শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন দেশ-বিদেশে এ ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় সুরক্ষিত নিরাপত্তা-বলয়ের মধ্যেই শুক্রবার রাতে জঙ্গিরা যে নির্মম হত্যার ঘটনা ঘটাল, তা নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে গুলশান ট্র্যাজেডি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ-এর কাছে। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। বলেছেন, জঙ্গি নির্মূল করতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিদের ব্যবহার করা যাবে না। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।  জঙ্গি উৎপাদনে নিয়োজিত শিক্ষকদের চিহ্নিত করতে হবে। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। যে ঘটনা ঘটেছে তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।  গতকাল তার এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নিজামুল হক বিপুল

 

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে গুলশান হত্যাকাণ্ডকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর আমি মনে করি, এটি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করল। যোগ হলো শঙ্কা। এই যে নতুন মাত্রা যোগ হলো, এটা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায় এর প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধেও নতুন ভাবনা ভাবতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন সরকারের কী করা উচিত?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : দেখুন, সরকারের এখানে অনেক কিছু করার আছে। গুলশান হত্যাকাণ্ডে আমরা যাদের দেখেছি, তারা সমাজের নামিদামি পরিবারের সন্তান। শুধু তা-ই নয়, এরা শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা। মনে হচ্ছে, অনেক আগে থেকেই তাদের গুলশানের ওই রেস্তোরাঁয় যাতায়াত ছিল। চলাচল ছিল। তারা আগে থেকেই এটি নিজেদের পর্যবেক্ষণে রেখেছিল। হঠাৎ করে একদিন গিয়েই তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এটা খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আমাদের তাকাতে হবে এই কিশোর-তরুণদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে। কারা এ কাজ করল? কীভাবে করল? এটা জানার জন্য তাদের মা-বাবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই জঙ্গিরা প্রশিক্ষণের জন্য দীর্ঘ সময় বাসাবাড়িতে ছিল না। ঘরের বাইরে ছিল। এ ক্ষেত্রে তাদের বাবা-মা তাদের সহায়তা করেছেন। কারণ তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাদের মা-বাবা গোপন করেছেন। তারা থানায় জিডি করেননি। একই সঙ্গে তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছে, সেগুলোয় যেসব শিক্ষক আছেন, তাদের মধ্যে অনেক উগ্র মতাদর্শের শিক্ষক রয়েছেন, যারা উগ্রবাদের বিষ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেগুলোতে জঙ্গি-উগ্রবাদের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার তো সব সময় বলে আসছে দেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বীভৎসতার পর জঙ্গিরা বিভিন্নভাবে জানান দিয়েছে, তারা আইএসের সঙ্গে যুক্ত। আপনার কী মনে হচ্ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশানের ঘটনার পর আমরা ডিজিটাল কানেকশন দেখতে পাচ্ছি। বলা হচ্ছে ‘আমাক’ আইএসের সংবাদ সংস্থা। গুলশান হত্যাকাণ্ডের ঘটনাচিত্রগুলো কোনো না কোনোভাবে ‘আমাক’-এ পৌঁছেছে। তবে ‘আমাক’ আইএসের কোনো ঘোষিত মুখপত্র বা সংবাদ সংস্থা নয়। এটা আমরা জানতে পারছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আমরা বাংলাদেশে আইএসের শাখা বা স্বীকৃত সংগঠনের কোনো উপস্থিতি দেখি না বা দেখতে পাই না। আইএস সব সময় যেটা লেখে তা হচ্ছে, কোনো ঘটনা ঘটার পর তারা বলে, আমাদের যোদ্ধারা এটা করেছে। তারা বলে না যে, আমাদের সংগঠন এটা করেছে। বাংলাদেশে আইএস আছে কি নেই, এসব বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কোনো সমাধানে পৌঁছা যাচ্ছে না।

প্রশ্ন : একটা বিষয় বেশ উদ্বেগের। ব্লগার রাজীব হত্যাকাণ্ডে জড়িত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা প্রায় প্রত্যেকেই ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথের ছাত্র। গুলশান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত খুনিরাও নর্থ-সাউথ, স্কলাসটিকার মতো প্রতিষ্ঠানের ছাত্র। শুধু তা-ই নয়, অনেকে আবার অভিজাত পরিবারেরও সন্তান। আপনার দৃষ্টিতে তাদের জঙ্গি হয়ে ওঠার কারণ কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : এদের জঙ্গি বানানোর ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের একটা বড় ভূমিকা আছে। এ কারণেই জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ধর্মীয় উগ্রপন্থি শিক্ষকরা কোমলমতি বাচ্চাদের মগজ ধোলাই করে এ পথে নিয়ে আসছে। বিপথগামী করছে। উগ্রপন্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর তারা ধর্ম কায়েমের নামে মানুষ হত্যা করছে। এই জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করতে হলে এখন জরুরি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা। কারা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন, সেসব ধর্মীয় উগ্রবাদী শিক্ষকের বিষয়ে জরিপ চালানো জরুরি। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। একইভাবে ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনায় কারা, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মধ্যে কারা এই উগ্রপন্থাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে। তাদের ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রশ্ন : তাহলে জঙ্গিরা কি উচ্চশিক্ষিত ও অভিজাত পরিবারের মধ্যে ঢুকে পড়ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আপনি ঠিকই বলেছেন। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, মাদ্রাসা, দরিদ্র— সব জায়গা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত কিংবা শহরের নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে বলে যে মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে না, সেটা বলা যাবে না। মাদ্রাসা থেকেও জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। এখন এর ব্যাপ্তি বেড়েছে। জঙ্গি তৈরির ক্ষেত্র প্রসারিত হয়েছে। আমি মনে করি, এই প্রবণতাকে সঙ্কুচিত করে আনতে হবে, যা বেশ কঠিন ও দুরূহ কাজ। এখানে রাষ্ট্রের অনেক ভূমিকা আছে। এই জঙ্গি তৈরির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। উগ্র মতাদর্শের বিরুদ্ধে সামাজিক যুদ্ধ করতে হবে। যারা উগ্রবাদ ছড়ায়, ধর্মীয় সহিংসতা ছড়ায়, তাদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচার চালাতে হবে। যে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, তা প্রতিহত করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করতে হবে। আগে র্যাবের তত্পরতা ছিল। তখন এ জঙ্গি-প্রবণতা বেশ কম ছিল। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে র্যাবের তত্পরতা চোখে পড়ছে না। এর সুযোগ নিচ্ছে জঙ্গিরা। আমি মনে করি, র্যাবের মতো অ্যাটাকিং পজিশন ও ফোর্সকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

প্রশ্ন : এটা বন্ধের উপায় কী বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ে জঙ্গিদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে দ্রুত ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এর ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করছে, তাদের আলাদা করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই জরুরি। এই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ করতে হলে সামাজিক আন্দোলনটা খুব জরুরি। এর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের যে আবহমানকালের সংস্কৃতি, সেই সংস্কৃতিচর্চাকে আরও বাড়াতে হবে। এটা একেবারেই কমে গেছে। আর আমাদের যেসব শিক্ষাব্যবস্থা আছে, এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষাটা হচ্ছে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের একটা বিরাট জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় বেড়ে উঠছে। কিন্তু তারা মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কী করবে তা জানে না। তাই একমুখী মাদ্রাসা শিক্ষায় বহুমুখী শিক্ষা চালু করতে হবে, যাতে একজন ছাত্র মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার পর তার কর্মসংস্থান হয়।

প্রশ্ন : একজন নিরাপত্তা-বিশ্লেষক হিসেবে জঙ্গি দমনে আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কৌশল কী হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি তৈরি বন্ধ করতে হবে। জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। গোয়েন্দাদের নজরদারি বাড়াতে হবে। জঙ্গিদের উচ্ছেদ করতে হবে। জঙ্গি শিকার করতে হবে। শুধু নিরাপত্তা বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রশ্ন : এ রকম একটি হামলা অপ্রত্যাশিত হলেও আশঙ্কা ছিল অনেকের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত সেটি বাস্তবে ঘটেও গেল। ভবিষ্যতে এমন বড় সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলা ঠেকানোর উপায় কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : ঠেকানোর উপায় একটাই, জঙ্গি প্রতিরোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জঙ্গি উচ্ছেদ না করলে যতই নিরাপত্তা বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজে আসবে না। নতুন আইন করতে হবে। এসব হামলায় দেশি-বিদেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আইনে আনতে হবে। যারা হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এক কথায় আগে নতুন আইন করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে তো বিচ্ছিন্নভাবে এক-দেড় বছর ধরে গুপ্তহত্যা চালিয়ে আসছে জঙ্গিরা, যেটা এখন প্রায় নিয়মিতই ঘটছে। এসব ঘটনাকে কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। এটা কি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : না, আমি মনে করি না। এটা পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়। পুলিশের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আসলে এটাকে ব্যর্থতা বলব না। এখানে প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করে, তাহলে এ দেশে জঙ্গিবাদ থাকবে না। কিন্তু আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ হচ্ছে রাজনীতির একটা সস্তা হাতিয়ার। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা হয়। জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেওয়া যাবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা যাবে না। জঙ্গিবাদ যদি রাজনীতি-বিযুক্ত না হয় এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এটি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে জঙ্গিবাদ থাকবে না।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : বিদেশিরা বাংলাদেশে সব সময় নিরাপদ ছিল। তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর একটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে তা এত ব্যাপক ছিল না। কিন্তু এবার এতগুলো হত্যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বিদেশিদের জানিয়ে দেওয়া হলো, বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হলেও বাংলাদেশ এর বাইরে ছিল। এ ঘটনার পর বাংলাদেশও ঝুঁকির মধ্যে ঢুকল। একটা বিষয় হচ্ছে, জঙ্গিবাদ এখন এককভাবে বাংলাদেশের বিষয় নয়, গোটা বিশ্বে একই অবস্থা বিরাজ করছে। তাই গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশানে যেসব বিদেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে তারা বাংলাদেশে এসে নৃশংসতার শিকার হলেন। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ ঘটনা কতটা প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : প্রভাব তো কিছুটা পড়বেই।  এর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা যতটা দ্রুততার সঙ্গে করা যায় তা করতে হবে। একই সঙ্গে ঢাকাকে আরও নিরাপদ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঢাকা শুধু বাংলাদেশের রাজধানীই নয়, একই সঙ্গে এটি একটি বাণিজ্যিক নগরীও।  তাই ঢাকা শহরকে নিরাপদ শহরে পরিণত করতে হবে। আরও নিরাপত্তা দিতে হবে। শক্ত নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

এই মাত্র | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান
সোনারগাঁয়ে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আজহারুল ইসলাম মান্নান

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৮৮ জন

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবি ক্যাম্পাসে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের
হাতিরঝিলে চলন্ত সিএনজি অটোরিকশায় আগুন, প্রাণে রক্ষা তিনজনের

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি
শিবচরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নানা কর্মসূচি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১
রংপুরে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
দুই হাজার বছরের পুরোনো বিশাল সড়কের সন্ধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু
ছয় মাসেই কোরআনের হাফেজ ১১ বছরের শিশু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!
পরামর্শ চাইলে সুসাইড নোট লিখে দিয়েছে চ্যাটজিপিটি!

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির
তরুণরাই দেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে : জামায়াত আমির

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬
ফুলবাড়ী সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?
বিস্ফোরণ-অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইটে পাওয়ার ব্যাংক নিষিদ্ধ হচ্ছে?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা
সূর্যের কাছ থেকে ফিরে এলো সোনালি ধূমকেতু, বিস্মিত বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান
ভোটারদের মন জয়ে সবাইকে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ সন্ধ্যা পর্যন্ত মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭
মোংলা-খুলনা মহাসড়কের বাস খাদে পড়ে নিহত ২, আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বগুড়ায় স্থিরচিত্র প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’
বক্স অফিসে ঝড় তুলল ‘ডায়েস ইরায়ে’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৭৪৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা