শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ জুলাই, ২০১৬ আপডেট:

দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ (অব.)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে জঙ্গি বর্বরতার নতুন মাত্রা যোগ হলো

গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন দেশ-বিদেশে এ ঘটনা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। রাজধানীর কূটনৈতিক পাড়ায় সুরক্ষিত নিরাপত্তা-বলয়ের মধ্যেই শুক্রবার রাতে জঙ্গিরা যে নির্মম হত্যার ঘটনা ঘটাল, তা নিয়ে এখন চলছে আলোচনা-সমালোচনা। চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষ থেকে গুলশান ট্র্যাজেডি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছিল নিরাপত্তা বিশ্লেষক অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল আবদুর রশিদ-এর কাছে। তিনি অনেক প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। বলেছেন, জঙ্গি নির্মূল করতে হবে। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিদের ব্যবহার করা যাবে না। যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জঙ্গি উৎপাদন হচ্ছে, সেগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।  জঙ্গি উৎপাদনে নিয়োজিত শিক্ষকদের চিহ্নিত করতে হবে। এদের আইনের আওতায় আনতে হবে। জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। যে ঘটনা ঘটেছে তার বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।  গতকাল তার এই সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক নিজামুল হক বিপুল

 

প্রশ্ন : আপনার দৃষ্টিতে গুলশান হত্যাকাণ্ডকে কীভাবে মূল্যায়ন করবেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর আমি মনে করি, এটি বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা যোগ করল। যোগ হলো শঙ্কা। এই যে নতুন মাত্রা যোগ হলো, এটা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যায় এর প্রতিরক্ষা ও প্রতিরোধেও নতুন ভাবনা ভাবতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর এখন সরকারের কী করা উচিত?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : দেখুন, সরকারের এখানে অনেক কিছু করার আছে। গুলশান হত্যাকাণ্ডে আমরা যাদের দেখেছি, তারা সমাজের নামিদামি পরিবারের সন্তান। শুধু তা-ই নয়, এরা শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে পাস করা। মনে হচ্ছে, অনেক আগে থেকেই তাদের গুলশানের ওই রেস্তোরাঁয় যাতায়াত ছিল। চলাচল ছিল। তারা আগে থেকেই এটি নিজেদের পর্যবেক্ষণে রেখেছিল। হঠাৎ করে একদিন গিয়েই তারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়নি। এটা খুব সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। আমাদের তাকাতে হবে এই কিশোর-তরুণদের মগজ ধোলাই করা হয়েছে। কারা এ কাজ করল? কীভাবে করল? এটা জানার জন্য তাদের মা-বাবার সঙ্গে কথা বলতে হবে। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, এই জঙ্গিরা প্রশিক্ষণের জন্য দীর্ঘ সময় বাসাবাড়িতে ছিল না। ঘরের বাইরে ছিল। এ ক্ষেত্রে তাদের বাবা-মা তাদের সহায়তা করেছেন। কারণ তাদের দীর্ঘ অনুপস্থিতি থাকার বিষয়টি তাদের মা-বাবা গোপন করেছেন। তারা থানায় জিডি করেননি। একই সঙ্গে তারা যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেছে, সেগুলোয় যেসব শিক্ষক আছেন, তাদের মধ্যে অনেক উগ্র মতাদর্শের শিক্ষক রয়েছেন, যারা উগ্রবাদের বিষ ছড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের চিহ্নিত করতে হবে। আমাদের দেশে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে, যেগুলোতে জঙ্গি-উগ্রবাদের শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করে দিতে হবে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে।

প্রশ্ন : সরকার তো সব সময় বলে আসছে দেশে আইএসের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু শুক্রবার রাতে গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ বীভৎসতার পর জঙ্গিরা বিভিন্নভাবে জানান দিয়েছে, তারা আইএসের সঙ্গে যুক্ত। আপনার কী মনে হচ্ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : গুলশানের ঘটনার পর আমরা ডিজিটাল কানেকশন দেখতে পাচ্ছি। বলা হচ্ছে ‘আমাক’ আইএসের সংবাদ সংস্থা। গুলশান হত্যাকাণ্ডের ঘটনাচিত্রগুলো কোনো না কোনোভাবে ‘আমাক’-এ পৌঁছেছে। তবে ‘আমাক’ আইএসের কোনো ঘোষিত মুখপত্র বা সংবাদ সংস্থা নয়। এটা আমরা জানতে পারছি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে। আমরা বাংলাদেশে আইএসের শাখা বা স্বীকৃত সংগঠনের কোনো উপস্থিতি দেখি না বা দেখতে পাই না। আইএস সব সময় যেটা লেখে তা হচ্ছে, কোনো ঘটনা ঘটার পর তারা বলে, আমাদের যোদ্ধারা এটা করেছে। তারা বলে না যে, আমাদের সংগঠন এটা করেছে। বাংলাদেশে আইএস আছে কি নেই, এসব বিষয়বস্তু পর্যালোচনা করে কোনো সমাধানে পৌঁছা যাচ্ছে না।

প্রশ্ন : একটা বিষয় বেশ উদ্বেগের। ব্লগার রাজীব হত্যাকাণ্ডে জড়িত যাদের গ্রেফতার করা হয়েছিল, তারা প্রায় প্রত্যেকেই ছিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নর্থ-সাউথের ছাত্র। গুলশান হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ত খুনিরাও নর্থ-সাউথ, স্কলাসটিকার মতো প্রতিষ্ঠানের ছাত্র। শুধু তা-ই নয়, অনেকে আবার অভিজাত পরিবারেরও সন্তান। আপনার দৃষ্টিতে তাদের জঙ্গি হয়ে ওঠার কারণ কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : এদের জঙ্গি বানানোর ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষকের একটা বড় ভূমিকা আছে। এ কারণেই জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ধর্মীয় উগ্রপন্থি শিক্ষকরা কোমলমতি বাচ্চাদের মগজ ধোলাই করে এ পথে নিয়ে আসছে। বিপথগামী করছে। উগ্রপন্থার দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আর তারা ধর্ম কায়েমের নামে মানুষ হত্যা করছে। এই জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করতে হলে এখন জরুরি সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করা। কারা এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করছেন, সেসব ধর্মীয় উগ্রবাদী শিক্ষকের বিষয়ে জরিপ চালানো জরুরি। চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। একইভাবে ওইসব বিদ্যালয় পরিচালনায় কারা, তাদের চিহ্নিত করতে হবে। তাদের মধ্যে কারা এই উগ্রপন্থাকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে। তাদের ব্যবস্থাপনা কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।

প্রশ্ন : তাহলে জঙ্গিরা কি উচ্চশিক্ষিত ও অভিজাত পরিবারের মধ্যে ঢুকে পড়ছে?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আপনি ঠিকই বলেছেন। উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত, মাদ্রাসা, দরিদ্র— সব জায়গা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। উচ্চবিত্ত বা মধ্যবিত্ত কিংবা শহরের নামিদামি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে বলে যে মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি তৈরি হচ্ছে না, সেটা বলা যাবে না। মাদ্রাসা থেকেও জঙ্গি তৈরি হচ্ছে। এখন এর ব্যাপ্তি বেড়েছে। জঙ্গি তৈরির ক্ষেত্র প্রসারিত হয়েছে। আমি মনে করি, এই প্রবণতাকে সঙ্কুচিত করে আনতে হবে, যা বেশ কঠিন ও দুরূহ কাজ। এখানে রাষ্ট্রের অনেক ভূমিকা আছে। এই জঙ্গি তৈরির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রকে কঠোর অবস্থান নিতে হবে। উগ্র মতাদর্শের বিরুদ্ধে সামাজিক যুদ্ধ করতে হবে। যারা উগ্রবাদ ছড়ায়, ধর্মীয় সহিংসতা ছড়ায়, তাদের বিরুদ্ধে জোরালো প্রচার চালাতে হবে। যে ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, তা প্রতিহত করে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ছড়িয়ে দিতে হবে। পাশাপাশি আইনের প্রয়োগ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ব্যবহার করতে হবে। আগে র্যাবের তত্পরতা ছিল। তখন এ জঙ্গি-প্রবণতা বেশ কম ছিল। কিন্তু বেশ কিছু দিন ধরে র্যাবের তত্পরতা চোখে পড়ছে না। এর সুযোগ নিচ্ছে জঙ্গিরা। আমি মনে করি, র্যাবের মতো অ্যাটাকিং পজিশন ও ফোর্সকে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

প্রশ্ন : এটা বন্ধের উপায় কী বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি দমনে নতুন আইন করতে হবে। সংক্ষিপ্ত সময়ে জঙ্গিদের বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে দ্রুত ও কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা যায় এর ব্যবস্থা নিতে হবে। যারা জঙ্গি তৈরি বা উৎপাদন করছে, তাদের আলাদা করতে হবে। তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে। এখানে একটা বিষয় খুবই জরুরি। এই জঙ্গি তত্পরতা বন্ধ করতে হলে সামাজিক আন্দোলনটা খুব জরুরি। এর কোনো বিকল্প নেই। আমাদের যে আবহমানকালের সংস্কৃতি, সেই সংস্কৃতিচর্চাকে আরও বাড়াতে হবে। এটা একেবারেই কমে গেছে। আর আমাদের যেসব শিক্ষাব্যবস্থা আছে, এর বাইরে মাদ্রাসা শিক্ষাটা হচ্ছে একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা। আমাদের একটা বিরাট জনগোষ্ঠী মাদ্রাসা শিক্ষায় বেড়ে উঠছে। কিন্তু তারা মাদ্রাসায় শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যতে কী করবে তা জানে না। তাই একমুখী মাদ্রাসা শিক্ষায় বহুমুখী শিক্ষা চালু করতে হবে, যাতে একজন ছাত্র মাদ্রাসা থেকে বের হওয়ার পর তার কর্মসংস্থান হয়।

প্রশ্ন : একজন নিরাপত্তা-বিশ্লেষক হিসেবে জঙ্গি দমনে আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কৌশল কী হওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : আগেই বলেছি, জঙ্গি তৈরি বন্ধ করতে হবে। জঙ্গির পৃষ্ঠপোষকতা বন্ধ করতে হবে। গোয়েন্দাদের নজরদারি বাড়াতে হবে। জঙ্গিদের উচ্ছেদ করতে হবে। জঙ্গি শিকার করতে হবে। শুধু নিরাপত্তা বাড়ালেই সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রশ্ন : এ রকম একটি হামলা অপ্রত্যাশিত হলেও আশঙ্কা ছিল অনেকের মধ্যে। শেষ পর্যন্ত সেটি বাস্তবে ঘটেও গেল। ভবিষ্যতে এমন বড় সন্ত্রাসী-জঙ্গি হামলা ঠেকানোর উপায় কী?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : ঠেকানোর উপায় একটাই, জঙ্গি প্রতিরোধ করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই। জঙ্গি উচ্ছেদ না করলে যতই নিরাপত্তা বাড়ানো হোক না কেন, কোনো কাজে আসবে না। নতুন আইন করতে হবে। এসব হামলায় দেশি-বিদেশি যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি আইনে আনতে হবে। যারা হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। তাহলে ধীরে ধীরে এটি নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে। এক কথায় আগে নতুন আইন করতে হবে।

প্রশ্ন : দেশে তো বিচ্ছিন্নভাবে এক-দেড় বছর ধরে গুপ্তহত্যা চালিয়ে আসছে জঙ্গিরা, যেটা এখন প্রায় নিয়মিতই ঘটছে। এসব ঘটনাকে কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। এটা কি আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : না, আমি মনে করি না। এটা পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যর্থতা নয়। পুলিশের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। আসলে এটাকে ব্যর্থতা বলব না। এখানে প্রয়োজন রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যবদ্ধতা। রাজনৈতিক দলগুলো যদি ঐক্যবদ্ধভাবে জঙ্গিবাদকে প্রতিরোধ করে, তাহলে এ দেশে জঙ্গিবাদ থাকবে না। কিন্তু আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ হচ্ছে রাজনীতির একটা সস্তা হাতিয়ার। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা হয়। জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষা দেওয়া যাবে না। রাজনৈতিক স্বার্থে জঙ্গিবাদকে ব্যবহার করা যাবে না। জঙ্গিবাদ যদি রাজনীতি-বিযুক্ত না হয় এবং রাজনৈতিক স্বার্থে এটি ব্যবহার করা না হয়, তাহলে জঙ্গিবাদ থাকবে না।

প্রশ্ন : গুলশান হত্যাকাণ্ডের পর বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এটি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : বিদেশিরা বাংলাদেশে সব সময় নিরাপদ ছিল। তাভেলা হত্যাকাণ্ডের পর একটা আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছিল। তবে তা এত ব্যাপক ছিল না। কিন্তু এবার এতগুলো হত্যা বাংলাদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে বিদেশিদের জানিয়ে দেওয়া হলো, বাংলাদেশ নিরাপদ নয়। অথচ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জঙ্গি হামলা হলেও বাংলাদেশ এর বাইরে ছিল। এ ঘটনার পর বাংলাদেশও ঝুঁকির মধ্যে ঢুকল। একটা বিষয় হচ্ছে, জঙ্গিবাদ এখন এককভাবে বাংলাদেশের বিষয় নয়, গোটা বিশ্বে একই অবস্থা বিরাজ করছে। তাই গোটা বিশ্বকে ঐক্যবদ্ধভাবে এর মোকাবিলা করতে হবে।

প্রশ্ন : গুলশানে যেসব বিদেশি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে তারা বাংলাদেশে এসে নৃশংসতার শিকার হলেন। এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ ঘটনা কতটা প্রভাব ফেলবে বলে মনে করেন?

মে. জে. (অব.) আবদুর রশিদ : প্রভাব তো কিছুটা পড়বেই।  এর বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠার জন্য বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাছে আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা যতটা দ্রুততার সঙ্গে করা যায় তা করতে হবে। একই সঙ্গে ঢাকাকে আরও নিরাপদ করতে হবে। মনে রাখতে হবে, ঢাকা শুধু বাংলাদেশের রাজধানীই নয়, একই সঙ্গে এটি একটি বাণিজ্যিক নগরীও।  তাই ঢাকা শহরকে নিরাপদ শহরে পরিণত করতে হবে। আরও নিরাপত্তা দিতে হবে। শক্ত নিরাপত্তা-বলয় গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম
দুই বছরের বিরতি শেষে পর্দায় ফিরছেন বিদ্যা সিনহা মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে