শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ জুলাই, ২০১৬

লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
লক্ষ আলেমের জঙ্গিবাদবিরোধী ফতোয়া

দশটি প্রশ্নের উত্তরে স্বাক্ষর করেছেন দেশের এক লাখ আলেম। ঘোষণা করেছেন ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’। সম্প্রতি উপমহাদেশের অন্যতম প্রধান আলেম, হজরত হোসাইন আহমদ মাদানি রহ.-এর চেতনার পতাকাবাহী আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ এই ফতোয়া প্রদান করেছেন। প্রশ্ন দশটি হলো : ১. শান্তির ধর্ম ইসলাম কি সন্ত্রাস ও আতঙ্কবাদী কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে? ২. নবী-রসুলগণ বিশেষ করে প্রিয় নবীজী (সা.) কি এ ধরনের হিংসা ও বর্বর পথ অবলম্বন করে ইসলাম কায়েম করেছেন? ৩. ইসলামে জিহাদ আর সন্ত্রাস কি একই জিনিস? ৪. সন্ত্রাস সৃষ্টির পথ কি বেহেশত লাভের পথ না জাহান্নামের পথ?  ৫. আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যু কি শহীদী মৃত্যু বলে গণ্য হবে? ৬. ইসলামের দৃষ্টিতে গণহত্যা কি বৈধ? ৭. শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড ইসলাম কি সমর্থন করে? ৮. ইবাদতরত মানুষকে হত্যা করা কী ধরনের অপরাধ? ৯. অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ? ১০. সন্ত্রাসী ও আতঙ্কবাদীদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা ইসলামের দৃষ্টিতে সবার কর্তব্য কিনা? বলতে বাধা নেই এ প্রশ্নগুলো আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদের একার নয়! পৃথিবীর দুইশ কোটি মুসলমানের প্রশ্ন। প্রশ্নগুলোর বিস্তারিত জবাব ‘মানবকল্যাণে শান্তির ফতোয়া’ নামে সংবাদ সম্মেলনে প্রকাশিত হয়েছে। প্রদত্ত উত্তর থেকেই আমি সংক্ষিপ্ত জবাব পাঠককে জানাতে চাই। পাঠোদ্ধার করতে চাই যুগান্তকারী এই ফতোয়ার। আমার পূর্বেকার অনেক লেখাতেই আমি বলেছি, ইসলাম কখনো সন্ত্রাস সমর্থন করে না। ইসলাম শান্তি ও ভালোবাসার ধর্ম। কোরআন বলছে, আল্লাহতায়ালা অধিপতি, চির পূতপবিত্র, শান্তির বিধায়ক। সূরা হাশর : আয়াত ২৩, কোরআন আরও বলছে, তারা যদি শান্তি-সন্ধির প্রতি আগ্রহী হয় তুমিও সেদিকে আগ্রহ প্রদর্শন করবে। আর ভরসা করবে আল্লাহর। সূরা আনফাল : আয়াত ৬১। নবীজি (সা.) বলছেন, হজরত আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণনা আছে, ‘কোনো এক গাছের নিচে একজন নবী অবস্থান করছিলেন। এমন সময় একটি পিঁপড়া তাঁকে কামড় দেয়। তাঁর সামান সরিয়ে নিচ থেকে পিঁপড়াটিকে বের করে আনা হলো। অতঃপর তিনি পিঁপড়াটিকে পুড়িয়ে মারতে আদেশ দিলেন। সেটি আগুনে পুড়িয়ে মারা হলো। আল্লাহ ওহী পাঠালেন, একটি পিপীলিকা তোমাকে কেটেছে অথচ তুমি পুরো একটি সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিলে যারা আল্লাহর তাসবিহ পাঠ করে? সহিহ মুসলিম ২ : ২৩৬।

ইসলামের নবী পিঁপড়া পোড়াতে নিষেধ করছেন; সেখানে আগুন দিয়ে বোমা মেরে মানুষ মারা কীভাবে সওয়াবের কাজ হবে? তাছাড়া আমার নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) তো রাহমাতাল্লিল আলামিন, কোরআন বলছে, কেবলই রহমতস্বরূপ আপনাকে আমি প্রেরণ করেছি। সূরা আম্বিয়া : আয়াত ১০৭ রহমতের নবীর অনুসারীরা কীভাবে সমাজে বা দেশে অশান্তি তৈরি করবে? যদি অশান্তি তৈরি করে তারা কি রাহমাতাল্লিল আলামিন নবীর অনুসারী থাকবে? নবীজি (সা.) এই অশান্তির পথ অবলম্বন করেছিলেন? আল্লাহ বলছেন, লা ইকরাহা ফিদ দ্বীনে! দীনের ব্যাপারে জোরজবরদস্তি নেই। সূরা বাকারা : আয়াত ২৫৬। আরও বলা হয়েছে, তোমাদের দীন তোমাদের, আমার দ্বীন আমার। সূরা কাফিরুন : আয়াত ২৫৬। আবু সাঈদ (রা.) থেকে বর্ণিত, একজন লোক রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল, খারাপ পন্থায় কী ভালো আসতে পারে? রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, শুধু ভালো পন্থায়ই ভালো আসতে পারে অর্থাৎ ভালো কিছু প্রতিষ্ঠার জন্য এর পন্থাও ভালো হতে হবে। সহিহ বুখারি, হাদিস নং : ৬৪২৭। সুতরাং ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহর সঙ্গে সন্ত্রাসকে যুক্ত করা চরম মুনাফেকি। জঙ্গি-সন্ত্রাসীদের কোনো ধর্ম নেই। ওরা গোটা মানবতার শত্রু। আল্লাহতায়ালাও অপছন্দ করেন। কোরআন বলছে, তোমরা পৃথিবীতে সন্ত্রাস ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চেওনা, আল্লাহ বিশৃঙ্খলাকারীদের পছন্দ করেন না। সূরা কাসাস : আয়াত ৭৭। কোরআন আরও বলছে, আল্লাহতায়ালা সন্ত্রাস ও ফাসাদকারীদের কর্মকে সফল করেন না। সূরা ইউনুস : আয়াত ৮১। শুধু তাই নয়, আত্মঘাতী সন্ত্রাসীর মৃত্যুর পরিণামও ভয়াবহ! মহান রব বলছেন, নিজেদের হত্যা কর না। আল্লাহ তোমাদের ওপর দয়াশীল। সূরা নিসা : আয়াত ২৯। নিজেকে মানববোমা বানিয়ে উড়িয়ে দেওয়া কখনো বৈধ নয়। নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সঙ্গে জিহাদে শরিক এক ব্যক্তি যুদ্ধে আহত হয়ে আত্মহত্যা করলে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে জাহান্নামি বলে ঘোষণা দেন। সাহল ইবন সা’দ সায়েদী থেকে বর্ণিত যে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং মুশরিকগণ একবার যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের দলের মাঝে এমন একজন সৈন্য ছিল যে, যাকে সামনে পাচ্ছিল বীরবিক্রমে তাকে খতম করছিল। কেউ একজন বলল অমুক লোকটি আজ যে লড়াই করেছে আমাদের কেউই তার মতো করতে পারেনি। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, নিশ্চিত সে জাহান্নামি। এক লোক বলল, আমি তার পেছনে পেছনে থাকব, দেখব সে কি করে। বর্ণনাকারী বলেন, লোকটি তার পেছনে পেছনে গেলেন। সে থামলে তিনিও থামেন। সে দাঁড়ালে তিনিও দাঁড়ান। একপর্যায়ে সে চরম আহত হয় এবং মৃত্যুর ব্যাপারে তাড়াহুড়া করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রাখে অগ্রভাগ তার বুকে ঠেকায়। এরপর জোরে চাপ দেয় এবং আত্মহত্যা করে। লোকটি তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে এসে বলল, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আপনি আল্লাহর রসুল। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, কী কারণে?

সে বলল, আপনি যে লোকটির কথা বলেছিলেন, সে জাহান্নামি হবে এতে মানুষ অবাক হয়েছিল। আমি লোকটিকে লক্ষ্য করছিলাম, এক পর্যায়ে লোকটি মারাত্মক আহত হয়। সে মৃত্যুকে ত্বরান্বিত করে। তরবারির বাঁট মাটিতে রেখে অগ্রভাগ বুকে ঠেকিয়ে জোরে চাপ দিয়ে আত্মহত্যা করে। তখন রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এমনও লোক আছে যে বাহ্যিক দৃষ্টিতে জান্নাতের আমল করে অথচ সে জাহান্নামি। আর কেউ আবার চোখের দেখায় জাহান্নামের কাজ করে, কিন্তু সে জান্নাতে যায়। বুখারি, ২/৫০৪ আত্মঘাত তো ইসলামের দৃষ্টিতে এত জঘন্য অপরাধ যে, অন্য কোনো অপরাধ করে যদি কেউ মারা যায় তবে তার জানাজা পড়ার বিধান রয়েছে কিন্তু আত্মহত্যাকারীর জানাজা পড়তেও নিষেধ করা হয়েছে। এদিকে ইসলামে গণহত্যাও চরমভাবে মানা করে। সেই সঙ্গে শিশু, নারী, বৃদ্ধ নির্বিশেষে নির্বিচার হত্যাকাণ্ড মোটেও ইসলাম সমর্থন করে না। আবু দাউদ আনাস (রা.) থেকে বর্ণনা করেন, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোনো যুদ্ধদল পাঠাতেন, বলতেন, ‘আল্লাহর নামে চলো, বৃদ্ধকে হত্যা কর না, ছোট বাচ্চাদের হত্যা কর না, মহিলাদের হত্যা কর না, গনিমতের সম্পদ আত্মসাৎ কর না, গনিমতের সম্পদ একত্রে জমা কর। মীমাংসা কর, ইহসান কর, আল্লাহতায়ালা ইহসানকারীদের ভালোবাসেন।’ আবু দাউদ, ২৬১৪। বায়হাকীর বর্ণনায় আরও আছে, অসুস্থকে হত্যা কর না, সন্ন্যাসীদের হত্যা কর না, ফলদ গাছ কর্তন কর না, জনবসতিকে বিরান কর না। খাদ্যের প্রয়োজন ছাড়া উট ও গরু জবাই কর না। আবু দাউদ, ২৬১৪। উপাসনারত মানুষ হত্যা বা অমুসলিমদের উপাসনালয় যথা গির্জা, মন্দির, প্যাগোডা ইত্যাদিতে হামলা করা কি বৈধ মনে করে ইসলাম? আল্লাহ বলছেন, ইচ্ছাকৃত ইমানদার কাউকে হত্যা করলে তার শাস্তি হলো চিরকালের জাহান্নাম। সূরা নিসা : আয়াত ৯৩। আল্লাহ যে প্রাণকে হারাম করেছেন তাকে অন্যায়ভাবে হত্যা কর না। সূরা ইসরা : আয়াত ৩৩। তাছাড়া মুসলিম সমাজে বসবাসকারী অমুসলিমকে যদি কেউ হত্যা করে সে ইসলামের বাইরে চলে যাবে। অমুসলিমগণের গির্জা, প্যাগোডা, মন্দির ইত্যাদি উপাসনালয়ে হামলা করা ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম ও অবৈধ। আল্লাহ যদি মানব জাতির একদলকে অন্য দল দ্বারা প্রতিহত না করতেন তাহলে বিধ্বস্ত হয়ে যেত খ্রিস্টান সংসারবিরাগীদের উপাসনালয় গির্জা, ইহুদিদের উপাসনালয় স্যানেগগ মন্দির অগ্নি উপাসকদের এবং মসজিদসমূহ যাতে অধিক স্মরণ করা হয় আল্লাহর নাম। আল্লাহ নিশ্চয় তাকে সাহায্য করেন যে তাকে সাহায্য করেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ শক্তিমান, পরাক্রমশালী। সূরা হজ : আয়াত ৪০। তাফসিরে ইবনে আব্বাসে রয়েছে, গির্জা, স্যানেগগ মন্দির, সালওয়া অর্থ অগ্নিপূজারিদের আগুন পূজার ঘর, এগুলো ধ্বংস করা যাবে না। কেননা এগুলো মুসলমানদের নিরাপত্তাধীন। কুরতুবী এই আয়াতের তাফসিরে বলেন, এই আয়াত প্রমাণ করে বিজিতদের উপাসনালয়, তাদের গির্জা এবং অগ্নিপূজার ঘর ধ্বংস করাও নিষেধ। কুরতুবী, ৬/৩৪৫।

সবার দায়িত্ব হলো, অন্যায় ও দুষ্কর্মের বিরুদ্ধে সামাজিক ও ব্যক্তিগত প্রতিরোধ গড়ে তোলা। চুপ করে থাকার সুযোগ নেই। অন্যায়ের প্রতিবাদ করাও ইবাদত। আলেম সমাজের পাশাপাশি রাজনৈতিক বুদ্ধিজীবী, কবি সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের উচিত সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলা।  স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে আলেমদের নেতৃত্বে এ জাতীয় কল্যাণমূলক কাজ খুব একটা চোখে পড়ে না। ইসলাম যে শান্তি সম্প্রীতি, উদার, সহিষ্ণু এবং অসাম্প্রদায়িক ধর্ম এই শক্তিশালী আওয়াজটা আলেমরা পৃথিবীকে জানাতে পারছেন না। লাখ আলেমের ফতোয়া প্রদান করে আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ সেই কাজটি করলেন।  ইতিহাসের সোনালি অধ্যায়ে আলোকিত হবে তার নাম।

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য, সভাপতি, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
সর্বশেষ খবর
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
বৃহস্পতিবার সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে
আফগানিস্তানকে ইনিংস ব্যবধানে হারালো জিম্বাবুয়ে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২১ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮৫ কোটি ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি
জমাদিউল আউয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক