শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ ও লেখক। যিনি অনেক কষ্ট করে বড় হয়েছেন। দেশের যে কোনো সমস্যা সংকটে তিনি থাকেন। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখান আবার হতাশা থেকে বেরিয়ে আশার আলোর দিকে নিয়ে যান।

নিউজ টোয়েন্টিফোরের জন্য সামিয়া রহমানের নেওয়া সাক্ষাত্কারটি পত্রস্থ হলো।

 

আমি তখন ইউনিভার্সিটিতে কেবল যোগ দিয়েছি। আপনার সঙ্গে বইমেলায় দেখা হলো। আমি আপনাকে গিয়ে বললাম, স্যার আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি। তখন আপনি বলেছিলেন আপনার তো মানসিক পরিপক্বতা হয়নি।

খুবই ভালো কথা। যখন আমি কথাটা বলেছিলাম সেটা কিন্তু নেতিবাচকভাবে বলিনি। আসলে আমি তো ছোট বাচ্চাদের জন্য  লেখি। একজন মানুষের স্বভাবে যদি তার শৈশবটা বেঁচে থাকে তাহলে বড় একটা সৌভাগ্য। আমরা ভাব দেখাই আমরা সবাই বড় হয়ে গেছি, কিন্তু আমাদের সবার মধ্যে কিন্তু একটা ছোট বাচ্চা আছে। তাকে আমরা সম্মান দিই কিনা সেটাই ব্যাপার।

 

আপনার বেড়ে ওঠার গল্প শুনতে চাই। অনেক কষ্টের মধ্যেও আপনার ভাইবোনরা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

এখন যখন অন্যদের সঙ্গে তুলনা করি তখন মনে হয়—হ্যাঁ তাইতো কষ্টইতো ছিল। তখন কিন্তু কষ্ট মনে হয়নি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন আমার বাবাকে মেরে ফেলেছিল তখন আমাদের পরিবার কষ্টের মধ্যে পড়েছিল। তখন আমার মা আমাদের রক্ষা করেছেন। মাঝে-মধ্যে চিন্তা করি আমার মা একজন গৃহবধূ। একজন সিংহী যেভাবে বাচ্চাদের রক্ষা করেন ঠিক তেমনি আমাদের তিনি রক্ষা করেছেন।

 

আমি আপনার বইতে বান্দরবানের অনেক অভিজ্ঞতার কথা পড়েছি। দু-একটি অভিজ্ঞতার কথা বলবেন?

আমার বাবা যেহেতু পুলিশে চাকরি করতেন, এজন্য এখানে এক বছর, ওখানে এক বছর করে সমগ্র বাংলাদেশ কিন্তু আমরা ঘুরে বেড়িয়েছি। আব্বার চাকরিসূত্রে আমরা একসময় বান্দরবান ছিলাম। সেখানে প্রচুর আদিবাসী বসবাস করে। অনেক আদিবাসী ছেলেমেয়ে আমার বন্ধু-বান্ধব ছিল। সেখানে শঙ্খ নদী ছিল। নদীর ওপারে লাখ লাখ বানর ছিল। আমি জানি না, বান্দরবান নামটি ওই বানর থেকে হয়েছে কিনা। এখন যখন যাই তখন দেখি সেই টিলাটি আছে। সেই বানরগুলো নাই। কোথায় যে গেল এই বানরগুলো। ছোট ছিলাম তো, আমরা সেই সকালে বের হতাম আর রাতে ঘরে ফিরতাম। আদিবাসী বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতাম। ওরা ভালো করে বাংলা বলতে পারে না। আমরাও আদিবাসীদের ভাষা বলতে পারি না।

 

আপনার কি মনে হয় সে সময় বাবা-মাদের টেনশন ছিল না—না আমরা অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে গেছি।

এখন নিরাপত্তাও নাই। তখন কিন্তু ওই জায়গাগুলো অনেক নিরাপদ ছিল। তখন বিপদের ঝুঁকিটা তেমন ছিল না। যদি লেখাপড়ার ব্যাপারটা ধরি—লেখাপড়া করলে করলাম, না করলে নাই। কোনো চাপ নাই আসলে। হুমায়ূন আহমেদ আমার বড় ভাই সে সারা বোর্ডে সেকেন্ড হয়েছে। অসম্ভব ভালো ছাত্র। অথচ সে ক্লাস এইট পর্যন্ত কোনো লেখাপড়া তেমন করে নাই। লেখাপড়া করত বলে আমরা জানতাম না। যখন সে ক্লাস এইটে পড়ে তখন একটা বৃত্তি পরীক্ষার ব্যাপার ছিল। ওই সময় তার চিকেন পক্স ওঠে। আমার বাবা গেলেন স্কুলে—আমার ছেলেটার তো চিকেন পক্স হয়েছে তার সিটবেডে পরীক্ষা দেওয়া যাবে কিনা? স্কুল কর্তৃপক্ষ বিরক্ত হলেন। বললেন, আপনার ছেলে কি নদীয়ার চাঁদ যে তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। তখন বাবার খুব লাগল—তিনি বললেন, হ্যাঁ আমার ছেলে আমার কাছে নদীয়ার চাঁদ। হুমায়ূন আহমেদ কথাটি শুনে—তার মধ্যে পরিবর্তন আসে। সে তখন লেখাপড়া শুরু করে। সে পড়াশোনা তেমন করত না। ঘুরে বেড়াত। খেলত। গল্পের বই পড়ত। সে যে কি পরিমাণ গল্পের বই পড়েছে তা কল্পনা করা যাবে না।

 

আপনার লেখালেখিটা কখন শুরু হয়?

আমার বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন। ছোটবেলা থেকে তারা আমাদের লেখালেখি করতে বাধ্য করেছেন। আমরা জানতাম না লেখালেখিটা কঠিন ব্যাপার। বাবার কারণে আমরা নিয়মিত লিখে গেছি। কিছু একটা লিখলে পরে বাবা সেটা পড়েছেন এবং আবেগে আপ্লুত হয়েছেন। তিনি বলতেন, আরে অসাধারণ। সবচেয়ে বড় কথা হলো বই। বাসায় প্রচুর বই ছিল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি আর্মিরা যখন আমাদের বাড়ি লুট করে তখন বইগুলো হারিয়ে যায়। একটা হরিণও ছিল আমাদের।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনাদের তো একটা চরম কষ্টের সময় গেছে। সেই গল্পগুলো শুনতে চাই।

তখন আমাদের বয়স কম ছিল। জীবনটা ছিল আনন্দময়। কিন্তু ১৯৭১ সাল আমাদের একটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। আমাদের কোনো থাকার জায়গা নাই। একটা বাড়িতে আমরা আশ্রয় নিয়েছি। সেই ভদ্রলোক বললেন, আপনারা যদি এখানে থাকেন তাহলে খবর পেয়ে পাকিস্তানি আর্মিরা আসবে। আপনারা প্লিজ চলে যান। আমরা ছয় ভাইবোন। আমার বোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। আমাদের সঙ্গে আমার মামি ছিলেন। মোটামুটি একটা বড় টিম। তারপর মা দুটো নৌকা ভাড়া করলেন। আমরা নৌকায় উঠলাম। কোথায় যাব জানি না। মা তখন রোজা রাখলেন। আমরা খবর পেয়েছি ভাসাভাসা বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। মা নৌকার পাশ থেকে নদীর পানি খেয়ে ইফতারি করলেন। আমরা নৌকা দিয়ে যাচ্ছি। চারদিকে খুব সুন্দর পরিবেশ। রাতে পূর্ণিমার চাঁদ উঠেছে। অবিশ্বাস্য সুন্দর চাঁদ উঠেছে। হঠাৎ এক ভদ্রলোক আমাদের ডাক দিয়ে বললেন, আমি জানি আপনাদের বের করে দিয়েছে। আপনারা যদি চান তাহলে আমাদের বাসায় থাকতে পারেন। ওই মানুষটা আমাদের তার বাড়িতে নিয়ে গেল। চিনি না। গভীর রাতে দেখা গেল মানুষটা আস্তে আস্তে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তখন মা বললেন—লোকটাকে আমরা চিনি না জানি না। সে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। তোরা সবাই জেগে থাক। আমরা সবাই জেগে থাকলাম। ঘণ্টা দুই পরে লোকটা ফেরত আসল। সমস্ত শরীর ভেজা। হাতে একটা জাল ও থলি। মা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন—বাবা তুমি কোথায় গিয়েছিলে? তখন তিনি উত্তর দিলেন—আপনারা তো আসছেন, খাওয়া-দাওয়া করেননি। বাসায় খাওয়ার কিছু নেই। আমি একটু দেখলাম কিছু মাছ ধরতে পারি কিনা। সে আমাদের জন্য মাছ ধরতে গিয়েছিল, মাছ ধরে এনে রান্না করে আমাদের খাওয়াল। ওই ঘটনার পর থেকে আমি কখনই মানুষকে অবিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছে। কিন্তু তার থেকে একশগুণ বেশি ভালো মানুষ আছে। যখন বিপদ হয় তখন কিন্তু ওই ভালো মানুষগুলো আমাদের পাশে দাঁড়ায়। আমি মানুষকে কখনো অবিশ্বাস করি না।

মুক্তিযুদ্ধের পর বাবার কবর খুঁড়ে নতুনভাবে কবর দিয়েছিলেন।

আমার মা ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী একজন মহিলা। যুদ্ধের পর মা বললেন—তোর বাবার লাশটা নদীর তীরে ছিল সেখান থেকে তুলে মানুষজন নদীতে কবর দিয়েছে। মা আমাকে বললেন—তুই কি পারবি কবরটা খুঁজে দিতে। মা যখন তার ছেলেকে এই কথাটি বলে এটা কিন্তু বিরাট ব্যাপার।

কবর খোঁড়া কি সোজা কাজ? মা যখন বলেছেন তখন তো না করতে পারি না। ফেব্রুয়ারি মাসে একদিন মাকে সেখানে নিয়ে গেলাম। সেখানে পুলিশ বা অন্য যারা ছিল তারা সকলেই সাহায্য করেছে। তখন আমি খুুঁজে খুঁজে আমার বাবার মৃতদেহ বের করলাম। আমার সঙ্গে আরেকজন ছিল।

 

চিনলেন কীভাবে?

আমার বাবা অসাধারণ হ্যানসাম একজন মানুষ ছিল। চিন্তা করতে পারবেন না। একজন কিশোরের মতো লাগত তাকে দেখতে। মা ও ছোট বোনকে দূরে বসিয়ে রেখেছিলাম। চেনা গেল এই কারণে যে আমার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। তার কাঁধে ব্যাজ ছিল। নাইলনের মোজা ছিল পায়ে। বোতামগুলো ছিল। উনার কোথায় গুলি লেগেছিল তা নির্ণয় করেছিল ডাক্তার। কফিনে করে তার দেহ নিয়ে আসলাম। জানাজা হলো। তারপর পিরোজপুরে তাকে পুনরায় দাফন করা হলো। কবরটা এখন সেখানে আছে। আমরা সুযোগ পেলে সেখানে যাই। আমার বাবার সঙ্গে চারজনকে মেরেছিল।

বাকিদের মৃতদেহ পাওয়া যায়নি। ওখানে তো জোয়ার-ভাটা হয়। তিনি আসলে ভেসে ছিলেন। তখন মানুষজন বলেছিল—উনি আসলে মাটি চাইছে। তখন গ্রামের মানুষেরাই লাশটিকে তুলে এনে তাকে কবর দিয়েছিল। এজন্য আমি বলি সমাজে দু-চারটা খারাপ মানুষকে দেখে কেউ জেন হতাশ না হয়।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনারা একটা ভয়াবহ সময় পার করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের কথা জানতে চাই।

দেশ স্বাধীন হলো। আমরা খুব খুশি। আমরা তো জানি না যে অর্থনৈতিক অবস্থা একেবারে শেষ। দেশটাকে দাঁড়াতে আরও অনেক বছর সময় লাগবে। আমাদের কিছু নাই। বাবা চাকরি করতেন। সেটাই ছিল আমাদের জীবিকা। কিন্তু বাবা না থাকায় আমরা খুব বিপদে পড়লাম। কোনো সহায় সম্পত্তি নাই। তখন মা ঠিক করলেন যে আমরা সবাই ঢাকায় থাকব, সবাইকে লেখাপড়া করতে হবে। তখন অনেকেই বুদ্ধি দিয়েছিল বাবার গ্র্যাচুইটি ফান্ড পেলে তা নিয়ে গ্রামে ফিরে যেতে। তারপর ঢাকায় এসে আমরা বাসা ভাড়া করলাম, ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করলাম। আমাদের কিছুই ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতাম। বালিশও ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতে ঘুমাতে এমন অভ্যাস হয়ে গেছে যে এখনো আমি সুযোগ পেলে ফ্লোরে ঘুমায়। খুব মজা লাগে। এখনো আমি ফ্লোরে বসে কাজ করি। আমাদের একটা কাজের ছেলে ছিল সে কীভাবে খুঁজতে খুঁজতে ঢাকায় এসে আমাদের খুঁজে বের করল। এটা একেবারে অসম্ভব ব্যাপার। সে আমার মাকে বলল—মা, আমি খবর পেয়েছি স্যারকে মেরে ফেলেছে। আপনি কিছু বোঝেন না। আমি সংসারের হাল ধরতাছি। সে রান্না শুরু করল। আমাদের ভাত দিয়ে সামান্য একটু তরকারি দিয়ে বলে—আর লাগবে। এভাবে সে খাবারের খরচটা কন্ট্রোল করল। আমরা মাকে কম্পেলেন করলাম। মা তখন তাকে বুঝালেন—বাবা মুক্তিযুদ্ধ করে এসেছ। তুমি বাসায় কাজ করবে এটা ভালো হয় না। আগে করেছ ঠিক আছে। তোমার আরও বড় কাজ করা দরকার। এভাবে তাকে গ্রামে ফেরত পাঠালেন। অন্যদিকে একটা বাসায় কদিন থাকি তো অন্য বাসায় যাই। তখন সরকার থেকে আমাদের নামে একটি বাসা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সে বাসায় উঠলাম। বাসাটা খুব সুন্দর। ওই বাসার নিচের তলায় রক্ষীবাহিনী। ওরা চাচ্ছিল পুরো বাসাটা নিতে। একদিন ওরা অস্ত্র নিয়ে আমাদের বের করে দিল।

 

সেই সময় কি আপনি প্রথম গল্পের বই লিখলেন।

হ্যাঁ, সেই সময় আমি প্রথম গল্পের বই লেখি। আমি প্রথম যে গল্পটি লেখি তার নাম ‘ছেলেমানুষী’। সেটা বিচিত্রায় ছাপা হলো। তখন একটায় পত্রিকা বের হতো। সেখানে কেউ যদি কোনো লেখা ছাপাতে পারত তাহলে রাতারাতি সে লেখক পরিচিতি পেয়ে যেত। বিচিত্রায় ওই লেখা ছাপা হওয়ার পর আমি রাতারাতি লেখক খ্যাতি পেয়ে গেলাম।

 

আপনার লেখালেখির পেছনে হুমায়ূন আহমেদের কোনো প্রেরণা ছিল কিনা?

ছিল। আমি প্রথম যে সায়েন্স ফিকশন লিখছিলাম সেটা কিছুটা  লেখার টেবিলে পড়ে ছিল। একদিন হুমায়ূন আহমেদ সেটা দেখে বলল, এটা কোথা থেকে অনুবাদ করেছ? না আমি তো অনুবাদ করিনি। আমি নিজে নিজে লিখেছি। সে আমাকে বলল, ভালো হচ্ছে লেখ। সে তখন কিন্তু বিখ্যাত হয়নি। আমরা পারিবারিকভাবে সবাই জানি, সে লিখলে বিখ্যাত হবে। তার লেখার হাত খুব ভালো। হুমায়ূন আহমেদ যখন কিছু লিখত আমাদের পড়তে দিত। আমরা বুঝে নিতাম সে খুব ভালো লিখেছে। তখন তো বই লিখে টাকা হবে এটা আমরা চিন্তাও করিনি। বই ছাপা হলে আনন্দ হবে অনেক বেশি। আমরা প্রাইভেট পড়াচ্ছি। লিখছি। পড়ছি। হুমায়ূন আহমেদ যখন ইউনিভার্সিটিতে চাকরি পেল তখন আমাদের নিয়মিত আয়ের সুযোগ হলো। তারপর আমি পিএইচডি করতে দেশের বাইরে গেলাম। তখন আমেরিকান প্রফেসররা ভাইভা নিতে দেশে আসতেন। আমার ইন্টারভিউ হলো। তারা আমেরিকা গিয়ে আমাকে চিঠি দিলেন। আমি খুবই আনন্দিত। কিন্তু প্লেনের ভাড়া কোথা থেকে আসবে আমার জানা নেই।

 

প্লেন ভাড়া জোগাড় হলো কীভাবে?

আমার এক বন্ধু ছিল জার্মানিতে। ও খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জানাল, তোর টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছি একটা শর্তে আমেরিকা যাওয়ার আগে জার্মানিতে এসে আমার সঙ্গে এক সপ্তাহ থাকতে হবে। সে আমার টাকা পাঠাল। সেই টাকা দিয়ে টিকিট কিনলাম। আমেরিকা গেলাম। আমি সব জায়গায় মানুষের সহযোগিতা পেয়েছি।

 

আমি একটু ড. ইয়াসমিন হকের কথা জানতে চাই।

ইয়াসমিন আমার ক্লাসমেট। আমার ধারণা ছিল না তার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। আমি স্ট্রাগল করে বেড়াচ্ছি। সমস্ত ঢাকা শহর একটা ভাঙা সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। সে তো খুব ভালো পরিবারের মেয়ে। সে গাড়িতে আসে যায়। যখন আমি আমেরিকায় গেলাম তখন তিনজন গিয়েছিলাম। আমি একা। ওই ইউনিভার্সিটিতে কোনো বাঙালি নাই। তখন আমার দুই বন্ধুকে বললাম, তোমরা এখানে চলে এস। তখন দুজনই এখানে চলে আসার জন্য আবেদন করল। আমার ওই বন্ধুটি আসতে পারল না। ইয়াসমিন চলে এলো। তখন সেখানে শুধু আমরা দুজন। পরের ঘটনাতো স্বাভাবিকভাবেই ঘটল। আমরা একসময় ঠিক করলাম বিয়ে করব। দেশে জানালাম। দেশে এসে বিয়ে করে আবার আমেরিকা গেলাম।

 

স্যার, আপনি বলছিলেন, একটি সুতো পর্যন্ত কিনতে হয়নি।

সাধারণত স্ত্রীরা খুব ভয়ে থাকে। তুমি এই লেখাটা লিখেছ। তোমার বিরুদ্ধে এটা হবে, সেটা হবে। আমি যেহেতু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অনেক লেখা লিখেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাচ্ছি। কঠোরভাবে স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা করেছি। এটা এক ধরনের ঝুঁকি। এ নিয়ে ইয়াসমিন কখনো কিছু বলেনি। সে আমাকে উৎসাহিত করেছে।

 

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট
মির্জা ফখরুলকে নিয়ে মেয়ের আবেগঘন পোস্ট

১ মিনিট আগে | ফেসবুক কর্নার

মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ
মান্দায় পাচারকালে ৬০ বস্তা সার জব্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস উদযাপনে প্রস্তুতি সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন
হাকিমপুরে বিএনপির মোটরসাইকেল শোডাউন

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা
গুজবে ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নিতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে উন্নত বীজ বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে কৃষক দলের সভাপতি অব্যাহতি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের
ফের কর্মবিরতির ডাক স্বাস্থ্য সহকারীদের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র
শ্রম আইন সংশোধনকে স্বাগত জানালো যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর
শত্রু নয়, দায়িত্বশীল বিরোধী দল দরকার : গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে চেয়ারম্যানদের নিয়ে ২ দিনব্যাপী গ্রাম আদালত বিষয়ক প্রশিক্ষণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
পাবনায় গ্রামীণ ব্যাংকের সাইনবোর্ডে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২
মোংলায় বিয়ার-মদসহ আটক ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি
প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ শুরু বুধবার, পদক পাবেন ১৫ খামারি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ
সালমান এফ রহমান ও তার স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১২ একর জমি জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের
কঙ্গোতে হামলার তীব্র নিন্দা জাতিসংঘ প্রধানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান
রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ৩০০ ভবন চিহ্নিত : রাজউক চেয়ারম্যান

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
তাপস ও তার সন্তানদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ
বাড়ি থেকে রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হন সেকেন্দার, তিনদিন পর ডোবায় মিলল মরদেহ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স
ব্রিসবেন টেস্টেও অনিশ্চিত হ্যাজলউড, আশা জাগাচ্ছেন কামিন্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু
যুক্তরাষ্ট্র-কানাডাসহ ১৬ দেশে মধ্যরাত থেকে ভোটার নিবন্ধন শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০
ফরিদপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বাড়িঘর ভাঙচুর–লুটপাট, আহত ৩০

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা
নতুন অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা বেড়েছে ৫৩ হাজার কোটি টাকা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’
‘পুলিশ ও সিভিল প্রশাসন প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী, ব্যক্তিগত নয়’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
ঝিনাইদহে কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান
সিন্ধু নিয়ে ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের তীব্র নিন্দা জানিয়ে যা বলল পাকিস্তান

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস ফুয়াদের সম্পত্তি ক্রোক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ