শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬

লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

দশটি প্রশ্নের উত্তরে স্বাক্ষর করেছেন দেশের এক লাখ আলেম। ঘোষণা করেছেন ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’। সম্প্রতি উপমহাদেশের অন্যতম প্রধান আলেম, হজরত হোসাইন আহমদ মাদানি রহ.-এর চেতনার পতাকাবাহী আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ এই ফতোয়া প্রদান করেছেন। প্রশ্ন দশটি হলো : ১. শান্তির ধর্ম ইসলাম কি সন্ত্রাস ও আতঙ্কবাদী কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে? ২. নবী-রসুলগণ বিশেষ করে প্রিয় নবীজী (সা.) কি এ ধরনের হিংসা ও বর্বর পথ অবলম্বন করে ইসলাম কায়েম করেছেন? ৩. ইসলামে জিহাদ আর সন্ত্রাস কি একই জিনিস? ৪. সন্ত্রাস সৃষ্টির পথ কি বেহেশত লাভের পথ না জাহান্নামের পথ?  ৫. আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যু কি শহীদী মৃত্যু বলে গণ্য হবে? ৬. ইসলামের দৃষ্টিতে গণহত্যা কি বৈধ? ৭. শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড ইসলাম কি সমর্থন করে? ৮. ইবাদতরত মানুষকে হত্যা করা কী ধরনের অপরাধ? ৯. অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ? ১০. সন্ত্রাসী ও আতঙ্কবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা ইসলামের দৃষ্টিতে সবার কর্তব্য কিনা? বলতে বাধা নেই এ প্রশ্নগুলো আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের একার নয়! পৃথিবীর দুইশ কোটি মুসলমানের প্রশ্ন। প্রশ্নগুলোর বিস্তারিত জবাব ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’ নামে সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত হয়েছে। প্রদত্ত উত্তর থেকেই আমি সংক্ষিপ্ত জবাব পাঠককে জানাতে চাই। পাঠোদ্ধার করতে চাই যুগান্তকারী এই ফতোয়ার। আমার পূর্বেকার অনেক লেখাতেই আমি বলেছি, ইসলাম কখনো সন্ত্রাস সমর্থন করে না। ইসলাম শান্তি ও ভালোবাসার ধর্ম। কোরআন বলছে, আল্লাহতায়ালা অধিপতি, চির পূতপবিত্র, শান্তির বিধায়ক। সূরা হাশর : আয়াত ২৩, কোরআন আরও বলছে, তারা যদি শান্তি-সন্ধির প্রতি আগ্রহী হয় তুমিও সেদিকে আগ্রহ প্রদর্শন করবে। আর ভরসা করবে আল্লাহর। সূরা আনফাল : আয়াত ৬১। নবীজি (সা.) বলছেন, হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণনা আছে, ‘কোনো এক গাছের নিচে একজন নবী অবস্থান করছিলেন। এমন সময় একটি পিঁপড়া তাঁকে কামড় দেয়। তাঁর সামান সরিয়ে নিচ থেকে পিঁপড়াটিকে বের করে আনা হলো। অতঃপর তিনি পিঁপড়াটিকে পুড়িয়ে মারতে আদেশ দিলেন। সেটি আগুনে পুড়িয়ে মারা হলো। আল্লাহ ওহী পাঠালেন, একটি পিপীলিকা তোমাকে কেটেছে অথচ তুমি পুরো একটি সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিলে যারা আল্লাহর তাসবিহ পাঠ করে? সহিহ মুসলিম ২ : ২৩৬।

ইসলামের নবী পিঁপড়া পোড়াতে নিষেধ করছেন; সেখানে আগুন দিয়ে বোমা মেরে মানুষ মারা কীভাবে সওয়াবের কাজ হবে? তাছাড়া আমার নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তো রাহমাতাল্লিল আলামিন, কোরআন বলছে, কেবলই রহমতস্বরূপ আপনাকে আমি প্রেরণ করেছি। সূরা আম্বিয়া : আয়াত ১০৭ রহমতের নবীর অনুসারীরা কীভাবে সমাজে বা দেশে অশান্তি তৈরি করবে? যদি অশান্তি তৈরি করে তারা কি রাহমাতাল্লিল আলামিন নবীর অনুসারী থাকবে? নবীজি (সা.) এই অশান্তির পথ অবলম্বন করেছিলেন? আল্লাহ বলছেন, লা ইকরাহা ফিদ দ্বীনে! দীনের ব্যাপারে জোরজবরদস্তি নেই। সূরা বাকারা : আয়াত ২৫৬। আরও বলা হয়েছে, তোমাদের দীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার। সূরা কাফিরুন : আয়াত ২৫৬। আবু সাঈদ (রা.) থেকে বর্ণিত, একজন লোক রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, খারাপ পন্থায় কী ভালো আসতে পারে? রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, শুধু ভালো পন্থায়ই ভালো আসতে পারে অর্থাৎ ভালো কিছু প্রতিষ্ঠার জন্য এর পন্থাও ভালো হতে হবে। সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৬৪২৭। সুতরাং ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর সঙ্গে সন্ত্রাসকে যুক্ত করা চরম মুনাফেকি। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম নেই। ওরা গোটা মানবতার শত্রু। আল্লাহতায়ালাও অপছন্দ করেন। কোরআন বলছে, তোমরা পৃথিবীতে সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চেওনা, আল্লাহ বিশৃঙ্খলাকারীদের পছন্দ করেন না। সূরা কাসাস : আয়াত ৭৭। কোরআন আরও বলছে, আল্লাহতায়ালা সন্ত্রাস ও ফাসাদকারীদের কর্মকে সফল করেন না। সূরা ইউনুস : আয়াত ৮১। শুধু তাই নয়, আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যুর পরিণামও ভয়াবহ! মহান রব বলছেন, নিজেদের হত্যা কর না। আল্লাহ তোমাদের ওপর দয়াশীল। সূরা নিসা : আয়াত ২৯। নিজেকে মানববোমা বানিয়ে উড়িয়ে দেওয়া কখনো বৈধ নয়। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে জিহাদে শরিক এক ব্যক্তি যুদ্ধে আহত হয়ে আত্মহত্যা করলে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জাহান্নামি বলে ঘোষণা দেন। সাহল ইবন সা’দ সায়েদী থেকে বর্ণিত যে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং মুশরিকগণ একবার যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দলের মাঝে এমন একজন সৈন্য ছিল যে, যাকে সামনে পাচ্ছিল বীরবিক্রমে তাকে খতম করছিল। কেউ একজন বলল অমুক লোকটি আজ যে লড়াই করেছে আমাদের কেউই তার মতো করতে পারেনি। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নিশ্চিত সে জাহান্নামি। এক লোক বলল, আমি তার পেছনে পেছনে থাকব, দেখব সে কি করে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি তার পেছনে পেছনে গেলেন। সে থামলে তিনিও থামেন। সে দাঁড়ালে তিনিও দাঁড়ান। একপর্যায়ে সে চরম আহত হয় এবং মৃত্যুর ব্যাপারে তাড়াহুড়া করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রাখে অগ্রভাগ তার বুকে ঠেকায়। এরপর জোরে চাপ দেয় এবং আত্মহত্যা করে। লোকটি তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আপনি আল্লাহর রসুল। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কী কারণে?

সে বলল, আপনি যে লোকটির কথা বলেছিলেন, সে জাহান্নামি হবে এতে মানুষ অবাক হয়েছিল। আমি লোকটিকে লক্ষ্য করছিলাম, এক পর্যায়ে লোকটি মারাত্মক আহত হয়। সে মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রেখে অগ্রভাগ বুকে ঠেকিয়ে জোরে চাপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনও লোক আছে যে বাহ্যিক দৃষ্টিতে জান্নাতের আমল করে অথচ সে জাহান্নামি। আর কেউ আবার চোখের দেখায় জাহান্নামের কাজ করে, কিন্তু সে জান্নাতে যায়। বুখারি, ২/৫০৪ আত্মঘাত তো ইসলামের দৃষ্টিতে এত জঘন্য অপরাধ যে, অন্য কোনো অপরাধ করে যদি কেউ মারা যায় তবে তার জানাজা পড়ার বিধান রয়েছে কিন্তু আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়তেও নিষেধ করা হয়েছে। এদিকে ইসলামে গণহত্যাও চরমভাবে মানা করে। সেই সঙ্গে শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড মোটেও ইসলাম সমর্থন করে না। আবু দাউদ আনাস (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো যুদ্ধদল পাঠাতেন, বলতেন, ‘আল্লাহর নামে চলো, বৃদ্ধকে হত্যা কর না, ছোট বাচ্চাদের হত্যা কর না, মহিলাদের হত্যা কর না, গনিমতের সম্পদ আত্মসাৎ কর না, গনিমতের সম্পদ একত্রে জমা কর। মীমাংসা কর, ইহসান কর, আল্লাহতায়ালা ইহসানকারীদের ভালোবাসেন।’ আবু দাউদ, ২৬১৪। বায়হাকীর বর্ণনায় আরও আছে, অসুস্থকে হত্যা কর না, সন্ন্যাসীদের হত্যা কর না, ফলদ গাছ কর্তন কর না, জনবসতিকে বিরান কর না। খাদ্যের প্রয়োজন ছাড়া উট ও গরু জবাই কর না। আবু দাউদ, ২৬১৪। উপাসনারত মানুষ হত্যা বা অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ মনে করে ইসলাম? আল্লাহ বলছেন, ইচ্ছাকৃত ইমানদার কাউকে হত্যা করলে তার শাস্তি হলো চিরকালের জাহান্নাম। সূরা নিসা : আয়াত ৯৩। আল্লাহ যে প্রাণকে হারাম করেছেন তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা কর না। সূরা ইসরা : আয়াত ৩৩। তাছাড়া মুসলিম সমাজে বসবাসকারী অমুসলিমকে যদি কেউ হত্যা করে সে ইসলামের বাইরে চলে যাবে। অমুসলিমগণের গির্জা, প্যাগোডা, মন্দির ইত্যাদি উপাসনালয়ে হামলা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম ও অবৈধ। আল্লাহ যদি মানব জাতির একদলকে অন্য দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন তাহলে বিধ্বস্ত হয়ে যেত খ্রিস্টান সংসারবিরাগীদের উপাসনালয় গির্জা, ইহুদিদের উপাসনালয় স্যানেগগ মন্দির অগ্নি উপাসকদের এবং মসজিদসমূহ যাতে অধিক স্মরণ করা হয় আল্লাহর নাম। আল্লাহ নিশ্চয় তাকে সাহায্য করেন যে তাকে সাহায্য করেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। সূরা হজ : আয়াত ৪০। তাফসিরে ইবনে আব্বাসে রয়েছে, গির্জা, স্যানেগগ মন্দির, সালওয়া অর্থ অগ্নিপূজারিদের আগুন পূজার ঘর, এগুলো ধ্বংস করা যাবে না। কেননা এগুলো মুসলমানদের নিরাপত্তাধীন। কুরতুবী এই আয়াতের তাফসিরে বলেন, এই আয়াত প্রমাণ করে বিজিতদের উপাসনালয়, তাদের গির্জা এবং অগ্নিপূজার ঘর ধ্বংস করাও নিষেধ। কুরতুবী, ৬/৩৪৫।

সবার দায়িত্ব হলো, অন্যায় ও দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে সামাজিক ও ব্যক্তিগত প্রতিরোধ গড়ে তোলা। চুপ করে থাকার সুযোগ নেই। অন্যায়ের প্রতিবাদ করাও ইবাদত। আলেম সমাজের পাশাপাশি রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবী, কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের উচিত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।  স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে আলেমদের নেতৃত্বে এ জাতীয় কল্যাণমূলক কাজ খুব একটা চোখে পড়ে না। ইসলাম যে শান্তি সম্প্রীতি, উদার, সহিষ্ণু এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্ম এই শক্তিশালী আওয়াজটা আলেমরা পৃথিবীকে জানাতে পারছেন না। লাখ আলেমের ফতোয়া প্রদান করে আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ সেই কাজটি করলেন।  ইতিহাসের সোনালি অধ্যায়ে আলোকিত হবে তার নাম।

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য, সভাপতি, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক