শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬

লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

দশটি প্রশ্নের উত্তরে স্বাক্ষর করেছেন দেশের এক লাখ আলেম। ঘোষণা করেছেন ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’। সম্প্রতি উপমহাদেশের অন্যতম প্রধান আলেম, হজরত হোসাইন আহমদ মাদানি রহ.-এর চেতনার পতাকাবাহী আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ এই ফতোয়া প্রদান করেছেন। প্রশ্ন দশটি হলো : ১. শান্তির ধর্ম ইসলাম কি সন্ত্রাস ও আতঙ্কবাদী কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে? ২. নবী-রসুলগণ বিশেষ করে প্রিয় নবীজী (সা.) কি এ ধরনের হিংসা ও বর্বর পথ অবলম্বন করে ইসলাম কায়েম করেছেন? ৩. ইসলামে জিহাদ আর সন্ত্রাস কি একই জিনিস? ৪. সন্ত্রাস সৃষ্টির পথ কি বেহেশত লাভের পথ না জাহান্নামের পথ?  ৫. আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যু কি শহীদী মৃত্যু বলে গণ্য হবে? ৬. ইসলামের দৃষ্টিতে গণহত্যা কি বৈধ? ৭. শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড ইসলাম কি সমর্থন করে? ৮. ইবাদতরত মানুষকে হত্যা করা কী ধরনের অপরাধ? ৯. অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ? ১০. সন্ত্রাসী ও আতঙ্কবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা ইসলামের দৃষ্টিতে সবার কর্তব্য কিনা? বলতে বাধা নেই এ প্রশ্নগুলো আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের একার নয়! পৃথিবীর দুইশ কোটি মুসলমানের প্রশ্ন। প্রশ্নগুলোর বিস্তারিত জবাব ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’ নামে সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত হয়েছে। প্রদত্ত উত্তর থেকেই আমি সংক্ষিপ্ত জবাব পাঠককে জানাতে চাই। পাঠোদ্ধার করতে চাই যুগান্তকারী এই ফতোয়ার। আমার পূর্বেকার অনেক লেখাতেই আমি বলেছি, ইসলাম কখনো সন্ত্রাস সমর্থন করে না। ইসলাম শান্তি ও ভালোবাসার ধর্ম। কোরআন বলছে, আল্লাহতায়ালা অধিপতি, চির পূতপবিত্র, শান্তির বিধায়ক। সূরা হাশর : আয়াত ২৩, কোরআন আরও বলছে, তারা যদি শান্তি-সন্ধির প্রতি আগ্রহী হয় তুমিও সেদিকে আগ্রহ প্রদর্শন করবে। আর ভরসা করবে আল্লাহর। সূরা আনফাল : আয়াত ৬১। নবীজি (সা.) বলছেন, হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণনা আছে, ‘কোনো এক গাছের নিচে একজন নবী অবস্থান করছিলেন। এমন সময় একটি পিঁপড়া তাঁকে কামড় দেয়। তাঁর সামান সরিয়ে নিচ থেকে পিঁপড়াটিকে বের করে আনা হলো। অতঃপর তিনি পিঁপড়াটিকে পুড়িয়ে মারতে আদেশ দিলেন। সেটি আগুনে পুড়িয়ে মারা হলো। আল্লাহ ওহী পাঠালেন, একটি পিপীলিকা তোমাকে কেটেছে অথচ তুমি পুরো একটি সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিলে যারা আল্লাহর তাসবিহ পাঠ করে? সহিহ মুসলিম ২ : ২৩৬।

ইসলামের নবী পিঁপড়া পোড়াতে নিষেধ করছেন; সেখানে আগুন দিয়ে বোমা মেরে মানুষ মারা কীভাবে সওয়াবের কাজ হবে? তাছাড়া আমার নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তো রাহমাতাল্লিল আলামিন, কোরআন বলছে, কেবলই রহমতস্বরূপ আপনাকে আমি প্রেরণ করেছি। সূরা আম্বিয়া : আয়াত ১০৭ রহমতের নবীর অনুসারীরা কীভাবে সমাজে বা দেশে অশান্তি তৈরি করবে? যদি অশান্তি তৈরি করে তারা কি রাহমাতাল্লিল আলামিন নবীর অনুসারী থাকবে? নবীজি (সা.) এই অশান্তির পথ অবলম্বন করেছিলেন? আল্লাহ বলছেন, লা ইকরাহা ফিদ দ্বীনে! দীনের ব্যাপারে জোরজবরদস্তি নেই। সূরা বাকারা : আয়াত ২৫৬। আরও বলা হয়েছে, তোমাদের দীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার। সূরা কাফিরুন : আয়াত ২৫৬। আবু সাঈদ (রা.) থেকে বর্ণিত, একজন লোক রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, খারাপ পন্থায় কী ভালো আসতে পারে? রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, শুধু ভালো পন্থায়ই ভালো আসতে পারে অর্থাৎ ভালো কিছু প্রতিষ্ঠার জন্য এর পন্থাও ভালো হতে হবে। সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৬৪২৭। সুতরাং ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর সঙ্গে সন্ত্রাসকে যুক্ত করা চরম মুনাফেকি। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম নেই। ওরা গোটা মানবতার শত্রু। আল্লাহতায়ালাও অপছন্দ করেন। কোরআন বলছে, তোমরা পৃথিবীতে সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চেওনা, আল্লাহ বিশৃঙ্খলাকারীদের পছন্দ করেন না। সূরা কাসাস : আয়াত ৭৭। কোরআন আরও বলছে, আল্লাহতায়ালা সন্ত্রাস ও ফাসাদকারীদের কর্মকে সফল করেন না। সূরা ইউনুস : আয়াত ৮১। শুধু তাই নয়, আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যুর পরিণামও ভয়াবহ! মহান রব বলছেন, নিজেদের হত্যা কর না। আল্লাহ তোমাদের ওপর দয়াশীল। সূরা নিসা : আয়াত ২৯। নিজেকে মানববোমা বানিয়ে উড়িয়ে দেওয়া কখনো বৈধ নয়। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে জিহাদে শরিক এক ব্যক্তি যুদ্ধে আহত হয়ে আত্মহত্যা করলে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জাহান্নামি বলে ঘোষণা দেন। সাহল ইবন সা’দ সায়েদী থেকে বর্ণিত যে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং মুশরিকগণ একবার যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দলের মাঝে এমন একজন সৈন্য ছিল যে, যাকে সামনে পাচ্ছিল বীরবিক্রমে তাকে খতম করছিল। কেউ একজন বলল অমুক লোকটি আজ যে লড়াই করেছে আমাদের কেউই তার মতো করতে পারেনি। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নিশ্চিত সে জাহান্নামি। এক লোক বলল, আমি তার পেছনে পেছনে থাকব, দেখব সে কি করে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি তার পেছনে পেছনে গেলেন। সে থামলে তিনিও থামেন। সে দাঁড়ালে তিনিও দাঁড়ান। একপর্যায়ে সে চরম আহত হয় এবং মৃত্যুর ব্যাপারে তাড়াহুড়া করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রাখে অগ্রভাগ তার বুকে ঠেকায়। এরপর জোরে চাপ দেয় এবং আত্মহত্যা করে। লোকটি তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আপনি আল্লাহর রসুল। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কী কারণে?

সে বলল, আপনি যে লোকটির কথা বলেছিলেন, সে জাহান্নামি হবে এতে মানুষ অবাক হয়েছিল। আমি লোকটিকে লক্ষ্য করছিলাম, এক পর্যায়ে লোকটি মারাত্মক আহত হয়। সে মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রেখে অগ্রভাগ বুকে ঠেকিয়ে জোরে চাপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনও লোক আছে যে বাহ্যিক দৃষ্টিতে জান্নাতের আমল করে অথচ সে জাহান্নামি। আর কেউ আবার চোখের দেখায় জাহান্নামের কাজ করে, কিন্তু সে জান্নাতে যায়। বুখারি, ২/৫০৪ আত্মঘাত তো ইসলামের দৃষ্টিতে এত জঘন্য অপরাধ যে, অন্য কোনো অপরাধ করে যদি কেউ মারা যায় তবে তার জানাজা পড়ার বিধান রয়েছে কিন্তু আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়তেও নিষেধ করা হয়েছে। এদিকে ইসলামে গণহত্যাও চরমভাবে মানা করে। সেই সঙ্গে শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড মোটেও ইসলাম সমর্থন করে না। আবু দাউদ আনাস (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো যুদ্ধদল পাঠাতেন, বলতেন, ‘আল্লাহর নামে চলো, বৃদ্ধকে হত্যা কর না, ছোট বাচ্চাদের হত্যা কর না, মহিলাদের হত্যা কর না, গনিমতের সম্পদ আত্মসাৎ কর না, গনিমতের সম্পদ একত্রে জমা কর। মীমাংসা কর, ইহসান কর, আল্লাহতায়ালা ইহসানকারীদের ভালোবাসেন।’ আবু দাউদ, ২৬১৪। বায়হাকীর বর্ণনায় আরও আছে, অসুস্থকে হত্যা কর না, সন্ন্যাসীদের হত্যা কর না, ফলদ গাছ কর্তন কর না, জনবসতিকে বিরান কর না। খাদ্যের প্রয়োজন ছাড়া উট ও গরু জবাই কর না। আবু দাউদ, ২৬১৪। উপাসনারত মানুষ হত্যা বা অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ মনে করে ইসলাম? আল্লাহ বলছেন, ইচ্ছাকৃত ইমানদার কাউকে হত্যা করলে তার শাস্তি হলো চিরকালের জাহান্নাম। সূরা নিসা : আয়াত ৯৩। আল্লাহ যে প্রাণকে হারাম করেছেন তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা কর না। সূরা ইসরা : আয়াত ৩৩। তাছাড়া মুসলিম সমাজে বসবাসকারী অমুসলিমকে যদি কেউ হত্যা করে সে ইসলামের বাইরে চলে যাবে। অমুসলিমগণের গির্জা, প্যাগোডা, মন্দির ইত্যাদি উপাসনালয়ে হামলা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম ও অবৈধ। আল্লাহ যদি মানব জাতির একদলকে অন্য দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন তাহলে বিধ্বস্ত হয়ে যেত খ্রিস্টান সংসারবিরাগীদের উপাসনালয় গির্জা, ইহুদিদের উপাসনালয় স্যানেগগ মন্দির অগ্নি উপাসকদের এবং মসজিদসমূহ যাতে অধিক স্মরণ করা হয় আল্লাহর নাম। আল্লাহ নিশ্চয় তাকে সাহায্য করেন যে তাকে সাহায্য করেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। সূরা হজ : আয়াত ৪০। তাফসিরে ইবনে আব্বাসে রয়েছে, গির্জা, স্যানেগগ মন্দির, সালওয়া অর্থ অগ্নিপূজারিদের আগুন পূজার ঘর, এগুলো ধ্বংস করা যাবে না। কেননা এগুলো মুসলমানদের নিরাপত্তাধীন। কুরতুবী এই আয়াতের তাফসিরে বলেন, এই আয়াত প্রমাণ করে বিজিতদের উপাসনালয়, তাদের গির্জা এবং অগ্নিপূজার ঘর ধ্বংস করাও নিষেধ। কুরতুবী, ৬/৩৪৫।

সবার দায়িত্ব হলো, অন্যায় ও দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে সামাজিক ও ব্যক্তিগত প্রতিরোধ গড়ে তোলা। চুপ করে থাকার সুযোগ নেই। অন্যায়ের প্রতিবাদ করাও ইবাদত। আলেম সমাজের পাশাপাশি রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবী, কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের উচিত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।  স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে আলেমদের নেতৃত্বে এ জাতীয় কল্যাণমূলক কাজ খুব একটা চোখে পড়ে না। ইসলাম যে শান্তি সম্প্রীতি, উদার, সহিষ্ণু এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্ম এই শক্তিশালী আওয়াজটা আলেমরা পৃথিবীকে জানাতে পারছেন না। লাখ আলেমের ফতোয়া প্রদান করে আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ সেই কাজটি করলেন।  ইতিহাসের সোনালি অধ্যায়ে আলোকিত হবে তার নাম।

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য, সভাপতি, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১
রাজধানীর পল্লবীতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নিহত ১

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে মুসল্লিকে হত্যা, যুবক গ্রেপ্তার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ
মাগুরায় শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল বিতরণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি
নবীনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের সুযোগ আছে আরও দুইদিন, আবেদন যেভাবে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী
গাজীপুরে সংবর্ধনা পেলেন ৪২ কৃতী শিক্ষার্থী

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালো চলবে : গভর্নর

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
যুক্তরাষ্ট্রে মেটার ৬০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা
ভারতীয় নাগরিকের মরদেহ দেখল বাংলাদেশি স্বজনরা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে চলছে ইলেকট্রিক গাড়ি-বাইক ও মেডিকেল প্রযুক্তির প্রদর্শনী

৩৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৮৩৪

৩৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'
নরসিংদীতে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের 'টেঁটাযুদ্ধ'

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী
ক্লিনিক্যাল বর্জ্যে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রংপুর নগরবাসী

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ
গাইবান্ধায় বাসদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সমাবেশ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ
সুন্দরবনে পর্যটকবাহী বোট উল্টে নারী নিখোঁজ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ডাকাত দলের ৪ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র
বৈষম্যবিরোধী আইন প্রবর্তনে দলগুলোকে অঙ্গীকারের আহ্বান দেবপ্রিয়র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু
ঢাকায় আসছেন ব্রাজিলের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কাফু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েও সুদানের রাজধানীতে আরএসএফের ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
অস্ট্রেলিয়ার কাছে বড় হারে সেমির স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০
ব্রাজিলে টর্নেডোর আঘাতে অন্তত ৫ জনের মৃত্যু, আহত ১৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক
গোপালগঞ্জে প্রণোদনার বীজ-সার পেল ২৮২০ কৃষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান
অলিম্পিকে যোগ্যতা অর্জন নাও করতে পারে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল
লেবাননে হাসপাতালের কাছে ড্রোন হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম