শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন

অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন জনপ্রিয় শিক্ষাবিদ ও লেখক। যিনি অনেক কষ্ট করে বড় হয়েছেন। দেশের যে কোনো সমস্যা সংকটে তিনি থাকেন। তিনি আমাদের স্বপ্ন দেখান আবার হতাশা থেকে বেরিয়ে আশার আলোর দিকে নিয়ে যান।

নিউজ টোয়েন্টিফোরের জন্য সামিয়া রহমানের নেওয়া সাক্ষাত্কারটি পত্রস্থ হলো।

 

আমি তখন ইউনিভার্সিটিতে কেবল যোগ দিয়েছি। আপনার সঙ্গে বইমেলায় দেখা হলো। আমি আপনাকে গিয়ে বললাম, স্যার আমি আপনাকে খুব পছন্দ করি। তখন আপনি বলেছিলেন আপনার তো মানসিক পরিপক্বতা হয়নি।

খুবই ভালো কথা। যখন আমি কথাটা বলেছিলাম সেটা কিন্তু নেতিবাচকভাবে বলিনি। আসলে আমি তো ছোট বাচ্চাদের জন্য  লেখি। একজন মানুষের স্বভাবে যদি তার শৈশবটা বেঁচে থাকে তাহলে বড় একটা সৌভাগ্য। আমরা ভাব দেখাই আমরা সবাই বড় হয়ে গেছি, কিন্তু আমাদের সবার মধ্যে কিন্তু একটা ছোট বাচ্চা আছে। তাকে আমরা সম্মান দিই কিনা সেটাই ব্যাপার।

 

আপনার বেড়ে ওঠার গল্প শুনতে চাই। অনেক কষ্টের মধ্যেও আপনার ভাইবোনরা প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।

এখন যখন অন্যদের সঙ্গে তুলনা করি তখন মনে হয়—হ্যাঁ তাইতো কষ্টইতো ছিল। তখন কিন্তু কষ্ট মনে হয়নি। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন আমার বাবাকে মেরে ফেলেছিল তখন আমাদের পরিবার কষ্টের মধ্যে পড়েছিল। তখন আমার মা আমাদের রক্ষা করেছেন। মাঝে-মধ্যে চিন্তা করি আমার মা একজন গৃহবধূ। একজন সিংহী যেভাবে বাচ্চাদের রক্ষা করেন ঠিক তেমনি আমাদের তিনি রক্ষা করেছেন।

 

আমি আপনার বইতে বান্দরবানের অনেক অভিজ্ঞতার কথা পড়েছি। দু-একটি অভিজ্ঞতার কথা বলবেন?

আমার বাবা যেহেতু পুলিশে চাকরি করতেন, এজন্য এখানে এক বছর, ওখানে এক বছর করে সমগ্র বাংলাদেশ কিন্তু আমরা ঘুরে বেড়িয়েছি। আব্বার চাকরিসূত্রে আমরা একসময় বান্দরবান ছিলাম। সেখানে প্রচুর আদিবাসী বসবাস করে। অনেক আদিবাসী ছেলেমেয়ে আমার বন্ধু-বান্ধব ছিল। সেখানে শঙ্খ নদী ছিল। নদীর ওপারে লাখ লাখ বানর ছিল। আমি জানি না, বান্দরবান নামটি ওই বানর থেকে হয়েছে কিনা। এখন যখন যাই তখন দেখি সেই টিলাটি আছে। সেই বানরগুলো নাই। কোথায় যে গেল এই বানরগুলো। ছোট ছিলাম তো, আমরা সেই সকালে বের হতাম আর রাতে ঘরে ফিরতাম। আদিবাসী বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতাম। ওরা ভালো করে বাংলা বলতে পারে না। আমরাও আদিবাসীদের ভাষা বলতে পারি না।

 

আপনার কি মনে হয় সে সময় বাবা-মাদের টেনশন ছিল না—না আমরা অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে গেছি।

এখন নিরাপত্তাও নাই। তখন কিন্তু ওই জায়গাগুলো অনেক নিরাপদ ছিল। তখন বিপদের ঝুঁকিটা তেমন ছিল না। যদি লেখাপড়ার ব্যাপারটা ধরি—লেখাপড়া করলে করলাম, না করলে নাই। কোনো চাপ নাই আসলে। হুমায়ূন আহমেদ আমার বড় ভাই সে সারা বোর্ডে সেকেন্ড হয়েছে। অসম্ভব ভালো ছাত্র। অথচ সে ক্লাস এইট পর্যন্ত কোনো লেখাপড়া তেমন করে নাই। লেখাপড়া করত বলে আমরা জানতাম না। যখন সে ক্লাস এইটে পড়ে তখন একটা বৃত্তি পরীক্ষার ব্যাপার ছিল। ওই সময় তার চিকেন পক্স ওঠে। আমার বাবা গেলেন স্কুলে—আমার ছেলেটার তো চিকেন পক্স হয়েছে তার সিটবেডে পরীক্ষা দেওয়া যাবে কিনা? স্কুল কর্তৃপক্ষ বিরক্ত হলেন। বললেন, আপনার ছেলে কি নদীয়ার চাঁদ যে তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা করতে হবে। তখন বাবার খুব লাগল—তিনি বললেন, হ্যাঁ আমার ছেলে আমার কাছে নদীয়ার চাঁদ। হুমায়ূন আহমেদ কথাটি শুনে—তার মধ্যে পরিবর্তন আসে। সে তখন লেখাপড়া শুরু করে। সে পড়াশোনা তেমন করত না। ঘুরে বেড়াত। খেলত। গল্পের বই পড়ত। সে যে কি পরিমাণ গল্পের বই পড়েছে তা কল্পনা করা যাবে না।

 

আপনার লেখালেখিটা কখন শুরু হয়?

আমার বাবা আমাদের সবাইকে দিয়ে লেখাতেন। ছোটবেলা থেকে তারা আমাদের লেখালেখি করতে বাধ্য করেছেন। আমরা জানতাম না লেখালেখিটা কঠিন ব্যাপার। বাবার কারণে আমরা নিয়মিত লিখে গেছি। কিছু একটা লিখলে পরে বাবা সেটা পড়েছেন এবং আবেগে আপ্লুত হয়েছেন। তিনি বলতেন, আরে অসাধারণ। সবচেয়ে বড় কথা হলো বই। বাসায় প্রচুর বই ছিল। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি আর্মিরা যখন আমাদের বাড়ি লুট করে তখন বইগুলো হারিয়ে যায়। একটা হরিণও ছিল আমাদের।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনাদের তো একটা চরম কষ্টের সময় গেছে। সেই গল্পগুলো শুনতে চাই।

তখন আমাদের বয়স কম ছিল। জীবনটা ছিল আনন্দময়। কিন্তু ১৯৭১ সাল আমাদের একটা ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিল। আমাদের কোনো থাকার জায়গা নাই। একটা বাড়িতে আমরা আশ্রয় নিয়েছি। সেই ভদ্রলোক বললেন, আপনারা যদি এখানে থাকেন তাহলে খবর পেয়ে পাকিস্তানি আর্মিরা আসবে। আপনারা প্লিজ চলে যান। আমরা ছয় ভাইবোন। আমার বোন ইউনিভার্সিটিতে পড়ে। আমাদের সঙ্গে আমার মামি ছিলেন। মোটামুটি একটা বড় টিম। তারপর মা দুটো নৌকা ভাড়া করলেন। আমরা নৌকায় উঠলাম। কোথায় যাব জানি না। মা তখন রোজা রাখলেন। আমরা খবর পেয়েছি ভাসাভাসা বাবাকে মেরে ফেলা হয়েছে। মা নৌকার পাশ থেকে নদীর পানি খেয়ে ইফতারি করলেন। আমরা নৌকা দিয়ে যাচ্ছি। চারদিকে খুব সুন্দর পরিবেশ। রাতে পূর্ণিমার চাঁদ উঠেছে। অবিশ্বাস্য সুন্দর চাঁদ উঠেছে। হঠাৎ এক ভদ্রলোক আমাদের ডাক দিয়ে বললেন, আমি জানি আপনাদের বের করে দিয়েছে। আপনারা যদি চান তাহলে আমাদের বাসায় থাকতে পারেন। ওই মানুষটা আমাদের তার বাড়িতে নিয়ে গেল। চিনি না। গভীর রাতে দেখা গেল মানুষটা আস্তে আস্তে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। তখন মা বললেন—লোকটাকে আমরা চিনি না জানি না। সে বাড়ির বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। তোরা সবাই জেগে থাক। আমরা সবাই জেগে থাকলাম। ঘণ্টা দুই পরে লোকটা ফেরত আসল। সমস্ত শরীর ভেজা। হাতে একটা জাল ও থলি। মা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন—বাবা তুমি কোথায় গিয়েছিলে? তখন তিনি উত্তর দিলেন—আপনারা তো আসছেন, খাওয়া-দাওয়া করেননি। বাসায় খাওয়ার কিছু নেই। আমি একটু দেখলাম কিছু মাছ ধরতে পারি কিনা। সে আমাদের জন্য মাছ ধরতে গিয়েছিল, মাছ ধরে এনে রান্না করে আমাদের খাওয়াল। ওই ঘটনার পর থেকে আমি কখনই মানুষকে অবিশ্বাস করি না। পৃথিবীতে অনেক খারাপ মানুষ আছে। কিন্তু তার থেকে একশগুণ বেশি ভালো মানুষ আছে। যখন বিপদ হয় তখন কিন্তু ওই ভালো মানুষগুলো আমাদের পাশে দাঁড়ায়। আমি মানুষকে কখনো অবিশ্বাস করি না।

মুক্তিযুদ্ধের পর বাবার কবর খুঁড়ে নতুনভাবে কবর দিয়েছিলেন।

আমার মা ছিলেন অত্যন্ত শক্তিশালী একজন মহিলা। যুদ্ধের পর মা বললেন—তোর বাবার লাশটা নদীর তীরে ছিল সেখান থেকে তুলে মানুষজন নদীতে কবর দিয়েছে। মা আমাকে বললেন—তুই কি পারবি কবরটা খুঁজে দিতে। মা যখন তার ছেলেকে এই কথাটি বলে এটা কিন্তু বিরাট ব্যাপার।

কবর খোঁড়া কি সোজা কাজ? মা যখন বলেছেন তখন তো না করতে পারি না। ফেব্রুয়ারি মাসে একদিন মাকে সেখানে নিয়ে গেলাম। সেখানে পুলিশ বা অন্য যারা ছিল তারা সকলেই সাহায্য করেছে। তখন আমি খুুঁজে খুঁজে আমার বাবার মৃতদেহ বের করলাম। আমার সঙ্গে আরেকজন ছিল।

 

চিনলেন কীভাবে?

আমার বাবা অসাধারণ হ্যানসাম একজন মানুষ ছিল। চিন্তা করতে পারবেন না। একজন কিশোরের মতো লাগত তাকে দেখতে। মা ও ছোট বোনকে দূরে বসিয়ে রেখেছিলাম। চেনা গেল এই কারণে যে আমার বাবা পুলিশ অফিসার ছিলেন। তার কাঁধে ব্যাজ ছিল। নাইলনের মোজা ছিল পায়ে। বোতামগুলো ছিল। উনার কোথায় গুলি লেগেছিল তা নির্ণয় করেছিল ডাক্তার। কফিনে করে তার দেহ নিয়ে আসলাম। জানাজা হলো। তারপর পিরোজপুরে তাকে পুনরায় দাফন করা হলো। কবরটা এখন সেখানে আছে। আমরা সুযোগ পেলে সেখানে যাই। আমার বাবার সঙ্গে চারজনকে মেরেছিল।

বাকিদের মৃতদেহ পাওয়া যায়নি। ওখানে তো জোয়ার-ভাটা হয়। তিনি আসলে ভেসে ছিলেন। তখন মানুষজন বলেছিল—উনি আসলে মাটি চাইছে। তখন গ্রামের মানুষেরাই লাশটিকে তুলে এনে তাকে কবর দিয়েছিল। এজন্য আমি বলি সমাজে দু-চারটা খারাপ মানুষকে দেখে কেউ জেন হতাশ না হয়।

 

মুক্তিযুদ্ধের সময় আপনারা একটা ভয়াবহ সময় পার করেছেন। মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ের কথা জানতে চাই।

দেশ স্বাধীন হলো। আমরা খুব খুশি। আমরা তো জানি না যে অর্থনৈতিক অবস্থা একেবারে শেষ। দেশটাকে দাঁড়াতে আরও অনেক বছর সময় লাগবে। আমাদের কিছু নাই। বাবা চাকরি করতেন। সেটাই ছিল আমাদের জীবিকা। কিন্তু বাবা না থাকায় আমরা খুব বিপদে পড়লাম। কোনো সহায় সম্পত্তি নাই। তখন মা ঠিক করলেন যে আমরা সবাই ঢাকায় থাকব, সবাইকে লেখাপড়া করতে হবে। তখন অনেকেই বুদ্ধি দিয়েছিল বাবার গ্র্যাচুইটি ফান্ড পেলে তা নিয়ে গ্রামে ফিরে যেতে। তারপর ঢাকায় এসে আমরা বাসা ভাড়া করলাম, ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা শুরু করলাম। আমাদের কিছুই ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতাম। বালিশও ছিল না। ফ্লোরে ঘুমাতে ঘুমাতে এমন অভ্যাস হয়ে গেছে যে এখনো আমি সুযোগ পেলে ফ্লোরে ঘুমায়। খুব মজা লাগে। এখনো আমি ফ্লোরে বসে কাজ করি। আমাদের একটা কাজের ছেলে ছিল সে কীভাবে খুঁজতে খুঁজতে ঢাকায় এসে আমাদের খুঁজে বের করল। এটা একেবারে অসম্ভব ব্যাপার। সে আমার মাকে বলল—মা, আমি খবর পেয়েছি স্যারকে মেরে ফেলেছে। আপনি কিছু বোঝেন না। আমি সংসারের হাল ধরতাছি। সে রান্না শুরু করল। আমাদের ভাত দিয়ে সামান্য একটু তরকারি দিয়ে বলে—আর লাগবে। এভাবে সে খাবারের খরচটা কন্ট্রোল করল। আমরা মাকে কম্পেলেন করলাম। মা তখন তাকে বুঝালেন—বাবা মুক্তিযুদ্ধ করে এসেছ। তুমি বাসায় কাজ করবে এটা ভালো হয় না। আগে করেছ ঠিক আছে। তোমার আরও বড় কাজ করা দরকার। এভাবে তাকে গ্রামে ফেরত পাঠালেন। অন্যদিকে একটা বাসায় কদিন থাকি তো অন্য বাসায় যাই। তখন সরকার থেকে আমাদের নামে একটি বাসা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সে বাসায় উঠলাম। বাসাটা খুব সুন্দর। ওই বাসার নিচের তলায় রক্ষীবাহিনী। ওরা চাচ্ছিল পুরো বাসাটা নিতে। একদিন ওরা অস্ত্র নিয়ে আমাদের বের করে দিল।

 

সেই সময় কি আপনি প্রথম গল্পের বই লিখলেন।

হ্যাঁ, সেই সময় আমি প্রথম গল্পের বই লেখি। আমি প্রথম যে গল্পটি লেখি তার নাম ‘ছেলেমানুষী’। সেটা বিচিত্রায় ছাপা হলো। তখন একটায় পত্রিকা বের হতো। সেখানে কেউ যদি কোনো লেখা ছাপাতে পারত তাহলে রাতারাতি সে লেখক পরিচিতি পেয়ে যেত। বিচিত্রায় ওই লেখা ছাপা হওয়ার পর আমি রাতারাতি লেখক খ্যাতি পেয়ে গেলাম।

 

আপনার লেখালেখির পেছনে হুমায়ূন আহমেদের কোনো প্রেরণা ছিল কিনা?

ছিল। আমি প্রথম যে সায়েন্স ফিকশন লিখছিলাম সেটা কিছুটা  লেখার টেবিলে পড়ে ছিল। একদিন হুমায়ূন আহমেদ সেটা দেখে বলল, এটা কোথা থেকে অনুবাদ করেছ? না আমি তো অনুবাদ করিনি। আমি নিজে নিজে লিখেছি। সে আমাকে বলল, ভালো হচ্ছে লেখ। সে তখন কিন্তু বিখ্যাত হয়নি। আমরা পারিবারিকভাবে সবাই জানি, সে লিখলে বিখ্যাত হবে। তার লেখার হাত খুব ভালো। হুমায়ূন আহমেদ যখন কিছু লিখত আমাদের পড়তে দিত। আমরা বুঝে নিতাম সে খুব ভালো লিখেছে। তখন তো বই লিখে টাকা হবে এটা আমরা চিন্তাও করিনি। বই ছাপা হলে আনন্দ হবে অনেক বেশি। আমরা প্রাইভেট পড়াচ্ছি। লিখছি। পড়ছি। হুমায়ূন আহমেদ যখন ইউনিভার্সিটিতে চাকরি পেল তখন আমাদের নিয়মিত আয়ের সুযোগ হলো। তারপর আমি পিএইচডি করতে দেশের বাইরে গেলাম। তখন আমেরিকান প্রফেসররা ভাইভা নিতে দেশে আসতেন। আমার ইন্টারভিউ হলো। তারা আমেরিকা গিয়ে আমাকে চিঠি দিলেন। আমি খুবই আনন্দিত। কিন্তু প্লেনের ভাড়া কোথা থেকে আসবে আমার জানা নেই।

 

প্লেন ভাড়া জোগাড় হলো কীভাবে?

আমার এক বন্ধু ছিল জার্মানিতে। ও খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জানাল, তোর টাকা পাঠিয়ে দিচ্ছি একটা শর্তে আমেরিকা যাওয়ার আগে জার্মানিতে এসে আমার সঙ্গে এক সপ্তাহ থাকতে হবে। সে আমার টাকা পাঠাল। সেই টাকা দিয়ে টিকিট কিনলাম। আমেরিকা গেলাম। আমি সব জায়গায় মানুষের সহযোগিতা পেয়েছি।

 

আমি একটু ড. ইয়াসমিন হকের কথা জানতে চাই।

ইয়াসমিন আমার ক্লাসমেট। আমার ধারণা ছিল না তার সঙ্গে আমার বিয়ে হবে। আমি স্ট্রাগল করে বেড়াচ্ছি। সমস্ত ঢাকা শহর একটা ভাঙা সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি। সে তো খুব ভালো পরিবারের মেয়ে। সে গাড়িতে আসে যায়। যখন আমি আমেরিকায় গেলাম তখন তিনজন গিয়েছিলাম। আমি একা। ওই ইউনিভার্সিটিতে কোনো বাঙালি নাই। তখন আমার দুই বন্ধুকে বললাম, তোমরা এখানে চলে এস। তখন দুজনই এখানে চলে আসার জন্য আবেদন করল। আমার ওই বন্ধুটি আসতে পারল না। ইয়াসমিন চলে এলো। তখন সেখানে শুধু আমরা দুজন। পরের ঘটনাতো স্বাভাবিকভাবেই ঘটল। আমরা একসময় ঠিক করলাম বিয়ে করব। দেশে জানালাম। দেশে এসে বিয়ে করে আবার আমেরিকা গেলাম।

 

স্যার, আপনি বলছিলেন, একটি সুতো পর্যন্ত কিনতে হয়নি।

সাধারণত স্ত্রীরা খুব ভয়ে থাকে। তুমি এই লেখাটা লিখেছ। তোমার বিরুদ্ধে এটা হবে, সেটা হবে। আমি যেহেতু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অনেক লেখা লিখেছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাচ্ছি। কঠোরভাবে স্বাধীনতাবিরোধীদের সমালোচনা করেছি। এটা এক ধরনের ঝুঁকি। এ নিয়ে ইয়াসমিন কখনো কিছু বলেনি। সে আমাকে উৎসাহিত করেছে।

 

আপনাকে ধন্যবাদ।

আপনাকেও ধন্যবাদ।

এই বিভাগের আরও খবর
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
কলম জাদুকর হুমায়ূন আহমেদ
সর্বশেষ খবর
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল
তফসিল ডিসেম্বরে, নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই : ইসি আনোয়ারুল

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!
ভদ্র নয়, রুক্ষ কথাতে ভালো ফল দেয় চ্যাটজিপিটি!

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ
হাওরে মিলল নিখোঁজ কৃষকের মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার
দিনাজপুরে বিজিবির অভিযানে মাদক উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি
ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর উপ-প্রধান নিয়োগ দিলেন খামেনি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬২ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি
শিক্ষার্থীদের কল্যাণে জবি ছাত্রদলের মাসব্যাপী কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন
ডাসারে শহিদ স্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র
বিপ্লবীর রক্তে রঞ্জিত চট্টগ্রামে লিখিত হয়েছে বৈষম্য মুক্তির মহাকাব্য: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা ইলিশ শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে চাল চুরির সময় যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন
উষ্ণায়নে কোণঠাসা মাউন্টেন ড্রাগন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি
কুষ্টিয়ায় তিন স্বর্ণের দোকানে চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত
কিশোরগঞ্জে ‘হাওর ম্যারাথন’ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন
রাজ্যের উপ-নির্বাচনের আগে মন্ত্রীসভায় আজহারউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান
ভালুক সামলাতে শিকারি নিয়োগ দেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে
বিড়ম্বনায় ইমরান হাশমির ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১২৫৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত
ঘন কুয়াশায় যুবাদের দ্বিতীয় ওয়ানডে পরিত্যক্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর
উজান থেকে আসা পলিতে তিস্তার বুকে জেগেছে চর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক
যশোরে সোয়া কোটি টাকার স্বর্ণসহ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন
নিউ ইয়র্কে আকস্মিক বন্যায় ২ জনের প্রাণহানি, ফ্লাইট ওঠানামায় বিঘ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট
ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচন আলোচনায় নেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা