শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৩, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

খেলাপি ঋণ কমাতে পুনঃ তফসিলের রেকর্ড

অনলাইন ডেস্ক
খেলাপি ঋণ কমাতে পুনঃ তফসিলের রেকর্ড

খেলাপি ঋণ কম দেখাতে পুনঃ তফসিলের নীতি উদার করে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর পলাতক আব্দুর রউফ তালুকদারের সেই উদার নীতির কারণে পুনঃ তফসিল করা ঋণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। শুধু ২০২৩ সালেই ব্যাংকগুলোর পুনঃ তফসিল করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৯১ হাজার কোটি টাকার বেশি। এক বছরের হিসাবে এ যাবৎকালের মধ্যে যা সর্বোচ্চ।

গত বছর শেষে ব্যাংক খাতের পুনঃ তফসিল করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে দুই লাখ ৮৮ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা, যা ব্যাংকগুলোর বিতরণ করা মোট ঋণের ১৮.৭৫ শতাংশ। ব্যাংকাররা বলছেন, সে সময় পুনঃ তফসিল করা ঋণ পুনরায় খেলাপি হতে শুরু করেছে।

রবিবার প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক স্থিতিশীলতা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। গত পাঁচ বছরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০১৯ সালে ব্যাংকগুলো ৫২ হাজার ৩৭০ কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তফসিল করে।

পরের বছর ২০২০ সালে পুনঃ তফসিল কম হয়। ওই বছর খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয় ১৯ হাজার ৮১০ কোটি টাকা। ২০২১ সালে করা হয় ২৬ হাজার ৮১০ কোটি, ২০২২ সালে ৬৩ হাজার ৭২০ কোটি এবং ২০২৩ সালে ৯১ হাজার ২২১ কোটি টাকা। অর্থাৎ ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে পুনঃ তফসিল ঋণ বেড়েছে ৪৩.১৫ শতাংশ।
 
গত বছর পুনঃ তফসিল ঋণ অস্বাভাবিক বৃদ্ধি পায়। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের ছাড়নীতি ও দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে দায়ী করা হচ্ছে। কারণ, নির্বাচনে প্রার্থী হতে গত বছরের শেষ দিকে অনেকেই খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত হন। এ ছাড়া বছর শেষে নিজেদের আর্থিক হিসাব ভালো দেখাতেও শেষ প্রান্তিকে অনেক খেলাপি গ্রাহকের ঋণ উদারভাবে নবায়ন করে ব্যাংকগুলো। গণপ্রতিনিধিত্ব অধ্যাদেশ অনুযায়ী, প্রার্থীদের নামে খেলাপি ঋণ থাকলে তা মনোনয়নপত্র দাখিলের আগে নবায়ন বা পরিশোধ করতে হয়।

যথাসময়ে ঋণ নবায়ন হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী নির্বাচনে যোগ্য বলে বিবেচিত হন, নয়তো প্রার্থী হতে পারেন না। সূত্রগুলো বলছে, নির্বাচনকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে সে সময় বাছবিচার ছাড়াই বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয়। কারণ, ২০২২ সালের জুলাইয়ে পলাতক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এসে খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের পুরো ক্ষমতাই ব্যাংকগুলোর হাতে ছেড়ে দেয়। সেই সঙ্গে খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলের নীতিমালাও শিথিল করা হয়।

যেমন—ঋণ নিয়মিত করতে এখন ২.৫ শতাংশ থেকে ৪.৫ শতাংশ অর্থ জমা দিলেই হয়। আগে এই হার ছিল ১০ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশ। এসব ঋণ পরিশোধে গ্রাহকদের সুযোগ দেওয়া হয়েছে পাঁচ থেকে আট বছর, যা আগে সর্বোচ্চ তিন বছর ছিল। এ ছাড়া, বিশেষ বিবেচনায় কোনো খেলাপি ঋণ চারবার পর্যন্ত পুনঃ তফসিলের সুযোগ রাখা হয়েছে। আগে তিনবারের বেশি পুনঃ তফসিল করা যেত না। এ ছাড়া, ব্যাংকের পর্ষদই এখন খেলাপি ঋণ নবায়নের সিদ্ধান্ত দিতে পারছে। ব্যাংকগুলোর হাতে ক্ষমতা যাওয়ায় খেলাপি ঋণ নবায়নও বেড়েছে।
 
বিশ্লেষকরা বলছেন, এভাবে বারবার খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিলে ছাড় দেওয়াটা ইতিবাচক কিছু বয়ে আনছে না। উল্টো যে ঋণগুলো পুনঃ তফসিলের মাধ্যমে নিয়মিত করা হচ্ছে, সেই ঋণ পরিশোধে টালবাহানায় আবার খেলাপি হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ২০২২ সালে পুনঃ তফসিল করা ঋণের স্থিতি ছিল দুই লাখ ১২ হাজার ৭৮০ কোটি, ২০২১ সালে এক লাখ ৬৮ হাজার ৩৯০ কোটি, ২০২০ সালে এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৩০ কোটি এবং ২০১৯ সালে ছিল এক লাখ ৩৬ হাজার ২৩০ কোটি টাকা।

পুনঃ তফসিল বেশি হওয়ার কারণ জানতে চাইলে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, বছর শেষে খেলাপি ঋণ কমানোর একটা চাপ থাকে। কারণ বুক ক্লিন করার জন্য ব্যাংকগুলো নগদ আদায়ে জোর দেওয়ার পাশাপাশি পুনঃ তফসিলে ঝোঁকে। এটা প্রতিবছরই হয়ে থাকে। তাই গত বছর রেকর্ড খেলাপি ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয়েছে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অপর একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, জাতীয় নির্বাচনের কারণে ডিসেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণ বেশি পুনঃ তফসিল হয়েছে। কারণ, আমাদের দেশের অনেক নেতাই ঋণখেলাপি। নির্বাচনের আগে অনেক প্রার্থী ঋণ নবায়ন করেন। এর প্রভাবে পুরো বছরের চিত্র অস্বাভাবিক হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ঋণ পুনঃ তফসিল করেছেন। ২০২৩ সাল শেষে পুনঃ তফসিল করা ঋণ স্থিতির ২৬.৪ শতাংশই ছিল শিল্প খাতের। দ্বিতীয় স্থানে ছিল বস্ত্র ও তৈরি পোশাক খাত। এ খাতের উদ্যোক্তারা ২০.৯ শতাংশ ঋণ পুনঃ তফসিল করেছেন। এ ছাড়া পুনঃ তফসিল করা ঋণের ১১.৩ শতাংশ চলতি মূলধন, ব্যাবসায়িক ১১ শতাংশ, আমদানি ৮.৭ শতাংশ, ৬.৫ শতাংশ নির্মাণ, ৫.২ শতাংশ কৃষি খাতে এবং ৫ দশমিক ৫ শতাংশ অন্যান্য খাতে।

পুনঃতফসিল বলতে, সাধারণত ঋণ পরিশোধের সময়সীমাকে পিছিয়ে দেওয়া বোঝায়। পুনঃ তফসিল করা ঋণকে ‘স্টেসড’ বা ‘দুর্দশাগ্রস্ত’ হিসেবে দেখায় আইএমএফ।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংক অফিস সময়ের পরও খোলা থাকবে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
এক মাস পর রিজার্ভ বেড়ে ১৯ বিলিয়নের ঘরে
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
জলবায়ু পরিবর্তনের ঝুঁকি মোকাবিলায় ব্র্যাক-ডেনমার্কের চুক্তি স্বাক্ষর
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
হালাল পণ্যের বাজার প্রসারে কাজ করবে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
ইউসিবি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ পেলেন জামালপুরের ১৭৫ কৃষি উদ্যোক্তা
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
বাজারে একসঙ্গে সবকিছুর দাম কমে না: অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
মেহেরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু
কলাপাড়ায় বাসের ধাক্কায় এনজিও কর্মীর মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ
পরিপাকতন্ত্রের বিরল রোগ

১৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত
‘মিথ্যা খবর’ প্রচারের অভিযোগে নাইজারে বিবিসির সম্প্রচার স্থগিত

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
লক্ষ্মীপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট
নানা নাটকীয়তার পর অভিশংসিত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা
মোরেলগঞ্জে মহিলাদলের কর্মীসভা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ফুলপুরে অস্থায়ী বেদিতে বিএনপির পুষ্পস্তবক অর্পণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক
গাজীপুরে নাশকতার অভিযোগে আওয়ামী লীগের ১২ কর্মী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি
ইমাদ-আমিরের অবসর, যা বলছে পিসিবি

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?
ব্যাটেও ধার নেই: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিষিদ্ধ হচ্ছে সাকিবের বোলিং?

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বীরশ্রেষ্ঠ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীরের শাহাদাত বার্ষিকী পালন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের শ্রদ্ধা

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু
আমেরিকায় এআই বিশেষজ্ঞ ভারতীয়ের রহস্যজনক মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বাউবি উপাচার্যের শ্রদ্ধা নিবেদন

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শাবিপ্রবিতে যথাযথ মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
গলাচিপায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন
গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি
উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬
জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৪ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২২ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’
‘জয় বাংলা-জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগান দেওয়া নেতাদের ঠাঁই নেই’

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন