শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০১৬ আপডেট:

এই বাংলাদেশ আমার অচেনা

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
এই বাংলাদেশ আমার অচেনা

আজ বাইশ বছর নেই দেশে। দেশের অবস্থার কথা যা শুনছি, যা পড়ছি তা ভয়ঙ্কর। দিন যত যাচ্ছে, ততই যুক্তিবাদী আর প্রগতিশীল মানুষ খুন হচ্ছে। একসময় ধর্মান্ধতা আর ধর্মীয় মৌলবাদের বিরুদ্ধে কথা বললে মৌলবাদীরা পথে নামতো, যুক্তিবাদীদের ফাঁসি দাবি করতো। এখন ধারালো ছুরি দিয়ে কোরবানির গরু ছাগল যেভাবে জবাই করে, সেভাবে যুক্তিবাদীদের জবাই করে। গরু ছাগল যেমন সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশে জবাই করে, মানুষগুলোকেও তাই করে। খুনির সংখ্যা অবিশ্বাস্যরকম বেড়ে গেছে দেশে। মানুষ কী করে বাংলাদেশে নিজেদের নিরাপদ মনে করে, আমি জানি না। আপস করে চললে অথবা মুখ বুজে চললে অথবা সন্ত্রাসে সমর্থন জানালেই সম্ভবত নিরাপত্তা মেলে। দেশে যখন ছাত্র, শিক্ষক, লেখক, প্রকাশক, সম্পাদক, বুদ্ধিজীবী, ব্লগার একের পর এক খুন হচ্ছে, তখন মানুষ কিন্তু খুনের প্রতিবাদ করছে না, রুখে দাঁড়াচ্ছে না, বরং যে যার জীবনযাপন করে যাচ্ছে, যেমন করছিল। না, এই বাংলাদেশকে আমি চিনি না।

আমার বরং চেনা মনে হয়েছে অন্য একটি বাংলাদেশকে যে বাংলাদেশে শত শত মানুষ শ্যামলকান্তি ভক্ত নামের এক ইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের হেনস্থার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে। এই প্রতিবাদ দেখে দেশ নিয়ে আমার মরে যাওয়া আশাগুলো ফের জীবন ফিরে পেয়েছে। শাহবাগের আন্দোলন যেমন আমার দীর্ঘ বছরের হতাশাকে বাঁচিয়েছিল একবার। কিন্তু এই যে প্রতিবাদ, তা কি নির্যাতিত প্রধান শিক্ষকটিকে বাঁচাতে পারবে? ভয়ঙ্কর আরও যেসব খবর পাচ্ছি, আমার তো মনে হয় না বাঁচাতে আদৌ পারবে। ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা হচ্ছে শ্যামলকান্তির। মেডিকেলে ঢুকে শ্যামলকান্তিকে মেরে ফেলার পরিকল্পনা করছে কিছু জঙ্গি দল। এবং করছে প্রকাশ্যেই। ফেসবুকে। সবাইকে জানিয়েই। এখন হত্যাকাণ্ডগুলো ঘটাতে সন্ত্রাসীরা আর রাতের আঁধারের জন্য অপেক্ষা করে না। ঝাড় জঙ্গলও খোঁজে না। ছুরি ধারিয়ে নিয়ে সবাইকে দেখিয়ে দেখিয়েই কারও বাড়িতে ঢুকে কাউকে কুপিয়ে বুক ফুলিয়েই হেঁটে হেঁটে সবার সামনে দিয়ে চলে যায়। তাদের রোধ করে কার সাধ্য বাংলাদেশে?

খবরে পড়লাম, “নারায়ণগঞ্জ ইস্কুলের লাঞ্ছিত শিক্ষক শ্যামলকান্তি ভক্তর বিরুদ্ধে ‘ইসলাম বিদ্বেষ ও ইসলামকে গালিগালাজ’ করার অভিযোগ এনে তাকে হত্যার টার্গেট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং কীভাবে তা বাস্তবায়ন করতে হবে তার প্রাথমিক পরিকল্পনা করে ফেসবুকে একাধিক পেজ থেকে দেওয়া হয়েছে উস্কানিমূলক পোস্ট। শুধু তাই নয়, ‘সালাহউদ্দিনের ঘোড়া’ ও ‘নবী-সা. এর কটূক্তির শাস্তি মৃত্যুদণ্ড’ নামের পেজ ইভেন্ট খুলে শ্যামলকান্তিকে হত্যার টার্গেট লক করে দেওয়া হয়েছে এবং ঘোষণা দেওয়া হয়েছে— শ্যামলকান্তি ভক্ত এখন ঢাকা মেডিকেলে আছে। কে আছো শ্যামলকে ঢাকা মেডিকেলের ভিতরই বিজ্ঞানী বানাবে? ঢাকা মেডিকেলের ভিতর বিজ্ঞানী বানালে লাশ পরিবহনের জন্য সরকার ও পুলিশের সময় ও খরচ অনেক কমে যাবে। ‘সালাহউদ্দিনের ঘোড়া’ নামের পেজ থেকে শ্যামলকান্তিকে হত্যা করার ১১টি পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়। ‘নবী-সা. এর কটূক্তির শাস্তি মৃত্যুদণ্ড’ থেকে শ্যামলকান্তির নাম পরিচয় দিয়ে অপরাধ হিসেবে ইসলাম বিদ্বেষ ও ইসলামকে গালিগালাজকারী উল্লেখ করা হয় এবং তাকে বিজ্ঞানী বানানো হোক। তারা হত্যা করার সংকেত-শব্দ হিসেবে ‘বিজ্ঞানী বানানো’ ব্যবহার করে থাকেন।”

আমার আশঙ্কা, শ্যামলকান্তিকে এক দিন কুপিয়ে মেরে ফেলা হবে। এ কিন্তু এই কারণে নয় যে ইসলাম নিয়ে শ্যামলকান্তি কটূক্তি করেছেন। শ্যামলকান্তি ইসলাম নিয়ে কোনও কটূক্তি করেননি। রিফাত নামের যে ছাত্রটির সামনে কটূক্তি করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছিল, সেই ছাত্রই বলেছে শিক্ষক কটূক্তি করেননি। অবশ্য রিফাত তার মত বদল করেছে হেফাজতিদের অনুষ্ঠানে। মত বদল না বলে বরং মিথ্যে বলতে বাধ্য হয়েছে বলা চলে। শ্যামলকান্তিকে মেরে ফেলা হবে কারণ শ্যামলকান্তিকে হিন্দুবিরোধী সন্ত্রাসীরা খুনের জন্য টার্গেট করেছে। বাংলাদেশের মৌলবাদীদের শক্তি এবং সাহস বাংলাদেশের সরকারের চেয়েও অনেক বেশি। সরকারও সন্ত্রাসীদের সমীহ করে চলতে বাধ্য হয়।

এই বাংলাদেশটি আমার অচেনা, যে বাংলাদেশে কোরবানির গরু ছাগল জবাই করার মতো বুদ্ধিজীবী জবাই করা হয়, যে বাংলাদেশে সন্ত্রাসীদের ছাড়া আর কারও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই। আমার এক পরিচিত ব্লগার জুলিয়াস সিজারের কিছু কথা আমাকে বেশ ভাবাচ্ছে। উনি লিখেছেন, ‘সালাহউদ্দিনের ঘোড়া’ নামক একটি ফেসবুক পেইজ থেকে শিক্ষক শ্যামলকান্তি ভক্তকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে। কীভাবে হত্যা করা যাবে তার পদ্ধতিও উল্লেখ করা হয়েছে। এখন সরকারের তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় কি ভূমিকা নিয়েছে এই ব্যাপারে? আইসিটি অ্যাক্ট ৫৭ ধারা নীরব কেন?— এই ব্যাপারে সরকার নীরবই থাকবে। কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে না। এই প্রসঙ্গে কিছু পুরনো বিষয় আলোচনা করা প্রয়োজন মনে করছি।

নয়ন চ্যাটার্জি, অনিমেষ রায়, বখতিয়ারের ঘোড়া, সালাহউদ্দিনের ঘোড়া, দস্তার রাজদরবার, বাঁশেরকেল্লা এরকম ডজনখানেক পেইজ ফেসবুকে আছে যেগুলো থেকে ক্রমাগত সাম্প্রদায়িক এবং মৌলবাদী উসকানি দেওয়া হয়। বিশেষভাবে উল্লেখ্য এসব পেইজ থেকে যাঁদের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছিল তাঁদের সবাই-ই খুন হয়েছেন। বাঁশেরকেল্লা পেইজ থেকে অভিজিৎ রায়ের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছিল তিনি ইসলাম বিদ্বেষী বলে। প্রোপাগান্ডা চালানো হয়েছিল চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজের শিক্ষিকা অঞ্জলি দেবীকে নিয়েও। এই দুইজনকেই নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করেছে ইসলামী মৌলবাদীরা। এই কাজটি ফারাবিও তার আইডি থেকে করেছিল। ফারাবি যে কাজগুলো করতো যেমন- কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়া, সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে উসকানি দেওয়া; ঠিক একই কাজ বর্তমানে করছে ‘নয়ন চ্যাটার্জি’ এবং ‘অনিমেষ রায়’ নামের পেইজ দুইটি।

সম্প্রতি অনিমেষ রায় পেইজটি থেকে আদিবাসীদের নিয়ে বেশ কয়েকটি উসকানিমূলক পোস্ট দেওয়া হয়। তার পরপরই বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বৌদ্ধ ভিক্ষু খুন হন।

কি জানি এইসব পেইজের সাথে এই হত্যাকাণ্ডগুলো সম্পর্কিত কি না। সব সম্ভবের বাংলাদেশে সবই সম্ভব।

এরকম নিরবচ্ছিন্নভাবে একের পর এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টার পরেও, কোনো ব্যক্তিকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দেওয়া কিংবা হত্যার জন্য প্ররোচিত করার পরেও এই পেইজগুলোর বিরুদ্ধে সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। উপরন্তু মৌলবাদীদের রক্ষার জন্য বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের উপর হামলাকারীদের ‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ আখ্যা দিয়েছে সরকার এবং প্রশাসন।

বিপরীতে আল্লাহ কিংবা নবী-রসুল নিয়ে দেশের কোন গলিতে বসে কে পেইজ চালাচ্ছে তাঁদের ঠিকই গ্রেফতার করা হয়েছে। এমনকি ফেসবুকে মন্তব্য করার জন্যও গ্রেফতার হয়েছেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ। স্রেফ পাশের বাড়ির শয়তানকে ঢিল মারার কথা লিখে ৫৭-ধারায় গ্রেফতার হয়েছেন মোহন কুমার মণ্ডল। ‘শয়তান’ এবং ‘ঢিল’ লিখলেও অপরাধী! অথচ প্রকাশ্যে মানুষকে হত্যার হুমকি দেওয়া, সাম্প্রদায়িক উসকানি দেওয়া, নাশকতা সৃষ্টির চেষ্টা চালানোর পেইজগুলোর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

জুলিয়াস সিজার প্রশ্ন করেছেন, বাংলাদেশ তুমি কার? এই প্রশ্নটি আমারও। অবশ্য প্রশ্ন করার কোনও হয়তো প্রয়োজন নেই। উত্তরটি, আমরা আশঙ্কা করছি, আমরা হয়তো জানিই। বাংলাদেশ যদি ওই সন্ত্রাসীদের, ধর্মের নামে যারা সন্ত্রাস করছে, তাদেরই হয় শেষ অবধি, সেই বাংলাদেশকে আমি চিনি না। চিনতে চাইও না। লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
রাজা মানসিংহ
রাজা মানসিংহ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
কাঠগড়ায় মাফ চাওয়ার ভঙ্গিতে দাঁড়ানো
বাবা এবং ভালোবাসা
বাবা এবং ভালোবাসা
সর্বশেষ খবর
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে  সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে  সাকিবের অনন্য রেকর্ড

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী
৩৩ বছর পর জাকসু নির্বাচন, ৭৪০ প্রার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউফলে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
বাউফলে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি
ন্যায়বিচারের দাবিতে ডিসিকে রায়হানের মায়ের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আচরণবিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোটের
আচরণবিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি স্বতন্ত্র শিক্ষার্থী জোটের

পেছনের পৃষ্ঠা

অপহরণের পর গুলি করে হত্যা ব্যবসায়ীকে
অপহরণের পর গুলি করে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনা যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক
খাস্তগীর স্কুলের মাঠ বেচাকেনার অভিযোগ তদন্তে দুদক

নগর জীবন

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রেপ্তারকৃত কাওসারের আদালতে স্বীকারোক্তি
গ্রেপ্তারকৃত কাওসারের আদালতে স্বীকারোক্তি

নগর জীবন

উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা
উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবনে তালা

পেছনের পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা