শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ জুন, ২০১৬

সময় গেলে সাধন হবে না

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সময় গেলে সাধন হবে না

গত কয়েকদিনের নৃশংস সব হত্যাকাণ্ডের খবরে আমরা কেউ স্বস্তিতে নেই। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি যে কতটা নাজুক তা ক্রমাগত ঘটে যাওয়া টার্গেট কিলিং থেকে সহজেই অনুমান করা যায়। ৪৮ ঘণ্টার মধ্য খুন হলেন তিনজন। যার শুরুটা হয়েছিল চট্টগ্রামের পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার মধ্য দিয়ে। মাঝে নাটোরে খুন হয়েছেন খ্রিস্টান মুদি দোকানদার সুনীল গোমেজ। অতঃপর ঝিনাইদহের পুরোহিত গোপাল গাঙ্গুলী। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আবারও খুন হলেন পাবনায় অনুকূল চন্দ্রের আশ্রমের সেবক নিত্যরঞ্জন পাণ্ডে। একই ধরনের হত্যাকাণ্ডের শিকার হচ্ছেন  বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ভিন্নমতাবলম্বী, বিদেশি নাগরিক, ব্লগার বা ভিন্ন জীবনধারায় বিশ্বাসী লোকজন। অবশেষে এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী। এরা সবাই নিরীহ জনগণ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এসব ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত, কে ঘটাচ্ছে, তা রয়ে যাচ্ছে ধরাছোঁয়ার বাইরে। যদিও ঘটনাগুলো ঘটার পর অধিকাংশ ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের কাছ থেকে ‘দায় স্বীকারের ঘটনা’ ঘটছে। কিন্তু পরক্ষণেই সরকার থেকে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে আইএসের অস্তিত্ব নেই। ঘটনাগুলো এক একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা এবং দোষারোপ করা হচ্ছে বিরোধী রাজনৈতিক দলকে। কিন্তু মোটেই সমস্যার গভীরে যাওয়া হচ্ছে না। এখানেই সবার প্রশ্ন?

দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, সাম্প্রতিক সময়ে একের পর এক ঘটে যাওয়া চাঞ্চল্যকর সব গুপ্তহত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে বলা হয় এটি বিরোধী দলের কাজ। বিপরীতে বিরোধী দলের পক্ষ থেকে বলা হয় তাদের দমন করতে এ হত্যাকাণ্ড সরকার ঘটিয়েছে। উভয়পক্ষের শীর্ষ পর্যায় থেকে শুরু করে নিম্ন পর্যায় পর্যন্ত এ ধরনের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য আমরা প্রত্যক্ষ করছি। ৮ জুন বুধবার গণভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত গুপ্তহত্যা ও টার্গেট কিলিং হত্যা সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, ‘গুপ্তহত্যার বিষয়ে আমার কাছে অনেক তথ্য আছে। একটি বিষয় ভুলে গেলে চলবে না আমি হেড অব দ্য গভর্নমেন্ট। সরকারপ্রধান হিসেবে বিভিন্ন সংস্থার তথ্য আমার কাছে আসে। তদন্তের স্বার্থে সবকিছু বলতে পারি না। তবে গুপ্তহত্যাকারী ও সন্ত্রাসীদের ব্যাপারে সরকার কঠোর অবস্থানে রয়েছে। এদের কেউ ছাড় পাবে না।’ তিনি বলেন, ‘এদের হত্যা করার প্রক্রিয়া একই রকম। বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট এবং দেশের অগ্রগতি বিনষ্ট করার জন্য এগুলো ঘটানো হচ্ছে। এমনকি বিএনপি-জামায়াত জোটের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন, এতে তাদের মদদ রয়েছে। তারা যখন মানুষ পুড়িয়ে মারছিল তখন দেশবাসী যেভাবে জেগে উঠেছিল, ঠিক সেভাবেই আবার জেগে উঠতে হবে। একই বক্তব্য দিচ্ছেন সরকারের মন্ত্রীরাও। যদিও ৫ জানুয়ারির নির্বাচন পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সহিংস ঘটনায় সরকারের বিশেষ সংস্থার হাত রয়েছে দাবি করে বিএনপি সে সময় এক বিবৃতি দিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের একদিন পর মুখ খোলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির আয়োজিত এক আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক আলোচিত সব গুম-খুনের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসররা জড়িত। তাদের গ্রেফতার করলেই সত্য বেরিয়ে আসবে। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, এসপির স্ত্রী হত্যায় কারা জড়িত তা এখন কেন বের করা গেল না? হাসিনার সঙ্গে যারা আছেন তারাই হলেন গুম-খুনের ওস্তাদ। পেট্রলবোমার আবিষ্কারক।’

অতঃপর জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে শুরু হয় পুলিশের সাঁড়াশি অভিযান। এ অভিযান চলে সাতদিন। এই সাতদিনে গ্রেফতার হয়েছে ১৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি। পুলিশ সদর দফতরের হিসাব মতে, সাতদিনে ১৯৪ জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিএনপি থেকে বলা হচ্ছে, এরমধ্যে ২ হাজার ৫০০ জনের ওপরে বিএনপির নেতা-কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বিশ্লেষকরা বলছেন, সাতদিনে জঙ্গিবিরোধী সাঁড়াশি অভিযানে সফলতা খুব কম, উল্টা সাধারণ মানুষকে হয়রানি আর গ্রেফতার বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার পরিদর্শন শেষে মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মিজানুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, ‘কারাগারের পরিবেশ আমানবিক হয়ে উঠেছে। সেখানে ধারণক্ষমতার চেয়ে বন্দীর সংখ্যা তিনগুণেরও বেশি। অন্যদিকে মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) বলেছে, ‘অপরাধের প্রমাণ ছাড়া বাছ-বিচারহীনভাবে মানুষকে গ্রেফতার করা অবিলম্বে বন্ধ করা উচিত। ইতিপূর্বে এ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের সাঁড়াশি অভিযানের নামে বিরোধী দলগুলোকে দমনের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি আরও বলেছিলেন, ‘সাঁড়াশি অভিযানের কথা বলে ক্রসফায়ার বা তথাকথিত বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা বেড়ে গেছে। ৯ জন ইতিমধ্যে বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়েছেন। এটা হচ্ছে তাদের সেই কৌশল, যেই কৌশল করে তারা এখানে জনগণের আন্দোলনকে দমিয়ে রেখেছিল।’ আজকে এই সাঁড়াশি অভিযানের অজুহাত নিয়ে তারা আবারও বিরোধী দলগুলোর ওপর দমন চালানো হচ্ছে বলে তখন তিনি তার আশঙ্কার কথা পুনরায় ব্যক্ত করেছিলেন। কিন্তু এ ধরনের একে অপরের দোষারোপের রাজনীতির ফলে প্রকৃত ঘটনা ও খুনিরা চলে যায় আড়ালে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি। দুর্নীতি, কালোবাজারিসহ সার্বিক সমাজে অপরাধপ্রবণতা বেড়ে যায়। তাই এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক আচরণ চর্চায় সবার মনোনিবেশ করা প্রয়োজন। কোন দল এর জন্য দায়ী তার চেয়ে বড় কথা ঘাতকদের চিহ্নিত করা। তবে এটাও মনে রাখতে হবে ক্রসফায়ার সংস্কৃতির কারণে প্রকৃত ঘটনা যাতে হারিয়ে না যায়। সর্বশেষ আমরা দেখতে পেলাম মাদারীপুরে কলেজশিক্ষক রিপন চক্রবর্তীকে হত্যা চেষ্টার মামলায় জঙ্গি তত্পরতার অভিযোগে রিমান্ডে থাকা গোলাম ফাইজুল্লাহ ফাহিম ক্রসফায়ারে নিহত হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যদিয়ে তার কাছ থেকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়ার আগেই ক্রসফায়ারে তার নিহত হওয়ার ঘটনা প্রকৃত তথ্য জনগণের জানার বাইরে থেকে গেল।

আমরা বর্তমানে বাংলাদেশে যে চিত্র দেখছি তা সামাজিক অবক্ষয়ের এক বাস্তব প্রতিফলনের চিত্র। আজকে আমাদের দেশে কোনো কিছুই নিরাপদ নয়। জীবন নিরাপদ নয়, অর্থসম্পদ নিরাপদ নয়। ব্যাংকে টাকা থাকলে সেটা লোপাট হয়ে যাচ্ছে। বিদেশি দুর্বৃত্তরা দেশি লোকজনের সহায়তায় লোপাট করছে। আবার সার্বিক নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলা হয়েছে। স্থানীয় নির্বাচনগুলোতে এত সহিংসতা আগে কখনো দেখা যায়নি। ছয় ধাপের ইউপি নির্বাচনে প্রায় ১১৫ জনের উপরে মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে শত শত। তদুপরি ২০১৫-১৬ সালে গুপ্তঘাতকের ৪৭টি হামলায় ৪৯ জন নিরীহ মানুষের প্রাণ বিসর্জন হয়েছে। হত্যাকাণ্ড থেকে সাংবাদিকতায় ও নাট্যাঙ্গনে যুক্তরাও বাদ পড়ছে না। সাগর-রুনি থেকে শুরু করে উদীয়মান নাট্যশিল্পী সোহাগী জাহান তনু পর্যন্ত। তনু একজন তরুণী, তিনি ধর্ষিতও নিহত হলেন। বাংলাদেশ যেন মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই লাশ পড়ছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এখন পর্যন্ত বেশির ভাগ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। ঘাতক চিহ্নিত হয়নি। এতে করে জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা ক্রমশ বাড়ছে। চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে মানুষ। অনেক শিল্পী-সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিক্ষকসহ সমাজের বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত পদস্থজনরা আজ প্রাতঃকালীন বা সন্ধ্যাকালীন হাঁটাহাঁটি বা শারীরিক কসরৎ করতে ভয় পাচ্ছেন। তার কারণ কখন যে কে ক্লিং টার্গেটে পরিণত হয় সেই ভয়ে। সরকারের উচিত এ উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দূর করে জনমনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা। মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করা।

এ কথা সত্যি যে, আমরা বর্তমানে যে ব্যবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি সেখানে বিভেদ আর বিভাজন ছাড়া আর কিছু দেখতে পাচ্ছি না। পাকিস্তানিদের বিভেদ ও বিভাজনের রাজনীতির কারণে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছিলাম। কিন্তু এখন আবার কেন সেটা মাথাচাড়া দিয়ে উঠল। এখানে ন্যায় পর্যুদস্ত হচ্ছে আর অন্যায় মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। সুবিচার নেই। নেই বিবেকের দংশন। বিবেক আজ তাড়িত করে না ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য। ভিন্নমত বা আদর্শ দেখলেই তাকে দমন কর, হয়রানি কর। মাসের পর মাস, বছরের পর বছর জেলে রাখ, নিপীড়ন কর। কিন্তু নিজ অন্যায় অপকর্মের সংশোধনের জন্য মনোযোগ দেওয়া হয় না। এ এক করুণ চিত্র আমাদের সর্বদা গ্রাস করছে। গণতন্ত্রের কথা বলি কিন্তু গণতন্ত্রের সংস্কৃতি মানি না, ধার ধারি না। নিজ স্বার্থে গণতন্ত্রকে ব্যবহার করি। গণতন্ত্রের সাইনবোর্ডটাকে সামনে নিয়ে আসি। আবার গণতন্ত্রের সীমিত চর্চার কথা বলে উন্নয়নের কথা বলি। মালয়েশিয়া-সিঙ্গাপুরকে রোল মডেল হিসেবে টেনে আনি। কিন্তু প্রশ্ন জাগে, উন্নয়নের নামে যদি হয় মানুষের নিরাপত্তাহীনতা, উন্নয়নের নামে যদি হয় একটি মতাদর্শ ছাড়া অন্য আদর্শের মানুষ থাকবে না, উন্নয়নের নামে যদি হয় ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানসহ রাজকোষের হাজার হাজার টাকা চুরি, উন্নয়নের নামে যদি হয় সহিংস নির্বাচনের মাধ্যমে শত মানুষ নিধন ও একক কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা, উন্নয়ন যদি হয় সত্য প্রকাশে গণমাধ্যমের অধিকার হরণ তাহলে তো তাকে কোনোভাবেই উন্নয়ন বলা যাবে না। কেন না উন্নয়ন ও গণতন্ত্র তো একে অপরের পরিপূরক।

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত ভোটারবিহীন নির্বাচনের পর বিশিষ্টজনেরা বারবার তাদের কথায়-লেখায় বলে আসছিলেন, একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দলকে নির্বাচনের বাইরে রেখে কখনোই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা যায় না। অন্তত সংসদীয় গণতান্ত্রিক রীতি-পদ্ধতিতে। বরং এ গণতন্ত্রের ফলে কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং যা একসময় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। কেন না কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা দীর্ঘায়িত হলে জঙ্গিবাদ ও উগ্রবাদের ক্ষেত্রগুলো সম্প্রসারিত হয় এবং যা রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য হুমকি হিসেবে দাঁড়ায়।  কথায় আছে লোভে পাপ আর পাপে মৃত্যু। যা আমরা ঈশপের ও আরব্য রজনীর গল্পে পেয়ে থাকি। হেমেসেপিয়েন্স বা সৃষ্টির সেরা হিসেবে আমাদের সবাইকে এই লোভের সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। তা না হলে সবার জন্য বড় দুর্দিন অপেক্ষা করছে। ক্ষমতার লোভ ও একক কর্তৃত্বে সবকিছুকে বাগে আনা বা বশীভূত করা সবসময় সম্ভব হয় না। বরং অর্থ, ক্ষমতা ও প্রতিপত্তির লোভে আজ নিজেরা নিজেদের মধ্যে সহিংস ও সন্ত্রাসী কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ছে। যা আমরা দৈনিক পত্রিকাগুলো খুললেই দেখতে পাই। এমনকি গত ইউপি নির্বাচনে নৌকার সমর্থকরা নৌকার বিপক্ষে ভোট দিয়ে তাই প্রমাণ করেছে।

পরিশেষে বলা যায়, বর্তমানে দেশে একের পর এক মানুষ খুন হচ্ছে, খুনিরা ধরা পড়ছে না, খুনিদের চিহ্নিত করা সম্ভব হচ্ছে না— এ প্রবণতা ভয়ঙ্কর। আইএস বা অন্য কোনো জঙ্গিগোষ্ঠী বা সন্ত্রাসীগোষ্ঠী যদি এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকে তাহলে দ্রুত এদের চিহ্নিত করে বিচারের মুখে দাঁড় করানো প্রয়োজন। এ পরিস্থিতি বেশিদিন স্থায়ী হলে এটা সবার জন্য আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠবে। এমনকি যা আমাদের গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিতে পারে বলে অনেকে আশঙ্কা করছেন। এরমধ্যে রাজনৈতিক দুই শিবির যদি একে অপরের বিরুদ্ধে লড়তে থাকে তাহলে সামগ্রিকভাবে রাষ্ট্র অভ্যন্তরের প্রতিষ্ঠানসহ সার্বিক সমাজব্যবস্থা ভেঙে পড়তে পারে। আর তখন রাষ্ট্রের অস্তিত্ব আরও বিপদের সম্মুখীন হতে পারে। তাই জঙ্গিবাদ বা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যে লড়াই সেটা সবার লড়াই। অবশেষে লালনের সেই কালজয়ী গানের কথা দিয়েই শেষ করতে চাই তা হলো—

‘সময় গেলে সাধন হবে না, দিন থাকতে দীনের সাধন কেন জানলে না তুমি কেন জানলে না, সময় গেলে সাধন হবে না।’ অর্থাৎ সময় থাকতেই সবকিছু করতে হবে, উপলব্ধির জায়গায় যেতে হবে।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি।

ই-মেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
সর্বশেষ খবর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর
ডিজিটাল লেনদেনে দুর্নীতি-অর্থপাচার নিয়ন্ত্রণ সম্ভব : গভর্নর

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ
লন্ডনে বর্ণবাদী হামলার শিকার বাংলাদেশি তরুণ

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা
শিবচরে হত্যা মামলার আসামিকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল
এখন কার্যকর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গড়ার প্রচেষ্টায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
দীর্ঘ ৯ বছর পর শিবচর বিএনপির ১৭ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
পিরোজপুরে গৃহবধূ হত্যায় জড়িতদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের মামলায় আরও একজন গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা
কবরস্থানে পুঁতে রাখা ককটেল বিস্ফোরণ, আতঙ্কে স্থানীয়রা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু
বরগুনায় ডেঙ্গুতে আরও এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ
চাকসু নির্বাচন: দ্বিতীয় দিন চলছে মনোনয়ন ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ
গাজায় সাংবাদিক হত্যার প্রতিবাদে অস্ট্রেলিয়ায় বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা
রাকসু নির্বাচন : হল সংসদের ৩৯ পদে প্রতিদ্বন্দ্বী নেই, ৪ পদ ফাঁকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা
বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান
অন্তর্বর্তী সরকার সংবিধানের মৌলিক রদবদল করার ম্যান্ডেট রাখে না : জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর
ছাদ থেকে পানি পড়া নিয়ে বিরোধে ভাইদের হাতে প্রাণ গেল ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে
ভাঙ্গায় তৃতীয় দফা অবরোধের দ্বিতীয় দিন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু
মসজিদে নামাজরত অবস্থায় ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ
অসুস্থতার ছুটি চেয়ে বার্তা, ১০ মিনিট পরেই হারালেন প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল
প্রথমবার উপজেলা পর্যায়ে অর্থোপেডিক অপারেশন সফল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা
চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে দূতাবাসের নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দোহায় আরব-মুসলিম শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল
ভারী বৃষ্টিতে ডুবতে পারে ৯ জেলার নিম্নাঞ্চল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে উত্তর কোরিয়ার হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু
বিএনপি নির্বাচনে জিতলে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে : দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা