শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৬

প্রধান শিক্ষক অমূল্যচরণ চৌধুরীর হত্যাকাণ্ড এবং...

মোশাররফ হোসেন মুসা
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রধান শিক্ষক অমূল্যচরণ চৌধুরীর হত্যাকাণ্ড এবং...

বলা হয়, ভারতের রাষ্ট্র অসাম্প্রদায়িক কিন্তু সমাজ সাম্প্রদায়িক। আর বাংলাদেশের রাষ্ট্র সাম্প্রদায়িক হলেও সমাজ অসাম্প্রদায়িক। কিন্তু রাজনীতিতে ধর্মের অপব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় স্থানীয় সমাজে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আর আগের মতো নেই, সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ইতিমধ্যে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। সম্প্রতি নারায়ণগঞ্জের পিয়ারে লতিফ উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্যামল কান্তি ভক্ত দশম শ্রেণির এক ছাত্রকে মারধর করলে তার বিরুদ্ধে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ আনা হয়। বিষয়টি ইস্যু করে তাকে লাঞ্ছিত করতে স্থানীয় মানুষদের অতি উৎসাহ, পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে সেখানকার রাজনীতিক ও ব্যবসায়ীদের  সাম্প্রদায়িক বক্তব্য  ইত্যাদি আমাদের সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে। তবে শ্যামল কান্তি ভক্তকে সাজা দেওয়ার জন্য যারা সেলিম ওসমান এমপিকে এককভাবে দায়ী করছেন তারা সম্ভবত সমস্যার গভীরে যেতে চাচ্ছেন না। কারণ শুধু শ্যামল কান্তিই নন, দেশের বিভিন্ন স্থানে সমসাময়িক সময়ে তার মতো আরও কয়েকজন সংখ্যালঘু শিক্ষককে একই অভিযোগে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। এখন যে কোনো সময়, যে কাউকে ধর্ম অবমাননার ভুয়া অভিযোগ তুলে লাঞ্ছিত করা, এমনকি হত্যা করাও সম্ভব।

পূর্ববাংলায় একসময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাই সামাজিকভাবে ছিলেন প্রভাবশালী। তা প্রমাণের জন্য বেশিদূর যাওয়ার প্রয়োজন নেই, জনপদের নামগুলোই যথেষ্ট (যেমন-নারায়ণগঞ্জ, মদনগঞ্জ, বিক্রমপুর প্রভৃতি)। ব্রিটিশ আমলে এদেশে হিন্দুদের হাত ধরে শিক্ষার বিস্তার লাভ করে। পুরনো নামকরা স্কুলগুলোর প্রধানশিক্ষক ছিলেন উচ্চশিক্ষিত হিন্দুরাই। এখনো যে কয়জন হিন্দু শিক্ষক আছেন তারাও শিক্ষায় নিবেদিত রয়েছেন। অথচ ধর্ম অবমাননার ভুয়া অভিযোগ তুলে তাদের দেশ ত্যাগে বাধ্য করার চক্রান্ত শুরু হয়েছে। মাত্র ২৫-৩০ বছর আগেও জনসাধারণ সংকীর্ণ ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি দ্বারা এমন আক্রান্ত ও বিভক্ত ছিল না। এখানে গত ১৯৭৯ সালে আমাদের এলাকার প্রিয় শিক্ষক অমূল্যচরণ চৌধুরীর হত্যাকাণ্ড এবং তত্পরবর্তী সময়ে এলাকাবাসীর সম্মিলিত প্রতিবাদ উল্লেখ করা প্রাসঙ্গিক হবে। অমূল্যচরণ চৌধুরী নাটোর জেলার বড়াইগ্রাম উপজেলার রাজাপুর উচ্চবিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠাকাল থেকে আমৃত্যু প্রধান শিক্ষক পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। বর্তমানে প্রতি বছর এই স্কুল মাঠেই রাজশাহী বিভাগের সবচেয়ে বড় বইমেলা অনুষ্ঠিত হয়। স্কুলটির প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৫৬ সাল এবং প্রতিষ্ঠাতা ডা. বীরেন্দ্রলাল সেন রায়। পাকিস্তান আমলে বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ (পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট) নাটোরে মহকুমা প্রশাসক থাকাকালীন স্কুলটি পরিদর্শনে এসেছিলেন। সেই সুবাদে শাহাবুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে তার ও ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ডা. বীরেন্দ্রলাল সেন রায়ের গ্রুপ ছবি রয়েছে (অফিস কক্ষের দেয়ালে ওই ছবিটিসহ স্যারের আরেকটি সিঙ্গেল ছবি দীর্ঘদিন শোভা পেতে দেখা গেছে। এখন আর সেই ছবিগুলো দেখা যায় না। স্যারের মৃত্যুবার্ষিকীও পালিত হয় না। এটাও বর্তমান স্কুল কর্তৃপক্ষের সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি কিনা প্রশ্ন করা যেতে পারে)। অমূল্যচরণ চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭০ সালে নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের সদস্য আবদুস সালামের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে সংগঠকের ভূমিকা পালন করেছিলেন। তিনি সাধারণ কৃষক পরিবারের সন্তান ছিলেন। মাটির দেয়াল দেওয়া ঘরে বসবাস ছিল তার। ওই এলাকার জনসাধারণের মধ্যে তখনো শতকরা ২০-২৫ ভাগ হিন্দু সম্প্রদায়ের বসবাস ছিল। দশম  শ্রেণিতে আমার ৪৫ জন সহপাঠীর মধ্যে হিন্দু ছাত্র ছিল ১৫ জন। স্কুলের ১৬ জন শিক্ষকের মধ্যে হিন্দু শিক্ষক ছিলেন ৫ জন। বর্তমানে গ্রামাঞ্চলে হিন্দু বসতি আগের মতো নেই। তাদের অধিকাংশ দেশ ত্যাগ করেছে। অমূল্যচরণ চৌধুরীর পরিবার পশ্চিমবঙ্গে চলে গেলেও তার বংশের কয়েকজন জন্মভিটার আকর্ষণে এখনো গ্রামাঞ্চলে বসবাস করছেন। অমূল্যচরণ চৌধুরী ইংরেজি ও ইতিহাস এ দুই বিষয়ে পৃথক পৃথকভাবে এমএ ডিগ্রি লাভ করেন। তাছাড়া এলএলবি ডিগ্রিও অর্জন করেছিলেন তিনি। সে সময় তার কাছে যে কোনো সরকারি চাকরি জোগাড় করা কষ্টসাধ্য ছিল না। এমনকি ওকালতি পেশায় যোগ দিয়ে নাটোর শহরে আয়েশি জীবনযাপনও করতে পারতেন। সেসব দিকে না গিয়ে এলাকায় শিক্ষার আলো ছড়ানোর উদ্দেশ্যে শিক্ষকতা পেশাকেই বেছে নেন। ইংরেজি তার প্রিয় বিষয় হওয়ায় তিনি শুধু নবম ও দশম শ্রেণির ইংরেজি ক্লাস নিতেন। তার ইংরেজি উচ্চারণ, শব্দচয়ন, পরিচ্ছন্ন পোশাক-পরিচ্ছদ, চুল আঁচড়ানোর স্টাইল ইত্যাদি আমাদের খুবই আকর্ষণ করত। লুঙ্গি পরে কোনো ছাত্র ক্লাসে আসুক সেটা তিনি গ্রাহ্য করতেন না। রাস্তাঘাট কর্দমাক্ত হয়ে পড়লে তিনিও মাঝে মধ্যে লুঙ্গি পরে স্কুলে আসতেন। তবে স্কুলের আঙ্গিনায় পা রাখার আগে ব্যাগ থেকে শার্ট-প্যান্ট বের করে তা পরিধান করতেন। একদিন নবম শ্রেণিতে আজিজ নামের একজন ছাত্র লুঙ্গি পরে ক্লাসে আসলে তিনি রাগ করে শাসনের ছলে তার পিঠে ডাস্টার দিয়ে দুই-তিনটা আঘাত করেন। রফিকুল নামের একজন পঙ্গু ছেলে ছিল ওই ক্লাসের ফার্স্ট বয় (বাল্যকালে পোলিও রোগে আক্রান্ত হওয়ায় সে লাফিয়ে লাফিয়ে হাঁটত)। সে মেধাবী ছাত্র হলেও মনে মনে কিছুটা সাম্প্রদায়িক ছিল। তার ইশারায় আজিজ প্রধান শিক্ষকের পেছন দিক থেকে স্যান্ডেল দিয়ে আঘাত করে দৌড়ে ক্লাস থেকে পালিয়ে যায়। বাংলা ক্লাসের মকবুল স্যার (যিনি এলাকায় কবি ও সাহিত্যিক নামে পরিচিত) আমাদের ক্লাসে এসে ক্লাস ফাঁকি দেওয়া ও বেয়াড়া টাইপের আমাদের কয়জনকে আদেশ দেন—আজিজ আর রফিকুলকে ধরে আনার জন্য। রফিকুলকে পাওয়া না গেলেও আজিজকে পাওয়া গেল তার বাড়ির খাটের নিচে। আমরা সেখান থেকে তাকে চ্যাংদোলা করে ধরে এনে অফিসকক্ষে স্যারদের কাছে সোপর্দ করি। যতদূর মনে পড়ে, ‘মারের স্যার’ নামে খ্যাত কালাম স্যার আজিজকে পেটাতে পেটাতে দুটি বেত ভেঙে ফেলেন। কালাম স্যারের এই নির্মম পিটুনি দেখে এলাকাবাসীকে কোনো বিরূপ মন্তব্য করতে দেখা যায়নি। এমনকি আজিজের পিতা-মাতাও বলেছেন, ছেলের সঠিক শাস্তি হয়েছে। তাদের দুজনকে তত্ক্ষণাৎ ফোর্স টিসি দিয়ে স্কুল থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনার ৪-৫ মাস পর অমূল্যচরণ চৌধুরী কতিপয় দুষ্কৃতকারীর হাতে নির্মমভাবে খুন হন। সেদিন স্যারের স্ত্রী শিশু-সন্তানদের নিয়ে পিত্রালয়ে থাকায় স্যার একাকী বাড়িতে ছিলেন। গভীর রাতে ছাত্রের পরিচয় দিয়ে দুষ্কৃতকারীরা দরজা খুলতে বললে স্যার সরল বিশ্বাসে দরজা খুলে দিলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বুকে-পিঠে আঘাত করে তাকে হত্যা করা হয়। প্রধান শিক্ষকের খুনের ঘটনায় সমগ্র এলাকা উত্তাল হয়ে পড়ে এবং খুনিদের বিচারের দাবিতে মিছিল-মিটিং চলতে থাকে। প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের লোকজন (যাদের মধ্যে স্যারের কয়েকজন প্রাক্তন ছাত্রও ছিলেন) স্কুলে এসে খুব দ্রুত খুনিদের গ্রেফতারের প্রতিশ্রুতি দেন। এ ঘটনায় আজিজ আর রফিকুলকেও সন্দেহবশত গ্রেফতার করা হয়। তারা খুনের সঙ্গে কোনোরূপ সংশ্লিষ্ট থাকার কথা অস্বীকার করলেও রফিকুল পুলিশি প্রহারের ভয়ে তার বড় ভাইয়ের কাছে একটি অবৈধ রিভলবার আছে বলে স্বীকারোক্তি দেয়। পুলিশ তার বড় ভাইকে গ্রেফতার করে অবৈধ রিভলবারটি উদ্ধার করে। তার বড় ভাই পুলিশি নির্যাতনে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তিন মাস পর হাসপাতালে মারা যান। এরই মধ্যে পুলিশ হত্যার রহস্য উত্ঘাটন করে ফেলে। খুনিদের মুখে জানা গেছে, এলাকার এক প্রভাবশালী পরিবারের সঙ্গে (যারা সরকার গোষ্ঠী নামে পরিচিত) স্কুলের তহবিল তছরুপ ও খাস জমির ভুয়া পত্তন সংক্রান্ত বিষয়ে স্যারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল। এক সালিশি বৈঠকে অমূল্যচরণ চৌধুরী ওই প্রভাবশালী পরিবারটির বিরুদ্ধে অর্থদণ্ডের রায় দিলে তারা প্রতিশোধবশত ভাড়াটিয়া খুনিদের দ্বারা ওই হত্যাকাণ্ড ঘটায়। পরবর্তী সময়ে সাক্ষীর অভাবে আসামিরা বেকসুর খালাস পেলেও প্রকৃতির বিচারে তাদের ঠিকই সাজা হয়েছে। তাদের দুজন গণপিটুনিতে (চরমপন্থি হিসেবে), একজন সড়ক দুর্ঘটনায়, একজন স্যালো মেশিন চালাতে গিয়ে ও আরেকজন দুরারোগ্য রোগে মৃত্যুবরণ করেছে। প্রভাবশালী পরিবারটির কোনো সদস্যই লেখাপড়া কিংবা ব্যবসা-বাণিজ্যে কোনো উন্নতি লাভ করেনি। তাদের অনেকেই এখন অন্যের বাড়িতে কামলা খেটে দিনাতিপাত করছে। তাদের এই মর্মান্তিক পরিণতি প্রসঙ্গে এলাকাবাসীর মন্তব্য—‘খোদার বিচারে কেউই রেহাই পায় না’। শিক্ষকের সঙ্গে বেয়াদবি করলে তার জীবন সুখের হয় না সেটা আমরা আজিজ আর রফিকুলের পরবর্তী জীবনে দেখতে পাই। আজিজের লেখাপড়া সে সময়ই ক্ষান্ত হয়ে গেছে। রফিকুল এসএসসি ও এইচএসসিতে ভালো রেজাল্ট করেও উচ্চশিক্ষা লাভে ব্যর্থ হন। তার অপরাধে পুরো পরিবারে বিপর্যয় নেমে আসে। বর্তমানে সে কোথায় আছে, কী করছে, কেউই খোঁজ রাখেন না। (পুনশ্চঃ রাজাপুর উচ্চবিদ্যালয়টি এখন লেখাপড়ায় পূর্বের তুলনায় অনেক উন্নতি ও সমৃদ্ধি লাভ করেছে। ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাও ঈর্ষণীয়। তাদের মাঝে আমাদের চিরায়ত মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য সমুন্নত রাখতে অমূল্যচরণ চৌধুরীকে জীবিত রাখা জরুরি। সেজন্য অমূল্যচরণ চৌধুরীর ছবিটি  সংরক্ষণ করাসহ তার মৃত্যুবার্ষিকী পালনের ব্যবস্থা করার জন্য ম্যানেজিং কমিটির দৃষ্টি আকর্ষণ করছি)।

     লেখক : গণতন্ত্রায়ন ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকার বিষয়ে গবেষক।

     email – [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা