরণা

পেছনের পৃষ্ঠা

চড়ুই পাখির রাজ্য
চড়ুই পাখির রাজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া
রাতারাতি তারকা, হঠাৎ হারিয়ে যাওয়া

শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি
মির্জা ফখরুলসহ ২২ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো
গণভোটে বাস্তবায়ন জুলাই সনদ, একমত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল
বিকল্পধারা নির্বাচনমুখী দল

নগর জীবন

অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন
অধরাই থাকল ভাসমান মানুষের আবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে
গণহত্যাকারীদের বিচার হতে হবে

সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য
অনিশ্চয়তায় স্থবির বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে
পার্বত্যাঞ্চল অশান্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
সাবেক এমপিসহ আওয়ামী লীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ
সাবেক মন্ত্রীর ফাঁসি দাবিতে হেফাজতে ইসলামের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেগমপাড়া
বেগমপাড়া

সম্পাদকীয়

খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়
খেলাফত আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির মতবিনিময়

নগর জীবন

পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে
পি কে হালদারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী তাজবীর কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্মীপূজা আজ
লক্ষ্মীপূজা আজ

পেছনের পৃষ্ঠা