শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ ও লেখক। যিনি অনেক কষ্ট করে বড় হয়েছেন। দেশের যে কোনো সমস্যা সংকটে তিনি থাকেন। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখান আবার হতাশা থেকে বেরিয়ে আশার আলোর দিকে নিয়ে যান।

নিউজ টোয়েন্টিফোরের জন্য সামিয়া রহমানের নেওয়া সাক্ষাত্কারটি পত্রস্থ হলো।

 

আমি তখন ইউনিভার্সিটিতে কেবল যোগ দিয়েছি। আপনার সঙ্গে বইমেলায় দেখা হলো। আমি আপনাকে গিয়ে বললাম, স্যার আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি। তখন আপনি বলেছিলেন আপনার তো মানসিক পরিপক্বতা হয়নি।

খুবই ভালো কথা। যখন আমি কথাটা বলেছিলাম সেটা কিন্তু নেতিবাচকভাবে বলিনি। আসলে আমি তো ছোট বাচ্চাদের জন্য  লেখি। একজন মানুষের স্বভাবে যদি তার শৈশবটা বেঁচে থাকে তাহলে বড় একটা সৌভাগ্য। আমরা ভাব দেখাই আমরা সবাই বড় হয়ে গেছি, কিন্তু আমাদের সবার মধ্যে কিন্তু একটা ছোট বাচ্চা আছে। তাকে আমরা সম্মান দিই কিনা সেটাই ব্যাপার।

 

আপনার বেড়ে ওঠার গল্প শুনতে চাই। অনেক কষ্টের মধ্যেও আপনার ভাইবোনরা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

এখন যখন অন্যদের সঙ্গে তুলনা করি তখন মনে হয়—হ্যাঁ তাইতো কষ্টইতো ছিল। তখন কিন্তু কষ্ট মনে হয়নি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন আমার বাবাকে মেরে ফেলেছিল তখন আমাদের পরিবার কষ্টের মধ্যে পড়েছিল। তখন আমার মা আমাদের রক্ষা করেছেন। মাঝে-মধ্যে চিন্তা করি আমার মা একজন গৃহবধূ। একজন সিংহী যেভাবে বাচ্চাদের রক্ষা করেন ঠিক তেমনি আমাদের তিনি রক্ষা করেছেন।

 

আমি আপনার বইতে বান্দরবানের অনেক অভিজ্ঞতার কথা পড়েছি। দু-একটি অভিজ্ঞতার কথা বলবেন?

আমার বাবা যেহেতু পুলিশে চাকরি করতেন, এজন্য এখানে এক বছর, ওখানে এক বছর করে সমগ্র বাংলাদেশ কিন্তু আমরা ঘুরে বেড়িয়েছি। আব্বার চাকরিসূত্রে আমরা একসময় বান্দরবান ছিলাম। সেখানে প্রচুর আদিবাসী বসবাস করে। অনেক আদিবাসী ছেলেমেয়ে আমার বন্ধু-বান্ধব ছিল। সেখানে শঙ্খ নদী ছিল। নদীর ওপারে লাখ লাখ বানর ছিল। আমি জানি না, বান্দরবান নামটি ওই বানর থেকে হয়েছে কিনা। এখন যখন যাই তখন দেখি সেই টিলাটি আছে। সেই বানরগুলো নাই। কোথায় যে গেল এই বানরগুলো। ছোট ছিলাম তো, আমরা সেই সকালে বের হতাম আর রাতে ঘরে ফিরতাম। আদিবাসী বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতাম। ওরা ভালো করে বাংলা বলতে পারে না। আমরাও আদিবাসীদের ভাষা বলতে পারি না।

 

আপনার কি মনে হয় সে সময় বাবা-মাদের টেনশন ছিল না—না আমরা অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে গেছি।

এখন নিরাপত্তাও নাই। তখন কিন্তু ওই জায়গাগুলো অনেক নিরাপদ ছিল। তখন বিপদের ঝুঁকিটা তেমন ছিল না। যদি লেখাপড়ার ব্যাপারটা ধরি—লেখাপড়া করলে করলাম, না করলে নাই। কোনো চাপ নাই আসলে। হুমায়ূন আহমেদ আমার বড় ভাই সে সারা বোর্ডে সেকেন্ড হয়েছে। অসম্ভব ভালো ছাত্র। অথচ সে ক্লাস এইট পর্যন্ত কোনো লেখাপড়া তেমন করে নাই। লেখাপড়া করত বলে আমরা জানতাম না। যখন সে ক্লাস এইটে পড়ে তখন একটা বৃত্তি পরীক্ষার ব্যাপার ছিল। ওই সময় তার চিকেন পক্স ওঠে। আমার বাবা গেলেন স্কুলে—আমার ছেলেটার তো চিকেন পক্স হয়েছে তার সিটবেডে পরীক্ষা দেওয়া যাবে কিনা? স্কুল কর্তৃপক্ষ বিরক্ত হলেন। বললেন, আপনার ছেলে কি নদীয়ার চাঁদ যে তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। তখন বাবার খুব লাগল—তিনি বললেন, হ্যাঁ আমার ছেলে আমার কাছে নদীয়ার চাঁদ। হুমায়ূন আহমেদ কথাটি শুনে—তার মধ্যে পরিবর্তন আসে। সে তখন লেখাপড়া শুরু করে। সে পড়াশোনা তেমন করত না। ঘুরে বেড়াত। খেলত। গল্পের বই পড়ত। সে যে কি পরিমাণ গল্পের বই পড়েছে তা কল্পনা করা যাবে না।

 

আপনার লেখালেখিটা কখন শুরু হয়?

আমার বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন। ছোটবেলা থেকে তারা আমাদের লেখালেখি করতে বাধ্য করেছেন। আমরা জানতাম না লেখালেখিটা কঠিন ব্যাপার। বাবার কারণে আমরা নিয়মিত লিখে গেছি। কিছু একটা লিখলে পরে বাবা সেটা পড়েছেন এবং আবেগে আপ্লুত হয়েছেন। তিনি বলতেন, আরে অসাধারণ। সবচেয়ে বড় কথা হলো বই। বাসায় প্রচুর বই ছিল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি আর্মিরা যখন আমাদের বাড়ি লুট করে তখন বইগুলো হারিয়ে যায়। একটা হরিণও ছিল আমাদের।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনাদের তো একটা চরম কষ্টের সময় গেছে। সেই গল্পগুলো শুনতে চাই।

তখন আমাদের বয়স কম ছিল। জীবনটা ছিল আনন্দময়। কিন্তু ১৯৭১ সাল আমাদের একটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। আমাদের কোনো থাকার জায়গা নাই। একটা বাড়িতে আমরা আশ্রয় নিয়েছি। সেই ভদ্রলোক বললেন, আপনারা যদি এখানে থাকেন তাহলে খবর পেয়ে পাকিস্তানি আর্মিরা আসবে। আপনারা প্লিজ চলে যান। আমরা ছয় ভাইবোন। আমার বোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। আমাদের সঙ্গে আমার মামি ছিলেন। মোটামুটি একটা বড় টিম। তারপর মা দুটো নৌকা ভাড়া করলেন। আমরা নৌকায় উঠলাম। কোথায় যাব জানি না। মা তখন রোজা রাখলেন। আমরা খবর পেয়েছি ভাসাভাসা বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। মা নৌকার পাশ থেকে নদীর পানি খেয়ে ইফতারি করলেন। আমরা নৌকা দিয়ে যাচ্ছি। চারদিকে খুব সুন্দর পরিবেশ। রাতে পূর্ণিমার চাঁদ উঠেছে। অবিশ্বাস্য সুন্দর চাঁদ উঠেছে। হঠাৎ এক ভদ্রলোক আমাদের ডাক দিয়ে বললেন, আমি জানি আপনাদের বের করে দিয়েছে। আপনারা যদি চান তাহলে আমাদের বাসায় থাকতে পারেন। ওই মানুষটা আমাদের তার বাড়িতে নিয়ে গেল। চিনি না। গভীর রাতে দেখা গেল মানুষটা আস্তে আস্তে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তখন মা বললেন—লোকটাকে আমরা চিনি না জানি না। সে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। তোরা সবাই জেগে থাক। আমরা সবাই জেগে থাকলাম। ঘণ্টা দুই পরে লোকটা ফেরত আসল। সমস্ত শরীর ভেজা। হাতে একটা জাল ও থলি। মা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন—বাবা তুমি কোথায় গিয়েছিলে? তখন তিনি উত্তর দিলেন—আপনারা তো আসছেন, খাওয়া-দাওয়া করেননি। বাসায় খাওয়ার কিছু নেই। আমি একটু দেখলাম কিছু মাছ ধরতে পারি কিনা। সে আমাদের জন্য মাছ ধরতে গিয়েছিল, মাছ ধরে এনে রান্না করে আমাদের খাওয়াল। ওই ঘটনার পর থেকে আমি কখনই মানুষকে অবিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছে। কিন্তু তার থেকে একশগুণ বেশি ভালো মানুষ আছে। যখন বিপদ হয় তখন কিন্তু ওই ভালো মানুষগুলো আমাদের পাশে দাঁড়ায়। আমি মানুষকে কখনো অবিশ্বাস করি না।

মুক্তিযুদ্ধের পর বাবার কবর খুঁড়ে নতুনভাবে কবর দিয়েছিলেন।

আমার মা ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী একজন মহিলা। যুদ্ধের পর মা বললেন—তোর বাবার লাশটা নদীর তীরে ছিল সেখান থেকে তুলে মানুষজন নদীতে কবর দিয়েছে। মা আমাকে বললেন—তুই কি পারবি কবরটা খুঁজে দিতে। মা যখন তার ছেলেকে এই কথাটি বলে এটা কিন্তু বিরাট ব্যাপার।

কবর খোঁড়া কি সোজা কাজ? মা যখন বলেছেন তখন তো না করতে পারি না। ফেব্রুয়ারি মাসে একদিন মাকে সেখানে নিয়ে গেলাম। সেখানে পুলিশ বা অন্য যারা ছিল তারা সকলেই সাহায্য করেছে। তখন আমি খুুঁজে খুঁজে আমার বাবার মৃতদেহ বের করলাম। আমার সঙ্গে আরেকজন ছিল।

 

চিনলেন কীভাবে?

আমার বাবা অসাধারণ হ্যানসাম একজন মানুষ ছিল। চিন্তা করতে পারবেন না। একজন কিশোরের মতো লাগত তাকে দেখতে। মা ও ছোট বোনকে দূরে বসিয়ে রেখেছিলাম। চেনা গেল এই কারণে যে আমার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। তার কাঁধে ব্যাজ ছিল। নাইলনের মোজা ছিল পায়ে। বোতামগুলো ছিল। উনার কোথায় গুলি লেগেছিল তা নির্ণয় করেছিল ডাক্তার। কফিনে করে তার দেহ নিয়ে আসলাম। জানাজা হলো। তারপর পিরোজপুরে তাকে পুনরায় দাফন করা হলো। কবরটা এখন সেখানে আছে। আমরা সুযোগ পেলে সেখানে যাই। আমার বাবার সঙ্গে চারজনকে মেরেছিল।

বাকিদের মৃতদেহ পাওয়া যায়নি। ওখানে তো জোয়ার-ভাটা হয়। তিনি আসলে ভেসে ছিলেন। তখন মানুষজন বলেছিল—উনি আসলে মাটি চাইছে। তখন গ্রামের মানুষেরাই লাশটিকে তুলে এনে তাকে কবর দিয়েছিল। এজন্য আমি বলি সমাজে দু-চারটা খারাপ মানুষকে দেখে কেউ জেন হতাশ না হয়।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনারা একটা ভয়াবহ সময় পার করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের কথা জানতে চাই।

দেশ স্বাধীন হলো। আমরা খুব খুশি। আমরা তো জানি না যে অর্থনৈতিক অবস্থা একেবারে শেষ। দেশটাকে দাঁড়াতে আরও অনেক বছর সময় লাগবে। আমাদের কিছু নাই। বাবা চাকরি করতেন। সেটাই ছিল আমাদের জীবিকা। কিন্তু বাবা না থাকায় আমরা খুব বিপদে পড়লাম। কোনো সহায় সম্পত্তি নাই। তখন মা ঠিক করলেন যে আমরা সবাই ঢাকায় থাকব, সবাইকে লেখাপড়া করতে হবে। তখন অনেকেই বুদ্ধি দিয়েছিল বাবার গ্র্যাচুইটি ফান্ড পেলে তা নিয়ে গ্রামে ফিরে যেতে। তারপর ঢাকায় এসে আমরা বাসা ভাড়া করলাম, ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করলাম। আমাদের কিছুই ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতাম। বালিশও ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতে ঘুমাতে এমন অভ্যাস হয়ে গেছে যে এখনো আমি সুযোগ পেলে ফ্লোরে ঘুমায়। খুব মজা লাগে। এখনো আমি ফ্লোরে বসে কাজ করি। আমাদের একটা কাজের ছেলে ছিল সে কীভাবে খুঁজতে খুঁজতে ঢাকায় এসে আমাদের খুঁজে বের করল। এটা একেবারে অসম্ভব ব্যাপার। সে আমার মাকে বলল—মা, আমি খবর পেয়েছি স্যারকে মেরে ফেলেছে। আপনি কিছু বোঝেন না। আমি সংসারের হাল ধরতাছি। সে রান্না শুরু করল। আমাদের ভাত দিয়ে সামান্য একটু তরকারি দিয়ে বলে—আর লাগবে। এভাবে সে খাবারের খরচটা কন্ট্রোল করল। আমরা মাকে কম্পেলেন করলাম। মা তখন তাকে বুঝালেন—বাবা মুক্তিযুদ্ধ করে এসেছ। তুমি বাসায় কাজ করবে এটা ভালো হয় না। আগে করেছ ঠিক আছে। তোমার আরও বড় কাজ করা দরকার। এভাবে তাকে গ্রামে ফেরত পাঠালেন। অন্যদিকে একটা বাসায় কদিন থাকি তো অন্য বাসায় যাই। তখন সরকার থেকে আমাদের নামে একটি বাসা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সে বাসায় উঠলাম। বাসাটা খুব সুন্দর। ওই বাসার নিচের তলায় রক্ষীবাহিনী। ওরা চাচ্ছিল পুরো বাসাটা নিতে। একদিন ওরা অস্ত্র নিয়ে আমাদের বের করে দিল।

 

সেই সময় কি আপনি প্রথম গল্পের বই লিখলেন।

হ্যাঁ, সেই সময় আমি প্রথম গল্পের বই লেখি। আমি প্রথম যে গল্পটি লেখি তার নাম ‘ছেলেমানুষী’। সেটা বিচিত্রায় ছাপা হলো। তখন একটায় পত্রিকা বের হতো। সেখানে কেউ যদি কোনো লেখা ছাপাতে পারত তাহলে রাতারাতি সে লেখক পরিচিতি পেয়ে যেত। বিচিত্রায় ওই লেখা ছাপা হওয়ার পর আমি রাতারাতি লেখক খ্যাতি পেয়ে গেলাম।

 

আপনার লেখালেখির পেছনে হুমায়ূন আহমেদের কোনো প্রেরণা ছিল কিনা?

ছিল। আমি প্রথম যে সায়েন্স ফিকশন লিখছিলাম সেটা কিছুটা  লেখার টেবিলে পড়ে ছিল। একদিন হুমায়ূন আহমেদ সেটা দেখে বলল, এটা কোথা থেকে অনুবাদ করেছ? না আমি তো অনুবাদ করিনি। আমি নিজে নিজে লিখেছি। সে আমাকে বলল, ভালো হচ্ছে লেখ। সে তখন কিন্তু বিখ্যাত হয়নি। আমরা পারিবারিকভাবে সবাই জানি, সে লিখলে বিখ্যাত হবে। তার লেখার হাত খুব ভালো। হুমায়ূন আহমেদ যখন কিছু লিখত আমাদের পড়তে দিত। আমরা বুঝে নিতাম সে খুব ভালো লিখেছে। তখন তো বই লিখে টাকা হবে এটা আমরা চিন্তাও করিনি। বই ছাপা হলে আনন্দ হবে অনেক বেশি। আমরা প্রাইভেট পড়াচ্ছি। লিখছি। পড়ছি। হুমায়ূন আহমেদ যখন ইউনিভার্সিটিতে চাকরি পেল তখন আমাদের নিয়মিত আয়ের সুযোগ হলো। তারপর আমি পিএইচডি করতে দেশের বাইরে গেলাম। তখন আমেরিকান প্রফেসররা ভাইভা নিতে দেশে আসতেন। আমার ইন্টারভিউ হলো। তারা আমেরিকা গিয়ে আমাকে চিঠি দিলেন। আমি খুবই আনন্দিত। কিন্তু প্লেনের ভাড়া কোথা থেকে আসবে আমার জানা নেই।

 

প্লেন ভাড়া জোগাড় হলো কীভাবে?

আমার এক বন্ধু ছিল জার্মানিতে। ও খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জানাল, তোর টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছি একটা শর্তে আমেরিকা যাওয়ার আগে জার্মানিতে এসে আমার সঙ্গে এক সপ্তাহ থাকতে হবে। সে আমার টাকা পাঠাল। সেই টাকা দিয়ে টিকিট কিনলাম। আমেরিকা গেলাম। আমি সব জায়গায় মানুষের সহযোগিতা পেয়েছি।

 

আমি একটু ড. ইয়াসমিন হকের কথা জানতে চাই।

ইয়াসমিন আমার ক্লাসমেট। আমার ধারণা ছিল না তার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। আমি স্ট্রাগল করে বেড়াচ্ছি। সমস্ত ঢাকা শহর একটা ভাঙা সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। সে তো খুব ভালো পরিবারের মেয়ে। সে গাড়িতে আসে যায়। যখন আমি আমেরিকায় গেলাম তখন তিনজন গিয়েছিলাম। আমি একা। ওই ইউনিভার্সিটিতে কোনো বাঙালি নাই। তখন আমার দুই বন্ধুকে বললাম, তোমরা এখানে চলে এস। তখন দুজনই এখানে চলে আসার জন্য আবেদন করল। আমার ওই বন্ধুটি আসতে পারল না। ইয়াসমিন চলে এলো। তখন সেখানে শুধু আমরা দুজন। পরের ঘটনাতো স্বাভাবিকভাবেই ঘটল। আমরা একসময় ঠিক করলাম বিয়ে করব। দেশে জানালাম। দেশে এসে বিয়ে করে আবার আমেরিকা গেলাম।

 

স্যার, আপনি বলছিলেন, একটি সুতো পর্যন্ত কিনতে হয়নি।

সাধারণত স্ত্রীরা খুব ভয়ে থাকে। তুমি এই লেখাটা লিখেছ। তোমার বিরুদ্ধে এটা হবে, সেটা হবে। আমি যেহেতু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অনেক লেখা লিখেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাচ্ছি। কঠোরভাবে স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা করেছি। এটা এক ধরনের ঝুঁকি। এ নিয়ে ইয়াসমিন কখনো কিছু বলেনি। সে আমাকে উৎসাহিত করেছে।

 

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা