শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

হাতি আমার সাথী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাতি আমার সাথী

২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখন বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধারা শোক দিবস পালনের জন্য ঢাকায় এক সভায় মিলিত হয়েছিলেন। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে শেরপুরের নকলা-নালিতাবাড়ীর বৈদ্য, গৌরাঙ্গ, জসিম, বাহাদুর ভালুকার কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। আমি রাত ২টায় খবর পেয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলাম। করিডরে বৈদ্যের দেহ পড়ে ছিল। কপালে হাত দিয়ে অমন হিমশীতল অনুভূতি জীবনে আর কখনো পাইনি। ’৭৫-এর সেই প্রতিরোধযোদ্ধাদের কথা কেন যেন বার বার মনে পড়ছে। নাকি ৪১ বছরে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের কোনো রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নেই বলে এবার বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় ব্যাপক আলোচনা হওয়ায় ব্যাপারটা মন থেকে মুছতে পারছি না? নাকি অন্য কিছু? হঠাৎই সেদিন বাহাদুরের স্ত্রী শিখার সঙ্গে দেখা। বলল তার স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তির জন্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর কাছে গিয়েছিল। মন্ত্রী নাকি বলেছেন তার স্বামী কাদেরিয়া বাহিনী। তাই তার জন্য তিনি কিছু করতে পারবেন না। তিনি কাদেরিয়া বাহিনী দেখতে পারেন না। এটা সত্য, মতিয়া চৌধুরী, হাসানুল হক ইনু অথবা অন্যদের সঙ্গে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধারা জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেনি, আমার সঙ্গেই করেছিল। বেগম মতিয়া চৌধুরী অথবা হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে করলে সে তো হতো বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ নয়। ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবে ট্যাংকের ওপর নাচানাচি করা ইনু সাহেবের ছবি তো এখনো আছে। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের প্রতি যখন অবমাননাকর আচরণ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের অবহেলা করা হয়, তখন বড় বেশি খারাপ লাগে।

মো. বাহাদুর শাহ, পিতা হাজী মেহের আলী সরকার, মেদিরপাড়, গণপদ্দী, নালিতাবাড়ী, শেরপুর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। রফিক উদ্দিন ভূইয়ার সিলমোহর করা সার্টিফিকেট আছে। মন্ত্রী বলেছেন ও রকম সার্টিফিকেট এখন পাঁচ টাকায় কেনা যায়। হতে পারে পাঁচ টাকায় সার্টিফিকেট কেনা যায়। কিন্তু বাহাদুরের সার্টিফিকেট আমি দেখেছি। ওটা পাঁচ টাকায় কেন পাঁচ হাজার কোটি টাকায়ও কেনা যাবে না। ওটা নকল নয়, আসল। বাহাদুর আমার জন্য প্রতিবাদ করেনি, আমার বাবার জন্যও নয়। সে জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেছে। তার এবং তাদের মর্যাদা পাওয়া উচিত। কদিন আগে বাসেত সিদ্দিকীর ছেলেরা এসেছিল। মুক্তিযুদ্ধে গণপরিষদ সদস্যদের মধ্যে বাসেত সিদ্দিকী একজন অসাধারণ। যিনি প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট নেই। তার ছেলেদের নেই। অথচ তার বাড়ির সবার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট থাকা উচিত, তারা সবাই ছিল মুক্তিযোদ্ধা। সেদিন এসেছিল সামছু। যার গায়ে নাগরপুর যুদ্ধে গুলি লেগেছিল। সারা দিন যুদ্ধক্ষেত্রে পড়ে ছিল। স্বাধীনতার পর ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে বাবার নামের জায়গায় আমার নাম দেওয়ায় রেজাল্ট উইথহেল্ট হয়েছিল। সে যুদ্ধাহত হিসেবে বহুদিন ভাতা পেয়েছে, কে বা কার কথায় এখন সামছু মুক্তিযোদ্ধাই না। আরেকজন লায়েক আলম চন্দন। বাবা পশ্চিম পাকিস্তানে চাকরি করতেন। তার অমতে বিয়ে করায় মুক্তিযুদ্ধের আগে ছেলের সঙ্গে বাবার সম্পর্ক ছিল না। লায়েক আলম চন্দন কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগ দিয়ে অভাবনীয় সাফল্যের পরিচয় দেয়। রক্ষীবাহিনী গঠনে প্রথম ব্যাচে ছয় হাজার যোদ্ধার সঙ্গে লায়েক আলম চন্দনকে পাঠানো হয়। প্রথম অফিসার্স ট্রেনিংয়ে লিডার লায়েক আলম চন্দন প্রথম স্থান অধিকার করে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়। একসময় সেনাবাহিনী থেকে অবসর নিয়ে তিতাস গ্যাসে জিএম হিসেবে চাকরি করে। চাকরিরত অবস্থায় হঠাৎ মারা যায়। সেই লায়েক আলম চন্দনও এখন মুক্তিযোদ্ধা না। সরকারি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় তার নাম নেই। অথচ একসময় এসএসএফের ডিজি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম, মেজর জেনারেল আইন উদ্দিনসহ আরও অনেকে চন্দনের জুনিয়র হিসেবে কাজ করেছেন। আজ অনেকে মুক্তিবার্তা ও অন্যান্য জায়গায় তালিকা খোঁজেন। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যদের বর্তমান জঙ্গিদের চেয়েও খারাপ অবস্থা ছিল। ইদানীং যেমন আইজিপি বলেছেন জঙ্গিদের কিসের মানবাধিকার? ঠিক তেমনই সেদিন বলা হতো কাদেরিয়া বাহিনীর দুষ্কৃতকারীদের আবার কিসের অধিকার? বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে গিয়ে অকাতরে অনেকেই জীবন দিয়েছে। আশা করি বর্তমান সরকার ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা ও কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারটি বিবেচনায় আনবে।

ভালগ্রাম থেকে যখন শ্যালো ছাড়ছিল তখন এক আবেগময় অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। ভালগ্রাম উত্তরপাড়া মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে রাস্তার ওপর বসে খিচুড়ি খেয়েছিলাম। আমার পাশে বসেছিলেন দেওয়ানগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ নেতা আবুল হোসেন বাচ্চু মাস্টার। আর সামছুলের নেতৃত্বে কল্লাকাটা চরে কলেজপড়ুয়া ১০-১২ জন ছাত্র। দক্ষিণে ছয়-সাত জনের পর এক দোকানি বসে ছিল। গাজীপুরে কী কাজ করে। আমি জীবনে কখনো অত আগ্রহ নিয়ে খিচুড়ি খেতে দেখিনি। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় সামাদ গামা ১৬-১৭ সের মাংস খেয়েছিল কিন্তু খিচুড়ি নয়। সেদিন ভদ্রলোককে যেভাবে খিচুড়ি খেতে দেখেছিলাম তাতে প্রথম মনে হয়েছিল ভদ্রলোক বেশি খেয়ে কষ্ট পেতে পারে। কিন্তু পরে দেখলাম, না প্রায় ১০-১৫ জনের খিচুড়ি খেয়ে আমার সঙ্গে ঘাটপাড়ে আসে। সেখানেও প্রায় আধাঘণ্টা নির্বিবাদে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলে আমাদের বিদায় দেয়। তার মধ্যে কোনো অস্বস্তি দেখিনি। শ্যালো যখন ছাড়বে ঠিক তখন হাঁটুপানিতে নেমে সামছুল র‍্যাপিং পেপারে পেঁচানো একটা কিছু আমার হাতে দিতে চেষ্টা করে। জিনিসটা স্পর্শ করে মনে হয় গামছা ছাড়া আর কিছু নয়। ছেলেটিকে প্রশ্ন করলাম, নতুন বউকে উপহার দেওয়ার মতো ও রকম র‍্যাপিং পেপারে পেঁচিয়ে দিয়েছ কেন? খুলে ফেল। ছেলেটি একটানে র‍্যাপিং পেপার খুলে ফেললে বেরিয়ে আসে আমার সারা জীবনের শ্রমের ঘামের ফসল গামছা। মাথা এগিয়ে দিই। প্রথম বর্ষের ছাত্র ছোট মানুষ। নিচে থেকে গামছা দিতে নিশ্চয়ই তার বেশ কষ্ট হয়। আমার গলায় গামছা পরিয়ে দিয়ে সে তিনটা চকলেট হাতে গুঁজে দেয়। আমার কান্না পেয়ে যায়। রাতে যে লাল মিয়ার ছেলে নীল মিয়া, রেজাউল, এনামুল হকদের বাড়িতে ছিলাম। নীলের চার-পাঁচ বছরের মেয়ে স্বর্ণালী সারা দিন পিছ ছাড়েনি। ১০টা থেকে ১২টা আমগাছের নিচে ক্যাম্প খাটে শুয়ে ছিলাম। সে আমার মাথার কাছে বসে ছিল। তারপর শ্যালোতে ওঠা পর্যন্ত হাত ধরেই ছিল। তখনো ছোট্ট বাচ্চার হাতের স্পর্শ আমার দেহমনে লেগে ছিল। সামছুলের চকলেট হাতে নিয়ে কেমন যেন একটা স্বর্গীয় অনুভূতি অনুভব করছিলাম।

সন্ধ্যা গড়িয়ে যাচ্ছিল, ভালগ্রাম থেকে প্রায় ৩০-৪০ কিলোমিটার ভাটিতে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমরা ঘাঁটি গাড়ি। জায়গাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর পাড়ে তেমন বাড়িঘরের চিহ্ন নেই। সবাই বাড়ি ভেঙে সরে গেছে। তবুও ওখানে আমরা ঘাঁটি গেড়েছিলাম। অন্যদিনের মতো সেখানেও অনেক লোক এসেছিল। সোহেল, সাদেক, রফিক, আনিস, খলিল আশপাশে দেখতে গিয়েছিল। ফিরে এসে সোহেল বলে আধা কিলোমিটার দূরে মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়। সেখানে সৌরবিদ্যুৎ আছে, পেশাব-পায়খানা এবং গোসলের ভালো জায়গা আছে। জায়গাটাও বেশ নিরাপদ। কিন্তু ততক্ষণে একটি জায়গা আমার পছন্দ হয়ে গিয়েছিল। একেবারে নদীর পাড়ে ৫০ গজের মধ্যে এক হতদরিদ্র দিনমজুর সালামের ঘর। পাশেই মাজনাবাড়ী হাইস্কুলের হেডমাস্টারের বাড়ি। ভাঙনের কারণে তারা আর সেখানে থাকবে না। তাই একদিন আগে সবকিছু নিয়ে চলে গেছে। সোহেলও দিনমজুর সালামের বাড়ি দেখেছিল। একেবারেই থাকার মতো নয় বলে সে পছন্দ করেনি। বন্যার পানিতে ঘরের ডোয়া ভেঙে নিচে হাঁ হয়ে গেছে। সেখান দিয়ে শিয়াল-কুকুর অনায়াসে ছোটাছুটি করতে পারে। আমাকে সেই বাড়িতে উঠতে দেখে সোহেল কিছুটা অবাক হয়। কাজী শহিদ সঙ্গে থাকলে আমার কোনো চিন্তা করতে হয় না। সেদিনও হয়নি। দরিদ্র হলেও সালামের বউ খুব চটপটে। তার ঘরে গিয়ে বসতে বসতে একটা ভুনা ডিম দিয়ে ভাত নিয়ে এসে জোর করে খাইয়েছিল। একটু দেরি হলে অন্য লোকজনের খাবারও খেতে পারতাম। ততক্ষণে লোকজন আসা শুরু হয়ে গিয়েছিল। স্কুলের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন আসেন। তার সঙ্গে বেশ কয়েকজন মাস্টার। এলাকার প্রবীণ ভদ্রলোক জনাব গোলাম হোসেন সন্তোষ মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের বড় ভাই। আরও অনেকে। আলাপে আলাপে অনেক রাত হয়ে যায়। সকালে আরও বেশি লোকসমাগম হয়। সাধারণ মানুষ উতলা হয়ে উঠেছিল। তারা আমাকে দেখেও বিশ্বাস করতে পারছিল না। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে গরিবের কুটিরে আমাকে পাবে? মাজনাবাড়ীতেই কেন যেন এই অবিশ্বাসটা বেশি মাত্রায় দেখলাম। মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়ের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী মর্জিনা কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাচ্ছিল না।

সে যাক। স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রাতঃস্মরণীয় ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর নামে কাজিপুর উপজেলায় মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমার খুব ভালো লেগেছে। এখনো মাজনাবাড়ী যেন আমার সঙ্গে কথা কয়। সদ্য বিবাহিতা কলেজপড়ুয়া রুবি আমার সঙ্গে কথা বলতে এসেছিল। তার স্বামী ঢাকায় চাকরি করে। আমার ফোন থেকে সে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেছিল। কিন্তু প্রথম প্রথম তার স্বামী বিশ্বাস করেনি। আমি মেয়েটিকে বলেছিলাম, দেখেছ তোমার স্বামী তোমাকে বিশ্বাস করে না। গ্রামে যেমন নির্মল বায়ু তেমন মানুষও বড় নির্মল। মাজনাবাড়ী থেকে যখন ভাটির পথ ধরেছিলাম ডিউটি করতে আসা পুলিশরাও ছিল। তাদের সিরাজগঞ্জের পাড়ে নামিয়ে দিয়ে যখন শ্যালো ছাড়ি তখন কেন জানি মনে হচ্ছিল দেশে কোনো প্রশাসন নেই। নদীপথে ত্রাণকার্য পরিচালনার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিলাম। আইজি, ডিআইজিকে এবং যে কটি জেলার ওপর দিয়ে এসেছি সব কটি জেলার এসপি, ডিসিকে কপি দিয়েছিলাম। আমরা কোথায় কোথায় যাচ্ছি, কী করছি তার সবই তারা জানত। কিন্তু কোনো কোনো জায়গায় বিচিত্র আচরণ পেয়েছি। রৌমারী যাওয়ার পর পুলিশ ও অন্যান্য প্রশাসনিক লোকজন যতটা করা দরকার ঠিক ততটাই করেছে। কিন্তু জামালপুরে প্রশাসনের কোনো আকারবিকার দেখিনি। কাজিপুর, রৌমারী ও অন্যান্য জায়গায় থানা থেকে ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরে ছিলাম। কিন্তু দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রাম উপজেলা সদর থেকে বড়জোর ২ কিলোমিটার পশ্চিমে ঢোষমারী ২০০ গজ। প্রায় ২৪ ঘণ্টায় তাদের কাউকে দেখিনি। আবার সিরাজগঞ্জের সীমানায় পড়লেই তাদের সে যে কী তত্পরতা। যে কোনোভাবে যে কোনো সাহায্য করতে পারলে তারা যেন উতরে যায়। অথচ মাঝেমধ্যে শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান না তাই আমাদের প্রশাসনিক সহযোগিতা করা হয় না। কিন্তু এখানে তো তেমন দেখছি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইজিকে চিঠি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রণালয় থেকে জেলা পর্যায়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ গেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী না চাইলে আমি কি এতই বেকুব যে, মন্ত্রণালয় সঙ্গে সঙ্গে চিঠি দিতে পারে।

যাক ওসব কথা। এবার বানভাসি মানুষের সঙ্গে সরকার মশকরা করার একটা মারাত্মক জিনিস পেয়েছিল। পুরো বন্যায় যখন লোকজন ঘরে থাকতে পারছিল না তখন আসামের দিক থেকে এক হাতি ভেসে আসে। যেখানেই বন্যা সেখানেই হাতি। মানুষের শোক নেই, তাপ নেই শুধু হাতির পিছে ছোটা। সে হাতি এমন সার্কাস দেখিয়ে গেছে যে, দু-চার বছর হাতি কাহিনী চলবে বিরাট এলাকাজুড়ে। মাজনাবাড়ী থেকে যে পুলিশরা আমাদের সঙ্গে এসেছিল তাদের বয়ানে এমন বিস্মিত হয়েছি। তারা বলছিল হাতি যখন নদীর এপার-ওপার হতো, দুই পা উঁচু করে শুঁড় তুলে এমন জোরে ছুটত স্পিডবোটও পারত না। জানি না সেটা কত গতির স্পিডবোট। তবে আমার স্পিডবোটকে পিছে ফেলে যাওয়া হাতির কোনো উপায় ছিল না। হাতিটা মারা গেছে। আমরা একটা হাতিকেও ভালোভাবে হ্যান্ডেলিং করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে গারো পাহাড়ের পাদদেশে কয়েক বছর কাটিয়েছি। শত শত হাতির সঙ্গে দেখা হয়েছে। বাগমারা থেকে মহাদেও-এর পথে হাতি আর হাতি। মনে হয় কিছু হাতি আমাকে চিনে ফেলেছিল। আপনজনের মতো ব্যবহার করত। আমার জিপের সামনে-পেছনে, ডানে-বামে এক-দেড়-দুশ হাতি। ৫-৭ কিলোমিটার চলার পর হঠাৎ পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নেমে যেত। কোনো দিন কোনো ক্ষতি করত না। গাড়িতে একটা ধাক্কাও দেয়নি কোনো দিন। জিপ থেকে কতবার হাত বুলিয়ে আদর করেছি। কখনো কিছু বলেনি। অনেকের কাছে শুনতাম দলবদ্ধ হাতি নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। খারাপ ব্যবহারের কারণে দল থেকে কোনো হাতিকে বের করে দিলে একা হাতি পাগল হয়ে যায়। উন্মাদ হাতি সাধারণত ক্ষতির কারণ হয়। ঘর-দুয়ার নষ্ট করে, মানুষজন মারে। আমরা কখনো একা হাতি পাইনি। কিন্তু এবার বানে যে হাতিটি ভেসে এসেছিল সে সম্পূর্ণ একা। তাকে যে দল থেকে তাড়িয়ে দেয়নি, সে যে কোনো অসভ্য খারাপ হাতি ছিল না এটা তার ৫৩ দিনের আচরণে বোঝা গেছে। দেশে জঙ্গিদের উপদ্রব। কত মানুষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু ৫৩ দিন হাতিটা থাকল কারও একটা ঘর-দুয়ার ভাঙেনি। কারও খেত, গাছপালা নষ্ট করেনি। কারও কোনো ক্ষতি করেনি। দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রামে শুনছিলাম কবে কোথায় নাকি একটা চার-পাঁচ বছরের বাচ্চা হাতির সামনে পড়েছিল। মানুষ ভয়ে মরে যাচ্ছিল। কিন্তু সেই বাচ্চাটিকে হাতি শুঁড় দিয়ে আলতোভাবে তুলে তার পথ থেকে সরিয়ে রেখে চলে গিয়েছিল। বাচ্চাটি বলেছে তার গায়ে কোনো আঁচড় লাগেনি। হাতি যে ধরেছিল, মা কোলে নিলে যেমন লাগে তার ও রকমই লেগেছিল। একটা বোবা জানোয়ার তারও মানবতা আছে, আমাদের নেই। হাতিটি পরপারে চলে গেছে। আমরা কি তার কাছে কিছু শিখেছি, যা ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে?

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক
ভারতের রাজ্যসভার মনোনীত সাংসদের তালিকায় চার বিশিষ্ট নাগরিক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ৫১ জন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা
জুলাই শহীদদের স্মরণে খাবার বিতরণ করল শুভসংঘ বেরোবি শাখা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর
লোহারপুল-পোস্তগোলা রাস্তা সংস্কারসহ দুই দাবি এলাকাবাসীর

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন
অন্নদা স্কুলের দেড়শ বছর উদযাপনের কার্যক্রমের উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
রাজধানীতে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার
ভালুকায় যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলি উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও
চলে গেলেন দক্ষিণের কিংবদন্তি অভিনেতা কোটা শ্রীনিবাস রাও

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ
২৯ বন্দিকে মুক্তি দিলো কারা কর্তৃপক্ষ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২
শাহীন ডাকাত বাহিনীর ক্যাশিয়ার ইকবালসহ গ্রেফতার ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
‘জুলাই শহীদ দিবস’ ঘিরে বেরোবিতে নিরাপত্তা জোরদার, বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
মিটফোর্ডে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি
সারা দেশে বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমতে পারে ২ ডিগ্রি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ট্রাকচাপায় প্রবাসী নিহত, চালক-হেলপার আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও
অস্ট্রেলিয়াকে অল্পেই গুঁড়িয়ে দিয়ে স্বস্তিতে নেই উইন্ডিজও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪
ঝিনাইদহে ডিবি পরিচয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে অপহরণ, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ
এ সপ্তাহে বড় ধরনের অগ্রগতি ঘটাতে চায় কমিশন : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে
চাঁদপুরে লেক থেকে শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, ৭ সহপাঠী জিজ্ঞাসাবাদে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার যেকোনও কাজের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থনের ঘোষণা কিমের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার
ত্বকের ক্ষতি করতে পারে যেসব খাবার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট
দেখার কেউ নেই শাবির অর্ধকোটি টাকার টেনিস কোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
পটিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র
নরওয়ের কাছে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের হেলিকপ্টার বিক্রি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে