শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে মুখোমুখি ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিস

কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। রিপাবলিকান প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস। একদিকে ধনকুবের ব্যবসায়ী ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফেরা অন্যদিকে ভারতীয়  মায়ের মেয়ে কমলা হ্যারিসের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়ার হাতছানি। ইতোমধ্যে ৬ কোটি আগাম ভোট পড়েছে। এখন গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য...

 

ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচ

যুক্তরাষ্ট্রে বেশি ভোট পেলেই যে একজন প্রার্থী সব সময় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন, তা নিশ্চিত নয়। তার কারণ পপুলার ভোট আর ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের মারপ্যাঁচ। দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ পদ্ধতির মাধ্যমে। এ প্রক্রিয়ায় দেশটির একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনি লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে এগিয়ে আসতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়া মানে একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। পুরো যুক্তরাষ্ট্রের ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮।

মাইন ও নেব্রাসকা এই দুটো অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি সব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ দিলে যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সাধারণত অঙ্গরাজ্যগুলো তাদের হাতে থাকা ইলেকটোরাল ভোট সেই প্রার্থীকেই দেয়, যিনি ওই অঙ্গরাজ্যের ভোটারদের সরাসরি ভোটে জয়ী হয়েছেন। তবে দেশব্যাপী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেয়েও পরাজিত হওয়ার ঘটনা রয়েছে দেশটিতে।  ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটনের থেকে প্রায় ৩০ লাখ ভোট কম পেয়েও তাকে পরাজিত করেছিলেন এই ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচে।

 

ফলাফল বদলে দেয় যেখানকার ভোট

বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভাগ্য লেখা থাকে সুইং স্টেটগুলো। সুইং স্টেটগুলো হলো সেই রাজ্যগুলো যেখানে একেক সময় একেক রাজনৈতিক দল জয় পেয়েছে। এই স্টেট বা রাজ্যগুলোতে কোনো দলেরই একক আধিপত্য নেই। তাই এখানকার ভোটারদের হাতেই থাকে পুরো ফলাফল বদলে দেওয়ার ক্ষমতা। ফ্লোরিডা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, ওহিও এবং অ্যারিজোনার মতো মূল রাজ্যগুলোর ভোটের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের। এসব রাজ্যে ছোটখাটো ভোটের ব্যবধানেই নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য প্রার্থীরা এই রাজ্যগুলোতে প্রচারণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেন এবং নির্বাচনি কৌশল তৈরি করেন। ২০২০ সালের নির্বাচনে, ফ্লোরিডা ট্রাম্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় ছিল। পেনসিলভানিয়া রাজ্যটির ২০টি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় এখানেও বড় ধরনের চমক ছিল। কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে সফলভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। মিশিগানে ১৬ ইলেকটোরাল ভোট আছে। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয়ে মিশিগান গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে জয়লাভ করেন। ওহিওতে আছে ১৮ ইলেকটোরাল ভোট। অ্যারিজোনা রাজ্যে ১১ ইলেকটোরাল ভোট আছে। এটি একটি বড় সুইং স্টেট হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে বাইডেনের জন্য বিজয় ছিল এই রাজ্যে একটি বড় চমক। এখানে জয় ধরে রাখাই বাইডেনের দলীয় প্রার্থী কমলার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

 

যে কারণে বিশ্ববাসীর নজর এই নির্বাচনে

সামরিক শক্তি আর শক্তিশালী অর্থনীতি- দুটিরই নাটাই যেন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এ লড়াইয়ে বড় বড় দেশগুলো এখনো যুক্তরাষ্ট্রকে সেরাই মানে। যে কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। আর সারা বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ঘটনাগুলোর সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। তাই এই দেশে কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় বসল বা কোন প্রার্থী এবার বিজয়ী হলো, তার ওপর অনেক দেশের সজাগ দৃষ্টি থাকে। দেশটির পররাষ্ট্রনীতির পালাবদল, ইশারায় অনেক দেশের ভাগ্য বদলে যেতেও দেখা গেছে অতীতে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসও বলছে, রাজনীতির মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন প্রেসিডেন্ট। দেশে দেশে সামরিক আগ্রাসনে বিষয়গুলোতে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্টের প্রভাব, মনোভাব বড় ভূমিকা রাখতে দেখা যায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ম্যান্ডেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি বৈশ্বিক ক্ষমতার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

 

ভোট গণনায় সময় লাগবে কয়েক সপ্তাহ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ফেডারেল তথা কেন্দ্রীয় ভোট-গণনা পদ্ধতি নেই। তার পরিবর্তে গণনার ব্যাপারটা রাজ্যগুলোর হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। যে কারণে বেশি সময় লাগে। এবার চূড়ান্ত সরকারি ফলাফল প্রকাশের জন্য কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। কোন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বিজয়ী হচ্ছেন তা ইলেকটোরাল কলেজ ভোট সংখ্যার মাধ্যমে তা স্পষ্ট হয়। কোন রাজ্যে কোন প্রার্থী জিততে চলেছে, তা নির্ধারণে সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের নিজ নিজ পদ্ধতি ব্যবহার করে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) গত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করে আসছে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর চার দিন পার হলেও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণা করেনি এপি। জর্জিয়া রাজ্যে বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণায় এর ১৬ দিন সময় লেগেছিল।

 

বিদেশি হস্তক্ষেপের যত অভিযোগ

বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বরাবরই বিদেশি হস্তক্ষেপ ও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। এমন হস্তক্ষেপে ফলাফলই বদলে যেতে পারে এবারও, এই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। এসব অভিযোগের কথা সব সময়ই অস্বীকার করে আসছে অভিযুক্ত দেশগুলো। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এপির তথ্য অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং রাজনীতি গবেষকরা আশঙ্কা করছেন রাশিয়া, চীন এবং ইরানের মতো বিদেশি বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং এ ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্যের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর প্রভাবে ভোটের সামান্য ব্যবধান ঘটলেও এ বছর নির্বাচনের ফল বদলে যেতে পারে। শুরুতেই বলা হয় রাশিয়ার কথা। রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করে, তাই ট্রাম্পের ডেমোক্র্যাটিক প্রতিপক্ষ ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এরপর উঠে আসে ইরান দেশটির নাম। ট্রাম্পের প্রতিপক্ষ কমলা হ্যারিসকে পছন্দ করে ইরান। কারণ প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা বহাল করেন। এতে ইরান নতুন করে আর্থিক সংকটে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ গত মাসে তিনজন ইরানি হ্যাকারকে অভিযুক্ত করে। অভিযোগ, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার একটি বৃহত্তর প্রচেষ্টা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন, চীনের কোনো পছন্দের প্রার্থী নেই, চীন নির্বাচনে নিরপেক্ষ অবস্থান নিচ্ছে।

 

দুশ্চিন্তায় ইউক্রেনের বাসিন্দারা

ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায়- এ মনোভাব প্রকাশের পর রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এরই মধ্যে ব্যাপক আগ্রাসন চালিয়েছে দেশটি। মুখোমুখি যুদ্ধও চলছে। পাল্টাপাল্টি হামলায় ধ্বংসযজ্ঞের ময়দান হয়ে উঠেছে ইউক্রেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সমর্থন তো করছেই, সঙ্গে পাঠাচ্ছে যুদ্ধাস্ত্র। তাই ইউক্রেনের বাসিন্দারা তাকিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। ডেমোক্র্যাটদের জো বাইডেনের ক্ষমতা থাকাকালীন ইউক্রেনের ভাগ্যে জুটেছে রাশিয়ান বোমারু বিমানের গোলা আর সেনাদের গুলি। এবার যদি ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বিজয়ী হয় তাহলে হয়তো ধ্বংসলীলা থেকে পরিত্রাণ পাবে তারা। নাকি তাদের জীবনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, যার সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের আবার দারুণ সম্পর্ক! নির্বাচনে জিতলে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার ইঙ্গিত দিয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি জিতেন সে ক্ষেত্রে ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা এখনকার তুলনায় কমে যেতে পারে। বুঝতে কষ্ট হয় না, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনি লড়াইয়ের ফলাফল কতটা প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে ইউক্রেনবাসীর কাছে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কাটছে তাদের দিন।

 

সহিংসতার আশঙ্কায় ভীত ভোটাররা

ভোটের রাজনীতিতে উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ নতুন নয়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে নির্বাচনি প্রচারণা, ভোটের দিন সংঘাত, সহিংসতার খবর পাওয়া যায় হরহামেশাই। উদ্বেগের এমন দৃশ্য এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটকে ঘিরেও দেখা যাচ্ছে। সে দেশের ভোটাররা এ নিয়ে ভীতির মধ্যে রয়েছেন-সে খবর জানিয়েছে শীর্ষ গণমাধ্যমগুলো। সারা বিশ্বে যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আদর্শিক লড়াইয়ে রয়েছেন তাদের দেশেও উৎকণ্ঠা এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনি লড়াই নিয়ে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা, ফলাফল উল্টে দেওয়ার  চেষ্টা এবং গণতন্ত্রের ওপর এর প্রভাব নিয়ে ভীতির কথা জানিয়েছেন ভোটাররা।  অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-এনওআরসি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স রিসার্চ সেন্টারের করা এক জরিপে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ভোটারের মধ্যে ৪০% নির্বাচনি ফলাফল উল্টে দেওয়ার জন্য সহিংস প্রচেষ্টা হওয়ার আশঙ্কায় ‘অত্যন্ত’ বা ‘খুবই’ উদ্বিগ্ন।

রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বারবার নির্বাচনি জালিয়াতির অভিযোগ এবং নির্বাচনে তার পরাজয় কেবল অনিয়ম হলেই ঘটতে পারে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন- এটা উদ্বেগকে আরও বাড়িয়েছে। তবে প্রায় ৯০ শতাংশ ভোটার মনে করেন, সব আইনি চ্যালেঞ্জ শেষ হওয়ার পর প্রার্থীর পরাজয় মেনে নেওয়া উচিত। কিন্তু মাত্র এক-তৃতীয়াংশ ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প ফলাফল মেনে নেবেন।

ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান ভোটারদের মাঝে এ বিষয়ে তীব্র মতপার্থক্য রয়েছে। দুই-তৃতীয়াংশ রিপাবলিকান ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প পরাজয় মেনে নেবেন। কিন্তু মাত্র ১০% ডেমোক্র্যাট এতে একমত। অন্যদিকে, প্রায় ৮০% ভোটার মনে করেন, হ্যারিস পরাজিত হলে ফলাফল মেনে নেবেন।

 

ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে নাটকীয়তায় পটু ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চূড়ান্ত ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করেন তিনি। পুরনো সেই অভিজ্ঞতায় এবারও উদ্বিগ্ন ডেমোক্র্যাটরা। চূড়ান্ত ফলাফলের আগে নিজেকে ট্রাম্প বিজয়ী ঘোষণা করলে তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা শুরু হয়ে যাবে। চাপে পড়তে পারেন ডেমোক্র্যাটরা। তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি বলেছেন, তিনি হয়তো নির্বাচনের দিনই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন। নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কিন্তু নির্বাচনি ফলাফলের আগে কেউ যদি নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন তখন পুরো পরিস্থিতি এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। ট্রাম্পের এই দাবার চাল কীভাবে মোকাবিলা করবে ডেমোক্র্যাটরা? সেই প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। তিনি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘আমরা তার (ট্রাম্পের) এমন পদক্ষেপের বিষয়ে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি, যদি আমরা জানতে পারি, তিনি (ট্রাম্প) মিডিয়া এবং মার্কিন জনগণকে কব্জা করেছেন। তাহলে আমরাও এর প্রতিবাদ জানাতে প্রস্তুত রয়েছি।’ ডেমোক্র্যাটিক দলের এবং কমলা হ্যারিসের প্রচারণা শিবিরের ছয়জন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমন কিছু ঘটলে তারা আইনি পদক্ষেপ নেবেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
আশিরের বিমান থেকে ড্রোন
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
বাংলার মাটি থেকে রকেট যাবে মহাকাশে
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিলিপাইন থেকে আসা সেই পেট্রিয়াকা এখন জনপ্রতিনিধি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
ফিরে গিয়ে সিলভা আর যোগাযোগ রাখেননি
সর্বশেষ খবর
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মালয়েশিয়া প্রবাসীর মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় মালয়েশিয়া প্রবাসীর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় ওষুধসহ আটক ৪
মহেশপুর সীমান্তে ভারতীয় ওষুধসহ আটক ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন ধর্মের অনুসারীদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ  মঠ নিয়ে গ্রিস-মিশরের ঐকমত্য
তিন ধর্মের অনুসারীদের কাছে মর্যাদাপূর্ণ মঠ নিয়ে গ্রিস-মিশরের ঐকমত্য

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি
বাংলাদেশ সফরে টি-২০ দলে ফিরছেন শাহিন শাহ আফ্রিদি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যানজটহীন ঈদযাত্রা
ফেনীতে যানজটহীন ঈদযাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?
বয়স বাড়লে কেন বাড়ে ভুলে যাওয়া?

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নদী-খাল বাঁচাতে না পারলে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয়
নদী-খাল বাঁচাতে না পারলে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চামড়া পাচার ও পুশইন ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
চামড়া পাচার ও পুশইন ঠেকাতে সীমান্তে কঠোর অবস্থানে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ঈদের আগে ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে হোটেল থেকে যুবকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে হোটেল থেকে যুবকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা
ঈদের লম্বা ছুটিতে পর্যটক বরণে প্রস্তুত কুয়াকাটা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিনিসিয়াসের রিয়ালের ফর্ম ব্রাজিলে দেখতে চান আনচেলত্তি
ভিনিসিয়াসের রিয়ালের ফর্ম ব্রাজিলে দেখতে চান আনচেলত্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস বকেয়া থাকা দুঃখজনক : গণসংহতি আন্দোলন
ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-বোনাস বকেয়া থাকা দুঃখজনক : গণসংহতি আন্দোলন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক
বেনাপোল দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে স্থিতিশীল কল মানি রেট, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় তারল্য সংকট মোকাবিলা
ঈদের আগে স্থিতিশীল কল মানি রেট, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সহায়তায় তারল্য সংকট মোকাবিলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য বিরোধের মধ্যেও ট্রাম্প-জিনপিংয়ের টেলিফোন আলাপ
বাণিজ্য বিরোধের মধ্যেও ট্রাম্প-জিনপিংয়ের টেলিফোন আলাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য তিন দিনের বিশেষ আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে ৩৮ ইমাম-মুয়াজ্জিনকে জেলা প্রশাসনের আর্থিক অনুদান প্রদান
ফেনীতে ৩৮ ইমাম-মুয়াজ্জিনকে জেলা প্রশাসনের আর্থিক অনুদান প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে এতিমখানা ও মাদ্রাসায় ২৩০ মেট্রিক টন লবণ বিতরণ
বরিশালে এতিমখানা ও মাদ্রাসায় ২৩০ মেট্রিক টন লবণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে অর্ধশতাধিক গ্রামে কাল ঈদ
চাঁদপুরে অর্ধশতাধিক গ্রামে কাল ঈদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
নোয়াখালীতে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক
যাত্রী হয়রানির চিত্র তুলে ধরতে গিয়ে মারধরের শিকার কালের কণ্ঠের সাংবাদিক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আল হিলালের কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন ইনজাগি
আল হিলালের কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন ইনজাগি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় ইমিগ্রেশনে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পাঁচ শতাধিক দরিদ্র মানুষের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ
বাগেরহাটে পাঁচ শতাধিক দরিদ্র মানুষের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ
ভিনগ্রহে প্রাণের খোঁজে বিজ্ঞানীরা, শুধু পানি নয় গুরুত্ব পাচ্ছে পরিবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মুন্সিগঞ্জে বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৩
মুন্সিগঞ্জে বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার
কাপ্তাই হ্রদে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!
স্ত্রীকে নিয়ে পরকীয়ার সন্দেহ, শ্যালিকার হাতে দুলাভাই খুন!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনের ড্রোন হামলার প্রতিশোধ নেবেন পুতিন; ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ
খালেদা জিয়াকে উপহার দিতে ‘কালো মানিক’ নিয়ে ঢাকার পথে কৃষক সোহাগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঈদের দিন ৩ বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
এবার ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ২০ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কেউ জানে না আমি  প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’
‘কেউ জানে না আমি প্লেনটি উড়িয়ে দেবো’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত
পাঁচ ব্যাংক নিয়ে ইসলামী ধারার বড় ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা কি এবং কেন, বিশ্ব প্রতিক্রিয়া কি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু
টাঙ্গুয়ার হাওরের পানিতে বিপজ্জনক মাত্রায় ভারী ধাতু

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা
প্রেমে শিক্ষা হয়েছে, আর ভুল করতে চান না অনন্যা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়
আরাফার দিনের ফজিলত ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শসার দামে সেঞ্চুরি
শসার দামে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ
ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০
আবাসিক হোটেলে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার ৩০

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী
নির্বাচন নিয়ে গড়িমসি কেন: রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'
'আওয়ামী লীগের ‘লুটপাটের’ বাজেটের সঙ্গে এই বাজেটের পার্থক্য নেই'

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩
দেশে আবারও করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩৯ বছর পর খুলনায় মোংলা বন্দরের অফিস চালু
৩৯ বছর পর খুলনায় মোংলা বন্দরের অফিস চালু

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার
কেনাকাটা হলো না শিশু মাহিমের, সড়কে শেষ পুরো পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন
ইরানের পারমাণবিক ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহায়তা করতে চান পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করছেন চার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের
বাংলাদেশে খেলতে আর কোনো বাধা নেই মিচেলের

মাঠে ময়দানে

ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়

রকমারি

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা