শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

হাতি আমার সাথী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাতি আমার সাথী

২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখন বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধারা শোক দিবস পালনের জন্য ঢাকায় এক সভায় মিলিত হয়েছিলেন। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে শেরপুরের নকলা-নালিতাবাড়ীর বৈদ্য, গৌরাঙ্গ, জসিম, বাহাদুর ভালুকার কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। আমি রাত ২টায় খবর পেয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলাম। করিডরে বৈদ্যের দেহ পড়ে ছিল। কপালে হাত দিয়ে অমন হিমশীতল অনুভূতি জীবনে আর কখনো পাইনি। ’৭৫-এর সেই প্রতিরোধযোদ্ধাদের কথা কেন যেন বার বার মনে পড়ছে। নাকি ৪১ বছরে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের কোনো রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নেই বলে এবার বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় ব্যাপক আলোচনা হওয়ায় ব্যাপারটা মন থেকে মুছতে পারছি না? নাকি অন্য কিছু? হঠাৎই সেদিন বাহাদুরের স্ত্রী শিখার সঙ্গে দেখা। বলল তার স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তির জন্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর কাছে গিয়েছিল। মন্ত্রী নাকি বলেছেন তার স্বামী কাদেরিয়া বাহিনী। তাই তার জন্য তিনি কিছু করতে পারবেন না। তিনি কাদেরিয়া বাহিনী দেখতে পারেন না। এটা সত্য, মতিয়া চৌধুরী, হাসানুল হক ইনু অথবা অন্যদের সঙ্গে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধারা জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেনি, আমার সঙ্গেই করেছিল। বেগম মতিয়া চৌধুরী অথবা হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে করলে সে তো হতো বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ নয়। ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবে ট্যাংকের ওপর নাচানাচি করা ইনু সাহেবের ছবি তো এখনো আছে। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের প্রতি যখন অবমাননাকর আচরণ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের অবহেলা করা হয়, তখন বড় বেশি খারাপ লাগে।

মো. বাহাদুর শাহ, পিতা হাজী মেহের আলী সরকার, মেদিরপাড়, গণপদ্দী, নালিতাবাড়ী, শেরপুর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। রফিক উদ্দিন ভূইয়ার সিলমোহর করা সার্টিফিকেট আছে। মন্ত্রী বলেছেন ও রকম সার্টিফিকেট এখন পাঁচ টাকায় কেনা যায়। হতে পারে পাঁচ টাকায় সার্টিফিকেট কেনা যায়। কিন্তু বাহাদুরের সার্টিফিকেট আমি দেখেছি। ওটা পাঁচ টাকায় কেন পাঁচ হাজার কোটি টাকায়ও কেনা যাবে না। ওটা নকল নয়, আসল। বাহাদুর আমার জন্য প্রতিবাদ করেনি, আমার বাবার জন্যও নয়। সে জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেছে। তার এবং তাদের মর্যাদা পাওয়া উচিত। কদিন আগে বাসেত সিদ্দিকীর ছেলেরা এসেছিল। মুক্তিযুদ্ধে গণপরিষদ সদস্যদের মধ্যে বাসেত সিদ্দিকী একজন অসাধারণ। যিনি প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট নেই। তার ছেলেদের নেই। অথচ তার বাড়ির সবার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট থাকা উচিত, তারা সবাই ছিল মুক্তিযোদ্ধা। সেদিন এসেছিল সামছু। যার গায়ে নাগরপুর যুদ্ধে গুলি লেগেছিল। সারা দিন যুদ্ধক্ষেত্রে পড়ে ছিল। স্বাধীনতার পর ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে বাবার নামের জায়গায় আমার নাম দেওয়ায় রেজাল্ট উইথহেল্ট হয়েছিল। সে যুদ্ধাহত হিসেবে বহুদিন ভাতা পেয়েছে, কে বা কার কথায় এখন সামছু মুক্তিযোদ্ধাই না। আরেকজন লায়েক আলম চন্দন। বাবা পশ্চিম পাকিস্তানে চাকরি করতেন। তার অমতে বিয়ে করায় মুক্তিযুদ্ধের আগে ছেলের সঙ্গে বাবার সম্পর্ক ছিল না। লায়েক আলম চন্দন কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগ দিয়ে অভাবনীয় সাফল্যের পরিচয় দেয়। রক্ষীবাহিনী গঠনে প্রথম ব্যাচে ছয় হাজার যোদ্ধার সঙ্গে লায়েক আলম চন্দনকে পাঠানো হয়। প্রথম অফিসার্স ট্রেনিংয়ে লিডার লায়েক আলম চন্দন প্রথম স্থান অধিকার করে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়। একসময় সেনাবাহিনী থেকে অবসর নিয়ে তিতাস গ্যাসে জিএম হিসেবে চাকরি করে। চাকরিরত অবস্থায় হঠাৎ মারা যায়। সেই লায়েক আলম চন্দনও এখন মুক্তিযোদ্ধা না। সরকারি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় তার নাম নেই। অথচ একসময় এসএসএফের ডিজি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম, মেজর জেনারেল আইন উদ্দিনসহ আরও অনেকে চন্দনের জুনিয়র হিসেবে কাজ করেছেন। আজ অনেকে মুক্তিবার্তা ও অন্যান্য জায়গায় তালিকা খোঁজেন। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যদের বর্তমান জঙ্গিদের চেয়েও খারাপ অবস্থা ছিল। ইদানীং যেমন আইজিপি বলেছেন জঙ্গিদের কিসের মানবাধিকার? ঠিক তেমনই সেদিন বলা হতো কাদেরিয়া বাহিনীর দুষ্কৃতকারীদের আবার কিসের অধিকার? বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে গিয়ে অকাতরে অনেকেই জীবন দিয়েছে। আশা করি বর্তমান সরকার ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা ও কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারটি বিবেচনায় আনবে।

ভালগ্রাম থেকে যখন শ্যালো ছাড়ছিল তখন এক আবেগময় অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। ভালগ্রাম উত্তরপাড়া মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে রাস্তার ওপর বসে খিচুড়ি খেয়েছিলাম। আমার পাশে বসেছিলেন দেওয়ানগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ নেতা আবুল হোসেন বাচ্চু মাস্টার। আর সামছুলের নেতৃত্বে কল্লাকাটা চরে কলেজপড়ুয়া ১০-১২ জন ছাত্র। দক্ষিণে ছয়-সাত জনের পর এক দোকানি বসে ছিল। গাজীপুরে কী কাজ করে। আমি জীবনে কখনো অত আগ্রহ নিয়ে খিচুড়ি খেতে দেখিনি। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় সামাদ গামা ১৬-১৭ সের মাংস খেয়েছিল কিন্তু খিচুড়ি নয়। সেদিন ভদ্রলোককে যেভাবে খিচুড়ি খেতে দেখেছিলাম তাতে প্রথম মনে হয়েছিল ভদ্রলোক বেশি খেয়ে কষ্ট পেতে পারে। কিন্তু পরে দেখলাম, না প্রায় ১০-১৫ জনের খিচুড়ি খেয়ে আমার সঙ্গে ঘাটপাড়ে আসে। সেখানেও প্রায় আধাঘণ্টা নির্বিবাদে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলে আমাদের বিদায় দেয়। তার মধ্যে কোনো অস্বস্তি দেখিনি। শ্যালো যখন ছাড়বে ঠিক তখন হাঁটুপানিতে নেমে সামছুল র‍্যাপিং পেপারে পেঁচানো একটা কিছু আমার হাতে দিতে চেষ্টা করে। জিনিসটা স্পর্শ করে মনে হয় গামছা ছাড়া আর কিছু নয়। ছেলেটিকে প্রশ্ন করলাম, নতুন বউকে উপহার দেওয়ার মতো ও রকম র‍্যাপিং পেপারে পেঁচিয়ে দিয়েছ কেন? খুলে ফেল। ছেলেটি একটানে র‍্যাপিং পেপার খুলে ফেললে বেরিয়ে আসে আমার সারা জীবনের শ্রমের ঘামের ফসল গামছা। মাথা এগিয়ে দিই। প্রথম বর্ষের ছাত্র ছোট মানুষ। নিচে থেকে গামছা দিতে নিশ্চয়ই তার বেশ কষ্ট হয়। আমার গলায় গামছা পরিয়ে দিয়ে সে তিনটা চকলেট হাতে গুঁজে দেয়। আমার কান্না পেয়ে যায়। রাতে যে লাল মিয়ার ছেলে নীল মিয়া, রেজাউল, এনামুল হকদের বাড়িতে ছিলাম। নীলের চার-পাঁচ বছরের মেয়ে স্বর্ণালী সারা দিন পিছ ছাড়েনি। ১০টা থেকে ১২টা আমগাছের নিচে ক্যাম্প খাটে শুয়ে ছিলাম। সে আমার মাথার কাছে বসে ছিল। তারপর শ্যালোতে ওঠা পর্যন্ত হাত ধরেই ছিল। তখনো ছোট্ট বাচ্চার হাতের স্পর্শ আমার দেহমনে লেগে ছিল। সামছুলের চকলেট হাতে নিয়ে কেমন যেন একটা স্বর্গীয় অনুভূতি অনুভব করছিলাম।

সন্ধ্যা গড়িয়ে যাচ্ছিল, ভালগ্রাম থেকে প্রায় ৩০-৪০ কিলোমিটার ভাটিতে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমরা ঘাঁটি গাড়ি। জায়গাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর পাড়ে তেমন বাড়িঘরের চিহ্ন নেই। সবাই বাড়ি ভেঙে সরে গেছে। তবুও ওখানে আমরা ঘাঁটি গেড়েছিলাম। অন্যদিনের মতো সেখানেও অনেক লোক এসেছিল। সোহেল, সাদেক, রফিক, আনিস, খলিল আশপাশে দেখতে গিয়েছিল। ফিরে এসে সোহেল বলে আধা কিলোমিটার দূরে মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়। সেখানে সৌরবিদ্যুৎ আছে, পেশাব-পায়খানা এবং গোসলের ভালো জায়গা আছে। জায়গাটাও বেশ নিরাপদ। কিন্তু ততক্ষণে একটি জায়গা আমার পছন্দ হয়ে গিয়েছিল। একেবারে নদীর পাড়ে ৫০ গজের মধ্যে এক হতদরিদ্র দিনমজুর সালামের ঘর। পাশেই মাজনাবাড়ী হাইস্কুলের হেডমাস্টারের বাড়ি। ভাঙনের কারণে তারা আর সেখানে থাকবে না। তাই একদিন আগে সবকিছু নিয়ে চলে গেছে। সোহেলও দিনমজুর সালামের বাড়ি দেখেছিল। একেবারেই থাকার মতো নয় বলে সে পছন্দ করেনি। বন্যার পানিতে ঘরের ডোয়া ভেঙে নিচে হাঁ হয়ে গেছে। সেখান দিয়ে শিয়াল-কুকুর অনায়াসে ছোটাছুটি করতে পারে। আমাকে সেই বাড়িতে উঠতে দেখে সোহেল কিছুটা অবাক হয়। কাজী শহিদ সঙ্গে থাকলে আমার কোনো চিন্তা করতে হয় না। সেদিনও হয়নি। দরিদ্র হলেও সালামের বউ খুব চটপটে। তার ঘরে গিয়ে বসতে বসতে একটা ভুনা ডিম দিয়ে ভাত নিয়ে এসে জোর করে খাইয়েছিল। একটু দেরি হলে অন্য লোকজনের খাবারও খেতে পারতাম। ততক্ষণে লোকজন আসা শুরু হয়ে গিয়েছিল। স্কুলের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন আসেন। তার সঙ্গে বেশ কয়েকজন মাস্টার। এলাকার প্রবীণ ভদ্রলোক জনাব গোলাম হোসেন সন্তোষ মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের বড় ভাই। আরও অনেকে। আলাপে আলাপে অনেক রাত হয়ে যায়। সকালে আরও বেশি লোকসমাগম হয়। সাধারণ মানুষ উতলা হয়ে উঠেছিল। তারা আমাকে দেখেও বিশ্বাস করতে পারছিল না। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে গরিবের কুটিরে আমাকে পাবে? মাজনাবাড়ীতেই কেন যেন এই অবিশ্বাসটা বেশি মাত্রায় দেখলাম। মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়ের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী মর্জিনা কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাচ্ছিল না।

সে যাক। স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রাতঃস্মরণীয় ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর নামে কাজিপুর উপজেলায় মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমার খুব ভালো লেগেছে। এখনো মাজনাবাড়ী যেন আমার সঙ্গে কথা কয়। সদ্য বিবাহিতা কলেজপড়ুয়া রুবি আমার সঙ্গে কথা বলতে এসেছিল। তার স্বামী ঢাকায় চাকরি করে। আমার ফোন থেকে সে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেছিল। কিন্তু প্রথম প্রথম তার স্বামী বিশ্বাস করেনি। আমি মেয়েটিকে বলেছিলাম, দেখেছ তোমার স্বামী তোমাকে বিশ্বাস করে না। গ্রামে যেমন নির্মল বায়ু তেমন মানুষও বড় নির্মল। মাজনাবাড়ী থেকে যখন ভাটির পথ ধরেছিলাম ডিউটি করতে আসা পুলিশরাও ছিল। তাদের সিরাজগঞ্জের পাড়ে নামিয়ে দিয়ে যখন শ্যালো ছাড়ি তখন কেন জানি মনে হচ্ছিল দেশে কোনো প্রশাসন নেই। নদীপথে ত্রাণকার্য পরিচালনার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিলাম। আইজি, ডিআইজিকে এবং যে কটি জেলার ওপর দিয়ে এসেছি সব কটি জেলার এসপি, ডিসিকে কপি দিয়েছিলাম। আমরা কোথায় কোথায় যাচ্ছি, কী করছি তার সবই তারা জানত। কিন্তু কোনো কোনো জায়গায় বিচিত্র আচরণ পেয়েছি। রৌমারী যাওয়ার পর পুলিশ ও অন্যান্য প্রশাসনিক লোকজন যতটা করা দরকার ঠিক ততটাই করেছে। কিন্তু জামালপুরে প্রশাসনের কোনো আকারবিকার দেখিনি। কাজিপুর, রৌমারী ও অন্যান্য জায়গায় থানা থেকে ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরে ছিলাম। কিন্তু দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রাম উপজেলা সদর থেকে বড়জোর ২ কিলোমিটার পশ্চিমে ঢোষমারী ২০০ গজ। প্রায় ২৪ ঘণ্টায় তাদের কাউকে দেখিনি। আবার সিরাজগঞ্জের সীমানায় পড়লেই তাদের সে যে কী তত্পরতা। যে কোনোভাবে যে কোনো সাহায্য করতে পারলে তারা যেন উতরে যায়। অথচ মাঝেমধ্যে শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান না তাই আমাদের প্রশাসনিক সহযোগিতা করা হয় না। কিন্তু এখানে তো তেমন দেখছি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইজিকে চিঠি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রণালয় থেকে জেলা পর্যায়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ গেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী না চাইলে আমি কি এতই বেকুব যে, মন্ত্রণালয় সঙ্গে সঙ্গে চিঠি দিতে পারে।

যাক ওসব কথা। এবার বানভাসি মানুষের সঙ্গে সরকার মশকরা করার একটা মারাত্মক জিনিস পেয়েছিল। পুরো বন্যায় যখন লোকজন ঘরে থাকতে পারছিল না তখন আসামের দিক থেকে এক হাতি ভেসে আসে। যেখানেই বন্যা সেখানেই হাতি। মানুষের শোক নেই, তাপ নেই শুধু হাতির পিছে ছোটা। সে হাতি এমন সার্কাস দেখিয়ে গেছে যে, দু-চার বছর হাতি কাহিনী চলবে বিরাট এলাকাজুড়ে। মাজনাবাড়ী থেকে যে পুলিশরা আমাদের সঙ্গে এসেছিল তাদের বয়ানে এমন বিস্মিত হয়েছি। তারা বলছিল হাতি যখন নদীর এপার-ওপার হতো, দুই পা উঁচু করে শুঁড় তুলে এমন জোরে ছুটত স্পিডবোটও পারত না। জানি না সেটা কত গতির স্পিডবোট। তবে আমার স্পিডবোটকে পিছে ফেলে যাওয়া হাতির কোনো উপায় ছিল না। হাতিটা মারা গেছে। আমরা একটা হাতিকেও ভালোভাবে হ্যান্ডেলিং করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে গারো পাহাড়ের পাদদেশে কয়েক বছর কাটিয়েছি। শত শত হাতির সঙ্গে দেখা হয়েছে। বাগমারা থেকে মহাদেও-এর পথে হাতি আর হাতি। মনে হয় কিছু হাতি আমাকে চিনে ফেলেছিল। আপনজনের মতো ব্যবহার করত। আমার জিপের সামনে-পেছনে, ডানে-বামে এক-দেড়-দুশ হাতি। ৫-৭ কিলোমিটার চলার পর হঠাৎ পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নেমে যেত। কোনো দিন কোনো ক্ষতি করত না। গাড়িতে একটা ধাক্কাও দেয়নি কোনো দিন। জিপ থেকে কতবার হাত বুলিয়ে আদর করেছি। কখনো কিছু বলেনি। অনেকের কাছে শুনতাম দলবদ্ধ হাতি নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। খারাপ ব্যবহারের কারণে দল থেকে কোনো হাতিকে বের করে দিলে একা হাতি পাগল হয়ে যায়। উন্মাদ হাতি সাধারণত ক্ষতির কারণ হয়। ঘর-দুয়ার নষ্ট করে, মানুষজন মারে। আমরা কখনো একা হাতি পাইনি। কিন্তু এবার বানে যে হাতিটি ভেসে এসেছিল সে সম্পূর্ণ একা। তাকে যে দল থেকে তাড়িয়ে দেয়নি, সে যে কোনো অসভ্য খারাপ হাতি ছিল না এটা তার ৫৩ দিনের আচরণে বোঝা গেছে। দেশে জঙ্গিদের উপদ্রব। কত মানুষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু ৫৩ দিন হাতিটা থাকল কারও একটা ঘর-দুয়ার ভাঙেনি। কারও খেত, গাছপালা নষ্ট করেনি। কারও কোনো ক্ষতি করেনি। দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রামে শুনছিলাম কবে কোথায় নাকি একটা চার-পাঁচ বছরের বাচ্চা হাতির সামনে পড়েছিল। মানুষ ভয়ে মরে যাচ্ছিল। কিন্তু সেই বাচ্চাটিকে হাতি শুঁড় দিয়ে আলতোভাবে তুলে তার পথ থেকে সরিয়ে রেখে চলে গিয়েছিল। বাচ্চাটি বলেছে তার গায়ে কোনো আঁচড় লাগেনি। হাতি যে ধরেছিল, মা কোলে নিলে যেমন লাগে তার ও রকমই লেগেছিল। একটা বোবা জানোয়ার তারও মানবতা আছে, আমাদের নেই। হাতিটি পরপারে চলে গেছে। আমরা কি তার কাছে কিছু শিখেছি, যা ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে?

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা