শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

হাতি আমার সাথী

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হাতি আমার সাথী

২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখন বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধারা শোক দিবস পালনের জন্য ঢাকায় এক সভায় মিলিত হয়েছিলেন। সেখান থেকে বাড়ি ফেরার পথে শেরপুরের নকলা-নালিতাবাড়ীর বৈদ্য, গৌরাঙ্গ, জসিম, বাহাদুর ভালুকার কাছে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। আমি রাত ২টায় খবর পেয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়েছিলাম। করিডরে বৈদ্যের দেহ পড়ে ছিল। কপালে হাত দিয়ে অমন হিমশীতল অনুভূতি জীবনে আর কখনো পাইনি। ’৭৫-এর সেই প্রতিরোধযোদ্ধাদের কথা কেন যেন বার বার মনে পড়ছে। নাকি ৪১ বছরে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের কোনো রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নেই বলে এবার বেশ কয়েকটি ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও পত্রপত্রিকায় ব্যাপক আলোচনা হওয়ায় ব্যাপারটা মন থেকে মুছতে পারছি না? নাকি অন্য কিছু? হঠাৎই সেদিন বাহাদুরের স্ত্রী শিখার সঙ্গে দেখা। বলল তার স্বামীর মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভুক্তির জন্য কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরীর কাছে গিয়েছিল। মন্ত্রী নাকি বলেছেন তার স্বামী কাদেরিয়া বাহিনী। তাই তার জন্য তিনি কিছু করতে পারবেন না। তিনি কাদেরিয়া বাহিনী দেখতে পারেন না। এটা সত্য, মতিয়া চৌধুরী, হাসানুল হক ইনু অথবা অন্যদের সঙ্গে ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধারা জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেনি, আমার সঙ্গেই করেছিল। বেগম মতিয়া চৌধুরী অথবা হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে করলে সে তো হতো বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ নয়। ৭ নভেম্বর সিপাহি-জনতার বিপ্লবে ট্যাংকের ওপর নাচানাচি করা ইনু সাহেবের ছবি তো এখনো আছে। তাই বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিরোধযোদ্ধাদের প্রতি যখন অবমাননাকর আচরণ করা হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের অবহেলা করা হয়, তখন বড় বেশি খারাপ লাগে।

মো. বাহাদুর শাহ, পিতা হাজী মেহের আলী সরকার, মেদিরপাড়, গণপদ্দী, নালিতাবাড়ী, শেরপুর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। রফিক উদ্দিন ভূইয়ার সিলমোহর করা সার্টিফিকেট আছে। মন্ত্রী বলেছেন ও রকম সার্টিফিকেট এখন পাঁচ টাকায় কেনা যায়। হতে পারে পাঁচ টাকায় সার্টিফিকেট কেনা যায়। কিন্তু বাহাদুরের সার্টিফিকেট আমি দেখেছি। ওটা পাঁচ টাকায় কেন পাঁচ হাজার কোটি টাকায়ও কেনা যাবে না। ওটা নকল নয়, আসল। বাহাদুর আমার জন্য প্রতিবাদ করেনি, আমার বাবার জন্যও নয়। সে জাতির পিতার হত্যার প্রতিবাদ করেছে। তার এবং তাদের মর্যাদা পাওয়া উচিত। কদিন আগে বাসেত সিদ্দিকীর ছেলেরা এসেছিল। মুক্তিযুদ্ধে গণপরিষদ সদস্যদের মধ্যে বাসেত সিদ্দিকী একজন অসাধারণ। যিনি প্রত্যক্ষ যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন। তার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট নেই। তার ছেলেদের নেই। অথচ তার বাড়ির সবার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট থাকা উচিত, তারা সবাই ছিল মুক্তিযোদ্ধা। সেদিন এসেছিল সামছু। যার গায়ে নাগরপুর যুদ্ধে গুলি লেগেছিল। সারা দিন যুদ্ধক্ষেত্রে পড়ে ছিল। স্বাধীনতার পর ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে বাবার নামের জায়গায় আমার নাম দেওয়ায় রেজাল্ট উইথহেল্ট হয়েছিল। সে যুদ্ধাহত হিসেবে বহুদিন ভাতা পেয়েছে, কে বা কার কথায় এখন সামছু মুক্তিযোদ্ধাই না। আরেকজন লায়েক আলম চন্দন। বাবা পশ্চিম পাকিস্তানে চাকরি করতেন। তার অমতে বিয়ে করায় মুক্তিযুদ্ধের আগে ছেলের সঙ্গে বাবার সম্পর্ক ছিল না। লায়েক আলম চন্দন কাদেরিয়া বাহিনীতে যোগ দিয়ে অভাবনীয় সাফল্যের পরিচয় দেয়। রক্ষীবাহিনী গঠনে প্রথম ব্যাচে ছয় হাজার যোদ্ধার সঙ্গে লায়েক আলম চন্দনকে পাঠানো হয়। প্রথম অফিসার্স ট্রেনিংয়ে লিডার লায়েক আলম চন্দন প্রথম স্থান অধিকার করে। বঙ্গবন্ধু নিহত হলে রক্ষীবাহিনীকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়। একসময় সেনাবাহিনী থেকে অবসর নিয়ে তিতাস গ্যাসে জিএম হিসেবে চাকরি করে। চাকরিরত অবস্থায় হঠাৎ মারা যায়। সেই লায়েক আলম চন্দনও এখন মুক্তিযোদ্ধা না। সরকারি মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় তার নাম নেই। অথচ একসময় এসএসএফের ডিজি মেজর জেনারেল রফিকুল ইসলাম, মেজর জেনারেল আইন উদ্দিনসহ আরও অনেকে চন্দনের জুনিয়র হিসেবে কাজ করেছেন। আজ অনেকে মুক্তিবার্তা ও অন্যান্য জায়গায় তালিকা খোঁজেন। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর কাদেরিয়া বাহিনীর সদস্যদের বর্তমান জঙ্গিদের চেয়েও খারাপ অবস্থা ছিল। ইদানীং যেমন আইজিপি বলেছেন জঙ্গিদের কিসের মানবাধিকার? ঠিক তেমনই সেদিন বলা হতো কাদেরিয়া বাহিনীর দুষ্কৃতকারীদের আবার কিসের অধিকার? বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে গিয়ে অকাতরে অনেকেই জীবন দিয়েছে। আশা করি বর্তমান সরকার ’৭৫-এর প্রতিরোধযোদ্ধা ও কাদেরিয়া বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারটি বিবেচনায় আনবে।

ভালগ্রাম থেকে যখন শ্যালো ছাড়ছিল তখন এক আবেগময় অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল। ভালগ্রাম উত্তরপাড়া মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করে রাস্তার ওপর বসে খিচুড়ি খেয়েছিলাম। আমার পাশে বসেছিলেন দেওয়ানগঞ্জ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ নেতা আবুল হোসেন বাচ্চু মাস্টার। আর সামছুলের নেতৃত্বে কল্লাকাটা চরে কলেজপড়ুয়া ১০-১২ জন ছাত্র। দক্ষিণে ছয়-সাত জনের পর এক দোকানি বসে ছিল। গাজীপুরে কী কাজ করে। আমি জীবনে কখনো অত আগ্রহ নিয়ে খিচুড়ি খেতে দেখিনি। ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় সামাদ গামা ১৬-১৭ সের মাংস খেয়েছিল কিন্তু খিচুড়ি নয়। সেদিন ভদ্রলোককে যেভাবে খিচুড়ি খেতে দেখেছিলাম তাতে প্রথম মনে হয়েছিল ভদ্রলোক বেশি খেয়ে কষ্ট পেতে পারে। কিন্তু পরে দেখলাম, না প্রায় ১০-১৫ জনের খিচুড়ি খেয়ে আমার সঙ্গে ঘাটপাড়ে আসে। সেখানেও প্রায় আধাঘণ্টা নির্বিবাদে সবার সঙ্গে কথাবার্তা বলে আমাদের বিদায় দেয়। তার মধ্যে কোনো অস্বস্তি দেখিনি। শ্যালো যখন ছাড়বে ঠিক তখন হাঁটুপানিতে নেমে সামছুল র‍্যাপিং পেপারে পেঁচানো একটা কিছু আমার হাতে দিতে চেষ্টা করে। জিনিসটা স্পর্শ করে মনে হয় গামছা ছাড়া আর কিছু নয়। ছেলেটিকে প্রশ্ন করলাম, নতুন বউকে উপহার দেওয়ার মতো ও রকম র‍্যাপিং পেপারে পেঁচিয়ে দিয়েছ কেন? খুলে ফেল। ছেলেটি একটানে র‍্যাপিং পেপার খুলে ফেললে বেরিয়ে আসে আমার সারা জীবনের শ্রমের ঘামের ফসল গামছা। মাথা এগিয়ে দিই। প্রথম বর্ষের ছাত্র ছোট মানুষ। নিচে থেকে গামছা দিতে নিশ্চয়ই তার বেশ কষ্ট হয়। আমার গলায় গামছা পরিয়ে দিয়ে সে তিনটা চকলেট হাতে গুঁজে দেয়। আমার কান্না পেয়ে যায়। রাতে যে লাল মিয়ার ছেলে নীল মিয়া, রেজাউল, এনামুল হকদের বাড়িতে ছিলাম। নীলের চার-পাঁচ বছরের মেয়ে স্বর্ণালী সারা দিন পিছ ছাড়েনি। ১০টা থেকে ১২টা আমগাছের নিচে ক্যাম্প খাটে শুয়ে ছিলাম। সে আমার মাথার কাছে বসে ছিল। তারপর শ্যালোতে ওঠা পর্যন্ত হাত ধরেই ছিল। তখনো ছোট্ট বাচ্চার হাতের স্পর্শ আমার দেহমনে লেগে ছিল। সামছুলের চকলেট হাতে নিয়ে কেমন যেন একটা স্বর্গীয় অনুভূতি অনুভব করছিলাম।

সন্ধ্যা গড়িয়ে যাচ্ছিল, ভালগ্রাম থেকে প্রায় ৩০-৪০ কিলোমিটার ভাটিতে সিরাজগঞ্জের কাজিপুরের মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমরা ঘাঁটি গাড়ি। জায়গাটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর পাড়ে তেমন বাড়িঘরের চিহ্ন নেই। সবাই বাড়ি ভেঙে সরে গেছে। তবুও ওখানে আমরা ঘাঁটি গেড়েছিলাম। অন্যদিনের মতো সেখানেও অনেক লোক এসেছিল। সোহেল, সাদেক, রফিক, আনিস, খলিল আশপাশে দেখতে গিয়েছিল। ফিরে এসে সোহেল বলে আধা কিলোমিটার দূরে মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়। সেখানে সৌরবিদ্যুৎ আছে, পেশাব-পায়খানা এবং গোসলের ভালো জায়গা আছে। জায়গাটাও বেশ নিরাপদ। কিন্তু ততক্ষণে একটি জায়গা আমার পছন্দ হয়ে গিয়েছিল। একেবারে নদীর পাড়ে ৫০ গজের মধ্যে এক হতদরিদ্র দিনমজুর সালামের ঘর। পাশেই মাজনাবাড়ী হাইস্কুলের হেডমাস্টারের বাড়ি। ভাঙনের কারণে তারা আর সেখানে থাকবে না। তাই একদিন আগে সবকিছু নিয়ে চলে গেছে। সোহেলও দিনমজুর সালামের বাড়ি দেখেছিল। একেবারেই থাকার মতো নয় বলে সে পছন্দ করেনি। বন্যার পানিতে ঘরের ডোয়া ভেঙে নিচে হাঁ হয়ে গেছে। সেখান দিয়ে শিয়াল-কুকুর অনায়াসে ছোটাছুটি করতে পারে। আমাকে সেই বাড়িতে উঠতে দেখে সোহেল কিছুটা অবাক হয়। কাজী শহিদ সঙ্গে থাকলে আমার কোনো চিন্তা করতে হয় না। সেদিনও হয়নি। দরিদ্র হলেও সালামের বউ খুব চটপটে। তার ঘরে গিয়ে বসতে বসতে একটা ভুনা ডিম দিয়ে ভাত নিয়ে এসে জোর করে খাইয়েছিল। একটু দেরি হলে অন্য লোকজনের খাবারও খেতে পারতাম। ততক্ষণে লোকজন আসা শুরু হয়ে গিয়েছিল। স্কুলের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন আসেন। তার সঙ্গে বেশ কয়েকজন মাস্টার। এলাকার প্রবীণ ভদ্রলোক জনাব গোলাম হোসেন সন্তোষ মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলরের বড় ভাই। আরও অনেকে। আলাপে আলাপে অনেক রাত হয়ে যায়। সকালে আরও বেশি লোকসমাগম হয়। সাধারণ মানুষ উতলা হয়ে উঠেছিল। তারা আমাকে দেখেও বিশ্বাস করতে পারছিল না। ও রকম অজপাড়াগাঁয়ে গরিবের কুটিরে আমাকে পাবে? মাজনাবাড়ীতেই কেন যেন এই অবিশ্বাসটা বেশি মাত্রায় দেখলাম। মাজনাবাড়ী উচ্চবিদ্যালয়ের হেডমাস্টার কামাল উদ্দিন ও তার স্ত্রী মর্জিনা কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাচ্ছিল না।

সে যাক। স্বাধীনতাযুদ্ধের প্রাতঃস্মরণীয় ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর নামে কাজিপুর উপজেলায় মনসুরনগর ইউনিয়নের মাজনাবাড়ী আমার খুব ভালো লেগেছে। এখনো মাজনাবাড়ী যেন আমার সঙ্গে কথা কয়। সদ্য বিবাহিতা কলেজপড়ুয়া রুবি আমার সঙ্গে কথা বলতে এসেছিল। তার স্বামী ঢাকায় চাকরি করে। আমার ফোন থেকে সে স্বামীর সঙ্গে কথা বলেছিল। কিন্তু প্রথম প্রথম তার স্বামী বিশ্বাস করেনি। আমি মেয়েটিকে বলেছিলাম, দেখেছ তোমার স্বামী তোমাকে বিশ্বাস করে না। গ্রামে যেমন নির্মল বায়ু তেমন মানুষও বড় নির্মল। মাজনাবাড়ী থেকে যখন ভাটির পথ ধরেছিলাম ডিউটি করতে আসা পুলিশরাও ছিল। তাদের সিরাজগঞ্জের পাড়ে নামিয়ে দিয়ে যখন শ্যালো ছাড়ি তখন কেন জানি মনে হচ্ছিল দেশে কোনো প্রশাসন নেই। নদীপথে ত্রাণকার্য পরিচালনার ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিলাম। আইজি, ডিআইজিকে এবং যে কটি জেলার ওপর দিয়ে এসেছি সব কটি জেলার এসপি, ডিসিকে কপি দিয়েছিলাম। আমরা কোথায় কোথায় যাচ্ছি, কী করছি তার সবই তারা জানত। কিন্তু কোনো কোনো জায়গায় বিচিত্র আচরণ পেয়েছি। রৌমারী যাওয়ার পর পুলিশ ও অন্যান্য প্রশাসনিক লোকজন যতটা করা দরকার ঠিক ততটাই করেছে। কিন্তু জামালপুরে প্রশাসনের কোনো আকারবিকার দেখিনি। কাজিপুর, রৌমারী ও অন্যান্য জায়গায় থানা থেকে ২৫-৩০ কিলোমিটার দূরে ছিলাম। কিন্তু দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রাম উপজেলা সদর থেকে বড়জোর ২ কিলোমিটার পশ্চিমে ঢোষমারী ২০০ গজ। প্রায় ২৪ ঘণ্টায় তাদের কাউকে দেখিনি। আবার সিরাজগঞ্জের সীমানায় পড়লেই তাদের সে যে কী তত্পরতা। যে কোনোভাবে যে কোনো সাহায্য করতে পারলে তারা যেন উতরে যায়। অথচ মাঝেমধ্যে শুনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চান না তাই আমাদের প্রশাসনিক সহযোগিতা করা হয় না। কিন্তু এখানে তো তেমন দেখছি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও আইজিকে চিঠি দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্ত্রণালয় থেকে জেলা পর্যায়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ গেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী না চাইলে আমি কি এতই বেকুব যে, মন্ত্রণালয় সঙ্গে সঙ্গে চিঠি দিতে পারে।

যাক ওসব কথা। এবার বানভাসি মানুষের সঙ্গে সরকার মশকরা করার একটা মারাত্মক জিনিস পেয়েছিল। পুরো বন্যায় যখন লোকজন ঘরে থাকতে পারছিল না তখন আসামের দিক থেকে এক হাতি ভেসে আসে। যেখানেই বন্যা সেখানেই হাতি। মানুষের শোক নেই, তাপ নেই শুধু হাতির পিছে ছোটা। সে হাতি এমন সার্কাস দেখিয়ে গেছে যে, দু-চার বছর হাতি কাহিনী চলবে বিরাট এলাকাজুড়ে। মাজনাবাড়ী থেকে যে পুলিশরা আমাদের সঙ্গে এসেছিল তাদের বয়ানে এমন বিস্মিত হয়েছি। তারা বলছিল হাতি যখন নদীর এপার-ওপার হতো, দুই পা উঁচু করে শুঁড় তুলে এমন জোরে ছুটত স্পিডবোটও পারত না। জানি না সেটা কত গতির স্পিডবোট। তবে আমার স্পিডবোটকে পিছে ফেলে যাওয়া হাতির কোনো উপায় ছিল না। হাতিটা মারা গেছে। আমরা একটা হাতিকেও ভালোভাবে হ্যান্ডেলিং করতে পারি না। বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদ করতে গিয়ে গারো পাহাড়ের পাদদেশে কয়েক বছর কাটিয়েছি। শত শত হাতির সঙ্গে দেখা হয়েছে। বাগমারা থেকে মহাদেও-এর পথে হাতি আর হাতি। মনে হয় কিছু হাতি আমাকে চিনে ফেলেছিল। আপনজনের মতো ব্যবহার করত। আমার জিপের সামনে-পেছনে, ডানে-বামে এক-দেড়-দুশ হাতি। ৫-৭ কিলোমিটার চলার পর হঠাৎ পাহাড়ের ঢাল বেয়ে নেমে যেত। কোনো দিন কোনো ক্ষতি করত না। গাড়িতে একটা ধাক্কাও দেয়নি কোনো দিন। জিপ থেকে কতবার হাত বুলিয়ে আদর করেছি। কখনো কিছু বলেনি। অনেকের কাছে শুনতাম দলবদ্ধ হাতি নিয়ে কোনো চিন্তা নেই। খারাপ ব্যবহারের কারণে দল থেকে কোনো হাতিকে বের করে দিলে একা হাতি পাগল হয়ে যায়। উন্মাদ হাতি সাধারণত ক্ষতির কারণ হয়। ঘর-দুয়ার নষ্ট করে, মানুষজন মারে। আমরা কখনো একা হাতি পাইনি। কিন্তু এবার বানে যে হাতিটি ভেসে এসেছিল সে সম্পূর্ণ একা। তাকে যে দল থেকে তাড়িয়ে দেয়নি, সে যে কোনো অসভ্য খারাপ হাতি ছিল না এটা তার ৫৩ দিনের আচরণে বোঝা গেছে। দেশে জঙ্গিদের উপদ্রব। কত মানুষ মারা যাচ্ছে। কিন্তু ৫৩ দিন হাতিটা থাকল কারও একটা ঘর-দুয়ার ভাঙেনি। কারও খেত, গাছপালা নষ্ট করেনি। কারও কোনো ক্ষতি করেনি। দেওয়ানগঞ্জের ভালগ্রামে শুনছিলাম কবে কোথায় নাকি একটা চার-পাঁচ বছরের বাচ্চা হাতির সামনে পড়েছিল। মানুষ ভয়ে মরে যাচ্ছিল। কিন্তু সেই বাচ্চাটিকে হাতি শুঁড় দিয়ে আলতোভাবে তুলে তার পথ থেকে সরিয়ে রেখে চলে গিয়েছিল। বাচ্চাটি বলেছে তার গায়ে কোনো আঁচড় লাগেনি। হাতি যে ধরেছিল, মা কোলে নিলে যেমন লাগে তার ও রকমই লেগেছিল। একটা বোবা জানোয়ার তারও মানবতা আছে, আমাদের নেই। হাতিটি পরপারে চলে গেছে। আমরা কি তার কাছে কিছু শিখেছি, যা ভবিষ্যতে কাজে লাগতে পারে?

লেখক : রাজনীতিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে