শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন দেশ-বিদেশে এ ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় সুরক্ষিত নিরাপত্তা-বলয়ের মধ্যেই শুক্রবার রাতে জঙ্গিরা যে নির্মম হত্যার ঘটনা ঘটাল, তা নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে গুলশান ট্র্যাজেডি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ-এর কাছে। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। বলেছেন, জঙ্গি নির্মূল করতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিদের ব্যবহার করা যাবে না। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।  জঙ্গি উৎপাদনে নিয়োজিত শিক্ষকদের চিহ্নিত করতে হবে। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। যে ঘটনা ঘটেছে তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।  গতকাল তার এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নিজামুল হক বিপুল

 

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে গুলশান হত্যাকাণ্ডকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর আমি মনে করি, এটি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করল। যোগ হলো শঙ্কা। এই যে নতুন মাত্রা যোগ হলো, এটা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায় এর প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধেও নতুন ভাবনা ভাবতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন সরকারের কী করা উচিত?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : দেখুন, সরকারের এখানে অনেক কিছু করার আছে। গুলশান হত্যাকাণ্ডে আমরা যাদের দেখেছি, তারা সমাজের নামিদামি পরিবারের সন্তান। শুধু তা-ই নয়, এরা শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা। মনে হচ্ছে, অনেক আগে থেকেই তাদের গুলশানের ওই রেস্তোরাঁয় যাতায়াত ছিল। চলাচল ছিল। তারা আগে থেকেই এটি নিজেদের পর্যবেক্ষণে রেখেছিল। হঠাৎ করে একদিন গিয়েই তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এটা খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আমাদের তাকাতে হবে এই কিশোর-তরুণদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে। কারা এ কাজ করল? কীভাবে করল? এটা জানার জন্য তাদের মা-বাবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই জঙ্গিরা প্রশিক্ষণের জন্য দীর্ঘ সময় বাসাবাড়িতে ছিল না। ঘরের বাইরে ছিল। এ ক্ষেত্রে তাদের বাবা-মা তাদের সহায়তা করেছেন। কারণ তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাদের মা-বাবা গোপন করেছেন। তারা থানায় জিডি করেননি। একই সঙ্গে তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছে, সেগুলোয় যেসব শিক্ষক আছেন, তাদের মধ্যে অনেক উগ্র মতাদর্শের শিক্ষক রয়েছেন, যারা উগ্রবাদের বিষ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেগুলোতে জঙ্গি-উগ্রবাদের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার তো সব সময় বলে আসছে দেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বীভৎসতার পর জঙ্গিরা বিভিন্নভাবে জানান দিয়েছে, তারা আইএসের সঙ্গে যুক্ত। আপনার কী মনে হচ্ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশানের ঘটনার পর আমরা ডিজিটাল কানেকশন দেখতে পাচ্ছি। বলা হচ্ছে ‘আমাক’ আইএসের সংবাদ সংস্থা। গুলশান হত্যাকাণ্ডের ঘটনাচিত্রগুলো কোনো না কোনোভাবে ‘আমাক’-এ পৌঁছেছে। তবে ‘আমাক’ আইএসের কোনো ঘোষিত মুখপত্র বা সংবাদ সংস্থা নয়। এটা আমরা জানতে পারছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আমরা বাংলাদেশে আইএসের শাখা বা স্বীকৃত সংগঠনের কোনো উপস্থিতি দেখি না বা দেখতে পাই না। আইএস সব সময় যেটা লেখে তা হচ্ছে, কোনো ঘটনা ঘটার পর তারা বলে, আমাদের যোদ্ধারা এটা করেছে। তারা বলে না যে, আমাদের সংগঠন এটা করেছে। বাংলাদেশে আইএস আছে কি নেই, এসব বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কোনো সমাধানে পৌঁছা যাচ্ছে না।

প্রশ্ন : একটা বিষয় বেশ উদ্বেগের। ব্লগার রাজীব হত্যাকাণ্ডে জড়িত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা প্রায় প্রত্যেকেই ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথের ছাত্র। গুলশান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত খুনিরাও নর্থ-সাউথ, স্কলাসটিকার মতো প্রতিষ্ঠানের ছাত্র। শুধু তা-ই নয়, অনেকে আবার অভিজাত পরিবারেরও সন্তান। আপনার দৃষ্টিতে তাদের জঙ্গি হয়ে ওঠার কারণ কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : এদের জঙ্গি বানানোর ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের একটা বড় ভূমিকা আছে। এ কারণেই জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ধর্মীয় উগ্রপন্থি শিক্ষকরা কোমলমতি বাচ্চাদের মগজ ধোলাই করে এ পথে নিয়ে আসছে। বিপথগামী করছে। উগ্রপন্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর তারা ধর্ম কায়েমের নামে মানুষ হত্যা করছে। এই জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করতে হলে এখন জরুরি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা। কারা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন, সেসব ধর্মীয় উগ্রবাদী শিক্ষকের বিষয়ে জরিপ চালানো জরুরি। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। একইভাবে ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনায় কারা, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মধ্যে কারা এই উগ্রপন্থাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে। তাদের ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রশ্ন : তাহলে জঙ্গিরা কি উচ্চশিক্ষিত ও অভিজাত পরিবারের মধ্যে ঢুকে পড়ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আপনি ঠিকই বলেছেন। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, মাদ্রাসা, দরিদ্র— সব জায়গা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত কিংবা শহরের নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে বলে যে মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে না, সেটা বলা যাবে না। মাদ্রাসা থেকেও জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। এখন এর ব্যাপ্তি বেড়েছে। জঙ্গি তৈরির ক্ষেত্র প্রসারিত হয়েছে। আমি মনে করি, এই প্রবণতাকে সঙ্কুচিত করে আনতে হবে, যা বেশ কঠিন ও দুরূহ কাজ। এখানে রাষ্ট্রের অনেক ভূমিকা আছে। এই জঙ্গি তৈরির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। উগ্র মতাদর্শের বিরুদ্ধে সামাজিক যুদ্ধ করতে হবে। যারা উগ্রবাদ ছড়ায়, ধর্মীয় সহিংসতা ছড়ায়, তাদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচার চালাতে হবে। যে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, তা প্রতিহত করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করতে হবে। আগে র্যাবের তত্পরতা ছিল। তখন এ জঙ্গি-প্রবণতা বেশ কম ছিল। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে র্যাবের তত্পরতা চোখে পড়ছে না। এর সুযোগ নিচ্ছে জঙ্গিরা। আমি মনে করি, র্যাবের মতো অ্যাটাকিং পজিশন ও ফোর্সকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

প্রশ্ন : এটা বন্ধের উপায় কী বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ে জঙ্গিদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে দ্রুত ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এর ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করছে, তাদের আলাদা করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই জরুরি। এই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ করতে হলে সামাজিক আন্দোলনটা খুব জরুরি। এর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের যে আবহমানকালের সংস্কৃতি, সেই সংস্কৃতিচর্চাকে আরও বাড়াতে হবে। এটা একেবারেই কমে গেছে। আর আমাদের যেসব শিক্ষাব্যবস্থা আছে, এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষাটা হচ্ছে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের একটা বিরাট জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় বেড়ে উঠছে। কিন্তু তারা মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কী করবে তা জানে না। তাই একমুখী মাদ্রাসা শিক্ষায় বহুমুখী শিক্ষা চালু করতে হবে, যাতে একজন ছাত্র মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার পর তার কর্মসংস্থান হয়।

প্রশ্ন : একজন নিরাপত্তা-বিশ্লেষক হিসেবে জঙ্গি দমনে আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কৌশল কী হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি তৈরি বন্ধ করতে হবে। জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। গোয়েন্দাদের নজরদারি বাড়াতে হবে। জঙ্গিদের উচ্ছেদ করতে হবে। জঙ্গি শিকার করতে হবে। শুধু নিরাপত্তা বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রশ্ন : এ রকম একটি হামলা অপ্রত্যাশিত হলেও আশঙ্কা ছিল অনেকের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত সেটি বাস্তবে ঘটেও গেল। ভবিষ্যতে এমন বড় সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলা ঠেকানোর উপায় কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : ঠেকানোর উপায় একটাই, জঙ্গি প্রতিরোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জঙ্গি উচ্ছেদ না করলে যতই নিরাপত্তা বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজে আসবে না। নতুন আইন করতে হবে। এসব হামলায় দেশি-বিদেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আইনে আনতে হবে। যারা হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এক কথায় আগে নতুন আইন করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে তো বিচ্ছিন্নভাবে এক-দেড় বছর ধরে গুপ্তহত্যা চালিয়ে আসছে জঙ্গিরা, যেটা এখন প্রায় নিয়মিতই ঘটছে। এসব ঘটনাকে কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। এটা কি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : না, আমি মনে করি না। এটা পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়। পুলিশের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আসলে এটাকে ব্যর্থতা বলব না। এখানে প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করে, তাহলে এ দেশে জঙ্গিবাদ থাকবে না। কিন্তু আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ হচ্ছে রাজনীতির একটা সস্তা হাতিয়ার। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা হয়। জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেওয়া যাবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা যাবে না। জঙ্গিবাদ যদি রাজনীতি-বিযুক্ত না হয় এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এটি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে জঙ্গিবাদ থাকবে না।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : বিদেশিরা বাংলাদেশে সব সময় নিরাপদ ছিল। তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর একটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে তা এত ব্যাপক ছিল না। কিন্তু এবার এতগুলো হত্যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বিদেশিদের জানিয়ে দেওয়া হলো, বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হলেও বাংলাদেশ এর বাইরে ছিল। এ ঘটনার পর বাংলাদেশও ঝুঁকির মধ্যে ঢুকল। একটা বিষয় হচ্ছে, জঙ্গিবাদ এখন এককভাবে বাংলাদেশের বিষয় নয়, গোটা বিশ্বে একই অবস্থা বিরাজ করছে। তাই গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশানে যেসব বিদেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে তারা বাংলাদেশে এসে নৃশংসতার শিকার হলেন। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ ঘটনা কতটা প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : প্রভাব তো কিছুটা পড়বেই।  এর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা যতটা দ্রুততার সঙ্গে করা যায় তা করতে হবে। একই সঙ্গে ঢাকাকে আরও নিরাপদ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঢাকা শুধু বাংলাদেশের রাজধানীই নয়, একই সঙ্গে এটি একটি বাণিজ্যিক নগরীও।  তাই ঢাকা শহরকে নিরাপদ শহরে পরিণত করতে হবে। আরও নিরাপত্তা দিতে হবে। শক্ত নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা