শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

প্রেসিডেন্ট হওয়ার লড়াইয়ে মুখোমুখি ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিস

কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কার হাতে যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ

৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। রিপাবলিকান প্রার্থী সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মুখোমুখি ক্ষমতাসীন ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী কমলা হ্যারিস। একদিকে ধনকুবের ব্যবসায়ী ট্রাম্পের ক্ষমতায় ফেরা অন্যদিকে ভারতীয়  মায়ের মেয়ে কমলা হ্যারিসের সামনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হয়ে ইতিহাস গড়ার হাতছানি। ইতোমধ্যে ৬ কোটি আগাম ভোট পড়েছে। এখন গোটা বিশ্ব তাকিয়ে আছে চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য...

 

ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচ

যুক্তরাষ্ট্রে বেশি ভোট পেলেই যে একজন প্রার্থী সব সময় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন, তা নিশ্চিত নয়। তার কারণ পপুলার ভোট আর ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের মারপ্যাঁচ। দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ পদ্ধতির মাধ্যমে। এ প্রক্রিয়ায় দেশটির একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনি লড়াইয়ের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট প্রার্থীকে এগিয়ে আসতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়া মানে একজন প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। পুরো যুক্তরাষ্ট্রের ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮।

মাইন ও নেব্রাসকা এই দুটো অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি সব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ দিলে যে প্রার্থী ২৭০টি বা তারও বেশি ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সাধারণত অঙ্গরাজ্যগুলো তাদের হাতে থাকা ইলেকটোরাল ভোট সেই প্রার্থীকেই দেয়, যিনি ওই অঙ্গরাজ্যের ভোটারদের সরাসরি ভোটে জয়ী হয়েছেন। তবে দেশব্যাপী সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেয়েও পরাজিত হওয়ার ঘটনা রয়েছে দেশটিতে।  ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০১৬ সালে হিলারি ক্লিনটনের থেকে প্রায় ৩০ লাখ ভোট কম পেয়েও তাকে পরাজিত করেছিলেন এই ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতির মারপ্যাঁচে।

 

ফলাফল বদলে দেয় যেখানকার ভোট

বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভাগ্য লেখা থাকে সুইং স্টেটগুলো। সুইং স্টেটগুলো হলো সেই রাজ্যগুলো যেখানে একেক সময় একেক রাজনৈতিক দল জয় পেয়েছে। এই স্টেট বা রাজ্যগুলোতে কোনো দলেরই একক আধিপত্য নেই। তাই এখানকার ভোটারদের হাতেই থাকে পুরো ফলাফল বদলে দেওয়ার ক্ষমতা। ফ্লোরিডা, পেনসিলভানিয়া, মিশিগান, ওহিও এবং অ্যারিজোনার মতো মূল রাজ্যগুলোর ভোটের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের। এসব রাজ্যে ছোটখাটো ভোটের ব্যবধানেই নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন হতে পারে। এজন্য প্রার্থীরা এই রাজ্যগুলোতে প্রচারণার ওপর বেশি গুরুত্ব দেন এবং নির্বাচনি কৌশল তৈরি করেন। ২০২০ সালের নির্বাচনে, ফ্লোরিডা ট্রাম্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয় ছিল। পেনসিলভানিয়া রাজ্যটির ২০টি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে ট্রাম্পের জয় এখানেও বড় ধরনের চমক ছিল। কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে সফলভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। মিশিগানে ১৬ ইলেকটোরাল ভোট আছে। ২০১৬ সালে ট্রাম্পের জয়ে মিশিগান গুরুত্বপূর্ণ ছিল, কিন্তু ২০২০ সালে বাইডেন এই রাজ্যে জয়লাভ করেন। ওহিওতে আছে ১৮ ইলেকটোরাল ভোট। অ্যারিজোনা রাজ্যে ১১ ইলেকটোরাল ভোট আছে। এটি একটি বড় সুইং স্টেট হয়ে উঠেছে। ২০২০ সালে বাইডেনের জন্য বিজয় ছিল এই রাজ্যে একটি বড় চমক। এখানে জয় ধরে রাখাই বাইডেনের দলীয় প্রার্থী কমলার জন্য বড় চ্যালেঞ্জ।

 

যে কারণে বিশ্ববাসীর নজর এই নির্বাচনে

সামরিক শক্তি আর শক্তিশালী অর্থনীতি- দুটিরই নাটাই যেন যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এ লড়াইয়ে বড় বড় দেশগুলো এখনো যুক্তরাষ্ট্রকে সেরাই মানে। যে কারণে ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন দেশটির প্রেসিডেন্ট। আর সারা বিশ্বের অর্থনীতি ও রাজনৈতিক উত্থান-পতনের ঘটনাগুলোর সঙ্গে কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলে যুক্তরাষ্ট্র। তাই এই দেশে কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় বসল বা কোন প্রার্থী এবার বিজয়ী হলো, তার ওপর অনেক দেশের সজাগ দৃষ্টি থাকে। দেশটির পররাষ্ট্রনীতির পালাবদল, ইশারায় অনেক দেশের ভাগ্য বদলে যেতেও দেখা গেছে অতীতে।

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসও বলছে, রাজনীতির মূল কেন্দ্রবিন্দুতে থাকেন প্রেসিডেন্ট। দেশে দেশে সামরিক আগ্রাসনে বিষয়গুলোতে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্টের প্রভাব, মনোভাব বড় ভূমিকা রাখতে দেখা যায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদটি শুধু যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের ম্যান্ডেটের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি বৈশ্বিক ক্ষমতার কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।

 

ভোট গণনায় সময় লাগবে কয়েক সপ্তাহ

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ফেডারেল তথা কেন্দ্রীয় ভোট-গণনা পদ্ধতি নেই। তার পরিবর্তে গণনার ব্যাপারটা রাজ্যগুলোর হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়। যে কারণে বেশি সময় লাগে। এবার চূড়ান্ত সরকারি ফলাফল প্রকাশের জন্য কয়েক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। কোন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী বিজয়ী হচ্ছেন তা ইলেকটোরাল কলেজ ভোট সংখ্যার মাধ্যমে তা স্পষ্ট হয়। কোন রাজ্যে কোন প্রার্থী জিততে চলেছে, তা নির্ধারণে সংবাদ মাধ্যমগুলো তাদের নিজ নিজ পদ্ধতি ব্যবহার করে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি) গত ১৭০ বছর ধরে মার্কিন নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করে আসছে। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর চার দিন পার হলেও ডেমোক্র্যাট প্রার্থী জো বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণা করেনি এপি। জর্জিয়া রাজ্যে বাইডেনকে বিজয়ী ঘোষণায় এর ১৬ দিন সময় লেগেছিল।

 

বিদেশি হস্তক্ষেপের যত অভিযোগ

বিশ্বমোড়ল যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বরাবরই বিদেশি হস্তক্ষেপ ও কারসাজির অভিযোগ উঠেছে। এমন হস্তক্ষেপে ফলাফলই বদলে যেতে পারে এবারও, এই আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। এসব অভিযোগের কথা সব সময়ই অস্বীকার করে আসছে অভিযুক্ত দেশগুলো। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এপির তথ্য অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান এবং রাজনীতি গবেষকরা আশঙ্কা করছেন রাশিয়া, চীন এবং ইরানের মতো বিদেশি বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সংক্রান্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে এবং এ ধরনের বিভ্রান্তিকর তথ্যের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর প্রভাবে ভোটের সামান্য ব্যবধান ঘটলেও এ বছর নির্বাচনের ফল বদলে যেতে পারে। শুরুতেই বলা হয় রাশিয়ার কথা। রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে সমর্থন করে, তাই ট্রাম্পের ডেমোক্র্যাটিক প্রতিপক্ষ ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের জনপ্রিয়তা কমানোর জন্য বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। এরপর উঠে আসে ইরান দেশটির নাম। ট্রাম্পের প্রতিপক্ষ কমলা হ্যারিসকে পছন্দ করে ইরান। কারণ প্রথম মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা বহাল করেন। এতে ইরান নতুন করে আর্থিক সংকটে পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ গত মাসে তিনজন ইরানি হ্যাকারকে অভিযুক্ত করে। অভিযোগ, হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে তারা নির্বাচনে হস্তক্ষেপ করার একটি বৃহত্তর প্রচেষ্টা করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বিশ্বাস করেন, চীনের কোনো পছন্দের প্রার্থী নেই, চীন নির্বাচনে নিরপেক্ষ অবস্থান নিচ্ছে।

 

দুশ্চিন্তায় ইউক্রেনের বাসিন্দারা

ইউক্রেন ন্যাটোতে যোগ দিতে চায়- এ মনোভাব প্রকাশের পর রাশিয়া ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে। এরই মধ্যে ব্যাপক আগ্রাসন চালিয়েছে দেশটি। মুখোমুখি যুদ্ধও চলছে। পাল্টাপাল্টি হামলায় ধ্বংসযজ্ঞের ময়দান হয়ে উঠেছে ইউক্রেন। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে সমর্থন তো করছেই, সঙ্গে পাঠাচ্ছে যুদ্ধাস্ত্র। তাই ইউক্রেনের বাসিন্দারা তাকিয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিকে। ডেমোক্র্যাটদের জো বাইডেনের ক্ষমতা থাকাকালীন ইউক্রেনের ভাগ্যে জুটেছে রাশিয়ান বোমারু বিমানের গোলা আর সেনাদের গুলি। এবার যদি ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বিজয়ী হয় তাহলে হয়তো ধ্বংসলীলা থেকে পরিত্রাণ পাবে তারা। নাকি তাদের জীবনে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প, যার সঙ্গে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের আবার দারুণ সম্পর্ক! নির্বাচনে জিতলে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা অব্যাহত রাখার ইঙ্গিত দিয়েছেন ডেমোক্র্যাট প্রার্থী ও বর্তমান ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যদি জিতেন সে ক্ষেত্রে ইউক্রেনে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তা এখনকার তুলনায় কমে যেতে পারে। বুঝতে কষ্ট হয় না, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনি লড়াইয়ের ফলাফল কতটা প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে ইউক্রেনবাসীর কাছে। এ নিয়ে দুশ্চিন্তায় কাটছে তাদের দিন।

 

সহিংসতার আশঙ্কায় ভীত ভোটাররা

ভোটের রাজনীতিতে উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ নতুন নয়। তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে নির্বাচনি প্রচারণা, ভোটের দিন সংঘাত, সহিংসতার খবর পাওয়া যায় হরহামেশাই। উদ্বেগের এমন দৃশ্য এখন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটকে ঘিরেও দেখা যাচ্ছে। সে দেশের ভোটাররা এ নিয়ে ভীতির মধ্যে রয়েছেন-সে খবর জানিয়েছে শীর্ষ গণমাধ্যমগুলো। সারা বিশ্বে যারা গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আদর্শিক লড়াইয়ে রয়েছেন তাদের দেশেও উৎকণ্ঠা এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনি লড়াই নিয়ে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা, ফলাফল উল্টে দেওয়ার  চেষ্টা এবং গণতন্ত্রের ওপর এর প্রভাব নিয়ে ভীতির কথা জানিয়েছেন ভোটাররা।  অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস-এনওআরসি পাবলিক অ্যাফেয়ার্স রিসার্চ সেন্টারের করা এক জরিপে দেখা গেছে, নিবন্ধিত ভোটারের মধ্যে ৪০% নির্বাচনি ফলাফল উল্টে দেওয়ার জন্য সহিংস প্রচেষ্টা হওয়ার আশঙ্কায় ‘অত্যন্ত’ বা ‘খুবই’ উদ্বিগ্ন।

রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পের বারবার নির্বাচনি জালিয়াতির অভিযোগ এবং নির্বাচনে তার পরাজয় কেবল অনিয়ম হলেই ঘটতে পারে বলে ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন- এটা উদ্বেগকে আরও বাড়িয়েছে। তবে প্রায় ৯০ শতাংশ ভোটার মনে করেন, সব আইনি চ্যালেঞ্জ শেষ হওয়ার পর প্রার্থীর পরাজয় মেনে নেওয়া উচিত। কিন্তু মাত্র এক-তৃতীয়াংশ ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প ফলাফল মেনে নেবেন।

ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান ভোটারদের মাঝে এ বিষয়ে তীব্র মতপার্থক্য রয়েছে। দুই-তৃতীয়াংশ রিপাবলিকান ভোটার মনে করেন, ট্রাম্প পরাজয় মেনে নেবেন। কিন্তু মাত্র ১০% ডেমোক্র্যাট এতে একমত। অন্যদিকে, প্রায় ৮০% ভোটার মনে করেন, হ্যারিস পরাজিত হলে ফলাফল মেনে নেবেন।

 

ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে নাটকীয়তায় পটু ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চূড়ান্ত ফলাফলের আগেই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করেন তিনি। পুরনো সেই অভিজ্ঞতায় এবারও উদ্বিগ্ন ডেমোক্র্যাটরা। চূড়ান্ত ফলাফলের আগে নিজেকে ট্রাম্প বিজয়ী ঘোষণা করলে তা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা শুরু হয়ে যাবে। চাপে পড়তে পারেন ডেমোক্র্যাটরা। তাদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ফেলে দিয়েছেন ট্রাম্প। সম্প্রতি বলেছেন, তিনি হয়তো নির্বাচনের দিনই নিজেকে জয়ী ঘোষণা করতে পারেন। নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। কিন্তু নির্বাচনি ফলাফলের আগে কেউ যদি নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন তখন পুরো পরিস্থিতি এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। ট্রাম্পের এই দাবার চাল কীভাবে মোকাবিলা করবে ডেমোক্র্যাটরা? সেই প্রশ্নের উত্তরও দিয়েছেন কমলা হ্যারিস। তিনি গণমাধ্যমে জানিয়েছেন, ‘আমরা তার (ট্রাম্পের) এমন পদক্ষেপের বিষয়ে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি, যদি আমরা জানতে পারি, তিনি (ট্রাম্প) মিডিয়া এবং মার্কিন জনগণকে কব্জা করেছেন। তাহলে আমরাও এর প্রতিবাদ জানাতে প্রস্তুত রয়েছি।’ ডেমোক্র্যাটিক দলের এবং কমলা হ্যারিসের প্রচারণা শিবিরের ছয়জন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমন কিছু ঘটলে তারা আইনি পদক্ষেপ নেবেন।

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
রূপগঞ্জে জলাবদ্ধতায় পানিবন্দী পরিবারদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি
প্রবাসীদের ভোটার কার্যক্রম দেখতে কানাডা যাচ্ছেন সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ
সুপার কাপের ফাইনালে রোনালদোর আল নাসর, বিদায় বেনজেমার ইত্তিহাদ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের
মেটাকে শিশুদের জন্য সংবেদনশীল চ্যাটবট সরানোর আহ্বান ব্রাজিলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা
হোয়াইট হাউসে বৈঠকে যা বললেন ইউরোপীয় নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা
লাজ ফার্মায় নকল ওষুধ, ৫ লাখ টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত
শেবাচিমের শাটডাউন কর্মসূচি স্থগিত

নগর জীবন

পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল
পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন কাল

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে