শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন দেশ-বিদেশে এ ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় সুরক্ষিত নিরাপত্তা-বলয়ের মধ্যেই শুক্রবার রাতে জঙ্গিরা যে নির্মম হত্যার ঘটনা ঘটাল, তা নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে গুলশান ট্র্যাজেডি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ-এর কাছে। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। বলেছেন, জঙ্গি নির্মূল করতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিদের ব্যবহার করা যাবে না। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।  জঙ্গি উৎপাদনে নিয়োজিত শিক্ষকদের চিহ্নিত করতে হবে। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। যে ঘটনা ঘটেছে তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।  গতকাল তার এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নিজামুল হক বিপুল

 

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে গুলশান হত্যাকাণ্ডকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর আমি মনে করি, এটি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করল। যোগ হলো শঙ্কা। এই যে নতুন মাত্রা যোগ হলো, এটা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায় এর প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধেও নতুন ভাবনা ভাবতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন সরকারের কী করা উচিত?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : দেখুন, সরকারের এখানে অনেক কিছু করার আছে। গুলশান হত্যাকাণ্ডে আমরা যাদের দেখেছি, তারা সমাজের নামিদামি পরিবারের সন্তান। শুধু তা-ই নয়, এরা শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা। মনে হচ্ছে, অনেক আগে থেকেই তাদের গুলশানের ওই রেস্তোরাঁয় যাতায়াত ছিল। চলাচল ছিল। তারা আগে থেকেই এটি নিজেদের পর্যবেক্ষণে রেখেছিল। হঠাৎ করে একদিন গিয়েই তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এটা খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আমাদের তাকাতে হবে এই কিশোর-তরুণদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে। কারা এ কাজ করল? কীভাবে করল? এটা জানার জন্য তাদের মা-বাবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই জঙ্গিরা প্রশিক্ষণের জন্য দীর্ঘ সময় বাসাবাড়িতে ছিল না। ঘরের বাইরে ছিল। এ ক্ষেত্রে তাদের বাবা-মা তাদের সহায়তা করেছেন। কারণ তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাদের মা-বাবা গোপন করেছেন। তারা থানায় জিডি করেননি। একই সঙ্গে তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছে, সেগুলোয় যেসব শিক্ষক আছেন, তাদের মধ্যে অনেক উগ্র মতাদর্শের শিক্ষক রয়েছেন, যারা উগ্রবাদের বিষ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেগুলোতে জঙ্গি-উগ্রবাদের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার তো সব সময় বলে আসছে দেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বীভৎসতার পর জঙ্গিরা বিভিন্নভাবে জানান দিয়েছে, তারা আইএসের সঙ্গে যুক্ত। আপনার কী মনে হচ্ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশানের ঘটনার পর আমরা ডিজিটাল কানেকশন দেখতে পাচ্ছি। বলা হচ্ছে ‘আমাক’ আইএসের সংবাদ সংস্থা। গুলশান হত্যাকাণ্ডের ঘটনাচিত্রগুলো কোনো না কোনোভাবে ‘আমাক’-এ পৌঁছেছে। তবে ‘আমাক’ আইএসের কোনো ঘোষিত মুখপত্র বা সংবাদ সংস্থা নয়। এটা আমরা জানতে পারছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আমরা বাংলাদেশে আইএসের শাখা বা স্বীকৃত সংগঠনের কোনো উপস্থিতি দেখি না বা দেখতে পাই না। আইএস সব সময় যেটা লেখে তা হচ্ছে, কোনো ঘটনা ঘটার পর তারা বলে, আমাদের যোদ্ধারা এটা করেছে। তারা বলে না যে, আমাদের সংগঠন এটা করেছে। বাংলাদেশে আইএস আছে কি নেই, এসব বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কোনো সমাধানে পৌঁছা যাচ্ছে না।

প্রশ্ন : একটা বিষয় বেশ উদ্বেগের। ব্লগার রাজীব হত্যাকাণ্ডে জড়িত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা প্রায় প্রত্যেকেই ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথের ছাত্র। গুলশান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত খুনিরাও নর্থ-সাউথ, স্কলাসটিকার মতো প্রতিষ্ঠানের ছাত্র। শুধু তা-ই নয়, অনেকে আবার অভিজাত পরিবারেরও সন্তান। আপনার দৃষ্টিতে তাদের জঙ্গি হয়ে ওঠার কারণ কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : এদের জঙ্গি বানানোর ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের একটা বড় ভূমিকা আছে। এ কারণেই জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ধর্মীয় উগ্রপন্থি শিক্ষকরা কোমলমতি বাচ্চাদের মগজ ধোলাই করে এ পথে নিয়ে আসছে। বিপথগামী করছে। উগ্রপন্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর তারা ধর্ম কায়েমের নামে মানুষ হত্যা করছে। এই জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করতে হলে এখন জরুরি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা। কারা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন, সেসব ধর্মীয় উগ্রবাদী শিক্ষকের বিষয়ে জরিপ চালানো জরুরি। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। একইভাবে ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনায় কারা, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মধ্যে কারা এই উগ্রপন্থাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে। তাদের ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রশ্ন : তাহলে জঙ্গিরা কি উচ্চশিক্ষিত ও অভিজাত পরিবারের মধ্যে ঢুকে পড়ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আপনি ঠিকই বলেছেন। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, মাদ্রাসা, দরিদ্র— সব জায়গা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত কিংবা শহরের নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে বলে যে মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে না, সেটা বলা যাবে না। মাদ্রাসা থেকেও জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। এখন এর ব্যাপ্তি বেড়েছে। জঙ্গি তৈরির ক্ষেত্র প্রসারিত হয়েছে। আমি মনে করি, এই প্রবণতাকে সঙ্কুচিত করে আনতে হবে, যা বেশ কঠিন ও দুরূহ কাজ। এখানে রাষ্ট্রের অনেক ভূমিকা আছে। এই জঙ্গি তৈরির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। উগ্র মতাদর্শের বিরুদ্ধে সামাজিক যুদ্ধ করতে হবে। যারা উগ্রবাদ ছড়ায়, ধর্মীয় সহিংসতা ছড়ায়, তাদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচার চালাতে হবে। যে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, তা প্রতিহত করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করতে হবে। আগে র্যাবের তত্পরতা ছিল। তখন এ জঙ্গি-প্রবণতা বেশ কম ছিল। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে র্যাবের তত্পরতা চোখে পড়ছে না। এর সুযোগ নিচ্ছে জঙ্গিরা। আমি মনে করি, র্যাবের মতো অ্যাটাকিং পজিশন ও ফোর্সকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

প্রশ্ন : এটা বন্ধের উপায় কী বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ে জঙ্গিদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে দ্রুত ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এর ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করছে, তাদের আলাদা করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই জরুরি। এই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ করতে হলে সামাজিক আন্দোলনটা খুব জরুরি। এর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের যে আবহমানকালের সংস্কৃতি, সেই সংস্কৃতিচর্চাকে আরও বাড়াতে হবে। এটা একেবারেই কমে গেছে। আর আমাদের যেসব শিক্ষাব্যবস্থা আছে, এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষাটা হচ্ছে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের একটা বিরাট জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় বেড়ে উঠছে। কিন্তু তারা মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কী করবে তা জানে না। তাই একমুখী মাদ্রাসা শিক্ষায় বহুমুখী শিক্ষা চালু করতে হবে, যাতে একজন ছাত্র মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার পর তার কর্মসংস্থান হয়।

প্রশ্ন : একজন নিরাপত্তা-বিশ্লেষক হিসেবে জঙ্গি দমনে আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কৌশল কী হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি তৈরি বন্ধ করতে হবে। জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। গোয়েন্দাদের নজরদারি বাড়াতে হবে। জঙ্গিদের উচ্ছেদ করতে হবে। জঙ্গি শিকার করতে হবে। শুধু নিরাপত্তা বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রশ্ন : এ রকম একটি হামলা অপ্রত্যাশিত হলেও আশঙ্কা ছিল অনেকের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত সেটি বাস্তবে ঘটেও গেল। ভবিষ্যতে এমন বড় সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলা ঠেকানোর উপায় কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : ঠেকানোর উপায় একটাই, জঙ্গি প্রতিরোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জঙ্গি উচ্ছেদ না করলে যতই নিরাপত্তা বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজে আসবে না। নতুন আইন করতে হবে। এসব হামলায় দেশি-বিদেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আইনে আনতে হবে। যারা হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এক কথায় আগে নতুন আইন করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে তো বিচ্ছিন্নভাবে এক-দেড় বছর ধরে গুপ্তহত্যা চালিয়ে আসছে জঙ্গিরা, যেটা এখন প্রায় নিয়মিতই ঘটছে। এসব ঘটনাকে কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। এটা কি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : না, আমি মনে করি না। এটা পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়। পুলিশের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আসলে এটাকে ব্যর্থতা বলব না। এখানে প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করে, তাহলে এ দেশে জঙ্গিবাদ থাকবে না। কিন্তু আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ হচ্ছে রাজনীতির একটা সস্তা হাতিয়ার। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা হয়। জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেওয়া যাবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা যাবে না। জঙ্গিবাদ যদি রাজনীতি-বিযুক্ত না হয় এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এটি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে জঙ্গিবাদ থাকবে না।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : বিদেশিরা বাংলাদেশে সব সময় নিরাপদ ছিল। তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর একটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে তা এত ব্যাপক ছিল না। কিন্তু এবার এতগুলো হত্যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বিদেশিদের জানিয়ে দেওয়া হলো, বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হলেও বাংলাদেশ এর বাইরে ছিল। এ ঘটনার পর বাংলাদেশও ঝুঁকির মধ্যে ঢুকল। একটা বিষয় হচ্ছে, জঙ্গিবাদ এখন এককভাবে বাংলাদেশের বিষয় নয়, গোটা বিশ্বে একই অবস্থা বিরাজ করছে। তাই গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশানে যেসব বিদেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে তারা বাংলাদেশে এসে নৃশংসতার শিকার হলেন। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ ঘটনা কতটা প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : প্রভাব তো কিছুটা পড়বেই।  এর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা যতটা দ্রুততার সঙ্গে করা যায় তা করতে হবে। একই সঙ্গে ঢাকাকে আরও নিরাপদ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঢাকা শুধু বাংলাদেশের রাজধানীই নয়, একই সঙ্গে এটি একটি বাণিজ্যিক নগরীও।  তাই ঢাকা শহরকে নিরাপদ শহরে পরিণত করতে হবে। আরও নিরাপত্তা দিতে হবে। শক্ত নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা