শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন দেশ-বিদেশে এ ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় সুরক্ষিত নিরাপত্তা-বলয়ের মধ্যেই শুক্রবার রাতে জঙ্গিরা যে নির্মম হত্যার ঘটনা ঘটাল, তা নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে গুলশান ট্র্যাজেডি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ-এর কাছে। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। বলেছেন, জঙ্গি নির্মূল করতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিদের ব্যবহার করা যাবে না। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।  জঙ্গি উৎপাদনে নিয়োজিত শিক্ষকদের চিহ্নিত করতে হবে। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। যে ঘটনা ঘটেছে তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।  গতকাল তার এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নিজামুল হক বিপুল

 

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে গুলশান হত্যাকাণ্ডকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর আমি মনে করি, এটি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করল। যোগ হলো শঙ্কা। এই যে নতুন মাত্রা যোগ হলো, এটা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায় এর প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধেও নতুন ভাবনা ভাবতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন সরকারের কী করা উচিত?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : দেখুন, সরকারের এখানে অনেক কিছু করার আছে। গুলশান হত্যাকাণ্ডে আমরা যাদের দেখেছি, তারা সমাজের নামিদামি পরিবারের সন্তান। শুধু তা-ই নয়, এরা শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা। মনে হচ্ছে, অনেক আগে থেকেই তাদের গুলশানের ওই রেস্তোরাঁয় যাতায়াত ছিল। চলাচল ছিল। তারা আগে থেকেই এটি নিজেদের পর্যবেক্ষণে রেখেছিল। হঠাৎ করে একদিন গিয়েই তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এটা খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আমাদের তাকাতে হবে এই কিশোর-তরুণদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে। কারা এ কাজ করল? কীভাবে করল? এটা জানার জন্য তাদের মা-বাবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই জঙ্গিরা প্রশিক্ষণের জন্য দীর্ঘ সময় বাসাবাড়িতে ছিল না। ঘরের বাইরে ছিল। এ ক্ষেত্রে তাদের বাবা-মা তাদের সহায়তা করেছেন। কারণ তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাদের মা-বাবা গোপন করেছেন। তারা থানায় জিডি করেননি। একই সঙ্গে তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছে, সেগুলোয় যেসব শিক্ষক আছেন, তাদের মধ্যে অনেক উগ্র মতাদর্শের শিক্ষক রয়েছেন, যারা উগ্রবাদের বিষ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেগুলোতে জঙ্গি-উগ্রবাদের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার তো সব সময় বলে আসছে দেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বীভৎসতার পর জঙ্গিরা বিভিন্নভাবে জানান দিয়েছে, তারা আইএসের সঙ্গে যুক্ত। আপনার কী মনে হচ্ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশানের ঘটনার পর আমরা ডিজিটাল কানেকশন দেখতে পাচ্ছি। বলা হচ্ছে ‘আমাক’ আইএসের সংবাদ সংস্থা। গুলশান হত্যাকাণ্ডের ঘটনাচিত্রগুলো কোনো না কোনোভাবে ‘আমাক’-এ পৌঁছেছে। তবে ‘আমাক’ আইএসের কোনো ঘোষিত মুখপত্র বা সংবাদ সংস্থা নয়। এটা আমরা জানতে পারছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আমরা বাংলাদেশে আইএসের শাখা বা স্বীকৃত সংগঠনের কোনো উপস্থিতি দেখি না বা দেখতে পাই না। আইএস সব সময় যেটা লেখে তা হচ্ছে, কোনো ঘটনা ঘটার পর তারা বলে, আমাদের যোদ্ধারা এটা করেছে। তারা বলে না যে, আমাদের সংগঠন এটা করেছে। বাংলাদেশে আইএস আছে কি নেই, এসব বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কোনো সমাধানে পৌঁছা যাচ্ছে না।

প্রশ্ন : একটা বিষয় বেশ উদ্বেগের। ব্লগার রাজীব হত্যাকাণ্ডে জড়িত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা প্রায় প্রত্যেকেই ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথের ছাত্র। গুলশান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত খুনিরাও নর্থ-সাউথ, স্কলাসটিকার মতো প্রতিষ্ঠানের ছাত্র। শুধু তা-ই নয়, অনেকে আবার অভিজাত পরিবারেরও সন্তান। আপনার দৃষ্টিতে তাদের জঙ্গি হয়ে ওঠার কারণ কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : এদের জঙ্গি বানানোর ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের একটা বড় ভূমিকা আছে। এ কারণেই জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ধর্মীয় উগ্রপন্থি শিক্ষকরা কোমলমতি বাচ্চাদের মগজ ধোলাই করে এ পথে নিয়ে আসছে। বিপথগামী করছে। উগ্রপন্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর তারা ধর্ম কায়েমের নামে মানুষ হত্যা করছে। এই জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করতে হলে এখন জরুরি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা। কারা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন, সেসব ধর্মীয় উগ্রবাদী শিক্ষকের বিষয়ে জরিপ চালানো জরুরি। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। একইভাবে ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনায় কারা, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মধ্যে কারা এই উগ্রপন্থাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে। তাদের ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রশ্ন : তাহলে জঙ্গিরা কি উচ্চশিক্ষিত ও অভিজাত পরিবারের মধ্যে ঢুকে পড়ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আপনি ঠিকই বলেছেন। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, মাদ্রাসা, দরিদ্র— সব জায়গা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত কিংবা শহরের নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে বলে যে মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে না, সেটা বলা যাবে না। মাদ্রাসা থেকেও জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। এখন এর ব্যাপ্তি বেড়েছে। জঙ্গি তৈরির ক্ষেত্র প্রসারিত হয়েছে। আমি মনে করি, এই প্রবণতাকে সঙ্কুচিত করে আনতে হবে, যা বেশ কঠিন ও দুরূহ কাজ। এখানে রাষ্ট্রের অনেক ভূমিকা আছে। এই জঙ্গি তৈরির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। উগ্র মতাদর্শের বিরুদ্ধে সামাজিক যুদ্ধ করতে হবে। যারা উগ্রবাদ ছড়ায়, ধর্মীয় সহিংসতা ছড়ায়, তাদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচার চালাতে হবে। যে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, তা প্রতিহত করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করতে হবে। আগে র্যাবের তত্পরতা ছিল। তখন এ জঙ্গি-প্রবণতা বেশ কম ছিল। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে র্যাবের তত্পরতা চোখে পড়ছে না। এর সুযোগ নিচ্ছে জঙ্গিরা। আমি মনে করি, র্যাবের মতো অ্যাটাকিং পজিশন ও ফোর্সকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

প্রশ্ন : এটা বন্ধের উপায় কী বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ে জঙ্গিদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে দ্রুত ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এর ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করছে, তাদের আলাদা করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই জরুরি। এই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ করতে হলে সামাজিক আন্দোলনটা খুব জরুরি। এর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের যে আবহমানকালের সংস্কৃতি, সেই সংস্কৃতিচর্চাকে আরও বাড়াতে হবে। এটা একেবারেই কমে গেছে। আর আমাদের যেসব শিক্ষাব্যবস্থা আছে, এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষাটা হচ্ছে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের একটা বিরাট জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় বেড়ে উঠছে। কিন্তু তারা মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কী করবে তা জানে না। তাই একমুখী মাদ্রাসা শিক্ষায় বহুমুখী শিক্ষা চালু করতে হবে, যাতে একজন ছাত্র মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার পর তার কর্মসংস্থান হয়।

প্রশ্ন : একজন নিরাপত্তা-বিশ্লেষক হিসেবে জঙ্গি দমনে আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কৌশল কী হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি তৈরি বন্ধ করতে হবে। জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। গোয়েন্দাদের নজরদারি বাড়াতে হবে। জঙ্গিদের উচ্ছেদ করতে হবে। জঙ্গি শিকার করতে হবে। শুধু নিরাপত্তা বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রশ্ন : এ রকম একটি হামলা অপ্রত্যাশিত হলেও আশঙ্কা ছিল অনেকের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত সেটি বাস্তবে ঘটেও গেল। ভবিষ্যতে এমন বড় সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলা ঠেকানোর উপায় কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : ঠেকানোর উপায় একটাই, জঙ্গি প্রতিরোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জঙ্গি উচ্ছেদ না করলে যতই নিরাপত্তা বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজে আসবে না। নতুন আইন করতে হবে। এসব হামলায় দেশি-বিদেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আইনে আনতে হবে। যারা হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এক কথায় আগে নতুন আইন করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে তো বিচ্ছিন্নভাবে এক-দেড় বছর ধরে গুপ্তহত্যা চালিয়ে আসছে জঙ্গিরা, যেটা এখন প্রায় নিয়মিতই ঘটছে। এসব ঘটনাকে কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। এটা কি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : না, আমি মনে করি না। এটা পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়। পুলিশের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আসলে এটাকে ব্যর্থতা বলব না। এখানে প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করে, তাহলে এ দেশে জঙ্গিবাদ থাকবে না। কিন্তু আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ হচ্ছে রাজনীতির একটা সস্তা হাতিয়ার। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা হয়। জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেওয়া যাবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা যাবে না। জঙ্গিবাদ যদি রাজনীতি-বিযুক্ত না হয় এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এটি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে জঙ্গিবাদ থাকবে না।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : বিদেশিরা বাংলাদেশে সব সময় নিরাপদ ছিল। তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর একটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে তা এত ব্যাপক ছিল না। কিন্তু এবার এতগুলো হত্যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বিদেশিদের জানিয়ে দেওয়া হলো, বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হলেও বাংলাদেশ এর বাইরে ছিল। এ ঘটনার পর বাংলাদেশও ঝুঁকির মধ্যে ঢুকল। একটা বিষয় হচ্ছে, জঙ্গিবাদ এখন এককভাবে বাংলাদেশের বিষয় নয়, গোটা বিশ্বে একই অবস্থা বিরাজ করছে। তাই গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশানে যেসব বিদেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে তারা বাংলাদেশে এসে নৃশংসতার শিকার হলেন। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ ঘটনা কতটা প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : প্রভাব তো কিছুটা পড়বেই।  এর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা যতটা দ্রুততার সঙ্গে করা যায় তা করতে হবে। একই সঙ্গে ঢাকাকে আরও নিরাপদ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঢাকা শুধু বাংলাদেশের রাজধানীই নয়, একই সঙ্গে এটি একটি বাণিজ্যিক নগরীও।  তাই ঢাকা শহরকে নিরাপদ শহরে পরিণত করতে হবে। আরও নিরাপত্তা দিতে হবে। শক্ত নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

৪৮ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

২ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা